নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পদার্থ বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং এর বাজিতে ১০০ ডলার হেরে যাওয়ার মজার গল্প

২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪২



২০১৭ সালে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছে যে ৩ জন বৈজ্ঞানিক যাদের একজন হলও ক্যালিফোর্নিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলোজি এর পদার্থ বিজ্ঞানী কিপ থর্ন। প্রবাদে আছে যে রাঁধে সে খোপাও বাঁধে =p~ । অনেকেই হয়ত জানেন না যে হলিউডের ব্লকবাস্টার সাইন্স ফিকশন মুভি ইন্টাস্টেলার এর লেখকও পদার্থ বিজ্ঞানী কিপ থর্ন। এই ছবি বানানো নিয়েও একটা মজার গল্প আছে তা অন্য দিন লিখবো। ২০১৭ সালে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার কারণ হলও আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর পূর্বে বৈজ্ঞানিক আলবার্ট আইনস্টাইন মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (Gravitational waves) এর অস্তিত্ব এর কথা বলেছিল তার অস্তিত্ব প্রমাণ করেছে লাইগো নামক এক যন্ত্রের মাধ্যমে। দুইটা ব্ল্যাক-হোল একত্রিত হওয়ার ফলে এই মহাকর্ষীয় তরঙ্গ নির্গত হয়েছিল প্রায় বিলিয়ন বছর পূর্বে যা লাইগো নামক যন্ত্রে ধরা পড়ে ২০১৫ সালে। এই যন্ত্রটা বানানোর অন্যতম কারিগর হলও পদার্থ বিজ্ঞানী কিপ থর্ন। প্রয়াত বৈজ্ঞানিক স্টিফেন হকিং তার পুরো জীবনই কাটিয়েছেন ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণা করে। স্টিফেন হকিং ও কিপ থর্ন দুইজনই যেহেতু ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণা করেন তাই দুজনের মাঝে ভালো বন্ধুত্বও ছিলও। আমরা যেমন ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা, রিয়েল মাদ্রিদ- বার্সেলোনার খেলা নিয়া বাজি ধরি ঠিক তেমনি স্টিফেন হকিং বাজি ধরেছিল যে কিপ থর্ন গত ৩০ বছর ধরে যে যন্ত্র বানাচ্ছে আইনস্টাইন মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (Gravitational waves) এর অস্তিত্ব প্রমাণ করার জন্য তা প্রাকটিকালি কোনদিনও প্রমাণ করা সম্ভব হবে না।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্টিফেন হকিং, কিপ থর্ন (মধ্যের জন) ও জন প্রেস্কিল গভীর আলোচনারত।

ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস স্টিফেন হকিং এর জিবদ্দশায় ২০১৫ সালে লাইগো নামক ডিটেক্টরে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (Gravitational waves) এর অস্তিত্ব ধরা পরে ও বৈজ্ঞানিক স্টিফেন হকিং বাজিতে হেরে বৈজ্ঞানিক কিপ থর্নকে বাজির ১০০ ডলার প্রদান করেন। মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (Gravitational waves) এর অস্তিত্ব প্রমাণ করার দুই বছর পরে ২০১৭ সালে কিপ থর্ন অন্য দুইজন বৈজ্ঞানিক সহ নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত হন যে পুরষ্কার প্রদান করা হয় ২ মাস পূর্বে। এ সপ্তাহে বৈজ্ঞানিক স্টিফেন হকিং মারা যান ৭৬ বছর বয়সে।



স্টিফেন হকিং এর অসুস্থ হওয়ার পূর্বের ছবিতে দেখা যায় প্রচণ্ড প্রাণ-চাঞ্চল্য পূর্ণ মানুষ ছিলেন। বৈজ্ঞানিক মহলেও তার রসবোধ নিয়ে অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে। সেগুলো পরবর্তীতে আলোচনা করার ইচ্ছা রইলো।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

তারেক ফাহিম বলেছেন: বর্তমনা শতাব্দিতে জীবিত পদার্থ বিজ্ঞানীয় স্টিফিন হকিংকেও আমরা হারিয়ে ফেললাম :((

