নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহাকাশ গবেষণায় একটি ঐতিহাসিক দিন ৬ ই ফেব্রুয়ারী ২০১৮: মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথে পাঠানো হলো টেসলা কোম্পানির ইলেকট্রিক স্পোর্টস কার

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪২



২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ৬ তারিখটি মহাকাশ গবেষণার ইতিহাস বই এর পাতায় লিখা থাকবে চিরদিনের জন্য। ছোটবেলায় জেনেছিলাম প্রথম মহাকাশ ভ্রমণকারি প্রাণী ছিলও একটি কুকুর যার নাম ছিলও "লাইকা"। মহাকাশ ভ্রমণ কারি প্রথম মানুষের নাম ছিলও "ইউরি গ্যাগারিন"। মহাকাশ ভ্রমণ কারি প্রথম মহিলা মহাকাশচারীর নাম ছিলও "ভেলেন্তিনা তেরোষ্কোভা"। ৬ ই ফেব্রুয়ারী ২০১৮, আমেরিকার বেসরকারি মহাকাশ গবেষণা কোম্পানি এলন মাস্কের এর "স্পেস-এক্স" মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথে পাঠালো টেসলা ইলেকট্রিক কার কোম্পানির একটি চেরি-লাল রঙের একটি স্পোর্টস কার যার নাম "রোডস্টার"। কক্ষপথে উৎক্ষেপিত কারটি ১ বিলিয়ন বছর ধরে কক্ষপথে ঘুরতে থাকবে।



নিম্নক্ত লিংন্ক থেকে আপনিও লাইভ দেখতে পারেন কারটি এখন কক্ষপথের কো স্হানে অবস্হান করছে। Live Views of Starman





আজকে যে রকেটটি ব্যবহার করা হয়েছে তার নাম ফ্যালকন-হেভি। স্পেস-এক্স কোম্পানির পৃথক ৩ টি ফ্যালকন-৯ FALCON 9 রকেট একত্রিত করে এর সমন্বয়ে গঠিত ফ্যালকন-হেভি। এখান উল্লেখ্য যে প্রতিটি ফ্যালকন-৯ রকেট আবার ৯ টি করে ইঞ্জিনের দ্বারা গঠিত THREE NINE-ENGINE CORES। অর্থাৎ, ফ্যালকন-হেভি সর্বোমোট ২৭ টি ইন্জিন দ্বারা গঠিত। ফ্যালকন-হেভি এর উচ্চতা ২৩৫ ফুট। এটি কক্ষপথে উৎক্ষেপণ খরচ প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার।





ছবি: ফ্যালকন-হেভি কিভাবে কক্ষপথে যাবে তার চিত্র।

******** ফ্যালকন-হেভি রকেট উৎক্ষেপণ সফল হয়েছে। ***********



ফেব্রুয়ারি মাসের ৬ তারিখটি মহাকাশ গবেষণার ইতিহাস বই এর পাতায় লিখা থাকবে চিরদিনের জন্য। এই রকেট উৎক্ষেপণ নিয়ে কেন এত আলোচনা হচ্ছে তার কয়েকটি কারণ নিম্নরূপ:

১) আজকের এই উৎক্ষেপ সফল হলে (সফল হয়েছে) মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানোর পথে সবচেয়ে বড় বাধা দূর হবে। কারণ মঙ্গল গ্রহে কোন নভোযান যেতে এক পথেই প্রায় ৭ মাস সময় লাগবে। আসতে ৭ মাস। অর্থাৎ প্রায় ১৪ মাস। আগামী কয়েক বছরের মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠাতে চাইলে তবে অনেক বড় নভোযান পাঠাতে হবে যে নভোযানে রকেটের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জ্বালানি থাকতে হবে; ও মানুষের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার-দবার পাঠাতে হবে।

২) ফ্যালকন-হেভি রকেট প্রায় ৬৪ টন ওজনের মালা-মাল কক্ষ পথে পাঠানোর ক্ষমতা রাখে। বর্তমানে পৃথিবীতে সবচেয়ে শক্তিশালী রকেটের (ডেল্টা-৪) চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ ওজনের মালা-মাল কক্ষপথে পাঠানোর ক্ষমতা সম্পন্ন। [WITH MORE THAN 5 MILLION POUNDS OF THRUST AT LIFTOFF, FALCON Heavy will be the most capable rocket flying.]

