নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নোয়াখালি ইজ দ্যা গ্রেট!

সত্য পথের সন্ধানী

নোয়াখাইল্যা হোলা

সাধারণের মধ্যে সাধারণ হয়ে থাকতে চাই।

নোয়াখাইল্যা হোলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেমোথেরাপি এবং ক্যান্সার কোষের সখ্যতার গল্প

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯

কেমোথেরাপি সাধারণত সেসব কোষকেই ধ্বংস করে যারা দ্রুত বিভাজিত হয়ে সংখ্যা বৃদ্ধি করে। শরীরের অন্যান্য টিস্যুগুলো যেভাবে বাড়ে ক্যান্সারের টিস্যুগুলো তার চেয়ে কয়েকগুণ হারে বিভাজিত হয়ে সংখ্যা বৃদ্ধি করে। আর যার বিভাজন ক্ষমতা যতবেশী তার বিরুদ্ধে কেমোথেরাপির অ্যাকশনও তত বেশী।

আমাদের বডি টিস্যুগুলো বিলিয়ন-বিলিয়ন আলাদা আলাদা সেল নিয়ে তৈরি। যখন আমরা পূর্ণবয়স্ক হয়ে যাই, তখন অধিকাংশ বডি সেলই তাদের সংখ্যা বৃদ্ধির স্বাভাবিক প্রক্রিয়া বা বিভাজন বন্ধ করে দেয়। শুধুমাত্র ড্যামেজ সেলগুলো রিপেয়ার করার প্রয়োজনেই তারা আবার বিভাজিত হয়। যখন সেল গুলো বিভাজিত হয় তখন একটা সেল থেকে ২ টা, ২টা থেকে ৪ টা, ৪ টা থেকে ৮টা এভাবে সংখ্যাধিক্য ঘটায়।

ক্যান্সার সেলগুলোর ক্ষেত্রে এই বিভাজনের কোন সীমা-পরিসীমা নেই। যেহেতু তারা অন্যান্য বডি সেলের চেয়ে দ্রুত বাড়ে এবং নির্বোধের মতই বাড়তে থাকে, তাই,আক্রান্ত অঙ্গে টিউমার হতে খুব বেশী সময় নেয় না।

প্রতিটি জীবিত সেলের কেন্দ্রে একটা গাড় রঙ্গের বস্তু লক্ষ করা যায়, যাকে নিউক্লিয়াস (এটাই কোষের প্রাণ) নামে ডাকা হয়।এই নিক্লিয়াসটাই হচ্ছে পুরো সেলের cpu বা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ। সেলগুলো ক্রোমসোম বহন করে যেটা আবার অনেকগুলো 'জিন' নিয়ে গঠিত। যখন ১ টা সেল থেকে ২ টা সেল হয় তখন ক্রোমসোমের জিনের structure টা হুবুহ কপি হয়ে যায়।


কেমোথেরাপির কাজ হচ্ছে গিয়ে বিভাজমান কোষগুলোর জিনের structure টা নষ্ট করে দেওয়া। কিছু ড্রাগ সেলের বিভাজনের সময় ধ্বংস করতে কাজ করে আর কিছু ড্রাগ তখনই কাজ করে যখন মাত্র সেলগুলো বিভাজনের জন্য জিনের structure কপি করে মানে বিভাজন প্রক্রিয়ার ঠিক আগের মুহূর্তে।

এখন প্রশ্ন আসতেই পারে, সাধারণ অনেক সেলইতো বিভাজনের তালে থাকে,সবার তো আর বিভাজন বন্ধ হয় না বা প্রয়োজনের সময় চালু করে; তাদের ক্ষেত্রে কি হবে? সোজা বাংলায় উত্তর দিতে গেলে,কেমোথেরাপি তাদেরকেও ছাড়বে না,দ্রুত বিভাজন হচ্ছে দেখলেই সাথে সাথে অ্যাকশন নিবে। তাহলেতো শরীরের অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে,এখন উপায়? উপায়ের ব্যাপারটায় কিছুক্ষন পরেই আসছি।

কেমোথেরাপিগুলো একের অধিক ড্রাগের সমন্বয়েও গঠিত হতে পারে। কম্বিনেশন যত ভালো হবে,বিভিন্ন স্টেজে বিভাজনের ধান্ধায় থাকা কোষগুলোর দুঃখও তত বাড়বে।

