নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জানুয়ারির মাসের ২৫ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশের উপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে:শীত মোকাবেলায় এখনই প্রস্তুতি শুরু করা দরকার।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

ছবি: হিমালয় পর্বতের পাদদেশে ঘন কুয়াশার অবস্থান (বাংলাদেশ সময় ২৭ শে জানুয়ারি ভোর ৪ টা)

পোষ্ট আপডেট ৩:

কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে আজ থেকে পরবর্তী ১/২ দিন উত্তরাঞ্চলের জেলা পঞ্চগড়, নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুরে কুয়াশা যুক্ত আবহাওয়া বিরাজ করবে। এর ফলে তাপমাত্রা কিছুটা কমে যাবে। রাতের তাপমাত্রা ৭ থেকে ১০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড থাকতে পারে। সারা দেশের এই কুয়াশা বিস্তারের সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম। এটাই এই পোষ্টের শেষ আপডেট। সবাইকে ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

পরবর্তী একটা পোষ্টে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবো কেন আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল গুলো ৭২ ঘণ্টার বেশি সময়ের পূর্বাভাষ পুরোপুরি সঠিক হয় না। সমস্যা কোথায়? এই সমস্যার সমাধান কি?

পোষ্ট আপডেট ২:

ইউরোপিয়ান মহাকাশ সংস্থা (EUMETSAT’s) এর Meteosat নামক কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ ভারত মহাসাগর এর উপর অবস্থান করে প্রতিনিয়ত এই অঞ্চলের দেশ গুলোর বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত জলিয় বাষ্প, মেঘ, বায়ুপ্রবাহ, বৃষ্টিপাত, ফরেস্ট ফায়ার, ধুলো, কুয়াশা, স্নো, ডাস্ট, এর ছবি সংগ্রহ করছে। এই কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ ২৬ শে জানুয়ারি ভোর ৫ টায় নিম্নোক্ত ছবিটি সংগ্রহ করেছে। এই চিত্রে নীল রঙ্গের বাউন্ডারি দিয়ে হিমালয় পর্বতের পাদদেশে ঘন কুয়াশার অবস্থান নির্দেশ করা হয়েছে। একই সাথে বায়ু-প্রবাহের চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে বায়ু উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে প্রবাহিত হচ্ছে। বায়ুপ্রবাহের এই দিক অব্যাহত থাকলে এই ঘন কুয়াশা শুক্রবার বা শনিবারে বাংলাদেশে উত্তরাঞ্চলে প্রবেশ করবে।

ছবি: হিমালয় পর্বতের পাদদেশে ঘন কুয়াশার অবস্থান (বাংলাদেশ সময় ২৬ শে জানুয়ারি ভোর ৫ টা)

ছবি: হিমালয় পর্বতের পাদদেশে ঘন কুয়াশার অবস্থান (বাংলাদেশ সময় ২৬ শে জানুয়ারি ভোর ৫ টা)


পোষ্ট আপডেট ১:

গত ৪৮ ঘণ্টায় জেট স্ট্রিম (winds in the mid-levels of the atmosphere help guide low pressure systems as they move across the Globe. The jet stream is a powerful, high-altitude circulation system that carries weather around the Northern Hemisphere.) এর পথ উত্তর দিকে সরে যাওয়ার কারণে যতটুকু ঠাণ্ডা আবহাওয়া বিরাজ করার কথা ছিলও তা অপেক্ষা কম ঠাণ্ডা পড়বে বলে আশা করা যাচ্ছে যদি না পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় জেট স্ট্রিম এর পথ আবারও দক্ষিণ দিকে সরে আসে। একই কারণে শিরোনাম থেকে ভয়ংকর বিশেষনটা সরিয়ে দেওয়া হলো। জেট স্ট্রিম এর উত্তর দিকের বায়ু ঠান্ডা আর দক্ষিন দিকের বায়ু গরম ফলে এই জেট স্ট্রিম সামান্য উত্তর দিকে সরে যাওয়া মানে গরম বাতাস বাংলাদেশের উত্তর দিকে বিস্তার লাভ করা। বাতাসের তাপমাত্রা কিভাবে জেট স্ট্রিমের অবস্হানের উপর নির্ভর করে তা বোঝার সুবিধার্থে নিচে একটি ছবি দেওয়া হলো একই সাথে জেট স্ট্রিমের বর্তমানে অবস্হানের পথের একটি চিত্র যুক্ত করা হলো (Global Forecast System মডেল পূর্বাভাষ হতে প্রাপ্ত)।

ছবি: জেট স্ট্রিম ও তার দুই পাশে বাতাসের তাপমাত্রা



ছবি: জেট স্ট্রিমের বর্তমান অবস্হান (২৫ শে জানুয়ারি, দুপুর ১২ টা)

আমেরিকার আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল Global Forecast System (GFS) মতে জানয়ারী মাসের ২৫ তারিখের পর থেকে একটি শৈত্যপ্রবাহ পঞ্চগড়-দিনাজপুর জেলার উপর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা শুরু করবে ও পরবর্তী ২ দিনে সারা দেশে বিস্তার করবে। জানুরারি মাসের ২৭ তারিখ থেকে ২৯ তারিখ পর্যন্ত পুরো দেশে ঠাণ্ডা আবহাওয়া বিরাজ করবে।

