নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুক্তভুগী

ভুক্তভুগী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডায়াবেটিসের স্থায়ী মুক্তি

৩০ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯

ডায়াবেটিসের নিজে নিজে চিকিৎসা পদ্ধতি

প্রিয় বন্ধুগণ,

ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিমূর্ল করার জন্য (আমার নির্দেশনা মতো) নিচে উল্লেখিত এগারটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবন করুন। আমার প্রণীত এই ফরমূলাটি অনুসরন করলে শতকরা ৯৫ ভাগ ডায়াবেটিস রোগী পু্রোপুরি ডায়াবেটিস মুক্ত হবেন বলে আমি আশাবাদী। যদিও কিছু রোগী পু্রোপুরি ডায়াবেটিসমুক্ত হবেন না ; তারপরও তারা অন্য যে-কোন চিকিৎসা পদ্ধতির চাইতে অন্তত দশগুণ ভালো রেজাল্ট পাবেন। প্রতিটি ঔষধ আপনি প্রতিবার মাত্র এক সপ্তাহ করে খাবেন। এইভাবে ঔষধগুলি চক্রাকারে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বারে বারে খাবেন (অর্থাৎ ১১ নাম্বার ঔষধটি খাওয়ার পরে আবার ১ নাম্বার থেকে একই নিয়মে খাওয়া শুরু করবেন)। আপনার সুগার লেভেল যদি অনেক বেশী হয়, তবে দিগুণ মাত্রায় ঔষধ খেতে পারেন (অর্থাৎ ২০ ফোটা করে)। আবার শিশু-কিশোরদের ক্ষেত্রে ৫ ফোটা করে খাওয়াতে পারেন, যদি তাদের সুগার লেভেল অনেক কম থাকে ; তবে অন্যান্য নিয়ম-কানুনের কোন পরিবতর্র্র্র্নের প্রয়োজন নাই। হ্যাঁ, সকল হোমিওপ্যাথিক ঔষধই খালি পেটে খাওয়া ভালো ; তবে খালি পেটে খেতে ভুলে গেলে ভরা পেটেও খেতে পারেন। এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলো অন্য যে-কোন ঔষধের সাথে একত্রে খেতে পারবেন (হোক তা ট্যাবলেট, ক্যাপসুল বা ইনজেকশান) ; তাতে কোন সমস্যা হবে না। তবে অবশ্যই ডায়াবেটিসের অন্য ঔষধগুলোর আধা ঘণ্টা আগে অথবা আধা ঘণ্টা পরে খাবেন। ডায়াবেটিসের যথেষ্ট উন্নতি হলে অন্য ঔষধগুলোর মাত্রা কমিয়ে অধের্ক করে দিন এবং সুগার লেভেল নরমালে চলে আসলে সেই ঔষধগুলি পুরোপুরি বন্ধ করে দিন। জার্মানী বা আমেরিকার তৈরী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কেনার চেষ্টা করবেন।







