নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই নাবিকঃ হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা

নিজের সম্পর্কে গুছিয়ে কিছু লেখা আমার কাছে খুবই কঠিন গদ্য। আমি এক এলেবেলে মানুষ। লেখালেখির কিচ্ছু জানি না। গায়ের জোরে লিখে যাই। তবে ছোটকালে ভালো লিখতাম। বড় হয়ে মনে হয় নষ্টদের অধিকারে চলে গেছি।

মৃদুল শ্রাবন

মেরিনার

মৃদুল শ্রাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেলং বেঃ একজন জাহাজী চোখে দেখা প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৮







জাহাজ যেদিন ভিয়েতনামের হেলং বে’তে এ্যংকর করলো সেদিনের ঘটনাটা বেশ মজার। আমি তখন ছিলাম ডিউটি অফিসার। মাত্র এ্যংকর শেষ করছি। একটা বোট এসে জাহাজের গায়ে লাগলো। শীপ চ্যান্ডেলারের বোট। শীপ চ্যান্ডেলার মানে বিভিন্ন দেশে জাহাজে যারা ষ্টোর সাপ্লাই দেয়। তাদের কাছে ভিয়তনামের সীম কার্ডও ছিল। ইমিগ্রেশন কাষ্টমস ক্লিয়ার হবার আগে জাহাজে কাউকে উঠতে দেবার জন্য ক্যাপ্টেনের পার্মিশন দরকার। যেহেতু শীপ চ্যান্ডেলারের কাছে সীম কার্ড ছিল এবং ক্যাপ্টেন আগেই বলে দিয়েছিল কেউ যদি সীম নিয়ে আসে তবে যেন তাকে তার কাছে পাঠিয়ে দিই তবু আমি ক্যাপ্টেনকে ওয়াকি-টকিতে জানালাম একজন লেডি শীপ চ্যান্ডেলার আসছে। ক্যাপ্টেন সাহেব সীমের কথা শুনে আগ্রহী হলেন কিন্তু বললেন জাহাজে কোন মেয়েমানুষ ওঠানো যাবে না। যদি কোন পুরুষ মানুষ থাকে তবে যেন সে উঠে আসে। আমি জানালাম কোন পুরুষ মানুষ নেই। যেহেতু আমাদের লোকাল সীম কার্ড দরকার তাই আমরা মেয়েটাকে গ্যাংওয়ে পর্যন্ত এলাউ করতে পারি। কিন্তু ক্যাপ্টেন সাহেব তার জায়গায় অনড়। জাহাজে কোন মেয়েমানুষ ওঠানো যাবে না। সীম কার্ডের কোন দরকার নেই। আমি ক্যাপ্টেনকে বোঝাতে ব্যর্থ হলাম, এই মেয়েটি একজন প্রফিশনাল বিজনেসম্যান। বাইরের বিভিন্ন দেশের সে কথিত মেয়েমানুষ নয়। ক্যাপ্টেন তো বুঝলেনই না উল্টা আমাকে অপমান করলেন। এই ঘটনার পরে উনার সম্পর্কে অন্যরকম ধারনা হয়েছিল যেটা আরো স্পষ্ট হল এবার বাইরে আসার পরে।









এটি পাহাড়ের খাঁচে অবস্থিত কাষ্টমস ও ইমিগ্রেশন হাউজ। জাহাজ থেকে নেমে বাইরে আসার সময় আমাদের বোট গিয়ে থামে ইমিগ্রেশনের জেটিতে। আমরা পাসপোর্ট দেখিয়ে সোর পাশ নিয়ে ঘুরতে বের হই নতুন প্রাকৃতিক সপ্তম আশ্চার্যের একটি।









হং গাই বোট স্টেশন। বোট স্টেশনের কাছাকাছি যে মার্কেটটাতে আমরা প্রথমে ঢুকি সেখানে এসি ছিল না। প্রচন্ড গরমে খুব কষ্ট হচ্ছিল আমাদের। ছোট ছোট দোকান গুলোতে কাষ্টমারদের ঠান্ডা জন্য পর্যাপ্ত ফ্যানের ব্যবস্থাও ছিল না। আমি হঠাৎ লক্ষ্য করলাম আমাদের ক্যাপ্টেন সাহেব দোকানের একদম ভেতরে ঢুকে সেলসগার্লদের কাছাকাছি হয়ে মাথার টুপি খুলে মাথায় বাতাস লাগাচ্ছেন। আমার মনে হল এখানকার সেলসগার্লগুলোকে তিনি মেয়েমানুষ বলে চিনতে পারেননি বোধ হয়। :!>









