নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন শহীদুল আলম

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৩২

শহীদুল আলম, নামকরা আকিয়ে।
ধানমন্ডির দৃক গ্যালারি, এনজিও করে তিনি ধনকুব।
সবুরখানের ভাতিজা। সবুরখানের ভাতিজা হলেও মুসলিমলীগ আদর্শ ধারন করতেন না।
তাকে শুরুথেকে এতদিন মোটামোটি ধর্মনিরপেক্ষ বাম ধারাতে দেখা গেছে। দক্ষিনআফ্রিকার নেলসন মেন্ডেলা, তিব্বতের দালাইলামা পন্থিদের সাথেও অনেক ঘোরাফেরা করেছেন। 'ফ্রী তাহামিদের' সেই পর্বতারহিনীর সাথে দালাইলামার আস্তানায়ও তাকে দেখা গেছিল। ২০১০এ তিনি একবার আলোচিত হয়েছিলেন। চিত্র গ্যালারি ফটোগ্রাফি পাঠশালা করেছেন। তার ধানমন্ডির গ্যালারিতে পরাধীন তিব্বতিদের একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনি আয়োজন করেছিলেন, কিন্তু চীনের গুপ্তচররা টের পাওয়ায় চীন সরকার বাংলাদেশকে প্রবল চাপ দেয় এই প্রদর্শনি বন্ধ করতে। একটু পরেই মার মার কাটকাট করতে করতে একদল পুলিশ আলোকচিত্র প্রদর্শনি পন্ড করে দিয়েছিল। এছাড়া তিনি বৈশাখী মেলা করতেন, সেই শাহাবাগ গনজাগরনে অন্যান্ন আর্টিষ্টদের মত উনিও বার বার সশরীরে সমর্থন দিয়েছিলেন। মন থেকেই দিয়েছেন।
মোটামোটি সর্বজন গ্রহনযোগ্য সজ্জন সংস্কৃতিমনা একজন ভদ্রলোক।





কিন্তু রিসেন্টলি আরো কয়েকজনের মত উনিও বিক্রী হয়ে গেছিলেন।
তার মত গুনি সংস্কৃতিমনা ব্যক্তির অধপতন মেনে নেয়া যায় না।
২০১৫তে যুদ্ধাপরাধী সাকা-মোজাহেদের এটর্নি বার্গম্যানের পক্ষে সাক্ষী দিতে তার পরিবার শুদ্ধ আদালতে গেছিলেন। বর্তমানে রাতের অন্ধকারে জামাত-বিএনপির সঙ্গে হাটাহাটি করেন। তখন আর সেক্যুলার থাকেন না। যুদ্ধাপরাধীদের দালাল, সাকা, ক্যাডম্যানের দালাল হয়ে যান।

আল-জাজিরার পরিচয় কি? আল-জাজিরার ভূমিকা কি? আল-জাজিরা বাংলাদেশে কাদের পক্ষে কথা বলতো? বলে?
কেনো বলে? আল-জাজিরা ইতঃপূর্বে অন্যান্ন দেশে কি কি করেছে?

শহিদুল আলম কখন উস্কানি দিয়েছেন?
শহীদুল পুলিশের কাছে তাঁর ফেসবুক পোস্টের বিষয়ে ভুল স্বীকার করেছেন। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বলেছেন, বিক্ষোভ তুঙ্গে থাকার সময় ৪ জন ছাত্র নিহত কয়েকজন ছাত্রীর নিখোঁজ/আটকে রাখা যে বিষয়টি তিনিও নওসবার মত ফেসবুকে প্রচার করেছিলেন, সেটি আরও নিশ্চিত হয়ে প্রচার করা উচিত ছিল।

শহিদুল আলমের উস্কানির ফলে কি কি ঘটতে পারত? স্কুল/কলেজের শিক্ষার্থীর আরোও লাশ পড়লে পরিস্থিতি কি কি হতে পারতো?

শিশু শিক্ষার্থিরা ৭ দিন ব্যাপি রাস্তায়, একজন উদার অরাজনৈতিক প্রথিতযশা শিল্পীর এই সংকটময় সময়ে কি কি ভূমিকা থাকা উচিত?
উনি কি সেটা পালন করেছে্ন?
নাকি উল্টোটা করেছেন?
নবীন শিক্ষার্থীদের বাড়ী ফিরতে না বলে, রাস্তায় থেকে যাওয়া, বড়দের আগুনের মূখে ঠেলে দেওয়া কতটা বেপরোয়া/বিপজ্জনক কর্ম?

