নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রশ্নগুলো আসবে, কারন তিনি আবার বাঁকা পথে দেশের রাজনীতিতে আসতে চাচ্ছেন।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৩৭

ড.ইউনুস।

নোবেল বিজয়ী একজন সু নাগরিক হিসেবে উনি আইন মেনে চলবেন। কিন্তু মানেন না।
উনি দেশে কোটি কোটি টাকা আয় করেন, কিন্তু কর দিতে চান না। এক হাজার একশত কোটি টাকা কর বকেয়া! কেন?
কর্মিদের পারিশ্রমিক বকেয়া থাকে কেন?
এমন না যে ওনার কাছে টাকা নেই।
টাকা না থাকলে দেশের টাকা নিয়ে ভিন দেশের এক দলের রাজনৈতিক তহবিলে কোটি কোটি টাকা চাঁদা দেন কিভাবে। কেন?
মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করে বিদেশী লবি ফার্ম ভাড়া করে কিছু নোবেল বিজয়ীদের স্বাক্ষর সংগ্রহ করে।
এত নোবেল বিজয়ীর আর্জি নিউজ হিসেবে নিউজ হিসেবে গন্য না হওয়াতে মিলিয়ন ডলার খরচ করে ওয়াশিংটন পোষ্টে পাতা জুড়ে বিজ্ঞাপন দেন। নৈতিকতা কোথায়?
ওয়াশিংটন পোষ্ট এই দালালী ফার্মের সংগ্রহ করা আর্জি নিউজ হিসেবে গন্য করে ছাপালো না। ফরমায়েশী প্রপাগান্ডা হিসেবে ধরে নিয়ে, গুরুত্ব দেয় নি। শেষ পর্যন্ত ডলার খরচ করে বিজ্ঞাপন আকারে দিতে হল ওয়াশিংটন পোষ্টে।

প্রশ্নগুলো আসবে, কারন তিনি আবার বাঁকা পথে দেশের রাজনীতিতে আসতে চাচ্ছেন।


তিনি ২০০৬-২০০৭ এ আরো সংগঠিত ভাবে পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিলেন।


ইউনুস নোবেল পাওয়ার ৩ মাসের ভেতর পরিকল্পিত ভাবে সেনাতন্ত্র ও আমেরিকার সহায়তায় ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল।
প্রচলিত রাজনীতি ও নির্বাচনে দুর্নিতী ম্যানিপুলেশনের সুচনা হয় তখনই।
আমেরিকার সহযোগিতায় সিপিডি প্রথম আলো ডেইলি স্টার ও মইন ইউ আহমেদ আমেরিকার পরামর্শে আমেরিকার কৌশলে ইউনূসকে বসানোর জন্যই বিএনপি তারেক খালেদা কে বিতাড়িত করে ১-১১ আনা হয়।
ইউনুসের প্রথম ইচ্ছা ছিল তত্তাবধায়ক সরকার প্রধান হবে।
কিন্তু দুই দিনের বাদশা না হয়ে স্থায়ী বাদশা হওয়ার ইচ্ছায় পরে আলাদা একটি রাজনীতি দল করার প্লান হয়।
ইউনূসের ১ম শর্ত ছিল হাসিনা ও খালেদা কে দির্ঘস্থায়ী ভাবে গ্রেফতার করে নিষ্ক্রিয় রাখা। বা জোড় পুর্বক বিদেশে বিতাড়ন।
বিএনপি ও আওয়ামীলীগের হাত পা বেধে এর মধ্যে ইউনুস একটি রাজনৈতিক দল গঠন করবে এবং নির্বাচিত হয়ে আমেরিকার পছন্দমত একটি 'গণতান্ত্রিক' সরকার গঠন করবে।
২০০৭ এর জানুয়ারি মাসে ১-১১র পরের সপ্তাহেই ড. ইউনূস ভারত সফরে যান। সে সফরে যাওয়ার দিন বিমানবন্দরে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেবার জোরালো সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর সাথে বৈঠকে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
সে সফরে অধ্যাপক ইউনূস ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রণব মুখার্জীর সাথেও বৈঠক করেন।
বার্তা সংস্থা ইউএনবি প্রথম আলো দৈনিক আমার দেশ ও আরো কয়েকটি পত্রিকা।

জানুয়ারি্র শেষ সপ্তাহে দিল্লীতে এক সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, দেশের পরিস্থিতি বাধ্য করলে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেবেন।
সে সফরে অধ্যাপক ইউনূস ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রণব মুখার্জীর সাথে বৈঠক করেন।




ইউনুসের রাজনীতিতে আসা নিয়ে বার্তা সংস্থা ইউএনবির একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ফালুর পত্রিকা দৈনিক আমার দেশ।
অধ্যাপক ইউনূসকে উদ্ধৃত করে দৈনিক আমার দেশ লিখেছে, রাজনীতিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করার মতো ব্যক্তি আমি নই। কিন্তু পরিস্থিতি যদি বাধ্য করে তাহলে রাজনীতিতে যোগ দিতে আমি দ্বিধা করবো না।