৩) স্পেস-এক্স ব্যতীত অন্য কোন কোম্পানির রকেট-বুস্টার একবারের বেশি ব্যবহার করা যায় না। বর্তমানে যে রকটগুলো দিয়ে অন্য গ্রহের কক্ষপথে গবেষণার যন্ত্রপাতি পাঠানো হয় তা অপেক্ষা ৩ ভাগের এক ভাগ খরচে ফ্যালকন-হেভি রেকট দিয়ে অন্য গ্রহের কক্ষপথে গবেষণার যন্ত্রপাতি পাঠানো সম্ভব হবে।



৪) বর্তমানে যে রকেট গুলো আছে সেগুলো দ্বারা আমরা শুধু মঙ্গল গ্রহে কোন কিছু পাঠানোর সক্ষমতা রাখি; কিন্তু সেখানে মিশন শেষ করে আবার পৃথিবীতে ফেরত আসার সক্ষমতা রাখি না। রকেট গুলো পৃথিবী পৃষ্ঠে ফেরত আসার মতো জ্বালানী বহন করার ক্ষমতা রাখে না।

৫) ১৯৭৩ সালে চন্দ্র পৃষ্ঠে মানুষ নিয়ে গিয়েছিল যে রকেট (স্যাটার্ন-৫ (Saturn V )) শুধুমাত্র ঐ রকেটটি ফ্যালকন-হেভি রকেট অপেক্ষা বেশি ওজনের মালামাল কক্ষপথে পাঠিয়েছিল।

৬) স্পেস-এক্স কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এলন মাস্ক একই সাথে ইলেকট্রিক কার কোম্পানি টেসলা ও অনলাইনে টাকা পাঠানোর কোম্পানি পে-পাল এর প্রতিষ্ঠাতাও। টেসলা কোম্পানির ইলেকট্রিক কার এলন মাস্কের প্রিয় বস্তু। আজকের এই উৎক্ষেপণ ছিলও প্রথম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ। যে কারণে নিজের প্রিয় কার এর ড্রাইভিং সিটে মানুষের একটি ডামি বসিয়ে তা মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথে নিক্ষেপ করা হলো যা প্রায় অনন্তকাল (১ বিলিয়ন বছর) ধরে ঘুরতে থাকবে। মঙ্গল গ্রহের কক্ষ পথে ঘূর্ণায়মান ঐ কার ও ড্রাইভিং সিটের ঐ মানুষটি জ্ঞান অন্বেষণয় মানুষের নিরন্তর প্রচেষ্টার একটি প্রতীকী চিত্র নির্দেশ করে।

ছবি: প্রথম মহাকাশ ভ্রমণকারি প্রাণী "লাইকা" নামে একটি কুকুর

ছবি: মহাকাশ ভ্রমণ কারি প্রথম পুরুষ "ইউরি গ্যাগারিন"

ছবি: মহাকাশ ভ্রমণ কারি প্রথম মহিলা মহাকাশচারীর নাম ছিলও "ভেলেন্তিনা তেরোষ্কোভা"

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: বিজ্ঞাপন এ আমি খুব দুর্বল।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
রাজীব ভাই, আমি তো ভাই বিজ্ঞাপন বিষয়ক পোষ্ট দেই নাই :-B দিয়েছি বিজ্ঞান বিষয়ক পোষ্ট =p~

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

নতুন বলেছেন: awesome :)

এই জন্যই ইলন মাস্কের তারিফ করতে হয়। জটিল সব আইডিয়া নিয়ে আসে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনার সাথে একমত। এত আইডিয়া আসে কেমনে সেটাই বুঝি না। যেই প্রজেক্ট নেয় সেটাই সফল হয়।

