নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কি ঘটেছিল সেদিন ২৮শে অক্টোবরে

২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:২৪




২৮শে অক্টোবর ছিল বিএনপি সরকারের শেষ দিন।
সেদিনই বঙ্গভবনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার শপথ হবার কথা।
আওয়ামী লীগ আগেই ঘোষণা দিয়েছিল যে কেএম হাসান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হলে লাগাতার অবরোধ কর্মসূচী ঘোষণা করা হবে। তবে কে এম হাসান দায়িত্ব নেবেন না - এমন একটি গুঞ্জন আগেই তৈরি হয়েছিল।

প্রবল বিতর্কের কারনে কে এম হাসান সেদিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে পারে নাই। পুলিশের অনেকটা নিষ্ক্রিয়। তখন বিএনপি মাত্রই ক্ষমতা ছেড়েছে। লাঠিয়াল জড় করে প্রস্তুত। বিএনপির রাষ্ট্রপতি তখনো চেয়ারে, বিএনপি প্রশাসন ও পুলিশ রাষ্ট্রপতির নিয়ন্ত্রনে রেখেছে, কিন্তু তত্ত্বাবধায় সরকার তখনো গঠিত হতে পারে নাই।
আওয়ামীলীগ দেশের একমাত্র তৃণমূলের দল জনমানুষের দল ,
ইতিহাস বলে আওয়ামী লীগ গণপিটুনি খায় না। আওয়ামী লীগ গণপিটূনি দিয়ে অভ্যস্ত।
শিবির সমর্থক অনেকে বলে থাকে লীগ পুলিশ ছাড়া একবার রাস্তায় আসুক, দেখাইয়া দিব। সেই ২৮ শে অক্টোবরে আওয়ামী লীগের সাথে পুলিশ ছিল না।

সেদিন আওমীলীগ ও বিএনপি উভয়েই পল্টন ময়দানে সমাবেশ করতে চেয়েছিল। তবে শুধু বিএনপি অনুমতি পায়।
বিএনপি দিনব্যাপি পল্টন ময়দানে সমাবেশ ডাকে, আওয়ামী লীগও সমাবেশ ডাকে দলীয় অফিসে সামনে।
বিএনপি-জামাত একত্র ভাবে পল্টনে সমাবেশ থাকার কথা থাকলেও অজ্ঞাত কারনে জামাত আলাদাভাবে বায়তুল মোকাররমের সামনে সমাবেশ শুরু করে এরপর পল্টন ময়দানে বিএনপি' কিছু লোক জড় করলেও দুপুরের পর মানুষ কমতে থাকে, বড় বড় নেতারা সকালে আসলেও দুপুরে ভাষন দেয়ার মত কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। বিকেলে পল্টন ময়দান খালী।

এদিকে মানুষ দলে দলে আওয়ামী লীগের ব্যানার নিয়ে আসছে তো আসছেই। আওয়ামীলীগ অফিসের দিকে, ততক্ষনে পুরো ঢাকা শহরের অলগলি সব রাস্তা আওয়ামী লীগের দখলে। রাস্তাঘাটে সমাবেশ গান-বাজনার তালে নৃত্য এমনকি পথনাটক পর্যন্ত হচ্ছে।
আওয়ামী লীগের একটি খন্ড মিছিল বায়তুল মোকাররমের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় বাইতুল মোকাররম মসজিদ থেকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়।

সেখানে ছিল জামাতের মিটিং। সিপিবির অফিস বায়তুল মোকাররমের উঃ গেইটের সামনেই, সিপিবির ছোট একটা মিছিল ছিল দলীয় অফিসে যাওয়ার দিকে অগ্রসর হলে জামাতিদের ইট-পাটকেল এবং গুলিবর্শনের শিকার হয়।
প্রথম আলোর রিপোর্ট অনুযায়ী - আওয়ামী লীগের কর্মীরা জামায়াতের সমাবেশের দিকে এগিয়ে যাবার চেষ্টা করলেও জামায়াত-শিবিরের গুলির মুখে পিছিয়ে আসে।




