নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন কানাডাকে বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সহনশীল (tolerant) দেশ ???

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪



প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলার পর গত শুক্রবার ওন্টেরিও প্রদেশের পেট্রোব্রোতে অবস্থিত একমাত্র মসজিদ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। গতকাল রবিবার ঐ মসজিদ মেরামতের জন্য একটা ফান্ড রাইজিং ইভেন্ট খোলা হয়েছে। সম্ভব্য মেরামত খরচ ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭ হাজার ডলার। ইভেন্ট Community Support for Peterborough's Only Mosque খোলার ২৭ ঘণ্টার মধ্যে ১ লাখ ১০ হাজার ডলার (প্রায় ৭০ লাখ টাকা) সংগৃহীত হয়েছে। এবারও খৃষ্টান, মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ নির্বিশেষে সকলে এগিয়ে এসেছে এই মসজিদ পুনর্নির্মাণে। উপরোক্ত লিন্কে গেলে দেখতে পাবেন কোন মানুষ কট টাকা দান করেছেন মসজিদ মেরামতের জন্য।



এলাকার খৃষ্টান, ইহুদি ও অন্যান্য ধর্মীয় নেতারা নিজেদের প্রার্থনা স্থানে নামাজ পড়ার জন্য আহবান জানিয়েছেন মসজিদ মেরামতের পূর্ব পর্যন্ত। আগুন দেওয়ার পর ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয়েছে পার্কিং লটে।



According to The Canadian Press "Al-Salaam is the only mosque for about 1,000 Muslims who live in the area. About 50 families regularly attend services, as many as 300 on Fridays.

Christian and Jewish leaders, as well as community groups, immediately offered to open their facilities for prayers. Congregants will likely pray in a United Church on Friday, said Abdella."

গত বছর কানাডার সংসদ ভবনে একই রকম সন্ত্রাসী হামলার পরে আলবার্ট্রা প্রদেশের একটা মসজিদের জানালার কাচ ভেঙ্গে ফেলা হয়েছিল। সকাল বেলায় কমিউনিটির খৃষ্টান, মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ নির্বিশেষে সকলে এগিয়ে এসে ঐ মসজিদ মেরামতে লেগে যায়। ১ সপ্তাহের মধ্যে মসজিদ পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায়।







ধর্মীয় সহিষ্ণুতার অপুর্ব উদাহারণ দেখতে পাওয়া যায় কানাডার সমাজে। বর্নবাদের প্রতি রাষ্ট্রীয় ভাবে দেখানো হয় জিরো টলারেন্স।

Canada named world's most tolerant country

আমেরিকার ৫০ টি অঙ্গ রাজ্যের মধ্যে ৩০ টি সিরিয়ার শরণার্থীদের গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, সেখানে কানাডার নোভা স্কশিয়া রাজ্যের অধিবাসীরা স্ফূর্ত ভাবে এগিয়ে এসেছে সিরিয়ার শরণার্থীদের সাহায্য করতে। নোভা স্কশিয়া রাজ্য সরকারের হট লাইন ২১১ এ ফোন করে নিজেদের নাম তালিকাভুক্ত করতেছে শরণার্থীদের সাহায্য করার জন্য।

Mike Myette, executive director of 211 says "It's everything you can imagine, from offers of housing to a myriad of household goods, dishes, duvets, you name it in terms of household goods,"

Myette says companies are also offering services, such as cleaning, to support refugees once they arrive.
He says there are also offers of financial assistance and volunteer time.

"They're like, 'I'll volunteer in any way I can,'"


Syrian refugees: Nova Scotia 211 line swamped with calls offering help

মন্তব্য ৫৯ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৫৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১

সজিব হাওলাদার বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

দস্যুরাজা বলেছেন: অসাধারন !

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

দস্যুরাজা বলেছেন: অসাধারন !

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ওরা খুবই ভালো।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আসলেই ভালো এখানকার মানুষরা।

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ ! শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ জহিরুল ভাই। আপনাকে অনেক দিন পরে দেখলাম ব্লগে।

৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২০

চলতি নিয়ম বলেছেন: বাঙালিরা কবে ভালো হবে?

