নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ ভাল নয় কিন্তু মন ভাল।

মোস্তফা সোহেল

আমি আমার মত করে অন্যদের যতটুকু ভালবাসি অন্যরা আমাকে ততটুকু ভালবাসে না।

মোস্তফা সোহেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

** এখন আর চিঠি আসে না! **

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪২



ছোটবেলায় অপেক্ষায় থাকতাম কখন ডাকপিয়ন এসে বাবার চিঠি দিয়ে যাবে।বাবা থাকতেন সেই চট্টগ্রামে আর আমরা যশোরে।
যে দিন ডাকপিয়ন এসে বাবার চিঠি দিয়ে যেত তখন মনে হত বাবাই যেন সশরীরে হাজির হয়েছেন।
আপু জোরে জোরে বাবার চিঠি পড়তেন আর আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত শুনতাম।খোকনকে আমার স্নেহ দিস।আর ওকে ভাল করে পড়তে বলবি।
এই পর্যন্ত পড়ে আপু বলতেন,দেখলি আব্বা তোকে ভাল করে পড়তে বলেছে যদি ভাল করে না পড়িস তবে তোর জন্য কিছু নিয়ে আসবে না।
আব্বা চিঠির মধ্যে নতুন দুই টাকা আর পাঁচ টাকার কয়েকটি নোট পাঠাতেন আমার জন্য।আমি সেই সব টাকা খুব যত্নে তুলে রাখতাম।সহজে সেই টাকা খরচ করতে চাইতাম না।পরে বাবা বাড়ি চলে এলে আমার বড় ভাই মাসে দু একবার চিঠি পাঠাতেন।আস্তে আস্তে সেই চিঠি আসাও বন্ধ হয়ে গেল।
বড় ভাই মোবাইল ব্যবহার করার পর থেকে আর চিঠি লিখতেন না।

আমার সেজ ভাই তখন কলমি বন্ধুত্ব করতেন।ওর কাছে মাসে দু-তিনটি করে চিঠি আসত।তা দেখে আমারও মন চাইত আমার নামেও চিঠি আসুক।
কিন্তু আমাকে লিখবে কে?আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি।কলমি বন্ধুত্ব করার জন্য অনেক ঠিকানা আছে এমন একটি ম্যাগাজিন পেলাম ভাইয়ার কাছে।
তারপর দুটি নাম পছন্দ করে চিঠি পাঠিয়ে দিলাম।আমার সেজ ভাইয়ের হাতের লেখা যেমন সুন্দর ছিল তিনি চিঠিও লিখতেন খুব সুন্দর করে।
বলতে গেলে চিঠি লেখা আমি উনার কাছ থেকেই শিখেছি।আমার কলমি যে কজন বন্ধু ছিল তাদের মধ্যে কায়েস আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু ছিল।
অসাধারন সব চিঠি লিখত।আর হাতের লেখা ছিল খুব সুন্দর।আমি ওর মত করে চিঠি লিখতে পারতাম না।তাই মনে মনে দুঃখ পেতাম খুব।
এক সময় কায়েসও আমার কাছে চিঠি লেখা কমিয়ে দেয়, পরে একদম বন্ধ।

এর পরেও দুএকজনের সাথে কলমি বন্ধুত্ব হয়েছে আমার। নওগাঁর বন্ধু নীল ছিল তাদের ভেতরে অন্যতম।নীলের সাথে এখনও আমার যোগাযোগ আছে।
নীল একবার আমাকে অনেক বড় একটা চিঠি দিয়েছিল যে চিঠিটি পেয়ে আমি অবাক হয়েছিলাম।চিঠিটি এখনও আমার কাছে আছে।
দিন বদলের এই যুগে এখন কেই বা চিঠি লেখে।তারপরও মাঝে মাঝে মনে হয় সেই আগের দিনের মত করে আমার কাছে যদি কেউ চিঠি লিখত।
এখন যতটুকু লেখা হয় তা ভার্চুয়ালেই।
হলুদ খামে চিঠি আসার দিন শেষ! তাই এখন আর আমার কাছে চিঠি আসে না।

মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: দারুণ একটা লেখা। অনেক ভাল লাগল পড়ে।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
ধন্যবাদ কাওসার ভাই।

