নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

সেলিম জাহাঙ্গীর

সেলিম জাহাঙ্গীর যে দ্যাশে নাই জীন মরণরে আমার মন ছুটেছে সেই দ্যাশে গুরু লওনা আমায় তোমার সে দ্যাশে

সেলিম জাহাঙ্গীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে স্ত্রী প্রহার বৈধ!!

৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:০৭

ইসলাম ধর্মে স্ত্রীকে পেটানো (বৌ পেটানো) বৈধ। আবার অপর দিকে নারী পুরুষের সমান অধিকারের কথা খুব জোর দিয়েই বলা হয়। ইসলাম শান্তির ধর্ম, স্ত্রী অন্যায় করলে তাকে শরীয়ত মতে প্রহার করা যাবে বলা হয়েছে। স্ত্রীকে পেটানোর কথা বলা হলেও এটা কোন মাতবর কিংবা চেয়ারম্যানের নির্দেশ নয়। এটা ধর্মীয় বিধান। ধর্মীয় বিধান মেনে চলাটায় ধর্ম। তবে কি পুরুষের অন্যায়ের কারনে স্ত্রীরা ‍পুরুষকে পেটাবে? সমান মানে কি সময়ে অসময়ে স্ত্রীরাও স্বামীদের ভালো পথে আনতে পুরুষকে পেটাবে? নিশ্চয় তা নয়। চলুন কোরআন কি বলে দেখি



الرِّجَالُ قَوَّامُونَ عَلَى النِّسَاء بِمَا فَضَّلَ اللّهُ بَعْضَهُمْ عَلَى بَعْضٍ وَبِمَا أَنفَقُواْ مِنْ أَمْوَالِهِمْ فَالصَّالِحَاتُ قَانِتَاتٌ حَافِظَاتٌ لِّلْغَيْبِ بِمَا حَفِظَ اللّهُ وَاللاَّتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَاهْجُرُوهُنَّ فِي الْمَضَاجِعِ وَاضْرِبُوهُنَّ فَإِنْ أَطَعْنَكُمْ فَلاَ تَبْغُواْ عَلَيْهِنَّ سَبِيلاً إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلِيًّا كَبِيرًا

অর্থ:পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।



স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে, ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক এবং সমস্ত মুসলিমের জন্য যিনি আদর্শ মানব হযরত মুহাম্মদ (স:) নিজে কী কোনদিন তার কোন স্ত্রীকে প্রহার করেছিলেন? তিনি নিজে যদি কোনদিন তা করে থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তার অনুসারীরা তা অনুসরণ করতে চাইবে। এবং যেহেতু তিনিই হচ্ছেন পৃথিবীতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ আদর্শ মানব, তাই তিনি নিজে স্ত্রী প্রহার করে থাকলে ইসলাম অনুসারে একজন মুসলিমের জন্য স্ত্রী প্রহার কোন অপরাধ বা খারাপ কাজ বা ঘৃণিত কর্ম বলে গণ্য হবে কি? কারণ রাসুল নিজেই যা করেছেন, তা মুসলিমদের কাছে গ্রহনীয়, পালনীয়, কোনমতেই মুমিনদের কাছে এটা অগ্রহণযোগ্য বিষয় নয়। হযরত আয়শার হাদিস থেকে জানা যায়, মহানবী নিজেও তার অপ্রাপ্তবয়স্ক স্ত্রীকে, যার বয়স ছিল খুবই কম, এঅনেক হাদীস মতে শিশুই বলা যায়, তাকেও প্রহার করতেন। অন্যান্য স্ত্রীদের সাথে কি করতেন সে বিষয়ে যাবো না।



হযরত আয়শা হতে বর্ণিত, তিনি (মুহাম্মদ) আমাকে বুকের ওপর আঘাত করলেন যা আমাকে ব্যথা দিল।

[সহি মুসলিম, বই -৪, হাদিস -২১২৭]



নবী বলেছেন- স্ত্রীকে কেন প্রহার করা হলো সে বিষয়ে শেষ বিচারের দিন তাকে কোন কিছু জিজ্ঞাসা করা হবে না।