২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
২১ বছর বয়সে ডাক্তার বলেছিল যে উনি আর মাত্র কয়েক বছর বাঁচবেন। যদিও পরবর্তিতে দেখা গেছে যে উনি যে রোগে আক্রান্ত সেটা অনেক স্লো বিস্তার লাভ করে। চিকিৎসা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যানে উনি স্বাভাবিক মানুষের মতো পূর্ন জীবন অতিবাহিত করেছেন। প্রযুক্তির কল্যানে উনার চিন্তার পুরোটা গবেষনা আকারে প্রকাশ করেছেন। বিজ্ঞানকে উনি অনেক কিছুই দিয়ে গেছেন; সকল চিন্তা ভাবনার বাস্তব রুপ দিয়ে যেতে পারেণ নাই; যেটা কোন বিজ্ঞানীই পারেন না। কারণ বিজ্ঞানীদের চিন্তা-ভাবনা কখনও থেমে থাকে না; তারা একটা সমস্যা সমাধান করেই আর একটা সমস্যার সমাধান নিয়ে চিন্তা শুরু করেন। উনি যে সমস্যা গুলোর সমাধন করে যেতে পারেন নি ভবিষ্যত প্রজন্ম সে সমস্যা গুলো সমাধান করার চেষ্টা করবেন। আর এভাবেই এগিয়ে যাবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি।


ভাল থাকবেন।

২| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ১০০$ বড় কথা নয়।১০০বছরের পুরানো তত্ত্ব প্রমাণিত হয়েছে সেটাই আমাদের আমজনতার কাছে মুখ্য।
যাই হোক,আমরা একটি সম্পদ হারিয়েছি। :(

২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
মানুষ মাত্রই মরণশীল। বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং ৭৬ বছর বেঁচে ছিলেন। অনক কম মানুষই এত বছর বাঁচে। উনি যে সমস্যা গুলোর সমাধন করে যেতে পারেন নি ভবিষ্যত প্রজন্ম সে সমস্যা গুলো সমাধান করার চেষ্টা করবেন। আর এভাবেই এগিয়ে যাবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি।

৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখায় বলা হয়েছে যে, ২টি ব্ল্যাকহোল একত্রিভুত হওয়ার ফলে, বিলিয়ন বছর আগে গ্রেভিটেশানেল ওয়েভের সৃষ্টি হয়েছিল; ইউনিভার্সে কি মাত্র ২টি ব্ল্যাকহোল ছিলো?

২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ইউনিভার্সে কি মাত্র ২টি ব্ল্যাক হোল ছিলও?

উত্তরটা হলও না। ইউনিভার্সে ব্ল্যাক হোলের সংখ্যাটা নির্দিষ্ট করে জানা যায় নাই। তবে সংখ্যাটা কম না। ব্ল্যাক হোল থাকলেই তা একীভূত হবে সেটাও নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। দুইটি ব্ল্যাক হোল একীভূত হওয়ার জন্য অনেক শর্ত পূরণ করতে হবে প্রতিটি ব্ল্যাক হোলকে তবেই একীভূত হবে। আবার দুইটি ব্ল্যাক হোল একীভূত হলেই যে তার ফলে সৃষ্ট মহাকর্ষীয় তরঙ্গ পৃথিবীতে অবস্থিত ডিটেক্টরে ধরা পরবে সেটাও নিশ্চিত না; কারণ কোন-কোন তরঙ্গ এতই দুর্বল হয়ে পড়বে যা পৃথিবীতে স্থাপিত ডিটেক্টরে ধরা পরবে না। কারণ সেই ক্ষেত্রে তরঙ্গ পৃথিবীতে পৌঁছানোর পূর্বে তা এটিনুয়েটেড হয়ে যাবে।

এই কারণে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন উদ্যোগ নিয়েছে পৃথিবীতে অবস্থিত লাইগো ডিটেক্টরের চেয়ে হাজার গুন বেশি শক্তিশালী ডিটেক্টর স্হানপন করবে মহাশূন্যে। যে ডিটেক্টর অনেক দুর্বল মহাকর্ষীয় তরঙ্গ ডিটেক্ট করতে সক্ষম হবে।

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৫১

সুমন কর বলেছেন: আপনার পোস্টগুলো তথ্যসমৃদ্ধ হয়। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সুমন ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ। শুনে খুশি হলাম আপনার ভালো লেগেছে।

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১২

সোহানী বলেছেন: "পরবর্তীতে আলোচনা করার ইচ্ছা রইলো"...... অনেক খুশি হইলাম পলাশ ব্রো ;)

ভালোলাগলো চমৎকার শেয়ারিং।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপু, এক্ট্রা-ওর্ডিনারি জিনিয়াসরা আসলে সব দিক দিয়েই জিনিয়াস। আমি ইদানিং বৈজ্ঞানিকদের জীবন কাহিনী পড়ি এবং তা পড়ে অনেক মজা পাই। সময়ের অভাবে সব কিছু লিখা হয় না হয়ত। দিনটা কেন যে ২৪ ঘন্টার পরিবর্তে ৪৮ ঘন্টার হলো না :((

