নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাইমিনুল ইসলাম বাপ্পী-র ব্লগ

একলা চলো রে

ভালো নাম মোহাইমিনুল ইসলাম বাপ্পী।কল্পবিজ্ঞান, সাইকোলজিক্যাল গল্প এবং ফ্যান্টাসি নিয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। এসব নিয়েই লিখছি অল্পবিস্তর।

একলা চলো রে › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুঃস্বপ্ন থেকে গল্পঃ আয়না-ভীতি

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০২



ব্রাম স্টোকার একবার স্বপ্নে দেখেছিলেন যে অক্টোপাসের মতো দেখতে একটি প্রাণী তাকে আষ্ঠেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরেছে, তার ঘাড়ে শ্বদন্ত বসিয়ে রক্ত চুষে খাচ্ছে। স্বপ্ন দেখে ধরফর করে উঠে বসেই তিনি লেখা শুরু করে দেন, কারণ স্বপ্নের স্মৃতি মানুষ সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ভুলতে থাকে। এই স্বপ্নের সারাংশ থেকেই স্টোকার ড্রাকুলা গল্পটির প্লট দাড় করিয়েছিলেন এবং টানা পাঁচ বছর পরিশ্রম করে, বিভিন্ন বই পত্র, মিউজিয়ামের নথি ঘেঁটে এবং স্থানীয় রূপকথা ইত্যাদি একসঙ্গে করে বিখ্যাত "ড্রাকুলা" বইটি লিখেছিলেন। দুঃস্বপ্ন থেকে গল্প লেখার এই ধারণাটি আমার খুব ভালো লেগেছিল। আমি নিজের কিছু দুঃস্বপ্নকে পরিমার্জিত করে কয়েকটি গল্প লিখেছি। ভাবছি, ধারাবাহিক ভাবে, বিভিন্ন পর্বে বিভিন্ন দুঃস্বপ্ন নিয়ে লিখব। তবে বলে রাখি, এই লেখাগুলো আমি ঘুম থেকে উঠে লিখিনি, ঘুম থেকে উঠে এক-দুই লাইনে টুকে রেখেছি, পরে ঠান্ডা মাথায় ভেবে চিনতে লিখেছি।


আয়না-ভীতি


"সুমন, আমার চোখের দিকে তাকাও।"

"বলো যুথী।"

"না, তুমি তাকাচ্ছ না। তাকাও আগে।"

"আচ্ছা, তাকালাম। বলো।"

"এ কি, তুমি কাঁপছ কেন?"

"কাঁপছি না।"

"কাঁপছ!"

" না তো!"

"তোমার কি হয়েছে বলো তো। ঘুম থেকে উঠে প্রায়ই দেখি তুমি গুটিসুটি মেরে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে এক কোণে বসে আছো, মাঝে মাঝে প্রায়ই ঘুম থেকে উঠে দিশেহারা হয়ে ছুটে বেড়াও। কেন?"

"জানি না।"

"তুমি আমাদের শহরের বাসাটা ছেড়ে এই নির্জন এলাকায় বাসা নিয়েছ, গত কয়েক মাসে আত্মীয় স্বজন কারো বাসায় যাওনি, অফিসেও যাওনি। কেন? "

"এমনি, শরীরটটা ভালো যাচ্ছে না ক'দিন ধরে।"

"তুমি ঘরকুনো হয়ে পড়লে কেন এভাবে? আগে তো ঘুরতে অনেক পছন্দ করতে। অথচ গত সপ্তাহে নিজের আপন মামাতো বোনের বিয়েতেও যাওনি। কি হয়েছে তোমার বলো তো সত্যি করে?"

"কিছু না যুথী! বললামই তো, শরীরটা ভালো যাচ্ছে না ক'দিন ধরে।"

"না, আরও কিছু ব্যাপার আছে। তুমি লুকোচ্ছ!"

"কিচ্ছু লুকোচ্ছি না।"

"তাই? তাহলে বলো যে বাসা থেকে সব আয়না সরিয়ে ফেলেছ কেন? আজকাল দাড়ি কামাতেও আয়না ব্যবহার করো না। কেন? কেন তোমার আমার সেলফোন দু'টো বিক্রি করে বাসায় ল্যান্ড লাইন এনেছ?"

