নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তিন দশক যাবত মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে প্রবাসী। \nতবুও আমি বাংলায় গান গাই

মোঃমোজাম হক

ভাল লাগে জোছনা রাতে মেঘ হয়ে আকাশে ভাসতে।

মোঃমোজাম হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৌদি কফি বা গাওয়াহ’র রেসিপি

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

আমি প্রবাসী হলেও রান্না নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা খুবই কম। কারন খুব কম সময়ই প্রবাসে ব্যাচলরের জীবন কাটিয়েছি। কিন্তু এবার আমার এক আত্মীয় বিশেষ করে সৌদি গাওয়াহ’র ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করলো।সেই জন্যই আমি আমার ইয়ামেনী ড্রাইভারের নিকট গাওয়াহ বানানোর প্রক্রিয়াটা শিখে নিলাম। সে যখন মার্কেট থেকে এটার উপাদানগুলি নিয়ে এলো,আমিতো দেখে অবাক!এলাচ লবঙ্গের গুড়া!!





আরব সংস্কৃতিতে একটি ঐতিহ্যগত পানীয় হচ্ছে গাওয়াহ বা আরবীয় কফি। প্রথাগতভাবে, এটি বাড়ীতে বা বিশেষ অনুষ্ঠান জন্য অতিথিদের সামনে পরিবেশিত হয়।এটা সর্বদাই খেজুর বা অন্যকোন মিষ্টি ফল সহ পরিবেশন করা হয়।

এটা একটি ছোট আকারের বিশেষ কফি কাপে পরিবেশিত হয়।এর কোন হ্যান্ডেল নেই তাই কাপের উপড়ে আঙ্গুল দিয়ে ধরে খেতে হয়।



বাদশা আব্দুল্লাহ গাওয়াহ খাচ্ছেন



আরবি কফি সাধারণত ছোট একটি কাপে বেশ সময় নিয়ে ছোট ছোট চুমুকে খেতে হয়।তবে গল্পে মশগুল থাকলে দুই তিন কাপও অনেকে খেয়ে নেয়।এই কফি পরিবেশনকারী (ওয়েটার) ট্রেডিশনাল পোষাক পড়ে অতিথিদেরকে তার ফ্লাস্ক থেকে গাওয়াহ ঢেলে দেন। অতিথিকে বেশী সন্মান জানাতে অনেক আবার বাড়ীর কিশোর ছেলেকে দিয়েও গাওয়াহ পরিবেশন করেন।





সৌদি কফি বা গাওয়াহ ( قهوة ) কফির বিন থেকে তৈরি করা হয়,এটা বানানোর পদ্ধতি খুবই সহজ।



উপাদানঃ

১।পানি ৩ কাপ

২।কফির গুড়া ২ টেবল চামচ

৩।এলাচের গুড়া ৩ টেবল চামচ

৪।লবঙ্গের গুড়া ১/৪ টেবল চামচ





প্রণালীঃ

প্রথমে একটি কেটলিতে পানি ঢেলে খুব বেশি করে ফুটিয়ে নিতে হবে।সেই ফুটন্ত পানিতে কফির গুড়া দুই চামচ ঢেলে খুবই হালকা আচে ২০মিনিট ফুটাতে হবে।কেটলির ঢাকনাটি অবশ্যই বন্ধ থাকবে।

এরপর চুলা থেকে কেটলী নামিয়ে পাচমিনিট পর ৩ চামচ এলাচের গুড়া এবং ল পোয়া চামচ লবঙ্গের গুড়া দিয়ে সবগুলি ভাল করে নেড়ে নিতে হবে।এবং আবারো চুলায় উঠিয়ে ৫-৭মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে। এভাবেই হয়ে গেল আরবি কফি বা গাওয়াহ। এখন ফ্লাস্কে ঢেলে নিয়ে ৩-৪ ঘন্টা ধরে খেতে পারবেন।

মনে রাখবেন গাওয়াহ’তে কোন চিনি বা দুধ মেশাতে হয়না।:)



গাওয়াহ'র একটি বিশাল ভাস্কর

**কিছু ছবি নিজের তোলা কিছু ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

আরজু পনি বলেছেন:

খুব কাজের একটা পোস্ট :D

এক বোয়াম গিফ্ট পেয়েছি, কিন্তু গন্ধটা সুবিধার লাগেনি বলে এখনও টেস্ট করা হয়ে উঠে নি । আর আমার আবার কড়া করে কালো কফি খাওয়ার অভ্যাস হয়ে গেছে তাই এটার বানানোর প্রণালী যা জেনেছিলাম তা বেশ হালকা লিকার মনে হয়েছিল, আজকে আপনার রেসিপি দেখে বানাবো :-B

