নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাকুরীতে বৈষম্য মূলক কোটা বাতিল করে মেধা ভিত্তিক নিয়োগের জন্য পথে নেমে আসা ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নিজের শর্তহীন সমর্থন থাকল।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৩



চাকুরীতে বৈষম্য মূলক কোটা বাতিল করে মেধা ভিত্তিক নিয়োগের জন্য আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য William Shakespeare এর জুলিয়াস সিজার উপন্যাস থেকে সিজারের একটি উক্তি কোট করছি “A coward dies a thousand times before his death, but the valiant taste of death but once. It seems to me most strange that men should fear, seeing that death, a necessary end, will come when it will come.”

ঘুম থেকে উঠে সকল সামাজিক গণমাধ্যমে দেখি চাকুরীতে বৈষম্য মূলক কোটা বাতিল করে মেধা ভিত্তিক নিয়োগের জন্য ছাত্র-ছাত্রীরা মানববন্ধন করেছে তার ছবি ঝুলছে সকলের ওয়ালে কিংবা সকলে ঐ আলোচনায় সরব। কিন্তু ব্যতিক্রম বাংলাদেশের গণমাধ্যম প্রধান-প্রধান গনমাধ্যমের অনলাইন ভার্সনে এই আন্দোলনের কোন সংবাদ বা ছবি নাই। যদিও ঐ সকল পত্রিকা অফিস থেকে মানববন্ধন করা ছাত্র-ছাত্রীদের অবস্হান কয়েক-কদম দূরত্বে।

নিজের অভিজ্ঞতার দেখেছি গত ফখরুদ্দিন ও মইন উদ্দিন এর সরকারের সময় একই রকম একটা আন্দোলন গড়ে উঠেছিল বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ ক্যাম্পাসে। ঐ সময় গবেষনার প্রয়োজনে সিলেট থেকে ঢাকা এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে বন্ধুর সাথে ছিলাম কিছুদিন বাংলা একাডেমীর পাশে অবস্থিত বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কেন্দ্রে গবেষণার জন্য। আমি নিজেও যেহেতু চাকুরীর দরখাস্ত শুরু করবো কয়েক মাস পড়েই তাই নিজেও কয়েক রাতে ফজলুল হক হল ও শহিদুল্লা হলের ছাত্রদের কোটা বাতিল আন্দোলনে গিয়েছিলাম ও সেই আন্দোলন প্রচণ্ড বেগবান হয়েছিল। কিন্তু ৭ দিনের মধ্যে সেই আন্দোলনকে জামাত-শিবিরের আন্দোলন বলে পুরো বিষয়টাকে সাবোটাজ করে কিছু সাংবাদিক ও সম্পাদক নামক শুয়োরের বাচ্চারা (সবাই না, হাতে গোনা কয়েকজন)।

"বিদ্যমান কোটা অনুযায়ী, কোনো পরীক্ষার মাধ্যমে পিএসসি যদি ১০০ জন লোক নিয়োগ করে, তাহলে মাত্র ৪৫ জন নিয়োগ পাবেন মেধার ভিত্তিতে, ৩০ জন নিয়োগ পাবেন মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের মধ্য থেকে, ১০ জন নারী কোটায়, ১০ জন জেলা কোটায় এবং পাঁচজন নিয়োগ পাবেন উপজাতি কোটায়।"

***** এবারের আন্দোলনকেও যে ঐ সকল সাংবাদিক ও সম্পাদক শুয়োরের বাচ্চারা আবারও ভিন্ন পথে পরিচালিত করবে সেটা অনুমান করার জন্য রকেট সাইন্টিস্ট হতে হয় না।

**** এবারের মানব-বন্ধ ও আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের উপর সরকারি পেটোয়া বাহিনী ও ব্যাংক-বীমা-শেয়ার বাজার লুটেরা বাহিনীর হামালা-মামলা থেকে রক্ষা পাবে না অনুমান করার জন্য রকেট সাইন্টিস্ট হতে হবে না।