"এমনি।"

"এমনি? এটা কোন উত্তর হলো?"

"হুম।"

"তোমার মানসিক সমস্যা হয়েছে সুমন, তোমাকে সাইকায়াট্রিস্টের কাছে নিয়ে যাব কাল।"

"না!!"

"না, নিয়ে যাবই।"

"প্লিজ না!"

"ঠিকাছে, নেব না। এক শর্তে,তুমি আয়নায় মুখ দেখবে আমার সামনে বসে। আমার ধারণা কোন রহস্যময় কারণে তুমি আয়না দেখতে ভয় পাচ্ছ।"

"আয়না? আয়না কই পেলে তুমি? সব আয়না তো আমি ফেলে দিয়েছি।"

"আমার পার্সে একটা ছোট আয়না ছিল।"

"সর্বনাশ, কোথায় সেটা? এক্ষুণি ফেলে দাও!"

"কেন ফেলে দেব? দেব না। তুমি আমার সামনে আয়নায় নিজের মুখ নিজে দেখবে।"

"ঠিকাছে, কিন্তু তারপরই তুমি ফেলে দেবে আয়নাটা।"

"আচ্ছা।"

সুমন নিজের চেহারা দেখল আয়নায়, ছোট্ট গোল আয়নায় তার লম্বাটে মুখটা অদ্ভুত দেখাল।

"হয়েছে, এবার ফেলে দাও যুথী।"

"না। ফেলব না। কেন ফেলব? আমি জানতে চাই, আয়না রহস্যটা কি!"

"দোহাই লাগে, ফেলে দাও ওটা।"

"না। ফেলব না। আমি জানতে...."

হঠাৎ স্থির হয়ে গেল যুথী। আয়নায় নিজের মুখটা দেখতে পেয়েছে সে। কি ভয়ংকর! তার চোখের মনির অংশটা পুরোপুরি সাদা, কোন কালো অংশ নেই। সাদা চোখের কিনারায় রক্ত জমেছে। চেহারাও কাগজের মতো সাদা,যেন রক্তশূন্য। কালো কুচকুচে ঠোটের পাশ দিয়ে বেরিয়ে এসেছে দু'টো শ্বদন্ত; ঠিক যেন হিংস্র কুকুরের দাঁত। কি ভয়ংকর!

"এসব কি সুমন? আমার চেহারা..."

"ইটস ওকে যুথী। আই লাভ ইউ! তুমি ঠিক হয়ে যাবে। আমি ডাক্তারের সাথে কথা..."

"কিন্তু আমার হয়েছে কি সুমন?"

"জানি না! দু'মাস ধরে তোমার শরীরের পরিবর্তনগুলো হচ্ছে। কেন হচ্ছে জানি না। যেদিন তোমার দাঁত গজাল, তুমি রাতে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলে। যখন ফিরলে, তখন তোমার দাঁত বেয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে। সেই থেকে প্রতিরাতে তুমি একই কাজ করো। কিন্তু সকালে উঠে ঠিকঠাক আচরণ করো আবার।"

"সেজন্যই তুমি বাসা থেকে সব আয়না সরিয়ে রেখেছ? সেজন্যই এই দুর্গম এলাকায় বাসা নিয়েছ? আত্মীয় স্বজনকে এড়িয়ে চলছ এজন্যই?"

"হ্যা যুথী। কিন্তু তুমি মন খারাপ করো না, সব ঠিক হয়ে যাবে।"

"কেমন করে ঠিক হবে? আমি কি পিশাচে পরিণত হয়েছি সুমন?"

"যুথী,রাত হয়েছে। কাল এসব আলোচনা হবে।"

"তুমি কি ভয় পাচ্ছ সুমন? রাত হলে কি আমি আমি প্রেতাত্মা হয়ে যাব?"

"প্লীজ,এখন ঘুমোতে চলো।"

"না।"

যুথী উঠে দাড়াল। আজ তার খুব তৃষ্ণা পেয়েছে। রক্ত তৃষ্ণা, অন্য দিনের চেয়ে অনেক বেশি।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গল্পটা আগে পড়েছি| এটা রিপোস্ট| আমি ঠিক?

