নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বহুদিন আগে কোন এক বারান্দায় শেষ বিকেলের আলোয় আলোকিত উড়ন্ত খোলা চুলের এক তীক্ষ্ণ হৃদয়হরনকারী দৃষ্টি সম্পন্ন তরুনীকে দেখে ভেবেছিলাম, আমি যাদুকর হব। মানুষ বশীকরণের যাদু শিখে, তাকে বশ করে নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দিব সারাটি জীবন।

কাল্পনিক_ভালোবাসা

একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।

কাল্পনিক_ভালোবাসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনুগল্পঃ আবর্জনা

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫



গত কয়েক মাসে আনিস স্বপ্নে শুধু পাখি দেখতে পাচ্ছে। লাল, নীল, বেগুনী সহ নানা বর্ণের প্রচুর পাখি। প্রথম প্রথম পাখিগুলো কোন ডাকাডাকি না করে ওকে বৃত্তের কেন্দ্র বানিয়ে চারিদিকে শুধু উড়ে বেড়াতো। কিন্তু ইদানীং পাখিগুলো আরো নিচে এসে উড়ছে, কা কা করে ডাকছে। আনিস অত্যন্ত অবাক হয়ে লক্ষ্য করল, এই সবগুলো পাখি হচ্ছে কাক! মনে মনে ভাবল, কাক আবার রঙিন হয় নাকি?
হঠাৎ ও দেখল, একটা নীল রঙের কাক ডাইভ দিয়ে ওর পাশে এসে বসল। চমৎকার কিন্নর কণ্ঠে জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা আপনি কি বলতে পারেন এই শহরে কাকদের পরিচয় কি? শুধু কাউয়া না পাখি?

আনিস প্রশ্ন শুনে কিছুটা থতমত খেলো। সে কাকের জবাবে পাখি বলতে গিয়েও থমকে গেলো। মনে হলো চারিদিকে কারা যেন অট্টহাসি হাসছে। সেই অট্টহাসির মাঝে কে যেন ফিসফিস করে বলছে, এই শহরে কাক বলে কোন পাখি নেই, কাক মানে কাউয়া।
আবার অট্টহাসি শুরু। এবার আরো তীক্ষ্ণ।

হঠাৎ আনিসের মাথা ব্যথা শুরু হলো। অট্রোহাসির শব্দ মাথা থেকে দুর করতে নিজ হাতে ওর দুই কান সে চেপে ধরল। কিছুক্ষণ পর সব চুপচাপ, নিস্তব্ধ। সেই অপার্থিব ফিসফিসানি এখন আর নেই। দুরে মাইকে আজান শব্দ শোনা যাচ্ছে। ধীরে ধীরে আলো ফুটছে এই শহরে। আনিস বারান্দার গ্রীল ধরে কাঁপা কাঁপা পায়ে উঠে দাঁড়ালো। চেয়ে দেখল, ধূসর কালো চূড়ান্ত পরিণতি মেনে হারিয়ে যাচ্ছে মিষ্টি স্নিগ্ধ আলোতে। বাতাসে শীতের গন্ধ, আলস্যের হাতছানি।

বাসার সামনের ডাস্টবিনটা একেবারে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। কোন উপচে পড়া ময়লা তো দূরে থাক, সামান্য ময়লার টিকিও দেখা যাচ্ছে না। বরং একটা বেড়ালকে দেখা গেলো হতাশ হয়ে ডাস্টবিনের পাশের দেয়ালে ঝিম মেরে দাঁড়িয়ে আছে।

কা কা! হঠাৎ তীক্ষ্ণ ডাকে চমকে উঠল আনিস। একটা ছোট কালো কাক এসে রেলিং বসেছে। দূরে অনেকগুলো রঙিন কাক উড়াউড়ি করছে। স্পষ্টত বুঝতে পারল, তাকে দেখে কিছুটা অস্থিরতা বাড়ছে কাকগুলোর মধ্যে। ছোট কাকটা আবারও করুণভাবে কা কা করে উঠল। ওর ডাক শুনে মনে হলো সে যেন বলতে চাইছে - কালো কালো করিস না লো, ও গোয়ালের ঝি, আমায় বিধাতা করেছে কালো আমি করব কি?

আনিস রঙিন কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে কাকগুলোর দিকে আবারও তাকালো। সবগুলো কাক বারান্দার পাশের আম গাছে বসে ওর দিকে সর্তক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। যেভাবে পুলিশ কোন অপরাধীকে গ্রেফতার করার আগে তীক্ষ্ণ চোখে পর্যবেক্ষণ করে, ঠিক সেইভাবে।

আনিসের খুব ক্লান্ত লাগছে। রাত জাগা ক্লান্তি সকালে ঠাণ্ডা বাতাসে ওর চোখ বন্ধ হয়ে এলো। হঠাৎ দেখল, কাকগুলো সব উড়তে শুরু করেছে, ধীরে ধীরে ডাইভ দিয়ে তারা নেমে আসছে বারান্দার দিকে। আনিস নির্জীব ভাবে পড়ে আছে। কালো কাকটা তীক্ষ্ণ স্বরে শুধু কা কা করে ডেকেই যাচ্ছে।