এই এগারটি ঔষধের যে-কোনটিকে আপনি বাদ দিয়ে দিতে পারেন, যদি মনে করেন যে, সেটি কোন কাজ (উপকার) করছে না অথবা অনাকাঙিখত সমস্যার (যেমন- বুকজ্বালা, চুলকানি, ব্যথা, যৌনশক্তি বৃদ্ধি ইত্যাদি) সৃষ্টি করছে অথবা স্থানীয় মার্কেটে পাওয়া যাচ্ছে না। অবশিষ্ট ঔষধগুলি তাদের প্রদত্ত সিরিয়াল বা ধারাক্রম অনুযায়ী খেতে থাকুন। ঔষধের শক্তি এবং মাত্রা সমপর্কে আমার নির্দেশনা পরিবর্তন করবেন না। তবে আমার নির্দেশিত শক্তি স্থানীয় মার্কেটে পাওয়া না গেলে আপনি তার কাছাকাছি (এবং বাজারে পাওয়া সবচেয়ে নিন্মতম) শক্তির ঔষধ খেতে পারেন। হোমিওপ্যাথিক ঔষধের শক্তিকরণ ক্ষেত্রে কিউ (Q) -কে বলা হয় মাদার টিংচার, অর্থাৎ সবচেয়ে নিন্মতম শক্তি অর্থাৎ এক বা শূণ্য শক্তির ঔষধ। আমরা সবাই জানি যে, নিন্মশক্তির (like Q, 3X, 6X, 12X, 30X, 200X, 3C, 6C, 3, 6 ইত্যাদি) হোমিওপ্যাথিক ঔষধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া খুবই কম, নাই বললেই চলে। মনে রাখবেন যে, হোমিওপ্যাথিক ঔষধের নামসমূহ হলো বিশ্বজনীন (অর্থাৎ এগুলো পৃথিবীর সকল দেশে একই নিয়মে পাওয়া যায়)। এসব ঔষধের কোনটি যদি তরল আকারে পাওয়া না যায়, বরং তার পরিবর্তে বড়ি আকারে পাওয়া, তবে তা সমান মাত্রায় খান অর্থাৎ দশ ফোটার পরিবর্তে দশটি বড়ি করে খান। ঔষধ সব সময় তরল আকারে কেনার চেষ্টা করবেন এবং কিছু পানির সাথে মিশিয়ে খাবেন। কেননা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ তরল আকারে খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।







অল্প কিছু রোগীর ক্ষেত্রে পুরোপুরি রোগমুক্তির জন্য (আমার ফরমুলা অনুযায়ী ঔষধ সেবনের পাশাপাশি) কোন একজন হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হতে পারে ; যিনি রোগীর শারীরিক ও মানসিক গঠন বিশ্লেষণ পূবর্ক আরো উৎকৃষ্ট ও মানানসই ঔষধ নিবার্চন করে প্রয়োগ করবেন। পুরোপুরি রোগমুক্তির জন্য এই ঔষধগুলি আপনাকে কমপক্ষে এক থেকে দুই বছর অথবা আরও বেশী কিছু সময় খেতে হতে পারে। ইনশায়াল্লাহ্‌ আমার ফরমুলা আপনার শরীরকে বিষমুক্ত করে তার আগেকার ভাল অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে (এবং ফলস্রুতিতে মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত আপনাকে আর ডায়াবেটিসের ঔষধ খেতে হবে না)। আপনি যখন ডায়াবেটিস (এবং ডায়াবেটিসের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য রোগ) থেকে মুক্ত হয়ে যাবেন, তখন এই তালিকার এগারটি ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিবেন এবং নতুন এই তেরটি ঔষধ (Natrum sulphuricum, Nux vomica, Kali phosphorica, Natrum muriaticum, Acidum Picricum, Iodium, Calcarea Phosphorica, Crataegus oxyacantha, Sanicula, Magnesia Phosphorica, Alfalfa, Calcarea fluor, Vanadium) একই শক্তিতে এবং একই নিয়মে খাওয়া শুরু করুন (তবে মাত্রা হবে ৫ ফোটা বা ৫ বড়ি করে রোজ দুইবার)। এই তেরটি ঔষধ আপনার শরীর এবং মনকে বিষমুক্ত, পরিশুদ্ধ, মেরামত এবং ক্ষয়মুক্ত করার মাধ্যমে পুণরায় ডায়াবেটিসের (অন্যান্য ঘাতক রোগসমূহের) ফিরে আসার সম্ভাবনাকে শেষ করে দিবে। (বিঃ দ্রঃ- খাদ্য এবং ব্যায়াম সংক্রান্ত নিয়মকানুন অবশ্যই বাকী জীবন মেনে চলবেন।)