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালোবাসা, প্রেম, যত্ন, দায়িত্ব, খোঁজখবর, আদরের একটা বাহনকে হত্যা করেছে টেকনোলোজী।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: একটা চিঠির মাঝে যে ভালবাসা পাওয়া যায় একটি ভার্চুয়াল মেসেজের মাঝে তা পাওয়া যায় না।
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: চিঠি লেখাটা একটা আর্ট ছিলো। আমার কিছু প্রিয় মানুষের চিঠি এখনো আমার সংগ্রহে রয়েছে। কিছুটা তেল চিটচিটে হয়ে গেছে, তবুও আছে। তখন একেকটা চিঠি যে আনন্দ নিয়ে আসতো, বর্তমানে ভিডিও কলও যেনো সেই আনন্দ নিয়ে আসে না। প্রিয়জনের চিঠি না খুলে রেখে দেওয়ার একটা রেওয়াজ ছিল, কারণ পড়লেই তো শেষ হয়ে যাবে.....

অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল, ভালো থাকবেন। লেখাটা সুন্দর হয়েছ্।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমার কাছে অনেক চিঠি এখনও সংগ্রহে আছে।সত্যি একটা চিঠি যে আনন্দ নিয়ে আসত বর্তমানে অন্যকিছুতে সে আনন্দটা পাইনা।
আগে চিঠি পেয়ে আমিও যখন তখন খুলতাম না।
চিঠি লেখার দিন গুলো যদি সত্যি আবার ফিরে আসত।
পাঠ ও মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া।

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক সময় শেফালী ঘোষের একখান সঙ্গীত মনে পড়ে -

''ঘৃত,মধু,দুধের সর ,তুইলা রাখছি শিকার পর ,
আইসা বন্ধু খাইবা তুমি বসিয়া নিরলেরে ,
যারে যা চিঠি লেইখা দিলাম সোনাবন্ধুর নামেরে ----''
আহারে এখন আর চিঠি লিখার দিন নাই।
এক সময়ে প্রবাসীরা দেশের একখানা পত্রের জন্য অধীর অপেক্ষায় থাকিতো , দেশের স্বজনরাও অনুরূপ । সেই দিন বহু আগে গত হইয়াছে । প্রিয়জনের মনের আকুতি মিশানো সেই চিঠি সাহিত্য এখন বিলুপ্ত । সে স্থান দখলে লইয়াছে মোবাইল ফোন , ইন্টারনেট ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চিঠি লেখার সেই দিন গুলি ফিরে এলেই ভাল হত।
আপনার লেখাটি পড়লাম।অনেক মজার।
শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আবার শুরু করে দেন না ভাইয়া সবার হাতের মোবাইলটা ফেলে দিয়ে আবারও চিঠির যুগ ফিরে নিয়ে আসুন না ভাইয়া। এই ধরেন ২০০৫/৪ সালে আমি অনেক ছোট ছিলাম তখন মাকে দেখতাম মা নানু নানার কাছে চিঠি লিখতো। আবার তারাও পাঠাতো আর মা সেই চিঠি পড়ে কি কান্নাই না কাদতো তা দেখে আমি কাদতাম ইস কতো আদরের ছিলো সবাই। আর এখন কেউ কারো জন্য কাদে না মনে করে প্রতিদিন তো কথাই হয় মোবাইলে কি কাদবো। পারলে ঝগড়া-ঝাটিও করে এখন। থাক ঘরে কথা বলে দিলাম কারো কাছে আবার আপনি বলবেন না ঠিক আছে ভাইয়া।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আবার চিঠি লেখা শুরু করতে পারলে খুব ভালই হত কলি আপু।একটা চিঠির মাঝে যে ভালবাসা খুঁজে পাওয়া যায় সেটা হয়তো অন্য কোন যোগাযোগের মাধ্যমে পাওয়া যায়না তাই চিঠির কদরই বেশি।
যোগাযোগের মাধ্যম সহজ হয়ে যেয়ে আমরা মানুষ গুলো যেন কঠিন হয়ে যাচ্ছি দিনকে দিন।আবেগ অনুভুতি আমাদেরকে আগের মত স্পর্শ করতে পারছে না।সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
চিঠি নিয়ে আমার অনেক স্মৃতি আছে ?

অনেক চিঠি লিখেচি ও পেয়েছি। অনেক চিঠি এখন সংগ্রহে আছে ?

