নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি ভাবনা

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২০

যে দেশের লাখ লাখ শ্রমিক মেয়াদ শেষ হয়ে একটি পারমিট, একটি কাজের জন্য মালয়েশিয়া দুবাই সৌদিআরবে কান্নাকাটি করছে । একবেলা খেয়ে অপেক্ষা করছে কবে পারমিট/আকামা/ বা নুন্যতম বেতনে সামান্য একটি কাজ।
যেখানে বন্যায় নদীভাংগনে কোটি মানুষ গৃহহীন ভুমিহীন!
যেখানে দেশের কোটি কোটি সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব হচ্ছে না । সেখানে অন্য একটি দেশ থেকে আগত ১৩ লক্ষ মানুষকে কিভাবে নাগরিকত্ব দিবে? কিভাবে উচ্চ শিক্ষার দায়িত্ব নেবে। কিভাবে তাদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করবে? বাংলাদেশ এমনিতেই বিশ্বের ঘনবসতিপুর্ন একটি হতদরিদ্র বহুল দেশ। বাংলাদেশ নিজেই তার বর্তমান জনসংখ্যা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে।

ভুয়া জন্মনিবন্ধন, ভুয়া এনআইডি বাদ দিলাম। সামান্য ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে ভর্তি হলে বাংলাদেশী শিক্ষার্থিদেরই ছাত্রত্ব থাকে না। পৃথিবীর কোথাও থাকেনা। উলটো দেশ থেকেই বহিষ্কৃত হয়।
মুসলিম দেশ সমুহ আমেরিকা সহ উন্নতদেশেও অবৈধ একজনকেও ঢুকতে দেয়া হয় না। ঢুকে গেলেও বের করে দেয়া হয়। ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে ভর্তি? সেতো আরো দুরের ব্যাপার।
তাহলে আমরা কেন দেব?

আসলে ..
আসলে রোহিঙ্গা তরুনীর গ্ল্যামারাস হিজাব দেখে কিছু মানুষের উপর মুমিনত্ত ভর করেছে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: এই রোহিঙ্গা তরুণী হয়তো ভবিষ্যতে মানবাধিকার নেত্রীতে পরিণত হবে।
বাঙালির আবেগের শেষ নাই।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হয়তো সেরকমই হবে।
রহিংগাদের প্রতি যে বিপুল ফান্ডিং, ৩৫০ টা এঞ্জিয়ো!
বেশিরভাগই তুর্কি, পাকি, সৌদি ও লন্ডন ভিত্তিক জামাতি।
তাদের মুল কাজ রহিংগা সাহায্য নয়। মুল কাজ বাংলাদেশকে বিপদে ফেলা।
বিপুল অর্থের ছড়াছড়ি, থানার স্থানিয় প্রশাসনের দুর্নিতিবাজ কর্মকর্তাদের মান্থলি মোটা এমাউন্ট দিয়ে হাত করে রেখেছে আগেই। UNHCR কর্তাদেরও পর্যন্ত ঘুষ দিচ্ছে নিশ্চিত।
কারন UNHCR এর স্থানীয় কর্তারা এঞ্জিয়ো, রহিংগা নেতাদের পক্ষেই অন্ধ ভাবে কথা বলছে।

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৮

হাবিব ইমরান বলেছেন: কি দুর্ভোগ অপেক্ষা বাঙ্গালির জন্য আল্লাহই ভালো জানেন!

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাল বিপদেই আছে বাংলাদেশ ।
ষড়যন্ত্র’ কখনোই বাঙ্গালী জাতির পিছু ছাড়েনি। ষড়যন্ত্রের কিছু আলামত অতীত দিনের কথা স্মরন করিয়ে দিচ্ছে।

৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫২

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: হাহাহা,, যথার্থ বলেছেন। এই তথাকথিত মমিনগণ রোহিঙ্গা আর কাশ্মির ইস্যুতে পোস্ট দিয়ে ফেসবুক কাঁপিয়ে দেয়, কিন্তু একই সময় যখন সৌদিআরবের কারনে ইয়েমেনে অসংখ্য মানুষ মৃত্যুবরণ করছে, সেই বিষয়টি সম্পর্কে তাদেরকে খুব কমই পোস্ট করতে দেখা যায়! এটাই তো তাদের মমিনত্বের পরিচয়!!

৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৪

নতুন বলেছেন: রোহিঙ্গারা আমাদের গোদের উপড়ে বিষ ফোড়া, আর এখন এটাকে কেটে ফেলবেন সেটা সম্ভব না।

রোহিঙ্গারা ফিরে যাবে না বলেই আমার ধারনা, সম্ভবনা ৫% তো নেই।

তাই এদের কিভাবে শিক্ষা এবং কম`সস্থান করা যায় সেটা নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে।

১৩ লক্ষ মানুষের কাজ নেই, শিক্ষা নেই, সমাজে ছড়িয়ে পড়লে সেটা প্লেগের মতন সমাজে আক্রমন করবে।

তার চেয়ে এদের নাগরিকত্ত দিয়ে, কারিগরি শিক্ষা দিয়ে, পরিবার পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রজনন হার কমিয়ে দেশের সমস্যা হতে রক্ষা করতে হবে।

১৩ লক্ষ মানুষকে আজীবন ঐ এলাকায় পালতে পারবেন না। বাইরের সাহাজ্য কমে আসবে, তখন এরা বাইরে ছড়িয়ে যাবে।

ইগো বাদ দিয়ে বাস্তব সমাধান খুজতে হবে।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ ভাল বিপদেই আছে।
৩৫০ টা এঞ্জিয়ো!
বেশিরভাগই তুর্কি, পাকি, সৌদি ও লন্ডন ভিত্তিক জামাতি।
তাদের কাজ মোটেই রহিংগা সাহায্য নয়। মুল কাজ বাংলাদেশকে বিপদে ফেলা।
তাদের প্রকৃত রোহিঙ্গা দরদ থাকলে তার সবদেশ মিলে ভাগযোগ করে নিজেদের দেশে নিয়ে যেত। নতুবা বার্মায় একটা 'সেইফ জোন' তৈরি করে নিয়ে যাওয়ার জোড়ালো ব্যাবস্থা করতো।

এইসব এনজিওরা স্থানিয় প্রশাসনের দুর্নিতিবাজ কর্মকর্তাদের মান্থলি মোটা এমাউন্ট দিয়ে হাত করে রেখেছে আগেই। ঘুষ খেয়ে UNHCR কর্তারাও পর্যন্ত এঞ্জিয়ো, রহিংগা নেতাদের পক্ষেই অন্ধ ভাবে কথা বলছে।

রহিংগা সবার হাতে চকচকে স্মার্ট ফোন, অফুরন্ত ডাটা, নতুন জামাকাপড়। রামদা কুড়াল। পকেট বোঝাই টাকা। খাওয়াদাওয়া ফ্রী! বাধাহীন উম্মুক্ত চলাফেরা ...
এত্ত আরাম কোন রহিংগা কেন, পৃথিবীর অন্যদেশের রিফিউজিরাও ইহজনমেও দেখেনি।

রোহিংগারা ঘোষনা দিয়েই বলছে সহজে কোথাও যাবে না। এমন ৫ দফা কঠিন শর্ত যা খোদা ছাড়া কারো পক্ষে বাস্তবায়ন সম্ভব না।
বিদেশী চক্র মদদে এত বিপুল সংখক বাংলাদেশ বিরোধি বহিরাগতদের আশকারা দেয়া হলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকাঠামোই মহা বিপদে পড়বে।