সে সংঘাতে কোন পক্ষ গুলি করেছে সেটি নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ভিন্ন-ভিন্ন ভাষ্য পাওয়া যায়।

পরদিন ২৯ অক্টোবর প্রকাশিত দৈনিক প্রথম আলোর এক প্রতিবেদনে দেখা যায় - "মুখে কাপড় বাঁধা জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতে দেখা গেছে রিভলভার, পিস্তল ও শটগান। বিকেলে জামায়েতের আমির ও শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী যখন বায়তুল মোকারমের উত্তর ফটকের সামনে বক্তৃতা করছিলেন, তখন তার পাশে একজন দলীয় কর্মী অস্ত্র বের করেন। পরে সিনিয়র নেতারা তাকে প্রকাশ্যে অস্ত্র বের করা থেকে নিবৃত করেন।"
লাঠিসোটা নিয়ে ধাওয়া দেয় আওয়ামী লীগের ছোট মিছিলটিও ক্ষেপে আছে বাইতুলমোকারম থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপের কারনে। এরপর আওয়ামী লীগও সিপিবির সমর্থকরা সঙ্গবদ্ধ হয়ে বাইতুল মোকাররমের দিকে পালটা ধাওয়া করে, কাউকে টার্গেট করে গণপিটুনি দেয়া হয় নি, ধাওয়া পালটা ধাওয়ায় যারা হোচট খেয়ে মাটিতে পরে যায় তারাই শাপ মারার মত লাঠিপেটার শিকার হয়ে নিহত হয়েছিল লাঠিবৈঠার পিটুনিতে সেদিন ১০ জন নিহত হয়েছিল।

এর পর থেকে আওয়ামীলীগ ঢাকা ও বাংলাদেশের রাজপথ ১-১১র আগের দিন পর্যন্ত একটানা ৩ মাস দখলে রেখেছিল। লীগ ও লীগের শিল্পিরা রাস্তাঘাটে সমাবেশ গান-বাজনার আসর যেমন খুসি তেমন সাজো এমনকি পথনাটক করে মাতিয়ে রেখেছিল। তখন ঢাকা শহরের রাস্তায় বিএনপি-জামাতের টিকিও খুজে পাওয়া যায় নি।
বিএনপি-জামাত ১৭ বছরেও ঢাকার রাজপথ ১ ঘন্টাও দখলে রাখতে পারে নি, বাকি ১৭ বছরেও পারবে না।
বাংলার ইতিহাসে আওয়ামী লীগ বাদে এজাবৎ কোন গণআন্দোলন তৈরি হয়নি। ভবিশ্বতে হবে এমন কোন আলামত দেখা যাচ্ছে না।

সুত্র ও ছবি - বিবিসি

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: মোসাদের টাকায় তারেক-নুরু-জামাত গং এক লাখ সন্ত্রাসী ঢাকায় জমায়েত করেছে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৪:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মোসাদের টাকায় হোক বা পাকিদের টাকা হউক তারেক-জামাত গং কিছুই করতে পারবে না।
আগেও কিছু করতে পারে নি, ওরা যা পারে লুকিয়ে থেকে গেরিলা কায়দায় পেট্রল বোমা বা ককটেল ছুড়তে। বর্তমানে সেসবও পারবে না।

২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫

নিমো বলেছেন: ভাইজান দেশটা কি কেবল আওয়ামীলীগ-বিএনপি-জামায়াতের দখল নেয়ার চর ? সাধারণ মানুষ নিয়ে ভাবনা কোথায় ?