যুগের দাবীতে চিঠি এখন অচল কিন্তু স্মৃতিতে অমলিন।

সুন্দর স্মৃতিচারন।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চিঠি নিয়ে আপনার সেই সব স্মৃতি আমাদের সাথে এক সময় শেয়ার করে ফেলুন মাইদুল ভাই।
পুরানো চিঠি গুলো মাঝে মাঝে পড়ি।কিন্তু সেই আগের আবেগ অনুভুতি এখন যেন কিছুই নেই।

৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

অর্ক বলেছেন: দারুণ লাগলো লেখাটি। অল্প কথায় চমৎকার ঘটনাগুলো তুলে ধরেছেন। হলুদ খামে চিঠি আসার দিন শেষ হয়নি। এখনও ডাকঘর আছে, এখনও হলুদ খাম, এরোপ্লেন মার্কা সাদা খাম, পোস্টকার্ড, ডাকটিকিট সবই আছে। চাইলে এখনও লেখা যেতে পারে। আপনার লেখা পড়েই বুঝতে পারলাম, আপনি চিঠির অভাব বোধ করেন, আবার প্রিয় একটি চিঠি পেতে আপনি ব্যাকুল। এখন এমন সাথি দরকার যেও আপনার মতো অপেক্ষায়...

হলুদ খাম, এরোপ্লেন মার্কা সাদা খাম, গোলাপের পাপড়িযুক্ত সুরভিত চিঠি...

আহ,

"অপেক্ষা অপেক্ষা..."

কারও চিঠির অপেক্ষা’র মতো রোমাঞ্চ... সত্যি যারপরনাই মধুর রোমাঞ্চ। এই চিঠির অপেক্ষায় পথ চেয়ে থাক।

আবার আসুক আপনার ঠিকানায় প্রিয় মানুষের প্রিয় একটি চিঠি। এই শুভকামনা। সবসময় খুব ভালো থাকবেন।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হলুদ খামে চিঠি আসার দিন হয়তো এখনও শেষ হয়নি কিন্তু এখনকার মানুষের মাঝে চিঠির কি কোন কদর আছে?মনে হয় নেই।মানুষ এখন হয়তো খুব প্রয়োজন না পড়লে পোষ্ট অফিসে যায় না।আজকাল কাউকে প্রিয়জনের কাছে চিঠি লিখতে চোঁখেও পড়ে না।
একটি চিঠির জন্য সত্যি মন কি যে ব্যাকুল হয়ে থাকত তা কাউকে বুঝিয়ে বলা মুশকিল।
এখন যদি কোন প্রিয় মানুষের চিঠি পেতে চাই সেটা হবে বাবা।সত্যি সত্যি যদি বাবার চিঠি পেতাম।কিন্তু সেটা আর এ জীবনে সম্ভব নয়।
কারন বাবা অনেক আগেই এই পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন।
খুব সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই অর্ক।আপানার জন্যও অনেক শুভকামনা রইল।

৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: প্রেম পত্র থেকে চাকরির দরখাস্ত, জীবনে বহু চিঠিই লিখেছি। যার সবই আজ ইতিহাস! বর্তমানে চিঠি পাওয়ার কথা চিন্তা করা, আর আমাবস্যার চাঁদ হাতে পাওয়া বোধহয় সমান কথা... :(

প্রযুক্তির যাতাকলে চিঠিপত্রের স্থান এখন বাংলা গ্রামার পরীক্ষার ১১ নং প্রশ্নের মধ্যেই কেবল শোভা পায়। আমার ধারনা, ঐটাতে যদি ১০ নাম্বার না থাকতো; তাইলে ছাত্র-ছাত্রীরাও হয়তো কষ্ট করে পরীক্ষার খাতায় চিঠি খেলার হাঙ্গামায় যেত না।

আপনার স্মৃতিকথন ভাল লাগছে! শুভ কামনা সোহেল ভাই!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: নিজের প্রেমপত্র তো লিখতামই সেই সাথে বন্ধুদেরও প্রেমপত্র লিখে দিয়েছি অনেক।চিঠি পেতে ও দিতে খুব ভাল লাগত।
আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা ভাই।

৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১১

এম ডি মুসা বলেছেন: চিঠি ভিতর সত্য ভালো বাসা প্রকাশ পেত।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ঠিক বলেছেন মুসা ভাই,চিঠি ভেতর সত্য ভালো বাসা প্রকাশ পেত।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: চিঠি আর আসবে না। আসবে কিভাবে? এখন চিঠি কেউ লিখলে তো? একসময় মানুষ চিঠির জন্য চাতকপাখির মত অপেক্ষা করে থাকত। চিঠি পাওয়ার আনন্দে মুখটা ঝলমল করে উঠত। প্রযুক্তির আগ্রাসনে এখন চিঠি কী জিনিস নতুন প্রজন্ম সেটাই জানতে পারবে না।
আপনার স্মৃতিকাতর লেখায় আমিও নস্টালজিক হয়ে গেলাম!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চিঠি পত্রের সেই সময় আবার ফিরে এলেই ভাল হত।কিন্তু এটাই সত্য,চিঠি আর আসবে না।এখন চাকরির জন্য ছাড়া কেউই চিঠি লেখে না।
সৃজনশীলতার জন্য হলেও চিঠি লেখার দরকার ছিল।
লেখাটি পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সম্রাট ভাই।

১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি নিজেই একসময় কত চিঠি লিখতাম!!!! আবার অনেক চিঠি পেতাম।
সেই দিন গুলোর কথা ভুলেই গেছি।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনার চিঠি লেখার দিন গুলোর কথা জানতে চাই রাজীব ভাই।
সেই দিন গুলির কথা ভুলে যায় তবে মাঝে মাঝে খুব করে মনে পড়ে।

১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: চাঁদগাজীর সাথে সহমত।
লেখা ভালো লেগেছে।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রান্তর ভাই।

১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভাই আমার নাম শুধু, প্রান্ত। B-)

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হু মনে থাকবে প্রান্ত ভাই।

১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

সনেট কবি বলেছেন: হারিয়ে যাওয়া সেই চিঠির কথা আবারো মনে করিয়ে দিলেন প্রিয় কবি। যেন অতীতকে আবার ফিরিয়ে নিয়ে এলেন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনাকে যে কিছুক্ষনের জন্য অতীতে নিয়ে যেতে পেরেছি সেটাই আমার এই লেখার স্বার্থকতা।
ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

সোহানী বলেছেন: এক সময় পেনফ্রেন্ড কালচার খুব জনপ্রিয় ছিল।.. এখন এই অনলাইনের যুগে সেটাতো হারাবেই...........

ভালো লাগলো সে সব কথা মনে পড়ে গেল..........

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এখন পেনফ্রেন্ডের বদলে ফেসবুক ফ্রেন্ড চালু হয়েছে।তবে পেনফ্রেন্ডে যে ভালবাসা আন্তরিকতা থাকত ফেসবুক ফ্রেন্ডের মধ্যে কোন আন্তরিকতা নেই।
ভার্চুয়ালে সব কিছু মেকি মনে হয়।

১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পোস্ট অফিস ছাড়াও কত ভাঁজে কত চিঠি পেয়েছি এমন কি নিজেও দিয়েছি। তারপর পোস্ট অফিসে হলুদ খাম কিংবা নীল খাম প্রবাসে এসে চিটি ছাড়া কোন যোগাযোগ করার মাধ্যম ছিলনা। প্রবাস জীবনের প্রথম চিঠি যার কাছ থেকে পাই সে ছিল আমার পেন ফ্রেন্ড। হায়! এই সেই চিঠি শুধুই স্মৃতি।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দিন শেষে মানুষের এই স্মৃতিই সব সম্বল!আগে পেনফেন্ডের মাঝে যে আন্তরিকতা আর ভালবাসা ছিল এখন ভার্চুয়াল ফ্রেন্ডের মধ্যে সেই আন্তরিকতা আর ভালবাসা কিছুই নেই।

১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: চিঠি লেখা আমার কাছে একটা আর্ট। প্রবাস জীবন শুরু করার পর প্রায় ৪ বছর সম্ভবত চিঠি লেখালেখি চলেছিল। এরপর তো ইয়াহু ম্যাসেঞ্জার চলে এল। আমিও মিস করি চিঠি লেখা। নতুন প্রজন্ম জানবেও না ব্যপারগুলো...

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চিঠি লেখা এখন নতুন প্রজন্মের কাছে হাসির বিষয়।এখনও চিঠি লিখুন প্রিয় কারও উদ্দ্যশ্যে।আর সেই সব চিঠি আমাদের সাথে শেয়ার করুন।

১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

সুমন কর বলেছেন: এখন আমরা সবাই যান্ত্রিক !!