আলজাজিরাকে বলেন, তিনি বলেন, চলমান নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে সরকার চাপাতি দিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থিদের কোপাচ্ছে !
কোন কোমলমতির গায়ে সরকার চাপাতি কোপ দিল? মিথ্যার একটা সীমা থাকা দরকার।

বলেছেন, দেশে বাক স্বাধীনতা নেই।

বাক স্বাধীনতা নেই?
অর্ধশতাধিক পত্রিকা, ৩৬ টি টিভি চ্যানেল, এফএম রেডিও, শতাধিক অনলাইন মিডিয়া। যা ইচ্ছে তাই লিখছে, বলছে।
তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো ও মুসলিম দেশগুলোর ভেতর বাংলাদেশের বিরোধী দলগুলো সবচেয়ে বেশী বাক স্বাধীনতা ভোগ করে।
কোন মুসলিম দেশেই বিরোধী দল ১ মিনিটও টিভিতে বক্তব্য দিতে পারেনা। লাইভ বক্তব্য তো দুরের কথা।
বাংলাদেশে বিরোধী নেতা ও সমর্থক সাংবাদিকরা ৩০টা চ্যানেলে ঘন্টার পর ঘন্টা আনসেন্সর্ড লাইভ সম্প্রচার করে সরকারের মুন্ডুপাত করে যেতে পারে। দিনের পর দিন আসিফনজরুল, নুরুলকবির যাচ্ছেতাই ভাষায় সরকারি মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে ইচ্ছেমত সত্য-মিথ্যা যা ইচ্ছা বলে যাচ্ছে।
যেটা তুরষ্ক, ইরান, ফিলিপিনস, ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়া কোথাও ১ মিনিটও সম্ভব না।


তিনি আরো বলেন কোটা সিস্টেম হলো মেধাবীদের বাদদিয়ে সরকারের দলীয় লোকজনকে চাকুরি দেওয়া।
উনি শিক্ষিত সচেতন হয়েও বলেননি কোটা প্রার্থিরা মেধাবীদের সাথে কঠিন পাল্লাদিয়ে তাদের সমকক্ষ হলে তারপর কোটা বিবেচনা হয়
উনি একটিবারও মুক্তিযোদ্ধা কিংবা সমাজের বঞ্চিত পিছিয়ে পড়া জেলা, আদিবাসী, পঙ্গু, জেন্ডার সমতা সুরক্ষা নারীরা প্রাপ্য, বলেন নি।

আরও বলেন, এই সরকার অনির্বাচিত। দেশ শাসন করার বা ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নেই কারন তারা বিনা নির্বাচনে জোর করে ক্ষমতায় বসেছে।

কিসের ভিত্তিতে একথা বলেন?
নির্বাচন কি হয়নি? একটিদল না আসলেই সেটা অনির্বাচন?
এই নির্বাচনে কি জনসমর্থন একদমই ছিলনা?

১৪ জানুয়ারী নির্বাচনে ভোটার সংখা কম ছিল, কারচুপির প্রশ্নই আসে না, কারন অর্ধেকের বেশী আসন বিনা বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হয়েগেছিল। বাকি নির্বাচন অনুষ্ঠান না করা হলেও সরকারগঠন সম্ভব ছিল।
শক্ত বিরোধী নেই, কারচুপি লাগে নাকি। নির্বাচনের সময়টা রাস্তায় ব্যাপক আগুনসন্ত্রাস, পুলিশ হত্যা, প্রিজাইডিং আফিসার হত্যা ২০০ ভোটকেন্দ্র (স্কুলঘর) জালিয়ে দেয়া হয়েছিল।

অনেক কম ভোটার। এরপরও পরদিন নির্বাচনের ফলাফল আসার পর সবাই নিরবে সমর্থন দিয়েছিল। বিএনপি সর্মর্থক ছোটবড় সব ব্যাবসায়ীও নিরব সমর্থন দিয়েছিল।
জনগন লাগাতার হরতাল ও বিরামহীন আগুনসন্ত্রাসকে বুড়োআঙ্গুল দেখিয়ে সবাই কাজে যোগ দেয়।

ভোটের পরদিন লাগাতার কঠিন কার্ফিউর ন্যায় হরতাল/অবরোধের হুমকি দিয়েছিল বিএনপি-জামাত।