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৬

একলা চলো রে বলেছেন: ঠিক। দুঃস্বপ্ন থেকে বেশ কিছু গল্প জমা হওয়ায় এই নতুন সিরিজটা শুরু করার জন্য আগের লেখাগুলো মুছে দিয়েছি। বোঝা যাচ্ছে, আপনার স্মৃতিশক্তি অনেক ভালো। :)

২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: বেশ ভয়ংকর ব্যাপার !!! তবে লেখা ভাল লেগেছে ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন। আপনার প্রো পিকটাও আমার কাছে একটু ভয়ংকর লাগে। এটা কি বুঝাচ্ছে?

৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হা হ হা । এটা ভয়ের পিক !!!!! টেনশানে ফেলে দিলেন !!

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪২

একলা চলো রে বলেছেন: মাথার ভেতর তার...কেমন একটা ভয়ের ব্যাপার! :P

৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১০

জেন রসি বলেছেন: দুঃস্বপ্ন নিয়ে এই গল্প লেখার আইডিয়াটা ইন্টারেস্টিং। আসলেই মানুষের অবচেতন মনে অনেক বিচিত্র ভয় কাজ করে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮

একলা চলো রে বলেছেন: হ্যা, মানুষের অবচেতন মনের গতি প্রকৃতি আজও অজানা! জানা-অজানা আর ধোঁয়াশা! গল্প পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জেন রসি।

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩০

চন্দ্রাহত মৃন্ময়ী বলেছেন: ভাইয়া আপনি আপনার সব ভয়ের গল্পে মেয়েদেরকে ভয়ঙ্কর বানান কেনো ....এটা কিন্তু ঠিক না ....

প্রথম আপনার একটা গল্প পরেছিলাম ওখানে মেয়েটা অর্ধেক মানুষ অর্ধেক সাপের মতো হয়েছিলো ....তারপর একটা পরলাম মেয়েটার পা দিয়ে শতপদী বের হচ্ছিলো আজ আবার মেয়েটা রক্ত খাচ্ছে .....সবসময়ই মেয়েদেরকেই কে .....

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২০

একলা চলো রে বলেছেন: হা হা হা! এটা ইচ্ছাকৃত নয় মৃন্ময়ী, এমনিতেই এভাবে লেখা চলে আসে! তাছাড়া মেয়েদের ভূত বানাবার মজাই আলাদা! শুধু আমি কেন, পৃথিবীর সব লেখকরাই দেখবেন মেয়েদের ভূত-পেত্নী বানিয়ে গল্প লিখেছেন। এই যে ড্রাকুলা বইটার কথা বললাম শুরুতে, ড্রাকুলাতেও কিন্তু ছেলে ভূতের চেয়ে মেয়ে ভূত বেশি! গুগলে ঘোস্ট লিখে সার্চ দিলে যে ইমেজ পাবেন, প্রায় সবগুলোই দেখবেন মেয়ে ভূত। আসলে মানুষের অতিপ্রাকৃত চিন্তায় স্বতঃস্ফূর্তভাবেই মেয়েদের আনাগোণা বেশি। বিভিন্ন দেশের মাইথোলজিতে দেখবেন দেবতার চেয়ে দেবীর সংখ্যা বেশি।

কিন্তু তারপরও, আপনার কথা সত্য। আমার লেখায় আসলেই মেয়ে ভূত বেশি! তবে এই গল্পটা দিয়ে আমি আপনার অভিযোগ দুর্বল ভাবে অভিযোগটি খন্ডন করতে পারি। :P

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৩

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এটা একদিকে ভয়ংকর আর অন্য দিকে রোম্যান্টিক। মেয়েটার জন্য ছেলেটার ভালোবাসা তো অসীম।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩

একলা চলো রে বলেছেন: নিঃসন্দেহে! নির্জলা ভালোবাসাবাসির সামনে অনেক জাগতিক-মহাজাগতিক সমস্যা তুচ্ছ হয়ে যায়! আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য রেখে যাবার জন্য প্রবাসী পাঠক।

৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২২

কিরমানী লিটন বলেছেন: অনবদ্য ভালোলাগার গল্প- চমৎকার

সতত শুভকামনা জানবেন ...

