নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

সেলিম জাহাঙ্গীর

সেলিম জাহাঙ্গীর যে দ্যাশে নাই জীন মরণরে আমার মন ছুটেছে সেই দ্যাশে গুরু লওনা আমায় তোমার সে দ্যাশে

সেলিম জাহাঙ্গীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

“রুকুকারী সেজদা কারী“

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩১

রুকুকারী সেজদা কারী

এরা বলো কারা?

তিনার দেওয়া এই বয়ান

করছে আমায় তাড়া।

চাঁদ সুরুজ গ্রহ তারা

সেজদা করে চলে,

এই কথা বলছি আমি

পাক কিতাবের বলে।

চাঁদ সূর্যের নেইতো মাথা

নেইকো কোমর দেহ,

এই কথা তবেকি--

জানো তোমরা কেহ?

অপর দিকে বলছে

আবার, বৃক্ষরাজির কথা ,

তারাও নাকি সেজদা করে

বলছে তাঁর’ই কথা।

রুকুকারী সেজদাকারী

বৃক্ষরাও সেও,

এমন সেজদা বৃক্ষকে দিতে

দেখেছেকি কেউ?

বৃক্ষ যদি সেজদা করে

কেমনে বলে কথা,

কেমন করে রুকু করে

কোথায় তাহার মাথা?

কেমন করে কোন পা-য়েতে

দাড়িয়ে বলো থাকে,

রুকু দিলে কেমন করে

কোমর তাহার বাঁকে।

পশু-পাখি জীব-জন্তু কথা

লিখা আছে সব হেথা,

রুকু করে সেজদা করে

বলে তাঁর’ই কথা;

আজব ব্যপার আজব কথা

ভাবা বড় দায়,

কেমন করে সেজদা করে

মাথা তারা নুয়ায়?

মানুষেও রুকু করে

সেজদা করে বটে,

এই কথা আমার নয়

পাক কোরআনে রটে।

মানবের কোমর আছে

দাড়ীয়ে রুকু করে,

মাটিতে নুইয়ে তারা

সেজদা দেয় তাঁর ঘরে।

চাঁদ সূর্য গ্রহ তাঁরা

বৃক্ষরাজির মত,

মানুষও রুকু সেজদায়

আছে অবনত।

মানুষের রুকু সেজদা

কেন তেমন নয়,

তবেকি এই কথার ভেক

অন্য মনে হয়?

এই কথার সুর

সবে জানে না

বোঝে, দিব্য জ্ঞানি যে,

সূরা ইমরানের সাত আয়াতে

মাবুদ তায়তো লিখেছে।

সারাক্ষন তারে নিয়ে

ডুবে আছে যারা,

রুকুকারী সেজদা কারী

কেবল চিনে তারা।

এমন নিগুড়তত্ব জানতে

মিছে নামাজ আর নয়,

প্রকৃত কোরআনের সালাত

আগে জানতে হয়।

বোখারীরা ফার্সিতে বললো নামাজ

আমরাও তায় বলি,

কোরআন ছেড়ে আমরা কেন

বোখারীদের মেনে চলি?

রুকুকারী সেজদাকারী

জানতে যদি হয়,

কোরআন মতে চলতে হবে

আত্মাকে করে জয়।

আত্মতত্ব জানতে হলে

আত্মার মানুষ খোজো,

তারপরে জেনে শুনে

ধর্ম তত্ব বোঝ।

#

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.