কিন্তু কেউ মানে নি,
সবাই কাজে ফিরে গেছিল।
পরদিন সকালে রাস্তাঘাটে রিতিমত জানজট লেগে যায়।
দেশের সব স্কুলে নতুন বই হাতে স্কুলশিশুদের কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠে,
ঢাকার ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো হরতাল/অবরোধে চারমাস বন্ধ ছিল, সেগুলোও নির্বাচনের পরদিন খুলে যায়,
এই চার মাস বড় সপিং সেন্টারগুলো মেইন গেট বন্ধ রেখে, চিপার একটি গেইট খোলা রাখতো
কিন্তু নির্বাচনের পরদিন রাজধানীর সবগুলো কর্পোরেট অফিস, সপিং সেন্টার একযোগে খুলে সবাই নবনির্বাচিত সরকারকে বিপুলভাবে নিরব স্বাগত জানিয়েছিল।
এসব অবস্থা দেখে হতবুদ্ধি খালেদা কি করবে আর বুঝে উঠতে পারেনি।

সবসময় জনপ্রীয়তা গ্রহনযোগ্যতা বুঝতে গনভোট লাগে না,
পাবলিকের আচরন ও মেজাজেও অনেক কিছু জানা যায়, বুঝতে হয়। পর্যাপ্ত জনসমর্থন না থাকলে সরকার এক মাসও টেকার কথা না।

আর উনি ফস করে বলে বসলেন "বিনা নির্বাচনে জোর করে ক্ষমতায় বসেছে"। হারামিপনার সীমা থাকা দরকার।


তার গুরু কামালহোসেন তো রিট মামলা করেছিলেন। জাজ স্পষ্ট বলেদিয়েছে বিনাপ্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচনে বিজয়ী আইনে বৈধ, এরুপ উদাহরন প্রতিটি নির্বাচনেই কমবেশী দেখা যায়। সবদেশেই এই নিয়ম। রুল দিয়ে রিট খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

তিনি বলেন
এখন ক্ষমতা ছেড়ে দিলে দেশের মানুষ তাদের কেটে টুকরো টুকরো করবে । তাই পালাবার কোন রাস্তা নাই বলেই তারা যে কোনভাবে ক্ষমতায় থাকতে চায়।
(এটা স্পষ্ট জামাতি ডায়ালগ, যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি দেয়ার পর জামাতিরা এরকম বলতো)

বিদেশি একটি চ্যানেলে এই ধরনের ডাহা মিথ্যা এবং বিপজ্জনক কথাগুলো কি একজন আর্টিস্ট বা শিল্পী বলতে পারেন ?

উনি কোথায় কি এঁকে বাংলাদেশকে কোন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, আমি জানিনা । তবে এই সাক্ষাতকার যে একটি উদীয়মান স্বাধীন দেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে হেয় করবে, তাতে সন্দেহ নাই।
রিসেন্ট ফেবুতে নওসবার মত পরিকল্পিত মিথ্যা উষ্কানি রাষ্ট্র ও মানবতা বিরোধী।
পুলিশ তাকে ধরেছে, উনি হয়তো জানে সে দিন মহম্মদপুরের বৈঠকে/চক্রান্তে কারা কারা ছিল বা .. আরো কিছু থাকতে পারে।
একজন প্রথিতযশা শিল্প ব্যক্তিত্বকে হয়তো বেশীদিন আটকে রাখা সম্ভব হবে না।
তার অপরাধের শাস্তি দাবী করি।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: * প্রথম প্যারাটা খুব সুন্দরই লিখেছেন। এরপর টানা একপেশে কথা বলে গিয়েছেন। যদিও রাজনীতিতে নতুন কারো জন্য মনে হবে অনেক যুক্তির কথা বলেছেন। অবশ্য যুক্তিগুলো খুব অকাট্যও বটে! সব কথার উত্তর দিতে গেলে আরেকটা পোস্ট হয়ে যাবে।
* অর্ধশত পত্রিকা, ৩০ চ্যানেলের টক শো-তে ক্রমাগত সরকারের সমালোচনার পরও কীভাবে ও কীসের জোরে সরকার টিকে আছে সেটা আপনার না বোঝার কথা নয়।
* শহীদুল আলম, খালেদা জিয়া না যে উস্কানীমূলক কথা বললেই দেশে দাঙ্গা বেধে যাবে। উন্নত দেশগুলোতে সরকার নিয়ে আরো জঘন্য অপপ্রচার ও খিস্তি খেউড় চলে। তাই বলে কেউ এসব বললেই তাকে গ্রেফতার করতে হয় না।
* ঢালাওভাবে গ্রেফতার করলে সরকার নিজেই সমালোচনার মুখে পড়বে। তাই মাঝে মাঝে তারা একশানে যায়! চ্যানেল ওয়ান, ইসলামিক টিভি, আমার দেশ-এর কী অপরাধ? বিএনপি এসে যদি ৭১ টিভি বন্ধ করে দেয় তখন আওয়ামীলীগার রাও কি একই ভাবে 'বাক স্বাধীনতা নেই' কথাটা বলবে না?
* ' সুস্থ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ পালানোর পথও পাবে না' - এটা স্বয়ং আওয়ামীলীগার রাও জানে। প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন নেতা জনসভায় বলছে, বিএনপি আসলে এটা হবে/ঐটা হবে। এটর্নী জেনারেল বলেছে আমাকে মেরে ফেলা হবে। এগুলো কীসের থেকে বলেন তেনারা?
* কোটার ব্যপারেও একই কথা খাটে। সংস্কার করা আর বাতিল করা এক নয়। ৪৭ বছর পরও কীভাবে একটা দেশে ৩০% কোটা থাকে সেই দেশের নির্লোভ মুক্তিযোদ্ধাদের বংশধরদের জন্য?
* কিছু কথা আবেগের বশে উল্টা পাল্টা আকাশ পাতাল বলতেই পারে যে কেউ। তাই বলে তাকে ট্যাগ লাগানো, হাঁটার সময় অভিনয় করেছে বলা কাম্য নয়...