আমরা হেলং বে’র সীবীচে ঘুরতে আসছিলাম। বাইরে আসার পরে ক্যাপ্টেন সাহেব সীবীচে আসতে চাননি। সম্প্রতি তিনি হজ্জ করিয়া আসছেন। এবং হজ্জে যাবার আগে তিন চিল্লা দিয়া ইমানের খুটি শক্ত করিয়া নিয়েছিলেন। সীবীচে গেলে ঈমান হালকা হয়ে যেতে পারে এই ভয়ে তিনি বোট স্টেশন সংলগ্ন একটা মার্কেটে ঢুকে নামাজের স্থান খুঁজতে লাগলেন। জাহাজ থেকে ব্যাগে করে কম্পাস লাগানো জায়নামাজ সঙ্গে এনেছেন তিনি।



আমরা তিনজন তিনটা মোটর সাইকেলের সাওয়ারি হয়ে শহর টা চক্কর দিয়ে সী বীচে আসলাম। তখনও আমরা বীচে ঢুকি নাই। একটা বাদ্যযন্ত্রের দোকানে বেহালা পিয়ানো গিটার নেড়ে চেড়ে দেখছিলাম। হঠাৎ দেখি একটা বাইক থেকে ক্যাপ্টেন সাহেব নামলেন। আমরা হাসি মুখে তাকে অভিবাদন জানালাম। তিনিও মুখে বললেন, ‘মানুষ খারাপ হইতে পারে জায়গা তো আর খারাপ না’। বুঝলাম তার ঈমানের খুটি কত্তো মজবুত।





আমার হেলং বে ভ্রমনের মজার স্মৃতির কথা মনে হলেই এই কথাগুলো মনে পড়ে, তাই ব্যাপার টা শেয়ার করলাম। কেউ আবার ভাইবেন না জাহাজের ক্যাপ্টেনরা ভন্ড হয়। এই ধরনের ভন্ড হুজুরের অভাব নেই আমাদের দেশে।









হং গাই শহরে ঘণ্টায় দুই ডলার চুক্তিতে ঘোরার জন্য খুব সুন্দর ব্যবস্থা। আমরা তিনজন তিনটা বাইকে উঠে শহরে ঘুরছিলাম। হঠাৎ আমি আবিষ্কার করলাম আমি দল ছুট হয়ে গেছি। আমার সঙ্গের দুইজনের বাইক আমি দেখতে পাচ্ছিলাম না। বাইকওয়ালার ইংরেজি জ্ঞান জিরো। জিজ্ঞাসা করতে ইশারা ইঙ্গিতে যা বোঝলো সে সর্টকার্ট যাচ্ছে। কিন্তু সে আমরা যেখানে যাবো সেখানে না নিয়ে গিয়ে একটা স্কুলের সামনে এসে দাড় করালো। তারপর কাকে যেন ফোন করলো। আমার বেশ নার্ভাস লাগছিল। অচেনা শহর। পকেটে কিছু ডলার আছে। আছে একটা দামি মোবাইল। আফ্রিকাতো বটেই চায়নাতেও এধরনের ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।



কিন্তু কিছুক্ষন পরে কয়েকটা মেয়ে বেরিয়ে এল স্কুল থেকে। আমি বুঝতে পারছিলাম না ব্যপারটা কি?