ছবি: ২

Global Forecast System (GFS) আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেলের পূর্বাভাষ যদি সঠিক হয়ে থাকে (সম্ভাবনা শতকরা ৮০ ভাগ বা তার চেয়ে বেশি) তবে এই শৈত্যপ্রবাহ কয়েক দিন পূর্বে বয়ে যাওয়া শৈত্যপ্রবাহের চেয়েও ঠাণ্ডা হতে পারে। বিশেষ করে পঞ্চগড়-দিনাজপুর-নীলফামারী জেলায় প্রচণ্ড ঠাণ্ডা পরবে ও রাত ও সকাল বেলার তাপমাত্রা বছরের একই সময়ের গত ৩০ বছরের (১৯৮১ থেকে ২০১০ সাল) গড় তাপমাত্রা অপেক্ষা ৫ থেকে ১০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড কম থাকবে।

ছবি: ৩

ছবি: ৪

পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের জেলা গুলোতে জানুয়ারি মাসের ৩০ ও ৩১ তারিখে তাপমাত্রা (বিশেষ করে কক্সবাজার, বান্দরবন জেলায় রাতের তাপমাত্রা ৫-১০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডে চলে আসতে পারে)।

ছবি: ৫

২, ৩, ৪, ও ৫ নম্বর চিত্র: গত ৩০ বছরের (১৯৮১ থেকে ২০১০ সাল) গড় তাপমাত্রা অপেক্ষা বাতাসের তাপমাত্রা কত ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড কম থাকবে।

নিচের ৬ ও ৭ নম্বর চিত্র: ৫০০ মিলিবার উচ্চতায় Geopotential Height Anomaly map নির্দেশ করতেছে।

ছবি: ৬

ছবি: ৭

৫ ও ৬ নম্বর চিত্রের নীল রং নির্দেশ করতেছে স্বাভাবিকের চেয়ে ঠাণ্ডা বাতাসের উপস্থিতি; পক্ষান্তরে বাদামি-লাল রং নির্দেশ করতেছে স্বাভাবিকের চেয়ে গরম বাতাসের উপস্থিতি। ৫০০ মিলিবার উচ্চতায় বাতাস পশ্চিম দিক থেকে পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে থাকে। জানুয়ারি মসের ২৭ তারিখে গরম বাতাস পাকিস্তানের উপর অবস্থান করবে ও ধীরে-ধীরে বাংলাদেশের দিকে অগ্রসর হতে থাকবে। ফেব্রুয়ারি মাসের ১ তারিখ থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করা শুরু করবে ঐ গরম বাতাস ফলে দেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করবে।

ইতিমধ্যেই এ বছর বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের (পঞ্চগড়-দিনাজপুর-নীলফামারী জেলায়) গত ৫০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এবছর বর্ষা মৌসুমের বন্যায় ঐ সকল জেলার প্রান্তিক কৃষকরা ধান উৎপাদনে ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে ঐ সকল কৃষি জমির উপর নির্ভরশীল শ্রমিকদের কাজের সুযোগ সংকুচিত হয়ে গেছে ও অনেক কৃষি শ্রমিক মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তাই

উত্তরাঞ্চলের জেলা গুলোতে কর্মরত প্রশাসনের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন সেচ্ছেসেবক প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রতি বিনীত অনুরোধ পূর্ব-প্রস্তুতি নিয়ে রাখেন এখন থেকে যাতে করে শীত চলে যাওয়ার পরে সরকারি কম্বল বা শীত বস্ত্রগুলো বিতরণ করতে না হয়। সম্ভব হলে ২৪ তারিখের মধ্যেই শীত বস্ত্রগুলো বিতরণ করে ফেলুন।

================================================
বাংলাদেশে দুঃস্থ মানুষদের মাঝে শীত-বস্ত্র বিতরণে সাহায্যের অনুরোধ।
================================================

প্রতিবছর মনস্থির করি এই বারই শেষ বার। এর পরে আর কারো কাছে বাংলাদেশে দুঃস্থ মানুষদের মাঝে শীত-বস্ত্র/বন্যার দুর্গত মানুষদের জন্য সাহায্যের অনুরোধ করবো না। কিন্তু প্রতি বছর দেশে শীত ও বন্যার সময় পরিচিত মানুষরা আবারও অনুরোধ করে দুর্গত মানুষের জন্য অর্থ সাহায্য করে দেন না। যথাবিহিত গতবছরে করা পণ ভেঙ্গে আবারও নেমে পড়তে হয়; আবারও অনুরোধ করতে হয় পরিচিত মানুষদের। কারণ, আমি জানি আমার পূর্বের সকল অনুরোধে তারা সাড়া দিয়েছে; এবারেও দিবেন।

গতকাল ওয়াটারলু-কিচেনার বাংলাদেশি কমিউনিটিতে একটা ইমেইল করেছিলাম বাংলাদেশে দুঃস্থ মানুষদের মাঝে শীত-বস্ত্র বিতরণে সাহায্যের অনুরোধ জানিয়ে। ইমেইল করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বেশ কয়েকজন পরিচিত মানুষ অর্থ-সাহায্যে এগিয়ে এসেছে। সংগৃহীত অর্থ দিয়ে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলা ও পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার দুঃস্থ মানুষদের মাঝে শীত-বস্ত্র বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছি। এবছর বর্ষা মৌসুমের বন্যায় ঐ দুইটি জেলার প্রান্তিক কৃষকরা ধান উৎপাদনে ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে ঐ সকল কৃষি জমির উপর নির্ভরশীল শ্রমিকদের কাজের সুযোগ সংকুচিত হয়ে গেছে ও অনেক কৃষি শ্রমিক মানবেতর জীবন যাপন করছেন।

পরিচিত দুই মানুষ বর্তমানে পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলা ও নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। বাংলাদেশ থেকে আপনার পরিচিত কেউ সরাসরি শীত-বস্ত্র পাঠাতে পারবেন ঐ ২ টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে।

