নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাইমিনুল ইসলাম বাপ্পী-র ব্লগ

একলা চলো রে

ভালো নাম মোহাইমিনুল ইসলাম বাপ্পী।কল্পবিজ্ঞান, সাইকোলজিক্যাল গল্প এবং ফ্যান্টাসি নিয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। এসব নিয়েই লিখছি অল্পবিস্তর।

একলা চলো রে › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প: অসমাপ্ত ডায়েরি (পর্ব-৩ ; শেষ পর্ব )

১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

পর্ব-২



দু'দিন পর। জিব্রান চেম্বারে বসে আছে। রাত ন'টা বাজে। এতক্ষণ কখনই সে অফিসে থাকে না। আজকে আছে কারণ তার এক বন্ধুর আসার কথা অফিসে।



গত দু'দিন জিব্রান অনেক ভেবেছে বলাকার ব্যাপারটা নিয়ে। বলাকা তাকে সাবধান করতে চাচ্ছিল। অর্থাৎ বলাকা চাচ্ছিল যাতে ও সুজাতাকে বিয়ে না করে। জিব্রান এক ধরণের দ্বিধায় ভুগছে। একটা স্বপ্নের প্রেক্ষিতে পাঁচ বছরের একটা সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার কোন মানে হয় না। কিন্তু অতিপ্রাকৃত কিছু যদি নাও থেকে থাকে, তাহলেও জিব্রানের উচিত বিষয়টা ইনভেস্টিগেইট করে দেখা। বিশেষ করে পেইন্টিং আর ফটোর ব্যাপারটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।



দরজা নক হল এমন সময়।



"কাম ইন।" জিব্রান বলল।



ছয় ফুট লম্বা খুব শার্প চেহারার এক যুবক ঢুকল কামরায়।



"আরে পূরব? কতদিন পর তোকে দেখলাম! কেমন আছিস?"



পূরব জিব্রানের সামনের চেয়ারে বসে পড়ল।



"ফর্মালিটি বাদ দে তো জিব্রান, আগে এক কাপ কফি খাওয়া। তারপর বল কি অবস্থা।"



"আব্দুল, দু'কাপ কফি পাঠিয়ে দাও।"



পূরব খুব তীক্ষ্ম দৃষ্টিতে জিব্রানকে দেখতে লাগল। বলল,



"কি ব্যাপার বল তো? সুজাতাকে নিয়ে কোন সমস্যা?"



জিব্রান চমকে উঠল, "কিভাবে বুঝলি?"



"তুই এনগেইজমেন্ট রিংয়ের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে কি যেন ভাবছিলি অনেকক্ষণ ধরে। তাই বললাম। তাছাডা চোখের নিচে কালসিটে, দু'আঙুলের ফাঁকে সিগারেটের ছাই- বোঝাই যায় গতরাতটা সিগারেট ফুঁকেই কাটিয়ে দিয়েছিস। ঝেডে কাশ তো, বল কি টেনশন?"



"আরে দোস্ত, তোর ডিডাকশন পাওয়ার দেখি আগের মতই আছে। আচ্ছা বল তো, আমাকে দেখে আর কি কি বুঝতে পারলি?"



পূরব এক মূহুর্ত চিন্তা না করে বলল,

"অনেককিছুই বুঝতে পারছি! এই যেমন- তোর গাড়িটা নষ্ট হয়ে গেছে আজ সকালে, বাসে করে অফিসে এসেছিস।"



"কিভাবে ধরলি?"



"তোর চকচকে পালিশ করা জুতোর উপর একটা ধুলোমাখা স্যান্ডেলের ছাপ দেখা যাচ্ছে, শুধুমাত্র লোকাল বাসেই এমনটা হয়।"







জিব্রান এবার অবাক হল না। ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছে, তার এই বন্ধুটির পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা অসাধারণ। ও বলল,



"ঠিক বলেছিস দোস্ত। বুঝতে পারছি, তোকে দিয়েই হবে।"



"কি হবে?"



জিব্রান জবাব দেওয়ার আগেই আব্দুল কফি নিয়ে এল। কফিতে চুমুক দিয়ে জিব্রান বলল,

"শোন, সমস্যাটা খুলে বলছি তোকে। দু'দিন আগে, বলাকা চৌধুরী নামের একটা পেশেন্ট আসে আমার কাছে....."



