নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ ভাল নয় কিন্তু মন ভাল।

মোস্তফা সোহেল

আমি আমার মত করে অন্যদের যতটুকু ভালবাসি অন্যরা আমাকে ততটুকু ভালবাসে না।

মোস্তফা সোহেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

*** গল্প = আমার অনন্যা ***

৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫




এক.

চাঁদটাকে আজ খুব সুন্দর লাগছে।আসলে চাঁদ সবসময়ই সুন্দর।মানুষের মন ভাল থাকলে শুধু চাঁদ কেন পৃথিবীর সব কিছুই সুন্দর লাগে তার কাছে।
-এই কি হল চুপ করে আছ কেন?অনন্যা আমার দিকে তাকিয়ে বলল।আসলে তোমরা লেখকরা যে কেমন সব সময় উদাস হয়ে থাকো।মাথার ভেতর সামন্য কিছু একটার চিন্তা ভাবনা ঢুকলেই হল সেটা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাও।আশে পাশে যে কেউ আছে বা কিছু আছে সেটা একদম ভুলে যাও।কতদিন বলেছি এত লেখালেখি করনা।লেখা লেখি করতে গেলে কি কম মেধার দরকার হয়।কিন্তু কে শোনে কার কথা।উনার তো ওই একটাই কথা লেখালেখি আমার রক্তে মিশে গেছে।এক নাগাড়ে এত গুলি কথা বলে থামল অনন্যা। শেষের কথাটি বলার সময় কিছুটা মুখ ভাঙিয়েই বলেছে।
অনন্যা যখন কথা বলে আমি তখন কিছু বলি না।একদম চুপ থাকি।কোন কথা বললে অনন্যার রাগ আরও বেড়ে যায়।তখন সারাদিনই বকবক করতে থাকে।
-রাত মনে হয় এগারোটা বেজে গেছে ঘরে যাবে না অনন্যা?
অনন্যা কিছুটা ঝাড়ি দিয়েই বলল,না যাব না।অনন্যা আমার কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে আছে।হালকা বাতাস এসে মাঝে মাঝে অনন্যার চুল গুলো উড়িয়ে দিচ্ছে।অনন্যার চুলের গন্ধটা আমার কাছে কামিনি ফুলের গন্ধের চেয়েও ভাল মনে হচ্ছে।
আমি আস্তে করে ওর শরীরে হাত বুলায়।তারপর ওর মুখটা আমার মুখের কাছে এনে একটা চুমু দেই।অনন্যা বলে অত ঢং দেখাতে হবে না এবার ঘরে চল।
আমি বললাম, আমার ছাদ থেকে যেতে ইচ্ছে করছে না বসনা আমার কাছে।
-বসে থাকতে তো অসুবিধা নেই তবে রাত জাগা চলবে না তাড়াতাড়ি চল।বলেই অন্যন্যা আমার হাত ধরে টানল।আমি সুবোধ বালকের মত ওর পেছন পেছন গেলাম।

দুই.

সকালে ঘুম ভেঙে দেখি অনন্যা আমার পাশে নেই।অন্যদিন অনন্যা আমার পাশ থেকে গেলেই আমি টের পাই।কিন্তু আজ পাইনি।কেন টের পাইনি তার কারন মেলাতে চেষ্টা করি কিন্তু পারিনা।
-এই নাও তোমার জন্য ব্রেক টি।হালকা নীল মেক্সি পরা গায়ে আর কিছু নেই অনন্যার।যেন স্বপ্নের কোন পরী আমার সামনে।
-কি দরকার ছিল এত সকালে চা বানানোর।
-এত সকাল নয় সাহেব আটটা বেজে গেছে।আজ তোমার অফিস বন্ধ তাই নাস্তা করে তোমাকে নিয়ে বেড়াতে যাব।
-কোথায়?
-আমার এক বান্ধবীর বাসায়।
আমি না বলতে গিয়েও বললাম না।না বললে অনন্যা খুব কষ্ট পাবে।আর আমি কখনও চাই না আমার অনন্যা কষ্ট পাক।যে অনন্যা সব সময় সুখে দুখে আমার পাশে থাকে আমি তাকে সামান্য কষ্টও দিতে চাই না।
-ঠিক আছে বাবা যাব না।
-কেন যাবে না কেন? আমি কি মানা করেছি নাকি?
-মুখে মানা করছ না কিন্তু মনে তো সাই দিচ্ছ না।
অনন্যার এই একটা গুন আমার মুখ দেখে ও আমার মনের কথা বলে দিতে পারে।সব সময় নয় তবে বেশির ভাগ সময়।অনন্যা আমার পাশে বসে চুপ করে থাকে।আমি অনন্যার দিকে তাকিয়ে বলি, রাগ করলে নাকি?
অনন্যা কথা না বলে হালকা মাথা নাড়ায়।আমি চায়ে এক চুমুক দিয়ে অনন্যার হাতটা ধরে আমার কাছে নিয়ে আসি।তারপর ওকে জড়িয়ে ধরে বলি,তোমাকে এই ভাবে জড়িয়ে ধরে আজ সারাটাদিন কাটিয়ে দেব।অনন্যার দু চোঁখ বেয়ে অশ্রু পড়তে থাকে।অনন্যা মেয়েটা যে কেমন এখনও ঠিক বুঝলাম না।মাঝে মাঝে এমনই হুক করে কান্নাকাটি শুরু করে দেয়।নারীরা সব বোধয় এমনই।কোথায় যেন পড়েছিলাম নারীদের মন বোঝা বড়ই কঠিন।কঠিনই হয়তোবা।