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একজন প্রথিতযশা নামী শিল্পি।
হঠাৎ করেই এলাকার কিছু চ্যাংড়া গুন্ডা পুলাপাইন বাসায় উপস্থিত হয়ে বললো ...

"বস, আমরা কিছু আকাম করবার চাই, আপনি যদি একটু আমাদের পাশে থাকেন ...
আপনার বেশী কিছু করা লাগবেনা। এই একটু ... ইয়ে ....

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে পড়ছি কদিন ধরে। বাম পচলে যা হয় আর কী

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাম পচলে সমস্যা নেই।
সংগবদ্ধ রাজনৈতিক দুষ্কৃতিকারিদের সাথে যোগ দিয়ে দেশের অসম্মান করে রাষ্ট্রকে বিপাকে ফেললে সমস্যা।

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি নোমান, দেলোয়ার হোসেন ভুঁইয়া, মান্নান ভুঁইয়াদের মতো বাম; এনজিও ও ডলারে ইনকাম।

সবকিছুর পর, একজন নাগরিককে টেনেটুনে, খালি পায়ে কারা কোর্টে নেয়?

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খালি পায়ে নেয়ার কথা না।

ওনাকে বলা হয়েছিল, - আপনাকে গ্রেফতার করা হল। আপনি রেডি হয়ে আসেন। টাইম কম।
উনি সহযোগিতা করেন নি, বাকবিতন্ড করে সময় নষ্ট করেছেন, পরে লুঙ্গি ছাইরা একটা পাঞ্জাবি পড়ছেন।
তার পায়ে কিছু নেই এটা হয়তো কারোও খেয়াল ছিল না।

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৫০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আসলে উনি গ্রেফতার হওয়ার আগ পর্যন্ত উনার বিষয়ে তেমন কিছুই জানতাম না; পরে বিভিন্ন মিডিয়া থেকে কুছুটা জেনেছি। আপনি উনার সম্বন্ধে যে তথ্যগুলো দিয়েছেন তার বেশিরভাগই আমার অজানা ছিল; তবে সত্যি সত্যি যদি অপরাধ করে থেকেন তাহলে দেশে প্রচলিত আইনের মাধ্যমে বিচার করা যেত। এভাবে টেনে হেচড়ে নিয়ে যাওয়ার তো কোন কারণ দেখছি না। এটা বাড়াড়ি; সরকার আরেকটু সহনশীল হতে হবে। ১৮ কোটি মানুষের সবাইতো সমান হবে না।

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি তাকে চিনতাম এলাকার লোক একজন আর্টিষ্ট হিসেবে, তবে কোন কথা হয়নি।

২০১০ এ ভালভাবে দেখেছি। খুবই স্মার্ট, সেইরকম ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ফিগার।
সেদিন দুই ট্রাক পুলিশ ওনার আর্ট গ্যালারি থেকে বিদ্রহী তিব্বতিদের চিত্রকর্ম বের করে রাস্তায় রাখছে। উনি পুলিশকে ধমক দিচ্ছে - "এভাবে ফেলছ কেন? এগুলো অনেক মুল্যবান আর্ট, তোমরা ধরবা না, কেউ হাত দিবা না, আমাদের লোক সরাবে" .. পরে অনেক সাংবাদিক, ক্যামেরা অনেক জটলা, লোকজনের ভিড়।

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল জাজিরা বন্ধ করে দেয়া হোক। কি বলেন?