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫

একলা চলো রে বলেছেন: এত সুন্দর কাব্যিক মন্তব্য করলেন, কান জুড়িয়ে গেল। আপনার জন্যও শুভকামনা কিরমানী লিটন।

৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭

বনমহুয়া বলেছেন: আয়নাকে ভয় পাওয়ার কিছু নাই। স্বপ্নকেও।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি তো ভয়ে আধমরা হয়ে গিয়েছিলাম। আপনার কথা শুনে অভয় পেলাম!

৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৪

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: রিপোস্ট, তবে ভাল লেগেছে।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০০

একলা চলো রে বলেছেন: রি-রিডিং এর জন্য ধন্যবাদ ক্যান্সার যোদ্ধা।

১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

ডাঃ মারজান বলেছেন: খুব মজা পাচ্ছি! এ ধরণের গল্প আমার প্রিয় একটি বিষয়। পাঠকদের হঠাৎ করে একটি ঝাকি দেন, এটাই ভালো লাগে। অনেক অনেক শুভেচছা।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০২

একলা চলো রে বলেছেন: ঠিক বলেছে, পাঠককে একটু ভরকে দেবার চেষ্টা। কেউ যখন পড়ে বলে যে ভয় পেয়েছে বা ভয়ংকর গল্প, তখন এক ধরনের ছেলেমানুষী আনন্দ পাওয়া যায়! হা হা হা! আপনাকে ধন্যবাদ ডাঃ মারজান। আপনার সব শুভেচ্ছা সানন্দে গ্রহণ করলাম।

১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬

সুমন কর বলেছেন: যদিও প্লটটা পুরনো, তবু ভালো লাগছে।

চলুক.............. !:#P

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৬

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২২

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: এ ধরনের লেখাগুলো ভালোই লাগে। আরো চাই। শুভ কামনা রইলো।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৯

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ অভ্রনীল, আপনার জন্যও শুভকামনা।

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: দারুন গল্প! দুঃস্বপ্নের মতই লাগলো! আপনার দুঃস্বপ্ন এবং লেখা সার্থক বলতে হবে

শুভ কামনা!

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১১

একলা চলো রে বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাহসী সন্তান। এই গল্প লেখার ভালো দিকটা বললে বিশ্বাস করবেন না, আমার দুঃস্বপ্ন দেখা অনেক কমে গেছে।

১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৬

মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা বলেছেন: এক টানেই পড়া হলো। বেশ সুন্দর ভিন্নধর্মী গল্প।
শুভ কামনা থাকলো আপনার জন্য।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১২

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ বাবলা। অনেক দীর্ঘ নাম আপনার।

১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কিছু কিছু স্বপ্ন কিন্তু আসলেও বুকের রক্ত হীম করা।। ছোট্ট স্বপ্নকে ঘিরে এমন সব গল্পের অবতারনা!!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০১

একলা চলো রে বলেছেন: ঠিক বলেছেন হ্যাপি, কিছু স্বপ্ন আসলেই রক্ত হিম করা।
শুভকামনা।

১৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: দুঃস্বপ্ন দেখতে আমার দারুণ লাগে। আর যদি তা থেকে গল্প পাওয়া যায় তাহলে তো কেল্লা ফতে!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৩

একলা চলো রে বলেছেন: দুঃস্বপ্ন দেখতে ভালো লাগে! হাই ফাইভ! :)

১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: শেষের চমকটা ভাল লেগেছে, শুরু থেকেই একটা সাইকোলজিক্যাল গেম চলছিল পাঠক ও লেখার মধ্যে, শেষে পুরাই ইউ-টার্ণ। বেশ বেশ।

শুভকামনা রইল।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ শান্তির দেবদূত ভাই, এই গল্পগুলো আসলে খুব অল্পকথায় কিছু সাইকোলজিক্যাল বা প্যারাসাইকোলজিক্যাল বা হরর চিন্তা ভাবনা প্রকাশ করার জন্য লেখা। খুব বেশি প্লট গোছানোর চেষ্টা করিনি।
শুভকামনা পেয়ে ভালো লাগল, ভালো থাকবেন। :)

১৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাহলে কি মেয়েটা আজ ওর স্বামীকেই.......... :(

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

একলা চলো রে বলেছেন: হ্যা :(

১৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: অসম্পূর্ণ মনে হচ্ছে ... ভাল লেগেছে!

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মোটামুটি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২২

একলা চলো রে বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.