আমি ননন্যার কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিস ফিসিয়ে বলি,এই অনন্যা কাঁদছ কেন?অনন্যা চুপ করে থাকে।জানালা দিয়ে বাতাস আসছে সাথে হালকা একটা সুন্দর ঘ্রান।আমি অনন্যাকে ছেড়ে উঠে দাড়ায় তারপর দরজা জানালা সব বন্ধ করে দেই।ঘরের ভেতর এখন কৃত্তিম অন্ধকার।বাইরের আলো ঘরের ভেতরে ঢুকবার জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছে।


তিন.

আমি আর অনন্যা যখন ঘর থেকে বেরিয়েছি তখন দুপুর দুইটা।আজ ঘরে রান্না হয়নি।অসুবিধা নেই আজ দুপুরের খাবার বাইরে থেকেই খেয়ে নেব।অনন্যা এখন আবার আগের মতই হেসে হেসে কথা বলছে।আসলে কথাটি ঠিক নারীদের মন বোঝা বড়ই কঠিন।
আমি অনন্যার দিকে তাকিয়ে বলি বিকালে বেড়াতে যাবে?
-অনন্যা বলল ,কোথায়।
-আমি বললাম,গেলেই দেখতে পাবে।

আমি অনন্যা কে যেখানে নিয়ে এসেছি যায়গাটা নির্জন।কেন জানিনা আমার নির্জন জায়গাই বেশি ভাল লাগে।কোলাহল পূর্ন জায়গা আমার মোটেও পছন্দ নয়।একটা হলদে পাখি থেকে থেকে সুন্দর ভাবে ডাকছে।সামনে লেকের পানি কি সচ্ছ।সঙ্গে বাড়তি কাপড় আনলে গোছল করা যেত।অনেক দিন এমন সচ্ছ জলে গোছল করা হয়নি।
-এই অনন্যা কেমন লাগছে তোমার কাছে এই জায়গাটা?
-খুব ভাল।আসলে লেখকদের একটা পছন্দ আছে।
দেখতে দেখতে সময় কখন যে চলে গেল বুঝতেই পারিনি।আসলে আনন্দের মূহুর্ত গুলো সুখের সময় গুলো এমন তাড়াতাড়িই চলে যায়।আমরা উঠে বাসার দিকে রওনা দেই।

চার.

টেলিফোনটা হাতে নিয়েই কানের কাছে আনলাম।ছোট শালী ফোন করেছে।
-আচ্ছা দুলা ভাই আপনি কেমন বলেন তো আপুকে না দেখে আপনি এতদিন কি করে আছেন?আপনার কথা ভেবে ভেবে আপু এখন অসুস্থ।
কি আমার অনন্যা অসুস্থ!আমি এক্ষনই যাব আমার অনন্যার কাছে।সামান্য একটা বিষয় নিয়ে সে দিন দুজনার ঝগড়া হয়েছিল তারপর অনন্যা রাগ করে বাপের বাড়ি চলে গেল।আমি ও যে কেমন যে অনন্যাকে না দেখে একদিনও থাকতে পারতাম না।সেই অনন্যাকে ছাড়া এতদিন কি করে কাটালাম।সত্যি মানুষের মন বড় অদ্ভুদ।আমি অনন্যার কাছে হার মানতে চাইনি।অনন্যাও হয়তো আমার কাছে হার মানতে চাইনি।কিন্তু জীবনে চলার পথে কাউকে না কউকে তো হার মানতেই হয়।আমিও না হয় অনন্যার কাছে হার মানলাম।জীবনে কিছু কিছু স্থানে ছোট হলে মানুষের মানুষত্ব বাড়ে বৈ কমে না।

