নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষিত হওয়া এবং ধর্ষকের স্ত্রী ও আত্নীয় কর্তৃক নির্যাতিতা ও তার মায়ের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া: রাষ্ট্রও ধর্ষকের সহযোগী নয় কি?

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫১



প্রথমে ক্ষমতাসীন দলের নেতা কর্তৃক ধর্ষিত হওয়া ও পরে সেই ক্ষমতাসীন দলের নেতার স্ত্রী ও তার কমিশনার বোন (যে নিজেও একজন ক্ষমতাসীন দলের নেত্রী) কর্তৃক ধর্ষিতা ঐ মেয়ে ও তার মা এর মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া নিয়ে সবাই কথা বলছি; কিন্তু একটা বিষয় নিয়ে কাউকে কথা বলতে শুনলাম না; সেটা হলো ঐ মেয়টি ধর্ষকের খপ্পরে পরেছিল ও ধর্ষিত হয়েছিল কলেজে ভর্তির চেষ্টা করতে গিয়ে; পড়ালেখার সুযোগ চাইতে গিয়ে। গার্মেন্টস শ্রমিক মায়ের এস এস সি পাশ ঐ মেয়েটি চেয়েছিল কলেজে ভর্তি হয়ে শিক্ষিত হয়ে নিজের ও পরিবারকে ভবিষ্যতে আর্থিক ভাবে সচ্ছল করার জন্য।

সংবাদ মাধ্যমে জানতে পারলাম নির্যাতিতা ঐ মেয়ের মা একজন গার্মেন্টস কর্মী; বাবা রিক্সা ওয়ালা; ঐ মেয়ে এসএসসি পাশ করেছে নানার বাড়িতে থেকে। মেয়েটিকে কলেজে পড়ার সুযোগ করে দিতে তার মা ঢাকায় গার্মেন্টসের চাকুরী ছেড়ে বগুড়ার বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করে। যে কোন কারণেই হয়ত মেয়েটি কোন কলেজে ভর্তির সুযোগ পায় নি; তাই তো ধর্ষকের সহযোগীদের কথায় রাজি হয়ে কলেজে ভর্তির ব্যবস্হা করে দিতে ক্ষমতাসীন দলের নেতার দ্বারস্থ হয়।



রাষ্ট্র যদি এস এস সি পাশ সকল ছেলে-মেয়ের কলেজে ভর্তির ব্যবস্হা নিশ্চিত করত তবে আজকে ঐ মেয়েটিকে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতার কাছে যেতে হতো না কলেজে ভর্তির সুযোগ করে দেওয়ার জন্য; কলেজে ভর্তির কথা বলে ক্ষমতাসীন দলের ঐ নেতা মেয়েটিকে নিজ বাড়িতে ডাকতে পারত না।

সরকারি-বেসরকারি স্কুল-কলেজ গুলোতে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের অবৈধ উপায়ে স্কুল-কলেজ গুলোতে ভর্তির ব্যবস্হা বন্ধ করা সম্ভব না হলে তুফান সরকারের মতো ক্ষমতাসীন দলের হাজারো নেতা-কর্মীর হাতে অনন্ত কাল ধরে মেয়েরা ধর্ষিত হতে থাকবে; ধর্ষণের বিচার চাইলে ধর্ষিতা মেয়ে ও মায়েদের একই ভাবে মাথা ন্যাড়া করে লাঞ্ছিত হতে থাকবে। সরকারে ক্ষমতাসীন দলটি যদি আওয়ামীলীগের পরিবর্তে বিএনপি, জাতিয় পার্টি ও জামাতে ইসলামিও হয় দুঃস্থের দুর্বলতার (আর্থিক, শিক্ষাগত, শারীরিক শহ যে কোন প্রকার) সুযোগ নিতে ক্ষমতাসীন দলের হাজারো নেতা-কর্মীর অভাব হবে না এটা আমি হলফ করেই বলতে পারি।