আপাতত এই মুহুর্তে বিপদজনক যুবক বয়েসি পুরুষদের জোড়পুর্বক ভাশান চর/ ঠ্যাঙ্গার চরে নিয়ে যাওয়াই উচিত। তারপর বাকিটা দেখাযাক।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রোহিঙ্গা শিবিরে বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে ১০ অনলাইন চ্যানেল
শিবিরে সক্রিয় যে অনলাইন টিভিগুলোর নাম জানা গেছে তার মধ্যে আরও রয়েছে, ‘রোহিঙ্গা পিস টিভি’, ‘রোহিঙ্গা নিউজ আরাকান টিভি’, ‘আরাকান আর ভিশন’, ‘আরাকান টাইমস’, ‘রোহিঙ্গা নিউজ’, ‘আরাকান টাইম টুডে’, ‘রোহিঙ্গা টিভি’, ‘আরাকান নুর’, ‘এএনএ’ টিভি। এসব টিভিতে খবর ও অনুষ্ঠান প্রচারিত হয় রোহিঙ্গা ভাষায়। সরাসরি ওয়েবসাইটে গিয়ে অথবা ইউটিউবেও এসব চ্যানেল দেখা যায়। এছাড়াও অনেক টিভিরই ফেসবুক পেজ রয়েছে।

সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, লন্ডন, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশ থেকে জামাত/ব্রাদারহুড চক্র এসব চ্যানেল পরিচালিত করছে। আর রোহিঙ্গা শিবির থেকে এসব চ্যানেলের জন্য ফুটেজ পাঠানো হচ্ছে। এসব ফুটেজ আবার বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে শেয়ার করেছে রোহিঙ্গারা। এসব ফেসবুক গ্রুপ ও পেজ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে প্রবাসী রোহিঙ্গা ও শিবিরে থাকা কিছু যুবক। এসব তথ্য জাতীয় একটি দৈনিককে দিয়েছেন রোহিঙ্গা শিবিরের এক সাবেক নেতা।

রোহিঙ্গারা জানায়, এসব চ্যানেলে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবিরের নানান খবর, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা রোহিঙ্গাদের তথ্য, বিভিন্ন ইস্যুতে মিয়ানমারের ‘মিথ্যাচার’, রোহিঙ্গাদের নিয়ে বিভিন্ন ‘অপপ্রচারের’ জবাবসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনুষ্ঠান প্রচার করা হয়ে থাকে। বিশেষ করে, রহিংগাদের ফিরে না যাওয়ার পরামর্শ এবং গত ২৫ আগস্ট বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের দ্বিতীয় বার্ষিকীতে উখিয়ায় বড় সমাবেশের খবর গুরুত্ব দিয়ে দেখানো হয়েছে।
২২ আগস্ট রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কী কারণে সফল হয়নি, তা নিয়ে প্রচারিত অনুষ্ঠান দেখা গেছে। প্রতিটি খবরেই মূলত রোহিঙ্গাদের ঐক্যবদ্ধ থাকা ও কোনো অবস্থাতেই মিয়ানমার না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

অনলাইন টিভির কথা রোহিঙ্গা নেতা মুহিব উল্লাহ স্বীকার করেছেন। বলেন, ‘আশ্রয়শিবিরে স্বদেশের খবরাখবর দেখার সুযোগ নেই। তবে কিছু শিবিরের ভেতরে ডিশ অ্যান্টেনার মাধ্যমে টিভিতে বাংলা ভাষায় খবর ও বাংলা সিনেমা দেখে রোহিঙ্গারা। বাংলা খবর বুঝতে সমস্যা হওয়ায় প্রবাসী কিছু রোহিঙ্গা আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় একাধিক অনলাইন টিভি চালু করেছে।’

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৫

নতুন বলেছেন: এনজিও দের জন্য এই রোহিঙ্গারা সোনার ডিমপাড়া হাস, এই হাস মায়ানমারে কেন ফেরত দেবে?

ঘুষ খোর প্রশাসনের জন্য এই এনজিও সোনার ডিমপাড়া হাস, তারা দেশের কথা কেন শুনবে?

আর মায়ানমার ইতিমধ্যে তাদের বাড়ীর জায়গায় নতুন বসতি করাশুরু করেছে। আর একটা বিষয় হলো যদি মায়ানমারের এদের ফিরিয়ে নেবার ইচ্ছাই থাকে... তবে প্রথমত কেন তাদের তাড়িয়ে দিলো?