[আবু দাউদ , বই নং- ১১, হাদিস -২১৪২]



আমরা জানি হযরত মুহাম্মদ (স:) তার জীবন চলায় বলায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ আদর্শ মহামানব । তার অনুসারীরা তার জীবনই অনুসরণ করেন যাকে আমরা সুন্নত বলে থাকি। তিনি যেভাবে চলেছেন, বলেছেন সেটাকেই আদর্শ মুমিন স্বামী, আদর্শ মুমিন পিতা কিংবা আদর্শ মুমিন পুরুষ তার জীবনের আকিদা হিসাবে গ্রহণ করবেন এটাই ইসলামের ভিত্তি। ছোটবেলা থেকে মসজিদে, মকতবে, মাদ্রাসায় যারা হাদিস এবং কোরআনের আয়াত গুলো মুখস্থ করে আসছে, এগুলোকে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ কর্ম বলে জীবনের সাথে ধারন করে রেখেছে সেটা দোষের নয় বরং শরীয়তের বিধি বিধান বা দ্বীনের আকিদা। ইসলামের নির্দেশ মতে যে বিধান দিয়েছে ধর্মে তাকে মেনে চলা ফরজ। প্রয়োজনে তাদের কাছে স্ত্রী প্রহারই হবে অত্যন্ত স্বাভাবিক বিষয়। বরং স্ত্রীর অন্যায়ে স্ত্রীকে প্রহান না করলে সেটা হবে ধর্মের পরিপন্থী কাজ? কেউ যদি ইসলাম মতে স্ত্রীকে প্রহার করে, আর এই নিয়ে কেউ যদি থানা পুলিশ মামলা মোকদ্দমা করে তাহলে এটা হবে ধর্মীয় মতে অন্যায়, কি অন্যায় নয়কি? একজন স্ত্রী স্বামীর সঙ্গে বার বার অন্যায় করেবে আর একজন স্বামী কোন অবস্থাতেই একজন স্ত্রীর শরীরে আঘাত করতে পারবে না সেটা হবে ইসলামের বর্হিভূত কাজ। সে কারনে থানা পুলিশ করলে ধর্শের বিরুদ্ধেই যায়। আমি ইসলাম ধর্মকে কটাক্ষ করার জন্য বলছি না। শুধু মুসলিমরাই স্ত্রী প্রহার করে তা ঠিক নয়। ইহুদী খ্রিষ্টান হিন্দু এমনো হতে পারে কোন কোন নাস্তিকরাও তাদের বৌকে পেটাতে ছাড়ে না। স্ত্রী প্রহার সব ধর্মের মানুষের মাঝে আছে। কিন্তু অন্যদের ধর্মগ্রন্থ বৌ পেটানো সমর্থন করেকি?, স্ত্রী প্রহারকে স্বাভাবিক কিংবা উচিত কাজ বলে প্রচার বা গণ্য করে যতটা আস্তিকরা, প্রকৃত পক্ষে নাস্তিকরা ততটা করে না। বৌ পেটানোর বিষয়টা নারী অধিকারের প্রতি বিমাতাসূলভ আচরণ যতটা করে ধর্মের বাণী ততটা সূলভ মনে হয় কি?



আসুন আমরা নিজেরাই বুঝি কোনটা খারাপ আর কোনটা ভালো, সেই ভালো মন্দের বিচারে আমাদের মাথায় যে সফট্ ওয়ার বিধাতা দিয়েছেন সেটার আলোতেই সামনের দিকে এগিয়ে যায়। আলোতে থাকি ভালোতে থাকি। একজন সচেতন পুরুষ তার স্ত্রীকে প্রহার করবে এটা সুস্থ্য মানুষের আকিদা হতে পারে না। তবে অনেকেই বলবেন স্ত্রী বার বার অন্যায় করলে তাকে মারবে নাতো কি করবে? ঠিক স্ত্রীরাও যদি ভাবে তাদের স্বামীরা বার বার অন্যায় করে তাহলে স্ত্রীরা কি স্বামীকে প্রহার করবে? এটাই ভাবুন। ভালো করার জন্য স্ত্রী প্রহার কোন সলিশন হতে পারে না। আসুন আমার ভালোর মাঝে বেঁচে থাকি।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৭