গবেষক-লেখক মহিউদ্দীন আহমেদ একটি লেখায় দুজন সেনা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে লিখেছেন, যা বিবিসি সাইটে ছাপা হয়েছে।
মুহাম্মদ ইউনূস কেয়ারটেকার সরকার প্রধান হওয়ার প্রস্তাবে রাজী না হওয়ার প্রধান কারণ ছিল এই সরকারের স্বল্প মেয়াদ। (উনি চেয়েছিলেন ৫-১০ বছর মেয়াদ)। সরকার প্রধান হইয়ে দুই দিনের বাদশা না হয়ে স্থায়ী বাদশা হওয়ার ইচ্ছায় পরে আলাদা একটি রাজনীতি দল করার

কিন্তু ইউনুস পারেনি, ব্যার্থ হয়ে সব লেজে গোবরে করে ফেলেছিল। প্রচলিত রাজনীতি ও নির্বাচনে ম্যানিপুলেশন ষড়যন্ত্র কারনে সিপিডি প্রথম আলো ও ড.ইউনুসের কঠিনতম শাস্তি হওয়া দরকার ছিল।
যে নোবেল বিজয়ী এত বৈদেশিক সমর্থন, দেশের সেনাবাহিনীর সর্বাত্বক সমর্থনের পরও সামান্য একটি দল চালাতে পারে না, সে একটি দেশ চালাবে কিভাবে? বিম্পি-জামাতের ভৃত্য হয়ে থাকাটাই তার উপযুক্ত স্থান।


পূর্বের চক্রান্ত ও অপরাধের কারনে সরকার কি ওনার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিল?

খুজলে ওনার অপরাধ অনেক।

১৯৮৩ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত উনি সঠিক পথে ছিলেন, তখন উনি ধর্মনিরোপেক্ষ বাম ঘেসা, দারিদ্র বিমোচনে নারীদের ক্ষমতায়নে কাজ করে মুলত হাসিনার পক্ষেই কাজ করে যাচ্ছিলেন, ছিলেন ধর্মান্ধদের জামাতিদের চোখের বালি। ইনকেলাবে তার বিরুদ্ধে বিষদগার লেখা হোত। উনি জাফর ইকবাল সুফিয়া কামালদের সাথে চলতেন। নারী উন্নয়নের সুবাদে হাসিনার সাথে ভাল সম্পর্ক ছিল বরাবর। হাসিনাকে মোবাইল ফোন অবমুক্ত করার ধারনা উনিই দেন। ১৯৯৬ এ শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে ইউনুসকে তথা গ্রামীনব্যাঙ্ক কে জিএসেম গ্রামীন ফোন, সেবা টেলকে ঢাকার বাইরে টেলুলার লাইসেন্স এবং বিএনপি একজন এম্পি ব্যাবসায়ী একে খান কে একটেল নামে জিএসএম লাইসেন্স দেয়া হয়। কোন লাইসেন্স ফি বাদেই।
ওনার গ্রামীনফোনকে অনেকটা বেশী সুবিধা দেখা হয়েছিল। সদ্য ইন্সটল করা দেশব্যাপি রেলওয়ে ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক গ্রামীনফোনকে বিনামুল্যে ব্যাবহার করার সুযোগ দেন হাসিনা, যুক্তি ছিল সমগ্র দেশে ইন্টারনেট সম্প্রসারন হলে দেশেরই উপকার।

কিন্তু এতকিছু পেয়েও ইউনুস নেটের মুল্য কমান নি, ফোনের বিল কমান নি, এমনকি পল্লি ফোনের গলা কাটা বিল ১ পয়শাও কমান নি, পল্লি ফোনের ১০টাকার সিম ২০,০০০টাকায় বিক্রি করে গেছেন।
২০০৬ এ নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার পর তিনি পক্ষ ত্যাগ করে বিম্পি-জামাতের কাছে মাথা বিক্রি করে ফেলেন।
ক্লিন্টন নির্বাচিত হওয়ার আগেও হিলারি বাংলাদেশে এসেছিলেন।
বামপন্থি ইউনুস তখন নারী অধিকার নারী ক্ষমতায়ন নারী ভিত্তিক গ্রামীন ব্যাঙ্ক নিয়ে হাসিনার পক্ষেই কাজ করছিলেন, উনি এখনো বলেন গ্রামীন ফোনের লাইসেন্স পেতে কাউকে এককাপ চাও খাওয়াতে হয় নি। ২০০৫ এ উনি পক্ষত্যাগ করে বামপন্থি অবস্থান থেকে মৌলবাদি-জাতীয়তাবাদিদের ক্ষপ্পরে পড়েন।