এখন আসি সেই উত্তরে, কেমোথেরাপিতো নরমাল বিভাজমান সেলগুলোও ধ্বংস করে যেমনঃচুল, বোনমেরুর টিস্যু, ত্বকের বিভাজমান টিস্যু ইত্যাদি যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর,তাহলে উপায়? হ্যাঁ,অবশ্যই কেমোথেরাপির এই বাড়াবাড়ি রকম আচরণের কারনে শরীরে কিছু সাইড এফেক্ট দেখা দিতে পারে যেমনঃ চুল পড়ে যাওয়া, বোনমেরুতে ব্লাড সেল উৎপাদন কমে যাওয়া,শারীরিক দুর্বলতা,ডায়রিয়া ইত্যাদি। কিন্তু,আপনার মনে রাখা উচিত শরীরের নরমাল বিভাজমান সেলগুলোর শরীরে এত্তগুলান ভালো পুষ্টি থাকে যে এগুলোকে যতই ধ্বংস করা হোক না কেন, এরা নিজেদেরকে পুনরায় গড়ে নিতে সক্ষম।যতদিন কেমোর সাইকেল গুলো চলতে থাকবে,ততদিন কিছুটা সমস্যা হবে।কেমোর সাইকেল শেষতো ভুল যায়গায় মামুজানের কেরামতি দেখানোও শেষ। তখন,স্বাভাবিক বিভাজমান সেলগুলো সাধারণের মতই আচরণ করতে শুরু করবে।তবে,অবশ্যই,আপনাকে ডায়েটের ব্যাপারে কোন আপস করা চলবে না,মানে,চোখ-নাক বন্ধ কইরা প্রচুর খেতে হবে। অন্যদিকে,ক্যান্সার সেলগুলো দ্রুত বিভাজিত হওয়ার ক্ষমতাসম্পন্ন হলেও কেমোথেরাপির বিরুদ্ধে অধিকাংশ সময়ই তারা মাথা উঁচু করে দাড়াতে পারে না। মিয়া, 'খালি মোটা হইলেই দারগা হওয়া যায় না :p '

কেমোথেরাপি কিভাবে দেয়? দেয় না নেয় !

>> রক্তস্রোতের মধ্যে ইনজেকশন (সাধারণত শিরার মাধ্যমে)

>> স্যালাইনের সাথে মিক্স করে ফোঁটায় ফোঁটায় নরমাল স্যালাইন দেওয়ার মত করে রক্তে মিশিয়ে দেওয়া (এটাও সাধারণত শিরার মাধ্যমে দেওয়া হয়)

>> ট্যাবলেট আর ক্যাপসুল প্রসেসতো আছেই

যখন যেখানে যেভাবে বুঝ দেওয়া যায় আরকি!

কেমোথেরাপির ড্রাগগুলো রক্তের সাথে মিশে শরীরের প্রায় সব যায়গায় যেখানে বিভাজমান সেলগুলো আছে সেখানে পৌঁছে তার কারিশমা দেখায়। আর,এই প্রক্রিয়াটাকেই সাধারণত ক্যান্সারের সিস্টেম্যাটিক ট্রিটম্যানট হিসেবে বিবেচনা করা হয়।


#আমি কোন ডাক্তার বা বিজ্ঞানী না বা এই রিলেটেড কেউ না।সাধারণ একজন মানুষ। নিজের একান্ত ব্যাক্তিগত কিউরিসিটি থেকে যা জানতে পেরেছি,তাই,লেখার চেষ্টা করলাম।আশা করি,ভুল হলে সংশোধন করে সাধারণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করবেন। ধন্যবাদ!

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০০

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: আপনি কি আসলেই নোয়াখাইল্লা?

আপনার লেখা প্রবন্ধটি পড়ে আমার ভালো লাগল।
তবে নো-য়া-খা-ই-ল্লা! এখন কি করা যায় চিন্তায় আছি।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১০

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: আমার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর ফেনীতে এবং আমরা এই অঞ্চলের মানুষ মনেপ্রাণে নোয়াখাইল্যা ।

চিন্তার কিছু নেই! ক্যান্সারের সাথে সাহস নিয়ে লড়তে হয়। জীবন-মৃত্যুতো আর মানুষের হাতে নেই। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলি,যত জন ক্যান্সার রোগী আমি দেখেছি না জানার কারনে আগেই অনেক আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে পড়ে, পুরো ব্যাপারটা না জেনেই অনেক অদ্ভুত ধারণা করে বসে। তাদের সচেতন করার জন্যই আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে চেষ্টা করে যাচ্ছি। আপনিও আপনার চারপাশের মানুষকে সচতন করে এই আন্দোলনকে বেগবান করুন।