একটা মেয়ে পরিষ্কার ইংরেজিতে আমার সাথে পরিচিত হল। নামটা ঠিক মনে নেই। ট্যুরিজমের ওপর পড়ছে সে। এই বাইকের ড্রাইভারে প্রতিবেশী সে। বাইকওয়ালা আমাকে তার কাছে নিয়ে গেছে কিছু সময় তার সাথে ইংরেজিতে কথা বলার জন্য। মেয়েটার ইংরেজিতে কথা বলা প্রাক্টিস করতে চায়। আজিব। মোঘলরা শুনতাম এক সাথে খানা খাবার জন্য লোক উঠিয়ে নিয়ে যেত কিন্তু কেউ যে কাউকে ইংরেজিতে কথা বলার জন্য এইভাবে ধরে আনতে পার জানা ছিল না।



তবে হংগাই শহরে বিশেষ কিছু নেই ঘুরে দেখার। যা কিছু আছে সেটা এই হেলং বে।







এই পাহাড়গুলো দেখে আমার প্রথমে মনে হয়েছিল এ্যভাটার মুভির শুটিং বুঝি এখানেই হয়েছিল। তবে এ্যভাটারের অতিবাস্তব পাহাড়গুলো কম্পিউটার গ্রাফিক্সের কাজ হলেও জেমস বন্ডের ‘Tomorrow Never Dies’ এর কিছু শুটিং এখানে হয়েছিল এটা আমি জানি।







খাড়াখাড়া পাহাড়গুলো সাগরের গভীর থেকে আকাশে উঠে গেছে। অনেকগুলোর গোড়া একেবারে সরু। মনে হয় এখনি ভেঙ্গে পড়বে। কিন্তু বছরের পর বছর এগুলো এমনি দাড়িয়ে আছে। ইউনেস্কো কর্তৃক ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট ঘোষিত এই হেলং বে’কে বলা হয় ‘রক ওয়ান্ডার অফ দ্যা স্কাই’।











ফিশিং ভিলেজ। ভাসমান এই ঘরগুলোতে প্রায় ১৬০০ মানুষের বসবাস। যারা মাছ ধরেই জীবিকা নির্বাহ করে থাকে।







এটাকে বলা হয় ম্যান’স হেড আইল্যান্ড। এই পাহাড়টিকে দেখে মনে হয় কেউ একজন সমূদ্রের মাঝে দাড়িয়ে মেইনল্যান্ড ভিয়েতনামের দিকে তাকিয়ে আছে।







দ্যা কিসিং আইল্যান্ড। এরকম রোমান্টিক একজোড়া পাহাড় দেখে মন ভালো না হয়ে পারে না। লাইমস্টোন রকের তৈরি এ পাহাড় নামকরণ ও বেশ মজাদার। বিভিন্ন সাইজের ও শেপের এ পাহাড়্গুলোর মধ্যে ৯৮৯টি পাহাড়ের নামকরণ করা হয়েছে ইতিমধ্যে।







টুরিষ্টদের কাছে হ্যালোন বে’ ভ্রমনটা কে আরো উপভোগ্য করে তোলার জন্য এই পাহাড়টিকে ঘিরে বানানো হয়েছে ঘোরানো সিড়ি যেটা দিয়ে পাহাড়ের গা বেয়ে হেটে বেড়ানো সম্ভব। আর এই সিড়ির সাথে পুরো পাহাড়টিকে লাইটিং করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। রাতের অন্ধকারে পাহাড়টি জ্বল জ্বল করে। এই পাহাড়ের এই মনোরম দৃশ্য দেখার জন্য মূল শহর থেকে ব্রীজ আকারে একটা রাস্তাও টেনে আনা হয়েছে।



প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চার্য নির্বাচন প্রতিযোগিতায় সুন্দরবনকে পিছে ফেলে নয়নাভিরাম দৃশ্যের এই হেলং বে নির্বাচিত হয়। আমার দেশের সুন্দরবনকেও আমি কাছ থেকে দেখেছি। অবশ্যই এটি নতুন প্রাকৃতিক সপ্তাচার্য হিসেবে নির্বাচিত হবার মতো ছিল কিন্তু আমাদের বাংলাদেশীদের অলসতায় পর্যাপ্ত ভোটের অভাবে সুন্দরবন পৃথিবীতে ইতিহাস হতে পারেনি। তবে হেলং বে'র কাছে সুন্দরবন হেরে যাওয়ায় আমার মনে যে ক্ষোভ ছিল হেলং বে দেখে সেটা চলে গেছিল। এটি আসলেই পৃথিবীর সুন্দরতম একটা স্থান এবং সপ্তাচার্য হিসেবে নির্বাচিত হবার যোগ্যতা রাখে।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

ডাসট ইন দা উইনড বলেছেন: অত্যন্ত চমকপ্রদ আর সুন্দর একটা লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ...