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

নতুন বলেছেন: determination :) কোটি টাকার রকেট ২ বার জ্বলে যাবার পরেও হাল ছাড়েন নি তিনি।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আজকের উৎক্ষেপনের পূর্বে সাক্ষাৎকারে বলেছিল উৎক্ষেপ সফল না হওয়ার হাজারটা কারণ আছে; যেখানে সফল হওয়ার সম্ভাবনা হাতে গোনে কয়েকটি। এইবার বুঝেন কি রকম শক্ত মানসিকতার মানুষ। সে নিজেই বলেছিল যে তারা মনে প্রানে চাচ্ছে যে শুধুমাত্র লাউন্চ প্যাডেই যেন রকেট বিষ্ফোরন না হয়। পরের স্টেজ গুলোতে বিষ্ফোরন হলে তারা বুঝতে পারবে কোন জায়গায় সমস্যা। সেই অনুযায়ী পরবর্তি লাউন্চে ব্যবস্হা নেওয়া হবে। আমি নিজেও অবাক হয়েছি প্রতিটি স্টেজ সফল হওয়ার পরে। আজকে একটা মাত্রা জায়গায় সফল হতে পারে নি সেটা হলো সেন্ট্রাল রকেট বুস্টার যা সমুদ্রে স্হাপিত প্যাডে অবতরণ করার কথা ছিলো সেটি ১০০ মিটার দূরে সমুদ্রে বক্ষে পতিত হয়েছে। যাই হউক ঐডা তেমন কোন সমস্যা না। কারণ অন্য ২ টা বুষ্টার সফল ভাবে অবতরন করেছে।


৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

নতুন বলেছেন: মাস্কের এই জিনিসটাই আমি তার সফলতার প্রধান কারন বলে মনে করি।

আসলোই মানুষ নিজের ভাগ্য নিজেই গড়তে পারে।

এই সব মানুষদের দেশে একটা বিশ্বাস মনে এসেছে.... জীবনে অনেক বার ফেল করতে পারেন কিন্তু চেস্টা করে যেতে হবে...

ব্যথ`তাকে হিসাবে না এনে চেস্টা চালিয়ে যেতে হবে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
দারুন বলেছেন। আপনার সাথে একমত। এলন মাস্ক হলো এই যুগের রাজা রবার্ট ব্রুস =p~

"এক বার না পারিলে দেখ শতবার।"

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=HxCH_lxQ4Nk

এই ইন্টারভিউটা নতুন পোলাপাইনদের দেখানো দরকার।

এলন মাস্ক হলো এই যুগের রাজা রবার্ট ব্রুস =p~

"এক বার না পারিলে দেখ শতবার।"

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
এই সাক্ষাৎকারটি পূর্বে দেখিনি। আপনাকে ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। তবে আজকের পোষ্ট-লাউন্চ সাক্ষাৎকারটি ছিলো সেই রকম। রকেট সম্বন্ধে তার টেকনিকাল নলেজ দেখে আমি অবাক। সময় পেলে দেখবেন। ইউটিউবে হয়ত পাওয়া যাবে। আমি ফসবুকে লাইভ দেখেছিলাম।

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০১

গরল বলেছেন: আমার প্রশ্নটা একটু ভিন্ন, মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানটা একটা কেন একটা ব্যার্থ মিশন হবে না? যদি পৃথিবীর কথাই চিন্তা করি, শীতকালে মেরু অঞ্চল সূর্য থেকে বিষূব রেখার দূরত্ব হতে মাত্র কয়েক হাযার কিলোমিটার দুরে সরে যাওয়াতেই তাপমাত্রা ৪০ থেকে -৪০ হয়ে যায়। আর মঙ্গল গ্রহ পৃথিবী থেকে সূর্যের যে দূরত্ব তার থেকেও কয়েক কোটি কিলোমিটার দুরে। তাহলে ওখানকার তাপমাত্রা শূন্যের নিচে কয়েক হাযার ডিগ্রী হওয়ার কথা। ঐ অক্সিজেন ও পানির ব্যাবস্থা না হয় হল, কিন্তু কয়েক হাযার ডিগ্রী তাপমাত্রা বাড়ানো নিয়ে কেউ চিন্তা করছে না কেন বা ঐ তাপমাত্রায় মানুষ বা প্রাণীরা কিভাবে বাচবে তা নিয়ে কোন গবেষণা হচ্ছে না কেন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৩৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনি সম্ভবত ভুলে গেছেন যে মাইনাস ২৭৩ ডিগ্রী তাপমাত্রাকে বলা হয়ে থাকে পরম শুন্য তাপমাত্রা বা Absolute zero [At the physically impossible-to-reach temperature of zero kelvin, or minus 459.67 degrees Fahrenheit (minus 273.15 degrees Celsius), atoms would stop moving. As such, nothing can be colder than absolute zero on the Kelvin scale.]

পদার্থের তাপমাত্রা নির্ভর করে পদার্থের মধ্যে অনুর গতিবেগের উপর। অনুর গতিবেগ নির্ভর করে চাপ ও আয়তনের উপর। আমি আশাকরি আপনি বয়েল ও চার্লসের সুত্র সম্বন্ধে জেনেছেন স্কুল জীবনে বিজ্ঞান বইয়ে:

Boyle's law is a gas law, stating that the pressure and volume of a gas have an inverse relationship, when temperature is held constant.