২০০৬-০৭ টেলিনরের সাথে গ্রামীণফোনের শেয়ারের অংশ নিয়ে বেশ টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয়। শেষ পর্যন্ত গ্রামীনফোনের বাংলাদেশ অংশের মালিক গ্রামীন টেলিকম ৩৪% শেয়ারের মালিক হিসেবে মেনে নেয়।
এভাবেই চলছিলো। খেলা জমে উঠে প্রফেসর ইউনুস যখন গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ ছেড়ে দিতে বাধ্য হন, তখন তিনি ঘোষনা করেন গ্রামীন টেলিকমের সাথে গ্রামীন ব্যাংকের কোন সম্পর্ক নাই। গ্রামীন টেলিকমের মালিক উনি নিজে। তার মানে গ্রামীণ ফোনের ৩৪% শেয়ারের মালিক প্রফেসর ইউনুস! অতচ মালিক হওয়ার কথা মূল সংস্থা গ্রামীন ব্যাঙ্ক। তথা গ্রামীন ব্যাঙ্কের দরিদ্র মহিলা শেয়ার হোল্ডাররা।
প্রফেসর ইউনুসের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ। উনার প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের করা মামলা নিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিবৃতি আসতেছে। কিন্তু ড. ইউনুসের সবচেয়ে বড় প্রতারণা এইরকম একটা বিলিয়ন ডলারের আন্তর্জাতিক কোম্পানি গাপ করে একা মালিক হয়ে যাওয়া! গ্রামীন ব্যাংকে এমডি পদে চাকুরীরত অবস্থায় গ্রামীণ ব্যাংকের জনবল, রিসোর্স, সময়, গ্রামীন ব্যাংকের নাম ব্যাবহার করে ব্যাক্তিগত কোম্পানি গড়ে তোলা, কত উচ্চ পর্যায়ের ডাকাতি, তা কি কেউ চিন্তাও করছে?
প্রতি বছর যেই গ্রামীনফোন হাজার হাজার কোটি টাকা মুনাফা করে, তার ৩৪% এর মালিক প্রফেসর ইউনুস তার লভ্যাংশ হাজার কোটি টাকা কোথায় খরচ করেন, কিভাবে বিদেশে নিয়ে ব্যাবহার করেন, আজ পর্যন্ত কেউ এই প্রশ্ন তুলছে না!


ওনার বিরুদ্ধে বলতে গেলে কিছুই করা হয়নি।

ড. ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংক এবং গ্রামীণফোন, গ্রামীন টেলিকম আগের মতই ওনার অংশিদারি আছে ওনার মালিকানাতেই আছে। ব্যবসা বিন্দুমাত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। সুদ আহরন আগের মতই আছে। শুধু বয়সের কারণে এমডি পদ টি নেই।
কিন্তু ওনার মালিকানায় বিন্দুমাত্র আঘাত পড়েনি। উনার বিদেশ যাওয়া আসায় কেউ কখনো বাধা দেয়নি এখনো দিচ্ছে না।
উনি এসব ব্যাপারে খোলাসা করে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে চান না। যাদিও রাজনীতিতে যোগদেয়ার সময় বিদেশী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে চান না, শুধু বিবৃতি ছাড়া কিছু বলেন না।
উনার বিরুদ্ধে মামলা গুলো খুবই সাধারণ। ব্যাক্তিগত আয়ের আয়কর ফাঁকির মামলা। মামুলি। ওনার বার বার আদালতে আসা লাগে না, আইনজীবিরাই চালায়। ইচ্ছে করলে দীর্ঘদিন চালানো যায়। এসব মামলা হয়রানিমুলক নয় মোটেই।
আর শ্রমিকদের বকেয়া বেতন মামলা সেটাও আদালতের বাইরে সালিশে উনি বেতন মিটিয়ে দিয়েছেন বেশিরভাগ। আর সামান্য অর্থ নিয়ে কিছুটা হয়ে একটি মামলা হয়েছিল। সেটা করেছিল গ্রামীণফোনের কর্মীরা। সরকার নয়। এসব বকেয়া বেতন পরিশোধে আলোচনায় সহজ নিষ্পত্তির সুযোগ আছে।
এসব মামলার কোন শাস্তিই জেল দন্ড নয়। সাধারণ জরিমানা। না দিলেও সমস্যা না, মামলা অনেক বছর ধরে চলছে আরো দশ বছর চালানো যায়। তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয় নি যে ১৬৬ জন বিদেশী রথি মহারথি প্রাণভিক্কার আবেদন করবে।

এখানে নোংড়া রাজনীতি আছে। চক্রান্তমুলক রাজনীতি আছে। এখন তো আর ১৫ই আগষ্ট ঘটানো সম্ভব না, তাই বিপুল অর্থ খরচ করে এজেন্ট ভাড়া করে রথি মহারথি কনভিন্স করে ভিন্ন পদ্ধতিতে ১৫ই আগষ্ট করে সরকার পতন ঘটানোর সাম্রাজ্যবাদি ইচ্ছা।
এইসব বিদেশী কুচক্রিদের বিরুদ্ধে প্রতিটি বিবেকবান নাগরিকদের কঠিনভাবে প্রতিবাদ জানানো উচিত।

যেহেতু তিনি পুনরায় রাজনীতিতে আসতে চাচ্ছেন তাই কিছু কথা আসবেই।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৬

জগতারন বলেছেন:
ডঃ মোহাম্মদ ইউনু-এর ব্যাপারে বহুল পোস্ট।
সংগ্রহ করে রাখলাম ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মার্কিন সিনেটেরের বিরুদ্ধে বড় অঙ্কের ঘুষ নেয়ার অভিযোগ
একাত্তর অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:০২ পিএম
মার্কিন সিনেটেরের বিরুদ্ধে বড় অঙ্কের ঘুষ নেয়ার অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর রবার্ট মেনেনডেজকে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিচার বিভাগ। এক বছর ধরে বিচার বিভাগীয় তদন্তের পর এ অভিযোগ সামনে এলো।

