নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই নাবিকঃ হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা

নিজের সম্পর্কে গুছিয়ে কিছু লেখা আমার কাছে খুবই কঠিন গদ্য। আমি এক এলেবেলে মানুষ। লেখালেখির কিচ্ছু জানি না। গায়ের জোরে লিখে যাই। তবে ছোটকালে ভালো লিখতাম। বড় হয়ে মনে হয় নষ্টদের অধিকারে চলে গেছি।

মৃদুল শ্রাবন

মেরিনার

মৃদুল শ্রাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবিব্লগঃ জাহাজী জীবন-২

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯





‘রাডারে কি চাঁদ দেখা যায়না?’ এই প্রশ্নটা যদি আমি বাইরের কারো কাছে শুনতাম তাইলে অবাক হইতাম না। কিন্তু স্বয়ং একজন মেরিনার যদি এই প্রশ্ন কইর‍্যা বসে তাইলে কি না কাইন্দা উপায় আছে? আমরা চায়নার ফেংচ্যাং পোর্ট থেকে সিঙ্গাপুরের দিকে আসছিলাম। কাল থেকে রোজা শুরু হইবো কি হইবো না সিওর না। আমরা ডেক অফিসাররা হলাম জাহাজের চাঁদ দেখা কমিটি। সন্ধ্যার পরে উপরোক্ত কোশ্চেন খানি কইরা ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার সাহেব আমাকে কাইন্দাইয়া ছাড়িল। তবে আমি তার সামনে কান্তেও পার্লাম না হাসতেও পার্লাম না। বয়সে সিনিয়র। তাচ্ছিল্ল করতাছি ভাইব্যা দিলে কষ্ট পাইবার পারে।



ব্যাপারটা হল জাহাজে এ্যকচ্যুয়ালি ডিপার্টমেন্ট দুইটা। ডেক(নটিক্যাল) আর ইঞ্জিন। এই দুই ডিপার্টমেন্টের কাজ কর্ম পুরোটায় ভিন্ন। কোন ডেক অফিসারই মেরিন ইঞ্জিনিয়ার না যদিও দেশে সবাই নিজেকে মেরিন ইঞ্জিনিয়ার বলেই পরিচয় দেয়, কারন মেরিন অফিসার বললে পাবলিকে খায় না। আবার জাহাজে একজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার তার নামের সাথে অফিসার যোগ করে দেয়। ‘মেরিন ইঞ্জিনিয়ার অফিসার’। আর ইলেক্টিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার যার কথা বললাম তিনি এই দুই ডিপার্টমেন্টের মাঝখানে অবস্থান করেন। তিনি ডেক অফিসার তো নয়ই আবার পুরোপুরি মেরিন ইঞ্জিনিয়ারও নয়। তিনি হলেন ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। জাহাজে ইনারা ‘বাত্তিসাব’ নামে আখ্যায়িত হন। সেই আদ্দিকাল থেকেই। তার কাজ জাহাজের যত বাত্তি আই মিন লাইট আছে সেগুলোর তদারকি করা। সেইজন্যইতার এই নাম। তবে আমার গত জাহাজের বাত্তিসাব কে কেউ যদি বাত্তিসাব বলতো তবে তার সাথে তিনি কথা বলতেন না। এজন্য চীফ ইঞ্জিনিয়ার তাকে ‘ইলেক’ বলে ডাকতো।







