নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই নাবিকঃ হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা

নিজের সম্পর্কে গুছিয়ে কিছু লেখা আমার কাছে খুবই কঠিন গদ্য। আমি এক এলেবেলে মানুষ। লেখালেখির কিচ্ছু জানি না। গায়ের জোরে লিখে যাই। তবে ছোটকালে ভালো লিখতাম। বড় হয়ে মনে হয় নষ্টদের অধিকারে চলে গেছি।

মৃদুল শ্রাবন

মেরিনার

মৃদুল শ্রাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জঃ হতে পারে বিন্দু থেকে সিন্ধু

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩১

বাইরে ঘুরতে গিয়ে অনেক সময় একা মানুষ ক্যামেরার সামনে দাড়াবো নাকি পেছনে দাড়াবো এই সমস্যায় নিজেরই হাত লম্বা করে ক্যামেরার লেন্স উল্টা ঘুরিয়ে নিজের ছবি তুলতাম। এটা অনেক আগে অনেক বার করেছি। কিছুদিন আগে থেকে দেখছি এই এই স্টাইলটা একটা আর্ট হয়ে গেছে। কি সুন্দর একাটা নামও পেয়েছে সে। সেলফি। এই সেলফি'র হুজুকে এখন ভাসছে পৃথিবী। পথে ঘাটে অনেক বিপদজনক সেলফিও তুলছেন অনেকে। এটাকে বলা যেতে পারে হুজুকে বিশ্ববাসী। কেউ একটা কিছু শুরু করলে তার দেখা দেখি অন্যরাও সেটা করতে উদ্যত হয়।



মানুষের মধ্যে হুজুকে মাতার এই প্রবৃত্তিকে কাজে লাগানোর নতুন একটা হুজুক শুরু হয়েছে ইদানিং। যার নাম Ice bucket challenge।



চ্যালেঞ্জ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অংশগ্রহণকারীকে চ্যালেঞ্জ গ্রহন করেছে এই ঘোষনা দিতে হবে এবং বড় এক বাকেট বরফজল তার মাথার ওপর ঢালার দৃশ্য ভিডিও করে অনলাইনে প্রকাশ করতে হবে। এটাই হলো আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের নিয়ম। তবে এই এটি শুধু মাথায় বরফজল ঢালার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। অংশগ্রহন কারীদেরকে একটা ডোনেশন দিতে হয় amyotrophic lateral sclerosis সংক্ষেপে যাকে বলা হয় ALS রোগ সম্পর্কিত সচেতনা বৃদ্ধি ও গবেষনা জন্য গঠিত চ্যারিটি ফান্ডে। প্রাথমিকভাবে এই ডোনেশনের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ ডলার। তবে যদি নমিনেট করা কেউ চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে বরফজল মাথায় না ঢালেন তবে তাকে ১০০ ডলার দিতে হবে।



দ্যা নিউইয়র্ক টাইমসের একটা জরিপে প্রকাশ জুনের ১ তারিখ থেকে আগষ্টের ১৩ তারিখ পর্যন্ত ফেসবুকে ১.২ মিলিয়ন ও ২৯ শে জুলাই থেকে ১৭ই আগষ্টের মধ্যে টুইটারে ২.২ মিলিয়ন আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের ভিডিও আপলোড হয়েছে।



amyotrophic lateral sclerosis রোগের চিকিৎসা ও গবেষণার জন্য ফান্ড গঠনের উদ্দেশ্যে ২০১৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হয় কোল্ড ওয়াটার চ্যালেঞ্জ। নর্দান আমেরিকার মিড়িয়াতে বেশ হইচই ফেলে দেয় বিষয়টি। এবং এই চ্যারিটি ফান্ডের এই কৌশলটি খুব পপুলার হয়ে ওঠে খুব তাড়াতাড়ি। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের জুলাই-আগষ্টে এসে এটি হয়ে ওঠে আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ। ALS এ্যসোসিয়েশনের মতে আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ শুরু হবার আগে আমারিকার মোট জনসংখ্যর অর্ধেকই amyotrophic lateral sclerosis ডিজিজ সম্পর্কে জানতো না।



টিভি অভিনেতা ম্যাট লুর এবং গলফার ক্রিস কেনেডি ১৫ই জুলাই একটি টিভি প্রোগ্রামে আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে বেসবল প্লেয়ার বোষ্টন কলিগ যিনি নিজেই Amyotrophic_lateral_sclerosis রোগে আক্রান্ত প্রথম টুইটারে আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ নিয়ে পোষ্ট দেন। তার এই টুইট টিকে ধরা হয় ALS নিয়ে প্রাথমিক ও বৃহত্তর ফোকাস।