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হয়ত বা আরও ১০০ বছর অপেক্ষা করতে হবে।

৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: নানা জাতি, নানা বর্নের মানুষেরা কানাডার জন্ম দিয়েছে। এজন্যই হয়তো সেখানে এ ব্যাপারে সহিষ্ণুতা বেশি। আমাদের দেশও আর সব দেশ এমন হলে ভালো হতো।

ভালো পোস্ট। শুভকামনা রইলো। :)

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯

ছাসা ডোনার বলেছেন: একেই বলে মানবতাা!!!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ধর্মীয় সহিষ্ণুতার অপুর্ব উদাহারণ দেখতে পাওয়া যায় কানাডার সমাজে।

৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

আহসানের ব্লগ বলেছেন: আর আমাদের দেশ :(

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমি সব সময়ই বলি ভাল কিছুর শুরুটা করতে হবে নিজের পরিবার থেকেই। নিজে যদি উদাহারন হওয়া যায় তবে পরিবারের জুনিয়র সদস্যরা তা দেখে উৎসাহিত হবে। ধর্মীয় উগ্রবাদ এমন একটা জিনিস যা শিশুদের মনস্তাত্ত্বিক বিকাশে অনেক বড় প্রভাব বিস্তার করে। বিশেষ করে মা-বাবা-দাদা-দাদি যদি ধর্মীয় সহিষ্ণুতা প্রদর্শন না করে তবে ঐ পরিবারের সদস্যদের মাঝে অবচেতন মনে ধর্মীয় উগ্রবাদ গড়ে উঠে। কোন কোন সময় তা প্রকাশ পায় কখনও প্রকাশ পায় না

সুতরাং ধর্মীয় সহিষ্ণুতা প্রদর্শন চর্চা শুরু করতে হবে নিজ পরিবার থেকে।

১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

এসব খবরে সত্যিই শান্তি পাই :)

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: মইনুল ভাই শুধু তাদের দেখে তৃপ্ত হয়ে থাকলে হবে না আমাদের শিখতে হবে চর্চা করতে হবে তবে সম্ভব সোনার বাংলাদেশ গড়া।

১১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমরাওতো একটা সময় এমনই ছিলাম পলাশ ভাই। হঠাৎ করেই যেন আমাদের মধ্যে গ্রহণ লেগেছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: রাজনীতিবিদরা চেয়েছে ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া divide and rule policy প্রয়োগ করে আমাদের শসন করার আমরাও তাদের সেই ট্র্যাপে পা দিয়েছি। নিজের বন্ধু, ভাই, প্রতিবেশী সম্পর্কের উপরে স্থান দিয়েছি রাজনৈতিক মতাদর্শকে। এর ফলে প্রথমে সহনশীলতা চলে গেছে এর পরে গেছে ভালোবাসা। যে সমাজে সহনশীলতা ও ভালোবাসা থাকে না সেই সমাজে অপরাধ প্রবণতা বাড়তে বাধ্য। আমরা এখন এই স্তরের মধ্য দিয়েই যাচ্ছি।

১২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ভাল খবরগুলো শুনে আনন্দ পাই।

এমনি তো হওয়া উচিত।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হ্যা এমনটিই হওয়া উচিত সকল দেশে সকল সমাজে। এটা তখনই সম্ভব যখন শুরুটা করবো নিজ পরিবার থেকে। সময় লাগবে কিন্তু আমারাও একদিন ঐ পর্যায়ে পৌছোতে পারবো সেটা হলফ করেই বলা যায়।

১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১

পাঠক মানব বলেছেন: এদেশে মেরামতের খবর চোখে পড়ে কম, হামলার খবর বেশি।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: দারুন একটা মন্তব্য করেছে। এইজন্য অবশ্য আমাদের নিজরাও অনেকাংশে দায়ি। পারিবারিক মূল্যবোধ ও একই রকম ভাবে দায়ী।