জাহাজের রাডার পিকচার। ব্লু বৃত্তের মধ্যে যে হলুদ ডট গুলো দেখা যাচ্ছে সেগুলো জাহাজের আশেপাশে অবস্থিত অন্য জাহাজের প্রতিচ্ছবি। রাডার স্ক্যানারের মাধ্যমে জাহাজ থেকে একটা বিশেষ ধরনের ‘রে’ (ray) ছড়িয়ে দেয়া হয় আশেপাশে। সেই ‘রে’ কোন অবজেক্টে আঘাত পেলে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে। রাডার স্ক্যানার সে ফিরে আসা ‘রে’ টা ধরে ফেলে সাথে সাথে এবং রাডার স্ক্রীনে তার একটা ছবি তৈরি করে। এই প্রতিফলিত ছবিকে আমরা ইকো বলে। স্ক্যানারের এই রে ছুড়ে দেয়া এবং তা গ্রহণ করার প্রক্রিয়াটা একটা ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। রাডারে এই সব ইকো অ্যানালাইসিস করে তার গতি প্রকৃতি জানার ফ্যাসিলিটি থাকে যার মাধ্যমে আমরা বুঝে থাকি আমাদের আশেপাশের কোন জাহাজের সাথে আমাদের সংঘর্ষের কোন সম্ভাবনা আছে কিনা। এই রে টা ম্যাক্সিমাম ছিয়ানব্বই মাইল পর্যন্ত যেতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে তার স্ট্রেইনথ(Strength) কমে যায়। সাধারনত বারো থেকে চব্বিশ মাইলের মধ্যের ইকো গুলো ভালো ভাবে পাওয়া যায়। কাজেই বুঝতেই পারছেন রাডারে চাঁদ দেখা সম্ভবপর কিনা???







আমার ক্যামেরায় ধরা সত্যিকারের চাঁদ (লাল বৃত্তের মধ্যে)। কোন রাডার স্ক্রীনের ইকো না। যদিও দেখে মনে হল এই চাঁদের বয়স কখনোই এক দিন হইতে পারে না। কিন্তু আমরা ম্যাক্সিমাম টাইমেই সঠিক সময়ে রোজা শুরু করতে পারি না। আমরা মানে আমরা জাহাজীরা না। আমাদের দেশের সবার কথা বললাম। আমাদের দেশের চাঁদ দেখা কমিটির এই গড়বড়ের কারনে আমার কপালে একবার দুইটা ঈদ জুটছিল। মানে সেবার আমি কোন এক কারনে ঈদের আগে ইন্ডিয়া গেছিলাম(জাহাজ থেকে নয়)। ইন্ডিয়া থেকে আমি ঈদের দিন নামাজ পড়ে বিকেল বেলা দেশে ফেরত আসি। এসে শুনি আমাদের দেশে আগামী কাল ঈদ। সেই বছরে আমার তিনটা ঈদ হইছিল। মনে হয় আমি অনেক ভাগ্যবানই ছিলাম।







ক্রিসমাস ট্রি। জীবনে হয়তো অনেক ক্রিসমাস ট্রি দেখেছেন কিন্তু এইরাম ক্রিসমাস ট্রি কি দেখেছেন কখনো? আমার বিশ্বাস দেখেন নি। হ্যা এটাই জাহাজের ক্রিসমাস ট্রি। তবে বড়দিনের অনুষ্ঠানে সাজানোর জন্য এই ট্রি জাহাজে বসানো হয়নি। এটা জাহাজের মাষ্ট(Mast) বা মাস্তুল। এই মাস্তুলের নাম যে কিভাবে ক্রিসমাস ট্রি হল আল্লাহ মালুম। তবে এই লোহার তৈরি গাছে জাহাজের নেভিগেশন লাইট, রাডার স্ক্যানার বসানোর হয়। জাহাজের নেভিগেশন লাইট অনেক দূর থেকে দেখা যাবার জন্য এবং রাডারের ‘রে’ অনেক দুরে ছুড়ে দেবার জন্য এগুলো একটা উচু স্থানে বসানোর বসানোর লক্ষ্যে এই মাস্তুল তৈরি। এটা আমাদের ফ্লাগ(পতাকা) স্টান্ডও বটে। আমরা যখন কোন দেশে যাই তখন সেই দেশের পতাকা উঠাতে হয়। তবে বিভিন্ন উৎসবে আমরা কখনো কখনো অনেকগুলো পতাকা দিয়ে এই ক্রিসমাস ট্রি সাজিয়ে থাকি।