প্রসিকিউটররা বলছেন, মেনেনডেজ ও তার স্ত্রী নাদিন নিউ জার্সির ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সোনার বার ও নগদ অর্থ নিয়েছেন। এছাড়াও সিনেটর এবং তার স্ত্রী গোপনে মিশরীয় সরকারকে সহায়তা করার জন্য অর্থ গ্রহণ করেছিলেন।

এ দম্পতির বিরুদ্ধে ঘুষ নেয়ার ষড়যন্ত্র, সৎ পরিষেবা জালিয়াতির ষড়যন্ত্র এবং সরকারি অধিকারের রঙে চাঁদাবাজির ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয়েছে।

প্রসিকিউটদের অভিযোগ, মেনেনডেজ ও তার স্ত্রী নিউ জার্সির তিন ব্যক্তির কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে নগদ অর্থ, সোনা, একটি বাড়ির বন্ধক ও একটি বিলাসবহুল গাড়ি।
এ দম্পতিকে ঘুষ দেয়া ব্যক্তিরা হলেন- ওয়ায়েল হানা, হোসে উরিবে ও ফ্রেড ডাইবস।
২০২২ সালের গ্রীষ্মে ফেডারেল এজেন্টরা মেনেনডেজের বাড়িতে অনুসন্ধান চালিয়ে ঘুষ গ্রহণের প্রমাণ পেয়েছেন।

জানা গেছে, ঘুষের অর্থ ও সামগ্রী শৌচাগার ও একটি নিরাপদ স্থানে লুকানো ছিলো।
নগদ প্রায় চার লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলারের সাথে পাওয়া গেছে এক লাখ ডলার মূল্যের সোনার বার।
এছাড়াও তাদের গ্যারেজে রাখা হোসে উরিবের দেয়া একটি বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ করা হয়েছে।
মার্কিন অ্যাটর্নি ড্যামিয়ান উইলিয়ামস বলেছেন, সিনেটর মেনেনডেজ কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তির জন্য এই কাজগুলো করছিলেন। ওই ব্যক্তিরা তার স্ত্রীর মাধ্যমে মেনেনডেজকে ঘুষ দিচ্ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট বিভাগ জানিয়েছে, ঘুষ নেয়ার দায়ে তাদের নিউ জার্সির বাড়িসহ অধিকাংশ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে।
তবে তার বিরুদ্ধে ঘুষের অভিযোগের এবারই প্রথম নয়। ২০১৫ সালেও তার বিরুদ্ধে একই ঘুষ নেয়ার অভিযোগ উঠছিল।

২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৮

কামাল১৮ বলেছেন: এই পোষ্টে জানার আছে অনেক কিছু।

৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: একটি দেশের নাগরিক হিসেবে প্রত্যেকেরই রাজনীতি করার অধিকার আছে এটা ঠিক। তবে, আমার ধারনা, তিনি যদি কখনো রাজনীতিতে আসেনই আমেরিকার জোরেই, আমেরিকার প্রতিনিধি হিসেবে এবং আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্যই রাজনীতিতে আসবেন।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তিনি রাজনীতি করতে চান ভাল কথা কিন্তু বাঁকা পথে কেন?
তিনি সরাসরি নিয়োম মেনে একটি দল গঠন করতে পারতেন। বা সরাসরি একটি রাজনৈতিক দলে (যেমন বিএনপিতে) যোগ দিতে পারতেন

৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৬

জগতারন বলেছেন:
ডঃ মোহাম্মদ ইউনু-এর ব্যাপারে তথ্য বহুল পোস্ট।
সংগ্রহ করে রাখলাম ।

বলতে চেয়েছিলাম।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
'বলতে চেয়েছিলাম' বলছেন। বলে ফেলুন।

৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস-এর ব্যাপারে তথ্য বহুল পোস্ট। ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৮

নতুন বলেছেন: ২০০৬ এ নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার পর তিনি পক্ষ ত্যাগ করে বিম্পি-জামাতের কাছে মাথা বিক্রি করে ফেলেন।

আপনার এতো বড় পোস্টের মুল কথা হইলো এই একটা লাইন।

আয়ামী গোলামী করলে দেশে ৭ খুন মাফ এটা সবাই জানে। এটা নতুন করে বলার কিছুই নাই।

আপনার এই রকমের পোস্ট এবং আয়ামী চিক্কুরের মুল কারন হইলো তিনি আয়ামী গোলামী করছেন না। B-))

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উনি বিএনপির সাথেও ভয়াবহ প্রতারনা করেছিলেন।
১-১১র সময় খালেদা ও তারেকের হাতপা মুখ বেধে নিজেই একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে নির্বাচিত হয়ে চীরস্থায়ী রাজত্বের বন্দবস্ত পাকা করে ফেলেছিলেন।

৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২২

নতুন বলেছেন: শুধু বয়সের কারণে এমডি পদ টি নেই।

উনার বয়স কত? উনার বয়স ৭০ বছর হয়েছে বলে তার গড়া প্রতিস্ঠান যেটা দেশের জন্য নোবেল পুরুস্কার এনে দিলো তাকে সেখান থেকে টেনে নামাতে হলো।

কিন্তু ওয়াসার এমডি কে তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হবার পরেও ১০-১৫ বার চুক্তি বাড়ানো হয় কারন তিনি ওয়াসাকে বিশ্বের ১ নং প্রতিস্ঠান হিসেবে দাড় করিয়েছেন, ঢাকাকে তিনি কোথায় নিয়ে গেছেন সেটা তো সবাই জানে.... B-))

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

তার গড়া প্রতিস্ঠান যেটা দেশের জন্য নোবেল পুরুস্কার এনে দিলো তাকে সেখান থেকে টেনে নামাতে হলো?

