নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্তর মম বিকশিত করো/ অন্তরতর হে/ নির্মল করো, উজ্জ্বল করো,/ সুন্দর কর হে

মহান অতন্দ্র

কবিতার মত মেয়ে

মহান অতন্দ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুরুষগুলোঃ পুরুষ ১

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪০

[ এই সিরিজের ঘটনাগুলো জীবন্ত আর ভীষণ সত্যি, কল্পনার মিশেল সেখানে নেই। তবুও গল্পগুলো কখনও প্রচণ্ড সুন্দর- রঙিন, আবার কখনও রঙহীন-বিবর্ণ আর ভীষণ দুর্গন্ধময়। ধারাবাহিকের চরিত্র কখনও আমি নিজে, কখনও আমার পরিচিত কেউ, কাছের কেউ। তবে সব ছদ্ম নামে লেখা। কাউকে বিব্রত করতে আমি চাইনে, নিজেকেও নয়। কারণ আমি জানি এ সমাজ মেয়েদের বিব্রত করতে কতটা ভালবাসে, কতটা মুখিয়ে থাকে]

এ ঘটনা যখন বলছি তখন কলেজে (উচ্চমাধ্যমিকে) পড়ি। বাসা থেকে দূরে হোস্টেলে থাকি। বই পড়ি, কবিতা লিখি, জানালা দিয়ে মানুষ দেখি আর সময় পেলে ক্লাসের বই পড়ি।
কলেজে ভর্তির পর থেকেই আমার ফল ভাল হচ্ছিল না। মা আমার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিল, বাবার আচরনটাও খুব তেতো ছিল। একবার বেশ ফল হল আমার। বাসায় জানালাম। মোবাইল তখনও এত এভেইলেবল হয়নি, বাসায় টি এন্ড টি আসেনি। বাবার অফিসে ফোন করতাম। বাবা বলল তোর মাকে তো খুব নরম দেখলাম।
খুব কান্না পেল আমার আর মনে হল শিগগির বাড়ি যাওয়া চাই।
হঠাৎ করে কলেজের ৪/৫ দিন ছুটি হয়ে গেল।
দুপুরের ক্লাস করে বাস টার্মিনালে এলাম। ভীষণ বর্ষা সেদিন। বাসস্ট্যান্ডটা ভিজে কাঁদায় থকথক করছিল।
শুনলাম আমার শহরে (ধরা যাক নাম ‘ক’) যাবার সব বাস ছেড়ে গেছে। আবার কাল যাওয়া যাবে। কিন্তু আমার আর ফিরতে ইচ্ছা করল না। আজ যে আমার বাড়ি যাওয়া চাই।
বাসের কনট্রাক্টর গোছের এক লোক বুদ্ধি দিল আমাদের শহরের পাশের শহরে (ধরা যাক নাম ‘খ’) যাবার বাস আছে। তবে সে ৪ টায়। এগারোটা নাগাদ পৌঁছবে। ঘাটে দেরির সম্ভাবনা খুব বেশি। আর পৌছলে সেখান থেকে আমি ‘ক’ যাবার লোকাল ধরতে পারি। তবে অত রাতে বাস পাওয়াও নিশ্চিত নয়।
টিকেট কেটে ফেললাম আমি। বাসের জন্য অপেক্ষা করছি আর বিশ্রী একটা বৃষ্টি দেখছি। একটা গোঁফ আলা লোক আমার পাশ দিয়ে বারবার হেঁটে যাচ্ছিল আর একটা সিনেমার গান গুনগুন করে গায়ছিল। তুমিই আমার চম্পাকলি, ফুল কলি। বাস এল। আমি উঠলাম। চম্পা কলি গাওয়া লোকটা আমাকে হাত নেড়ে বিদায় দিল যেন আমি তার খুব চেনা কেউ। আমি হাত নাড়লাম না।
ফেরিঘাটে আমাদের খুব দেরি হয়ে গেল। আমি একটা বই খুলে রেখেছিলাম, যাতে পড়ুয়া ভেবে কেউ ঘাঁটাতে সাহস না করে। কিন্তু অনেক যাত্রীকেই বেশ সাহসী মনে হল। তারা কথা বলার চেষ্টা করছিল, চোখ দিয়ে যতটা গেলা যায় গিলছিল। মনে হল এদের বেশিরভাগই সারাসপ্তাহ কাজ করে বউয়ের কাছে ফিরছিল। আমার পাশের লোকটি অকারণে মাঝে মাঝেই আমাকে টপকে জানালা খুলছিল আর বন্ধ করছিল।