এই ক্রিসমাস ট্রি টা যেখানে অবস্থিত সেটার নাম মাঙ্কি আইল্যান্ড। কি অবাক হইলেন? হওনেরই কথা। জাহাজে আছে একটা ক্রিসমাস গাছ সেটা আবার বান্দরের দ্বীপে অবস্থিত। ক্যামনে সম্ভব? আসলেই ব্যাপারটা বেশ রসিকতাপূর্ন। জাহাজের মাঙ্কি আইল্যান্ড হল সব থেকে উপরের ছাদ। সব একোমোডেশনের ওপরে থাকে ব্রীজ। আর মাঙ্কি আইল্যান্ড হইলো ব্রীজের ছাদ। তবে এইরকম নামকরনের হেতু আমার জানা নেই। হতে পারে রামায়ণের হনুমান সাহেব আসলে এক লাফে লঙ্কা যাননি। তিনি লাফিয়ে এসে পড়েন কোন এক জাহাজের ছাদে। তারপর আরাম করে এখানে বসে বসে কলা খাইতে খাইতে সমূদ্র পাড়ি দিয়েছিলেন।

মাঙ্কি আইল্যান্ডে ক্রিসমাস ট্রি ছাড়াও জাহাজের সবধরনের এন্টেনা বসানো থাকে। সব ধরনের রেডিও যোগাযোগের এন্টেনা, GPS এর এন্টেনা ,স্যাটেলাইট টেলিফোনের এন্টেনা ছাড়াও এখানে থাকে জাহাজের ব্লাক বক্স, ম্যাগনেটিক কম্পাস আরো হাবিজাবি ইত্যাদি ইত্যাদি।



মজার মজার নাম যখন বলতে শুরু করেছি তখন আর একটা জিনিসের নাম বা বললেই নয়। শুনে আবার টাস্কি খাইয়েন না। জাহাজে একটা কাকের বাসাও আছে। আর সব থেকে মজার কথা হল টাইটানিকের রোজ আর জ্যাকের খুব প্রিয় ছিল এই কাকের বাসা। তারা সুযোগ পেলেই বিলাস বহুল কেবিন ফেলে চলে আসতো এই কাকের বাসায়। এমনকি জাহাজটি যখন ডুবে যায় তখনও তার দুইজন হাত ধরাধরি করে এই কাকের বাসাই অবস্থান করছিল। কি কিছু বুঝতে পারছেন? নাকি মনে হচ্ছে আমি ভুল বকছি? না ভাই আমি ভুল বকছি না। আমি জাহাজী হইতে পারি কিন্তু বেতাল(মাতাল) না। বিশাস না হয় ছবিতে দেখুন।







ছবিতে যেটা দেখছেন সেটার নাম ক্রো নেষ্ট(Crow nest)। জাহাজের একেবারে সামনের যে জায়গায় আপনারা টাইটানিকের নায়ক নায়িকার দুই হাত প্রসারিত করে সমুদ্রের হাওয়ায় ভেসে যাওয়ার সেই বিখ্যাত পোজ দেখেছেন এটি সেই জায়গা। যদিও এইখানে কখনো কোন কাকের বসবাসের উপযোগি কোন খড়কুটো নেই, কোন কাক এখানে কোনদিন বাসা বাধেনি তবু এটার নাম ক্রো নেষ্ট।



জাহাজী জীবনের প্রথম পর্বে আপনাদের ব্যাপক সাড়া পেয়ে কন্টিনিউ করার আগ্রহ পেয়েছি। সেজন্য আপনাদের সকলকে অনেক ধন্যবাদ। নিজের কর্ম ক্ষেত্র নিয়ে লিখতে ভালো লাগছে। যদি সাহস দেন আর পাশে থাকেন তবে শুধুমাত্র জাহাজ পরিচিতি ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন পোর্টে পোর্টে ঘোরার অভিজ্ঞতাগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০

বেগুনী ক্রেয়ন বলেছেন: শেয়ার করবেন, আশা করি

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ নিবেন।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: চলুক.....

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: চলবে আশা করি।

শুভেচ্ছা নিবেন।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

জাহাজ মিস্ত্রী বলেছেন: জাহাজের এই শব্দগুলির বাংলায় রম্য রচনা চমৎকার লেগেছে। আশাকরি চালিয়ে যাবেন। আমিও শুরু করেছিলাম, কেন যেন আলসেমিতে আর লেখা হচ্ছে না। তবে আপনারটা খুবই দারুন......