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আল জাজিরা কে দেখে? আপনে দেখেন?

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩৩

ব্লগার হাবীব বলেছেন: দেখে শুনে কেনাকাটা করুন
https://www.youtube.com/channel/UCyqeeJx1_llE7BX9hkyjwgQ

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২০

বিজন রয় বলেছেন: আওয়ামীলীগের দোষ নিয়ে লিখুন, তাতে আওয়ামীলীগেরই লাভ হবে। না কি ভয় পান?

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটা বিএনপি আওয়ামীলীগ ব্যাপার না।
একজন প্রথিতযশা নামী শিল্পি, সজ্জন সংস্কৃতিমনা একজন ব্যক্তিত্ব। দেশের সম্পদ।
আমার এলাকার, আমার পছন্দের মানুষ। এরকম একজন অধপতিত হয়ে হারিয়ে গেলে খুব কষ্ট হয়।

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গেলে তার রক্ষা নাই।

২০ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরকারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে হাজার হাজার মানুষ কিলবিল করছে, পুলিশ কাউরে কিছু বলছে?

শহীদুল আলমের অপরাধ গুরুতর। এটা শুধু মামুলি ৫৭ ধারার ব্যপার না।

কোমলমতিরা রাস্তায় সবাইকে আইন মেনে চলা শিখাচ্ছিল।
কিন্তু শহীদুল কোমলমতিদের আইন ভংগ করার আহবান জানিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের অফিসে আক্রমনের উষ্কানি দিয়েছেন।
এতে প্রানহানি হওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
এরপরও সচেতন কুকর্মগুলো করেছেন। গুজব শুধু ছড়ান নি, গুজব নিজহাতে তৈরিও করেছেন।
তার কঠিন শাস্তি দরকার।

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

কানিজ রিনা বলেছেন: সর্ব বৃহদ দুটি দল একথা আপনি অশিকার
করতে পারবেন না। সরকার সব ক্ষেত্রে
সাফল্য হয়েছে সেকথা আপনি হলফ করে
বলতে পারবেন না। সরকার বিরোধী কথা
বললেই তাকে জেলের ভাত ক্ষেতে হয়।
নইলে রাজাকার উপাধি ধারন করতে হয়।
আপনি যেমন একপক্ষ ভাবে কথা বলছেন
অপর পক্ষ কথা বলার মানুষ কম নাই।
অপর পক্ষ কথা বলার আওয়াজ দমন
করার নীতিকে আপনি কি বলবেন।
অবস্যই সরকার ভোট বিহীন সরকার।
সম্পুর্ন গনতন্ত্র মতবেক ভোট হলে এসরকার
পুনরায় আসবে বলে আপনার মনে হয়?
কোটা আন্দলনের ভার্সিটির ছেলেরা সব
রাজাকারের বাচ্চা, নিরাপদ সরক পরিবহন
আন্দলন বিমপি রাজাকারের উস্কানি তারেক
সব টাকা ছিচ্ছে খরচ করছে এসব কথা
কি সত্য? ভার্সিটি স্কুল কলেজের ছাত্ররা
সব বিমপি জামায়াতের তাহলে আওয়ামী
ছাত্ররা কোথায়। যাদের হাতে হাতুরী চাপাঁতী
রামদা দেখা গেছে তারা কারা। আপনার
কাছে একটা প্রশ্ন সর ছাত্ররাই কি জামাত
বিমপি? তাহলে এখনও কেন জামাত বিমপি
নিশিদ্ধ হচ্ছেনা। আর তা না হলে তারাও
এদেশের নাগরিক। আপনার লেখার প্রথমে
বেশ সুন্দর লিখেছেন তার পর একতরফা
বলে গেছেন। ধন্যবাদ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরকার বিরোধী কথা বললেই তাকে জেলের ভাত ক্ষেতে হয়।