শুভকামনা রইলো আপনার জন্য....

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ ডাসট ইন দা উইনড।

ভালো থাকুন নিরন্তর।

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: ছবিতে কি আপনি ব্রো ?

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আসলে ব্লগ পোষ্টের উদ্দেশ্য ছবি তোলা ছিল না। তাই দৃশ্যের প্রয়োজনে এই অধমের ছবি সহ কিছু দৃশ্য দেখাতে হয়েছে। =p~

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ! কি চমৎকার। দারুণ।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ নিবেন শরৎ দা।

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৪

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: আপনিতো ব্রো ড্যাম স্মার্ট :) আপনার শার্টটা খুব পছন্দ হয়েছে :!>

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: কি কইলেন ব্রো???? সাগরের পানিতে থাকি বইল্যা ড্যাম মাইর‍্যা গেছি??? B:-/

ব্রো আমার ঐ শার্ট(আসলে ওটি পোলো-শার্ট)টি অনেকদিন হইলো খুইজ্যা পাইত্যছি না। কিছু জানেন নাকি???

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৭

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট। ছবিগুলোও সুন্দর হয়েছে।

হালকা পড়লাম।

৪র্থ লাইক।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: যেহেতু আগের তিনটা লাইকের স্বত্তাধিকারী পাওয়া যায়নি তাই সবগুলো লাইকের ধন্যবাদ আপনাকেই দিলাম। :D :D

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২৪

তূর্য হাসান বলেছেন: ছবি এবং লেখা চমৎকার।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যে। আপনার ছবি ব্লগ আবার কবে শুরু করবেন?

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩২

আজীব ০০৭ বলেছেন: চমৎকার।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ নিবেন।

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

সোহানী বলেছেন: ও মাই গড... এত্তো সুন্দর। আমি যারপরনাই মুগ্ধ.......

তবে মোটর সাইকেল বেটার ইংরেজী শেখানোর রসবোধ ও ভালো কি বলেন .... B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

বরাবরের মতো এবার ও ভালো লাগা .... সহ ++++

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২০

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আসলেই এত্ত গুলো সুন্দর্। সময়করে ঘুরে আসুন। চোখ জুড়িয়ে যাবে। ম্যান মেড সৌন্দর্য আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

যুদ্ধবিদ্ধস্ত ভিয়েতনাম কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি উঠে দাড়িয়েছে তাদের এই প্রফিশনালিজমের মধ্যে রসবোধ ঢুকিয়ে কর্মতৎপরতা বৃদ্ধির মাধ্যমে।

শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার বর্ণনার সাথে কিছু বিরল ছবি। ভালো লাগলো।

ধন্যবাদ, ভাই মৃদুল শ্রাবন।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ আবু হেনা ভাই। জায়গাটা অসাধারণ সুন্দর। তবে বিরল নয়। হাজার হাজার বছর ধরে এগুলো এমনই আছে। এবং খুব শীঘ্রই বিলুপ্ত হবার কোন কথা শুনিনি। সময় সুযোগ করতে পারলে ঘুরে আসবেন।

১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ভীষণ সুন্দর যায়গা। থাইল্যান্ড পড়তে গিয়ে স্টাডিট্যুরে যাবার সুযোগ ছিল।মিস করেছিলাম।ওপস্ কি মিসটাই না করেছিলাম!