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনার সিরিজটাও চমৎকার ছিল। শুরু করুননা আবার্।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

বাবুই পািখ বলেছেন: আগের পর্বের মতোই ভালো হয়েছে।

শুভ কামনা রইলো।

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনার শুভকামনায়ই সম্ভব হচ্ছে। :-B :-B

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৬

মূহুর্ত বলেছেন: যান সাহস দিলাম :#) :#) :#) :#) :#) :#) :#)

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: সাবধানে থাইকেন। দুঃসাহসী কিছু করে ফেলতে পারি আবার। :-P :-P =p~ !:#P

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

বোকামানুষ বলেছেন: দারুন লাগলো পড়তে

পরবর্তী পর্বগুলোতে পোর্টে ঘোরার অভিজ্ঞতাগুলোর সাথে বিখ্যাত পোর্টগুলোর অনেক ছবি চাই

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: বোকামানুষ ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক ছবিই আছে। কোনটা রেখে কোনটা পোষ্ট করুম চিন্তা করত্যাছি।

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৪

শেখ মফিজ বলেছেন: দারুণ হচ্ছে । চালিয়ে যান ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: চালিয়ে যাইলাম কিন্তু !!! :-0 :-0 :-0

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই চমৎকার হচ্ছে আপনার এই সিরিজটা। বর্তমানে সামুতে এই ধরনের সিরিজের খুবই আকাল। আপনার এই পোষ্ট পড়ার জন্য প্রায়ই চোখ রাখব এখন থেকে।

ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা রইল। :)

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: কা_ভা আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে ভালো লাগছে। ভবিষ্যতেও থাকাবেন জেনে অনেক অনেক খুশি হলাম। আপনাদের মতো ব্লগারদের অনুপ্রেরনায় আমরা যদি জাতে উঠতে পারি। ;) ;) ;)

অনেক শুভেচ্ছা জানবেন।

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার ছবিতে বর্ণনায় ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা জানবেন।

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার উপভোগ্য একটি সিরিজ। সমুদ্র এবং জাহাজের অজানা অনেক কিছুর সাথে আপনার চমৎকার বর্ণনায় আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে সিরিজটা।

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্য ধন্যবাদ। আসলেই জাহাজী জীবনটা সেই সৃষ্টির শুরু থেকেই রহস্যময় ও মজাদার। যতটুকু পারি আপনাদের সামনে কিছু রহস্যর উন্মোচণ করবো।

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫০

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: মাঙ্কি আইল্যান্ডের চেয়ে আরো একটি মজার নাম আছে জাহাজে-ব্রেস্টহুক! ;) ;) ;) ;)

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: চমেৎকার মেমোরি আপনার। ভালো জিনিস মোটেও ভোলেন না দেখছি। :-P B:-/ =p~ :-P

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১২

নতুন বলেছেন: ভার লাগছে... ছবি আর বণ`না ভাল... ++

আপনার সাথে জাহাজের ঘোরা হইতেছে আমাদের... :)

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩০

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আসলে আমার জাহাজে একা একা লাগেতো। তাই আপনাদের সাথে নিয়েই ঘুরত্যাছি। :!> :!> :!>

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: 'রাডারে কি চাঁদ দেখা যায় না?' হাসতে হাসতে শেষ।

আচ্ছা রাডারে কি ক্যাটরিনারে দেখা যায়? ;) ;) ;)

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: যায়না আবার? সেদিন তো শাকিরার 'লা লা লা' য় কোমর দুলানিটা রাডারেই দেখলাম =p~ =p~ =p~ !!!!

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। গুড পোস্ট।

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২৯

মুহাই বলেছেন: রাডারের 'পাওয়ার' এত কম ক্যান(`_^)?

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আরে তাইতো??? B:-) B:-) তদন্ত কমিটি গঠন করতে রাডার বানানোতে কোন দূর্নিতী হয়েছে কিনা।

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:০৭

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার ছবিব্লগটা চলুক....