ধর্ষক তুফান সরকার ২০১৫ সালে ছিলেন বগুড়া শহর শ্রমিক লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক। ঐ সময় দেড় হাজার বোতল ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার করে র‌্যাব-১২ বগুড়ার বিশেষ কোম্পানির সদস্যরা। নিজে ও নিজের বড় ভাই ক্ষমতাসীন দলের নেতা হওয়ার বদৌলতে শাস্তি ভোগ না করেই জেল থেকে মুক্তি পান তুফান সরকার। পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করলে যেমন বাবা-মা সন্তানকে পুরস্কৃত করে; একই ভাবে সফল ভালে ছোট অপরাধ করে হাত পাকানোর পুরষ্কার স্বরূপ ক্ষমতাসীন দলটি তুফান সরকারকে পুরস্কৃত করে বগুড়া শহর শ্রমিক লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক থেকে প্রমোশন দিয়ে পূর্ণ আহ্বায়ক (সভাপতি) পদে অধিষ্ঠিত করে। তুফান সরকার আবার নেমক (লবণ) খেয়ে নেমক হারামি করার মানুষ না। সে তার প্রতি দলের অধিক আস্থার পুরষ্কার দেয় দেশ ব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করা অপরাধ করে। আশা করছি এবারে জেল থেকে মুক্তি পেলে ক্ষমতাসীন দলটি তাকে শ্রমিক নেতাদের সর্বোচ্চ পদ যোগাযোগ মন্ত্রী পদ দিয়ে পুরস্কৃত করবেন।

বগুড়ায় দেড় হাজার বোতল ফেন্সিডিলসহ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

তুফান সরকারের মতো ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের ধর্ষক হওয়ার সুযোগ করে দেয় রাষ্ট্র নিজেই; যে কোন উপায়ে ক্ষমতার মসনদে টিকে থাকার জন্য তুফান সরকারের মতো ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের সকল অন্যায়ে চোখ বুঝে থাকে রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিরা; ক্ষমতার মসনদে টিকে থাকার জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনী গুলোকেও নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করা থেকে চাপ প্রয়োগে বিরত রাখে রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিরা। সেই সুযোগে ফ্রান্কেনস্টাইন হয়ে উঠে তুফান সরকারের মতো ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা; এবং তাদের কর্মই ক্ষমতাসীন দলটির ক্ষমতা হতে প্রস্থান নিশ্চিত করে। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষমতার ইতিহাস বলে ইতিহাস থেকে কোন ক্ষমতাসীন দলই শিক্ষা নেয় না।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন বলেছেন: অপরাধীদের ক্ষমতার জোড় বেশি অনেক, প্রথমে তাদের প্রত্যেককে ক্ষমতা শূন্য করা হোক তার পর বিচার করা হোক।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

বিচারে রায়ে তুাফান সরকারকে শ্রমিক নেতাদের সর্বোচ্চ পদ যোগাযোগ মন্ত্রী পদ দিয়ে পুরস্কৃত করার নির্দেশ দেওয়া হইলো ।

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: শয়তানটার ফাঁসি না দিলে এমন ঘটনা আবারও ঘটবে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
তুফান সরকারকে ফাঁসি দিলে ভবিষ্যতে শ্রমিক নেতাদের সর্বোচ্চ পদ মন্ত্রী হবে কে?

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নির্ঘাত সে আগামীর মন্ত্রী !!!

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আমিও সেটাই হলফ করিয়া বলিলাম গিয়াস ভাই। মন্ত্রী পদ ঠেকায় কেডায়।

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এবরাও আওয়ামীলীগ তাকেও অনুপ্রবেশকারী বলবে কি ?
হাতে নাতে অপরাধী ধরা পড়লেই নতুন বাকোয়াজ চালূ করেছে তারা- অনুপ্রবেশকারী! আর বহিস্কার করে দায় মোচনের চেষ্টা!
শুধূ বহিস্কার নয়.. দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই!
আর ট্যাগিং বাজী আর কত???? দয়া করে বন্ধ করুন!

অপরাধীকে বাঁচাতে যতই এসব পথে হাটবেন ততই অপরাধ বাড়বে!
দায় নিয়ে পদত্যাগ করুন। অপরাধী আইনের নিজস্ব ধারায অপরাধীকে শাস্তি দিক!
তবেই সততা প্রমাণীত হবে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
বগুড়ার একমাত্র বৈধ সরকার তুফান সরকার ও মতিন সরকার

জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি তুফান সরকারের Curriculum Vitae

"২০১২ সালের ৪ এপ্রিল তুফানকে ইয়াবা, ফেনসিডিলসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তিনি জামিনে বেরিয়ে আসেন। একই বছরের ২০ জুলাই একটি হত্যাচেষ্টার মামলায় তুফান এবং তাঁর তিন ভাই ঝুমুর, ওমর ও সোহাগ গ্রেপ্তার হন। তবে কোনোবারই তাঁদের বেশি দিন জেলে কাটাতে হয়নি।

বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মণ্ডল বলেন, ছাত্রী ধর্ষণ ও নির্যাতনের দুটি মামলাসহ তুফান সরকারের বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মাদক ব্যবসাসহ নানা অপরাধে পুলিশের নথিতে ছয়টি মামলার তথ্য রয়েছে। ২০১৫ সালে র‌্যাব কয়েক শ বোতল ফেনসিডিলসহ তুফান সরকারকে তাঁর বাসা থেকে গ্রেপ্তার করেছিল। ২০১৩ সালে যুবদলের নেতা ইমরান হত্যা মামলার আসামি ছিলেন তিনি। " সুত্র: দৈনিক প্রথম আলো, আগষ্ট ১, ২০১৭

জেলা যুবলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মতিন সরকার (তুফান সরকারের বড় ভাই) এর Curriculum Vitae

"২০১২ সালের ২৪ আগস্ট যুবলীগের নেতা মতিনকে চামড়া গুদাম লেনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে ফেনসিডিল, বিয়ার, হেরোইন, বিদেশি চাকু, জুয়া খেলার সরঞ্জাম, ১০ লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। পরদিন র‌্যাবের তৎকালীন অধিনায়কের অপসারণ দাবিতে শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে যুবলীগ।

তখন পুলিশ জানিয়েছিল, মতিন শহরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে সদর থানায় ছয়টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ২০০১ সালের একটি অস্ত্র মামলায় তাঁর ২৭ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। এ ছাড়া ২০০৬ সালে তিনটি, ২০০৩ সালে একটি এবং ২০০১ সালেও দুটি মামলা হয়। এ পর্যন্ত পুলিশ তাঁকে চারবার, র‌্যাব দুবার এবং যৌথ বাহিনী একবার গ্রেপ্তার করেছে।

পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, ১৯৯৮ সালের ১৮ জুন নুরানী মোড়ে খুন হন গোলাম রসুল। এই হত্যাকাণ্ডে মতিনের নাম আসে। ২০০১ সালে চকসূত্রাপুরে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে খুন হন মতিনের ঘনিষ্ঠ মুন্সি উজ্জ্বল। মাটিঢালি বাণিজ্য মেলার মাঠে ২০১১ সালে খুন হন যুবলীগের নেতা শফিক চৌধুরী। এ ঘটনায়ও মতিনের নাম আসে। ২০১২ সালের ২ ডিসেম্বর যুবদলের নেতা ইমরান হত্যার প্রধান আসামি ছিলেন মতিন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পুলিশ তাঁকে অভিযুক্ত করেনি। "

সুত্র: দৈনিক প্রথম আলো, আগষ্ট ১, ২০১৭

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮

নতুন বলেছেন: রাস্ট্র ভন্ডামী না ছাড়লে এই সব চলতেই থাকবে।

এই নেতারাই তুফান মেইল চালায়... কিন্তু কেউই স্বীকার করেনা। তারাই এদের ব্যবহার করে ক্ষমতায় আসে... তাই এরা যা ইচ্ছা তাই করার সাহস পায়।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
ক্ষমতার মসনদে টিকে থাকার জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনী গুলোকেও নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করা থেকে চাপ প্রয়োগে বিরত রাখে রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিরা। সেই সুযোগে ফ্রান্কেনস্টাইন হয়ে উঠে তুফান সরকারের মতো ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা; এবং তাদের কর্মই ক্ষমতাসীন দলটির ক্ষমতা হতে প্রস্থান নিশ্চিত করে।

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: নির্ঘাৎ সে আগামী দিনের মন্ত্রী!

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

দেড় হাজার বোতল ফেন্সিডিলসহ র‌্যাব-১২ বগুড়ার বিশেষ কোম্পানির সদস্য কর্তৃক গ্রেফতার হওয়ার পূর্বে তুফান সরকার ছিলো বগুড়া শহর শ্রমিক লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক। ঐ ঘটনার পরে জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে প্রমোশন পেয়ে হয়েছে শ্রমিকলীগের সভাপতি। এইবার সেখানে করেছে ধর্ষন; সেই সাথে সারা দেশে নিজের নাম ছড়িয়ে পড়েছে; এইবার মন্ত্রী হওয়া ঠেকায় কেডা?