প্রবাসীরা পে-পাল বা ই-মেইল মানি ট্রান্সফার এর মাধ্যমে আমার কাছে পাঠাতে পারেন: পাঠানোর মেইল ঠিকানা: ([email protected])। আমি আপনাদের পক্ষ হতে সংগৃহীত অর্থ তাদের কাছে পৌছাতে পারবো।


সবাই ভাল থাকবেন। আপনাদের অতিরিক্ত কিছু জানার থাকলে জিজ্ঞাসা করার অনুরোধ রইল।




সংগৃহীত অর্থ দিয়ে ২০০ টি কম্বল কিনে সৈয়দপুর ও বোদা উপজেলা নীর্বাহি অফিসারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে ঐ এলাকার দুষ্হ্য মানুষদের মাঝে বিতরণ করার জন্য। আপনাদের সহযোগিতার জন্য আন্তরিক ভাবে ধ্যনাদ।


--------------------------------------------------------------------
Upper Air Analyses: Geopotential Height
--------------------------------------------------------------------
The upper air analyses depict the atmospheric conditions at various standard altitude levels. The geopotential height of the 500 hPa pressure surface shows approximately how far one has to go up in the atmosphere before the pressure drops to 500 hPa (i.e. 500 millibars). This is indicative of the average temperature of the column of air under the 500 hPa pressure level. Larger thicknesses indicate warmer air. Height is a primary function of the average temperature of the air below that height surface. The location of this 500 mb line differs in the atmosphere depending on the temperature below it. A line drawn on a weather map connecting points of equal height (in meters) is called a height contour. That means, at every point along a given contour, the values of geopotential height are the same. Height contours are labelled in tens of metres (=decametres, ="dam") with an interval of 4 dam.

Since cold air is more dense than warm air, it causes pressure surfaces to be lower in colder air masses, while less dense, warmer air allows the pressure surfaces to be higher. Thus, heights are lower in cold air masses, and higher in warm air masses. [The density of air changes with temperature. As the temperature of air cools in becomes more dense and thus more compacted (takes up less volume). Thus, as air cools the height lowers since the air is becoming more dense.]

The anomay map above indicates that the geopotential heights are much below average for this time of year over Bangladesh and surrunding regions and implies colder than average temperatures across this region."

----------------------------------------------
The jet stream or winds
----------------------------------------------
The jet stream or winds in the mid-levels of the atmosphere help guide low pressure systems as they move across the Globe. The jet stream is a powerful, high-altitude circulation system that carries weather around the Northern Hemisphere. The main fuel behind it is the difference in temperature between the Arctic and the warmer regions to the south."

তথ্য সুত্র: Tropical Tidbits


**********************************************************************************
পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে চলমান ঘূর্ণিঝড়, টাইফুন কিংবা হ্যারিকেন থেকে জীবন ও সম্পদ রক্ষার্থে পরিচিত হউন ২ ডজন ওয়েবসাইট এর সাথে
**********************************************************************************



মন্তব্য ৭৯ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

আবিদা সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। উপকারী পোস্ট।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:

তাপমাত্রা কি হিমাংকের নিচে নেমে যাবে?

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: পন্বচগড় জেলার তেতুলিয়া উপজেলায় তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডের নিচে নেমে যেতে পারে। তবে এখনই বলা যাচ্ছে না হিমাংকের নিচে যাবে কি না। সেই সম্ভাবনা অনেক কম। তবে অসম্ভব না।

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ত্রান মন্ত্রী মায়া যা ব্যবস্থা করার করবেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
রাজীব ভাই, আপনি তো সাংবাদিক মানুষ। মন্ত্রীকে জানানোর ব্যবস্হা করেন নিজস্ব চ্যানেলে।

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভাবনার বিষয়,
তবে মৃত্যুর পূর্বে তাপমাত্র
মাইনাস দেখার খুব শখ!!

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
নূর ভাই, আপনার জিবদ্দশায় তা সম্ভব হতেও পারে যে হারে প্রতিবছর তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে।

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

আটলান্টিক বলেছেন: 8-| ঠান্ডা

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সরিষার তেল দিয়া মুড়ি মাখাইয়া লেপ মুড়ি দিয়া বসে বসে চিবাইতে থাকেন :P

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা!

আমাদের আবহাওয়া দফতর যদি এরকম অগ্রিম ভাবতে শিখত! হায় কবে হবে বোধোদয়!

অগ্রিম সতর্কতার জন্য অনেক ধন্যবাদ আবারো।

++++++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাই। বাংলাদেশে সরকারি অফিস গুলোতে কর্মরত মানুষদেরকে দেশের মানুষের কাছে জবাবদিহীতা করতে হয় না বলে তারা যথেষ্ট দায়িত্ববান হন না নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে। কাজের জবাবদিহিতা থাকলে মানুষ এমনিতেই নিজ দায়িত্ব সঠিক ভাবে পানন করার চেষ্টা করে।

আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ঢাকায় কত হতে পারে?

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
ঢাকায় ১০-১২ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড থাকবে। এর চেয়েও নিচে নামতে পারে ১/২ দিন (২৮ থেকে ৩০ তারিখ পর্যন্ত)

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশাল সমস্যা; অনেক মানুষের নিমোনিয়া হয়ে যেতে পারে! গরু ছাগলের মৃত্যু হওয়াও সম্ভব।

সরকার যদি মানুষকে জানায়, তারা যদি থাকার ঘরগুলোকে কোনভাবে গরম রাখতে পারে, তা'হলে রক্ষা

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
এবছর বর্ষা মৌসুমের বন্যায় ঐ সকল জেলার প্রান্তিক কৃষকরা ধান উৎপাদনে ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে ঐ সকল কৃষি জমির উপর নির্ভরশীল শ্রমিকদের কাজের সুযোগ সংকুচিত হয়ে গেছে ও অনেক কৃষি শ্রমিক মানবেতর জীবন যাপন করছেন।

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৬

সোহানী বলেছেন: পোস্টটা স্টিকি করার দরকার ছিল। এখন ও অনুরোধ সামুকে পোস্টটা স্টিকি করা হোক।

দেশের আবহাওয়া বিশারদরা কি জানে??