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

আহসানের ব্লগ বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো। :) :-B

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: থেঙ্কু আহসান ভাই। ;) B-)) :!>

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: নামগুলা মজার। আপনার বর্ণনাও চমৎকার।

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: =p~ :-P =p~ :-P. থেঙ্কু

১৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চলতে থাকুক , বেশ মজা করে লিখেছেন , মনে হলো সামনে বসে কেউ গল্প করছে আর চা-চানাচুর চলছে !

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: যদি ধূমপায়ী হইতাম তবে বলতাম আপনার চমৎকার মন্তব্য লেখায় চা চানাচুরের সাথে সিগারেট যোগ করেছে B:-/ B:-/

২০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: চলুক।এরকম মজা,আনন্দ আর অভিজ্ঞতার গল্প আর আড্ডা নিয়ে আবার প্রানবন্ত হোক আমাদের এই প্রিয় ব্লগ।

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: এটাই হল মুল উদ্দেশ্য। আমাদের প্রিয় এই ব্লগকে প্রানবন্ত রাখাটা আমাদের অলিখিত দ্বায়ত্ব। বর্তমানে বাংলা ভাষায় ব্লগের অভাব নেই। তবু মানুষ ঘুরে ফিরে সামুতেই আসে। কেন আসে? সামুতে অবশ্যই আলাদা কিছু পাওয়া যায়। আমি মনে করি ইউ আর দ্যা পার্ট অফ দিস আলাদা কিছু।

এনিওয়ে মন্তব্য ও পাঠে অশেষ ধন্যবাদ।

২১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৩

স্বপ্নছোঁয়া বলেছেন: আপনি বেশ চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম ...আশা করছি জাহাজী জীবনের আরও অনেক গল্প কথা শুনতে পাব|

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নছোঁয়া। জাহাজী জীবনে মজার গল্পের শেষ নেই। আপনাদের সাথে শেয়ার করে ভালো লাগছে।

২২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১০

জাফরুল মবীন বলেছেন: ভাই মৃদুল শ্রাবণ অাপনি আমাকে আর আদার বেপারী লেভেলে থাকতে দিলেন না;জাহাজের খবর রপ্ত করিয়েই ছাড়লেন :P ।প্রথম পর্বটা পড়ে মন্তব্য করা হয়নি তাই এ পর্বে একসাথে দুটো ধন্যবাদ দিয়ে দিলাম।ভিন্নস্বাদের চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট।চালিয়ে যান সাথে আছি....

২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:
এক ঢিলে দুই পাখি? /:) মন্দ না। তবে আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি বাংলার ঘরে ঘরে আর কোন আদার বেপারী থাকবে বা, সবাইকে জাহাজের খবর জানিয়েই ছাড়বো ইনশাআল্লাহ। =p~ :-P

এনিওয়ে,অনেক ধন্যবাদ আমাকে অনুপ্রানিত করার জন্য।

শুভেচ্ছা জানবেন।

২৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫০

সুরাজ হাসান বলেছেন: সত্যি ভাই আমি খুব আবেগ আপ্লুত......এই লেখায় কমেন্ট করার মতো যোগ্যতা আমার নেই.....অসাম.....

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: এই লেখায় কমেন্ট করার মতো যোগ্যতা আমার নেই । কি যে বলেন সুরাজ ভাই X( X( !!!! কি এমন ছাইপাশ লিখলাম যে এত বড় কমপ্লিমেন্ট। :-B :-B

আমার ব্লগে আপনাকে সুস্বাগতম।

২৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫১

সুরাজ হাসান বলেছেন: আমি অ্যাডভেঞ্চার কে খুব পছন্দ করি.....আর যখন এমন সব সত্যি অ্যাডভেঞ্চার পাব......বলার ভাষা নাই......

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ। সাথে থাকুন। আপনার জন্য নিয়ে আসবো আরো এ্যডভেঞ্চারের গল্প :-B :-B

২৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪১

তার ছিড়া আমি বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতাকে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

শুভ কামনা রইল।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। লেখাগুলো পড়ার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.