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

তাশমিন নূর বলেছেন: ভালো পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ে মন্তব্য করার জন্য। শুনে খুশি হলাম যে আপনার ভালো লেগেছে পোষ্টটি।

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৬

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ।

৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বেশ মুল্যবা তথ্য জানা গেল , ধন্যবাদ ।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ আলী ভাই।

৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩৫

অন্তরা রহমান বলেছেন: বেশ তথ্যবহুল পোস্ট। তবে কিছু কিছু লাইনে 'তুমি' সর্বনামের ব্যবহার চোখে লাগে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আমি বুঝতে পারলাম না আপনি কোন লাইটির কথা বলতে চেয়েছেন?

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১১

রাফা বলেছেন: ঠিক জানিনা কেনো আপনি শুধু ডিফাইনিং মোমেন্ট বা আমার বুঝতে যদি ভুল না হয় কোন যুদ্ধগুলো টার্নিং পয়েন্ট সেটাই জানতে চেয়েছেন মনে হয়।যদিও খুব বেশি জানিনা তবে অপারেশন জ্যাকপট তেমনি একটি যুদ্ধ।যা পাকিস্তানি নৌ-বাহিনির শক্তিকে নস্যাৎ করে দিয়েছিলো মোটামুটি।আরেকটি অপরাশেন আছে নামটি মনে পড়ছেনা ।এয়ারফোর্সের একটি মিশন ছিলো তেজগাঁও এয়ারপোর্ট`কে অকার্যকর করে দেওয়া।সেটাও সাকসেসফুল হয়েছিলো এই আক্রমণের পরে ঐ রানওয়ে ব্যাবহারের অনুপুযুক্ত হয়ে পড়ে।বগুরা ব্যাটল বা হিলি ব্যাটল যে যুদ্ধ, উত্তরবঙ্গকে পৃথক করে ফেলতে সমর্থ হয়।খুব বেশি ডিটেইল বলতে পারবোনা।এই জন্য আপনার সত্যি যদি জানার আগ্রহ থাকে বই সংগ্রহ করে পড়তে হবে।

আরেকটা কথা তখন বিশ্বের পরাশক্তি ছিলো ২টা।তাই কিছুটা ভারসাম্য ছিলো। সেভেন ফ্লিটের বিপরীতে অ্ষ্টম ফ্লিটের হুমকি ছিলো যুদ্ধের মূল টার্নিং পয়েন্ট।ভারত নয় রাশিয়ার অন্তর্ভুক্তি যুদ্ধের চেহারা বদলে দেয়।ভারত নিজে আক্রান্ত না হোলে কখনই পুরোপুরি যুদ্ধে জড়াতোনা।বর্তমানই তার সবচাইতে বড় প্রমাণ।ভারতিয়রা বাঙালীদের চাইতে বেশি সন্মান করে পাকিস্তানিদের।একটু চোখ কান খোলা রাখলেই বুঝতে পারবেন।

অনুগ্রহ করে আক্রমণাত্মক ভাবে উত্তর না দিয়ে সঠিক পন্থায় দিলেই ভালো হয়।উপরে কমেন্টের মাধ্যমে কিছুটা ভুল বুঝাবুঝি হোচ্ছে বলেই আমার ধারণা।মুক্তিযুদ্ধকে কে বা কারা ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ বলে চালাতে চায় আশা করি সেটুকু আপনি বুঝেন।

মডারেশন করে রাখলে কমেন্ট করে কোন মজা নেই।
ধন্যবাদ।

কি ব্রাদার সব পোষ্টেই কি ব্যান করে রাখছেন নাকি আমাকে?

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ঐ পোষ্ট মডারেশন করা ছারা কোন উপায় ছিলো না। কেউ যদি একটার পর একটা মাল্টি নিয়ে আসে বাবা-মা তুলে গালি দেয় তবে মন্তব্য মডারেশনে রাখা ছাড়া অন্য কোন উপায় খুজে পাওয়া যায় না। কারণ আমি গালির বিপরীতে গালি দিতে অভ্যস্ত না। আপনি যদি গালি দেওয়া নিকটা ঘুরে দেখেন তবে বুঝতে পারবেন এই নিকের উদ্দেশ্য কি? দের বছরের বেশি পুরোনো নিক কিন্তু কোন পোষ্ট নাই; প্রায় কোন মন্তব্যও নাই; সেই নিক যদি আপনার কষ্টকরে লেখা একটা ব্লগে হঠাৎ করে গালা-গালি করা শুরু করে তবে আপনি কি করবেন? ঐ নিকনা না হয় ব্লক করলেন? আপনি কি নিশ্চিত যে সেই ব্লগারের আরও ডজন খানেক একই রকম নিক নাই?