আজ আবার অনন্যাকে নিয়ে সেই নির্জন জায়গাতে এসেছি।অনন্যার চুল গুলো বাতাসে উড়ছে।ওর চুল থেকে অপূর্ব একটা গন্ধ বের হচ্ছে।যে গন্ধটা কামিনি ফুলের গন্ধকেও হার মানাবে।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: সুন্দর

৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ মামুন ভাই।

২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: প্রকৃতি কঠিন প্রতিশোধ নিবে।
নির্মম সব রোগ, মহামারী, ভূমিকম্প, জলোচ্ছাস দিয়ে জনসংখ্যা কমিয়ে দিবে।

৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কমেন্ট দেখে তো মনে হচ্ছে গল্পটা পড়েননি।আর গল্প পড়লেও এই লেখার সাথে এমন মন্তব্যের কারন কি একটু বলবেন রাজীব ভাই?

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

ওমেরা বলেছেন: ইগো ত্যাগ করতে পারলে আমাদের জীবনটা অনেক বেশী সুন্দর হবে কিন্ত অনেক সময় এটা আমরা পারি না। সুন্দর গল্পের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আত্বঅহংকারের কারনে অনেক সময় সুন্দর সম্পর্ক গুলো ভেঙে যায়।
আপনাকেও ধন্যবাদ ওমেরা গল্পটি পড়ে সুন্দর একটি মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: ভালোবাসার আবেগে ভালোবাসা টিকে থাকাই বড় কথা । এমন ভালোবাসা মনের জুরকে প্রসস্থ করে দেয়। অনন্যার অন্য রকম ভালোবাসায় লেখক মুগ্ধ । সুন্দর ভালোবাসার লেখক রচনা।। ভালো লাগলো ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প পড়ে সুন্দর একটি মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জাভেদ ভাই।
শুভকামনা রইর আপনার জন্য।

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোস্তফা সোহেল ,



দাম্পত্য রাগ-অনুরাগের গল্প । অভিমানের আর একটু ঘনঘটা থাকলে ভালো হতো ।

কথোপকথনের বাক্যগুলো আলাদা করে দিলে (স্পেস দিয়ে) পাঠকের সুবিধে হতো বুঝতে ।

ওমেরা ভালোই বলেছেন, ইগো ত্যাগ করতে পারলে আমাদের জীবনটা অনেক বেশী সুন্দর হতো ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই,গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আসলে আমিও চেয়েছিলাম কথোপকথনের বাক্য গুলো আলাদা করে দিতে।এখন কিছুটা করে দিলাম।
আর ইগো ত্যাগ করতে পারলে আমাদের জীবনটা অনেক বেশী সুন্দর হত এটা চরম সত্য।

৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: আহমেদ জী এস ,




এইবার পড়তেও যেমন, তেমনি অঙ্গসজ্জ্বাও দেখতে ভালো হয়েছে ।
প্রতিমন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনাকেও আবারও ধন্যবাদ ভাইয়া।

৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

আরাফআহনাফ বলেছেন: সুন্দর গল্প তবে তাড়াহুড়ো হয়ে গেল।

ভালো থাকুন অনন্যাকে নিয়ে।

৩০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হু তাড়াহুড়োই জীবন ;)
আপনিও ভাল থাকুন ভাইয়া।

৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নিরেট ভালোবাসার গল্প, অনেক গভীরতম ভালোবাসার লক্ষণ গল্পে ফুটে উঠেছে। ভালো লাগলো পড়ে।

নারীর মন বুঝা আসলেই খুব কঠিন ব্যাপার, কখন খুশি হয় কখন বেজার তা বুঝা মুশকিল।

শুভকামনা জানবেন সবসময়।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৪২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য আপনাকেও আন্তরকি ধন্যবাদ নয়ন ভাই।

৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

মিথী_মারজান বলেছেন: চুলে কামিনী ফুলের গন্ধ!
কি দারুণ একটা ব্যপার!!!
পুরো গল্পটাই ভালোবাসায় মাখামাখি।
মান অভিমান যে ভালোবাসাটাকে আরো মজবুত করেছে।
তবে মেয়েদের মন বোঝা নিয়ে এত কনফিউশন কেনো সবার!!!
আমি তো উল্টা কথা বলি - নারীদের মন বোঝা কঠিন এটা বলাটা ছেলেদের একটা অজুহাত।
বুঝতে চাওয়ার ইচ্ছা থাকলে অনেক সহজেই বোঝা সম্ভব।
গল্প ভালোলেগেছে ভাইয়া।
শুভ কামনা।:)

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কি জানি সবাই তো বলে মেয়েদের মন বোঝা কঠিন।তবে আমি মেয়েদের মন নিয়ে অত গবেষনা করিনি আপু ;)
তবে এটা ঠিক বলেছেন কারও মন বুঝতে চাইলে হয়তো সহজেই বোঝা যায় সে নারী কি পূরুষ।
গল্প ভাল লেগেছে জেনে অনেক ভাল লাগল আপু।
আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা রইল।

১০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

রক বেনন বলেছেন: ইগো, ইউ গো!!

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ইগো আগাইলে কেমনে কি হবে?

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৩০

সুমন কর বলেছেন: গল্প অনন্যা'তে আটঁটে ছিল.......খারাপ হয়নি।

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সময় করে গল্প পড়ে যাওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ সুমন দা।

১২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫০

নীলপরি বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সময় করে গল্প পড়ে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ নীলপরি।

১৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভালবাসার গল্প, ভাল লেগেছে। বিশেষ করে কামিনী ফুলের সৌরভের চেয়েও ভাল লাগা অনন্যার চুলের ঘ্রাণ সম্পর্কিত বাক্য দুটো, দু'জায়গায়।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া।
গল্পটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে অনেক ভাল লাগল।

১৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খুবই অসামান্য লেখা।
আমি রাজা হলে এই লেখার সম্মানী দিতাম লক্ষ স্বর্ণ মুদ্রা।
আফসোস, আমি রাজা নই।
তাই হৃদয়ের গভীর থেকে উৎসারিত ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।

অসাধারণ লেখা।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সাজ্জাদ ভাই আপনি রাজা হলে এই লেখা আপনার চোঁখে পড়ত না তাই আমিও সম্মানী পেতাম না ;)
আপনি যে সময় করে আমার লেখাটি পড়ে ভাললাগা টুকু জানিয়ে গেলেন এর চেয়ে বড় সম্মানী আমার কাছে কিছুই হতে পারে না।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।আল্লাহর কাছে দোয়া করি সব সময় ভাল থাকুন।

১৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নিপাট ভালোবাসার গল্প। সহজ সরল ভাষায় লিখেছেন।
আসলে ভালোবাসার মানুষের কাছ থেকে দুরে বেশীদিন থাকা ঠিক না, তাতে ভালোবাসা কমে যায়।

খুব ভালো লাগলো।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সময় করে গল্প পড়ে নিজের ভাললাগা টুকু জানিয়ে যাওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

বিজন রয় বলেছেন: কম বয়সের গল্প।

++++

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি কম বয়সেই লেখা।
গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ বিজন দা।

১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:২১

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: মোটামুটি। লেখায় অনেক জায়গায় দাঁড়ি,কমা মিস গেছে। অনন্যা নামটা সুন্দর

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অয়ন ভাই কেমন আছেন? অনন্যা নামটা আমার কাছেও অনেক ভাল লাগে।

১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন রোমান্টিক , আর কী যে দারুন সব উপমা।
লেখায় ভালোলাগা।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সময় করে গল্পটি পড়ে নিজের ভাললাগাটুকু জানিয়ে যাওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপু।

১৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর গল্পটি অনেক আগেই মোবাইলে পড়েছিলাম। আবারও পড়ে গেলাম

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আবারও গল্পটি পড়ে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

২০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
এক দমে পড়ে ফেললাম !! ;)


আশা করি ভালো আছেন !!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

আমি ভালই আছি শাহরিয়ার ভাই।

২১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সোহেল ভাই,

পুরো একমাস.... !!!!:(

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আসলে লেখার ইচ্ছেটা দিন দিন কমে যাচ্ছে।
আপনাদের সাথেই সব সময় থাকতে চাই দোয়া করবেন ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.