নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

টেকসই ও নন-টেকসই উন্নয়ের পার্থক্যটা যদি বাংলাদেশের মানুষ বুঝত তবে ভূমিধ্বস উন্নয়ন নামক "পুকুর চুরি" গল্পটাও বুঝতে পারত।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৫


"পুকুর চুরি" গল্পটার সার্থক উদাহরণ বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। এই দুইটা মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রতিবছর সরকারি বাজেটে হাজার-হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়; মন্ত্রণালয় সেই টাকা খরচ করে উপকূলীয় এলাকায় বেড়ি বাঁধ তৈরি করে; হাওড় এলাকায় কৃষি জমি রক্ষার জন্য বাঁধ তৈরি করে; বর্ষাকালে নদীর ভাঙ্গন থেকে দুই কূল রক্ষার জন্য বালির বস্তা ফেলে, নদীর পূর্ব পূর্ব কূলে ড্রেজিং করে পশ্চিম কূলে ফেলে আগের বছর; পরের বছর পশ্চিম কূল ভরাট হয়ে গেছে বলে সেই পাশ ড্রেজিং করে পূর্ব কূলে ফেলে ড্রেজিং করা মাটি। ভাঙ্গা রাস্তার গোঁড়া থেকে মাটি কেটে রাস্তা মেরামত করে (কবি কালিদাসের মতো গাছের ডালের আগায় বসে গোড়া কাটে), বর্ষার সময় ভাঙ্গা রাস্তার গর্তের মধ্যে ইট-সুড়কি ঢেলে রাস্তা মেরামত করা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান কাজ। স্বাধীনতার পর থেকেই প্রতিবছর ঐ একই কাজ করে আসতেছে বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। আগের বছর সে স্থানে বেড়ি বাঁধ তৈরি করেছিল সেই একই স্থানে পরের বছরও বেড়ি বাঁধ তৈরি করে। আগের বছর সে স্থানে বালির বস্তা ফেলেছিল পরের বছরও সেই একই স্থানে বালির বস্তা ফেলে।



ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের সাম্প্রতিক এক জরিপ বলছে, এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সড়ক ব্যবস্থা সবচেয়ে খারাপ যেসব দেশের তার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। । সড়ক নির্মান ব্যায়ে এশিয়ার দেশ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশে, কিন্তু মানের দিক থেকে সর্বনিম্ন!

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব (ব্লগার নিরুদ্দেশ পথিক) দৈনিক বনিক বার্তার উপ-সম্পাদকীয় পানি ব্যবস্থাপনা ও বাঁধ নির্মাণের অস্থায়িত্বশীল দিকগুলো
যথার্থই লিখেছেন

"ব্রিটিশ শাসন ও সাম্রাজ্য রক্ষা, খাজনা উত্তোলন ও যাতায়াত— এ তিনকে সহজ করতে সর্বভারতে রেল প্রবর্তন করে। দেখা গেল, এ টেকসই রেল অবকাঠামো এক শতাব্দীরও অধিক সময়ে বাংলার বন্যার্তদের আবাসনের ঠিকানা হয়ে উঠল। ফলে যাতায়াত ব্যবস্থা, অর্থনীতি ও প্রশাসনিক বহু ডোমেইনের আর্থিক প্রাপ্তির সঙ্গে দূরদর্শী অবকাঠামো নিয়ে এল বন্যা-কেন্দ্রিক সম্পদ ও ব্যবস্থাপনার বিশেষ উপকারের যোগ।

অন্যদিকে আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব, প্রশাসন ও প্রকৌশলীরা দেশব্যাপী এমন এক সড়ক অবকাঠামো তৈরি করেন, যা প্রতি বছর বন্যায় শুধু কার্পেটিংয়ের পিচই হারায় না, রাস্তাও তলিয়ে যায়। এগুলো ঠিক করতে বন্যা-পরবর্তীতে স্থানীয় ও কেন্দ্র থেকে বরাদ্দ দেয়া হয়। এ বিরামহীন ও ফলহীন কর্ম দশকের পর দশক রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক নেতাদের পকেট ফুলিয়ে তুললেও দেশের অবকাঠামোয় তৈরি হয়েছে সুবিশাল ক্ষত। আদতে এ ক্ষত হচ্ছে বাজেটের ওপর প্রতিকারহীন এক ফাঁড়া।

রাস্তা তৈরি, অতিশয় নিম্নমানের অদূরদর্শী ও টেকসই রাস্তার বিরামহীন মেরামতই এখনো দেশের কথিত উন্নয়নের মূল স্লোগান।

২০১২-৩২— এ ২০ বছর মেয়াদি ৩২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে হাওড় উন্নয়ন মহা-পরিকল্পনা প্রকল্প চলছে। প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার অধিক এরই মধ্যে খরচ (পড়ুন লোপাট) হয়েছে, কাজ আক্ষরিক অর্থে কিছুই হয়নি।"



ডিজিটাল যুগে তৈরি করা ব্রিজ উদ্ভোদনের পূর্বে ভেঙ্গে পড়ে; ব্রিজের সংযোগ সড়কের মাটি সড়ে গিয়ে ব্রিজ ঝুলতে থাকে বাড়ির উঠানের আমগাছে ঝুলানো দোলনার মতো।