বিএনপির নেতারা, শুশিল বদিয়ুজ্জামান মজুমদার, রিয়াজুদ্দিন, আসিফনজরুল, নুরুলকবির যাচ্ছেতাই ভাষায় বছরের পর বছর সরকারি মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে ব্যাঙ্ক লুট, কয়লা লুট, পাথর লুট ইচ্ছেমত সত্য-মিথ্যা যা ইচ্ছা বলে যাচ্ছে, যা ইচ্ছে লিখে যাচ্ছে।
কাউকে কি ধরেছে।
দুএকজন যাদেরকে ধরেছে, তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে।


১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অবস্যই সরকার ভোট বিহীন সরকার

১৪ জানুয়ারী নির্বাচনে ভোটার সংখা কম ছিল সত্য,
আওয়ামীলীগের ৫০% ভোটার, ১০%ও আসেনি, সংগত কারনেই আসে নি।
১৫৪ জন বিনা বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হয়েগেছিল।
বাকি নির্বাচন অনুষ্ঠান না করা হলেও সরকারগঠন সম্ভব ছিল।
প্রধান বিরোধী দল নেই, আওমীলীগই জিতছে। সব ভোটার আসা দরকার নেই।
আর ভোটার আসলে হত্যা করা হবে, এরুপ হুমকিও ছিল। নির্বাচনের সময়টা রাস্তায় ব্যাপক আগুনসন্ত্রাস, পুলিশ হত্যা, প্রিজাইডিং আফিসার হত্যা ২০০ ভোটকেন্দ্র (স্কুলঘর) জালিয়ে দেয়া হয়েছিল।

সংগত কারনেই ভোটার সংখা কম ছিল।

রিট দায়ের করা হয়েছিল। জাজ রিট খারিজ করে স্পষ্ট ভাষায় বলেদিয়েছেন -
বিনাপ্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচনে বিজয়ী বৈধ, ১ জন বৈধ হলে ১০০ জনও বৈধ।
এরুপ উদাহরন প্রতিটি নির্বাচনেই একাধিক প্রার্থি বিনাপ্রতিদ্বন্ধিতায় জিতছে।

নির্বাচন বৈধ, সরকারও বৈধ।
নৈতিক সামগ্রিক বৈধতা না থাকলে সরকার ১ দিনও টেকার কথা না।

১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানিয়েছেন'' বলে মিডিয়া যা প্রচার করে, আপনার কি ধারনা মানুস তা বিশ্বাস করে ?

বর্তমানে রাতের অন্ধকারে জামাত-বিএনপির সঙ্গে হাটাহাটি করেন। আপনার চোখের নাইট ভিশন পাওয়ার ভাল।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
''পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানিয়েছেন'' বলে মিডিয়া যা প্রচার করে, আপনার কি ধারনা মানুস তা বিশ্বাস করে ?
পুলিশের উপর মানুষের আস্থা কম। বিশ্বাস করে না।

কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যাপারটা ভিন্ন। ওনার স্ট্যাটাসটা পাবলিক। সবাই দেখতে পারে।

বিক্ষোভ তুঙ্গে থাকার সময় ৪ জন ছাত্র নিহত কয়েকজন ছাত্রীর নিখোঁজ/আটকে রাখা যে বিষয়টি তিনিও নওসবার মত ফেসবুকে প্রচার করেছিলেন।
উনি জেনেশুনে ফরমায়েসি মিথ্যা প্রচার করেছেন। পুলিশ না বললেও যারা বুঝতে পারে তারা বুঝে নেয়।

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

সাইন বোর্ড বলেছেন: এভাবে নেগেটিভ এ্যাংগেল থেকে যারা কোন কিছু বিশ্লেষন করার চেষ্টা করবে তারা নিজেরা যেমন সত্যের দেখা পাবেনা তেমনি তার সব যুক্তিও বিশ্বাস যৌগ্যতা হারাবে ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
'নেগেটিভ এ্যাংগেল' মানে কি বোঝাতে চাইলেন?