পুরো ঘটনাটা বলে গেলে জিব্রান। একবারও বাধা না দিয়ে শুনল পূরব। দশ মিনিট পর জিব্রান থামল। পূরব বলল,



"তার মানে, বলাকা তোকে স্বপ্নের প্রমাণ হিসেবে একটা পেইন্টিং আর একটা ফটো দিয়েছে?"



"হ্যা।"

পূরব ভ্রু কুঁচকে সিলিং এর এক কোণায় তাকিয়ে ছিল। বলল, "তোর অফিসের সিকিউরিটি ক্যামেরাটা চালু আছে?"



"হ্যা, চালু তো থাকার কথা।"



"বলাকা যেদিন অফিসে এল সেদিনও চালু ছিল নিশ্চয়ই? ওর সাথে কনভারসেশনের ভিডিওটা দেখা তো।"



"ওহ,ভাল কথা মনে করেছিস!"



ভিডিও বের করতে করতে আধাঘন্টার মত লেগে গেল। খুব মনোযোগ দিয়ে পুরো ভিডিওটা দেখল পূরব।



"হ্যা হয়েছে, এবার ফটো আর পেইন্টিংটা বের কর।"





জিব্রানের হাত থেকে ফটোটা নিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পূরব। তারপর মুচকি হাসল।

"বেশ বুদ্ধি আছে বলাকার, মানতেই হবে।"

"মানে?"

"কিছু না, পেইন্টিংটা কই?"

"ঐ তো, দেয়ালের সাথে ঠেস দেওয়া।"



পেইন্টিংয়ের খুব কাছে মুখ নিয়ে গেল পূরব, ঝাড়া দশ মিনিট পর হাসিমুখে উঠে দাডিয়ে বলল- "তোর বলাকা একটা ফ্রড।"



"হোয়্যাট?"



"ইয়েস, ইউ হার্ড দা রাইট ওয়ার্ড।"



"কি বুঝলি এই ছবিগুলো দেখে?"



"বলছি, তার আগে ভাবীর সাথে কথা বলা দরকার।"



"ভাবী?"



"আরে ব্যাটা তোর হবু বউ, সুজাতা।"



"ওহ, তাই বল।"



পরের দিন বিকেলেই সুজাতার সাথে কথা হল পূরবের।

*** *** ***



পরদিন রাত। জিব্রান আর পূরব বসে আছে অফিস-কামরায়। জিব্রান বিরক্ত হয়ে বলল,



"কি হল, কিছু বলছিস না কেন?"



"বলছি, আগে স্কেচ দু'টো দেখ।"



সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে পূরব পেন্সিল দিয়ে আঁকা দু'টো স্কেচ বাড়িয়ে দিল। বলল, "চিনতে পারিস মেয়ে দু'টো কে?"



জিব্রান স্কেচ দু'টো দেখল। "পারব না কেন, একটা সুজাতা আর একটা বলাকা। তুই একেছিস? ভাল হয়েছে। কিন্তু কি জন্য দেখাচ্ছিস এটা?"



"এই দেখ..." বলে একটা ইরেজার তুলে নিল পূরব। বলাকার স্কেচে ভ্রু দু'টো সামান্য পাতলা করে দিল। ঠোঁটের পাশে একটা তিল আঁকল। তারপর পেন্সিল দিয়ে কপালে কয়েকগাছি চুল টেনে দিল। মুছে দিল বলাকার চশমা। তারপর সেটা জিব্রানের দিকে বাড়িয়ে দিল।



"এবার চিনতে পারিস?"



বিস্ময়ে জিব্রানের চোয়াল ঝুলে পড়ল, "হলি কাই! আই জাস্ট কান'ট বিলিভ ইট!!"



স্কেচে বলাকার এখন যে চেহারাটা ফুঁটে উঠেছে সেটা পুরোপুরি সুজাতার সাথে মিলে যায়।



"পূরব,এটা কিভাবে....?"