তার মানে হলো এদের আর ফিরে যাবার সম্ভবনা নাই বললেই চলে।

* তাই এদের সমাজে মুল ধারায় যোগ দেবার জন্য প্রস্তুত করাই উত্তম। তাদের কারিগরি শিক্ষা দিয়ে সমাজে কাজের ব্যবস্তা করুন।
* শিক্ষার ব্যবস্তা করুন
* পরিবার পরিকল্পনার ব্যবস্তা করুন।
* এনজিওদের কড়া নজার দারী শুরু করুন। এনজিওদের এর থেকে সুবিধা পাওয়া বন্ধ করতে না পারলে আরো সমস্যা হবে। দেশৈর বিরুদ্ধে লিগিয়ে দিতে পারে এরা।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রোহিঙ্গা শিবিরে বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে ১০ অনলাইন চ্যানেল প্রচারকারিরা নিশ্চিতভাবেই বাংলাদেশের অমঙ্গল চাইছে।

সক্রিয় যে অনলাইন টিভিগুলো (‘রোহিঙ্গা পিস টিভি’, ‘রোহিঙ্গা নিউজ আরাকান টিভি) ক্রমাগত ভাবে পরিবার পরিকল্পনা বিরোধি প্রচারনা করছে, দাড়িওয়ালা মোল্লারা জন্মনিয়ন্ত্রনকে ধর্মবিরোধী বলছে।

৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম কথা সত্য

৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯

নতুন বলেছেন: Click This Link

মায়ানমার ইতিমধ্য দখল করা জায়গাতে স্থাপনা তৌরি করছে।

এখন এরা যাতে স্থায়ী ভাবে বাংলাদেশে থেকে যায় তাই ভেতর থেকে এদের উসকে দিচ্ছে এই সব কাজ করে। :(

সরকার এই সব বন্ধ না করতে পারলে বড় বিপদে পড়বে....

তখন আপনাদের হ্যালমেট বাহিনি দিয়েও কিন্তু কাজ হবেনা।

৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার পোষ্ট আপনার ভাবনা, ধারণা, মনন, সবই ধারণ করছে, ভালো; শুধু ইহার শিরোনামটা হওয়ার দরকার, "একটি ভুল ভাবনা"।

৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: রোহিঙ্গাদের সব দায় দায়িত্ব বারমাকেই নিতে হবে‌

১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে আমি চিন্তার খোরাক পেলাম। সমাধান পেলাম না।

১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩

নীলপরি বলেছেন: জটিল সমস্যা ।

১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাস্তবতা মানতে হবে। এরা ফেরত না যাওয়ার সম্ভাবনা ৯৯%। ঐ রোহিঙ্গা মেয়ের পরিবার উচ্চবিত্ত। তা না হলে, প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়তে পারতো না। তাহলে তার পরিবারকে গত ২০ বছর মূলধারায় মিশে যেতে কারা সাহায্য করেছে? আমাদেরই জ্ঞাতি ভাই। ১৩ লক্ষকে পালতে পারছে বাংলাদেশ, মানবিকতার কারণে হত্যা বা পুশ ব্যাকও করতে পারছে না। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে একটা মেয়ের পড়ালেখা বন্ধ করা তেমন বাহাদুরি নয়...

(আমি কিন্তু রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার পক্ষে। তাদের ঐ মিটিং-এরও আমার অবস্থান বিপক্ষে। আরেক পোস্টে আপনার মন্তব্যে সমর্থন জানিয়েছি সেটা আপনি খেয়াল করেছিলেন কিনা জানি না। তা হল - রোহিঙ্গাদের পরিবার বিচ্ছিন্ন করে পুরুষ, মহিলা, শিশু আলাদা আলাদা ক্যাম্পে রাখা)