প্রিয়তে রাখলাম রেসিপি দেখতে :D

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: খেয়ে দেখবেন সারা দিনের ক্লান্তি এক চুমুকেই শেষ :)

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৩

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: গাওয়াহ খেয়েছি, সত্যি কথা বলতে কি ভাই, ভালো লাগেনি মোটেও... হয়তো আরো কয়েকদিন খেলে ভালো লাগবে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: অনেকের কাছেই ভাল লাগেনা।আমার ছেলে মেয়ারা খেয়ে বলেছে ইয়াক :)

তবে অফিসে এসে আমি খেজুরসহ খেয়ে ভালই মজা পাই

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৬

সোহানী বলেছেন: .. আপনাদের তো খাওয়া হয়ে গেছে আর আমি তো নামই শুনিনি...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

মোঃমোজাম হক বলেছেন: নাম শুনেননি বলেইতো লিখে জানালাম :)

আপনি মিডল ইষ্টে বসবাস করলে অবশ্যই নাম শুনার কথা,ধন্যবাদ।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪

জমীশরী বলেছেন: ভাল জিনিস প্রায় প্রতিদিনই পান করি।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ঠিক বলেছেন,ধন্যবাদ।

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

বেকার সব ০০৭ বলেছেন: গাওয়াহ’র কথা বাবার মুখে অনেক শুনেছি কিন্তু, কোনো দিন খাওয়া হয়নি

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: এবার রেসিপি দেখে নিজে বানিয়ে খান।মজাই মাজা :)

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এটা একটি ছোট আকারের বিশেষ কফি কাপে পরিবেশিত হয়।এর কোন হ্যান্ডেল নেই তাই কাপের উপড়ে আঙ্গুল দিয়ে ধরে খেতে হয়।

পোষ্টে আমার না উল্লেখ চাই! হা হা হা...। পুরানো কথা মনে পড়ে গেল। আমি গাওয়ার একজন একনিষ্ট ভক্ত ছিলাম! অফিসে আমি আমাদের মুদিরের সাথে টেক্কা দিয়ে গাওয়া পান করতাম!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমি কি কোন ভুল বর্ননা করেছি?কাপতো এমনই থাকে সাহাদত ভাই।

হা হা হা , রেসিপি লেখার উস্তাদ আপনি,আপনাকে পরিচিতি দেয়ার সাহসও আমার নেই।

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: না ভুল হয় নাই! বর্ননা ভাল হওয়াতে তা তুলে দিয়েছি! হা হা হা... আপনি ভাল হ্যান্ডেল মারেন! আরো আরো এমন মজাদার পোষ্ট চাই! চলুক।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১

মোঃমোজাম হক বলেছেন: হাতল কে তো হ্যান্ডেলই বলে আপনি কি অন্য অর্থে ব্যবহার করেন? :P

অনেক ধন্যবাদ,আবু বুলেট

৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: প্রথমবার নাম জানলাম। ইন্টারেস্টিং।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩

মোঃমোজাম হক বলেছেন: এদেশে না এলে জানবেন কি করে :)

পদধুলির জন্য , ধন্যবাদ ।

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: সৌদি থেকে আনাইছিলাম। প্রথম কিছুদিন জোর করে ভাল লাগানোর চেষ্টা করছি, ভাল লাগে নাই! এখনও প্রায় এক বয়াম আছে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: তাহলে এই রেসিপিটা আপনার জন্য নয়।

তবুও কষ্ট করে মন্তব্য করার জন্যি একরাশ শুভেচ্ছা :)

১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

টেকনিসিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ, রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

এখানে কাপ বলতে সাধারণত কত ML বুঝানো হয়েছে?

এবং টেবিল চামচ বলতে কত বড় ? (এটা কি রাইচ খাওয়ার চামচ টুকু)?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: টেকনিকালি বিপদে ফেললেন :)

সাধারনত চায়ের কাপের মাপই বুজেয়েছি অর্থাৎ ১৭৭ মিলিলিটার
ঔষধ খাওয়ার চামচ (ছবিতে দেখুন) ১৫ মিলিলিটার হবে

ধন্যবাদ আপনার অধম্য আগ্রহের জন্য।

১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

উদাস কিশোর বলেছেন: এই প্রথম নাম শুনলাম ।
একদিন চেখেও দেখবো নিশ্চয় ;)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ইনশাল্লাহ, দেখবেন বৈ কি

১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৫

টুনা বলেছেন: ভাব লইয়া খেজুর আর শীসার সাথে ভালই লাগে :P
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

ভাল থাকবেন নিরন্তর।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২২

মোঃমোজাম হক বলেছেন: তাই নাকি? শিশার সাথে সোলেমানি চা খেতে দেখেছি গাওয়াহ নয়।

ধন্যবাদ

১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আপনাকেও :)