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

আখেনাটেন বলেছেন: অাইনের শাসন না থাকলে এরকম তুফান টর্নেডো চালিয়েই যাবে।

মানুষ হলেও অামাদের সকলের মনেই একটি পশু বাস করে। কেউ পারিবারিক মূল্যবোধ, নৈতিক দৃঢ়তা দ্বারা এই অশুভ প্রেতাত্মাকে খোলসবন্ধি করে রাখে। শত প্রতিকূল অবস্থাতেও নিজের সেই অবস্থান থেকে চ্যূত হয় না।

কিন্তু সর্বনাশের কথা হচ্ছে আমাদের সমাজে দিনকে দিন এই মূল্যবোধ, নৈতিকতা শব্দগুলো হারিয়ে গিয়েছে, যাচ্ছে। ফলেই চারপাশের এই লাগামহীন নষ্টামীর হুড়োহুড়ি। যা দেশের মাথা পর্যন্ত গিলে ফেলেছে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
"মানুষ হলেও অামাদের সকলের মনেই একটি পশু বাস করে। কেউ পারিবারিক মূল্যবোধ, নৈতিক দৃঢ়তা দ্বারা এই অশুভ প্রেতাত্মাকে খোলসবন্ধি করে রাখে। শত প্রতিকূল অবস্থাতেও নিজের সেই অবস্থান থেকে চ্যূত হয় না।"

আপনার সাথে পুরোপুরি একমত। কানাডায় আসার পরে ২য় বছর যে বাসায় থাকতাম সেই বাসার অধিবাসি ছিলাম ৩ জন। আমি; অনার্স প্রথম বর্ষের একটা ছেলে ও অনার্স ৩য় বর্ষের একটা মেয়ে। ৩ জনের জন্য ১ টাই ওয়াশ রুম, ১ টাই রান্নাঘর ও ১ টাই ড্রইং রুম ছিলো। নিজের বাবা-মাকেও কখনও বলি নাই যে আমি যে বাসায় থাকি ঐ বাসায় বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া একটা মেয়েও ভাড়া থাকে হে হে হে।

আর আমাদের তুফান সরকাররা মেয়ে মানুষকে ক্যাডার দিয়ে বাড়ি থেকে উঠিয়ে নিজের বাড়িতে নিয়ে ধর্ষন করেই ক্ষান্ত হয় না; ধর্ষনের পরে নির্যাতিতা মেয়ে ও তার মায়ের মাথাও ন্যাড়া করে দেয়। এটাই আমার দেশ; আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভাল বাসি।

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: কিছু বলার নেই! আওয়ামী লীগ করলেতো সবই মাফ!

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
শুধু আওয়ামীলীগ বলে কথা না; ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের ক্ষেত্রে সব সমই আইন থমকে যায়। আইনের হাত নিরিহ মানুষের হয়রানি পর্যন্তই সীমাব্ধ থাকে।

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

আখেনাটেন বলেছেন: দারুন অভিজ্ঞতা। অাপ ভালো তো জগত ভালো।

আমার নিজের কথা বলতে পারি। ঐ রকম এক বাসায় থাকতাম না। তবে এসাইনমেন্ট, থিসিস ইত্যাদির কাজে একই রুমে রাতবিরাতে পড়েছি, থেকেছি, আড্ডা দিয়েছি। কখনই মনে হয় নি নষ্টামীর কথা। যস্মিন দেশে যদাচার।

দেশে এই সংস্কৃতি গড়ে উঠে নি। মেয়েদেরকে আমরা এখানে শুধুই ভোগের বস্তু হিসেবে দেখতে পছন্দ করি। তাই ঢাকা মেডিক্যাল থেকে বের হয়েও গৃহিনী হিসেবে জীবনযাপন করতে হয়। এক পরিচিত জনের কথা বললাম। ব্যতিক্রম কিছু কিছু আছে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:১৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
উপরে মন্তব্য তো অনেক সেন্সর করে লিখেছি; ১ বছরের অভিজ্ঞতা লিখলে পুরাও বাংলা সিনেমা হইয়া যাইবেক হে হে হে :P

শুধু বলি সকাল বেলা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় যা হতো প্রতিদিন; আমি ওয়াশরুমে; দেখা গেলে ঐ মেয়ে দরজায় নক করতেছে; অথবা সেই মেয়ে ওয়াশরুমে; আমি দরজায় নক করেছি হি হি হি ;)

১০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:২৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: পলাশ ভাই বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের ক্ষমতায় টিকে থাকাটাও আগামী প্রজন্মের জন্য ইতিহাস হয়ে থাকবে ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমিও সেটা মনে করি; ২০১৪ সালের নির্বাচনটা শুধু বাংলাদেশই না; সারা বিশ্বের রাষ্ট্র বিজ্ঞানীদের গবেষণার মাল-ম্যেটেরিয়াল যোগাবে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পঠিত বিষয়ও হয়ে উঠবে। শুধু নির্বাচনী মডেলের জন্যই না; পুরো সংসদের সবাই সরকারি দল হে হে হে।