আপনাকে ধন্যবাদ।

১৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: খবরগুলো পড়ে আমরা সবার আগে তুলনায় চলে যাই। এই তুলনামূলক পরিসংখ্যানে অনেক অনেক কিছুতেই আমাদের মৌলবাদিত্ব প্রকাশ পায়। আমাদের হীনমন্যতা আমাদের ভেততের প্রতিহিংসা আমাদেরকে অনুন্নত করে রেখেছে বছরের পর বছর। নিরপেক্ষতা আমাদের কাছে একটা বাংলা ডিকশনারীর একটা শব্দ মাত্র।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "খবরগুলো পড়ে আমরা সবার আগে তুলনায় চলে যাই। এই তুলনামূলক পরিসংখ্যানে অনেক অনেক কিছুতেই আমাদের মৌলবাদিত্ব প্রকাশ পায়। আমাদের হীনমন্যতা আমাদের ভেততের প্রতিহিংসা আমাদেরকে অনুন্নত করে রেখেছে বছরের পর বছর।"

মৃদুল ভাই কেন জানি আপনার এই মন্তব্যের সাথে পুরোটা একমত হতে পারলাম না। স্কুলের ২য়, ৩য় রোল ধারী ছেলে ও মেয়েটি কিন্তু প্রথম স্হানে অস্হান করা ছেলেটার ভাল রেজাল্ট দেখেই নিজের লক্ষ ঠিক করে আগামী বছর তাকে ১ম স্হানে যেতে হবে। আমার শিক্ষা জীবনে কোনদিনও দেখি নাই ১ নম্বর রোলধারী ছাত্র-ছাত্রীটি পড়া-লেখা করেছে ২য় কিংবা ৩য় স্হানে যাওয়ার জন্য।

বর্তমানে পৃথিবীর প্রতিটি উন্নত দেশ ও সমাজের গভর্নিং প্রিন্সিপাল হলো Data-Based Decision Making & Accountability. আপনি যদি নাই জানেন যে ঢাকা সরা বিশ্বের সবচেয়ে নিকৃষ্ট বসবাস যোগ্য শহর আর অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা সবচেয়ে উৎকৃষ্ট শহর তবে কোনদিন ও চেষ্টা করবেন না ঢাকা শহরের সমস্যটা কোথায়। সুতরাং আমি আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না যে "তুলনামূলক পরিসংখ্যানে অনেক অনেক কিছুতেই আমাদের মৌলবাদিত্ব প্রকাশ পায়।"

আপনি হয়ত অর্থনীতি বিদ্যার একটা তত্ব ভুলে যাচ্ছেন যে "প্রতিযোগীতা সেবার মান বাড়ায়"। গ্রামীন ফোন আসার পূর্বে সিটিসেল বাংলাদেশে ১ টা মোবাইল বিক্রি করেছে ১ লাখ টাকায় যা ১ লাফে ১০ হাজার টাকায় নেমে এসেছিল গ্রামীন ফোন আসার পরে। একই ভাবে বাংলা লিংক আসার পরে গ্রামীন ফোন আসার পরে কল রেট ৭ টাকা থেকে ৩ টাকায় নেমে এসেছিল। সিটিসেল এর নেটওয়ার্কের সমস্যা দূর হয়েছিল গ্রামীন ফোন আসার পরে।

সুতরাং ভাল কিছু দেখে হীনমন্যতায় না ভুগে তা দেখে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের পরিবর্তন করতে সমস্যাটা কোথায়?

১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। সত্যিই আমার আত্মাটা প্রশান্তি লাভ করলো মুসলমানদের প্রতি অমুসলিমদের এমন সহানুভূতি দেখে । আল্লাহ তা'আলা তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করুন ।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

১৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০

ধমনী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ দারুণ পোস্টের জন্য।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

কেএসরথি বলেছেন: পিটারবরোর খবরটা নিউজে দেখেছি। দেখেই খারাপ লেগেছিল। ভাল-মন্দ সব জায়গায় আছে। তারপরও এখানে এরকম আচরন আশা করিনি। তবে বোঝাই যায় হাতে গোনা ৩-৪ জন দুষ্ট লোকের কাজ। তারা মসজিদে আগুন থেকে শুরু করে ইচ্ছা হলে হাসপাতাল, স্কুলেও আগুন দিবে। এরা আর টেররিষ্টদের মাঝে কোন তফাৎ নেই।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বর্নবাদ পৃথিবীর সব দেশে ও সমাজে আছে। কোন কোন সমাজে বর্নবাদীরা প্রশ্রয় পায় কোন কোন সমাজে পায় না। সৌভাগ্যক্রমে কানাডিয়ান সমাজে বর্নবাদীদের জন্য কোন স্হান নাই; রাষ্ট্রীয় ভাবেই তাদের জিরো টলারেন্স দেখানো হয়। আমিও অনেক অবাক হয়েছি খবরটা পরে। তবে মানুষের প্রতিক্রিয়া দেখে অবিভূত হয়েছি।

১৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শিখি তো... চর্চাও করি
প্রয়োগ করি নাহ্ :(

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এখন থেকে প্রয়োগটাও শুরু করতে হবে মইনুল ভাই। কাজী নজরুলের কবিতা কি ভুলে গেছেন?