একটি সংগবদ্ধ ৪ মৃত্যু-ধর্ষন গুজব ছড়িয়ে চক্র শিশুকিশোর কোমলমতিদের ছদ্মবেশে একটি দলিয় অফিসে সহিংশ সশস্ত্র হামলা।
কিছু ভিআইপি শুশিল সচেতন ভাবে একটি দলিয় এজেন্ডার পক্ষে তাদের ভেরিফাইড একাউন্ট থেকে গ্যাদারিং করা হামলা আহবান করা ফৌজদারা অপরাধ।

এগুলো কোন পজেটিভ কাজ হতে পারে না।

১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

রাফা বলেছেন: জানিনা বাংলাদেশ থেকে লিংকটি দেখতে পাবেন কিনা।কে এই ওবায়কি আবদুল্লাহ ও শারমিন রহমান।তাদের পোষ্ট করা লাইভ ভিডিওর ক্যাপশনে দেওয়া আছে সাংবাদিক।অনুগ্রহ করে এরা কোন দেশে আছে যদি কেউ জানেন তাহলে এটা জানানো যে কোন বাংলাদেশি নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব ।This people are same like sohidul . what done by sohidul same thing done by these stupid guys.

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দেখেছি।
শহীদুল আলমের অপরাধ গুরুতর। এটা শুধু মামুলি ৫৭ ধারার ব্যপার না।
সে সময় কোমলমতিরা রাস্তায় সবাইকে আইন মেনে চলা শিখাচ্ছিল।
কিন্তু শহীদুল কোমলমতিদের আইন ভংগ করার আহবান জানিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের অফিসে আক্রমনের উষ্কানি দিয়েছেন।
বিক্ষোভ তুঙ্গে থাকার সময় ৪ জন ছাত্র নিহত কয়েকজন ছাত্রীর নিখোঁজ/আটকে রাখা যে বিষয়টি তিনিও নওসবার মত ফেসবুকে প্রচার করেছিলেন।
উনি জেনেশুনে ফরমায়েসি মিথ্যা প্রচার করেছেন। এতে প্রানহানির সম্ভাবনা ছিল
এরপরও সচেতন কুকর্মগুলো করেছেন। গুজব শুধু ছড়ান নি, গুজব নিজহাতে তৈরিও করেছেন।
তার কঠিন শাস্তির দরকার ছিল।
http://www.somewhereinblog.net/blog/mmdhw/30250086

১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: তাই তো ভাই,ওটার লাইসেন্স বাতিল করা হোক,সাথে বাতিল করা হোক সি এন এন,বিবিসির লাইসেন্স ও।

১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪১

সুমন কর বলেছেন: পড়ে গেলাম.......

১৪ ই জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শহীদুল আলমের সে সময়কার কাজকর্ম কোন সাংবাদিকতার পর্যায়ে পরে না।
সে সময় স্কুলের কোমলমতিরা রাস্তায় সবাইকে আইন মেনে চলা শিখাচ্ছিল।
কিন্তু শহীদুল কোমলমতিদে সুবিধা নিয়ে একটি সঙ্গবদ্ধ চক্রের সাথে 'আইন ভংগ' করার আহবান জানিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের অফিসে আক্রমনের উষ্কানি দিয়েছেন।

শহীদুল আলমের অপরাধ গুরুতর।
বিক্ষোভ তুঙ্গে থাকার সময় ৪ জন ছাত্র নিহত কয়েকজন ছাত্রীর ধর্ষিত/নিখোঁজ/আটকে রাখার গুজবটি তিনি ফেসবুকে প্রচার করেছিলেন।
উনি জেনেশুনে ফরমায়েসি মিথ্যা প্রচার করেছেন। এতে অনেক প্রানহানির সম্ভাবনা ছিল
এরপরও খুব সচেতন ভাবে কুকর্মগুলো করেছেন। গুজব শুধু ছড়ান নি, গুজব নিজহাতে তৈরিও করেছেন।
তার কঠিনতম শাস্তির দরকার ছিল। কিন্তু বিদেশী চাপে ছেড়ে দেয়া হল।

১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪০

রাকু হাসান বলেছেন:

নিজে কোন মন্তব্য করছি না ,সরি । তবে যাদের মন্তব্য ভাল লেগেছে ..

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আসলে উনি গ্রেফতার হওয়ার আগ পর্যন্ত উনার বিষয়ে তেমন কিছুই জানতাম না; পরে বিভিন্ন মিডিয়া থেকে কুছুটা জেনেছি। আপনি উনার সম্বন্ধে যে তথ্যগুলো দিয়েছেন তার বেশিরভাগই আমার অজানা ছিল; তবে সত্যি সত্যি যদি অপরাধ করে থেকেন তাহলে দেশে প্রচলিত আইনের মাধ্যমে বিচার করা যেত। এভাবে টেনে হেচড়ে নিয়ে যাওয়ার তো কোন কারণ দেখছি না। এটা বাড়াড়ি; সরকার আরেকটু সহনশীল হতে হবে। ১৮ কোটি মানুষের সবাইতো সমান হবে না।

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি নোমান, দেলোয়ার হোসেন ভুঁইয়া, মান্নান ভুঁইয়াদের মতো বাম; এনজিও ও ডলারে ইনকাম।

সবকিছুর পর, একজন নাগরিককে টেনেটুনে, খালি পায়ে কারা কোর্টে নেয়?