১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

মধুমিতা বলেছেন: যাক অনেকদিন পরে হলেও আপনার লেখা পেলাম। আবার হাওয়া হয়ে যাবেন না।

গাওয়া দেখা যায় অনেকেরই ভালো লাগেনি। হয়তো তারা খেজুর সহ খায়নি। যেহেতু চিনি ও দুধ থাকেনা তাই খেজুর মাস্ট। খেতে মন্দ না।

কিন্তু কথা হচ্ছে - বাসায় যদি বানাতে চাই তাহলে কোন কফি ব্যবহার করতে হবে? এটা বুঝতে পারলাম না। জানাবেন, বাসায় ট্রাই করে দেখব।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আসলে রেসিপিটা আমার পাঠানো গাওয়াহ বানানোর জন্য তৈরি করেছিলাম।আপনার কথা শুনে সামুতে ঢুকে গেলাম।কিন্তু সামুর গেইট এখন দূর্ভেদ্য! কখনো ঢুকা যায় কখনো যায়না।

ভালতো আমার বাসার লোকেদেরই লাগেনি।কয়েকবার খেলেই ভাল লাগে আর খেজুরতো থাকতেই হবে।

আমি আমার ইয়ামেনী ড্রাইভার দিয়ে মার্কেট থেকে কিনিয়ে ছিলাম।এই তিনটে গুড়া আলাদা বা একত্রেও পাওয়া যায়।আর ইয়ামেনি কফির গুড়া নাকি বেশী ভাল এজ আমার ইয়ামেনী ড্রাইবারের ভাষ্য
ভাল থাকবেন।

১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৪

জুন বলেছেন: মোজাম ভাই অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম পোষ্ট নিয়ে আসতে।
গাওয়াহ ঘি খেয়েছি, তবে গাওয়াহ কফি খাইনি :(
কফির মধ্যে কাপুচিনোটাই অনেক ভালোলাগে আমার :)
+

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: হ্যা ঠিকই বলেছেন,এক নাগারে দেড় মাস এখানে আসিনি।

কাপুচিনি আমিও খাই।এটা আরবের কফি।

গাওয়া ঘিতো অনেক খেয়েছেন,একবার গাওয়া টি খেয়ে দেখুন ;)

১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫২

কালোপরী বলেছেন: ভাল লাগল :)

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: Thanks

১৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯

অথৈ সাগর বলেছেন:
এটা খেলে সারা দিনের ক্লান্তির সাথে সারা রাতের ঘুমও ও চলে যায় । :) ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: জেদ্দা পোর্টে নেমেছিলেন নাকি? আপনার ঘুম কি হারাম করেছিল? :)

অনেক ধন্যবাদ

১৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৫

nurul amin বলেছেন: চায়ের কাপে খেলে কোন সমস্যা হব?

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৩

মোঃমোজাম হক বলেছেন: চায়ের কাপে চা আর কফির কাপে কফি খাওয়াইতো নিয়ম।
তবে আপনি যে কোন পাত্রেই খান না কেন পরিমানে কম খাবেন।

ধন্যবাদ আমিন ভাই

২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: গাওয়াহ নিয়মিত খায়। তবে বেশ কিছুদিন গাওয়াহ র সাথে চা মিশিয়ে খেয়েছিলাম। খারাপ না।

২১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭

ম্যাকানিক বলেছেন: আহ মোজাম ভাই আপনি সৌদি আরবের সিকরেট কোন কিছু আর গোপন রাখবেন না দেখা যায় ।

০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: অনেক অনেক দিন পর ঢু মারলাম সামুতে।

আপনার মন্তব্য দেখে ভাল লাগলো।সৌদি আরবের আসল সিক্রেট ছাড়া সবই লেখার চেষ্টা করি,অন্ততঃ আপনাদের মতো পাঠকদের জন্য ;)

২২| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৫

আরজু পনি বলেছেন:

দুই একদিন খেয়েছিলাম...তৈরীতে অনেক হ্যাপা...তাই ঘরে পড়ে আছে।

আপনিতো অনেকদিন পোস্ট দিচ্ছেন না !
রমজানের শুভেচ্ছা রইলো।

২৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: যদি সম্ভব হয় তাহলে কেপসার রেসিপিটা একটু দিয়েন।

২৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: যদি সম্ভব হয় তাহলে কেপসার রেসিপিটা একটু দিয়েন।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: সাত নম্বর কমেন্টার সাহাদত ভাই তুখোর রেসিপি লেখেন।দয়া করে সেখানে যান পেয়ে যাবেন B-)

২৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

নক্ষত্রচারী বলেছেন: নতুন একটা রেসিপি শিখলাম ভাই ।

এখন তো গাওয়াহ’র পেয়ালায় চুমুক দিতে ইচ্ছে করতেসে :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.