নোবেল উনি একা পাননি। নোবেল পেয়েছে গ্রামীন ব্যাঙ্ক ও ইউনুস যৌথ ভাবে।

ইউনুসকে আমি একজন প্রতারকই বলবো। প্রতারণা আর বাটপারি করে হাজার হাজার কোটি টাকার গ্রামীনফোনের ৩৪% এর মালিক বনে গেছেন। বলা হয় এর লভ্যাংশ ট্রাষ্টে জমা হয়। ট্রাষ্ট কোথায়? সেই টাকা কে খরচ করে?
অতচ সারা পৃথিবী জানতো গ্রামীন ফোন হলো গ্রামীন ব্যাংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। গ্রামীন অফিসে বসে গ্রামীন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা গ্রামীণ টেলিকমের সৃষ্টি। কি সুচতুর প্রতারণা করে গ্রামীন ব্যাংক থেকে মালিকানা কেড়ে নিলো!
গ্রামীন টেলিকমের মালিক হয়ে গেলেন উনি নিজে। তার মানে বিলিয়ন ডলারের গ্রামীণ ফোনের ৩৪% শেয়ারের মালিক প্রফেসর ইউনুস! অতচ মালিক হওয়ার কথা মূল সংস্থা গ্রামীন ব্যাঙ্ক। তথা গ্রামীন ব্যাঙ্কের দরিদ্র মহিলা শেয়ার হোল্ডাররা।
রিপিট। নোবেল পেয়েছিল গ্রামীন ব্যাঙ্ক ও ইউনুস যৌথ ভাবে।

৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:

তার গড়া প্রতিস্ঠান যেটা দেশের জন্য নোবেল পুরুস্কার এনে দিলো তাকে সেখান থেকে টেনে নামাতে হলো?

নোবেল উনি একা পাননি। নোবেল পেয়েছে গ্রামীন ব্যাঙ্ক ও ইউনুস যৌথ ভাবে।

রিপিট। নোবেল পেয়েছিল গ্রামীন ব্যাঙ্ক ও ইউনুস যৌথ ভাবে।


=p~ ড: ইউনুস ছাড়া গ্রামীন আসতো? আপনি এমন পোলাপাইনের মতন কথ বলেন কেন?

ড: ইউনুস রাজনিতি তে আসাকে আয়ামীলীগের জন্য হুমকি হিসেবে মনে করছেন আয়ামীলীগারেরা?

আমার তো ধারনা তিনি রাজনিতিতে আসবে না। তার এখনো ভীমরতীতে ধরে নাই। আপনারা শুধুই জুজুর ভয়ে উনাকে হয়রানী করছেন।


কিন্তু ওয়াসার এমডি কে তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হবার পরেও ১০-১৫ বার চুক্তি বাড়ানো হয় কারন তিনি ওয়াসাকে বিশ্বের ১ নং প্রতিস্ঠান হিসেবে দাড় করিয়েছেন, ঢাকাকে তিনি কোথায় নিয়ে গেছেন সেটা তো সবাই জানে.... B-))

আপনাদের নেতাদের আত্নীয় হলে কিভাবে ৫ বার মেয়াদ বাড়িয়ে দেশের উপকার করা যায় সেটা নিয়ে কিছু বলুন!!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উনি দেশে কোটি কোটি টাকা আয় করেন, বিলিয়ন ডলারের গ্রামীণ ফোনের ৩৪% শেয়ারের মালিক কিন্তু কর দিতে চান না।
এক হাজার একশত কোটি টাকা কর বকেয়া হলে মুল উপার্জন কত?
আচ্ছা কর দিবেন না ভাল কথা, কর্মিদের পারিশ্রমিক বকেয়া থাকে কেন?
এমন না যে ওনার কাছে টাকা নেই।
টাকা না থাকলে দেশের টাকা নিয়ে ভিন দেশের এক দলের রাজনৈতিক তহবিলে কোটি কোটি টাকা চাঁদা দেন কিভাবে। কেন?

৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮

নতুন বলেছেন: এখন ড: ইউনুস আয়ামীলীগে যোগ দিলে উনি প্রসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ পাবে।

আর যদি কিছু টাকা পয়শা ডোনেসন দেয় তবে তিনি ফেরেস্তা হিসেবে পরিচিত পাবেন। তার মামলাও গায়েব হয়ে যাবে... ;)

১০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
উনি দেশে কোটি কোটি টাকা আয় করেন, বিলিয়ন ডলারের গ্রামীণ ফোনের ৩৪% শেয়ারের মালিক কিন্তু কর দিতে চান না।
এক হাজার একশত কোটি টাকা কর বকেয়া হলে মুল উপার্জন কত?
আচ্ছা কর দিবেন না ভাল কথা, কর্মিদের পারিশ্রমিক বকেয়া থাকে কেন?
এমন না যে ওনার কাছে টাকা নেই।
টাকা না থাকলে দেশের টাকা নিয়ে ভিন দেশের এক দলের রাজনৈতিক তহবিলে কোটি কোটি টাকা চাঁদা দেন কিভাবে। কেন?


