নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানতে চাই,জানাতে চাই

মোমেন মুন্না

ফেইসবুক (InversE EquatioN) :htps://www.facebook.com/inverseme

মোমেন মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোমল পানীয় নামক কঠিন বিষকে না বলুন!!!!!!!!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

দেখতে দেখতে আমাদের মাঝ থেকে হারিয়ে গেল আর একটি বছার।সময়ের সাথে বাড়ছে আমাদের নানা কাজ, আনন্দ,উৎসব ইত্যাদি।বছর শেষ আসছে 31 নাইট। দেশের অবস্থা যাই হোক সবাই আমরা ঘরোয়া পরিবেশে হলেও যার যার সাধ্যমত কিছু আয়োজন। এসব উৎসবের প্রধান একটা অংশ হল কোমল পানীয়। সবাই এই দিনে কম বেশি এটা খেয়ে থাকি আর সর্বনাশ ডেকে আনি নিজেদের।





কোমল পানীয় বা soft drinks হলো মাদক

বিহীন তরল। বেশিরভাগ কোমল

পানীয়তেই কার্বন সমৃদ্ধ পানি,

মিষ্টিজাতীয় পদার্থসহ সুগন্ধযুক্ত

পদার্থের উপাদান, ক্যাফেইন থাকে।

আমরা এটি খেয়ে থাকি তাই এর

যে ক্ষতিকর দিক

রয়েছে তা নিয়ে আমরা কেউ

ভাবি না।

কোমল পানীয় পান করার

ফলে আমাদের ৩০% ওজন বেড়ে যাবার

ঝুঁকি রয়েছে। পরীক্ষায় জানা যায়

যে কৃত্রিম চিনি আমাদের

মস্তিষ্ককে ভাবতে সাহায্য

করে যে এটা মিষ্টি। তাই অতিরিক্ত

শর্করার প্রতি আমাদের মস্তিষ্ক

উত্তেজিত হয় এবং মস্তিষ্কের

বোঝা বেড়ে যায়। কোমল

পানীয়তে ব্যবহৃত কার্বন, ক্যালসিয়াম

এর পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ক্যালসিয়াম

আমাদের হাড়ের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।

তাই দীর্ঘদিন ধরে ক্যালসিয়াম এর

পরিমাণ কম থাকলে হাড় ক্ষয় হয়ে যায়।

অন্যদিকে ক্যাফেইন শরীরের

ক্যালসিয়াম এর পরিমাণ কমায়,

সাথে সাথে আমাদের কেন্দ্রীয়

স্নায়ুকে উত্তেজিত

করে ফলে মানসিক

উত্তেজনা বেড়ে যায়, নিদ্রাহীনতার

সমস্যা দেখা যায়।

সফট ড্রিংকস যাতে বরফের

মতো জমে না যায়

সে জন্যে এতে ইথিলিন গ্লাইকোল

নামের একটি উপাদান ব্যবহার করা হয়।

এটি প্রায় আর্সেনিকের মতোই

একটি বিষ। কিডনির ওপর এর প্রভাব খুবই

ক্ষতিকর।। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন

যারা সফট ড্রিংকস খান

না বা পরিমিত খান, তাদের তুলনায়

যারা প্রচুর পরিমাণে খান তাদের

কিডনিতে পাথর জমার হার প্রায়

তিনগুণ। সফট ড্রিংকসে যে স্যাকারিন

ব্যবহার করা হয়,

তাতে ইউরিনারি ব্লাডার ক্যান্সার

অর্থাৎ মূত্রাশয়ের ক্যান্সার সৃষ্টি করে।

রিচফুড খাওয়ার পর সফট

ড্রিংকস খেতে চাই, এতে খাবার দ্রুত হজম হবে। আমাদের

দেহ সাধারণত ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস

তাপমাত্রায় খাবার হজম করে থাকে।

কিন্তু সফট ড্রিংকস যখন পরিবেশন

করা হয়, তখন এর তাপমাত্রা থাকে ৩/৪

ডিগ্রি সেলসিয়াস। কাজেই খাবার

গ্রহণের পর যখন ঠান্ডা কোমল পানীয়

পান করা হয়, তখন হজমে তো সাহায্য করেই না, উল্টো পচন ধরায়।

তাই এধরনের কোমল পানি যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।

সবার সুখি সুন্দার সু স্বাস্থ্য কামনা করছি।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

নতুন বলেছেন: শুভ জন্মদিন ... :)

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

নতুন বলেছেন: পানির চেয়ে ভাল ড্রিংস আর নাই....

খাইতে মিস্টি আর একটু ঝাঝ এর জন্য সফট ড্রিংস না খাওয়াইভাল...

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

মোমেন মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ!!!!! আর বিশুদ্ব পানি পানের দাওয়াত!!!!!

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

একান্ত কথা বলেছেন: **কোমল পানীয় কোক, পেপসি, মোজো ইত্যাদি খাবেন ভাবছেন?(সর্তক থাকুন!)** একটি গবেষণাধর্মী গণসচেতনতামূলক পোস্ট

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

মোমেন মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ একান্ত কথা তবে কথা গুলো একান্ত না হয়ে উন্মুক্ত হোক সবার জন্য!!!!

৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

সুমন কর বলেছেন: পানির চেয়ে ভাল ড্রিংস আর নাই....

৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩

মোমেন মুন্না বলেছেন: সম্পুর্ন এক মত আপনার সাথে!!! ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.