সেদিন বোরখা পরে ছিলাম, মুখ ঢাকা। সেসময়টায় আমাদের শহরে স্কুল কলেজের মেয়েরা বোরখা পরত। বান্ধবীদের ৯০ ভাগ বোরখা পরে স্কুল কলেজে যেত আর বাবা-মায়ের সাথে কোথাও গেলে হয়ত এলো চুলে রঙিন জামা পরত। যেসব বখাটেরা আমাদের বিরক্ত করত এদের বেশিরভাগ স্কুল বা কলেজের ছাত্র ছিল না। বেশিরভাগ ড্রপ আউট, মেয়ে নিয়ে ভাবা ছাড়া যাদের আর বিশেষ কাজ ছিল না।
আস্তে আস্তে আমাদের যাত্রা পথ কমে আসছিল। আমরা ‘খ’ শহরের কাছাকাছি হচ্ছিলাম। যাত্রীরা সব নেমে যাচ্ছিল। একসময় পিছন ফিরে তাকালাম। সবাই নেমে গেছে। শুধু এক মধ্যবয়স্ক ষণ্ডামার্কা বিশ্রী দেখতে একটা লোক বসা ছিল। লোকটার দিকে তাকিয়ে প্রচণ্ড ভয় পেলাম আমি। আমরা ‘খ’ শহরে পৌঁছে গেছি। রাত্রির বারোটা। প্রচণ্ড ঝড় শুরু হয়ে গেছে। বাসের হেল্পার, ড্রাইভারের সাথে ওই লোকটা কি জানি আলাপ করল। হেল্পার, ড্রাইভার খাবার আনবার কথা বলে নেমে গেল।
বৃষ্টি হচ্ছিল বলে দরজা ভেজিয়ে দিয়ে গেছে। আমি বুঝতে পারছিলাম এ নির্ঘাত ষড়যন্ত্র। আজ কি আমার জীবনের শেষ দিন!
অনেক ভাবনা আসছিল মাথায়। আমি আমার ব্যাগের ভিতর হাত ঢুকালাম। ওখানে একটা লোহার স্কেল ছিল। ঐটা মুঠি করে ধরে রাখলাম। ষণ্ডামার্কা লোকটি হঠাৎ আমার পাশের সারির সিটে এসে বসল। প্রচণ্ড ঘামছিলাম আমি। আমার হৃদপিণ্ড পর্যন্ত যেন ঘেমে যাচ্ছিল। লোকটি আমার পরিচয় নেবার চেষ্টা করল। আমি কিছু কিছুর উত্তর দিচ্ছিলাম আর কিছুর না। আমার হাতের স্কেলটা তখনও ব্যাগের ভিতর শক্ত করে ধরা। বিপদ বুঝলেই প্রথমে ঘাড়ে বসাব ওটা।
ড্রাইভার আর হেল্পার ফিরে এসে জানালো তারা আমার শহরেই আমাকে পৌঁছে দেবে। লোকটিও সেখানে নামবে। আমি তখন আরও পরিস্কার হলাম। সন্দেহ সত্যি। তাহলে এই শলাপরামর্শই তখন করছিল ওরা। তিন তিনটে লোক!!! আমি সুরা পড়ছিলাম আর আর আত্তরক্ষার কৌশল আঁটছিলাম।
বাস ঝড়ের চেয়েও আরও দ্রুত বেগে ছুটছিল।
আমরা আমার শহরে পৌছুলাম। আমাদেরকে নামিয়ে বাস চলে গেল টার্মিনালে।
লোকটিও নামলো। আমার কেন জানি ভয় কমে আসতে শুরু করল। লোকটিকে আর খারাপ মনে হচ্ছিল না। ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি দুটোর মত বাজে। রিক্সা নেই। কোথাও ই কেউ ছিল না। প্রচণ্ড ঘুমন্ত এক শহর।
দুটো রিক্সা জোগাড় করতে বেশি দেরি হল। লোকটি বলল আমার বাসার কাছ দিয়েই সে যাবে। সে আমার পিছন পিছন যাবে। ভয়ের কিছু নেই।
বাসার কাছে এসে দেখি এক হাঁটু পানি। রিক্সাআলা বলল এ রাস্তা সে চেনে, অনেক খানাখন্দ, সে যেতে পারবে না। গলির মুখেই বাসা। কিছুটা হেটে এসে বাসার কলিং বেল চাপলাম। আমার মা-বাবা হারিকেন নিয়ে বেরিয়ে এল। লোডশেডিং ছিল সে সময়।
আমি দেখলাম, লোকটি তখনও দাড়িয়ে আছে। বারান্দায় উঠে এসে দেখি লোকটি নেই। তারপর আর কোনোদিন দেখিনি লোকটিকে। পরিচয়ও নেওয়া হয়নি।
কাপড় ছাড়িয়ে মাথা মুছিয়ে দিতে দিতে মা খুব বকছিল । সেসব কিছুই মাথায় ঢুকছিল না তখন। শুধু মনে হচ্ছিল সেই ষণ্ডা মার্কা বিশ্রী চেহারার লোকটির কথা।
পুরুষ সম্পর্কে খুব নেগেটিভ ধারণা ছিল আমার। সেদিন ধারণাটা অনেক বদলেছিল।
পুরুষ নিয়ে আমরা যে খুব খারাপ কথা বলি, ধর্ষক বলি, হেন তেন বলে গাল ব্যাথা করি। তা বোধ হয় সবসময় সত্যি নয়।
*** আজকে প্রথম পর্ব ভাল গল্প দিয়ে শুরু করলাম।