গ্রামীণ ফোন একটা ব্যবসায়ী প্রতিস্ঠিন। এই সব সমস্যা বড় ব্যাবসায় প্রতিস্ঠান করেই থাকে। তার জন্য আয়ামীকর্মীরা যা শুরু করেছে সেটা লজ্জা জনক।

The company was incorporated on 10 October 1996 as a private limited company. Grameenphone converted to a public limited company on 25 June 2007. The company became stock listed and started its trading at Dhaka and Chittagong Stock Exchanges from 16 November 2009. The shareholding structure comprises of mainly two sponsor Shareholders namely Telenor Mobile Communications AS (55.80%) and Grameen Telecom (34.20%). The rest 10.00% shareholding includes General public & other Institutions.
https://www.grameenphone.com/about/discover-gp/about-grameenphone/company-profile

লেখক বলেছেন:
উনি দেশে কোটি কোটি টাকা আয় করেন, বিলিয়ন ডলারের গ্রামীণ ফোনের ৩৪% শেয়ারের মালিক কিন্তু কর দিতে চান না।

উনি কিভাবে ৩৪% এর মালিক হলেন একটু দেখাবেন কি? এটা আমার জানা ছিলো না যে ৩৪% সেয়ার তার নিজের নামে আছে এবং এর লাভ তার ব্যক্তিগত পকেটে যায়!!!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

গ্রামীনফোনের মালিকানা।
Telenor Mobile Communications AS (55.80%)
Grameen Telecom (34.20%)
The rest 10.00% share others.

এই Grameen Telecom এর মালিক ড. ইউনুস। (34.20%) ভাগ
মালিক না হলে প্রতি বছর কর দেন কেন? উনি প্রতি বছর এই কম্পানীর নামে কর দিয়ে যাচ্ছেন।
কর আদায় নিয়ে পৃথিবীর সব দেশেই কমবেশী আপত্তি হয়, এদেশেও হয়। কর কমানোর আবেদন সাপোর্টিং দলিল পত্র সঠিক থাকলে করের পরিমান কমে।
উনি কর কমানোর জন্য নিজের নামে দাতব্য প্রতিষ্ঠান খুলে মানে নিজেই নিজেকে দান করে কর কম দিচ্ছিলেন। আমেরিকাতেও এ ধরনের করফাঁকির চেষ্টা কঠিন হস্তে দমন করা হয়।

১১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ইউনুস সাহেব রাজনীতি করবেন না। উনার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কোনো শখ নাই। শুধু আওয়ামীলীগ তাকে ভয় পাচ্ছে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আওয়ামীলীগ তাকে ভয় পাবে কি কারনে?

এই মামলা তো আওয়ামীলীগ করে নি।
সেই ২০১৭ সালে বর্খাত্ত ১৭৬ জন বঞ্চিত শ্রমিক শ্রম আদালতে আলাদা মামলা করেছিলো।
মামলায় নিশ্চত পরাজয়ের মুখে ২০২২ সালে আদালতের বাইরের রুমে শত কোটির ভেতরে মাত্র ১২ কোটি টাকা পরিশোধ করে আপোস রফা করে শ্রমিকদের করা ১১০ টা মামলার সবকটি মামলাই প্রত্যাহার করা হয়েছিলো।
কিন্তু সব টাকা না দেয়ায় কিছু শ্রমিক বঞ্চিত মনে করে আবার মামলা দায়ের হয়েছিল। মামুলি মামলা। কিন্তু ভিত্তি আছে নইলে ১২ কোটি টাকা দেয় কিভাবে?
কিন্তু তখন কোন হইচই হয় নি। প্রথম আলোতেও এইসব খবর ছোট করে আসতো। কেউ উতলা হয় নি। ৩ বছর ঘুমিয়ে ছিল।
কিন্তু হঠাৎ ৩ বছর পর নির্বাচনের আগে বিএনপি জামাতের লবিষ্ট দালাল ধরে নোবেল বিজয়ীদের কাছ থেকে আর্জি নিয়ে এসেছে। এবং সবাই জানছে।

১২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২০

ঢাবিয়ান বলেছেন: view this link

বিবিসির এই প্রতিবেদন পড়ে দেখেন । আপনাদের বাংলায় আবোল তাবোল বকবকানির কোন মূল্যই আসলে নাই। ডঃ ইউনুসের আইনজীবি বিবিসিকে সাক্ষাৎকারে বলেছে যে, যেসব মামলা করা হয়েছে তা একেবারেই ভিত্তিহীন। আমাদের দেশের বিচার ব্যবস্থা যে স্বাধীন নয়, তা বহির্বিশ্বকে লাঠির ভয় দেখিয়ে বিশ্বাষ করাতে পারবেন না। ''continuous judicial harassment'' শব্দগুলো যে আমাদের আইন আদালতগুলোর প্রতি অনাস্থা প্রদর্শন করা তা খুব সম্ভবত আপনাদের মস্তিষ্কে ঢোকেনি।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ডঃ ইউনুসের আইনজীবি বিবিসিকে সাক্ষাৎকারে বলেছে যে, যেসব মামলা করা হয়েছে তা একেবারেই ভিত্তিহীন।