আমার ব্যক্তিগত মতামত হলও আওয়ামীলীগকে আগামী বছরের নির্বাচনে আবারও সিলেকশন করা (নির্বাচিত করা না কিন্তু)। তাদের উন্নয়ন মডেলে দেশটাকে কোথায় নিয়ে যেতে চায় যেটা দেশের নাগরিকদের জানা দরকার; মাহাথির মোহাম্মদ ১৭ বছরে মালয়েশিয়া বানিয়েছিল; আওয়ামীলীগ ১৫ বছরে নিশ্চয় মালয়েশিয়ার ৯০ % অর্জন করেবে নিশ্চয়। আর সেটা করতে না পারলে স্বৈর শাসকদের কি পরিণতি হয় সেটা নিশ্চয় ক্ষমতাসীন দলের কর্তা ব্যক্তিরা খুব ভাল করেই জানে :-B B:-)

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫২

নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: ঢাকাবাসী বলেছেন: নির্ঘাৎ সে আগামী দিনের মন্ত্রী!

আওয়ামী লীগের পরবর্তী মন্ত্রিসভাঃ
দুর্যোগ ও ত্রাণমন্ত্রিঃ তুফান সরকার নারী ও শিশু মন্ত্রিঃ নইম আশরাফ
স্থানীয় সরকার মন্ত্রীঃ আনিসুল হক শিক্কামন্ত্রিঃ মাল মুহিত

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:০২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনার মন্ত্রীর লিষ্ট দেখে হাঁসতে হাঁসতে পইড়া গেলাম চেয়ার থাইকা =p~ =p~ আমি তো মনে করেছিলা ভিকারুনেসার শিক্ষক পরিমলকে শিক্ষামন্ত্রী হাবে দেখুম আগামী মন্ত্রীসভায় ;)

১২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০২

প্রোলার্ড বলেছেন: বিম্পির প্রতিষ্ঠাতার জন্মস্থান বগুড়ায় আওয়ামী লীগের রাজত্ব কায়েম করা এই নেতাদেরকে তো আওয়ামী লীগের মাথায় তুলে নাঁচা উচিত । গোপালগন্জে বিম্পির কোন নেতা যদি রাজ করে তাহলে তাকে কি খালেদা-তারেক অগ্রাধিকার দেবে না ?

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:২৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
বিএনপি ১৯৯১-১৯৯৬ ও ২০০১-২০০৬ ক্ষমতায় ছিলো; তয় গোপালগন্জে বিম্পির তুফান সরকার ও মতিন সরকারের মতো নেতা জন্ম দিয়েছে সেই রকম কোন খবর শুনা যায় নাই। তবে আপনি মনে হয় আমার নিম্নোক্ত কথা গুলো পড়েন নি!!!

"সরকারি-বেসরকারি স্কুল-কলেজ গুলোতে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের অবৈধ উপায়ে স্কুল-কলেজ গুলোতে ভর্তির ব্যবস্হা বন্ধ করা সম্ভব না হলে তুফান সরকারের মতো ক্ষমতাসীন দলের হাজারো নেতা-কর্মীর হাতে অনন্ত কাল ধরে মেয়েরা ধর্ষিত হতে থাকবে; ধর্ষণের বিচার চাইলে ধর্ষিতা মেয়ে ও মায়েদের একই ভাবে মাথা ন্যাড়া করে লাঞ্ছিত হতে থাকবে। সরকারে ক্ষমতাসীন দলটি যদি আওয়ামীলীগের পরিবর্তে বিএনপি, জাতিয় পার্টি ও জামাতে ইসলামিও হয় দুঃস্থের দুর্বলতার (আর্থিক, শিক্ষাগত, শারীরিক শহ যে কোন প্রকার) সুযোগ নিতে ক্ষমতাসীন দলের হাজারো নেতা-কর্মীর অভাব হবে না এটা আমি হলফ করেই বলতে পারি। "

১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: রাষ্ট্র এখন বেরাষ্ট্র।
এখানে এমন ঘটনা ঘটতেই থাকবে।

কেননা জনগণ মেরুদন্ডহীন।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:২৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

"ক্ষমতার মসনদে টিকে থাকার জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনী গুলোকেও নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করা থেকে চাপ প্রয়োগে বিরত রাখে রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিরা। সেই সুযোগে ফ্রান্কেনস্টাইন হয়ে উঠে তুফান সরকারের মতো ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা; এবং তাদের কর্মই ক্ষমতাসীন দলটির ক্ষমতা হতে প্রস্থান নিশ্চিত করে।"