ইংরেজি শেখার ব্যাপারটা মজার।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: তাহলে বলতেই হয় বিরাট কিছু মিস করেছেন।


শুধু ইংরেজি প্রাকটিসের ব্যাপারটা না শিক্ষনার্থী ঐ মেয়েটাও চমৎকার ছিল। :!>

১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

এহসান সাবির বলেছেন: এক গুচ্ছ +

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনার কাছ থেকে প্লাস পাওয়া আমার সৌভাগ্য তাও আবার একগুচ্ছ।

অনেক ধন্যবাদ ভাই।

১২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনার লাইভ পিলাচ তো আমার ব্লগে আজীবন জীবন্ত হয়ে রইলো। :#) :#) :#)

ধন্যবাদ গ্রহণ করুন।

১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

ডি মুন বলেছেন: খুব সুন্দর লাগল।

ছবিগুলো তো এককথাই দারুণ। ভাসমান ঘরগুলোতে থাকতে ইচ্ছা হচ্ছে :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: টুরিস্ট হিসেবে থাকতে মন্দ লাগবে না। তবে মাছ ধরে খেয়ে বেঁচে থাকতে হলে হে হে হে :D বলা বহুল্য।

১৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

আমি ইহতিব বলেছেন: ভালো লাগলো। হেলং বের পাহাড়গুলো দেখে সত্যিই অবাক হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।

আমাদের দেশেও অনেক অনেক সুন্দর জায়গা আছে। আমরা যদি এসব জায়গার ব্যাবস্থাপনায় আরো যত্নবান হতাম তাহলে পর্যটন শিল্পে আমাদের অবস্থাও অনেক উন্নত হতে পারতো।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১০

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আমাদের দেশেও অনেক অনেক সুন্দর জায়গা আছে। আমরা যদি এসব জায়গার ব্যাবস্থাপনায় আরো যত্নবান হতাম তাহলে পর্যটন শিল্পে আমাদের অবস্থাও অনেক উন্নত হতে পারতো।

সেরা কমেন্টের মর্যদা দিচ্ছি। বাংলাদেশের সবথেকে বড় জলপ্রপাত মাধবকুন্ড দেখতে গিয়েছিলাম গতবছর। বড়লেখা থেকে মাধবকুন্ড পর্যন্ত রাস্তার অবস্থা দেখে আমার কান্না পাচ্ছিল।

গত বছর শুনলাম রাতারগুলে নাকি টুরিস্টদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে।

ঘটনাগুলো আমাদের পর্যটন শিল্পকে সামনে এগিয়ে নিতে সাহায্য করে না।।

ধন্যবাদ ও শুভকামনা আপনাকে।

১৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খুব সুন্দর বর্ননা দিয়েছেন, ভিয়েতনামের শহরটির।

তিনচিল্লা দেয়া ক্যাপ্টেন হুজুরের আচরন দেখে মজা পেলাম ...

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩১

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ভিয়েতনামের ঐ বে টা সুন্দর। এক কথায় অনেক সুন্দর। তবে বে সংলগ্ন শহর গুলো ততটা সুন্দর নয়।


আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ হাসান কালবৈশাখী

১৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: হেলং বে আমারও খুব ভালভাবে দেখা......তবে নিজের চোখে নয়,আমার ভাই স্যান্ডসাম হিরো মৃদুল শ্রাবনের চোখ দিয়ে :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আমি কিন্তু আপনাকে আমার চোখ দিয়ে হেলং বে দেখিয়ে দিলাম আর আপনি আমাকে ম্যাজিক ড্রিংস বানানো শেখালেন না এখনো :#> পরের বার কিন্তু আমি চোক্ষে কালো রুমাল বাইন্দা দিমু কইলাম। :-B

আর আমার স্যান্ডসাম উপাধীটা কিন্তু বেশ রুমান্টিক। :!> :!>

১৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

বর্ননা আর ছবিতো দারুণ , উপসংহারটাও সুন্দর হয়েছে। :) :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: সুন্দর জিনিসের বর্ননা ও ছবি দিলামতো তাই হয়তো সুন্দর হয়েছে।

মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ নিবেন।

১৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ছবি এবং বর্ণনায় সব মিলিয়ে অসাধারণ।


আর প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চার্য নির্বাচন প্রতিযোগিতা সম্পর্কে যতটুকু জানি ঐটা কোন গ্রহণযোগ্য প্রতিষ্ঠান থেকে করা হয় নি। এই প্রতিযোগিতাকে এতটা সিরিয়াস হিসাবে মনে হয় নেয়া যাবে না।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের জন্য।

হেলং বে ১৯৯৪ সালে ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেস সাইট এর অন্তর্ভূক্ত হয়। এছাড়া ২০১২ সালে ওয়ার্ল্ড মনুমেন্ট ফান্ড এটিকে বিশ্বে সুন্দরতম বে হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

আর প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চার্য নির্বাচন প্রতিযোগিতাটা কে সিরিয়াসলি না নিলেও আন্তর্জাতিক ভাবে একটা সন্মানের স্বীকৃতি তো ছিলোই।

ভালো থাকবেন।

১৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০১

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগে ১০ম ভালোলাগা (+) ...