লেখা ভালো লেগেছে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমাদের ভেতরে যান্ত্রিকতা একটু বেশিই ভর করেছে।
আবার যদি সেই সব নির্মল দিন গুলোতে ফিরে যেতে পারতাম!
ধন্যবাদ সুমনদা।

১৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: আবেগের লেখা চিঠি স্মৃতি কথা স্মৃতিময় করেছে অনেক কে বোঝা গেল।
চিঠির আবেগটা এ প্রজন্ম বুঝতে পারবে না। কিন্তু আমরা যারা চিঠির মাধ্যমে অনেক আবেগ লালন করেছি তারাই কি আর চিঠি লেখার কথা ভাবি।
সময় এগিয়ে যাচ্ছে বদলে যাচ্ছে মূল্যায়ন।
চিঠিতে লেখা একটা পুরো গল্প আছে আমার পড়ো।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চিঠি লেখার আগেবটা এ প্রজন্ম সত্যি বুঝবে না।আমরা যারা আগে চিঠি লিখতাম তারও এখন আর চিঠি লেখা তো দূরে থাক চিঠি লেখার কথা ভাবিও না।
তবে আমি এখনও মাঝে মাঝে চিঠি লিখি।চিঠি লিখতে খুব ইচ্ছে করে তবে লেখার মত কাউকে পাইনা।
আপনার লেখার লিংটি দিলে ভাল হত।আপনার ওয়ালে গিয়ে লেখাটি দেখব।

২০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:০০

শিখা রহমান বলেছেন: লেখাটা মন ছুঁয়ে গেলো। চিঠি আমার খুব প্রিয়। কিন্তু চিঠি পাওয়ার আর চিঠি লেখার দিন শেষ। আপনার লেখা পড়ে মনে পড়লো যে চিঠি নিয়ে আমার একটা কাব্যকথা আছে।

শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চিঠির দিন গুলো ফিলে এলে খুব ভাল হত।আপনার লেখাটির লিংক দিলে ভাল হত।

২১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৪৩

নীল মনি বলেছেন: মিস করি চিঠি।আমার লেখা অনেকগুলো চিঠি এখনো পড়ে আছে :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কিছু কিছু চিঠি আমাদের সাথে শেয়ার করার মত হলে শেয়ার করবেন।
ধন্যবাদ নীলমনি।

২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

নীলপরি বলেছেন: অসাধারণ আবেগঘন আর নষ্টালজিক এই লেখাটা চিঠির মতোই পড়লাম । খুব ভালো লাগলো ।
শুভকামনা ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা রইল।

২৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:০০

কালীদাস বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা মোস্তফা!! ভাল লেগেছে খুব :)

সরকারী অফিসগুলো ছাড়া চিঠি কেউ লেখে বলে মনে হয়না ;) চিঠিতে যে আবেগ/অনুভূতির প্রকাশ পেত, সেটা মেইল/মেসেজে ততটা আসে কি? মনে হয় না! পেনফ্রেন্ডের কালচার তো মনে হয় নতুন জেনারেশন জানেই না :| চিঠির আরেকটা ফজিলত ছিল স্ট্যাম্প। আমাদের ছোটবেলায় স্ট্যাম্প কালেকশনের একটা হবি ছিল অনেকেরই; পুরানো স্ট্যাম্পের বইটা এখনও আছে আমার ডেস্কে। কত সুন্দর দেশ বিদেশের স্ট্যাম্প জমাতাম 8-|

শুভ নববর্ষ :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োজন ছাড়া চিঠি এখন মনে হয় কেউ তেমন লেখে না।একটা চিঠিতে যে আবেগ অনুভূতি-ভালবাসা-আন্তরিকতা থাকে ভার্চুয়াল মেসেজে তা একদমই থাকে না।পেনফ্রেন্ড কাকে বলে নতুন প্রজন্ম মনে হয় বলতে পারবেনা।ডাক টিকিট আমিও জমাতাম।আমার কাছে অনেক টিকিট ছিল।
সে গুলো হারিয়ে গেছে।
লেখাটি পড়ে সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই।

২৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: নির্মেদ বাস্তবতাকে তুলে ধরেছেন

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরুল ভাই।

২৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৯

নীল মনি বলেছেন: শুকরিয়া চিঠিগুলো পোস্ট করব ইন শা আল্লাহ

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চিঠি পড়তে আমার বরাবরই ভাল লাগে।আপনার চিঠি গুলো পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

২৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভাই নববর্ষ পোষ্ট কই?
আমার একটা গল্প Click

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: নববর্ষের পোষ্ট লেখার কোন ইচ্ছেই ছিল না তাই লেখা হয়নি।
তোমার গল্পটি সময় করে পড়ে জানাব কেমন হয়েছে।এখন একটু বাইরে যাচ্ছি।

২৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ওকে। :D

২৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

নিলাদ্রী বলেছেন: সত্যিই..সেই হলুদ খাম আর তার ভেতরে থাকা দু এক পাতার লিখনির জন্য মনটা কেমন আকুপাকু করত..এখনও করে।কিন্তু এখন যেন কারোরই কোন সময় নেই কাগজে দু কলম লেখার।খুব ভাল লেগেছে লেখাটা পড়ে

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এখন সবাই মহা ব্যস্ত।ব্যস্ত না থাকলেও ব্যস্ত হওয়ার ভানে দিন কেটে যায় সবার।আন্তরিকতা-হৃদ্যতা বাড়ানোর জন্য সে সময় চিঠি ছিল বড় একটা মাধ্যম।
সেই চিঠিময় দিন হয়তো আর কখনই ফিরে আসবে না।
ধন্যবাদ নিলাদ্রী।

২৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার সেই সময়ের কথা মনে এলো আপনার স্মৃতিকথা পড়ে!!!
আমাদের জেনারেশনের জন্য চিঠি আলাদা এক গল্প নিয়ে আসে মনে।
চমৎকার লেখায় ভালোলাগা।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বর্তমান জেনারেশন চিঠির কথা শুধু বইয়ের মাধ্যমেই জানে হয়তো।এপ্রজন্মের কাউকে কখনও চিঠি লিখতে দেখিনি।
পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ মনিরা আপু।

৩০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার বিষয় তুলে ধরেছেন। আমার নিজের সেরকম কোনো কলম বন্ধু ছিল না। তবে দুই-চারটা চিঠি যে লেখে নি তা নয়। পড়াশুনার ঢেলায় ওদিকে আর যাওয়া নি।

তবে কলেজে পড়াকালীন রুমমেটকে দেখতাম রাতজেগে রঙিন কাগজে চিঠি লিখতে। অারেক বন্ধুর কাজিনের প্রেমপত্র আমার রুমমেটের ঠিকানায় আসাতে সেই চিঠি নিয়ে কতরঙ্গরস। আহ্, কী মধুর সে দিনগুলি!

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আগে বাড়িতে কারও নামে চিঠি আসলেও অনেক ভাল লাগত।আমাদের বাড়ির ঠিকানায় কতদিন চিঠি আসে না!
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

৩১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: হলুদ কিংবা নীল কিংবা সাদা খামে চিঠি আসার দিন বুঝি সত্যিই শেষ হয়ে গেলো! চিঠিতে অনেক আবেগ অনুভূতি জড়িয়ে থাকে যা মোবাইল ফোনের কথায় কিংবা ক্ষুদেবার্তায় থাকেনা।
চাঁদগাজী খুব সুন্দর একটা কথা বলেছেন ২ নং মন্তব্যে- ভালোবাসা, প্রেম, যত্ন, দায়িত্ব, খোঁজখবর, আদরের একটা বাহনকে হত্যা করেছে টেকনোলোজী।
পোস্টে ভাল লাগা + +

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: যোগাযোগের মাধ্যম সহজ হয়ে এখন মানুষের মাঝে দূরুত্ব আরও বেশী বেড়ে গেছে।এখন কেউ কাউকে একমিনিট ফোন করে খোঁজ-খবর রাখার কথাও মনে করে না।আগে উৎসবের সময় মোবাইলে অনেক মেসেজ পেতাম এখন সেটাও খুবই কম আসে।
দোষ হয়তো আমাদের নিজেদেই বেশি।আমরা দিন দিন খুবই সেলফিস হয়ে যাচ্ছি।
চিঠি দেওয়ার সেই ভালবাসার দিন গুলো ফিরে এলেই ভাল হত।
লেখাটি পাঠ ও মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া।

৩২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: চিঠি নিয়ে আমার কোন স্মৃতি নাই .....