{ডায়াবেটিসের কারণ দূর করা ঃ- ঔষধ খেয়ে ডায়াবেটিস দূর করার পাশাপাশি আপনাকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার মুল কারণগুলো দূর করার জন্যও কিছু ঔষধ খেতে হবে। (১) আপনি যদি বড় ধরনের কোন মানসিক আঘাতের (যেমন- প্রেমে ব্যর্থতা, আপনজনের মৃত্যু, তালাক, চাকরি হারানো ইত্যাদি) কারণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তবে নেট্রাম মিউরিয়েটিকাম ১০০০ শক্তিতে (Natrum muriaticum 1M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান, তার একমাস বিরতির পরে নেট্রাম মিউরিয়েটিকাম ১০,০০০ শক্তিতে (Natrum muriaticum 10M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান এবং তারও একমাস বিরতির পরে নেট্রাম মিউরিয়েটিকাম ৫০,০০০ শক্তিতে (Natrum muriaticum 50M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান। (২) আপনি যদি টিকা (vaccine) নেওয়ার কারণে (অর্থাৎ আপনার যদি বেশী বেশী টিকা নেওয়ার অভ্যাস থাকে) কারণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তবে থুজা অক্সিডেন্টালিস ১০০০ শক্তিতে (Thuja occidentalis 1M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান, তার একমাস বিরতির পরে থুজা অক্সিডেন্টালিস ১০,০০০ শক্তিতে (Thuja occidentalis 10M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান এবং তারও একমাস বিরতির পরে থুজা অক্সিডেন্টালিস ৫০,০০০ শক্তিতে (Thuja occidentalis 50M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান। (৩) যদি আপনার ডায়াবেটিসের পারিবারিক / বংশগত ইতিহাস থাকে (অর্থাৎ আপনার পরিবারের অনেক সদস্য যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে থাকে), তবে সিফিলিনাম ১০০০ শক্তিতে (Syphilinum 1M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান, তার একমাস বিরতির পরে সিফিলিনাম ১০,০০০ শক্তিতে (Syphilinum 10M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান এবং তারও একমাস বিরতির পরে সিফিলিনাম ৫০,০০০ শক্তিতে (Syphilinum 50M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান। (৪) যদি আপনার যক্ষা বা হাঁপানি রোগের পারিবারিক / বংশগত ইতিহাস থাকে (অথবা ঘনঘন সর্দি-কাশি হওয়ার অভ্যাস থাকে), তবে ব্যাসিলিনাম ১০০০ শক্তিতে (Bacillinum 1M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান, তার তিন মাস বিরতির পরে ব্যাসিলিনাম ১০,০০০ শক্তিতে (Bacillinum 10M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান এবং তারও তিন মাস বিরতির পরে ব্যাসিলিনাম ৫০,০০০ শক্তিতে (Bacillinum 50M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান। ডায়াবেটিসের কারণ দূর করার উপরোক্ত চারটি ঔষধের যে-কোনটি অবশ্যই তিন মাত্রার বেশী খাবেন না। এই ঔষধগুলো আপনি যে-কোন সময় খাওয়া শুরু করতে পারেন ; তবে অবশ্যই অন্য কোন ঔষধের সাথে একত্রে খাবেন না ; বরং অন্য ঔষধের এক ঘণ্টা আগে অথবা এক ঘণ্টা পরে খাবেন। }