আইনজীবি?
ইউনুসের আইনজীবি তো বলবেই। তার কথার কি মুল্য আছে?
তাকে উচ্চ ফি দিয়ে রাখা হয়েছে মক্কেলকে নিরপরাধ প্রমান করার জন্য। এই আইনজীবি পেশাগত ভাবে ইউনুসের পক্ষে বলতে বাধ্য। এমনকি মিথ্যা বলেও মক্কেলকে রক্ষা করা তার দায়ীত্বের মধ্যে পরে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার মস্তিষ্ক আপনার মত অতটা উন্নত অভিজাত মস্তিষ্ক নয়।

আমি যতটা বুঝি ততটুকুই লিখি।
ওনার বিরুদ্ধে মামলা গুলো খুবই সাধারণ। মামুলি কর ফাঁকির মামলা। কর দিয়ে দিলেই কাহিনী শেষ । ইচ্ছে করলে না দিলেও সমস্যা নেই। জেল ফাঁসি হবে না, এসব মামলা দীর্ঘদিন চালানো যায়।
উনি কর কমানোর জন্য নিজের নামে দাতব্য প্রতিষ্ঠান খুলে মানে নিজেই নিজেকে দান করে কর কম দিচ্ছিলেন। আমেরিকাতেও এ ধরনের করফাঁকির চেষ্টা কঠিন হস্তে দমন করা হয়।

১৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৫

আমি নই বলেছেন: আপনারা যত শক্তি, বুদ্ধি ইত্যাদি ইউনুসের পিছনে ব্যায় করতেছেন তার অর্ধেক যদি বাজার সিন্ডিকেট, লুটপাটকারিদের পিছনে ব্যায় করতেন তাহলে আজকে দেশটাই অন্যরকম হত।

আমারো খুব জানতে মন চায় ওয়াসার এমডির ব্যাপারে, ওনিওতো নিয়ম বহিভুত ভাবে নিজের বেতন বৃদ্ধি সহ অনেক অন্যায় সুবিধা নিচ্ছেন, সে ব্যাপারে আপনার মতামত কি বা এই রকম একটা তথ্যবহুল পোষ্ট আশা করতে পারি কিনা?

১৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আমার মস্তিষ্ক আপনার মত অতটা উন্নত অভিজাত মস্তিষ্ক নয়।
আমি যতটা বুঝি ততটুকুই লিখি।
ওনার বিরুদ্ধে মামলা গুলো খুবই সাধারণ। মামুলি কর ফাঁকির মামলা। কর দিয়ে দিলেই কাহিনী শেষ ।


আরেকটা কাহিনি হইলো এই সময়ে ড: ইউনুস নিয়ে ক্যাচাল করে জনগনের দৃস্টি আয়ামীলীদের দলীয় দূনিতি থেকে দুরে রাখা।

আয়ামীলীগ একটা জিনিস ভালো জানে সেটা হলো How to keep Monkeys Busy =p~

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ড: ইউনুস নিয়ে ক্যাচাল করে জনগনের দৃস্টি আয়ামীলীদের দলীয় দূনিতি থেকে দুরে রাখা।

হুদাই প্যাচাল করছেন
ইউনুস নিয়ে ক্যাচাল শুরু করলো কে? শুনুন।

মামলা হয়েছিল সেই ২০১৭ সালে।
বর্খাত্ত ১৭৬ জন বঞ্চিত শ্রমিক শ্রম আদালতে আলাদা মামলা করেছিলো।
মামলায় নিশ্চিত পরাজয়ের মুখে ২০২২ সালে আদালতের বাইরের রুমে শত কোটির ভেতরে মাত্র ১২ কোটি টাকা পরিশোধ করে আপোস রফা করে শ্রমিকদের করা ১১০ টা মামলার সবকটি মামলাই প্রত্যাহার করা হয়েছিলো।
কিন্তু সব টাকা না দেয়ায় কিছু শ্রমিক বঞ্চিত মনে করে আবার মামলা দায়ের হয়েছিল। মামুলি মামলা। কিন্তু ভিত্তি আছে নইলে ১২ কোটি টাকা দেয় কিভাবে?
কিন্তু তখন কোন হইচই হয় নি। প্রথম আলোতেও এইসব খবর ছোট করে আসতো। কেউ উতলা হয় নি। মাংকি ড্যান্সও দেখা যায় নি। ৩ বছর ঘুমিয়ে ছিল।
আওয়ামীলীগ নিশ্চুপ ছিল। নিশ্চুপ থাকারই কথা। কিন্তু হঠাৎ ৩ বছর পর নির্বাচনের আগে বিএনপি জামাতের লবিষ্ট দালাল ধরে নোবেল বিজয়ীদের কাছ থেকে আর্জি নিয়ে এসে হইচই ফেলে দিল। এবং সবাই জানছে। Monkeys Busy