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপু, দেশের আবহাওয়া-বিদরা নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য দেশের মানুষের কাছে দায়বদ্ধ না; সর্বোপরি তাদের কাছে জবাবদিহি চাইবে এমন রাজনৈতিক নেতৃত্বের অভাব। ফলে বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরে কর্মরত মানুষরা হয়েছেন নচিকেতার সেই "আমি সরকারি কর্মচারী" গানের যথার্থ মডেল।

১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

নতুন বলেছেন: ফেসবুকে ছড়িয়ে দিতে হবে.... দেশে যেহেতু ফেসবুকের ব্যপক ব্যবহার হচ্ছে...তাই বিষয়টা পত্রিকায়ও আসবে যখন ফেসবুকে প্রচার শুরু করবে সবাই।

আমিও সেয়ার করছি... সবাইকে বলবো সবাই সেয়ার করুন..

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
প্রাকৃতিক দূর্যোগ আমরা বন্ধ করতে পারবো না কিন্তু পূর্ব প্রস্তুতি নিলে ক্ষয়-ক্ষতি অনেকাংশে কমিয়ে আনতে পারবো। যেমন কৃষকরা চারা গাছ রক্ষা করতে পারবে এই রকম শীত হতে। বয়ষ্ক মানুষদের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া সম্ভব। শিশুদের নিউমোনিয়া হওয়া থেকে রক্ষা করা সম্ভব। পোষ্ট দেশের মানুষের উপকারে আসলে ভাল লাগবে।

ভাল থাকবেন।

১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১২

অন্তরন্তর বলেছেন: বরাবরের মত সুন্দর পোস্ট। আপনার মেইল একটু চেক করবেন। শুভ কামনা।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ। আপনার মেইল পেয়েছি। ভাল থাকবেন।

১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



উপকারী পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ।

গুরুত্ব অনুধাবন করে পোস্টটিকে স্টিকি করায় সামু কর্তৃপক্ষকে মোবারকবাদ।

ভাল থাকুন।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ।

১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমাদের নসীব মনে হয় খারাপ ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
এটা একটা প্রাকৃতিক ঘটনা। শীতকালে শত্যপ্রবাহ হতেই পারে। আমার পোষ্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য মানুষকে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে নিরাপদ থাকা। সেই সাথে সরকারি ত্রান যেন শত্যপ্রবাহ শুরু হওয়ার পূর্বেই বিতরণ করা হয় সেই অনুরোধ করা। ভাল থাকবেন।

১৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভয়াবহ অবস্থা দেখতে পাচ্ছি।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:


লিটন ভাই, জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে প্রাকৃতিক নিয়মে ঘটা কিছু ঘটনার সক্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে সরা পৃথিবী ব্যাপী।
বৈজ্ঞানিকরা গত প্রায় ১০-১৫ বছর ধরেই এই পূর্বাভাষ করে আসছেন।

শীতকালে শৈত্যপ্রবাহ প্রাকৃতিক ঘটনা। আমার পোষ্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য মানুষকে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে নিরাপদ থাকা। সেই সাথে সরকারি ত্রাণ যেন শৈত্যপ্রবাহ শুরু হওয়ার পূর্বেই বিতরণ করা হয় সেই অনুরোধ করা।

আশা করি ভাল আছেন। এবারের বই মেলায় কি আপনার কোন বই বের হচ্ছে?

১৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: এর থেকে পরিত্রানের উপায় কি?
দরিদ্র মানুষ গুলো মরবে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
শীতকালে শৈত্যপ্রবাহ প্রাকৃতিক ঘটনা। তবে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে প্রাকৃতিক নিয়মে ঘটা কিছু ঘটনার সক্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে সরা পৃথিবী ব্যাপী। যেমন বন্যা, খরা, অতিবৃষ্টি। বৈজ্ঞানিকরা গত প্রায় ১০-১৫ বছর ধরেই এই পূর্বাভাষ করে আসছেন।

শীতে বৃদ্ধ ও শিশুদের বিশেষ যত্ন নিলে অনেক রোগ-বালাই থেকে মুক্ত থাকে। পূর্ব-প্রস্তুতি নিলে ক্ষয়-ক্ষতিও অনেক কমে আসে।


১৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

হাঙ্গামা বলেছেন: কয়েকদিন আগেই খবরটা পড়ছি।
তখন থেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছি।
যতটা সম্ভব আশেপাশের মানুষকে সাবধান করার চেষ্টা করছি।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
শুনে খুশি হলাম যে পূর্ব-প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। আশ-পাশের মানুষকেও পূর্ব-প্রস্তুতি নিতে বলুন। ভাল থাকবেন।

১৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আবহাওয়ার পূর্বাভাষ 'হতে পারে' নির্ভর, 'হবে' নির্ভর নয়।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:


আবুহেনা ভাই, আপনার কথা সত্য। আমাদের অর্জিত বর্তমান জ্ঞান দ্বারা আবহাওয়া পূর্বাভাষ ১০০% নিশ্চিত করে বলা সম্ভব না। তবে সব পূর্বাভাষ কিন্তু "হতে পারে" নির্ভর না। এমন অনেক পূর্বাভাষ আছে যা "হবে" নির্ভর। তবে কতটুকু হবে সেটা হলও প্রশ্ন-সাপেক্ষ বা দেখার বিষয়। বর্ষা মৌসুমে বাংলাদেশে বন্যা হবে তা হলফ করেই বলা যায়; তবে দেশের কোন-কোন এলাকায় কতটুকু বন্যা হবে সেটা একটা নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে পূর্বাভাষ করা যায় না। যেমন শীতকালে বাংলাদেশের আব হাওয়ার পূর্বাভাষ অনেক নিশ্চয়তা সহকারে দেওয়া যায়। আবহাওয়া পূর্বাভাষ ৩ দিন পর্যন্ত শতকরা ৮০ ভাগ নিশ্চয়তা স হ কারে করা যায়। ৭ দিনের পূর্বাভাষের একুরেসি প্রায় ৬০ ভাগের বেশি। আশাকরি বিষয়টা আপনাকে বুঝাতে পেরেছি।

১৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

করুণাধারা বলেছেন: আপনি ব্যস্ততার মধ্যেও সময় করে এমন পোস্ট দিয়েছেন, যা একই সতর্কতা সৃষ্টি করার মাধ্যমে অনেক উপকারে আসবে। আমি পরিচিত সকলের মাঝে এই বার্তা ছড়িয়ে দিচ্ছি। অজস্র ধন্যবাদ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
যে বিষয়য়ে পড়া-লেখা করি তা নিজের দেশের মানুষকে নিরাপদ রাখার জন্য ব্যবহার করতে পারি এটা আমার জন্য অনেক সৌভাগ্যের ব্যাপার। তাই অনেক ব্যস্ততার মাঝেও নিয়মিত লিখতে চেষ্টা করি প্রাকৃতিক দূর্যোগের সময়।

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

২০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

গব্বু বলেছেন: সরকারের পক্ষ থেকে কোন তৎপরতা কি লক্ষ্য করেছেন? আমাদের সরকারের ওপর আমার ভরসা নেই।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সরকার প্রতিবছর শীতে অনেক শীত বস্ত্র বিতরণ করে; তবে অনেক সময়ই সেই সকল ত্রান বিতরণ হয় শীত চলে যাওয়ার পরে বা শীতের শেষ সময়। অথবা যখন ইতিমধ্যেই শীত শুর হয়ে গিয়েছে সেই সময়। তাই আমার এই পোষ্টের উদ্দেশ্য হলো মানুষ ও সরকারের দায়িত্বরত ব্যক্তিদের শীতের পূর্বেই ত্রাই বিতরণ করার অনুরোধ জানানো।


২১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

কাতিআশা বলেছেন: উপকারী পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ...

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: হেনা ভাইয়ের সাথে সহমত।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
প্রামানিক ভাই, আপনাকেও আবুহেনা ভাইকে করা উত্তরটা দিলাম। আশা করি ভাল আছে আপনি।

আমাদের অর্জিত বর্তমান জ্ঞান দ্বারা আবহাওয়া পূর্বাভাষ ১০০% নিশ্চিত করে বলা সম্ভব না। সব পূর্বাভাষ "হতে পারে" নির্ভর না। এমন অনেক পূর্বাভাষ আছে যা "হবে" নির্ভর। তবে কতটুকু হবে সেটা হলও প্রশ্ন-সাপেক্ষ বা দেখার বিষয়। বর্ষা মৌসুমে বাংলাদেশে বন্যা হবে তা হলফ করেই বলা যায়; তবে দেশের কোন-কোন এলাকায় কতটুকু বন্যা হবে সেটা একটা নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে পূর্বাভাষ করা যায় না। যেমন শীতকালে বাংলাদেশের আব হাওয়ার পূর্বাভাষ অনেক নিশ্চয়তা সহকারে দেওয়া যায়। আবহাওয়া পূর্বাভাষ ৩ দিন পর্যন্ত শতকরা ৮০ ভাগ নিশ্চয়তা স হ কারে করা যায়। ৭ দিনের পূর্বাভাষের একুরেসি প্রায় ৬০ ভাগের বেশি।

২৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৮

এ আর উৎপল বলেছেন: মাত্র পাচদিনের মধ্যে!!!!!!!!!! এত তারাতারি কিভাবে বিয়ে করব

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
ভাইডি, ৫ দিনে মানুষ পৃথিবী থেকে চাঁদে গিয়ে আবার ফিরে এসেছিল। আর আপনি কি না ৫ দিনে ...... ;)

২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভয়ানক ব্যাপার। +

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সেলিম ভাই, আশা করি ভাল আছেন। ভয় পাওয়ার কিছু নাই; পর্যাপ্ত লেপ-কম্বলের ব্যবস্হা করে রাখলেই হবে =p~

২৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পরিস্থতির গুরুত্ব যদি যথাযথ কর্তৃপক্ষ অনুধাবন করেন, তাহলেই রক্ষা পাবে অনেক প্রান।।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনার মন্তব্যের সাথে একমত। এই শীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখিন হয়ে থাকেন কৃষক ও বৃদ্ধ দুস্হ মানুষ। তবে পুর্ব-প্রস্তুতি নিয়ে রাখলে অনেক ক্ষতি কমানো যায় অনেক সহজেই।

২৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: নূন্যতম বাঁচার ব্যাপারগুলোই নিশ্চিত করতে হবে এখন সবচেয়ে আগে | বন্যায় যেমন যে শেল্টার গুলো থাকে সেগুলোতে গৃহহীন মানুষদের ওই কয়েক দিন রাখা যায় কিনা সেটা দেখা দরকার |গবাদি পশুগুলো নিয়েও চিন্তার ব্যাপার আছে |আমাদের দেশের পশু কি অতো ঠান্ডা তাপমাত্রায় টিকতে পারবে ? ঠান্ডা জাতি তিন চারদিন স্থায়ী হয়ে যায় ? জরুরি করে এখনই সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া দরকার |