১৯৯৬ ও ২০০৮ সালে সালের নির্বাচনে বিএনপি এর হেরে যাওয়া ও ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামীলীগের হেরে যাওয়া থেকে যদি দল দুইটি শিক্ষা নিতো তবে তুফান সরকার ও মতিন সরকারের মতো মানুষদের আবারও প্রট্রোনাইজ করতো না ক্ষমতাসীন দলটি।

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়ার চেস্টা করতে গিয়ে ধর্ষিত হয়েছে, এটা ঘটার কারণ জাতি তার দরকার অনুসারে "কলেজে সীটের ব্যবস্হা করতে পারেনি"; অথচ জাতির সম্পদ আছে; সরকারের মগজ নেই।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৩৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
"জাতির সম্পদ আছে; সরকারের মগজ নেই"

দারুণ মন্তব্য করেছেন চাঁদগাজি ভাই। সর্বকালের অন্যতম সেরা অর্থনীতিবিদ মিল্টন ফ্রিডম্যানের একটা জনপ্রিয় উক্তি আছে "Governments never learn. Only people learn."

১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সোহানী বলেছেন: জনগন তালিয়া বাজাও।

দেশ ব্যপুক উন্নতির হিমালয় ছুই ছুই করছে বলেইতো গার্মেন্টস্ কর্মীর আর রিক্সাওয়ালার বাপের মেয়ে কলেজ ও পর্যন্ত পড়ার দাড় প্রান্তে পৈাছেছে.... অারে ওর তো কারো বাসায় কাজ করা বা গার্মেন্টস্ এ ঢুকার কথা। দেশে শ্রমিক সংখ্যার কমে যেতে পারে এ চিন্তা করেই কিনা যাবতীয় নেতা-পাতি নেতারা দেশকে উন্নতির হিমালয় পথের বাধাঁ অপসারন করছে। আর সবাই কি সব ধর্ষন টর্ষন বলছে..... কেউ একটু তার উন্নতির হিমালয়ের সামিলের বিষয়টি ভেবে দেখে না.... আরে ধর্ষন আবার কি, এটা এন্টাটেইনমেন্ট বা সাময়িক একটু রিলাক্স.......এটা নিয়ে বাড়াবাড়ির কি আছে। দেখেন না পুতিদিন জি বাংলা বা স্টার চ্যানেল দেইখা জনগন একটু স্মার্ট হতে পারলো না.....। আমি না ভাবলে ও সরকারী পর্যায় থেকে ভাবে বলেই তুফান ও তার ভাই এর দিন দিন প্রমোশন হচ্ছে। আর মন্ত্রীত্ব.... আমি হলপ করে বলতে পারি এ টার্মে না হলে ও পরবর্তী টার্মে তার মন্ত্রিত্ব ঠেকায় কে!!!!!!!..................

তালিয়া হবে সাথে হিন্দি গান...................

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৪৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপু, আপনার মন্তব্যের উত্তরে আর কি লিখুম; এর চেয়ে আপনার জন্য আজকের ব্রেকিং নিউজের একটা লিংক দেই।

ফেসবুকে মরা ছাগলের খবর শেয়ার, সাংবাদিক গ্রেপ্তার

খবরের সারাংশ:

""দুস্থদের মাঝে প্রানিসম্পদ মন্ত্রীর বিতরণ করা ছাগলের মরে যাওয়ার খবর ফেসবুকে শেয়ার করায় ৫৭ ধারায় এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অন্য সাংবাদিকের মানহানির মামলায় সাংবাদিক গ্রেপ্তার"

"গত ২৯ জুলাই মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ তাঁর নিজ এলাকা ডুমুরিয়ায় কয়েকজন দুস্থ ব্যক্তির মাঝে হাঁস, মুরগি ও ছাগল বিতরণ করেন। জুলফিকার আলী নামের এক ব্যক্তির পাওয়া ছাগল এদিন রাতে মারা যায় বলে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এই খবর ফেসবুকে শেয়ার করার অভিযোগে খুলনার স্থানীয় দৈনিক প্রবাহের ডুমুরিয়া উপজেলা প্রতিনিধি আব্দুল লতিফ মোড়ল বিরুদ্ধে ৫৭ ধারায় মামলা করেন যশোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক স্পন্দন পত্রিকার ডুমুরিয়া উপজেলা প্রতিনিধি সুব্রত ।"
"ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস বলেন, মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, প্রতিমন্ত্রীর বিতরণ করা ছাগল মারা যাওয়াসংক্রান্ত সংবাদ ফেসবুকে শেয়ার করেছেন লতিফ। এতে প্রতিমন্ত্রীর সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে।"