[ইহা একটি প্রমাণিত সত্য যে, একজন হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকই কেবল ডায়াবেটিস পুরোপুরি নির্মূল করার ক্ষমতা রাখেন। কিন্তু সারা পৃথিবীতে যে-পরিমাণ ডায়াবেটিস রোগী আছে, সেই তুলনায় হোমিওপ্যাথিক স্পেশালিষ্টের সংখ্যা খুবই নগণ্য। এই কারণে আমি হোমিওপ্যাথিক মতে “নিজে নিজে ডায়াবেটিসের চিকিৎসা”-এর একটি ফরমুলা তৈরী করেছি, যা এই বিপুল সংখ্যক ডায়াবেটিসের ভুক্তভোগীদেরকে যথেষ্ট সহায়তা করবে এবং কোন ক্ষতি করবে না। এজন্য প্রথমে আমাকে হাজার হাজার হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মধ্যে এমন কিছু ঔষধ খুজেঁ বের করতে হয়েছে, যাদের ডায়াবেটিস নিরাময়ে প্রবল কাযর্ক্ষমতা আছে এবং অন্যদিকে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া খুবই কম। তারপর তাদেরকে এমনভাবে সিরিয়াল অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে সাজাতে হয়েছে, যাতে একটি ঔষধ অন্যটির সাথে রিয়েকশান না করে এবং একটি ঔষধ তার পূর্বের ঔষধের একশানকে বিনষ্ট করবে না। সত্যি বলতে কি, ডায়াবেটিস কোন একটি একক রোগ নয়, বরং বলা যায় এটি অনেকগুলো রোগের সমষ্টি (অর্থাৎ আমি বলতে চাচ্ছি যে, অনেকগুলো রোগ/ত্রুটি/বিকৃতি সম্মিলিতভাবে ডায়াবেটিসের সৃষ্টি করে থাকে)। এই কারণে, একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের প্রয়োজন মানবতার এই ভয়ঙ্কর দুশমনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময় তার হাতে থাকা সকল প্রকার অস্ত্র প্রয়োগ করা। আমার এই ফরমুলা অনুসরণ করার কারণে যদি ডায়াবেটিসের সাথে সাথে আপনার অন্যান্য রোগও (যেমন- উচ্চ রক্তচাপ, হাপাঁনি, মেদভূড়ি, বাতের সমস্যা, কিডনী রোগ, হৃদরোগ, স্মায়বিক রোগ ইত্যাদি) সেরে যায়, তবে বিস্মিত হবেন না। কেননা আমাদের হৃৎপিন্ড, ফুসফুস, লিভার, কিডনী, মস্তিষ্ক, পাকস্থলী, স্মায়ু, হরমোন গ্রন্থি, রক্ত, যৌনাঙ্গ, চোখ, হাড় ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ওপর এই এগারটি ঔষধের অনেক ইতিবাচক প্রভাব আছে। আল্লাহ্‌র করুণা আমাদের সকলের ওপর বর্ষিত হউক।







অনেকেই আমার নিকট ই-মেইল অথবা ফোন করে জানতে চান যে, এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলো কিভাবে সংগ্রহ করা যাবে। প্রকৃতপক্ষে এই এগারটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হলো একেবারে সাধারণ / বহুল প্রচলিত হোমিও ঔষধ। যে-কোন হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসী থেকেই আপনারা এগুলো সংগ্রহ করতে পারেন। আমার জানা মতে, পৃথিবীর ছোট-বড় সমস্ত শহরেই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ পাওয়া যায়। যদি আপনার এলাকায় পাওয়া না যায়, তবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্ডার দিয়েও পৃথিবীর বিভিন্ন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রস্তুতকারী কোম্পানীর কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন।











এগারটি ঔষধের তালিকা ঃ-







(১) Acidum Phosphoricum Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে প্রথম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(২) Gymnema sylvestra Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে দ্বিতীয় সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(৩) Arsenicum Bromatum Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে তৃতীয় সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(৪) Syzygium Jambos Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে চতুর্থ সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(৫) Rhus aromaticum Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে পঞ্চম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(৬) Murex purpurea Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে ষষ্ট সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(৭) Sanicula Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে সপ্তম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(৮) Helonias Dioica Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6





(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ সকালে এবং দুপুরে দুই বেলা করে অষ্টম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(৯) Calcarea Phosphorica Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে নবম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(১০) Uranium nitricum Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে দশম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)



(১১) Iodium Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6



(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে এগারতম সপ্তাহে খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে। এরপর পূণরায় এক নাম্বার ঔষধ থেকে একই নিয়মে খাওয়া আরম্ভ করুন।)











ডাঃ বশীর মাহমুদ ইলিয়াস



গ্রন্থকার, ডিজাইন স্পেশালিষ্ট, ইসলাম গবেষক, হোমিও কনসালটেন্ট



১৩/ক - কে. এম. দাস লেন (২য় তলা),



(হুমায়ুন সাহেবের রেলগেইটের সামান্য পশ্চিমে



এবং হায়দার ফামের্সীর উপরে)



টিকাটুলী, ঢাকা।



ফোন ঃ +৮৮০-০১৯১৬০৩৮৫২৭



E-mail : [email protected]

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০০

ফ্যাট পান্ডা বলেছেন: ডায়াবেটিস রোগটি কেন হয় এবং এই ওষুধগুলো কিভাবে কাজ করবে এবং রোগ ভাল করবে এই ব্যাপারে কি একটু বিস্তারিত বলতে পারবেন?

