নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনা হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:৩৯

সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনা হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে।
বাংলাদেশে মামলা হওয়ার আগে আমেরিকাতেই মুল মামলাটি হয়েছিল

গতকাল ঢাকায় তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান নূর আজ বৃহস্পতিবার এই রায় দেন।

২০১৫ তে এই মামলাটি হয় মুলত আমেরিকায় একজন এফবিআই এজেন্ট ঘুষ নেয়ার অপরাধে। সেই এফবিআই এজেন্ট ও সহযোগীর দোষী সাব্যস্ত হয়ে বর্খাস্ত ও জেলদন্ড হয়ে যাওয়ার পর। এরপর বাংলাদেশেও একটি মামলা হয়।


২০১৫ সালের মার্চ এ শেষ হওয়া এই মামলা দেওয়া ওই রায়ে রিজভী আহাম্মেদ সিজারের কারাদণ্ড হয়। এ ছাড়া ঘুষ লেনদেনের জন্য এক এফবিআই এজেন্টের বন্ধুরও কারাদন্ড হয়।





যতটুকু বুঝা যাচ্ছে বিএনপি হাই কমান্ড এর উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রে কিছু লোকের সহায়তায় সজীব ওয়াজেদ জয়কে গ্রেফতার করিয়ে একটি বড় রাজনৈতিক নিউজ তৈরি করা।
রিজভির মাধ্যমে এফবিআই এজেন্ট রবার্ট লাস্টিক ও তার বন্ধু জোহানেস থালে কে যেভাবেই হোক বোঝানো হয়েছে এলাকার একজন দেশী লোক কে সামান্য সায়েস্তা করতে চাই, তুমি শুধু গ্রেফতার কর, আর পারলে গুলিকরে আহত করে গ্রেফতার করতে পারলে সবচেয়ে ভাল। (আমেরিকায় গ্রেফতার বা গুলিকরে হত্যা খুবই মামুলি ব্যাপার প্রতি বছর হাজারের উপরে মরে)
তখন এফবিআই এজেন্ট রবার্ট লাস্টিক বলে 'চাইলেই তো কাউকে গ্রেফতার করা যায় না আগে তার সব তথ্যপ্রমান খুজে দেখি কোন দোষ খুজে পাই কি না, তারপর দেখা যাবে। তখন তাকে কাজ সুরুর জন্য মোটা অংকের ডলার এডভান্স করা হয়।

এবং এই ডলার খেয়েই যুক্তরাষ্ট্রর মানি লন্ডারিং স্পাই সফটওয়েরে ধরা পরে যায়, একটি অতি সংক্ষিপ্ত প্রাপ্তিশ্বীকার এসএমএস মাধ্যমে।
রিজভি, রবার্ট ও জোহানেস ৩ জনই সংগে সংগে গ্রেফতার হয়।

২০১১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১২ এর মার্চ পর্যন্ত ষড়যন্ত্র চলে বিভিন্ন সময় এই তিন জনের মধ্যে অনেক কথা চালাচালি হয়। প্রাথমিকভাবে তাদের মধ্যে তথ্য বের করার কথা হলেও পরে সরাসরি ডকুমেন্ট হাতে পাওয়ার বিষয় নিয়ে কথা চলতে থাকে । ২০১১ সালের ১৬ ডিসেম্বর যখন গোটা বিশ্বে বাংলাদেশিরা তাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় দিবস উদযাপনে ব্য স্ত, ঠিক সেই দিনটির কার্যকলাপেই ধরা পরে রবার্ট। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি কানেকটিকাটের ডানবুরির এক শপিং মলের কাছে এক রেষ্টুরেন্টে যে বৈঠক করেন তাতে লাস্টিক, থালের ও রিজভী ছাড়াও আরেকজন বাংলাদেশি ব্যক্তি অংশ নেন। এই ব্যক্তিকে (সফিক রেহমান) বাংলাদেশের একজন বড় মাপের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবেই পরিচয় করিয়ে দেন রিজভী আহমেদ।
যুক্তরাষ্ট্রে এই মামলাটি মামুলি এলাকার প্রতিপক্ষকে সায়েস্তা করার একটি সাধারন মামলা হিসেবে ধরে শাস্তি দেয়া হয়।
কিন্তু বাংলাদেশে এই "এফবিআই এর হাতে গ্রেফতার প্রচেষ্টা" যে কি বিশাল রাজনৈতিক ভ্যালু, মার্কিন আদালত সেটা বুঝতে সক্ষম হয় নি। বাংলাদেশের কেউ এই মামলার পক্ষ হলে হয় তো কিছু সুপারিস আসতো।
প্রতেকের ২০ বছর কারাদন্ডের সুপারিশ ছিল, কিন্তু আদালতে বিচারের আগে দোষ শ্বীকার করে নেওয়াতে জেলদন্ড অনেক কমে যায়।