জিব্রানকে থামিয়ে দিল পূরব। "দাড়া, আরো আছে।"



ল্যাপটপটা বের করে বলাকা যে ছবিটা জিব্রানকে দিয়েছিল সেটা ওপেন করল।



"ফটোশপের কিছু কেরামতি দেখ। প্রথমেই তোর নীল পাঞ্জাবীকে সাদা করে দিলাম, এবার মিরর ইমেজ করে দিই এটাকে....এবার দেখ তো চিনতে পারিস কি না?"





"মাই গড। এটা তো দু'মাস আগে আমার এক কাজিনের বিয়ের অনুষ্ঠান...কিন্তু সুজাতা তো ওখানে ছিল না!"



"না ছিল না, সুজাতার বেশ ধরে বলাকা গিয়েছিল ওখানে!"



"বলাকা? কিন্তু কেন?"



"বলছি, আগে সালভাদর দালির পেইন্টিংটা দেখ। যেটাতে তোর রক্ত লেগে আছে।"



পেইন্টিংটা ডেস্কের উপর বিছিয়ে দেয়া হল। পেইন্টিংয়ের কোনা থেকে পাতার মত দেখতে একটা বস্তু তুলে নিল পূরব।



"এটা কি বল তো?"



"কি? পাতা বা কাগজ হবে হয়ত!"



"নাহ, এটা তেলাপোকার পাখার ভাঙা অংশ।"



"হোয়াট?"



"হ্যা। এ থেকেই বোঝা যায় যে পেইন্টিংটা দুয়েকদিনের মধ্যে আঁকা হয়েছে এবং আঁকার সময় একটা তেলাপোকা উড়ে এসে পেইন্টিংয়ের উপর পড়েছিল।"



"তার মানে তুই বলতে চাস সব কিছুই করেছে বলাকা?একটা ভুয়া গল্প ফেঁদে নাটক করেছে?"



"এক্স্যাক্টলি!"



"তাহলে পেইন্টিংয়ে আমার রক্ত এল কিভাবে?"



"গুড কোয়েশ্চন। গতমাসে তুই রেড ক্রিসেন্টের একটা ক্যাম্পেইনে চিটাগাং গিয়েছিলি, মনে আছে?"



"তো?"



"ওখানে তুই এক ব্যাগ রক্ত ডোনেট করেছিলি,রাইট?"



"হ্যা, কিন্তু সে রক্ত সুজাতার কাছে যাবে কি করে?"



"আমি গতকাল সেই ক্যাম্পেইনের উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে ভলান্টিয়ারদের একটা তালিকা কালেক্ট করেছি। এই দেখ।"



একটা নামের লিস্ট বাড়িয়ে দিল পূরব।





তালিকার একটা নামের উপর আঙুল ঠেকাল- "বলাকা চৌধুরী"।



একের পর বিস্ময়ের ধাক্কায় জিব্রানের নার্ভগুলো ভোঁতা হয়ে গেছে। "কিন্তু বলাকা এসব কেন করবে বল তো?"



"মিলিয়ন ডলার'স কোয়েশ্চান

। এর উত্তর একমাত্র বলাকাই দিতে পারবে।"



বোবা দৃষ্টিতে পূরবের দিকে তাকিয়ে রইল জিব্রান।



*** *** ***



আজ জিব্রানের বিয়ে। কাজী সাহেব বিয়ে পড়াবেন একটু পরেই। ওয়াশরুমে এল জিব্রান। আয়নার সামনে দাড়িয়ে চুলের সিঁথি ঠিক করে নিল। এখনি শেরওয়ানী পাগড়ী পড়তে হবে ওকে।



হঠাৎ আয়নার পিছনে দৃষ্টি পড়ল ওর।

সুজাতা!



"আরে সুজাতা, তুমি এখানে?"



সুজাতা কোন কথা বলল না।



"কিছু বলবে সুজাতা?"



সুজাতা জবাব না দিয়ে শাড়ীর আঁচল থেকে ডানহাতটা বের করল। লম্বা হাতলওয়ালা একটা ছুরি সুজাতার হাতে।



"সুজাতা! তোমার হাতে..."



খুব দ্রুত ছুরিটা চালাল সুজাতা...সেকেন্ডের ভগ্নাংশে জিব্রানের মনে হল- "তবে কি বলাকার স্বপ্নই ঠিক ছিল?"