১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: লালমাটিয়ার একটি দোকানে গত মাসে দাড়ি কামাতে গিয়েছি, দেখি উনি আমি যে হিন্দু লোকটিকে দিয়ে কাজ করাই, তাকে দিয়ে দাড়ি ছাটাচ্ছেন।

দাড়ি কাটা হয়ে গেলে একটা সাইকেলে চড়ে কোথায় যেন চলে গেলেন। সাইকেলে! একজন বুড়ো মানুষকে আমাদের দেশে সাইকেলে চালাতে দেখে সেদিন খুব অবাক হয়েছিলাম।

উনার সম্পর্কে এতোটুকুই জানি।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উনি খুবই স্মার্ট, সেইরকম ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ফিগার।
এরকম উচুমানের গুনি মানুষের অধপতন মেনে নিতে কষ্ট হয়।

১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৫৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আওয়ামী লীগ বা বিএনপির কোনো অন্যায় কর্মকান্ডের বিরোধিতা করলেই যে একজন অধঃপতিত হয়ে যাবে এটা একমাত্র দলকানারাই ভাবতে পারে | দেশে কোনো অন্যায় হতে দেখলে যে কোনো সুস্থমস্তিষ্কের লোকেরই প্রতিবাদ করার অধিকার আছে - আর শহিদুল সেই প্রতিবাদ করার সৎ সাহস দেখিয়েছেন | দেশের বায়াসড মিডিয়াগুলোকে তা না বলে আল জাজিরাকে বক্তব্য দেয়ায় সমস্যাটা কি ? আসলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর বিরুদ্ধে কেউ অবস্থান নিলেই সে দোষী হয়ে যায়, সে শহিদুল হোক বা আল জাজিরা হোক |

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

কোনো অন্যায় কর্মকান্ডের বিরোধিতা করলেই যে একজন অধঃপতিত হয়ে যাবে ব্যাপারটা সে রকম না।

বিদেশী মিডিয়াও সমস্যা না।
ইকোনমিষ্ট, সিএনএন, আলজাজিরা প্রায় প্রতি সপ্তায়ই জামাতি টাকা খেয়ে বাংলাদেশ বিরোধী রিপোর্ট ছাপাচ্ছে, ছাপিয়ে যাচ্ছে।
২০১৩তে আরো ভয়াবহ ভাবে শাপলাচত্তরে ৩০০০ নিহত গুজব প্রায় প্রতিষ্ঠা করে ফেলেছিল।
ফাসি ঠেকাতে আমেরিকান সর্বচ্চ মহল থেকেও হুমকি দেয়া হয়েছিল।
বিদেশী মিডিয়াও ফিডিয়া বর্তমান বাংলাদেশের কাছে কোন সমস্যা না।

মুল সমস্যা -
অপরাধটি গুরুতর। এটা শুধু মামুলি ৫৭ ধারার ব্যপার না।
সে সময় কোমলমতিরা রাস্তায় সবাইকে ট্রাফিক আইন মেনে চলা শিখাচ্ছিল। আইনের শাসন চাচ্ছিল।

কিন্তু শহীদুল উল্ট কোমলমতিদের আইন ভংগ করার আহবান জানিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের অফিসে আক্রমনের উষ্কানি দিচ্ছিলেন। বিক্ষোভ তুঙ্গে থাকার সময় ৪ জন ছাত্র নিহত কয়েকজন ছাত্রীর নিখোঁজ/আটকে রাখা যে বিষয়টি তিনিও নওসবার মত প্রচার করেছিলেন।
উনি জেনেশুনে ফরমায়েসি মিথ্যা প্রচার করেছেন। দাংগা হাংগামায় উষ্কানি দিচ্ছিলেন। এতে প্রানহানির সম্ভাবনা ছিল।
তার কঠিন শাস্তি দরকার ছিল, কিন্তু উচ্চ আদালত জামিন দিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.