মামলার সরকার পক্ষের উকিল ছিলেন একজন লংকান বংশভুত মার্কিন সহকারি এটর্নি জেনারেল মিতালি রহমান


Mythili Raman



Acting Assistant Attorney General for the Criminal Division
In office
March 1, 2013 – May 15, 2014
President Barack Obama
Preceded by Lanny Breuer
Succeeded by Leslie Caldwell
Personal details
Alma mater Yale University (BA)
University of Chicago Law School (JD)
Profession Lawyer সুত্র উইকিপিডিয়া।


২০১৩ তে এই রায়ের আলোকে ২০১৫ তে বাংলাদেশেও একটি মামলা হয়।

বিভিন্ন তদন্ত শেষে সাংবাদিক শফিক রেহমান, সম্পাদক ও বিএনপির উপদেষ্টা মাহামুদুর রহমান সহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে চার্জ আনা হয়।
বিচার শেষে আজ এদেরকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আমেরিকার বিচারে কম সময় লেগেছে কারন বিচার শুরুর আগেই সবাই দোষ শ্বীকার করে নেয়াতে, সেখানেই বিচার শেষ। আমেরিকার বেশিরভাগ বিচার এমনই।

আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আব্দুর রহমান আজ প্রথম আলোকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য চারজন হলেন আমার দেশ–এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান,
জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহসভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন,
তাঁর ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া। দণ্ডিত ব্যক্তিরা সবাই জামিনে বা বিদে বিদেশে পলাতক আছেন বলে সহকারী পিপি আব্দুর রহমান জানিয়েছেন।

সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন থানায় মামলা করেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যেকোনো সময় জাসাস নেতা মোহাম্মদ উল্লাহসহ বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত দলের উচ্চ পর্যায়ের নেতারা ঢাকা শহরের পল্টনে জাসাস কার্যালয়ে এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক কানেটিকাট ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় আসামিরা একত্র হয়ে বৈঠকে অংশ নেন। তাঁরা সজীব ওয়াজেদ জয়কে যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিলেন। অপরাধ ঘটানোর দায়িত্ব দেওয়া হয় রিজভী আহাম্মদকে।

এই মামলায় ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিল সাংবাদিক শফিক রেহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পেয়ে বিদেশে চলে যান।

এই মামলায় ২০১৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি শফিক রেহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। বিচার চেয়ে গত বছরের ১৩ নভেম্বর ঢাকার আদালতে সাক্ষ্য দেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যাচেষ্টা ষড়যন্ত্রের নির্দেশদাতা হিসেবে শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। আর আসামি মোহাম্মদ উল্লাহর বিরুদ্ধে পরামর্শদাতার অভিযোগ আনে পুলিশ। আর তাঁর ছেলে রিজভী আহাম্মেদ এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিয়েছিলেন বলে অভিযোগে বলা হয়। রিজভী যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এফবিআইয়ের কাছ থেকে সজীব ওয়াজেদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করেন। পরে অন্য আসামিদের কাছে সেই তথ্য সরবরাহ করেন। মামলায় অর্থায়ন ও পরামর্শদাতার অভিযোগ আনা হয় যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে।

যুক্তরাষ্টের সেই মামলার রায়ের কপি।view this link
view this link





মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: বিচারে যখন সাজা হয়েছে ঘটনার সত্যতা অবশ্যই আছে।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সত্যতা অবশ্যই আছে।
নইলে দুই দুই জন সম্পাদক কে জেল দন্ড দিয়ে দিল, বাংলাদেশের সব শুশিল বুদ্ধিজীবিরা হইচই করতোনা, দুতাবাসে আলোড়ন হইতো না?