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০০

প্রামানিক বলেছেন: ভাল একটা গল্প শুনলাম। ধন্যবাদ

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩০

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই।

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৩

সুমন কর বলেছেন: পৃথিবীতে এখনো কিছু ভালো মানুষ টিকে আছে। নয়তো ধ্বংস হয়ে যেত।

একটি শুনলাম, ভালো লাগল।

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩০

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন। ভাল থাকবেন অনেক।

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

যোগী বলেছেন: এর পরের গল্পগুলাতে পুরুষেরা খারাপ ভাবে আসবে। ভেবেই মনটা খারাপ। যাক আর পড়বোনা।

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

মহান অতন্দ্র বলেছেন: সব গল্পই লিখব যোগী ভাই ভাল খারাপ যেমন যেমন গল্প ঘটেছিল জীবনে। আজকেরটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। যদিও মনে হয়েছে তাড়াহুড়োয় ভাল লিখিনি, লেখনি একেবারেই মজবুত ছিল না। অনেকদিন লেখা দেই না। শুরু তো করা হল।

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

জেন রসি বলেছেন: সবাই খারাপ না। কিন্তু কিছু খারাপ মানুষের জন্যই আমরা বিশ্বাস হারিয়ে ফেলতে বাধ্য হই।

শুভকামনা রইলো।

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন।

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

আমি শঙ্খচিল বলেছেন: ভাল লিখেছেন । বাইরের চেহারা যেমন মানুষের ভাল খারাপ এর পরিচয় বহন করে না । তাই ভাল খারাপ বুঝার জন্য আমাদের নিজেদের বুদ্ধি ও বিবেচনা বোধের উপর ই আস্থা রাখতে হয় । ধন্যবাদ ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৪৭