"মামলার বাদী হওয়ার কারণ জানতে চাইলে সুব্রত বলেন, ‘আমরা বরাবরই আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত। বিষয়টি খারাপ লেগেছে। তাই বাদী হয়ে মামলা করেছি।’"

কথাসাহিত্যিক Moinul Ahsan Saber এর মন্তব্য আর একটু বিনোদন =p~ =p~

"ছাগলটা যদি জানত, ৫৭ ধারা এরকম, ও হয়তো না মরে আত্মহত্যা করত।"



১৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তুফানের শাস্তির আগে এখনই ঐ পুলিশকে(যে ছেড়ে দিয়েছিল) লাথি মেরে চাকুরি থেকে বরখাস্ত করা উচিত আর জেলে ঢোকানো উচিত...

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৪৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
পুলিশ ঘুষ খেয়ে অপরাধিকে ধরে না বা ধরেও ছেড়ে দেয় কথা সত্য; তবে ক্ষমতার মসনদে টিকে থাকার জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনী গুলোকেও নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করা থেকে চাপ প্রয়োগে বিরত রাখে রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিরা।

১৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: @সোহানী আপুর মন্তব্যে লাইক দিলাম সাথে লেখককে ধন্যবাদ ।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৪৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
@সোহানী আপুর মন্তব্যে আমিও লাইক দিছি =p~

১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ক্লে ডল বলেছেন: "দলের ভিতর কাউয়া ঢুকছে"। তাহারা এসকল কর্মকাণ্ড করে। এতে মন্ত্রী, সরকার বা রাষ্ট্র কাহারো কোন দায় নাই।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৫৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
এইবার কাউয়া ঢুকে নাই রে ভাউ; বগুড়ার একমাত্র বৈধ সরকার হইলো তুফান সরকার ও তার বড় ভাই মতিন সরকার। আজকের প্রথম আলোর সংবাদের ছবি এই গুলা

ছবি: বগুড়ার পুলিশ সুপারের সাথে বগুড়ার প্রধান বৈধ সরকার =p~ তুফান সরকারের বড় ভাই মতিন সরকার

ছবি: নৌপরিবহন মন্ত্রীর সাথে বগুড়ার প্রধান বৈধ সরকার =p~ তুফান সরকারের বড় ভাই মতিন সরকার =p~

১৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৫

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: মাহাথির মোহাম্মদ ১৭ বছরে মালয়েশিয়া বানিয়েছিল; আওয়ামীলীগ ১৫ বছরে নিশ্চয় মালয়েশিয়ার ৯০ % অর্জন করেবে নিশ্চয়।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৫৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
প্রধানমন্ত্রী অবশ্য বলেছেন দেশকে সিঙ্গাপুর বানাবেন। সিঙ্গাপুর হওয়ার চান্স হাতছাড়া করা উচিত না বলে আমি মনে করি। আর এই জন্য আমি চাই আওয়ামীলীগকে ২০১৮ সালেও ২০১৪ সালের মতো আর একটা নির্বাচন করে ২০২৩ সালে পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকুক। ভোট দিয়া কি করুম যদি দেশ সিঙ্গাপুর হইয়া যায় =p~ =p~

২০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৮

দূরন্ত দীপ্ত বলেছেন: সঠিক কথাগুলো লিখেছেন।আপনার প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা রইল।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৫৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ।

২১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এর দায়িত্ব রাট্র এড়াতে পারে না।। কারন সরকারী সহায়তা!!

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৫৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আমিও সেটাই মনে করি;

রাষ্ট্র যদি এস এস সি পাশ সকল ছেলে-মেয়ের কলেজে ভর্তির ব্যবস্হা নিশ্চিত করত তবে আজকে ঐ মেয়েটিকে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতার কাছে যেতে হতো না কলেজে ভর্তির সুযোগ করে দেওয়ার জন্য; কলেজে ভর্তির কথা বলে ক্ষমতাসীন দলের ঐ নেতা মেয়েটিকে নিজ বাড়িতে ডাকতে পারত না।

২২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:৩৭

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আওয়ামীলিগ সরকার তাদের কিছু পাতি নেতা পেতাদের জন্য দেশ চালাতে অক্ষম হয়ে পড়ছে ।ক্ষমতা থেকে তাদের অবসর দেয়া উচিত ।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:০৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এটা শুধু আওয়ামীলীগ সরকারই না; বাংলাদেশের প্রায় সব রাজনৈতিক সরকারই একই কাজ করেছে; স্বাধীনতার পরের সরকার থেকেই এই অপরাজনিতীর সুচনা। এই অপরাজনিতীর চর্চা করতে গিয়েই দেশের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছিল; যেই বিশৃঙ্খলার সুযোগ নিয়েছিল ৭৫ এর সুযোগসন্ধানীরা।