একটা রঙিন কাক আনিসের কাঁধে সাবধানে এক পা দিলো। কিছুক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে, আস্তে করে তুলে দিলো আরেক পা। এরপর আরো একটা, তারপর আরো একটা, আস্তে আস্তে সব কাক ঘিরে ধরল আনিসকে। আনিস টের পেলো, কাকগুলো প্রচণ্ড ক্ষুধার্ত। ক্লান্ত হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছে কিছু পচা, গলিত আবর্জনা। কয়েকটা কাক যেন পাগল হয়ে গেছে, প্রাণান্ত চেষ্টা করছে ওর বুক পকেট থেকে কিছু একটা টেনে করতে। আনিসও সমানে দুই হাত দিয়ে বুক পকেট আগলে রাখার চেষ্টা করছে। অদ্ভুত এক অসম লড়াই। কিন্তু দুরে হঠাৎ কে যেন ফিসফিস করে বলে উঠল, আর কত দিন আনিস? আর কত দিন? তারচেয়ে এই ক্ষুধার্ত পাখিগুলোকে খেতে দাও, এরাই তো আবর্জনা খেয়ে পরিষ্কার রাখে সব কিছু।

চারিদিক হঠাৎ করে যেন প্রচণ্ড গতিতে পিছনে চলতে শুরু করল। থামল, কয়েক বছর আগের এক পড়ন্ত বিকেলে। সেই বিকেলে কেউ একজন কথা রাখে নি। হাজারো রঙিন স্বপ্ন বুনা ক্যানভাস এক নিমিষে হয়েছে ধুসর। দুজনের ভালোবাসায় যে ছোট্ট ঘর আলোকিত হবার কথা ছিলো, সেই ঘরে আলো আর কখনও জ্বলে নি। বরং আলো জ্বলেছিলো শহরের সবচেয়ে বড় কমিউনিটি সেন্টারে, কৃত্রিম আলোয় এই অন্ধকার শহরও সেদিন আলোকিত হয়ে ছিলো। আভিজাত্য এবং অর্থের কাছে সেদিন পরাজিত হয়েছিলো একজন মানুষ। তিন বছরের প্রেম তখন একটি প্রহসন, ডাস্টবিনের নোংরা আবর্জনা।

ফিসফিসে কণ্ঠস্বরটা আরো জোরালো হয়েছে। প্রচণ্ড অনুনয় করে বলছে, প্লীজ, ছেড়ে দাও, আর কত?

আনিস ধীরে ধীরে বুকের উপর থেকে দুই হাত সরিয়ে নিলো। লড়াই শেষ বুঝতে পেরে কাকগুলোও ভীষণ আগ্রাসী। জ্ঞান হারাবার আগে আনিস টের পেলো, কয়েক জোড়া ঠোঁট ধীরে ধীরে ওর পকেট থেকে টেনে হিঁচড়ে বের করছে তানিয়া নামের একটি মেয়ের বিবর্ণ ছবি।

চোখ বন্ধ করেই টের পেল চারিদিকে শুরু হয়েছে ভোজন উৎসব।

মন্তব্য ৯২ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (৯২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ১ম B-)

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে প্রথম হবার জন্য। তবে যদি পড়ে, মন্তব্য করে প্রথম হতেন, তাহলে আরো বেশি খুশি হতাম। আশা করি, দ্বিতীয় মন্তব্যে জানাবেন, কেমন লেগেছে। :)

২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

বিজন রয় বলেছেন: ২য়

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ দাদ। অনেকদিন পর লিখলাম। ভালো মন্দ বলে জানাবেন প্লীজ।

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: তানিয়া শেষ পর্যন্ত আবর্জনায় রূপান্তরিত হল?

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জী, প্রতারিত প্রেমিকের কাছে প্রেমিকার স্মৃতি আবর্জনা ছাড়া আর কিছুই না বলেই আমার বিশ্বাস।

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নীল আকাশ বলেছেন: দুর্দান্ত মেটাফোর গল্প লিখেছেন। আসলেও একটা সময় মানুষ ঠিকই নিজের উপর ব্যালেন্স ফিরে পায়। যত কষ্টই হোক একটা সময় সে ঘুরে দাঁড়ায়। কষ্ট গুলি বুকের ভিতর পাথর চাপা দিয়ে নতুন করে আবার শুরু করে। এই জন্যই বলে সময়ই মনের ব্যাথার সব চেয়ে বড় ঔষধ।
আমি যদি ভূল না করে থাকি, রংগিন কাক গুলি বেদনা বা না পাওয়া কে বুঝিয়েছেন!
শুভ কামনা রইল!

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য ব্লগার নীল আকাশ। শেষ গল্প করে লিখেছি ঠিক মনে করতে পারছি না। তবে নুন্যতম বছর দুই বা তিন তো হবেই। আমি আসলে রঙিন কাক দিয়ে ভালোবাসার রঙিন স্বপ্নগুলোকে বুঝিয়েছি। আপনি সময় করে পড়েছেন বলে আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: যাক ব্যর্থ প্রেমিক শেষপর্যন্ত বিয়েতে বসলেন। :)
উপস্থাপন ভালো লেগেছে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বিয়ে আবার কোথায় পেলেন ভাই?? :||

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

রাকু হাসান বলেছেন:



আনিস কে কাক ঘিরে ধরার দৃশ্যটা খুব ঝরঝরে লাগলো,এখনই দেখলাম এমন।সুখপাঠ্য, আরামমদায়ক।আগের অভ্যাসের কিছুটাও পুনরাবৃত্তি হলে খুশি হবো।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। এই গল্পে, এটাই আমার প্রিয় দৃশ্য। আসলে কর্মব্যস্ততার কারনে এখন আর লেখা হয় না। খুব তাড়াহুড়া করে আজকে এই লেখাটি দিলাম। আপনি পড়েছেন, মুল্যায়ন করেছেন, তাতে আমি খুবই খুশি।

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


নদী সাগর পানে যায়, দুইপারে জনবসতি গড়ে উঠে, মাঝে মাঝে গতিপথ বদলায় নদী; নদী যেখান থেকে সরে যায়, সেখানে নতুন চর জেগে উঠে, সেখানেও মানব বসতি গড়ে উঠে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার বলেছেন, প্রায় মুল বক্তব্যই বলেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় চাঁদগাজী ভাই, আমার পোষ্টে আসার জন্য।

৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: রূপকধর্মী গল্প আমর অনেক ভালো লাগে।

একটা বই এ পড়েছিলাম সাদা কাকের কথা। আর এ তো নানা রং এর কাক!

গল্প দারুণ হয়েছে ++++

Off topic:
সামুর কিছু বাগ পেয়েছি।
একটা অথর চেঞ্জ এর আরেকটা নিজে নিজেই সেফ হওয়ার বাগ।
পোস্ট দিবো নাকি মেইল করবো??

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। পাঠে কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

অটঃ এই বিষয়ে আপনি কর্তৃপক্ষকে মেইল করে জানাতে পারেন।

৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আর সামুর নোটিফিকেশন টা বড্ড জ্বালায় X((

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যদি কিছু মনে না করেন, আমি চাই আমার সাধারন ব্লগ পোষ্টগুলোতে সাধারন ব্লগার হিসেবেই মন্তব্য পেতে।

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমি সামুতে আসার পর হতে এখনো আপনার নতুন কোন গল্প দেখিনি । বহু গুণের অধিকারীর লেখা ছোট গল্পটি বেশ মনযোগ দিয়ে পড়লাম । গল্পের গাথুনী, এর প্রকাশশৈলী , সহজ শব্দ চয়ন ও একটি করুন মর্মান্তিক পরিনতি দিয়ে যবনিকা টানা , সর্বোপরি ছোট গল্পের সকল আঙ্গিকেই গল্পটি অপুর্বতা পেয়েছে বলে অনুভুত হল । অাবর্জনা থেকে বেড় করে আনা গল্পের রেস হতে তানিয়ার কান্না নিয়ে পরের একটি পর্ব অনায়াসে শুরু করতে পারেন :) ঈডেন গার্ডেনে বেড়াতে গিয়ে একটি সত্যিকার দৃশ্য দেখে এমনই অনুভুতি জেগে উঠায় ঈডেন গার্ডেন প্রজেক্টের ঘাস কন্যার জীবন বৃতান্ত নামে সামুতে আমার একটি ছোট কবিতা আছে।

ধন্যবাদ সুন্দর গল্পটির জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা আমার লেখা পড়ার জন্য। গল্প ভালো লেগেছে শুনে আনন্দিত।

১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: কাভা ভাই, আমি আগে মন্তব্য করে পরে পুরোটা পড়েছি, কিন্তু যতক্ষনে পড়া শেষ হয়েছে, ততক্ষনেও কেউ কমেন্ট করেনি, তাই পরপর দুটো কমেন্ট সুন্দর দেখাবে না বলে করিনি।
আপনার গল্পটি একদিক থেকে ভালো লেগেছে আরেক দিক থেকে আমার কাছে কিছুটা ইয়ে লেগেছে,
ভালো লেগেছে- লেখার স্টাইল, আর একজন হতাশ মানুষের অনুভূতি প্রকাশে আপনার স্বার্থকতা...
দ্বিতীয়ত, কাকেরাই আনিসের প্রকৃত বন্ধু এই বিষয়টা পাঠকদের কাছে ক্লিয়ার হওয়া দরকার ছিলো।

আর ইয়ে লাগার বিষয়টা নিজস্ব ব্যক্তিগত। একজন মানুষ প্রেমে ব্যর্থ হলে যখন সে হতাশায় ভুগে, তখন তার প্রতি সমবেদনার আগে, আমার মনে জাগে বিরক্তি।
লেখাটি সর্বোপরি আমার ভালো লেগেছে, খুব গভীর চিন্তাভাবনা থেকে লিখেছেন। পৃথিবীর প্রতিটি মেটাফরই খুব কমপ্লেক্স।
আশা করি আপনি মাঝে মাঝে লিখবেন, এবং আমাদের লেখা পড়বেন।

অফটপিক: আচ্ছা ভাই, সামুতে প্রথম পাতায় যা আসে, সবই কি আপনাকে পড়তে হয়??

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দ্বিতীয়বার আসার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। আপনার বিশ্লেষন ঠিক আছে। আসলে আমি এখানে রঙিন কাকগুলোকে আনিসের ফেলে আসা রঙিন স্বপ্ন হিসেবে দেখাতে চেয়েছি। আমি চেষ্টা করব নিয়মিত লেখার জন্য। :)

আসলে, ব্যক্তিগতভাবে আমি হতাশাগ্রস্তের দলে নই। তবে মাঝে মাঝে ইচ্ছে ভয় ভিন্ন চরিত্রে ঢুকি। ভিন্ন মানসিকতা নিয়ে একটু খেলি।

১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬

জুন বলেছেন: প্রতারিত প্রেমিকের এই পরিনতি কাল্পনিক ?? বেচারা । যাক কিন্ত গল্পটা অনু হলেও বেশ টান টান উত্তেজনা বজায় ছিল শেষ পর্যন্ত । ভালোলাগা রইলো :)
+

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেচার শেষমেষ আবর্জনা মুক্ত হতে পেরেছে এটাই বা কম কি!!