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সাধারণ মানুষ আওয়ামীলীগ-বিএনপি-জামাত রাজনীতি নিয়ে ভাবেনা।

২০০৬ সালে লবণ উৎপাদন ছিল ৮.৫৪ লক্ষ মে. টন।
বর্তমান সরকারের সময়ে ২০২৩ সালে লবণ উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ২৩.৪৮ লক্ষ মে. টন। দামও বেশী।
এই একটা উদাহরন দিয়েই বোঝা যায় দেশে কি পরিমান ক্রেতা ভোক্তা বেড়েছে। মানুষ
সব খাদ্যের উৎপাদন ৩ থেকে ৫ গুন বেড়েছে, মুল্যবৃদ্ধির পরও মানুষ আগের চেয়ে অনেক বেশি কেনা কাটা করছে, বেশি চলাচল করছে, তার মানে মানুষ ভাল আছে। রাজনীতি নিয়ে ভাবছে না।

এই কথাটা আমার না।
বাংলাদেশে কনজুমার মার্কেট (ভোক্তা বাজার) কত বিশাল হয়েছে জানেন?
বাংলাদেশে কনজুমার মার্কেট ভোক্তা বাজার বর্তমানে যুক্তরাজ্য ও জার্মানির কাছাকাছি

বাংলাদেশ গত বছর বিশ্ব ভোক্তা বাজার তালিকায় ১৬ তম অবস্থানে থাকলেও ২০৩০ সালের আগেই ৯ম স্থানে উঠে আসছে। অন্যদিকে যুক্তরাজ্য ১১ তম থেকে ১৪ তম হচ্ছে। জার্মানিও বাংলাদেশের পিছে পড়বে জার্মানি অষ্টম থেকে ১২ তম অবস্থানে নেমে যাবে।
জানিয়েছে এইচএসবিসি হোল্ডিংস।
ব্লুমবার্গ একটি প্রতিবেদন অনুসারে, এইচএসবিসি হোল্ডিংস-র এশিয়া প্যাসিফিকের ইক্যুইটি স্ট্র্যাটেজি বিভাগের প্রধান হেরাল্ড ভ্যান ডার লিন্ডের নেতৃত্বে বিশ্লেষকরা জানান , ২০৩০ সাল আসতে আসতে বাংলাদেশের ক্রেতা সক্ষমতা বৃদ্ধিতে এশিয়ার দ্রুততম বর্ধনশীল ভোক্তা বাজারে পরিনত হবে।
একই ভাবে দ্রুত আগাবে ভারত, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম এবং ইন্দোনেশিয়া।

৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সাধারণ মানুষ পড়ে ভোগান্তিতে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৪:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যা দেখা যাচ্ছে, এবার খুব একটা ভোগান্তি হবে না। ১ দিন মাত্র।
আগে যেটা দিনের পর দিন মাসের পর মাস।

৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪

বাউন্ডেলে বলেছেন:

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমেরিকা বা উন্নত দেশে কে কোন ধর্মের সেটা যানা যায় না।

স্কুল ভর্তি ফর্ম, পাসপোর্ট আবেদন, চাকুরি আবেদন কোথাও ধর্ম কি, জানতে চাওয়া হয় না।

৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২২

আমি নই বলেছেন: ২৮ অক্টোবরে প্রকাশ্যে মানুষ পিটিয়ে হত্যা করে লাশের উপর নেত্য করা হয়েছিল। দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিল আওয়ামিলীগ।

কপি-পেষ্ট লীগ নাকি বিএনপির সমাবেশের দিনও লাঠি নিয়ে শান্তি সমাবেশ ডাকছে?