এমন আরোও চাই প্রিয় মেরিনার ...

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ব্লগে শেয়ার করার করার উদ্দেশ্যে আগের ভ্রমণ গুলোর ছবি তোলা ছিল না। তবু পিসি ঝাড়া দিয়ে দিয়ে এক একটা স্থানের চিত্র ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করছি।


আস্তে আস্তে শেয়ার করবো।

প্রিয় মেরিনার ডাকে খুশি হয়ে গেলাম :)

২০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭

ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: কি আর করব আপাতত ছবি দেখেই খুশি থাকি। কবে যে যাব.. অনেক ধন্যবাদ চমৎকার ছবি শেয়ার করার জন্য।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: খুব বেশী ঝামেলার কাজ না। ভিয়েতনামের ভিসা পেতে কোন হ্যাপা নেই। সময় করে চলে যান।

মন্তব্যে ধন্যবাদ নিবেন।

২১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: কী আশ্চর্য জায়গা! আপনি ভাগ্যবান।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: শুধু একজন ছাড়া বাকি সবাই বলে আমি ভাগ্যবান। কে বুজেছেন???

২২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
চমৎকার। এসব পোস্ট দেখলে হিংসে লাগে :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: মানুষের হিংসা দেখতে মজা লাগে তাই এইগুলা আপলোড দিই। B-) B-) B-)

আপনাকে পোষ্টে পেয়ে ভালো লাগলো।

২৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ক্যাপ্টেনের ত্রুটিটা ধরতে পারলাম না।


সুন্দর বর্ণনা, সুন্দর ছবি। চমৎকার পোস্ট।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১১

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ক্যাপ্টেন সাহেবের ত্রুটি খুব বেশী না, তবে তিনি মুখে এক রকম বলতেন যেটা তিনি মনে প্রানে মানতেন না। যেমন ধরেন বিদেশী বন্দরে জাহাজের কোন লেডী অনবোর্ড হওয়া অস্বাভাবিক কাজ নয়। বাইরের মেয়েরা নানা কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত করেছে। সেদিন জাহাজে আসা মেয়েটিকে মেয়েমানুষ হিসেবে ট্রিট করে তাকে জাহাজে উঠতে না দেয়াটা মোটেও ভালো কাজ হয়েছিল না। তিনি ভাব করেন যে তিনি অন্য মেয়েদের মুখ দর্শন করেন না। তিনি বাইরে জাহাজ থেকে বাইতে যাবার পরে তার সেই স্বরূপ ঠিক ছিল না।

যাই হোক জগতে অনেক ধরনের মানুষ আছে।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ গ্রহণ করুন।

২৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই আপনার কাহিনী পইড়া ..আমিও জাহাজী হইবার চাই ;)

কোন কি উপায় নাই??? :)

খুবই ভাল লাগলো। সুন্দর এ পৃথিবী সত্যিই কত সুন্দর!

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১০

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: জাহাজী হইবার চাওন তো ভালো। তয় জাহাজী না হওন আরো ভালো। বহুৎ হ্যাপা আছে ভাই। B:-/


তবে যদি জাহাজী হইবারই চান তবে একটা পথ বাতলে দিচ্ছি। সিনিয়র মেরিনাররা তাদের ওয়াইফ নিয়ে জাহাজে সেইল করতে পারে। রিসেন্টলি বাংলাদেশে লেডী মেরিন ক্যাডেট নিয়োগ দেয়া হইছে। আশা করা যায় তারাও সিনিয়র হইলে হাজব্যান্ড নিয়া সেইল করতে পারবে। এমন কোন লেডী ক্যাডেটকে যদি ভাউ করে বিয়া কইরা ফেলতে পারেন তবে আপনার জাহাজী হওনের পথে আর কুন বাঁধা নাই। ;) ;) ;) ;)

২৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭

মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ দারুণ! খুব ভালো লেগেছে ।

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আসলেই ভাই এত্তগুলো দারুণ!!!!!