***** পুলিশের কাঁদুনে গ্যাস বা শট গানের গুলোতে চোখ হারাবে কিংবা লাঠির আঘাতে হাত-পা ভেঙ্গে চিরতরে পঙ্গু হয়ে যাবে সেটাও হলফ করিয়া বলা যায়।

****** যদিও এই আন্দোলনের জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের শাহবাগ চত্বরে সমবেত হয়েছে আজকে বা ভবিষ্যতেও হবে কিন্তু তাদের জন্য পাতিল ভর্তি ফখরুদ্দিন বা নান্না বিরিয়ানির যাবে না সেটাও হলফ করিয়া বলা যায়।

এত কিছু অনিশ্চয়তা ও ক্ষয়-ক্ষতির সমূহ সম্ভাবনার পরেও চাকুরীতে বৈষম্য মূলক কোটা বাতিল করে মেধা ভিত্তিক নিয়োগের জন্য পথে নেমে আসা ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নিজের শর্তহীন সমর্থন থাকল।

সরকার প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধাকে ১ কোটি টাকা করে ফিক্সড ডিপোজিট করে দিক; প্রতিমাসে সরকারি কর্মকর্তাদের সর্বোচ্ছ পদ সিনিয়র সচিব পদের সমমান বেতন দিক তাতেও নিজের শর্তহীন সমর্থ থাকবে কিন্তু সরকারি চাকুরীতে না।

বাংলাদেশের কোন মানুষকে যদি প্রশ্ন করা হয়ে থাকে যে সরকারি চাকুরীর মতো বাংলাদেশে ক্রিকেট টিমের ১১ সদস্যের দলে সাকিব, তামিম, মুশফিকের পরিবর্তে খেলোয়াড় যে কোন যোগ্যতার হউক না কেন ৩ জন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কিংবা নাতি-নাতনি; উপজাতি কোটায় ১ জন; জেলা কোটায় ১ খেলোয়াড় নেওয়া হয় আপনি কি সেই ক্রিকেট দল মেনে নিবেন। মহিলা কোটার কথা বদ দিলাম যেহেতু মহিলা ক্রিকেট টিম আছে। সকলের কাছে প্রশ্ন করতে চাই বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমই কি শুধু বাংলাদেশের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে? বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তারা করে না?

হার্টের রোগে আক্রান্ত আর্থিক ভাবে সামর্থবান একজন রোগীর সামনে যদি সার্জারিতে সবচেয়ে সফল ও ব্যর্থ ডাক্তার কাছে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়ে তবে সেই রোগী কোন ডাক্তারের সেবা নিবে? একই ভাবে দেশের মানুষদের সবচেয়ে যোগ্য ছেলে-মেয়েদের কাছ থেকে সার্ভিস নেওয়া সুযোগ থাকা স্বত্বেও কেন তাদের বাধ্য করা হবে অপেক্ষাকৃত কম যোগ্যতার মানুষদের কাছ থেকে সরকারি সেবা নিতে?

জনপ্রশাসনে নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার চেয়ে কোটা প্রাধান্য পাচ্ছে বেশি। গত আট বছরে পাঁচটি বিসিএসের ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, মোট এক হাজার ১৮৯ জন প্রার্থীকে প্রশাসন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)। তাঁদের মধ্যে ৫৬০ জনকে মেধায় আর বাকি ৬২৯ জনকে বিভিন্ন কোটা থেকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে। একই সময়ে পুলিশ ক্যাডারের জন্য ৭৫৩ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে পিএসসি। এর মধ্যে ৩৫৫ জনকে মেধা আর ৩৯৮ জনকে বিভিন্ন কোটা থেকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে। পিএসসির এই সুপারিশ অনুসারেই নিয়োগ দেয় সরকার।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৩