বাই দ্য ওয়ে, আপনি আছেন কেমন? আপনার সেই ম্যাসেজ মিস করি আপু। আশা করি পরিবারের সবাই ভালো আছে। শুভেচ্ছা জানবেন।

১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪১

আরমান শুভ বলেছেন: যৌনতার দুস্পাপ্যতাই এসব আবর্জনাময় গল্পের জনক।
রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে বেশিরভাগ সাহিত্যকরা মেয়েদের নিয়ে গান গল্প লেখে বেশী মেধা অপচয় করেছেন। মেয়ে দেখলেই ভেড়ার মতো আচরণ করা বাংগালীর একটা কু সভাব। গরুর ব্রেইন সমতুল্য বাংগালী মেয়েদের নিয়ে এমন আদিখ্যেতা দেখলে অন্য দেশের মেয়েরা ইর্ষাকাতর হবে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি যে ধরনের মন্তব্য করেছেন - এই ধরনের আবর্জনা পৃথিবীর কোন কাকই খাবে না।

১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১১

সনেট কবি বলেছেন: মন দিয়ে পড়লাম। তানিয়ার ছবি কাকের খাদ্য হলো। নায়ক কি পেল? তারচে বরং সাবধানে প্রেম করা ভাল যেন যাকে ভালবাসা হয় তাকে নিয়ে ঘর করা যায়। পরাজিতের কান্না কে শুনে? সবাই শুধু জয়ীকে হাততালি দিতেই পছন্দ করে। একটা ভাল গল্প দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছেন সে জন্য ধন্যবাদ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, গল্পটির বিষয় এত শ্যালো নয়। ছবি তো একটি প্রতিকী ব্যাপার মাত্র।

১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: যদি কিছু মনে না করেন, আমি চাই আমার সাধারন ব্লগ পোষ্টগুলোতে সাধারন ব্লগার হিসেবেই মন্তব্য পেতে।
চেষ্টা করবো।

আসলে আমার মেইল এডরেস এর কোনো ঠিক ঠিকানা নেই।
দেখা গেল এমন এক মেইল ঠিকানা দিয়ে ফিডব্যাক এ মেইল করলাম যেটা স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত হলো।

কেননা সহযোগিতায় পাওয়া আপনার সমস্যার কথা জানান
সেকশানে কোনো ফটো এড করার সুবিধা নেই।

তাই মেইল ই সম্বল :)

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: না, এমনটা হবার কোন সুযোগ নেই। আপনি যদি নির্ধারিত এবং প্রচলিত হোস্ট ব্যবহার করে মেইল করেন, তাহলে এই ধরনের সমস্যা হবার কথা না। আপনি প্রয়োজনে ফেসবুকে যে পেইজ আছে, তার মাধ্যমেও যোগাযোগ করতে পারেন। এতে আপনি দ্রুত সাড়া পাবেন বলেই জানি। অন্তত সেখান থেকে আপনি কোন মেইলে যোগাযোগ করবেন, সেই ব্যাপারে স্পষ্ট ধারনা পাবেন।

১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ,



বেড়ে লিখেছেন ।
শেষের টুইষ্টটুকু চমৎকার । কাউয়ারা এভাবেই নষ্ট-পঁচা-গলা জিনিষ খেয়ে খেয়ে হৃদয় নামের শহরটাকে পরিচ্ছন্ন রাখে ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় জী এস ভাই। আপনার মন্তব্য পেলে সবসময়ই দারুন লাগে।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: আনিসের সাথে আমার মিল খুঁজে পেলাম।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সে কি!! সুরভী ভাবি তো আপনার সাথেই আছে।

১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: অনেকদিন আগে বাঙলাদেশি পত্রিকা প্রথম আলোতে একটা ছোট গল্প পড়েছিলেন। ঠিক যেন এমনই। ঐগল্পের নায়েকের টিনের ছাদে কাক হাটতো, তাও আবার মধ্যরাতে। আসলে এইটাইপের গল্পগুলো লেখতে অনেক ক্রিয়েটিভেটি লাগে। আপনার গল্পটাও মুগ্ধকর। গল্পে কাকদের এমন ব্যবহার করতে দেয়া আসলেই এক নিপুণ শৈল্পিকতার পরিচায়ক।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আপনার এই মুল্যায়ন আমাকে অনুপ্রেরণা যোগাবে।

১৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনি কি বলতে পারেন এই শহরে কাকদের পরিচয় কি? শুধু কাউয়া না পাখি?
বর্তমানে রাজনীতিতে কাকের চেয়ে কাউয়ার আনাগোনা বেশী

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ। ঠিক বলেছেন।

২০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পের বক্তব্যটি সত্যি ভাববার বিষয়। সাবলিল কথনে সুন্দর গল্পটি পাঠে ভাল লাগল।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। :)

২১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বর্ণনার স্টাইলটা ভাল লাগছে। টানটান।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক দিন পর মনে হলো আপনাকে দেখলাম। আশা করি ভালো আছেন। :)