২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: ভালো পোস্ট।
কেমোর ডোজ সঠিক ভাবে নির্ণয় শুধুমাত্র একজন সিনিয়র ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ করবেন । তার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে আগে ভাগে জেনে নেওয়া জরুরি। ঔষধ কোথাকার এবং কার্যকারিতা কতটুকু তা জেনে নেবেন । কেমোর পূর্ববর্তী যে স্লাইড পরীক্ষা যা ভারতের রিলায়ান্স করে এবং স্ক্যান যা ঢাকাতেই হয় করে নেবেন । কোন সাইকেল মিস করবেন না। যেসব হাসপাতালে কেমো দেয়ার জন্য বিশেষ নার্স আছে সেখানেই দেবেন। সঠিক দিনে কেমো মাস্ট না হলে পরবর্তীতে গোলযোগ দেখা দ্যায় । কেমো স্যালাইনে ভরে দেওয়া হয় । কেমোর তিন দিন বাদে বমি ভাব, হাত পা জ্বালা পোড়া , দুর্বল ও অস্থির লাগবে, একদম ঘাবড়াবেন না । পূর্ণ বিশ্রাম নেবেন । ৫ দিনের পর দেখবেন ক্ষুধা বেড়েছে এবং জীবন স্বাভাবিক লাগছে । পাতলা পায়খানার শুরুতেই রাইস স্যালাইন খাবেন , ইমোটিল একদম নয় । সবসময় ডাক্তারের ফোন নং রাখবেন । ভালো ক্যান্সার বিশেষজ্ঞরা মধ্য রাতেও ফোন ধরেন । তবে একটা লিখিত গাইড লাইন দেবে ওরা।

ভালো থাকুন । লেখককে ধন্যবাদ। সাহায্যের জন্য আমার পোষ্টে নক করলেই হবে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৪

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ কিছু ব্যাপার জানলাম আপনার কাছ থেকে! প্রয়োজনে অবশ্যই নক করব।

একটা প্রশ্ন, মহাখালীর জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিউট এবং হাসপাতাল সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা আছে কি'না? সেখানে ডে কেয়ারে যেসব নার্স কেমো দেন, আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাজ দেখে মনে হয়েছে দক্ষতার যথেষ্ট ঘাটতি আছে তাদের। আর,কিছু ডাক্তারতো শুধু মেডিকেল রিপ্রেসেনটিভ দ্বারা প্রভাবিত হয়েই ঔষধ লিখেন

Actavis কোম্পানির এর carboplatin , paclitaxel এর মান কেমন সেটা জানা থাকলে জানালে খুশি হব। আমার পরিচিত একজনের জন্য ব্যবহার করছিতো !

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯

আন্ধার রাত বলেছেন:
পড়লাম, লেখা ভাল হয়েছে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৭

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ! আপনার চারপাশের ক্যান্সার রোগীদের এই ব্যাপারগুলো জানিয়ে সাহস দিন, ক্যান্সার রোগীদের পাশে দাঁড়ান

৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬

জেকলেট বলেছেন: ভালো পোস্ট...

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ! ক্যান্সার সচেতনতায় এগিয়ে আসার আহবান থাকল

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:




ভালো পোষ্ট +

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ! মানুষের প্রয়োজনে এগিয়ে আসুন।

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: সরকারী হাসপাতাল তাই অবস্থা বেশী ভালো হবেনা । আপনি নার্সের মেট্রনের সাথে সরাসরি প্রদানের বিনিময়ে ভালো নার্স নিয়োগ চান, পেয়ে যাবেন। আমাদের দেশে ফরাসি, ডেনমার্ক, জার্মান ওষুধ ব্যাবহার হয় , এর সবগুলোই ভালো এমনকি বিকন যা বানাচ্ছে তাও চমৎকার । কেমো তৈরিতে কেউ গাফিলতি করেনা কারন এটা জীবন মৃত্যুর প্রশ্ন। তবে কোনভাবেই মাঝপথে ওষুধ বদলাবেন না , তা বিপজ্জনক । আরও জানিয়ে রাখি রেডিওথেরাপিতে টঙ্গি আহসানিয়া মিশনের ও স্কয়ার এর মেশিন নতুন । আহসানিয়ার খরচ কম স্কয়ার প্রায় দ্বিগুণ ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্টে এবং শাহ আজিজের কমেন্ট থেকে অনেক কিছু জানলাম ।
দুজনকেই ধন্যবাদ ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ! ক্যান্সার রোগীদের সাহায্যে এগিয়ে আসুন।

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

আহসানের ব্লগ বলেছেন: শাহ আজিজ এবং পোস্ট দাতা কে ধন্যবাদ :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