টেকসই ও নন-টেকসই উন্নয়ের পার্থক্যটা যদি বাংলাদেশের মানুষ বুঝত তবে সিঙ্গাপুরের ৫ বছর পরে স্বাধীন হওয়া দেশের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিকে ৫ বছর পূর্বে স্বাধীন হওয়া দেশে চিকিৎসা করার জন্য প্রতি মাসে দৌড়াইতে দেখে (স্বাধীনতার ৪৭ বছর পরেও) রাজনিতিবীদের পুকুর চুরির গল্পটা বুঝতে পারত।

বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের গোজা-মিল দেওয়া নন-টেকসই উন্নয়নের অসাধারণ বিশ্লেষণ করেছে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। সেই সাথে অনেক সমস্যার সমাধানে করনীয় উপাও উল্লেখ করেছে নিজের লেখায়। সবাইকে পড়ে দেখার অনুরোধ রইল (লিংক নিচে সংযুক্ত)।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব (ব্লগার নিরুদ্দেশ পথিক) দৈনিক বনিক বার্তার উপ-সম্পাদকীয় পানি ব্যবস্থাপনা ও বাঁধ নির্মাণের অস্থায়িত্বশীল দিকগুলো


২০১৭ সালে সুনামগঞ্জের হাওরে ফসলহানি আর কৃষকের হাহাকারের পর বছরজুড়ে এত আলোচনা-পরিকল্পনার পরও নির্ধারিত সময়ে একটি বাঁধেরও কাজ শেষ হলো না। দৈনিক প্রথম আলো, ৫ ই মার্চ, ২০১৮

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমাদের সাধারণ জনতা যথেষ্ট অসচেতন। দেশের নোংরা রাজনীতি, এডুকেশন সহ সব সেক্টরে দুর্নীতি আমাদের চোখে রঙ্গিন চশমা পরিয়ে রেখেছে। ভালো মন্দ সবি আমাদের ভালো লাগে।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
ব্রিটিশদের বানানো ব্রিজ গত ১০০ বছরের বেশি সময় ধরিয়া দাঁড়াইয়া রহিয়াছে; কিন্তু ডিজিটার আমলের ব্রিজ চালু হওয়ার পূর্বেই ভাঙ্গিয়া পড়ে। এই হলো আমাদের উন্নয়নের নমুনা।

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

সুমন কর বলেছেন: এসব না করলে, তাদের পকেটে টাকা ঢুকবে কীভাবে !! জনগণের টাকা নষ্ট হচ্ছে, তাদের কি !!

সচেতনামূলক চমৎকার পোস্ট।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
দূর্নীতি আমাদের মজ্জায়-মজ্জায় ঢুকিয়া গেছে; তবে একটু রয়ে-সয়ে কর; তাইবলিয়া ব্রিজ চালু করিবার পূর্বেই ভাঙ্গিয়া পড়িয়া যাওয়ার পরেও মানিয়া লইতে হবে দেশে ভূমিধ্বস উন্নয়ন চলিতেছে?

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: লেখাটা কি সরায় ফেলছে নাকি! নট ফাউন্ড দেখাচ্ছে।

এ দেশ আর কখনোই ঠিক হতে পারল না কিছু মানুষরূপী শয়তানের জন্য।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

লিংকটা আমি সঠিক ভাবে যোগ করতে পারি নাই প্রথমে। আপনাকে ধন্যবাদ সমস্যাটা উল্লেখ করার জন্য। এখন ঠিক করে দিয়েছি। আমার চেষ্টা করেন।

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: পলাশ ভাই, সাধারণ জনগণ এখন অনেক কিছুই বোঝে। বোঝে না শুধু দলকানারা। আমাদের দেশে দলকানারা ভারী নয় মোটেই। কিন্তু সাধারণ জনগণ বিকল্প কাউকে পাচ্ছে না। আমাদের দেশে নেতা তৈরি হচ্ছে না। রুদ্ধ করে রেখেছে বড় দলগুলোই। পরিবর্তে ওরা সন্ত্রাসী তৈরি করছে। আর এভাবে ওরা ধরে রাখছে ক্ষমতার বলয়।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাল একটা লেখা উপহার দেয়ার জন্য।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপানাকে ধন্যবাদ সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য। এই সন্ত্রাসিরাই দলকে ঢুবায়; ক্ষমতা চুত্য করে; এর পরেও রাজনৈতিক দল গুলো সন্ত্রাসি লালন-পালন করা বন্ধ করে না। জানিনা কবে এই দূর্দশাহতে দেশ মুক্তি পাবে। আইনের শাসনে এই হলো বাংলাদেশের অবস্হা। সারা বিশ্বের লিস্টে পিছন দিক থেকে ৩ নম্বর। আমাদের পিছনে পাকিস্তান ও কম্বোডিয়া ছাড়া আর কেউ নাই।


৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

করুণাধারা বলেছেন: লেখাটা দেখতে পারলাম না। আশাকরি লিংকটা আরেকবার চেক করবেন।

চমৎকার এই পোস্টের প্রতি লাইনে আপনার ক্ষোভ স্পষ্ট! কিন্তু কার জন্য আপনি ক্ষুব্ধ হচ্ছেন? আমরা, বাংলাদেশের জনগন তো উন্নয়নের, সুখের জোয়ারে ভাসছি। এইসব চুরি মুরির কথা না ভেবে আমরা উত্তেজিত হই খালেদা জিয়ার মহাচুরি নিয়ে, আনন্দিত হই ক্রিকেট দলের সাফল্যে, আবার দুঃখে ভাসি শ্রীদেবীর মৃত্যুতে!