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আসলেই কোটা বাদ দেয়া উচিত ।
অর্ধেকের বেশিই কোটা ।
মুক্তিযোদ্ধা র সংখ্যা কি এত বেশি যে ৩০ ভাগ রাখতে হবে ।
কোটা পুরো বাদ দেয়া সম্ভব না । কিন্তু সংখ‍্যায় কমানো উচিত ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সরকারে নিয়োগকৃত প্রতিটি কর্মকর্তা দেশের মানুষকে সেবা দান করতে নিয়োজিত। নিয়োগকৃত কর্মকর্তার বেতন আসে দেশের মানুষের ট্যাক্সের টাকায়। একই পদে মেধায় নিয়োগকৃত কর্মকর্তারা নিশ্চয় কোটায় নিয়োগকৃত কর্মকর্তার চেয়ে বেশি বেতন পায় না। বাজারে গিয়ে যদি আপনি দেখে যে পচা ইলিশ মাছ ও ভাল ইলিশ মাছের দাম একই। তবে কি আপনি টাকা দিয়ে পচা ইলিশ মাছ কিনবেন? তাহলে দেশের মানুষ ট্যাক্সের টাকা দিয়ে অপেক্ষাকৃত কম যোগ্যতা সম্পন্ন ডাক্তার, পুলিশ, কাষ্টমস কর্মকর্তার সেবা নিবে কেন?

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: একটি দেশকে সত্যিকার অর্থে উন্নতির শিখরে এগিয়ে যেতে হলে যোগ্য লোককে যোগ্য স্থানে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে | কোটা পদ্ধতি কোনোভাবেই যোগ্য লোককে মূল্যায়ন করার সুযোগ দেয় না - বরং যোগ্যতমকে একধরণের উপেক্ষাই করে থাকে | রাজনৈতিক দলগুলো যদি দেশের সত্যিকার উন্নয়ন চায় তবে এই ফালতু আবেগ থেকে বেরিয়ে এসে চাকুরীর কোটা পদ্ধতি সম্পূর্ণ বিলোপ করতেই হবে |

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

মুক্তিযোদ্ধা, তাদের সন্তান, ও নাতি-নাতনিদের আর্থিক ভাবে সাহায্য করা হউক যাতে করে তারা খেয়ে-পড়ে অন্যদের সাথে প্রতিদন্দিতা করে নিজেদের যোগ্যতা প্রমান করে চাকুরি পায়; এতে করে তাদের নিজেদের নৈতিক চরিত্র উন্নত হবে। মানুষ তাদেরকে অবহেলা করার সুযোগ পাবে না।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঘুষ ব্যতিত সরকারী চাকুরী হয়?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
চাকুরিতে নিয়োগের মানদন্ড যদি একমাত্র মেধা হয় তবে ঘুষ এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে। কেউ যদি মেধা তালিকায় প্রথম স্হান অধিকার করে তবে সে কেন ঘুষ দিবে? আর যে ঘুষ খায় সে কেমন করে ঘুষ চাবে?

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০৩

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ১০% থেকে ১৫% কোটা সমর্থনযোগ্য। এর চেয়ে বেশী নয়।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আমি কোন রকম কোটা রাখার পক্ষে না। তবে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোন বিবেচনা করে আপনার প্রস্তাবের সাথে একমত হতে পারি সাময়িক ভাবে। তবে সরকারকে ঘোষনা করতে হবে আগামী ৫ বছরে পরে এই কোটা ১০% এ নেমে আসবে ও ১০ বছর পরে কোন রকম কোটা থাকবে না।

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

বিজন রয় বলেছেন: তাহলে যাদের মেধা কম তাদের কি হবে?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

বাজারে গিয়ে যদি আপনি দেখেন যে পচা ইলিশ মাছ ও ভাল ইলিশ মাছের দাম একই। তবে কি আপনি টাকা দিয়ে পচা ইলিশ মাছ কিনবেন? তাহলে দেশের মানুষ ট্যাক্সের টাকা দিয়ে অপেক্ষাকৃত কম যোগ্যতা সম্পন্ন ডাক্তার, পুলিশ, কাষ্টমস কর্মকর্তার সেবা নিবে কেন?

