নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই নাবিকঃ হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা

নিজের সম্পর্কে গুছিয়ে কিছু লেখা আমার কাছে খুবই কঠিন গদ্য। আমি এক এলেবেলে মানুষ। লেখালেখির কিচ্ছু জানি না। গায়ের জোরে লিখে যাই। তবে ছোটকালে ভালো লিখতাম। বড় হয়ে মনে হয় নষ্টদের অধিকারে চলে গেছি।

মৃদুল শ্রাবন

মেরিনার

মৃদুল শ্রাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাইনবোর্ড দেখে দোকান চেনা যায় কিন্তু চেহারা দেখে মানুষ চেনা যায়না।

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

সিঙ্গাপুরে আমাদের জাহাজে বাংকার (fuel) নেয়া হবে। এ্যংকর করতে করতে আমাদের সন্ধ্যা হয়ে গেল। বাংকার বার্জ আগেই ওয়েটিং এ থাকার কথা। কিন্তু কেন জানি দেরি হচ্ছিল।



দুই ঘন্টা পরে বাংকার বার্জ আসলো।



বাংকার রিসিভে জাহাজে ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ারের একটা বিশেষ ভূমিকা থাকে। জাহাজে ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার আমার এক রসিক বন্ধু। সংগত কারনে নাম বলছি না।



বার্জ এ্যলংসাইড হবার কিছু সময় পরে ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার ডেকে এসে দেখলো একটা কালো মতো হালকা পাতলা লোক চীফ ইঞ্জিনিয়ারকে খুজঁছে। লোকটি ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার কে জিজ্ঞেস করলো , where is chief?



ফোর্থ বেশ ভাব নিয়ে তাকে উল্টা প্রশ্ন করলো, r u from Bunker barge???



: No I'm superintendent.



বলে কি? এই ম্যাদা মারা লোকটি superintendent??? সে যেমন লোকটির কাছে ভাব নিতে চাইছিল তেমনি সাথে সাথে পটকা মাছের মতো টুপ করে চুপসে গেল।





অজাহাজী দের জন্য বলছি। জাহাজের সুপার হল সবার ওপরে। সে কোম্পানির নিযুক্ত প্রতিনিধি যে অফিস থেকে জাহাজটা কন্টোল করে।



টাইম টু টাইম সুপার এক একটা জাহাজ ভিজিট করে থাকেন। আমাদের জাহাজটি ছিল ভি শীপস ইন্ডিয়ার মেনেজমেন্টে। আর সুপার লোকটি ছিল তামিলনাড়ুর।



মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: এই অজাহাজীদের জন্য কিছু জাহাজী অভিজ্ঞতা লিখুন। সাথে আছি। অন্য কিছুনা কিন্তু, শুধুই জাহাজী জীবনের অভিজ্ঞতা। প্লাস দিলাম কিছু পাবার আশায়।

২১ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আভাগাকে সঙ্গ দিবেন শুনে মোহিত হইলাম। ঠিক আছে সঙ্গেই থাকুন। জাহাজী প্যাচাল নিয়া হাজির হমু মাঝে মাঝে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.