মহান অতন্দ্র বলেছেন: আমি আসলে লিখতে চেয়েছিলাম পুরুষ মানেই খারাপ নয়। সেভাবে হয়ত বোঝাতে পারিনি।

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

মেঘযাত্রা বলেছেন: পৃথিবীর কোন মানুষই খারাপ না, প্রকারান্তরে কেউই ভালও নয়; সময় এবং পরিস্থীতি বুঝে চলা দরকার ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৪৭

মহান অতন্দ্র বলেছেন: সহমত মেঘ।

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:০৪

এম এম করিম বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার লেখা পেলাম।
ভালো লাগলো।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৪৬

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন ভ্রাতা।

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:০২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ভাল-মন্দ মিশিয়েই তো আমরা-তাই না?? মন্দটা যেমন ঢাক-ঢোল পিটিয়ে ( প্রসার এবং প্রচারের লোভে) প্রকাশ পায়,ভালটা কিন্তু তা পায় না।।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৩৪

মহান অতন্দ্র বলেছেন: "মন্দটা যেমন ঢাক-ঢোল পিটিয়ে ( প্রসার এবং প্রচারের লোভে) প্রকাশ পায়,ভালটা কিন্তু তা পায় না"। ভাল বলেছেন আপু। সহমত।

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৩৯

নতুন বলেছেন: আমাদের সমাজের বেশির ভাগ মানুষই ভাল, অল্পকিছু মানুষ খারাপ থাকেই।

অনেক খারাপ মানুষের কথা যেমন জানি তেমনি বিপদে অনেক ভালমানুষের সাহাজ্য পেয়েছি।

চালিয়ে জান চমতকার সিরিজ হবে আশা করি।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা। আপনার আশা পূরণের চেষ্টা থাকবে।

১০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:২৪

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো ।
সিরিজের পরের পর্বের অপেক্ষা থাকলাম ।
আশা করছি খুব শ্রিগ্রই পরের পর্ব পড়তে পারবো ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা।

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

গোর্কি বলেছেন:
ইতিবাচক লেখা। ভাল লাগল। শুভকামনা রইল।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ গোর্কি ।

১২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

সাব্বির ০০৭ বলেছেন: যদি আমরা নারী পুরুষ ভেদ না করে সবাইকে মানুষ হিসেবে দেখতাম!
লেখাটা ভাল লাগল।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫১

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: ঘটনাটা সত্যিকি আপনার জীবনে ঘটেছিল??

যদি তাই হয় তাহলে আমার বক্তব্য হলো "বাংলাদেশ তখন ডিজিটাল ছিলনাতো তাই মনে হয় আপনি বাঁচছেন! এখন ভুলেও ঐ কাম কইরেন না, তাইলে কিন্তু চরম ধরা খাইবেন!"

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ সাহসী সন্তান। ঘটনা আমার নাকি অন্য কারো সে আজ বলছিনে। তবে সত্যি ঘটেছিল।

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

লেখোয়াড়. বলেছেন:
পুরুষরাও ভাল, নারীরাও ভাল।
খারাপ শুধু অমানুষ পুরুষ আর নারী।

আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতা আরো পড়বো।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

মহান অতন্দ্র বলেছেন: সহমত। পড়বার জন্য ধন্যবাদ ভ্রাতা।

১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

এস কাজী বলেছেন: নাটকীয় ভাবে শেষ হল। ভাল লাগার কাহিনী শুনতে ভাল লাগে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লাগলো

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৩

মহান অতন্দ্র বলেছেন: পড়বার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

আবু শাকিল বলেছেন: ভাল মানুষ আছে বলেই ,পৃথিবী আজ ও টিকে আছে।অন্যথায় আমরা---

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৮

মহান অতন্দ্র বলেছেন: অন্যথায় আমরা আর আমরা থাকতাম না। সবাই ভাল থাকুক। ধারনাগুলো বদলাক, পজিটিভ হোক । ভাল থাকবেন।