৩০ শে মে, ২০১২ রাত ৮:১৩

ভুক্তভুগী বলেছেন: আপনি এই লিংকটি দেখতে পারেন:

Click This Link

২| ৩০ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৮

দাদুচাচা বলেছেন: কত সপ্তাহ চলবে ? এতে স্থায়ী সমাধান হবে কি ?

৩০ শে মে, ২০১২ রাত ৮:১৬

ভুক্তভুগী বলেছেন: দয়া করে নিচের ঠিকানায় যোগাযোগ করুন:
[email protected]
ফোন ০১৯১৬০৩৮৫২৭

৩| ৩০ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬

সজল৯৫ বলেছেন: ধন্যবাদ....++

৩০ শে মে, ২০১২ রাত ৮:১৬

ভুক্তভুগী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৪| ৩০ শে মে, ২০১২ রাত ৮:৪২

অকপট পোলা বলেছেন: ঔষধগুলো কিভাবে কাজ করে?? মেকানিজম কি বলতে পারেন? কতজনকে ট্রিট করেছেন? তাদের গ্লুকোজ লেভেল কতো ছিলো??

৫| ৩০ শে মে, ২০১২ রাত ৮:৫৮

রিপেনডিল বলেছেন: কতজন রোগীর উপর এই ওষুধ গুলো কত বছর পরীক্ষা করা হয়েছে? কত শতাংশ পুরোপুরি সুস্থ হয়েছে? ক্তাদের ব্লাড গুকোজ লেভেল কত ছিল সেবনের পরে কত হয়েছে?

"ইহা একটি প্রমাণিত সত্য যে, একজন হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকই কেবল ডায়াবেটিস পুরোপুরি নির্মূল করার ক্ষমতা রাখেন।"

প্রমানটা কই পাইলেন দেখান দেখি!

প্রেমে ব্যার্থতার কারনে ডায়াবেটিস হয়?! কতজন মানুষ আপনার ওষুধ খেয়ে সারাজীবনের জন্য ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেয়েছেন? কতদিন তারা ওষুধ খেয়েছিলেন?

আপনি বললেন ডায়াবেটিস কোন একক রোগ নয়, অনেক রোগের সমষ্টি। বলতে পারেন কি কি রোগের সমষ্টি এই ডায়াবেটিস?

ডায়াবেটিস থেকে কি অন্য রোগ সৃষ্টি হয়?

বাচ্চাদের ডায়াবেটিস আর বুড়োদের ডায়াবেটিস এর কারন কি একই?

৬| ৩০ শে মে, ২০১২ রাত ৯:৫৬

ফ্যাট পান্ডা বলেছেন: লিঙ্ক দেখলাম। বুঝলাম। কিন্তু ওষুধগুলো কোন মেকানিজম এ গ্লুকোজ লেভেল কমাবে?

৭| ৩০ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫৯

মোঃ মজনুর রহমান বলেছেন: ১০০% ফালতু আইটেম । ১০০০% আন-সায়েন্টিফিক প্রবন্ধ ।

৮| ৩১ শে মে, ২০১২ ভোর ৫:০৯

রামন বলেছেন:
লেখক বলেছেন : সত্যি বলতে কি, ডায়াবেটিস কোন একটি একক রোগ নয়, বরং বলা যায় এটি অনেকগুলো রোগের সমষ্টি (অর্থাৎ আমি বলতে চাচ্ছি যে, অনেকগুলো রোগ/ত্রুটি/বিকৃতি সম্মিলিতভাবে ডায়াবেটিসের সৃষ্টি করে থাকে।