২২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



প্রথমে ভেবেছিলাম 'কাক আর ডাস্টবিন' আমাদের পঁচা রাজনীতির প্রতীক। কিন্তু ভুল ভাঙতে সময় লাগেনি। আসলে মানুষের জীবনটাই এমন। অনেক বিরহের স্মৃতি কখনো কখনো মানুষকে কুঁড়ে কুঁড়ে শেষ করে দেয়। এজন্য ডাস্টবিনের মত আবর্জনা সরিয়ে প্রেমিক মন নতুন আশার আলো দেখতে চায়। আনিসের বেলায়ও তাই হয়েছে।

গল্পে ভাল লাগা রইলো।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: রাজনীতি নিয়ে কিছু লিখতে চাই না। এই দেশের রাজনীতি নষ্ট না। নষ্ট এই দেশের মানুষ। তারা বিশ্বাস করে রাজনীতি হবে কুলষিত, তাই রাজনীতি কুলষিতই হচ্ছে।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ কাওসার ভাই।

২৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৯

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: আরমান শুভ, এর মন্তব্যটা অযৌক্তিক ই মনে হলো।

রাজীব নুর বলেছেন: আনিসের সাথে আমার মিল খুঁজে পেলাম। কোন দৃষ্টিকোণ থেকে সেটা জানিয়ে, জানার আগ্রহটা মিটাবেন আশা করি।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অযৌক্তিক তো বটেই, উনি খুব সম্ভবত ট্রান্স মুডে আছেন।

রাজীব নূর ভাইয়ের কাছে আমারও একই প্রশ্ন।

২৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৭

শিখা রহমান বলেছেন: আপনার গল্প প্রথম পড়লাম। আপনি কিন্তু দুর্দান্ত লেখেন।

যে গল্প রূপকধর্মী, আর শুরু থেকে শেষ বাক্য পর্যন্ত পাঠককে চিন্তা করাতেই থাকে, সেই গল্প ভালো না লাগার কোন কারণই নেই। শব্দচয়ন আর দৃশ্যকল্প গুলো খুবই ভালো লেগেছে। সাধারণ অনুভুতিকে এমন অসাধারণ করে উপস্থাপনের জন্য একরাশ মুগ্ধতা আর ভালোলাগা রইলো।

শুভকামনা নিরন্তর!!

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসার জন্য। গল্প ভালো লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত অনুভব করছি। আপনাদের লেখা দেখে হঠাৎ লিখতে ইচ্ছে হলো। যদিও লাস্ট গল্প লিখেছি বোধ হয় বছর দুয়েক আগে।

শুভেচ্ছা রইল। :)

২৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৮

সোহানী বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার চমৎকার একটা গল্প পড়লাম। আই ইউশ এমন কিছু যদি লিখতে পারতাম.....

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। আপনি লেখা শুরু করলেই এর চেয়ে আরো ভালো লিখবেন - এটা আমার বিশ্বাস। শুরু করে দিন প্লীজ

আমার ব্লগে আসার জন্য, গল্প পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন :)

২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪

অলিউর রহমান খান বলেছেন: গল্পটি আমার ‘ফেভারিট’ এ দিয়ে রেখেছি। ভিন্নধর্ম একটি লিখা পড়লাম। আমার গল্পে অন্যরকম একটা তৃষ্ণা কাজ করে। আমারও ইচ্ছে করে গল্প লিখতে কিন্তু আপনারা যে ধরণের গল্প লিখেন এসবতো আমার মাথায় আসে না।
গল্পের মধ্য আমি কিছু কিছু শৈল্পিক শব্দ খুঁজি যা আমাকে মুগ্ধ করে।

“দূরে মাইকে আজানের শব্দ শোনা যাচ্ছে। ধীরে ধীরে আলো ফুটছে এই শহরে। চেয়ে দেখল, ধূসর কালো চূড়ান্ত পরিণতি মেনে হারিয়ে যাচ্ছে স্নিগ্ধ আলোতে। বাতাসে শীতের গন্ধ, আলস্যের হাতছানি।”

কথা গুলো আমার মন ছুঁয়ে যায়। গল্প+

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। এই ধরনের মন্তব্য পেলে লেখার উৎসাহ অনেক বেড়ে যায়।
আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগত জানাই।

২৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শেষের দিকের চমকটা ভাল লাগলো।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। :)

২৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প অনেক ভাল লেগেছে ভাইয়া।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আলফ্রেড হিচকক-এর 'দ্যা বার্ডস' মুভির কথা মনে পড়ে গেল, যদিও আপনার এই গল্পটি ভিন্ন ধাঁচের। পরাবাস্তবতার সফল প্রয়োগ গল্পটিকে উপভোগ্য করে তুলেছে। তানিয়া নামের মেয়েটি সম্পর্কে আরও কিছু যোগ করা গেলে গল্পটি আরও উপভোগ্য হতো।

ধন্যবাদ ভাই কাল্পনিক ভালোবাসা।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই। আসলে আমি তানিয়াকে খুব অল্প সময়ের জন্য প্রেক্ষাপটে উপস্থিত করতে চেয়েছিলাম। এমন কি নামটাও ব্যবহার করতে চাই নি। সবটাই উপলব্ধির বিষয় হোক, এটাই চেয়েছিলাম। তানিয়া এমন একজন মেয়ে যে নিজের ভবিষ্যতের ব্যাপারে কোন রিস্ক নিতে চায় নি, তাই সে আনিসের চাইতে অন্য একজন অভিজাত মানুষের সংসার করাই শ্রেয় ভেবেছে। যার পরিনতিতে সে পরিনত হয়েছে আবর্জনায়।