১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

কলমের কালি শেষ বলেছেন: পুরুষ তারাও মানুষ । তাদের বেশিরভাগই ভাল । না হয়তো প্রতিদিন একটা মেয়ে কত শত পুরুষের মধ্য দিয়েই চলাফেরা করে । শুধু কিছু খারাপের জন্য পুরো পুরুষ সমাজকে দায়ী করা হয় । আর খারাপের কোন জাত নেই । যে খারাপ সে পুরুষও হতে পারে নারীও হতে পারে ।

আপনার ঘটনাটাতে মনে হলো ঐ লোকটিই আপনাকে সেইফলি বাসায় ফেরায় সহায়তা করেছে । আপনার লেখায় অনেক ভাল লাগলো ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৬

মহান অতন্দ্র বলেছেন: "যে খারাপ সে পুরুষও হতে পারে নারীও হতে পারে । " সহমত। পড়বার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: কী থেকে কী হয়ে গেলো! বিপদ হবার সম্ভাবনা ষোলআনা ছিলো। শ্রদ্ধা জানাই আলোকিত মনের লোকটাকে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার। ভাল থাকবেন।

২০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমার তো ধারনা বেশিরভাগ মানুষই ভালো। একজনের বিপদে অন্যজনের ঝাপিয়ে পরার কাহিনীই কিন্তু বেশি, একজনকে মারতে আরেকজন উঠে পরে লাগছে এমন কাহিনী কম।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: সহমত ভ্রাতা। ভাল থাকবেন।

২১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:২৪

যোগী বলেছেন: না, আপনার লেখায় কোন ত্রুটি ছিলনা। বরাবরের মত ভাল লিখেছেন। সব সময় ছোট লেখা আমার পছন্দ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৪

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

২২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: শতদ্রুর মত আমার ও ধারনা অধিকাংশ মানুষই ভালো ।
অনেকদিন পর তোমার পোস্ট ,লেখা ভালো লেগেছে :)

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৪

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আপনার কমেন্ট পেয়ে ভাল লাগলো।

২৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:০৬

চাষাভুষার কাব্য বলেছেন: অধিকাংশ মানুষই ভালো কিন্তু খারাপ কম হলেও এর ইফেক্ট মারাত্মক। ভালো লিখেছেন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:৫৪

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ঘটনাটা পড়ে ভালোলেগেছে

০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

২৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা, এর পরের পর্বেতো পুরুষদের বারোটা বাজাবেন নিশ্চিত !! B-) ;) :P

০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

মহান অতন্দ্র বলেছেন: আগামী সপ্তাহে দেব পরের পর্ব। এখনও লেখা হয়নি।

২৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:১৯

তুষার কাব্য বলেছেন: ভালো মানুষদের শুভেচ্ছা :) ভালো লাগলো ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:৫৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনার কমেন্ট পেয়ে ভাল লাগলো।

২৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: মহান অতন্দ্র ,



সব পুরুষ কিম্বা নারীই ( শ্রেনী বিভাজন করলুম ) খারাপ নয় , কেউ কেউ খারাপ ।
তরতর করে এগিয়ে যাওয়া গল্প (?) কাদায় থকথক বৃষ্টি ভেজা পথে আছড়ে পরেনি কোথাও ।
ভালো লাগলো ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:৫৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: পড়বার জন্য ধন্যবাদ।

২৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৪

বিপ্লব06 বলেছেন: সিরিজটা ফলো করা শুরু করলাম ...... গুড লাক ...।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ভেবেছিলাম সিরিজটি লিখব। কিন্তু ঘোষণা দেওয়ার পর দেখি আর লেখা হচ্ছে না । ধন্যবাদ বিপ্লব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.