ক্ষমতার মসনদে টিকে থাকার জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনী গুলোকেও নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করা থেকে চাপ প্রয়োগে বিরত রাখে রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিরা। সেই সুযোগে ফ্রান্কেনস্টাইন হয়ে উঠে তুফান সরকারের মতো ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা; এবং তাদের কর্মই ক্ষমতাসীন দলটির ক্ষমতা হতে প্রস্থান নিশ্চিত করে।

২৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১৭

হেৃদওয়ানুল জান্নাহ বলেছেন: ইউরোপ, আমেরিকার মত দেশে এসব হয়-- বাংলাদেশে হতেই পারে। নইলে কি বোঝা যাবে উন্নয়ন??এগুলো হল-উন্নয়নের প্রমাণ।

জাতীয় ভন্ডামী আর নোংরামী সব.........

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:০৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সর্বকালের অন্যতম সেরা অর্থনীতিবিদ মিল্টন ফ্রিডম্যানের একটা জনপ্রিয় উক্তি আছে "Governments never learn. Only people learn."

নিজেদের মা-বোনদের ইজ্ততের বিনীময়ে আমরা শিখতেছি; শিখতেছি বাবা-ভাইদের প্রাণের বিনীময়ে।

২৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: সাধারণত ধর্ষকেরা রাজনীতিবিদ হয়, যে দলেরই হউক। কিন্তু মাদক ব্যবসায়ীরা যে অবস্থায় চলে এসেছে সেটা ভয়াবহ। এইদুইটা অপরাধ এত বেড়েছে সরকার এর দায় না নিয়ে পারেনা।

শুভকামনা লেখকের জন্য।

২৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

নিয়াজ সুমন বলেছেন: নামেই স্বাধীন, বস্তুত আমরা সবাই পরাধীন!

২৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬

কানিজ রিনা বলেছেন: দেশে সর্বচ্চ গোয়েন্দার ততপর বাড়ালে এসব
পাতি নেতা উপনেতার হুকুমে কি করছে
তা জেলা প্রশাক ডিসি এসপির নলেজে
দিয়ে ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। এসব ধর্ষনকারীরা
কোনও না কোনও ভাবে নেশা জাতীয় দ্রব্য
ব্যবসা ভক্ষনে জড়িত। এরা উপনেতাদের হাত
ধরে ক্ষমতার অপব্যবহার করে যাচ্ছে। গ্রাম
মফস্যলে চার দোকান থেকে শুরু করে ওষুধের
দোকানে গাঁজা ফেনসিডিল ইয়াবা মদ বিক্রি
হয় সবই এসব পাতি নেতাদের দৌড়াত্ব।
জেলা উপজেলা কর্মকর্তা ব্যক্তিত্ব এদের থেকে
টাকা পায়। তাইত পাতি নেতারা সন্ত্রাসী
কার্জক্রম থেকে ধর্ষন সহ সকল প্রকার অন্যায়
কাজের সাথে জড়িত। থানা গুলতে অনেক
অনেক ন্যায় নিতিবান কর্মকর্তা আছে। যারা
উপনেতার চোখ রাঙানীতে চুপ থাকেন।
ন্যায়বান প্রশানিক কর্মকর্তার ঠিকমত কাজ
করতে দেয়না এসব পাতিনেতা উপনেতারা।
তাই সরকারের অতিসত্তর কঠিন দৃষ্টি প্রসাশনিক কর্মকর্তার সর্বচ্চ ক্ষমতা প্রদান
পাতিনেতা উপনেতার উপর সর্বক্ষন দৃষ্টি রাখা।
গ্রাম মফস্যল শহর সবখানেই গোয়েন্দা ততপরতা বাড়ানো অতি জরুরী। কারন নেশার
ব্যবসায় রাতারাতি বড়লোক হওয়া বেকার
যুবকেরা জড়িয়ে পড়ছে বেশী কোনও না
কোনও দলের পাতিনেতার হাত ধরে। ধন্যবাদ।

২৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:৩২

মুস্তাফিজুর ২৪৭ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া…..গুরুত্বপূর্ণ একটি বিসয় তুলে ধরার জন্য। এই লেখা পোষ্টগুলি আমার খুব ইনফরমেটিভ মনে হয়।

ইনফর্মেশন ও টেকনোলজি বিষয়ে বাংলা ভাষায় নতুন নতুন খবরাখবর পেতে ঘুরে আসুন<< busybeebd bangla blog

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.