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঐ রোহিঙ্গা মেয়ের পরিবার উচ্চবিত্ত। সত্য।
কিন্তু ৯০ দশকে পরিবারটি যখন বাংলাদেশে আসে তখন পরনে ভেজা লুঙ্গিটি ছাড়া আর কিছু ছিল না।
উদিয়মান অর্থনীতির দেশে ওরা নিজস্য দক্ষতা দিয়ে ব্যাবসা বানিজ্য, পেয়াজ-রসুন আমদানী, আদম বানিজ্য (রহিংগাদের সীমান্ত পার করা) বা ইয়াবা আমদানি বানিজ্য বা যেভাবেই হোক কোটিপতি হয়েছে।

এটা সত্য যে কঠিন প্রতিকুল অবস্থায় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে চলে আসা একজন মেধাবী তরুনীর পড়ালেখা বন্ধ করা খুবই বেদনাদায়ক কাজ।

মেয়েটি শেষ পর্যন্ত হয়তো আবার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বে
কিন্তু একজনকে সুযোগ দিলে আরো একশত বা হাজার জন সুযোগ চাইবে।

১৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭৯ সাল থেকে বার্মা রোহিংগাদের স্কুল, কলেজে পড়া বন্ধ করেছে মগের বাচ্ছারা; বাংলাদেশে এই রোহিংগা মেয়ে ইউনিভার্রসিটিতে পড়ে এক ইতিহাস রচনা করেছে, ইহা বাংলাদেশের জন্য গৌরবের বিষয়।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রোহিংগাদের স্কুল, কলেজে পড়া বন্ধ করেছে মগের বাচ্চারা
আপনার আম্রিকারে বলেন ওদের লেখাপড়ার দায়িত্ব নিতে।

আপনার এম্রিকায় একজন বহিরাগত কেউ স্টেট আইডি জালিয়াতি করে বিশ্ববিদালয়ে ভর্তি হলে তাকে কি করা হত বলে মনে করেন?

১৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ সরকার ৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজেট করে, বাংগালী বা রোহিংগা শিশুদের পড়ানো কোন সমস্যা নয়; ৫০ বিলিয়ন সংখ্যায় লিখতে পারেন কিনা দেখেন!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৫০ বিলিয়ন ডলার কি গাছে ধরে?
এই মুহুর্তে মাত্র ৫০ ডলার ধার চাইলেও আপনি দিতে পারবেন না।

বিলিয়ন নিয়ে সবসময় এত পন্ডিতি করেন কেন?
বিলিয়ন সমন্ধে কতটুকু জানেন?
বিলিয়ন ২ ধরনের আছে জানেন?

ইম্পিরিয়াল বিলিয়ন 1,000,000,000,000, = মিলিয়ন মিলিয়ন (ব্রিটেন ও ইউরোপে চলে। পাকিস্তান আমলে চলতো)
আমেরিকান বিলিয়ন 1,000,000,000 = একহাজার মিলিয়ন (নর্থ আমেরিকায় চলে। ৭২ থেকে বাংলাদেশও ব্যাবহার করছে)

আমেরিকান বিলিয়নকে ইউরোপিয়ানরা 'মিলিয়ার্ড' বলে

১৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী,



যথার্থ ভাবনা।

১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৫

মানতাশা বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
নতুন যাহা বলিয়াছেন তাহাই বাস্তবতা । কিন্তু রাষ্ট্র এখনই হাল ছাড়িবে দেয়ালে পেট লেপ্টে গেলে ভাবিয়া দেখিতে পারে।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই বিষয়ে লিখেছেন তার জন্য ধন্যবাদ। সমস্যা হচ্ছে আপনি আমি দেশের প্রশাসন রোহিঙ্গা ফেরত পাঠাতে পারছে না, হয়তো দীর্ঘ সময় লাগবে, হয়তো কোনোদিন সম্ভব না। সমস্যা সবাই কমবেশী জানেন, সমাধান লিখুন - এখন করণীয় কি?