জুন বলেছেন: সচেতনতামুলক পোষ্টে প্লাস
+

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ! সবাই সচেতন হওয়াই কাম্য

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো পোস্ট । জানলাম কিছু ।

ভালো থাকবেন :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার নিজের এবং আশে-পাশের মানুষকে সচেতন করে সামাজিক আন্দোলনে শরীক হোন

১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪০

oparajita বলেছেন: লেখাটা পড়ে খুব ভাল লাগল কারণ জটিল বিষয়কে মজা করে বলার ঢঙে লিখিত হয়েছে। সমৃদ্ধ হলাম। লেখককে আন্তরিক সাধুবাদ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ভালো লাগাটা কাজে লাগানোতে পরিণত করতে পারলে আরও খুশি হব

১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

অপ্রকাশিত কাব্য বলেছেন: অনেক জানলাম। লেখককে এবং শাহ আজিজ কে ধন্যবাদ

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ! জানার পরিধি আরও সমৃদ্ধ করতে হবে

১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সচেতনমূলক সবসময় ভাল । পোষ্টে পিলাচ । :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ! নিজে সচেতন হোন,আপনার পাশের মানুষটিকে সচেতন করুন।

১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫১

নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: জ্ঞানী কথাবার্তা এভাবে সহজভাবে বলাটা কঠিন। আপনি বোঝাতে পারেন ভালো। শিক্ষক হলে ভালো নাম কামাতেন ভাই। না হয়ে থাকলেও আপনার এই সহজভাবে বুঝিয়ে, গুছিয়ে কথা বলার প্রশংসাটা বোধ করি আজই নতুন পেলেন না। এক কথায় চমৎকার প্রেজেন্টেশান। +

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২২

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ! অসহায় ক্যান্সার রোগীদের সহায়তায় এগিয়ে আসুন

১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

আবু শাকিল বলেছেন: পোস্টে অনেক অনেক ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২০

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ

১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪১

আমি সাজিদ বলেছেন: ভাল্লাগসে ভায়া। সহজ ভাষায় লিখেছেন জটিল বিষয়। প্রশংসার দাবিদার।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ধন্যবাদ! এখন মানুষকে সচেতন করার কাজে নেমে পড়ুন

১৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১৩

আমি সাজিদ বলেছেন: ভাই, মাফ করবেন উপরের শাহ আজিজ আঙ্কেলের সরকারী হাসপাতালের উপর খুব ক্ষোভ বা রাগ। উনি একবার সব ডাক্তারদের জুতাপেটা করার কথা পর্যন্ত বলেছেন।


এস অ্যা এমবিবিএস স্টুডেন্ট, আমার জানামতে ডিএমসিতে খুব কম খরচে সেরামানের কেমো দেওয়া হচ্ছে এখন। এছাড়াও মহাখালি তো আছেই।

আপনি বিশ্বাস না হয় তো কোন মেডিক্যাল পারসনের কাছ থেকে জেনে নেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:০৬

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: মহাখালিতে তো কোন খরচই হয় না,শুধু ড্রাগস কিনে আনতে হয় বাইরে থেকে।

ডাক্তারদের জুতাপেটা করার বিষয় না,অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, মহাখালীতে ডাক্তার এবং নার্স উভয় শ্রেণিরই রোগীদের ব্যাপারে কেয়ার খুব কম। এটা বলতে দ্বিধা নেই যে,অনেক রোগী সারভ করতে হয় বলে তাঁদের মধ্যে অনেক সময় ঔদাসিন্য চলে আসে।

আপনি কোন মেডিকেলের?

১৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:১৯

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ, বগুড়া
এমবিবিএস থার্ড ইয়ার।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। আপনাদের প্রফেশনে থেকে জনসচেতনতায় কাজ করাটা অনেক সহজ,আশা করি,সাধারণ মানুষের সচেতনতায় এগিয়ে আসবেন

১৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৪:১৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পোস্টে প্লাস

ধন্যবাদ লেখককে লেখাটা শেয়ার করার জন্য।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য

২০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০২

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: প্রিয় নো-খা-ই-ল্লা সুহৃদ!

ক্যানসার সমন্ধে আপনার সচেনতা মূলক পোষ্টটি পড়ে এবং পাঠক-পাঠীকাদের মন্তব্যের বিনয়ী উত্তর এবং সেবা মূলক মানষিকতা দেখে আমি মুগ্ধ।।
আমি বিদেশে আছি অনেক বছর, যখন যেখানে যত আপনাদের দেশের লোকদের সাথে উঠা, বস্‌ সাক্ষাত হয়েছে সে অভিজ্ঞতা থেকে আপনার আন্ত্রীকতা ব্যাতিক্রম ও অমায়ীক ।
আপনার কল্যান হোক কামনা করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.