৩০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

বলেছেন: আমার পকেটেও বেশ কিছু আবর্জনা আছে (প্রেমঘটিত নয়)। আমিও চাই আনিসের মত কিছু রঙিন কাক আমায় ঘিরে ধরুক।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। খুব চাই দ্রুত সেই আবর্জনাগুলো সরে যাক। :)

৩১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

সামিয়া বলেছেন: গল্প চমৎকার হয়েছে, অসাধারণ সুন্দর।।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সামিয়া! আশা করি সুস্থ এবং ভালো আছেন!!

৩২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: জ্বী ভালো আছি।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জেনে ভালো লাগল :)

৩৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

আখেনাটেন বলেছেন: অবশেষে অানিস পারল নিজের কলব পরিষ্কার করতে।

হুট করে তানিয়ার নাম না নিয়ে মেটাফোর ব্যবহার করলে মনে হয় অারো ভালো হত।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমিও খুব চাইছিলাম কোন নাম ব্যবহার না করতে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমি যাকে পড়তে দিসিলাম প্রথমে, সে এমন এক ব্যাখ্যা করছে ফলে আমি ভয়ে ভয়ে ম্যাটাফোর ব্যবহার করা বাদ দিসি। রুপক গল্প লেখার অনেক বিপদও যে আছে, সেটা আমি হাড়ে হাড়ে আগেও টের পাইছি, নতুন করে এবারও পেলাম।

৩৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

ফোয়ারা বলেছেন:

কিছু শব্দে টাইপো আছে। " একটা ছোট কালো কাক এসে রেলিং এর উপর বসেছে "। এমন লিখলে বাক্যের সৌন্দর্য্য বাড়ত।


তানিয়াকে নিয়ে ধোঁয়াশায় রেখে দিলেন গল্প। এটাই তো গল্পের ম্যাজিক।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আমি খুব তাড়াহুড়ায় এক বসায় গল্পটা প্রস্তুত করেছি। ফলে কিছুটা ত্রুটি অবশ্যই থাকতে পারে। আপনার পরামর্শটি পছন্দ হয়েছে। আমি দ্রুত এডিট করে বাক্যটি পরিবর্তন করে নিব।

আপনার ভালো লেগেছে, মতামত জানিয়েছেন বলে কৃতজ্ঞতা।

৩৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

অন্তরন্তর বলেছেন: কাভা গল্প ভাল লেগেছে। তানিয়া নামের এমন মেয়ে চরিত্র অনেক আছে ঠিক তেমনি অনেক ছেলে চরিত্রও আছে। তবে গল্পটিতে শেষ লাইনটি বেশ হয়েছে। আপনার রম্য লিখা মিস করছি। অথবা সেই আগেরদিনের সিলেট হুট করে চলে যাওয়া নিয়ে ভ্রমণ পোস্টগুলো। শুভ কামনা।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে কেমন আছেন? অনেকদিন পর দেখলাম!! আসলে অনেক দিন লেখালেখিতে গ্যাপ পড়ে গেছে। আপনি তো জানেন, একবার গ্যাপ পড়লে সেটা থেকে উত্তোরন খুবই কঠিন। জীবন ধীরে ধীরে পরিনত হচ্ছ, জীবনকে দেখার চোখও পালটে যাচ্ছে, এখন আর হয়ত আগের মত খোলা মন নিয়ে, আনন্দ নিয়ে জীবনকে দেখা যায় না, তাই যাপিত জীবনের রস, মজা ইত্যাদি চোখে পড়ছে না।

আগের সেই দিনগুলো কি অদ্ভুত এবং ভয়াবহ মিস করি, এটা বলে বুঝানো যাবে না। আপনার মন্তব্যে নষ্টালজিক হয়ে পড়লাম। নিরন্তর শুভেচ্ছা জানবেন। :)

৩৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জাতি হিসাবে কাকদের মত আমরাও কি আইডিন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগছিনা?
সুন্দর গল্পে ভাললাগা রেখে গেলাম।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাই। শুভেচ্ছা জানবেন।

৩৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: গল্পটা ভাল লেগেছে । আসলেই ভাল লেগেছে ।
তবে রাজনীতিতে এখন কাউয়া একজন নেতার পদবী বলে শুনেছি B-)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। তবে আমার এই গল্পের সাথে কোন প্রকার রাজনৈতিক সম্পর্ক নাই।

৩৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আমারো 'তানিয়ার গল্প' অতি তেতো। ( ভালোবেসে জানুতানু ডাকতেম, আজকাল শয়তানিয়া)
কাল্পনিকভাবেই অ-ভালোবাসার মোক্ষম পরিণতি ভেবেছেন মাইরি। আমি তা-ই চাই...