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনার মন্তব্যের সথে পুরো একমত। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১১

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: আপনাকে ২টা টাস্ক দেই, রাগ করবেন না!!
১। আপনার স্যাটেলাইট ইমেইজ ভিত্তিক আবহাওয়া পুর্বাভাস প্রেডিকশনের নলেজ বই লিখে রিপ্রডিউস করুণ।
২। এর চেয়েও গুরুত্ব পুর্ণ টাস্ক হোল, এই নলেজ কিভাবে আমাদের মেটেরিওলজি ডিপার্ট্মেন্টে ইম্পোর্ট এন্ড ইমপ্ল্যান্ট করা যায় তার চিন্তা ফিকির করুণ।

কয়েকদিন আগে আবহাওয়ার পুর্ভাবাস নিয়ে ছোট্ট একটা নোট লিখেছিলাম-



আবহাওয়ার পুর্বাভাস এর টেকসই মডেল!

"দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পুর্ব দিক থেকে ঘন্টায় -- কিমি বেগে দমকা হওয়া বয়ে যাবে, হালকা অথবা ভারী বৃষ্টি অথবা বজ্র সহ বৃষ্টি হবে। এসব এলাকার নদী বন্দর গুলোকে ১ থেকে ৩ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে " মডেলের পুর্ভাবাস আমাদের কৃষি ও মৎস্য শ্রমিকের কাছে অর্থ হীন। এই সব ফালতু সতর্কতায় অর্থনৈতিক ক্ষতি কাটে না।
আবহাওয়ার পুর্বাভাস এমন হওয়া দরকার যাতে তা অর্থনৈতিক ভাবে ফলপ্রসূ হবে! দরকার টেকসই আবহাওয়ার পুর্বাভাস মডেল।
১। জলবায়ু পরিবর্তন মেজারমেন্ট প্ল্যান-
ক। সরকারকে জলবায়ু পরিবর্তন মেজারমেন্ট প্ল্যান এবং মেজারমেন্ট টুলস ডেভেলপ করা বা এতদসংক্রান্ত কারিগরি সক্ষমতা আয়ত্ত্ব করার দিকে মনোযোগ দিতে হবে এবং সেগুলোকে ডেভেলপমেন্ট প্ল্যানে এ সমন্বিত করা।
খ। সরকারকে ক্লাইমেট ফ্রুফিং মেজার এবং টুলস বাবদ দুর্নীতি মুক্ত মানসম্পন্ন খরচ এর তরে ফাইনান্সিয়াল সাপোর্ট দিতে হবে।
গ। ডিজাইন স্টেইজ এই এন্ড টু এন্ড ইকোনোমিক রিস্ক এসেস্মেন্ট, বিভিন্ন অবকাঠামোর এডাপ্টেশন মেজার (বিশেষ করে রাস্তা , বাঁধ, জলাবদ্ধতা এবং ড্রেনেইজ অবকাঠামো, বাঁধের ক্ষয় রোধ) নেবার উপর জোর দিতে হবে।
২। কৃষি আবহাওয়া মেজারমেন্ট প্ল্যান-
বিশ্বের সবচাইতে বেশি বৃষ্টিপাতের অঞ্চল ভারতীয় সেভেন সিস্টার্স এর রেইনফল থেকে (বিশেষ করে মেঘালয়) যে সম্ভাব্য ও বিপুল পরিমাণ পানি আসবে, কিংবা গঙ্গা যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রের উজানের বেসিন থেকে মৌসুমে কি পর্যায়ের জলধারা বাহিত হয়ে আসবে তার ফোরকাস্ট সঠিক সময়েই বাংলাদেশেই করা চাই। এতে করে কৃষক তার ধান কাটার সময়, বীজ বপনের সময়, জমি তৈরির সময় এডজাস্ট করে নিয়ে কৃষি শ্রম ব্যবস্থাপনা, কৃষি পণ্যের হারভেস্ট ও স্টোরেইজ ইত্যাদি ইফিশিয়েন্ট এবং সাশ্রয়ী করতে পারবেন।
ওয়েদার ফোরকাস্ট বেশ আগে থেকে জেনে আগাম ঘুর্ণিঝড়, বৃষ্টি ও বন্যা, শৈত্য প্রবাহ সতর্কতা জারি এবং সেই সাথে কৃষি ও মৎস্য ব্যবস্থাপনার ক্ষতি কামোনোর প্রোগ্রাম ডেভেলপ করতে হবে।
আমাদের একটি বন্যা ও জলাবদ্ধতা ভিত্তিক হাওড় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাও দরকার।
বাংলাদেশের মেটেরিওলোজি বিভাগে উচ্চ মান টুলস না (সেটা অবিশ্বাস্য, তবে চুরির কারণে অতি উচ্চ দামে কিনা অতি নিন্ম মানের টুলস কাজ করে না) থেকে থাকে, তাইলে অনলাইন টুলস ও সফটওয়্যার, ফ্রি ওয়েদার রিলেটেড এপস অথবা স্যাটেলাইট ইমেজ এনালাইসিস থেকে রেইনফল সামারি দেখেই টের পাওয়া যায় সম্ভাব্য বৃষ্টিপাত এবং ধেয়ে আসা পানির ভলিউম কেমন হবে। ভারত বর্ষার মৌসুমে বৃষ্টির পানির আঁধার করে না, ফলে এই পানি ভাটিতেই আসবে তা ধর্তব্য!
অবিরাম বৃষ্টির পরে পানি বান ও ঢলের পানি ধেয়ে আসার ঠিক দুই দিন আগে পুর্ভাবাস দেয়ার বর্তমান পদ্ধতি অগ্রহণযোগ্য। এটাকে পুর্ভাবাস বা সতর্কতা জারি বলা যায় না।