Charles' Law is a special case of the ideal gas law. It states that the volume of a fixed mass of a gas is directly proportional to the temperature. This law applies to ideal gases held at a constant pressure, where only the volume and temperature are allowed to change.

৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৯

নতুন বলেছেন: গড়ল বলেছেন: আমার প্রশ্নটা একটু ভিন্ন, মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানটা একটা কেন একটা ব্যার্থ মিশন হবে না?

ব্যাথ` হবার সম্ভবনা অবশ্যই অনেক.... কিন্তু মানুষই পারে অসম্ববকে সম্ভব করতে...

https://www.youtube.com/watch?v=OLuq3CKqky8

এই ভিডিওটা দেখেন... কিছু উত্তর পাবেন...

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৩৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ লিংকটা দেওয়ার জন্য।

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
চমৎকার উপস্থাপনা!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
শুনে খুশি হলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

ভাইরাস-69 বলেছেন: মহাকাশ নিয়ে অনেক গবেষণা হচ্ছে, এবং তা হবেও, হুম পোষ্ট পড়লাম !

বাংলাদেশের একজন বিজ্ঞানী ডা.রুবব খান জ্যোতির্বিজ্ঞানী। তিনিও নাসা গডডার স্পেস ফ্লাইট সেন্টারে কাজ করছেন
এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটেল ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
জ্যোতির্বিজ্ঞানী ডা.রুবব খান সম্বন্ধে আপনার তথ্যের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ। আমি উনার কাজ ও গবেষনা সম্বন্ধে জানার চেষ্টা করবো।

১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট। প্রথম কমেন্টটা পড়ে আমি সেই রকম বিনোদিত হইলাম। যাইহোক, বিজ্ঞান কোথায় এগিয়ে যাচ্ছে, এটা ভাবলেই গা শির শির করে।

সিলেকশনে একটু সমস্যা হচ্ছে। আশা করি কিছুক্ষন পরেই আপডেট হয়ে যাবে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
উনার মন্তব্য পড়ে আমিও কিছুটা বিনোদিত হইছি। আমারে একটু জানান তো ভিডিও কেমন করে যোগ করতে হয়। গত ৪ বছরে কোন ভিডিও যোগ না করে ভুলে গেছি।

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

বেয়াদপ কাক বলেছেন: দারুন লেগেছে, ধন্যবাদ এমন একটি পোস্ট এর জন্য

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
শুনে খুশি হালাম পোষ্ট আপনার ভালো লেগেছে। আপনাকে ধন্যবাদ ভাললাগা জানানোর জন্য।

১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

আখেনাটেন বলেছেন: বিরাট অর্জন। অামাদের শুধু দেখা ছাড়া আর কিছু করার নেই।

এতে করে মঙ্গলগ্রহে দেশী নীতিহীন রাজনীতিবিদ ও অামলাদের একটি চালান পাঠাতে পারলে উপকার হত। ;)

১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৮

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো পলাশ এ ধরনের পোস্টে। তোমরা যদি না লেখ তাহলে আমাদের অভাগা পোলাপানগুলা জানবে কেমনে?? ওরাতো ফেইসবুক নিয়াই পড়ে থাকবে। এরা জানেই না দুনিয়া কোনদিকে ছুটছে, ফেইসবুকের বাইরে ও যে একটা জীবন আছে /:) ...........

১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোস্তফা কামাল পলাশ ,





মানুষ কোথায় কোথায় যাচ্ছে , কতোদূর এগিয়েছে মানুষ আর আমরা এখনও টাকনুর কতো উপরে কাপড় পড়া জায়েজ, নখে নেইলপলিশ লাগানো বেদাত কিনা এসব নিয়ে পড়ে আছি ! হায়রে..............................

আপনার এই খবর অনুসরণ করে ইউটিউবে ষ্টারম্যান , ফ্যালকন সম্পর্কিত বেশ কিছু লাইভ ভিডিও দেখে এলুম । সুপার্ব মানুষের অগ্রযাত্রা ।
অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্টটির জন্যে ।

১৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:১৭

এম আর তালুকদার বলেছেন: বিজ্ঞান আরো এগিয়ে যাক . . .

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.