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কাউকে টার্গেট করে গণপিটুনি দেয়া হয় নি।
যা হয়েছে দুর্ভাগ্যজনক ভাবে ঘটনাচক্রেই হয়েছে।
ধাওয়া পালটা ধাওয়ায় যারা হোচট খেয়ে মাটিতে পরে যায় দুর্ভাগ্যজনক ভাবে তারাই শাপ পিটিয়ে মারার মত লাঠিপেটার শিকার হয়ে নিহত হয়েছিল তারা।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

২৮ তারিখের পর ২৯ তারিখে যদি দেখা যায় দেশ শান্ত আছে,
তাহলে বোঝা যাবে গুলি গ্রেনেড পেট্রলবোমা না মেরে শুধু লাঠি দেখিয়েও দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যায়।
কাল দেখবেন কেউ মরেনি।

৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭

আমি নই বলেছেন: শান্তি সমাবেশ।



Image Credit: New Age

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
২৮ তারিখের পর ২৯ তারিখে যদি দেখা যায় দেশ শান্ত আছে,
তাহলে বোঝা যাবে গ্রেনেড পেট্রলবোমা না মেরে শুধু লাঠি দেখিয়েও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যায়।

৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০

তানভির জুমার বলেছেন: ২৮ অক্টোবরে প্রকাশ্যে মানুষ পিটিয়ে হত্যা করে লাশের উপর নিত্য করেছিল হায়েনার দল। সবই মনে রাখা হয়েছে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

কাউকে টার্গেট করে গণপিটুনি দেয়া হয় নি।
যা হয়েছে দুর্ভাগ্যজনক ভাবে ঘটনাচক্রেই হয়েছে।

প্রথম আলোর রিপোর্ট অনুযায়ী - আওয়ামী লীগের কর্মীরা জামায়াতের সমাবেশের দিকে এগিয়ে যাবার চেষ্টা করলেও জামায়াত-শিবিরের গুলির মুখে পিছিয়ে আসে।
সিপিবিকেও তার অফিসে যেতে দিচ্ছে না, আওয়ামী লীগের ছোট মিছিলটিও ক্ষেপে আছে বাইতুলমোকারম থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপের কারনে।

এরপর আওয়ামী লীগও সিপিবির সমর্থকরা সঙ্গবদ্ধ হয়ে বাইতুল মোকাররমের দিকে প্রবলভাবে পালটা ধাওয়া করে,
কাউকে টার্গেট করে গণপিটুনি দেয়া হয় নি, ধাওয়া পালটা ধাওয়ায় যারা হোচট খেয়ে মাটিতে পরে যায় দুর্ভাগ্যজনক ভাবে তারাই শাপ পিটিয়ে মারার মত লাঠিপেটার শিকার হয়ে নিহত হয়েছিল তারা। লাঠিবৈঠার পিটুনিতে সেদিন ১০ জন নিহত হয়েছিল।

৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: আন্তর্জাতিক রাজনীতির খেল জমে উঠছে বাংলাদেশে।এখন মাঠে আছে আমেরিকা।ভারত চীন রাশিয়া আছে তলে তলে।তারা আস্তে আস্তে প্রকাশ্যে আসবে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আমার মনে হয় ভারত চীন রাশিয়া বা আমেরিকা ইত্যাদি আন্তর্জাতিক রাজনীতির খেলা বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোন প্রভাব বিস্তার করে না। বাংলাদেশের রাজনীতি আলাদা জিনিষ।

৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আগামী কাল বিম্পি সবকিছু ধ্বংস করে দিবে শুনতেছি। হামাসের মত আমিও ইদুরের গর্তে লুকাবো নাকি ভাবতেছি।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আগামীকাল কিছুই হবে না।
দিন তারিখ দিয়ে কখনো গণান্দোলন হয় না।

১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০৮

আ. স. ম. জিয়াউদ্দিন বলেছেন: শিবির নিজেদের ওভার এস্টিমেট করছিলো - আওয়ামীলীগ ঘোষনা দিয়ে লাঠি/বৈঠা আনছিলো - শিবির ঘোষনা না দিয়েই অস্ত্র আর লাঠি এনেছিলো।

এবার দেখি কাল শিবির কি করে!