সারাদেশের অবকাঠামো ভেংগে পড়েছে, সড়কপথে যাত্রা করলে ঘরে ফেরার কোন নিশ্চয়তা থাকে না। ঢাকা শহরে তৈরি হচ্ছে ফ্লাইওভার, যার প্রতিমিটার বানানোর খরচ সর্বনিম্ন এক কোটি টাকা! কিন্তু এসব নিয়ে কথা বলা যাবে না। তাহলে না হয় শ্রীদেবীকে নিয়েই ভাবি।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আমি এইমাত্র আবার চেক করলাম; দুইটা লিংকই কাজ করতেছে। এর পরেও যদি কাজ না করে তবে আপনি অন্য কোন ব্রাউজার দিয়ে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। অনেক সময় ব্রাউজার সমস্যা করে। পূর্বে গুগল ক্রম ব্যব হার করলে এবার মজিলা বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার চেষ্টা করে দেখুন।

৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

করুণাধারা বলেছেন: করছে।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
শুনে খুশি হালাম।

৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মিডিয়ার হবার কথা ছিল আয়নার মতো!

দেশ জনতার স্বার্থের পারা লাগানো যাতে তাবত অন্যায় অনিয়ম ধরা পড়বে দেখা যাবে!

দু:খজনক তারা হয়ে গেছে রাজনীতির পারা লাগানো! ফলে হলুদ থেকে লালে পৌছে বসে আছে।
আমজনতা আপনা ভূমে উদ্বাস্তু হয়ে কোন রকমে জীবনপাত করে চলেছে!

সোশাল মিডিয়া হওয়ায় ছিটে ফোটা যা কিছূ জানতে পারছি- আপনাদের কল্যানে!
নিরুদ্দেশ পথীক ভাইয়ের লংকের জন্য কৃতজ্ঞতা :)

++++++++++++++

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে নিরুদ্দেশ পথিক ভাই যেভাবে চিন্তা করে ও পরিশ্রম করে চলমান অপরিকল্পিত উন্নয়নের মুখোশ উন্মোচন করে সারা অনলাইনে তার সমতুল্য আমি কাউকে দেখি না। সৌদি আরবে অবস্হানরত প্রায় ২০ লাখ বাংলাদেশির একটা উল্লেখযোগ্য অংশ বাংলাদেশের ফেরত চলে আসবে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে সৌদি আরবের নতুন কর্ম পলিসির কারণে। প্রবাসীদের কাছ থেকে আসা পেট্র-ডলারের পরিমানও কমবে সমানুপাতিক হারে। দেশের রপ্তানি খাত কতটুকু ডলার গ্যাপ পুরণ করতে সক্ষম সেটা প্রশ্ন যোগ্য?

ভাল থাকবেন।

৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: এই দেশের রাজনীতিবিদদের দেশের প্রতি প্রেম নেই আছে হিংসা আর প্রতি হিংসা আর এ দুই মিলে চলছে এখন অপরাজনীতি।
আমরা সাধারন পাবলিক সব কিছু বুঝেও কিছু বলতে পারিনা। কেননা তাদের কাছে আছে আইনের ক্ষমতা ও অশ্রের ক্ষমতা
আমাদের আছে কি ?

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আমেরিকায় ভোট প্রদানের হার শতকরা ৫০ ভাগের কম। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে ৮০ ভাগের বেশি। সুতরাং দেখা যাচ্ছে আমরা জেনে শুনেই রাজনিতীবিদের ভোট দিয়ে সংসদে পাঠাচ্ছি। প্রায় সব-সমই প্রার্থীর যোগ্যতার পূর্বে মার্কা দেখে ভোট দেই। ফলে আমাদের এই পরিনতির জন্য বেশিভাগ ক্ষেত্রেই আমরা নিজেরাই দায়ী।

৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
এই পোষ্ট স্টিকি করা হোক।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
এই পোষ্ট স্টিকি করলে মডু মামারে ৩৬৭ দিনের রিমান্ডে নিবো নির্ঘাত =p~

১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দলীয় লোকজন পুরো দেশ লুটে পুটে খাচ্ছো ।এ কয়েকজন লুটেরার পকেট ফুলে ফেপে উঠছে। জনসাধারণের হাতে টাকা নেই ।ওদের বয়কট ও বিতাড়িত করতে পারলে ওদের পকেটের অবৈধ পয়সা বের করতে না পারলে সংকট অবধারিত।

১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
এ দেশ লুটেরাদের দেশ! :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.