ইয়ে, ঐ ছোট কাকটা এভাবে গাইলে বোধহয় পারফেক্ট হতো;
'কালো কালো করিস না লো, ও গোয়ালের পো, আমায় বিধাতা করেছে কালো আমি কি করবো গো' ;) :P :-B

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি বলার পর মনে হচ্ছে, এইভাবে লিখলেও মন্দ হতো না।

৩৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জাতি হিসাবে কাকদের মত আমরাও কি আইডিন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগছিনা?
সুন্দর গল্পে ভাললাগা রেখে গেলাম।


ক্রাইসিস কোথা!!
কাউয়াইতো মোস্ট আরাধ্য আইডেনটিটি আজকাল B:-)

৪০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @গিয়াস উদ্দিন লিটনঃ

আপনার করকমলে একখানা আগডুম ছড়ানু;

মুরগীরা আর 'কক' কোঁকেনা
কাক করেনা কা কা;
একি স্বরে গাইছে সবে
'ওকা' 'ওকা' 'ওকা'।

৪১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:





লেখাটার মধ্যে অলসতার ভাব আছে মনে হলো। টেনে ধরতে ধরতেও যেন গল্পটা হাতছাড়া হয়ে গেলো!
গল্পের থিম খুব চমৎকার। এভাবে অন্তরভেদীও লালসার প্রকাশ ভিন্নমাত্রা বহন করে। কাটাছেঁড়া করে আরো ভাব আনা যেত।

দুঃখিত একটু খাপছাড়া মন্তব্য করার জন্য। যদিও আমি গল্পবোদ্ধা নই।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আসলে লেখাটা আরো ছোট করতে চেয়েছিলাম। অনুগল্প আরো ছোট হয়। সেই হিসাবে অলসতা আছে কি না জানি না, তবে বাড়তি কিছুটা চাপ আছে, সেটা স্পষ্ট।

আপনি স্পষ্ট বলেছেন। আমি মনে করি না, খাপছাড়া।

৪২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

ইয়োডা বলেছেন: আপনি ভাল লিখেন,ভাল পড়েন এবং ভাল মন্তব্য করেন।প্রত্যেকটি মন্তব্যই বুঝা যায় কেমন পাঠক,সে হিসাবে লেখাতেও ছাপ।আপনি হয়তো চান না লেখালেখি করে বড় কিছু করা ।সে সময় বা ইচ্ছা নেই নিশ্চয়। তবু বলতে হবে ভাল লিখেন।কথাগুলো এই জন্য বলা যাদের লেখা আরও নিম্ন মানের ,স্বপ্ন দেখেন ভাল লেখার ,লিখে যাচ্ছেন,আশা ছাড়ছেন না ,স্বপ্নে বাস করছেন ।তাদের সাধুবাদ।একটু অফ টপিক হয়ে গেল সরি।রুপকধর্মী গল্প । প্রাঞ্জলতা,শব্দ চয়ন,বাক্য গঠনে মুগ্ধ হলাম। সেরা মন্তব্যগুলোর একটি ২৬ নং মন্তব্য।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ দারুন উৎসাহ ব্যঞ্জক মন্তব্য করার জন্য। আসলে এই ধরনের উৎসাহ ব্যঞ্জক মন্তব্য ছাড়া কেউ উন্নতি করতে পারে না। আপনি আমার পুরানো পোষ্টগুলো দেখতে পারেন। কিভাবে সবার উৎসাহে আমরা ধীরে ধীরে পরিনত হবার চেষ্টা করছি।

আমি মনে করি, লেখালেখি একটি চর্চার বিষয় এবং একই সাথে প্রচুর পাঠেরও বিষয়। ভালো পাঠক না হলে, ভালো লেখক হওয়া যায় না বলেই আমার ব্যক্তিগত বিশ্বাস। ভালো ভালো লেখকদের লেখা পড়লে নিজের লেখালেখির মান বৃদ্ধি করা সম্ভব।

শুভেচ্ছা জানবেন। যে কোন ব্লগীয় সমস্যায় আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
শুভ ব্লগিং!

৪৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৯

বলেছেন: ঝরঝরে কথামালা
মুগ্ধতা

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৪৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৫

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: গল্পের থিম ভালো। ঝরঝরে সুখপাঠ্য লেখা।

আর্টসেল ব্যান্ড এর মতো বলতে হয়।

"মানুষ এগিয়ে যায় অন্য সময়ে
আকাশ বদলে যায় অন্য আকাশে"

কেউ বই পড়ে সাঁতার শিখতে জানে না। পানিতে পড়ে বহুবার পানি খেয়েই সাঁতার শিখতে হয়। বাস্তবতা সবকিছু পালটে দেয়।

প্রিয়... আমার একটা অভিযোগ... এবং অভিযোগটা অবশ্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ।

সামু ব্লগে বল্গ ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন ধরণের ক্যাটাগরি আছে। দেখা যায় ২০১৪ বিশ্বকাপের জন্যেও আলাদা একটা ক্যাটাগরি আছে..
কিন্তু ১৮ বিশ্বকাপের জন্য ক্যাটাগরি নেই..

এইটা ফ্যাক্ট না.. ফ্যাক্ট হল এগুলো আপডেট করতে হবে...

সবচেয়ে বড় কথা হল... বই রিভিউ নামে কোন ক্যাটাগরিইই নাই। এইটা আমাকে মারাত্মক ব্যথিত করেছে। দেশের সবচেয়ে বড় ও মানসম্মত ব্লগ সাইটে বই রিভিউ এর জন্য আলাদা কোন ক্যাটাগরি নেই। অথচ মুভি রিভিউ আছে... আছে আরো অনেক কিছু...