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইতিহাসে পুলিশ বাদে একটি দিন ছিল ২৮শে অক্টোবর ২০০৬
ইতিহাস বলে আওয়ামী লীগ কখনো গণপিটুনি খায় না। কখনো খায় নি। আওয়ামী লীগ গণপিটূনি দিয়ে অভ্যস্ত।
শিবির সমর্থক অনেকে বলে থাকে লীগ পুলিশ ছাড়া একবার রাস্তায় আসুক, দেখাইয়া দিব। সেই ২৮ শে অক্টোবরে আওয়ামী লীগের সাথে পুলিশ ছিল না। সেদিন ঢাকা সহ সারা বাংলাদেশের রাজপথ আওয়ামীলীগের দখলে ছিল লাঠিবৈঠার পিটুনিতে সেদিন ৫ জন জামাত শিবির নিহত হয়েছিল।
এর পর থেকে আওয়ামীলীগ ঢাকা ও বাংলাদেশের রাজপথ ১-১১র আগের দিন পর্যন্ত একটানা ৩ মাস দখলে রেখেছিল। লীগ ও লীগের শিল্পিরা রাস্তাঘাটে সমাবেশ গান-বাজনার আসর যেমন খুসি তেমন সাজো এমনকি পথনাটক করে মাতিয়ে রেখেছিল। তখন ৩ মাস ঢাকা শহরের রাস্তায় বিএনপি-জামাতের টিকিও খুজে পাওয়া যায় নি।

১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২৮

ধুলো মেঘ বলেছেন: কে কাকে পিটিয়ে মেরেছে সেটা সবাই দেখেছে। এখন ইনিয়ে বিনিয়ে যতই ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং করার চেষ্টা চালান, লাভ হবেনা। একজন জামায়াত কর্মীকে সেদিন বলতে শোনা গেছে "বৃষ্টির মত ইটা মারো, মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী" কিন্তু আওয়ামী ঘেটুপুত্র চ্যানেল আইয়ের এডিট বিশেষজ্ঞ অত্যন্ত কাঁচা হাতে ইটা শব্দটাকে গুলি বানিয়ে সেটাকে ভাইরাল করেছে। সেই ভিডিও এখন আর ইউটুওবে খুঁজেও পাওয়া যায়না। কত কিই না হয়েছে এই ঘটনা নিয়ে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

কারা পিটিয়ে মেরেছে সেটা নিয়ে বিতর্ক নেই।
আওয়ামী লীগ ওয়ার্ওকাস পার্টি ও সিপিবির সমর্থকরা সঙ্গবদ্ধ হয়ে বাইতুল মোকাররমের দিকে প্রবলভাবে পালটা ধাওয়া করে শিবিরদের গণপিটুনি দেয়, মাইরটা বেশি হয়ে গেছিল যেহেতু তারা গোলাগুলি করছিল।
আর শিবিরদের অনেকের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র দেখা গেছিল, এটিএন বাংলায় ও সেই দিনের অনেক পত্রিকায় ছবি এখনো আছে।

১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২৫

কাঁউটাল বলেছেন: নির্বাচনের পরে কি হবে?

১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১২

নিক্সাসী বলেছেন: আবার লগি বৈঠা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ুন, হাতে তো আইন আপনাদের

১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: বিএনপি সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া ঠিক হয় নাই। এরা হিংস্র। বর্বর।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুলিশ বাহিনী চরম ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করছে।
পুলিশ বর্তমানে যতেষ্ঠ পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়েছে, নিজের সহকর্মিকে কোপানো হচ্ছে এরপরও ব্রাশফায়ার করে নি, এই অবস্থায় যে কোন দেশের পুলিশ গুলি করতো।

১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪৫

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন:
২৮ তারিখের পর ২৯ তারিখে যদি দেখা যায় দেশ শান্ত আছে,
তাহলে বোঝা যাবে গ্রেনেড পেট্রলবোমা না মেরে শুধু লাঠি দেখিয়েও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যায়।


বাসার আল আসাদ, কিম জং দির্ঘজীবী হোক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.