আশ্চর্য্য ! আপনি এই ধারণা নিয়ে ডায়বেটিস রোগকে নির্মূল করতে এসেছেন। দয়াকরে এ রকম অজ্ঞতাপূর্ণ কথাবার্তা বলে এবং আষাঢ়ে গপ্প বানিয়ে ডায়বেটিকস রোগীদের বিভ্রান্ত করে তাদেরকে বিপদে ফেলতে চেষ্টা করবেন না। ডায়বেটিক রোগ থেকে কখনই মুক্তি লাভ করা যায় না , কেবল এটাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়- হয়ত এটা আপনার অজানা নয়।

মানুষের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ অগ্ন্যাশয় ( panceas ) যেখান থেকে ইনসুলিন তৈরী হয় সেই অঙ্গটি যখন অসুস্থতার কারণে তার কার্যক্ষমতা হারাতে থাকে, তখন শরীরে এবং রক্তে প্রয়োজনানুযায়ী ইনসুলিন সরবরাহতে ব্যঘাত ঘটে। ইনসুলিন হচ্ছে এমন একটি হরমোন যা গ্রহণ করা খাদ্য থেকে আসা গ্লুকোজ বা শর্করা জাতীয় উপাদানকে জ্বালিয়ে সারা দেহে তাপ সঞ্চালন করে। শরীরে পর্যাপ্ত পরিমান ইনসুলিনের ঘাটতি বা সরবরাহে অনিয়ম হলেই অপরিশোধিত শর্করা রক্তে চলে আসে এবং তখন রক্ত চলাচলে দেখা দেয় নানা রকমের বাধা বিপত্তি। আর এই রক্ত চলাচলে বাধা বিপত্তির নামই ডায়বেটিক।

আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।

৯| ৩১ শে মে, ২০১২ ভোর ৫:৪২

নতুন বলেছেন: আমার প্রণীত এই ফরমূলাটি অনুসরন করলে শতকরা ৯৫ ভাগ ডায়াবেটিস রোগী পু্রোপুরি ডায়াবেটিস মুক্ত হবেন বলে আমি আশাবাদী।

কোন গবেষনায় আপনার ড: এই ৯৫% সাফল্য দাবি করে???


ইনশায়াল্লাহ্‌ আমার ফরমুলা আপনার শরীরকে বিষমুক্ত করে তার আগেকার ভাল অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে (এবং ফলস্রুতিতে মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত আপনাকে আর ডায়াবেটিসের ঔষধ খেতে হবে না)। আপনি যখন ডায়াবেটিস (এবং ডায়াবেটিসের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য রোগ) থেকে মুক্ত হয়ে যাবেন, তখন এই তালিকার এগারটি ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিবেন এবং নতুন এই তেরটি ঔষধ


হাতুড়ে ডাক্তারের মতন হইয়া যাইতেছে না??????

১০| ৩১ শে মে, ২০১২ ভোর ৫:৫০

েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: A water-soluble extract of G. sylvestre caused reversible increases in intracellular calcium and insulin secretion in mouse and human β-cells when used at a concentration (0.125 mg/ml) without compromising cell viability. This in vitro data suggests that extracts derived from Gymnema sylvestre may be useful as therapeutic agents for the stimulation of insulin secretion in individuals with type 2 diabetes. The rise in insulin levels may be due to regeneration of the cells in the pancreas. G. sylvestre can also help prevent adrenal hormones from stimulating the liver to produce glucose in mice, thereby reducing blood sugar levels.
এই একটা মাত্র প্লান্টের কিছু কাজ পাইলাম, কিন্তু তাতে এক ফোটা কিভাবে ডোজ হ্য়, বুঝি নাই।

১১| ৩১ শে মে, ২০১২ সকাল ১১:৫৯

দাদুচাচা বলেছেন: আমার প্রশ্ন ছিল: সপ্তাহ চলবে ? এতে স্থায়ী সমাধান হবে কি ?
উত্তরে: আপনার মেইলে যোগাযোগ করতে বললেন। এতে হয়ত শুধু আমিই প্রশ্নের উত্তর পাবো !
কিন্তু এই ব্লগে উত্তরটি দিলে আমরা সবাই জানতে পারতাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.