৩। মৎস্য শ্রমিকের জন্য সঠিক সতর্কতা ব্যবস্থা দরকার। এটা রেডিও কিংবা সাধারণ এস এম এস ভিত্তিক করে লাভ হচ্ছে না। বরং জিপিএস ভিত্তিক ট্রলার পজিশনিং এবং মোবাইল ফোনে ইন্টিগ্রেটেড সেল এলার্ট ভিত্তিক করা গেলে সম্পদ ও প্রাণের ক্ষয় কমে আসবে। সতর্কতা ব্যবস্থার মান উন্নত না হলে, সতর্কতা আগাম ও প্রায় নির্ভুল না হলে, এটা প্রান্তিক শ্রমজীবী (কৃষি ও মৎস্য) মানুষের আস্থা বিশ্বাসে আসবে না। তাই প্রয়োজন নির্ভুল, উচ্চ সক্ষমতার পুর্ভাবাস ব্যবস্থা।

প্রাণ ও সম্পদের সুরক্ষা সেন্সিবল হোক। দুর্যোগ কালীন সম্পদ ব্যবস্থাপনা ফলদায়ক, দুরদর্শী ও কৌশলগত হোক। বাংলাদেশ এগিয়ে যাক!
""

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:


আপনি তো খুবই ভাল পরামর্শ দিয়েছে। এই জন্য আপনার প্রাপ্য ধন্যবাদ। রাগ করবো কেনও? আমি নিজেও গত ১ বছর ধরে চিন্তা করছি আবহাওয়া পূর্বাভাষ নিয়ে একটা বেসিক বই লিখবো বাংলাদের সাধারণ মানুষের জন্য। কোন প্রকার গনিতিক সমীকরণ ব্যবহার না করে। সমস্যা হলও কঠিন সাইন্টিফিক বিষয় গন মানুষের বোধগম্য করে লিখার জন্য অনেক চিন্তা, শ্রম, ও সময় দরকার যা করে উঠতে পারতেছি না। এই ধরনের একটা বই লিখার জন্য কম করে হলেও ৬ মাস দরকার। তবে ২০১৮ সালে একটা চেষ্টা করে দেখবো।

বাংলাদেশের আব হাওয়া পূর্বাভাষের বর্তমান অবস্থা, সেই পূর্বাভাষ গুলোর অসাড়তা নিয়ে দ্বিমত করার কোন কারণ নাই। বরং গত প্রায় ৫ বছর ধরেই আমি আপনার কথা গুলোই বলে আসতেছি। প্রায় আমার প্রতিটি লেখায় বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকাণ্ড নিয়ে নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের অনেক মানুষকে চিনি যারা বছরে কম করে হলেও ৫ টা বিদেশ ট্রিপ দেন ডোনারদের টাকায় সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য। কিন্তু ঐ সকল ট্রিপে অনেকেই সাথে করে নিয়ে যান পরিবারের সদস্যদের। ফলে ডোনারের টাকায় সাইন্টিফিক ট্রিপ হয়ে উঠে পারিবারিক বিনোদন ট্রিপে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের মহাপরিচালকেরই আবহাওয়া সম্পর্কিত অনার্স, মাস্টার্স, বা পিএচডি ডিগ্রী নাই। প্রায় পুরো আব হাওয়া অধিদপ্তরেরই একই অবস্থা; দুই একজন ছাড়া। যে মানুষরা সাইন্টিফিক ট্রিপে গিয়ে বিনোদন করে আসে তাদের আপনি কিভাবে সক্ষমতা বৃদ্ধি করবেন?

আবহাওয়া অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের দুর্নীতির অভিযোগে সার্ক ঢাকায় অবস্থিত সার্ক মেটিরোলোজিকাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করে ভারতে নিয়ে যায় সেই বিভাগের মানুষদের আপনি কিভাবে সক্ষমতা বৃদ্ধি করবেন?

যাই হউক, অনেক নিরাশাবাদি কথা-বার্তা লিখলাম। এবার কিছু আশাবাদী কথা-বার্তা বলি। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ৫ জন আবহাওয়াবিদ্যা বিষয়ে কানাডা, আমেরিকা ও দক্ষিণ কোরিয়ায় অ্যাডভানস ডিগ্রী নিচ্ছি। সবাই মিলে আগামীতে দেশের আবহাওয়া পূর্বাভাষ উন্নয়নে কাজ করার ইচ্ছে পোষণ করি।

নিজের অনেক ব্যস্ততার মাঝেও আজকে দেশের শীর্ষস্থানীয় এক পত্রিকার সাংবাদিককে প্রায় হাতে-কলমে ৩ ঘণ্টা সম্ভব্য শৈত্যপ্রবাহ ও তার কারণ ব্যাখ্যা করেছি। আগামীতে দেশে গেলে বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্রিকার পরিবেষ সাংবাদিকদের জন্য একটা ফ্রি টেকনিকাল ট্রেনিং পরিচালনা করার ইচ্ছে আছে। ট্রেনিং এর লক্ষ ও উদ্দেশ্য হবে সাংবাদিকদের নির্ভর যোগ্য তথ্যের সোর্সের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া ও সেই সকল উৎস হতে কিভাবে বিনে পয়সায় তথ্য সংগ্রহ করা যায় তা হাতে-কলমে শিখিয়ে দেওয়া। বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ও সংবাদ মাধ্যম এই ব্যাপারে সাহায্য করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

আবারও আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।


২৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: জানা হলে...