"আমি হব সকাল বেলার পাখি
সবার আগে কুসুম-বাগে উঠব আমি ডাকি।
সূয্যিমামা জাগার আগে উঠব আমি জেগে,
'হয়নি সকাল, ঘুমো এখন'- মা বলবেন রেগে।
বলব আমি, 'আলসে মেয়ে ঘুমিয়ে তুমি থাক,
হয়নি সকাল- তাই বলে কি সকাল হবে না কা!
আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে?"

১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২২

কালের সময় বলেছেন: মানুষের মাঝে এমনটাই হওয়া উচিত ।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হ্যাঁ এমনই হওয়া উচিত। ভাল বীজ না বুনলে ভাল ফল আসা করবেন কিভাবে? তাই স হনশীলতা চর্চা শুরু করতে হবে নিজের পরিবার থেকে এর পর তা ছাড়িয়ে দিতে অন্যদের মাঝে তবে আমাদের দেশে একই রকম সহনশীল মানুষ তৈরি হবে।

২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: পলাশ ভাই আপনার সুন্দর বিশ্লেষণটি আপনার পোষ্টটি আরো কিছুটা পূর্নতা দিয়েছে। যে মেসেজটি আপনি দিতে চেয়েছিলেন পোষ্টটির মাধ্যমে সেটি ভাষায় প্রকাশ পেয়েছে। তবে আমার মন্তব্যটি সম্পর্কে বলি আবার। প্রথম কথাটি ছিল "খবরগুলো পড়ে আমরা সবার আগে তুলনায় চলে যাই। এই তুলনামূলক পরিসংখ্যানে অনেক অনেক কিছুতেই আমাদের মৌলবাদিত্ব প্রকাশ পায়"। আপনি প্রতিউত্তরেও যেমনট বলেছেন তেমনটিই তী বলতে চেয়েছি এখানে। কোন কিছু দেখে তুলনা করা মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ঠ। আপনি ভাল কিছু দেখান কিংবা খারাপ কিছু দেখান সেটার সাথে আমার যা কিছু আছে আমি সেটার তুলনা করবো। এবং আপনার শেয়ারকৃত খবরটির সাথে আমাদের অবস্থান তুলনা করলে ফলাফল স্বরূপ যেটা পাই আমি সেটাই উল্লেখ করেছি দ্বিতীয় লাইনে। আমরা কখনোই আমাদের নিজের বিশ্বাসের বাইরে অন্য কারো বিশ্বাসের তৈয়াক্কা করি না। আমি যদি মুক্তমনা হই তবে ধর্মবিশ্বাসীরা আমার কাছে ঘৃণার পাত্র আর আমি যদি ধর্মবিশ্বাসী হই তবে মুক্তমনা আমার ঘৃনার পাত্র। জাতিগত ভাবে আমরা এমনই যে অন্যের বিশ্বাসের প্রতি আমরা শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে পারিনা। আর এটাই আমাদের হীনমন্যতা, আমাদের পিছিয়ে থাকার কারণ।

তবে এমন এমন ভাল খবর যদি আমাদের ভেতর থেকে এক হাজার জন থেকে একজনকেও মোটিভেট করতে পারে সেটাই স্বার্থকতা। ধন্যবাদ আপ্নাকে খবরটি শেয়ার করার জন্য।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হে হে হে আমি ধরতেই পারি নি যে আপনি ক্ষোভ থেকে উপরোক্ত মন্তব্য করেছেন। লজ্জা পাইছি :`>