জিব্রানের কাঁধে বিঁধে যাওয়ার আগ মূহুর্তে একটা শক্ত হাত ছুরিটাকে ধরে ফেলল। হাসি হাসি মুখে দাড়িয়ে আছে পূরব। সুজাতার দিকে তাকিয়ে বলল, "বার বার একই ছদ্মবেশ নেওয়া নিরাপদ নয় মিস বলাকা। আর এটেম্পট টু মার্ডারের দায়ে পড়েছেন, লম্বা সময়ের জন্য জেলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিন।"

*** *** ***



বিয়ের এক সপ্তাহে পরের কথা। এবার আর নকল নয়, আসল সুজাতার সাথে জিব্রান আর পূরব বসে আছে। সুজাতা বলল,



"পূরব ভাই, বলাকা কি পুলিশের কাছে স্টেটমেন্ট দিয়েছে?"



"আজ সকালেই দিয়েছে। ঘটনা একটু জটিল। ট্রায়াঙ্গল লাভ স্টোরি।"



"কি রকম?"



"লম্বা কাহিনী ভাবী! সংক্ষেপে বলি-বলাকা আপনার ইউনিভার্সিটিতেই পড়ত। আপনার চেয়ে সিনিয়র কিন্তু জিব্রানের চেয়ে জুনিয়র ছিল সে। একটা ছেলের প্রেমে পড়েছিল বলাকা। পাগল ছিল ছেলেটার জন্য। কিন্তু ছেলেটা ক্রাশ খেয়েছিল আপনার উপর। আপনি তাকে প্রত্যাখ্যান করেন...।"



পূরবকে বাঁধা দিল সুজাতা, "কি নাম ছিল ছেলেটার?"



"ইশমাম।"



সুজাতার মুখটা পাংশু হয়ে গেল। জিব্রান উদ্বিগ্ন হয়ে বলল, "আর ইউ ওকে সুজাতা?"



পূরব বলল, "ভাবীর আপসেট হওয়ার কারণ আছে। ইশমাম ছেলেটা ভাবীর কাছে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর আত্মহত্যা করেছিল!"



"হোয়্যাট?"



"হ্যা!"



"তারপর?"



"বলাকা ইশমামকে হাড়িয়ে পাগল হয়ে গেল। ঠিক করল, সুজাতাকেও শান্তিতে থাকতে দেবে না। সুজাতা জিব্রানকে ভালবাসে, ওদের বিয়ে হতে যাচ্ছে- এ কথা জানতে পেরেই সে বাকী নাটকটুকু সাজায়। সুজাতা সেজে জিব্রানের কাজিনের পার্টিতে যায়, জিব্রানের রক্ত জোগার করে।

তারপরের ঘটনা আমাদের জানা। তবে একটা কথা মানতেই হবে, সুজাতা আর বলাকার চেহারায় প্রচুর মিল। আর বলাকার প্ল্যানটায় কিছু খুঁত থাকলেও প্রচুর নাটকীয়তা ছিল।"



"বলাকার উদ্দেশ্য কি ছিল? আমাকে হত্যা করা?"



"না, বিয়েটা ভেঙে দেওয়া। সুজাতাকে কষ্ট দেওয়া। গল্প শুনিয়ে বিয়ে ভেঙে দিতে না পেরে সে চেয়েছিল সুজাতা সেজে জিব্রানকে হত্যা করে খুনের দায় সুজাতার ঘাড়ে চাপানো।"



অনেকক্ষণ চুপ থাকার পর জিব্রান বলল,

"আসলেই, ট্রুথ ইজ স্ট্রেঞ্জার দ্যান ফিকশন।"



"ভাবী, আজকে তাহলে যাই আমি। জিব্রান, চলি দোস্ত!"

পূরব বিদায় নিয়ে চলে এল, সুজাতা আর জিব্রান তখনও বিস্মিত হয়ে ভেবে চলেছে!

ওহ বলা হয়নি, পূরব একজন প্রাইভেট ইনভেস্টিগেটর!

*** *** ***





একমাস পর। জিব্রানের কামরায় নতুন একটা রোগী বসে আছে। পরনে লুঙ্গী-গেঞ্জী। পাগল কিসিমের লোক।



"ডাক্তার সাব, আমার সমস্যা হইল গিয়া আমি মানুষের মনের কথা বুঝবার পারি। আপনারা যারে কন থট রিডিং! আপনার মনে এখন কি চলতাসে কমু?"