ধন্যবাদ রইলো মন্তব্যের জন্য।

২৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অসাধারণ !

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। :) :)

২৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:২০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চার্য নির্বাচন প্রতিযোগিতায় সুন্দরবনকে পিছে ফেলে নয়নাভিরাম দৃশ্যের এই হেলং বে নির্বাচিত হয়। আমার দেশের সুন্দরবনকেও আমি কাছ থেকে দেখেছি। অবশ্যই এটি নতুন প্রাকৃতিক সপ্তাচার্য হিসেবে নির্বাচিত হবার মতো ছিল কিন্তু আমাদের বাংলাদেশীদের অলসতায় পর্যাপ্ত ভোটের অভাবে সুন্দরবন পৃথিবীতে ইতিহাস হতে পারেনি। তবে হেলং বে'র কাছে সুন্দরবন হেরে যাওয়ায় আমার মনে যে ক্ষোভ ছিল হেলং বে দেখে সেটা চলে গেছিল। এটি আসলেই পৃথিবীর সুন্দরতম একটা স্থান এবং সপ্তাচার্য হিসেবে নির্বাচিত হবার যোগ্যতা রাখে। ;) B-) :D


চমত্কার একটি পোস্ট করেছেন মৃদুল শ্রাবণ। অনেক মুগ্ধতা পোস্ট এ। খারাপ লাগল শুনে সুন্দরবন এই স্থান টির কাছে হেরেছে। তবে প্রতিক্রিয়া আমার ও আপনার মত ই। স্থান টি আসলে ই সুন্দর। বিশেষ করে পাহাড়গুলি দেখতে মনোরম।

দুইঘন্টায় আপনাদের ভ্রমন পর্ব বেশ ভাল লাগল পড়তে। আপনি কি ম্যারিন ইঞ্জিনিয়ার ? ইন্টারেস্টিং পেশা। আমার ভীষণ প্রিয় নৌ নাবিক। আমি পুরুষ হলে নির্ঘাৎ এই পেশায় যেতাম। অবশ্য অনেকে বলে টানা ছয়মাস শিপ এ থাকতে হয় যা অনেকের কাছে বিরক্তিকর। দিনের পর দিন মাটি স্পর্শ করা হয়না। আমার দৃষ্টিতে এ এক বৈচিত্রপূর্ণ পেশা ।

সাদা টি শার্ট পরিহিত জন আপনি চিনেছি।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে চমত্কার পোস্ট টির জন্য। শুভেচ্ছা রইল অনেক অনেক।

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: পোষ্টে ভালোলাগা জানিয়েছেন তার জন্য ধন্যবাদ।

আর আমি পেশায় মেরিন অফিসার। এটা একটা চ্যালেঞ্জিং পেশা। চ্যালেঞ্জিং অনেক অর্থে। ফ্যামিলি ছেড়ে ছয় মাস জাহাজে থাকতে হয়। তবে আমরা যখন দেশে থাকি তখন পুরোটা সময়ই ফ্যামিলিকে দিতে পারি। আমাদের দেশের সরকারী বেসরকারী চাকুরীজীবিরা ফ্যামিলির কাছাকাছি থেকেও কি সেই সময়টা ঠিক মতো ফ্যামিলিকে দিতে পারে??

আর এখন এই পেশায় মেয়েরা আসছে। বাইরের দেশে অনেক আগে থেকেই ছিল, রিসেন্টলি বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী থেকেও লেডী ক্যাডেট পাশ করে বেরিয়েছে। 8-| 8-| আপনাকে আমন্ত্রণ রইলো।

২৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

জহিরুলহকবাপি বলেছেন: vai j khane jan emon pic tic dien.... apnar fb id tta plz..

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:

মৃদুল শ্রাবণ

২৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ফাটাফাটি!!! অসাম! ভ্রমন পোষ্ট এমন হলেই ভালো লাগে!

