নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গ্রেনেড হামলার মুল হোতা যারা

২১ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৩৩

২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলা একটি রাজনৈতিক দলকে নেতৃত্বশুন্য করতে পরিকল্পিত হামলা।
বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচাইতে কাপুরুষচিত নৃসংশ রাজনৈতিক মোটিভেটেড হামলা।
হামলায় জড়িত ও হামলা পরিকল্পনাকারি কার্টেল গং প্রত্যেকের সর্বচ্চ শাস্তি দাবি করছি।

মামলার অনেক আলামত ধ্বংশ করে ফেলা হলেও বেশকিছু উপাত্ত ও বেশকিছু গুরুত্বপুর্ন সাক্ষী ছিল।
মামলার মোট আসামি ছিল ৫২জন। পরে মুফতি হান্নান সহ তিনজনের ভিন্ন ভিন্ন মামলায় ফাঁসি কার্যকর হওয়ায়, তাদের এই তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়।

বর্তমানে আসামির সংখ্যা ৪৯জন। এর মধ্যে ১৮জন পলাতক ও ছয় জন জামিনে আছে।
মামলায় মোট সাক্ষী করা হয়েছে প্রায় ৫শ জনকে। এরমধ্যে রাষ্ট্রপক্ষ ২২৫ জনের সাক্ষ্য উপস্থাপন করতে পেরেছেন।
অন্যদিকে আসামীপক্ষ থেকে সাক্ষী হাজির করা হয়েছে ২০ জনকে।
সব সাক্ষ্য ও যুক্তি উপস্থাপনের ভিত্তিতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীসহ সব আসামির বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যাচেষ্টা, ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।
মামলার কার্যক্রম প্রায় শেষ পর্যায়ে।

আমার পুরোনো একটি লেখা পড়ুন। কমেন্ট জবাবগুলোও পড়বেন।
গ্রেনেড হামলার মুল হোতা যারা।গ্রেনেড হামলার মুল হোতা যারা

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটার বিচার কি শেষ হবে কোনদিন?

২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ওস্তাদ!

বিচার শেষ হয়ে রায় হয়ে গেছে। মামুলি কিছু রায় ফাইনাল হতে কিছু ফর্মালিটি শুনানি প্রায় রেডি, মানে পেন্ডিং আছে।

নৃসংস ভয়াবহ বর্বরোচিত এই গ্রেনেড হামলার পৃথক দুটি মামলায় গত বছরের ১০ অক্টোবর বিএনপি নেতা ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয় আরও ১১ জনের। সাজাপ্রাপ্ত ৫১ আসামির মধ্যে এখনো পলাতক আছেন মাত্র ১৮ জন।
গত ১৩ জানুয়ারি দুই মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও জেল আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন হাইকোর্ট।
পলাতকরা আপিলে হাজির না হলে একতরফা আপিল রায় হবে।

আইন অনুযায়ী, বিচারিক আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার জন্য হাইকোর্টের অনুমোদন লাগে।
এ জন্য রায় ঘোষণার পর বিচারিক আদালত মামলার নথিপত্র হাইকোর্টে পাঠিয়ে দেন। যা ডেথ রেফারেন্স নামে পরিচিত। নথিপত্র পাওয়ার পর হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সংশ্লিষ্ট মামলার পেপারবুক প্রস্তুত করা হয়েছে।

২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি বুঝতে পারি না এই হামলার মূল হোতার কেন ফাঁসি হবে না।

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে সব মামলার নিষ্পতি হতে বহু সময় লাগে।
আর এধরনের মামলা সাধারনত চলতেই থাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.