১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
- ভাই ঠিকই বলেছেন।

দেশের প্রশাসন রোহিঙ্গা ফেরত পাঠাতে পারছে না।
রোহিংগারাও ঘোষনা দিয়েই বলছে সহজে কোথাও যাবে না।
এমন ৫ দফা কঠিন শর্ত (নাগরিকত্ত + গরু ছাগল বাড়ীঘর ঠিক আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেয়া) যা খোদা ছাড়া কারো পক্ষে বাস্তবায়ন সম্ভব না।
বিদেশী চক্র মদদে এত বিপুল সংখক বাংলাদেশ বিরোধি বহিরাগতদের আশকারা দেয়া হলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকাঠামোই মহা বিপদে পড়বে।

সমাধান ৪ নং কমেন্টে দেয়ার চেষ্টা করেছি।

এই মুহুর্তে UNHCR নিয়োজিত ভলান্টিয়াররা বাদে ৩০০ এনজিও সবগুলোকে ঝেটিয়ে বিদায় করতে হবে।

বিনামুল্যে গ্যাস সিলিন্ডার অনুদান বন্ধ করে পারিবারিক রান্নাবান্না বন্ধ করে চাল ডাল রিলিফ বন্ধ করে সরকারি/UNHCR তত্তাবধানে লঙ্গরখানার ব্যাবস্থা করতে হবে। এটি না করা হলে এদের লাইনে আনা যাবে না।

(আমাদের লক্ষ লক্ষ বানভাসি নদীভাঙ্গা পরিবার চিকন বাধেঁর উপর, কাল্ভার্টের উপর পলিথিন ছাউনি দিয়ে রাতদিন পার করছে। আপনি কবে এদের জন্য ফ্রী চাল-ডাল ফ্রী গ্যাস সিলিন্ডার মোবাইল ফোন নিয়ে গেছেন?)

এই মুহুর্তে বিপদজনক যুবক বয়েসি পুরুষদের জোড়পুর্বক ভাশান চর/ ঠ্যাঙ্গার চরে নিয়ে যেতে হবে। নিয়ে যাওয়াই উচিত।
এরপর যারাই বিশৃক্ষলা করবে - সোজা ঠ্যাঙ্গার চর।

তারপর বিদেশী শক্তিধরদের সাথে নিগোসিয়েশন করে রাখাইনে গুচ্ছগ্রামের মত সেইফ জোন তৈরি করে আস্তে আস্তে ফিরিয়ে নিতে হবে।

১৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:






হাসান কালবৈশাখী ভাই, আমরা ভাগ্যবান ১৯৭১ এ যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়ে আরামে আছি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে যেই দেশ যুদ্ধে জড়িয়েছে সেই দেশ শেষ হয়ে গেছে, বাংলাদেশ ১৩ লক্ষ রোহিঙ্গার জন্য ১৭ কোটি প্রাণের রিস্ক নিতে পারেনা। রোহিঙ্গা নিয়ে বার্মার সাথে কোনোরুপ কলহ বিবাদ ভালো না হয়ে মন্দই হবে বরং। এরা এনজিওদের খানা খাদ্য খাচ্ছে - খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকুক। তাদের শিক্ষিত করতে পারলে বাংলাদেশের কাজে আসবে তবে তাদের রিফিউজি হিসেবেই রাখতে হবে - নাগরীকত্ব দিয়ে নয়। মানবতার ফাঁদে পা দিয়ে বাংলাদেশ ইঁদুর কলে পড়েছে এটি বুঝতে হবে সবার। এখন উপায় নাই গোলাম হোসেন অবস্থা।


১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এরা এনজিওদের খানা খাদ্য খাচ্ছে - খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকুক।

ব্যাপারটা এত সহজ না মাহামুদ ভাই।
৩৫০ টা এঞ্জিয়ো!
বেশিরভাগই তুর্কি, পাকি, সৌদি ও লন্ডন ভিত্তিক জামাতি।
তাদের কাজ মোটেই রহিংগা সাহায্য নয়। মুল কাজ বাংলাদেশকে বিপদে ফেলা।

মাতারবাড়ী দেশের বৃহত্তম কয়লাবিদ্যুত কেন্দ্র ও গভির সমুদ্র বন্দর কাছেই। বিপদ আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.