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১০

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: চমৎকার এবং ফাটাফাটি কমপ্লিমেন্টস।

ধন্যবাদ ও শুভকামনা নিবেন।

৩০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো আপনার ভ্রমন পোষ্ট । বিশেষ করে ছবি আর ইংরেজী জানা মেয়েটির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টা। কিন্ত সে সময় আপনি না জানি কতখানি আতংকিত ছিলেন এক অজানা শহরে।
আমার এই পোষ্টের ছবিগুলো দেখতে পারেন , মনে হবে আরেক হেলং বে :)
Click This Link

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনার পোষ্টটি দেখলাম। আসলেই চমৎকার। আমি ঠিক ফুকেটে ভ্রমণের সুযোগ পাইনি তবে ফুকেটের পাশ দিয়ে কেরাবি ও ক্যানতাং গিয়েছি। থাইল্যান্ডের ঐ দুইটা জায়গাও ঠিক হেলং বে ও ফুকেটের মতো পাহাড় সমৃদ্ধ। তবে হেলং বে'র বিশেষত্ব ওখানে পাহাড় গুলোর সংখ্যা অনেক বেশী।

আপনার মন্তব্য ও লিংকটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

৩১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০০

ইয়ার শরীফ বলেছেন: লেডি মেরিনার শাদি কইরা জাহাজি হওয়ার পরামর্শ মনে ধরছে ভাই।

আপনার ছবিটা দারুন হইছে। এবং হেলং বে এর ছবি গুলা দেখে ভালো লাগছে।

সুন্দর পোস্টের জন্য ধইন্না। ভালো থাকবেন, এই কামনা করি।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: পরামর্শ মনে ধরলে বাপ মারে কইয়া ফালান। ফাইনাল কিচু হইলে আমাকে দাওয়াত করিয়েন। বহু দিন বিয়া শাদি খাইনা। :!> :!>

৩২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দারুন লাগলো। ভন্ড হুজুর ক্যাপ্টেনের কথা পড়ে হাসি পেল।
'' মেয়েমানুষের'' একটাই পরিচয় তার কাছে।

আমার ভিয়েতনামী বন্ধুর কাছে শুনেছি, ইংরেজী চর্চার জন্য ওদের দেশে এরকম টুরিস্টদের গাইড ও সাইটসিইং-এ সাহায্য করে-এরকম গ্রুপ আছে।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আসলেই উনি ছিলেন আমাদের হাসির পাত্র। আড়ালে আমরা উনাকে নিয়ে হাসাহাসি করতাম।

যুদ্ধ বিধ্বস্ত ভিয়েতনাম যেভাবে উঠে দাড়িয়েছে সেটা আসলেই আমাদের জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে। ট্যুরিজমও এখন ওদের বেশ চমৎকার একটা সেক্টর।

মন্তব্যে ধন্যবাদ নিবেন।

৩৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩

ড. জেকিল বলেছেন: অনেক সুন্দর জায়গা, আর মজার পেশা !
ভালো থাকবেন।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আসলেই মজার। বিনে পয়সায় পৃথিবী ঘুরে দেখার এরকম সুযোগ আর কোথাও আছে কিনা জানিনা।

মন্তব্যে ধন্যবাদ নিবেন ড. জেকিল।

৩৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪

বোকামানুষ বলেছেন: দারুন পোস্ট :D

তবে ইংরেজি শিক্ষার্থীর সাথে কি কথা হইলো তারও কিছু বর্ণনা শুনতে ইচ্ছা করছিলো :P :)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩১

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ইংরেজী শিক্ষার্থী বেশ স্মার্ট আর সুন্দরী ছিল। কি কথা হইতে পারে আন্দাজ করিয়া নেন। B-)) B-))

৩৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

আরমিন বলেছেন: দারুন পোস্ট, অনেক অনেক ভালো লাগা রইলো।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫১

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।

৩৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চমৎকার পোস্ট +++

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১০

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আসলে চমৎকার জিনিসের বর্ননা করলে সেটা চমৎকার না হয়ে যাই না। এই পোষ্টে যা কিছু চমৎকার তার কৃতিত্ব হেলং বে'র।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নিবেন ভাই।

৩৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: চমৎকার!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.