২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাল পোষ্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । কবিতাটা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য আবারও ধন্যবাদ । মানুষকে সহনশীল হতে হবে নইলে আগামী প্রজন্মের জন্য কিছুই রেখে যেতে পারবো না । ভাল থাকুন সব সময় ।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
"মানুষকে সহনশীল হতে হবে নইলে আগামী প্রজন্মের জন্য কিছুই রেখে যেতে পারবো না।"

একমত আপনার সাথে। আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্য করবার জন্য।

২২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

কলাবাগান১ বলেছেন: যখন আমাদের বাচ্চারা আমেরিকাতে এসি রুমে বসে পিথাগোরাসের সুত্র ধরে কোনটা অতিভুজ, কোনটা ভুমি শিখছে, তখন সিরিয়ার সম বয়সী বাচ্চারা শিখছে কোনটা একে ৪৭ কোনটা কালাসনিকভ......শিক্ষাবিহীন জাতিতে পরিনত হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ। এটা চলতেই থাকবে যত দিন না টলারেন্স গ্রো না করে। কি শিয়া কে সুন্নী, কে আহমেদিয়া, কে সালাফী.. কি এসে যায়.....আমার মতবাদ কে অস্ত্রের জোরে অন্যের উপর চাপানোর চেস্টা যতদিন থাকবে, অস্ত্র ব্যবসায়ী রা ততদিন সাপ্লাই দিয়ে যাবেই যাবেই...........

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: অস্ত্র বিক্রয়কারীরা উস্কানি দিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করে ও তা বজায় রাখে যাতে করে মধ্যপ্রাচ্যের স্বৈরসাশকরা ক্ষমতায় টিকে থাকতে অস্ত্র ক্রয় করে।

"সিরিয়ার সম বয়সী বাচ্চারা শিখছে কোনটা একে ৪৭ কোনটা কালাসনিকভ.."

এই একে ৪৭ বা কালাসনিকভ আসতেছে কোথা থেকে? ঐ অস্ত্র তো মধ্যপ্রাচ্যে তৈরী হয় না? আইএসএই যে ব্রান্ড নিউ টয়োটা এসউভি এর সারী চালাচ্ছে ঐ গাড়ি তো মধ্যপ্রাচ্যের কোন কারখানায় তৈরী হয় না?

তাহলে ঐ গাড়ি গুলোর এলসি কে খুলল? কোন পোর্ট দিয়ে আমদানী হলো? কে খালাস করলো? কে তাদের কাছে সরবরাহ করলো?

নিচের ইংরেজি লিখাটা লিখেছিলাম আজ থেকে প্রায় ১ বছর পূর্বে:

The Middle east problem (মধ্যপ্রাচ্য গোলকধাঁধা)
====================================
1) Islamic State (IS) fighting against Iraq's Shia government and Syria's Asad government, which is also a shia government.
2) Iraq's current Shia government fired all Sunni solders who were solders during Saddam Hosain and exploiting and depriving Sunni people from all kind of government facilities since after Saddam's fall
3) Turkey govt. has been fighting against Turk's Kurds more than 30 years
4) Syrian Kurds are fighting to survive against IS
5) US is asking for Turkey's help to save Syria's Kurds. But how can Turks help US allays to save it's own enemy?
6) To win battle against IS, US allays need Iran's support
7) Saudi Arab's sunni government is fighting against Yemen's Zaidi Shia rebels known as Houthis. Iran government is patronizing Houthis.
8) How can Iran support US allay without negotiation with US about nuclear deal and economic sanction on it?
9) Russia and Iran can not stop supporting Asad without getting any benefit from US.
10) The Middle-east's current problem is like a circle that has no starting or end point.

US and its allay is applying divide and conquer rule in the middle-east once again but the middle east's dictators (King family) have no ways except to support it.

২৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

যোগী বলেছেন:
আপসোস কোন মুসলিম বিধর্মীদের উপাষনালয় বানাতে টাকা দিতে পারবে না।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমি তো সারা জীবন দেখে আসলাম আমার এলাকায় দুর্গা পূজার সময় পূজা মণ্ডপে মুসলিম ধর্মালম্বিদের অর্থিক ভাবে সাহায্য করতে। ক্লাস ফাইভ থেকে এসএসসি পরীক্ষা পর্যন্ত যতদিন নিজের বাসায় থেকে পড়া-লেখা করেছি ততদিন আমার হিন্দু ধর্মাবলম্বী বন্ধুরা আমার বাসা থেকে জাম্বুরা ও কুল (বড়ই) নিয়ে যেতো সরস্বতী পূজায় ভোগ দেওয়ার জন্য।

আপনার মন্তব্য বলে আপনি কোন মুসলিম, হিন্দু কিংবা বৌদ্ধ জঙ্গি পরিবারে জনগণ করেছে; শৈশব কালে পরিবারের সদস্যদের সাম্প্রদায়িকতা চর্চা করতে দেখেছেন ও নিজের ঘিলুর মাঝে সেই সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করেছেন। সাম্প্রদায়িকতার সেই বীজ অনুকূল পরিবেশ পাইয়া আজ বটগাছের মতো মহীরুহে পরিণত হইয়াছে। ব্লগে আপনার মন্তব্য প্রমাণ করে আপনি একজন মস্তিষ্ক বিকৃত সাম্প্রদায়িক ব্লগার।

২৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

সাইকো হিমু বলেছেন: খারাপ খবরটাই সবাই প্রচার করে। আপনি এর পরের ঘটনা জানালেন। শুনে ভালো লাগলো।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমার মতে দুইটাই এক সাথে প্রচার করা উচিত।




২৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ভাল পোস্ট

২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ

২৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভালো সংবাদ, এ ধরনের খবরগুলো আরও বেশি বেশি প্রচার করা উচিত। শুভকামনা রইল অনেক।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার সাথে একমত। ভাল খবর গুলো আরও বেশি গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করা উচিত। কিন্তু সম্পাদকরা ভাবে পত্রিকার কাটতি ও আ্যালেক্সা র‌্যাংকিং নিয়ে। তাই তো দেখা যায় দৈনিক কালেরকন্ঠ পত্রিকায় কোন ১ মাসের ৩০ দিনে সানি লিওনকে নিয়ে ২১ টা সংবাদ প্রকাশ করতে।


আপনাকে ধন্যবাদ।

২৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: এমন একটি সমাজের স্বপ্নই তো আমরা দেখি!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হামা ভাই,

আপনার যদি গ্রামে জন্ম হয়ে থাকে তাহলে দেখবেন কেউ কোন বিপদে পড়লে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এগিয়ে আসে সাহায্য করতে। আমি মনে করি না এখনও ঐ অভ্যাস পরিবর্তন হয়েছে ব্যাপক ভাবে। তবে আমাদের মিডিয়া নেগেটিভ নিউজ প্রকাশ করে ১ম পেজে আর পজিটিভ নিউজ প্রকাশ করে ১৬/১৭ নম্বর পেজে। এই কারণে আমাদের চোখে খারাপ সংবাদ বেশি পড়ে ও আমাদের মনের মধ্যে তার প্রতিক্রিয়া বেশি হয়ে থাকে। যে অভ্যাসটি পরিবর্তন করতে হবে। কিন্ত দুঃখ জনক ব্যাপার হলো বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম গুলো বেশিভাগই সাংবাদিকতার নিতি বিসর্জন দিয়েই সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। এর ফলে বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম থেকে মানুষ কতটুকু নৈতিকতা বোধ শিখে সেটা প্রশ্ন যোগ্য বিষয়।

২৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫১

ইকবাল দিগন্ত বলেছেন: অসম্ভব ভালো লাগলো পোস্টটি পড়ে। আমরাও এমন একটি দেশের স্বপ্ন দেখি, যেখানে থাকবে না কোন বর্ণবাদ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৫১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমরাই আপনার মতো একটি সোনার বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি যেখানে থাকবে সহনশীলতা ও ভালবাসা। একজন অন্যজনের সাথে দ্বীমত পোষন করতেই পারে; কিন্তু এই জন্য ভিন্নমতাবলম্বি ব্যাক্তির উপর শারীরি ভাবে চড়াও হবে না, অসম্মান করবে না।


আপনাকে ধন্যবাদ।

২৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০

সোহানী বলেছেন: সত্যিই তা্ই......

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হ্যাঁ সত্যিই তাই

৩০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩২

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ এমনটা হওয়া উচিৎ। আমিন।

৩১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.