আমার ব্লগিং যাত্রার শুরুতেই এইই সমস্যাটা দেখতে পাই। জানাব জানাব করে আর জানানো হয় না...
আশা করি, অভিযোগটা গুরুত্বসহকারে দেখবেন....

৪৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

অলিভিয়া আভা বলেছেন:
ভালো লাগলো এই অণুগল্প পড়ে। প্রতারিত প্রেমিকের কাছে প্রেমিকার স্মৃতি আবর্জনা ছাড়া আর কিছুই না বলেই আমার বিশ্বাস।
তবে মনে হয় আপনার বিশ্বাসের সাথে আমার একটু দ্বিমত আছে। স্মৃতি কখনই আবর্জনা হয় না।
প্রেমিক প্রতারক হোক আর প্রেমিকাই প্রতারক হোক, স্মৃতি সব সময়ে ভাবাতে পারে। যেটাকে আবর্জনা ভাবছেন সেটার মধ্যেও হয়ত দুই একটা মণিমুক্তা লুকিয়ে থাকতে পারে।
কাকদের কাজ আবর্জনা পরিষ্কার করা তা তারা করেছে, তারা তো জানে না কিছু জঞ্জাল জমিয়ে রাখতেও ভালো লাগে।

যাহোক, অনেক বকবক করে ফেললাম। কিছু মনে করবেন না প্লিজ
ভালো থাকুন।

৪৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: অসাধারণ একটি গল্প। বাস্তবে সকল প্রেমিক/প্রেমিকাকে উচিৎ পিছনে না তাকিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলা।

৪৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো। কাহিনী সিম্পল, প্রকাশটা বেশ স্ট্রাইকিং।

৪৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

ফেইরি টেলার বলেছেন: আপনার গল্প পড়ে কাক সংক্রান্ত আমার একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা মনে পড়ে গেল । একদিন সেলুন থেকে চুল কেটে বের হয়ে হেটে বাসা ফিরছি। হঠাৎ মাথায় একটা তীব্র বনচটকানা ফিল করলাম ! সাথে সাথে মাথায় হাত দিয়ে নিচু হয়ে পড়লাম, কি ব্যপার চড় মারলো কে ! দু'তিনজন পথচারী দৌড়ে এসে জিজ্ঞেস করলেন ভাই ঠিক আছেন ? আমি বললাম , জ্বী ভাই পারফেক্ট আছি বলে পিছনে ঘুরে দেখার চেষ্টা করলাম কোন শালা এ কাজটা করলো !! পরে বুঝতে ওহা আর কেহ নয় ! জনৈক কাক আমার মাথাকে কদবেল ভেবে থাবা দেয়ার চেষ্টা করেছিল মাত্র, চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে শালা আবার গাছের মগডালে বসে পিটপিট করে দেখছিল আমাকে । সলটি ফিল করছিল সম্ভবত =p~

৪৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

ফেইরি টেলার বলেছেন: আপনার গল্প পড়ে কাক সংক্রান্ত আমার একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা মনে পড়ে গেল । একদিন সেলুন থেকে চুল কেটে বের হয়ে হেটে বাসা ফিরছি। হঠাৎ মাথায় একটা তীব্র বনচটকানা ফিল করলাম ! সাথে সাথে মাথায় হাত দিয়ে নিচু হয়ে পড়লাম, কি ব্যপার চড় মারলো কে ! দু'তিনজন পথচারী দৌড়ে এসে জিজ্ঞেস করলেন ভাই ঠিক আছেন ? আমি বললাম , জ্বী ভাই পারফেক্ট আছি বলে পিছনে ঘুরে দেখার চেষ্টা করলাম কোন শালা এ কাজটা করলো !! পরে বুঝতে ওহা আর কেহ নয় ! জনৈক কাক আমার মাথাকে কদবেল ভেবে থাবা দেয়ার চেষ্টা করেছিল মাত্র, চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে শালা আবার গাছের মগডালে বসে পিটপিট করে দেখছিল আমাকে । সলটি ফিল করছিল সম্ভবত =p~

৫০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: এভাবে চিন্তা করা যায় ব্যপারটা ভাবিনি। আপনার প্রকাশভঙ্গিটা দারুণ। খুব সুন্দর একটা মেটাফোরিক্যাল গল্প।

৫১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০২

কালীদাস বলেছেন: লেখাটা অসাধারণ, কালজয়ী এরকম বলব না। মেটাফোর হিসাবে চমৎকার নিঃসন্দেহে। সমাজের অধঃপতনের ব্যাপারটা ছাড়াও দুইটা জিনিষ মনে পড়ে গেল গল্পটা পড়ার পর। হাসানের চিকন গলায় "এত কষ্ট কেন ভালবাসায়" ;) আর খানিকটা নস্টালজিয়া; আপনি শুরুর দিকে কাছাকাছি চমৎকার কিছু এবস্ট্রাক্ট টাইপের গল্প লিখে অসংখ্য পাঠকের মন জয় করেছিলেন। ইদানিং ব্লগে এধরণের লেখা মাসে একটা পাওয়া গেলেও নিজেকে পাঠক হিসাবে আনন্দিত মনে হয়। আপনি কিন্তু চাইলে অনেক গল্পকারকে উৎসাহিত করতে পারেন।

আবার লেখা শুরু করুন এরকম এবস্ট্রাক্ট!! অনেক শুভকামনা :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.