ধসখ

২৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

সোহানী বলেছেন: পোষ্টটি স্টিকি করার জন্য সামহোয়ার কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

জেনে ভালো লাগলো তোমার উদ্যোগ। তোমার সাহায্য কার্যক্রম কি ওয়াটার লু এর বাইরে করছো? এই উদ্যোগ যদি মেট্রো বা ভালো কোন দৈনিক এ আনা যায়, তাহলে সবাই জানতে পারতো ও এগিয়ে আসতো।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপু, স্টিকি করার অনুরোধ করায় আপনাকে ধন্যবাদ। পোষ্ট ষ্টিকি করলে দায়িত্ব অনেক বেড়ে যায়। নিয়মিত সবার মন্তব্যের উত্তর দিতে হয়। এই জন্য পোষ্ট স্টিকি না করলে অনেক সময় গুরুদায়িত্ব থেকে বেচে যাই।

আমার সাহায্যের উদ্যোগ ওয়াটারলু কেন্দ্রিক না। যেহেতু আমাদের ওয়াটারলু নিবাসী বাংলাদেশিদের একটা কমন মেইল গ্রুপ আছে তাই ঐ গ্রুপে একটা ইমেইল করেছিলাম। আমাদের অনেকেই বর্তমানে ওয়াটারলু ছেড়ে কানাডা বা আমেরিকার অনেক শহরে চলে গেছে কিন্তু এখনও গ্রুপ মেইল এক্সেস করে। যেমন আমার ইমেইল পেয়েই টরোন্টো থেকে এক ভাইয়া ফোন করে ১০০ ডলার পাঠিয়েছে।

অবশ্যই আপনাকে অনুরোধ করবো আপনার সার্কেলে এই উদ্যোগের কথা শেয়ার করার জন্য। আপনার শেয়ার করা সংবাদে যদি একজনও সাড়া দিয়ে মাত্র ১০ ডলার পাঠায় তবে সেই টাকা দিয়ে একটা ভাল মানের কম্বল অথবা ২ জন মানুষকে শীতের কাপড় কিনে দেওয়া সম্ভব হবে।

ফলে সবাইকেই অনুরোধ করবো এই সাহায্যের উদ্যোগ নিজ-নিজ সার্কেলে শোয়র করার জন্য। যেমন আমি নিজে আমার ফেসবুক টাইম লাইনে সবাইকে অনুরোধ করেছি।

৩১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

কামরুননাহার কলি বলেছেন: শিক্ষনীয় পোস্ট।

৩২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১০

Soumittro Biswas বলেছেন: লেখাটির বেশী বেশী করে প্রচার দরকার।

৩৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

মিঃ সালাউদদীন বলেছেন: ভালো থাকুক বাংলাদেশ, ভালো থাকুক বাংগালী, শীতের মোকাবেলায় জয়ী হোক সোনার বাংলার সোনার মানুষ ।

৩৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

কানিজ রিনা বলেছেন: গরীব মানুষ শীত খরা বন্যা সব ঝড়ঝঞ্জা
ওদের উপর দিয়েই যায়। সরকারের পূর্ব
প্রস্তুতি ও সেচ্ছা সেবীরা এগিয়ে আসলে
এসব মোকাবেলা সম্ভব। কিন্ত যতক্ষন না
বিপদের সম্মুখিন হয় মানুষ সচেতন হয়না।
আপনার পোষ্ট স্টিকি হওয়া বিশেষ ধন্যবাদ।

৩৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

পৌষ বলেছেন: আপনার তথ্যনুযায়ী এখনই তো ঠাণ্ডা পড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন লক্ষণই তো দেখছি না। দেখা যাক সামনে কি হয়?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
পোষ্টের শুরুতে আপডেট দেওয়া হয়েছে। অনুগ্রুপূর্ব আপডেটি পড়ুন।

৩৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

মেমননীয় বলেছেন: শীতের দেখা পাচ্ছিনে ভাই,
খবরটা কি উড়ো?
শীতের কোন লক্ষণও নাই,
হচ্ছেও না শুরু।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
পোষ্টের শুরুতে আপডেট দেওয়া হয়েছে। অনুগ্রুপূর্ব আপডেটি পড়ুন।

৩৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০১

শামচুল হক বলেছেন: আজকে ২৫ তারিখ শৈত্য প্রবাহ কখন শুরু হবে?

৩৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপডেট দেখলাম। হ্যাঁ, সেরকমই দেখছি ব্যাপারটা।

৩৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপডেট দেখেছি।

৪০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

অপ্‌সরা বলেছেন: হায় হায় আজ সকালেও তো রৌদ্র ঝলোমলো ঝিলিমিলি বসন্ত আমেজ দিন। শীত তো মনে হয় চলেই গেলো ভাইয়া। আপডেট দেখে শীত আবার কাল পরশু ফিরে আসে নাকি সেই আশায় রইলাম। নইলে শীতের বিরুদ্ধে এত প্রটেকশনের প্রিপারেশন বিফলে যাবে। :(

৪১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
উপকারি পোষ্ট......

৪২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কাজে লাগবে সবার।

৪৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

বিজন রয় বলেছেন: ধন্য বাদ আপডেটের জন্য।

৪৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

মোঃ সোহেল কবির বলেছেন: নতুন লোক,
যদি তথ্য সঠিক হয়? তাহলে শৈত্যপ্রবাহ ব্যাটা আশেপাশেই ঘুর ঘুর করতাছে বোধকরি.. ২৭ তারিখ গেল, ব্যাটা তো সামনে আসে না ?

৪৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: পোস্টটা স্টিকি থেকে সরানোর সময় এলো বলে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
হামা ভাই, আমি ব্লগ কতৃপক্ষকে বৃহঃপতিবারই বলেছি পোষ্ট স্টিকি হতে সরিয়ে দিতে।

৪৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

নায়লা রহমান বলেছেন: ভয় দেখায় কেন

৪৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আজকের কি খবর?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.