গ্রামীন টেলিকম যখন গঠন হয় ১০০% টাকা এসেছিল গ্রামীণ ব্যাংক থেকে।
অর্থাৎ গ্রামীন টেলিকম গ্রামীণ ব্যাংকের একটি সিস্টার কনসার্ন । কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যাচ্ছে গ্রামীন টেলিকমের মালিক ডঃ ইউনুস নিজেই এবং তাদের ওয়েবসাইটে গ্রামীণ ব্যাংকের কোন নামই নাই। অর্থাৎ মাল্টি ন্যাশানাল গ্রামীনফোনের ৩৪.২০ শতাংশ শেয়ার পুরোটাই নিজের পকেটে ঢুকাচ্ছেন।

১৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০০

নতুন বলেছেন: আমি নই বলেছেন: আপনারা যত শক্তি, বুদ্ধি ইত্যাদি ইউনুসের পিছনে ব্যায় করতেছেন তার অর্ধেক যদি বাজার সিন্ডিকেট, লুটপাটকারিদের পিছনে ব্যায় করতেন তাহলে আজকে দেশটাই অন্যরকম হত।

আমারো খুব জানতে মন চায় ওয়াসার এমডির ব্যাপারে, ওনিওতো নিয়ম বহিভুত ভাবে নিজের বেতন বৃদ্ধি সহ অনেক অন্যায় সুবিধা নিচ্ছেন, সে ব্যাপারে আপনার মতামত কি বা এই রকম একটা তথ্যবহুল পোষ্ট আশা করতে পারি কিনা?


ভাসুরের নাম মুখে নিতে নাই- আপনি সম্ভবত এই প্রবাদটার কথা শুনেন নাই। B-)

১৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অ্যামেরিকা সত্যি সত্যি চাইলে ডঃ ইউনুস ২০০৭ সালে ক্ষমতায় আসতেন। কিন্তু ঐ সময় ইউনুস সাহেব নিজেই মনে হয় তৈরি ছিলেন না। ওনার আগ্রহও তেমন ছিল না। ওনার তীব্র আগ্রহ থাকলে অ্যামেরিকা তাকে ক্ষমতায় বসাতে পারতো। ২০০৭ সালে বাংলাদেশ চালাত সামরিক বাহিনী। তাদেরকে বশে আনা অ্যামেরিকার জন্য কোন ব্যাপার ছিল না।

৮৩ বছর বয়সের একজন মানুষকে ভয় পাচ্ছে যে তিনি বাংলাদেশের ক্ষমতা দখল করবেন। বিশ্বাস যোগ্য মনে হচ্ছে না। ওনার সেই রকম ইচ্ছা থাকলে গত ১৮ বছরের মধ্যেই ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করতেন।

ওনার চেয়ে বহু গুন কর ফাঁকি ও দুর্নীতি করছে এই দেশে অনেকেই সরকারী দলের ছত্র ছায়ায়। উনি যদি এখন শেখ হাসিনার সাথে সমঝোতা করেন তখন কোন অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আর থাকবে না।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


অ্যামেরিকা চাইলেও সব সময় সবকিছু সম্ভব হয় না।

১৯৭১ এ অ্যামেরিকা প্রবলভাবে চাইলেও স্বাধীনতা থামানো সম্ভব হয় নি।
অ্যামেরিকার প্ল্যান ছিল ডিসেম্বরের শেষের দিকে (চট্টগ্রাম বন্দর বিপুল মাইন পুতে অচল ছিল) মংলা দিয়ে নৌবহর মেরিন ফোর্স নামিয়ে হেলিকপ্টারে ঢাকায় এসে যুদ্ধবিরতিতে বাধ্য করবে। না আসা পর্যন্ত ১ মাস ভারতীয়দের ঠেকিয়ে রাখতে পারবে ধরে নিয়েছিল। ভিতু পাকিস্তানী সৈন্যরা লুংগিপড়া মুক্তিযোদ্ধাদের মাইরের চোটে ২ দিনেই যুদ্ধ শেষ হয়ে যায়। বাকি দিন গুলো ছিল পলায়ন, ঢাকার দিকে পলায়ন।
১৫ ও ১৬ই ডিসেম্বর জ্যাকবের বুদ্ধিমাত্তায় অনেক আগেই ঢাকার পতন ঘটানো হলে আমেরিকার আগ্রাসন নস্যাৎ হয়ে যায়।

১৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গ্রামীণ ফোন ২০০৬ সালে না বরং ১৯৯৯ সালে (সম্ভবত) তাদের সেবা চালু করে। জিএসএম প্রযুক্তির মোবাইল সেবা বাংলাদেশে প্রথম শুরু করে একটেল । আপনি ২০০৬ সাল লিখেছেন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই। এখুনি ঠিক করে দিচ্ছি,
এটি হবে ১৯৯৬ সালের ২৮ নভেম্বর মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে অনুমতিপত্র পায় গ্রামীণফোন। অনুমতিপত্র পাওয়ার পর ১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে আনুষ্ঠানিক ভাবে ফোন বিক্রি শুরু করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.