(সমাপ্ত)



মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো লেগেছে। গল্পের কয়েকটা স্থানে ড এসেছে ড় এর জায়গায়। ঠিক করে দেবেন।

প্লাস।

১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

একলা চলো রে বলেছেন: আচ্ছা, ঠিক করে দেব। ধন্যবাদ।

২| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: আরেকটু ডিটেইলস লেখা কিন্তু গল্পকারের দায়িত্ব, সেই ফাঁকা যায়গা পূরণের দায়িত্ব পাঠকের নয়। পাঠক ফাঁকা জায়গাগুলো পূরণ না হলে গল্পটাকে ছুঁড়ে ফেলতে দ্বিধাবোধ করবে না। বরঞ্চ সেইটাই পাঠক তার দায়িত্ব হিসাবে নিলে লেখক পাঠকদের দোষ দিতে পারবে না।

১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

একলা চলো রে বলেছেন: লেখার সময় আমারও মনে হয়েছিল যে গল্পটা সংক্ষিপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আজকাল বোধহয় ধৈর্য্য কমে যাচ্ছে। এরপর থেকে আরও স্টেডি হয়ে লেখার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

অহন_৮০ বলেছেন: চমৎকার হইছে

১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চমৎকার ++++++

১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

মামুন রশিদ বলেছেন: আগের দুই পর্বের রহস্য-উত্তেজনা এই পর্বে কম থাকলেও ইনভেস্টিগেশনের লজিকেল স্টেপগুলো ভালো লেগেছে ।

১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ।শুভকামনা রইল।

৬| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫০

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: গল্পের প্লট ছিল খুব ভাল। বর্ণনা ভঙ্গিটা আরও একটু আকর্ষণীয় হলে ভাল লাগত।

তবে গল্প পরে আমি ভাবছি অন্য কথা! বলাকাকে নকল সুজাতা না দেখিয়ে, সুজাতা আর বলাকাকে একই ব্যাক্তি দেখান গেলে কেমন হত! গল্পটা আরও বেশি ডার্ক হত, থ্রিলার গল্পে ডার্কনেস যত বেশি আনা যায় ততই লেখাটা আকর্ষণীয় হয়।

পর্ব লেখা আমার পড়তে ভাল লাগেনা। কিন্তু এই লেখাটা পড়লাম। কাহিনী ভাল লেগেছে বলেই পড়লাম। এরকম আরও লিখুন, আমাকে পাঠক হিসেবে পাবেন।

১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

একলা চলো রে বলেছেন: আমার মাথা্য় একদম শুরুতেই কথাটা এসেছিল। কিন্তু গল্পটা অনেক বড় হয়ে যেত বলে আর যাইনি ওদিকে। আর পর্ব করে প্রকাশ করার জন্য দু্ঃখিত।
ধন্যবাদ।শুভকামনা রইল।

৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০৯

সোহাগ সকাল বলেছেন: গল্পের তিনটা পর্ব সংগ্রহে রাখলাম। আগামী মাসের সংকলন পোস্টে দেয়ার আশা রাখি।

১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

একলা চলো রে বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৮| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৩

মায়াবতী নীলকন্ঠি বলেছেন: লাস্টের টুকু দেয়ার কি দরকার ছিল?অনেকককককককককককককককককককককককককককককককককককককক ভাল লাগলো

১৩ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

একলা চলো রে বলেছেন: অপনার মত ভাল লেখিকারা যাতে মাঝে মধ্যে আমাদের দু-একটা লেখা পড়ে তাই একটু মিস্ট্রি রেখেই দিলাম। :)

অনেক শুভকামনা রইল।

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
প্রথম পর্বটা পড়সিলাম, বাকী ২টা যে দিসেন খেয়াল করিনাই।আমার চমৎকার লাগসে পড়ে, ওয়েল ডান।
শেষের প্যারায় পুরাই প্রফেশনাল ছাপ পাওয়া গেসে, নাইস !

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ। দেরিতে হলেও মিস করেন নি।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। পুরো তিনটা পর্বই :)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩০

একলা চলো রে বলেছেন: তিনটা পর্বই পড়ার জন্য ধন্যবাদ। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.