পংবাড়ী বলেছেন:


স্ত্রী পেটানো: ইসলামেও ময়ানুফেকচারিং ত্রুটি আছে।

এভাবেই প্রতিটি ধর্ম প্রমাণ করেছে যে, ধর্ম মানুষের তৈরি।

৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: পংবাড়ী, সংগে থকে প্রেরণা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

২| ৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১:০৭

বাংলার ঈগল বলেছেন: রাম ছাগল বলে কি? একটা মনগড়া কথা বলে দিয়ে একেবারে নায়ক হওয়ার প্রয়াস!!! শালা ইহুদি এজেন্ট!

মুসলিম শরিফের ২১২৭ নং হাদীস টা পড়ে দেখ:


হাদীসটি সকলের পড়ার জন্য লিংক দিলাম:
হাদীস-সহীস মুসলিম

৩১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: বাংলার ঈগল, আমি কি বিষয় লিখলাম আর আপনি এই হাদীস দিয়ে কি বোঝাতে চাচ্ছেন সেটা ক্লিয়ার নয়? আমার লিখায় বলা হয়েছে ইসলামে স্ত্রী প্রহারের কথা বিষয়টা কি আপনি বুঝতে পারেন নাই? আর আমি নিজে কোথাও মনগড়া কথা বলিনি। আমি কোরআন ও হাদীসের রেফারেন্স দিয়েছি। কিন্তু আপনি এই দুটো হাদীস দিয়ে কি বোঝালেন? আপনার এই হাদীসে কি বলা আছে স্ত্রী প্রহারের কোন কথা?

৩| ৩১ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯

নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: বাংলার ঈগল কে অনেক অনেক ধন্যবাদ কোনটা ভেড়া আর কোনটা নেকড়ে, তা চিনিয়ে দেবার জন্য।

লেখককে বলছি, ইসলাম নারী-পুরুষের সমান অধিকার কোথাও স্বীকার করেনা। কোন দলিল দিয়ে আপনি তা প্রমাণ করতে পারবেন না। তাই শুরুতেই আপনি একটা ভেজাল দিয়ে পাঠকের বদ হজমের সুচনা করলেন।

আপনার অধীনস্ত কর্মচারীকে যদি তার কৃতকর্মের জন্য শাস্তি দিতে পারেন, আপনার সন্তান, আপনার ছাত্রকে যদি শাস্তি দিতে পারেন, তবে আপনার স্ত্রীকে কেন পারবেন না? অবশ্যই পারবেন। কিন্তু সেই শাস্তি কিভাবে দেবেন, হাত দিয়ে, না মুখ দিয়ে না কলম দিয়ে, সেটা পরিস্থিতি বলে দেবে - এজন্য আপনার কোন ধর্ম গ্রন্থের কাছে যাবার প্রয়োজন নেই

৩১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: নীল আকাশ ২০১৩ আপনি বাংলার ঈগল কে ধন্যবাদ দিলেন, কিন্তু কেন দিলেন সেটা আপনি আর বাংলার ঈগল জানেন। আপনি কমেন্টস এর শেষের দিকে বলেছেন

আপনার অধীনস্ত কর্মচারীকে যদি তার কৃতকর্মের জন্য শাস্তি দিতে পারেন, আপনার সন্তান, আপনার ছাত্রকে যদি শাস্তি দিতে পারেন, তবে আপনার স্ত্রীকে কেন পারবেন না? অবশ্যই পারবেন। কিন্তু সেই শাস্তি কিভাবে দেবেন, হাত দিয়ে, না মুখ দিয়ে না কলম দিয়ে, সেটা পরিস্থিতি বলে দেবে - এজন্য আপনার কোন ধর্ম গ্রন্থের কাছে যাবার প্রয়োজন নেই

আমিও কিন্তু আমার লিখায় শেষের দিকে বলেছি দেখুন:

আসুন আমরা নিজেরাই বুঝি কোনটা খারাপ আর কোনটা ভালো, সেই ভালো মন্দের বিচারে আমাদের মাথায় যে সফট্ ওয়ার বিধাতা দিয়েছেন সেটার আলোতেই সামনের দিকে এগিয়ে যায়। আলোতে থাকি ভালোতে থাকি। একজন সচেতন পুরুষ তার স্ত্রীকে প্রহার করবে এটা সুস্থ্য মানুষের আকিদা হতে পারে না। তবে অনেকেই বলবেন স্ত্রী বার বার অন্যায় করলে তাকে মারবে নাতো কি করবে? ঠিক স্ত্রীরাও যদি ভাবে তাদের স্বামীরা বার বার অন্যায় করে তাহলে স্ত্রীরা কি স্বামীকে প্রহার করবে? এটাই ভাবুন। ভালো করার জন্য স্ত্রী প্রহার কোন সলিশন হতে পারে না। আসুন আমার ভালোর মাঝে বেঁচে থাকি।

আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন? আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১২:১২

বাংলার ঈগল বলেছেন: কোন এক ছাগলের নিকট থেকে কপি পেষ্ট করে এনে লিখলে পাঠকের মন্তব্যের ঝাঁঝ বোঝা যায় না, নিজের কিছু জ্ঞান থাকতে হয়!!!

আল্লাহ তায়ালা সুরা নিসায় ৩৪ নং আয়াতে (যেটা সেলিম জাহাঙ্গীর দিয়েছে) স্ত্রীদের প্রহার করতে বলেছেন; কিন্তু তার আগে আরও দুইটা কথা আল্লাহ তা'য়ালা বলেছেন,

@ আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর।

১। অবাধ্যতার আশঙ্কা করলে---------- সদুপদেশ দিতে হবে
২। এতে কাজ না হলে ------- আলাদা বিছানায় থাকতে হবে
৩। এতেও কাজ না হলে ---------- তখন প্রহার করতে হবে।

প্রহার হচ্ছে শেষ ব্যবস্থা, তার পরেও মহানবী (স:) স্ত্রীদের প্রহারের ব্যপারে বলেছেন :

১। তাদের চেহারায় (মুখমন্ডলে) আঘাত করা যাবে না
২। তাদের অঙ্গহানি করতে পারবে না।
৩। প্রহার করে তাদের শরীরে দাগ ফেলা যাবে না।

......সেলিম জাহাঙ্গীর ; আপনার ইসলাম ভালো না লাগতে পারে, কিন্তু আমি বিশ্বাস করি ইসলামে নারীকে সম্মান দেওয়া হয়েছে এটা যদি হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ এবং অন্যান্যরা সঠিকভাবে জানে তারা অবশ্যই ইসলামে প্রতি শ্রদ্ধায় নাম নত করবে।

আর ইসলাম ও আমার প্রিয় নবী (স:) কে নিয়ে এরকম বিভ্রান্তি ও মিথ্যাচার না করার অনুরোধ করছি।

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১:২২

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: বাংলার ঈগল,
১। আমার লিখার কোন কোন জায়গাটা মিথ্যা সেটা উল্লেখ করলে ভালো হয়।

২। আমি রাসুলকে নিয়ে মোটেও বিভ্রান্তি করছি না।

৩। আপনি বলেছেন:

আর যাদের (নারীদের) মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর।

১। অবাধ্যতার আশঙ্কা করলে---------- সদুপদেশ দিতে হবে
২। এতে কাজ না হলে ------- আলাদা বিছানায় থাকতে হবে
৩। এতেও কাজ না হলে ---------- তখন প্রহার করতে হবে।



বাংলার ঈগল, ধরুন যে ঘটনা গুলো স্ত্রী করলো বলে অনেক নিয়োম এর কথা বললেন এবং তাকে প্রহারের করার নানান প্রকার ভেদ দেখালেন। এবার এটাকে একটু উল্টে দেয়, ধরুন সেম ঘটনা পুরুষ করলো তবে সে ক্ষেত্রে পুরুষের স্ত্রী কি করবে?

১। প্রথমে কি স্বামীকে সদুপদেশ দিবে?,
২। স্ত্রীকি পুরুষের শয্যা ত্যাগ করবে?
৩। স্বামীকে কি প্রহার করবে?
আসুন মানবিক দিকগুলো বিচার করি।
উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.