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫

উচ্ছল বলেছেন: সহমত জানিয়ে গেলাম।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ।

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: আমরা ভগ্রুলরা আজীবন এই কোটাবিরোধী আন্দোলন সমর্থনই করে যাবো, কিন্তু কোনদিনও এটা বন্ধ হবে বলে মনে হয় না। আওয়ামীলীগের সময়ে তো হবেইনা, বিএনপির সময়েও না। বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের কাছে 'কোটা' বিষয়টা অনেকটা
ব্রথেল এর মত। সবাই জানে এটা সমাজরে জন্য খারাপ, কিন্তু সবাই এ থেকে সুবিধা নেবে, কোনদিনও বন্ধ করবে না।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আমি ক্ষমতাসিন রাজনৈতিক দলের প্রধান হলে কোটা ইস্যুটা গনভোটে দিতাম। দেশের মানুষ চাইলে থাকবে না চাইলে বাতিল হবে। অন্তঃত পক্ষে মোট প্রাপ্ত ভোটের ৪ ভাগের ৩ ভাগ কোটা চায় না সেটা ভোট দিয়ে বলতে হবে। এবং সংবিধানে যোগ করে দিতাম যে ভবিষ্যতে আবারও কোন রাজনৈতিক দল কোটা চালু করতে চাইলে আবারও গনভোট দিয়ে মানুষের রায় নিয়ে তবে কোটা চালু করতে হবে।

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৩

এম,এইচ,ইউ হারুন বলেছেন: একটা হলো ঘুষ নিয়ে অযোগ্য লোককে চাকুরী দেওয়া, অন্যটা হলো দেশের জন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ আংশিক রাষ্ট্রিয় সুযোগ সুবিধা তাদের জন্য নিশ্চিত করা।

এখন দেখার বিষয় হলো কোনটার বিরুদ্ধে আমাদের আন্দোলন করা উছিত। আমার মতে মেধাবীরা স্থান পাচ্ছে না মূলত ঘুষ দুর্নিতির কারণে। নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা গেলে, কোন মেধাবীই নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হতো না।

মূলত যখন থেকে কোটা সুুবিধা চালু হয়েছিল তখন মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি তাদের অবদানের জন্যে যে সিম্পেথি ছিল ; বর্তমানে অনেকে আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের রক্তাক্ত ইতিহাসকে সেভাবে অনুভব করছেনা

৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: কোটা যারা চায় তারা নিচু মানসিকতার লোক। এবং যারা কোটা দিতে চায় তারা ভন্ড।

১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

বারিধারা ২ বলেছেন: কোটা না থাকলে সংগ্রামী লীগ নেতারা কোন সরকারি চাকুরিতে কোন পাত্তাই পাবেনা।

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

করুণাধারা বলেছেন: কেবল প্রতিবন্ধী কোটা বাদে আর সব কোটা তুলে দেয়া হোক। মুক্তিযোদ্ধা কোটা, জেলা কোটা ইত্যাদি স্বাধীনতার পর পর কিছুদিন দরকার ছিল, এখন নেই। আর মহিলা কোটা দিয়ে মহিলাদের ছোট করা হয়। এটা তুলে দিয়ে বরং তাদের নিরাপদে চলাচল করার ব্যবস্থা করা হোক।

১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২৫

বরুন মালাকার বলেছেন: চোরা বুদ্ধির লোকদের কাছে ভালো কিছুর ডাম নেই। কোটাতো লজ্জাহীন চাটুকারদের জন্য..

১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমাদের এডুকেশন সিস্টেমটা চরম ফালতু। তার উপর প্রশ্নফাঁস দুর্নীতি তো আছেই- এতো সব যায়ঝামেলা পেরিয়ে যে কয়েকজন উচ্চশিক্ষা অর্জন করছে চাকরি খুঁজতে খুজতে তাদের লাইফ বরবাদ হয়ে যায়।

কোটা পদ্ধতি বাদ দেওয়া উচিত। বরং মুক্তিযোদ্ধা ও নারী, উপজাতি.... সরকারের তরফ থেকে বিশেষ ভাতার ব্যবস্থা করা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল। মেধাবীরা সরকারি চাকরি করলে অবশ্য দেশ উন্নত হবে।

ধন্যবাদ।

১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৩

সোহানী বলেছেন: উপস্ দারুন একটা পোস্ট এড়িয়ে গেছি।

হাঁ, একারনেই দেশে এতো অনাচার। সত্যিকারের মেধারা স্থান পেলে দেশ এ অবস্থায় পৈাছাতো না। "সে নো টু কোটা" ..................

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.