অনেক পূর্বে কোন একটা পোষ্টে আপনার অপ্রাসংগিক মন্তব্যের কারণে আপনার মন্তব্য মডারেশনে রেখেছিলাম পরবর্তীতে ভুলে গিয়েছিলাম মডারেশন উঠিয়ে নেওয়ার। আপনার এই মন্তবটা ঐ পোষ্টে করলে সেটা অনেকেই জানতে পারবে বেশ কিছু ডিফাইনিং মোমেন্ট যুদ্ধের কথা। ভারত, বাংলাদেশ অপেক্ষা অনেক বেশি সম্মানজনক আচরণ করে পাকিস্তানের সাথে তা নির্দিধায় বলা যায়। দুই বর্ডারে মৃত সাধারণ মানুষের সংখ্যাই তার প্রমান।

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

রাফা বলেছেন: আমি কোন অপ্রাসাংগিক মন্তব্য করি নাই আপনার কোন পোষ্টে।সেটা আমি কখনই কারো পোষ্টে করিনা।আমি যা বলেছিলাম তা আপনার কাছে গ্রহণযোগ্য হয় নাই লিংক দেওয়ার পরও।আপনি ভুলে গেছেন কিন্তু আমি ভুলি বরং সেই পোষ্টে আপনিই আমাকে অনাবশ্যক শব্দ প্রয়োগকরে রিপ্লাই দিয়েছিলেন।

এবং পরে সেই জন্য দুঃখিত বলেছিলেন।খুজে দেখুন বিশ্বাঃস না হোলে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আমি খুজে দেখবো কোন পোষ্টে আপনার সাথে উত্তপ্ত আলোচনা হয়েছে। গত ১ বছরে না সেটা নিশ্চিত করে বলতে পারি কারণ গত ১ বছরে আমি চেষ্টা করেছি রাজনৈতিক বিষয় গুলো এড়িয়ে চলার।

উপরে আপনি একটা প্রশ্ন করেছেন "ঠিক জানিনা কেনো আপনি শুধু ডিফাইনিং মোমেন্ট বা আমার বুঝতে যদি ভুল না হয় কোন যুদ্ধগুলো টার্নিং পয়েন্ট সেটাই জানতে চেয়েছেন মনে হয়।"

ডিফাইনিং মোমেন্ট সম্বন্ধে জানতে চাওয়ার কারণ; কতিপয় বুদ্ধিজিবরা মনে করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিলো ১৩ দিনের ৯ মাসের না। যে কারণে ডিফাইনিং মোমেন্ট সম্বন্ধে জানার চেষ্টা করছি; যাতে করে ঐ সকল বুদ্ধিজিবীদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো যায় ও প্রশ্ন করা যায় মুক্তিযুদ্ধ ১৩ দিনের হলে ডিফাইনিং মোমেন্ট গুলোকে তার কোন যুদ্ধের মধ্যে ফেলে?

১২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

রাফা বলেছেন: ভুলি নাই" হবে।

১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

রাফা বলেছেন: সরাসরি যুদ্ধ হয়েছে ২৬৭ দিন।আর এই যুদ্ধের শুরুটা কিন্তু ১৯৪৭ সাল থেকে।পাকিস্তান জন্ম নিয়েছিলো যে যুক্তিতে সেটাই অনিবার্য করেছে এই যুদ্ধটা।

আরো একটা তথ্য আপনারা ভুল দেন সব সময়।যা খুব সুক্ষভাবে জামাতিরা ঢুকিয়ে দিয়েছে সবার মাথার ভিতরে। ২% লোক মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করেছে কথাটা খুব ভুল।আসলে ২০ থেকে ২৫% মানুষ ছিলো মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে।যদিও ৩টি আসন ব্যাতিত সব আসন জিতেছিলো আওয়ামি লীগ।কিন্তু প্রতিটি আসনেই বিপরীত দিকেও ভোট পড়েছে।২% লোক যুদ্ধটা এত প্রলম্বিত করতে পারতোনা।আর আমাদের এত হতাহত হইতোনা ।এই সাধারণ অংকটা কেউ করছেনা।আপনার কি মনে হয় পাকিস্তানিরা আমাদের গ্রামে গন্জে গিয়ে এত হত্যা করতে পারতো।কোনদিনই সম্ভব ছিলোনা এটা ।এটা করেছে এদেশেরই কুলাঙ্গাররা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.