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিএনপির নেতারা এর আগেও যুক্তরাষ্ট্রে অপরাধ করে দন্ডপ্রাপ্ত হয়েছিল, কানাডাতেও
view this link

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাংলাদেশে এমন ভয়ংকর মামলায় শফিক রেহমান জামিন পেল কিভাবে?

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

শুনেছিলাম উনি গুরুতর অসুস্থ ছিলেন।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:২৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমেরিকার আদালতে দেখলাম কয়েকজনের ২০ মাস ৩০ মাসের জেল হয়েছে। শাস্তি অবশ্যই কম হয়েছে অন্তত ১০ বছরের জেল হওয়া উচিৎ ছিলো।

শফিক রেহমানের সৎ সাহস থাকলে উনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতেন না।

আশার কথা হচ্ছে ষড়যন্ত্রকারীদের সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হয়েছে।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বিচারকও রায়ে বলেছিলেন এই মামলার শাস্তি হবে ২৫ থেকে ২০ বছর জেল।
কিন্তু বিচার শুরু হওয়ার আগেই শালিশে ৩ জনই দোষ শ্বীকার করে নিলে শাস্তি কমে যায়।

আমেরিকায় বিচার ব্যাবস্থা যা দেখছি এরকমই।
সাধারনত তদন্ত শেষ হয়ে বিচার শুরুর আগে বিচারক আসামীকে বলে যেই চার্জ আনা হয়েছে তাতে ২৫ বছর জেল হবে নিশ্চিত।
তুমি যদি দোষ শ্বীকার করে নেও তাহলে আদালতের ৫ বছর সময় ও অর্থ বাচানোর জন্য তাহলে শাস্তি কমবে নতুবা সর্বচ্চ শাস্তি হবে। তখন উভয় পক্ষের বাদি ও আসামীর আইনিজীবিরা পাশের রুমে বৈঠকে বসে তখন যদি দেখা যায় মামলায় জেতার কোন সম্ভাবনা নেই তখনই নিগোসিয়েশনে যায়। জেতার সম্ভাবনা থাকলে আসামী পক্ষ মামলা চলায়।

রায়টিতে বিচারকের অভিমত দেখুন -

LUSTYIK, 50, of Westchester County, faces, upon conviction, a maximum sentence of 25 years in prison.

THALER, 49, of Fairfield County, Connecticut, faces, upon conviction, a maximum sentence of 20 years in prison.

AHMED, 34, of Fairfield County, Connecticut, faces, upon conviction, a maximum sentence of 20 years in prison.

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮

মোগল সম্রাট বলেছেন:



ষড়যন্ত্রের ধরন পদ্ধতি কতোটা বদলে ভাবতেই অবাক লাগে।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ষড়যন্ত্রের ধরন পদ্ধতি দিন দিন পরিবর্তিত হচ্ছে। আইন শৃক্ষলা বাহিনীও উচ্চমান টেকনলজিতে মেকানাইজড হচ্ছে
বিজ্ঞান টেকনলজি উন্নত হওয়াতে অপরাধিদের অপরাধ করা দিন দিন কঠিন হয়ে যাচ্ছে। কঠিন নজরদারির কারনে মেইনল্যান্ড আমেরিকায় বিমান ছিনতাই গাড়ীবোমা হামলা ১০০% বন্ধ হয়েছে। আমেরিকা এখন বিশ্বের যে কোন ব্যাঙ্ক একাউন্টে অবৈধ লেনদেন ধরে ফেলতে পারে।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বিএনপি হাই কমান্ড এর উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রে কিছু লোকের সহায়তায় সজীব ওয়াজেদ জয়কে গুলি করে আহত করে গ্রেফতার করিয়ে একটি বড় রাজনৈতিক নিউজ তৈরি করা।
২০১১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১২ এর মার্চ পর্যন্ত ষড়যন্ত্র চলে বিভিন্ন সময় এই তিন জনের মধ্যে অনেক কথা চালাচালি হয়। ২০১১ সালের ১৬ ডিসেম্বর যখন গোটা বিশ্বে বাংলাদেশিরা তাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় দিবস উদযাপনে ব্য স্ত, ঠিক সেই দিনটির কার্যকলাপেই ধরা পরে রবার্ট। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি কানেকটিকাটের ডানবুরির এক শপিং মলের কাছে এক রেষ্টুরেন্টে যে বৈঠক করেন তাতে লাস্টিক, থালের ও রিজভী ছাড়াও আরেকজন বাংলাদেশি ব্যক্তি অংশ নেন। এই ব্যক্তিকে (সফিক রেহমান) বাংলাদেশের একজন বড় মাপের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবেই পরিচয় করিয়ে দেন রিজভী আহমেদ।
রিজভির মাধ্যমে এফবিআই এজেন্ট রবার্ট লাস্টিক ও তার বন্ধু জোহানেস থালে কে যেভাবেই হোক বোঝানো হয়েছে এলাকার একজন দেশী লোক কে সামান্য সায়েস্তা করতে চাই, তুমি শুধু গ্রেফতার কর, আর পারলে গুলিকরে আহত করে গ্রেফতার করতে পারলে সবচেয়ে ভাল। (আমেরিকায় গ্রেফতার বা গুলিকরে হত্যা খুবই মামুলি ব্যাপার প্রতি বছর হাজারের উপরে মরে)
তখন তাকে কাজ সুরুর জন্য মোটা অংকের ডলার এডভান্স করা হয়।
এবং এই ডলার খেয়েই যুক্তরাষ্ট্রর মানি লন্ডারিং স্পাই সফটওয়েরে ধরা পরে যায়, পু*কিতে ইয়াবা ঢুকানোর প্রয়োজন হয় নি একটি অতি সংক্ষিপ্ত প্রাপ্তিশ্বীকার এসএমএস মাধ্যমে ডলার লেনদেন প্রমানিত হয়।।
আমেরিকায় বিএনপি নেতা রিজভি, এফবিআই এজেন্ট রবার্ট ও জোহানেস ৩ জনই সংগে সংগে গ্রেফতার হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে এই মামলাটি মামুলি এলাকার প্রতিপক্ষকে সায়েস্তা করার একটি সাধারন মামলা হিসেবে ধরে শাস্তি দেয়া হয়।
কিন্তু বাংলাদেশে এই "এফবিআই এর হাতে গ্রেফতার প্রচেষ্টা" যে কি বিশাল রাজনৈতিক ভ্যালু, মার্কিন আদালত সেটা বুঝতে সক্ষম হয় নি। এরপরও প্রত্যেককে দোষী সাব্যস্ত হয়। ২০ বছর কারাদন্ডের সুপারিশ ছিল, কিন্তু আদালতে বিচারের আগে দোষ শ্বীকার করে নেওয়াতে জেলদন্ড কিছুটা কমে যায়।
এরপর বাংলাদেশে ফলোআপ আরেকটি মামলা হয়।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: শফিক রেহমান লোকটাকে ভালো মনে করতাম।
মূলরত এরশাদ এর মতো সফিক রেহমান।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শফিক রেহমান লোকটাকে আমিও ভালো মনে করতাম।

শফিক রেহমানের যায় যায় দিন পত্রিকা ছিল গণ আদালতের অন্যতম সুতিকাগার।
গণ আদালতে গোলামআজমকে ফাঁসি দিতে সে ছিল সবচেয়ে পরিশ্রমি লেখক।
কিন্তু অনেকের সাথে জামাতি অর্থে একসময় তিনি মাথা বিক্রি করলেন।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৫

রানার ব্লগ বলেছেন: আগামী রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এর কি ধরনের প্রভাব পরতে পারে ?

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

তেমন প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা নেই।
বিএনপি পন্থিরা বড়ং ঘটনাটি চেপে যাওয়ার চেষ্টা করছে দেখা যাচ্ছে। আমেরিকার ঘটনা হওয়ার কারনে।
নইলে এত বড় মাপের দুই দুই জন সম্পাদক কে জেল দন্ড দিয়ে দিল, কিন্তু বাংলাদেশের সব শুশিল বুদ্ধিজীবিরা নিশ্চুপ।

'সরকার নানাভাবে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করছে'
এমন একটি ওয়েবিনারে বক্তারা এই অনেক সরকারি দমন নীতির কথা বললেও বিশ্ময়কর ভাবে হট নিউজ দুই দুই জন সম্পাদক কে জেল দন্ড দেয়ার ঘটনা বেমালুম চেপে গেল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.