আজ একটা প্রথম চিঠি লিখি ব্লগে পোষ্ট দিয়েছি ।। এখনকার যুগে আর কেউ চিঠি লিখে না ....।। :(

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এখনও মানুষ চিঠি লিখতে চাই কিন্তু হয়তো লেখার মত কাউকে পাইনা।
আপনার চিঠিটি অনেক ভাল লেগেছে।

৩৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:



চিঠি আর আসে না ঠিকই। তবে সবাই আশা করি চিঠি আসুক, চিঠি এখনও তার আবেদন ফুরায় নি।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এটা ঠিক বলেছেন,চিঠি এখনও তার আবেদন ফুরায় নি।
ধন্যবাদ জাহিদ ভাই।

৩৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

মিথী_মারজান বলেছেন: একটা সময় চিঠি লিখতে খুব ভালোবাসতাম।
তারচেয়েও ভালোবাসতাম চিঠি পেতে।
আমার আব্বু খুব সুন্দর চিঠি লিখতে পারেন।
সবসময় রঙ বেরঙের স্টিকার এঁটে দিতো আমাকে লেখা চিঠিগুলোতে, কি যে ভালোলাগতো সেসব দেখে!
আবার আমিও যখন যা ইচ্ছে চিঠির সাথে এঁকে পাঠাতাম।
চিঠি লেখার জন্য কি সুন্দর সুন্দর আলাদা প্যাড পাওয়া যেতো তখন!
একেকটা চিঠি কত যে আনন্দের কারণ হতে পারে আজকালকার বাচ্চারা তো সেটা ভাবতেও পারবেনা!
কত স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন আপনার সুন্দর এই লেখাটায়।
অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো ভাইয়া।:)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চিঠি লেখার চেয়ে পাওয়াতেই বেশি আনন্দ।একটা চিঠি পাওয়ার কি যে আনন্দ তা এখনকার ছেলেমেয়েরা বুঝবে না কখনই।আমিও চিঠি লেখার জন্য সুন্দর দেখে প‌্যাড কিনতাম।তাতে ফুল আঁকা থাকত।
সময় করে লেখাটি পড়ে মন্তব্য করেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মিথী আপু।
আপনার সেই চিঠি লেখার দিন গুলোর স্মৃতি সময় করে আমাদের সাথে নিশ্চয় শেয়ার করবেন।

৩৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২২

জুন বলেছেন:
অত্যন্ত প্রিয় একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন তাতে কি লিখবো না লিখবো ভেবেই মরছি । তাইতো আমার চিঠি নামে লেখাটার লিংকই শেয়ার করলাম নীচে। মনে পরে এক সময় ডাক পিয়নের জন্য জানালার ধারে দাঁড়িয়ে কি আকুল প্রতীক্ষা । লুকিয়ে লুকিয়ে বাথরুমে বসে পড়া, বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করা :``>>
এসব কি এখনকার ছেলেপুলেরা কিছু অনুভব করতে পারে ?
মনে হয় না।
অনেক ভালোলাগলো লেখাটি সাথে সাথে মনে পড়লো আমার কিছু পত্র মিতার কথা যাদের দু একজনের সাথে আমার এখনো যোগাযোগ আছে।
Click This Link
শুভেচ্ছান্তে

অটঃ মোস্তফা সোহেল আমার অনুপস্থিতি আপনাদেরকে ভাবিয়েছে ভেবে আমি চির কৃতজ্ঞ ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জুনাপু,একটু আগে যখন আপনাকে লিটন ভাইয়ার পোষ্টে মন্তব্য করতে দেখলাম সত্যি মনটা আনন্দে নেচে উঠল।মন বলছিল সময় করে আমার ব্লগ বাড়িতেও আসবেন।আর কি কাকতালীয় তাই হল।বেশ কিছু দিন নিয়মিত প্রিয় ব্লাগারদের না দেখলে মনের মাঝে একটা দুশ্চিন্তা দেখা দেয়।
যায় হোক সময় করে মাঝে মাঝে ভিষন ব্যস্ততার মাঝেও হাজিরা দিয়ে যাবেন এই কামনায় করি।
লেখাটি পড়ে সময় করে মন্তব্য করেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।আপনার লেখা চিঠিও পড়লাম মন ছুঁয়ে গেল।

৩৬| ২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ‌পোস্ট প‌ড়ে সে‌ন্টি‌মেন্টাল হ‌য়ে গেলাম।

২৫ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সময় করে লেখাটি পড়েছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.