প্রাথমিক পর্যায়ে বড় বড় ব্যাক্তিত্ব ও সেলিব্রেটিদেরকে চ্যালেঞ্জ করার কারনে এটি খুব তাড়াতাড়ি সেটি ছড়িয়ে পড়ে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে চ্যালেঞ্জ করেন ইথেল কেনেডি। কিন্তু তিনি এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ না করে ১০০ ডলার ডোনেট করেন। তবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে বিল ক্লিনটন কে নমিনেট করেন।





সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ গ্রহণ।



বিশ্বের সব নামকরা তারকারা একে একে এই চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে ভিডিও আপলোড দিয়েছেন। সম্প্রতি আমাদের দেশেও শুরু হয়ে গিয়েছিল এই আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ। তবে হঠাৎ করে এই চ্যালেঞ্জের মোটিভ চেঞ্জ হয়ে গেল। আইচ হয়ে গেল রাইচ। Ice আর আগে একটা R লাগিয়ে করে দেয়া হল Rice।



এটা ঠিক হুজুকে বাঙালি নয়, মানুষের পাশে দাড়ানোর জন্য যে সুন্দর একটা মনের দরকার, আমি মনে করি আমরা বাঙালিরা সেই মনের অধিকারী। তাই বিশ্ব যখন মেতেছে ice bucket challenge নিয়ে তখন আমরা শুরু করা দিলাম Rice bucket challenge। ব্যাপারটা খুবই সহজ। আপনি আপনার সাধ্য মতো একজন গরিব, দুঃখীকে এক বাকেট চাল দিবেন এবং আপনার পছন্দের সাতজনকে নমিনেট করবেন। সেই সাতজন চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে আরো সাতজন অসহায় মানুষকে এক বাকেট করে চাল দিয়ে আরো সাত জনকে নমিনেট করবেন। এই ভাবেই ফিউশন বিক্রিয়ায় মতো করে প্রক্রিয়াটা ছডিয়ে পড়বে পুরো সমাজে।



দেশের সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাড়ানোর এই উদ্যোগটা ঠিক কোথায় কবে শুরু হয়েছিল সেটা বলা মুশকিল, তবে শুরু হয়ে গেছে। যদিও শুরুটা বা আইডিয়ার উদ্ভাবক নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়ে গেছে ইতিমধ্যে। ইন্ডিয়ার হায়দ্রাবাদে রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের খবর নিয়ে টাইমস অফ ইন্ডিয়াতে একটা রিপোর্ট হয়। Hyderabad woman's rice bucket challenge becomes a boon for poor এবং ইন্ডিয়াতে খোলা প্রথম Rice Bucket Challenge এর ফেসবুক পেজে নিয়মিত আপডেট জানানো হয় এই কার্যক্রমের। যার লিঙ্ক। তবে আমার দেখা মতে বাংলাদেশে এই আইডিয়াটা ফেসবুকের মাধ্যমে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেন Arif R Hossain



তিনি প্রথমে

- ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান

- চলচিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী

- লেখক, নাট্যকার ও সাংবাদিক আনিসুল হক

- অর্থহীন ব্যান্ডের সুমন ভাই

- সঙ্গীতশিল্পী, অভিনেতা তাহসান খান

- মজা লস পেইজের এডমিন চৌধুরী সাহেব

- বিডি সাইক্লিস্ট গ্রুপের মডারেটর ফুয়াদ ভাই


এই সাতজনকে নমিনেট করেন। এবং তার হিসাব অনুযায়ী এই ৭ জন যদি আরও ৭ জনকে নমিনেট করে... আর প্রত্যেকে যদি শুধু ১ কেজি চালও দেয়... আর এভাবে যদি মাত্র ১০টা স্টেইজও পার হয়... তাহলে বিতরনকৃত চালের পরিমান কতো দাঁড়াবে জানেন?????



কয়েক হাজার কেজি না... কয়েক লক্ষ কেজিও না



২৮ কোটি কেজির বেশী



... আই রিপিট, ২৮২৪৭৫২৪৯ কেজি



একটা ফ্যামিলিকে দেয়া ১ কেজি চাল দিয়ে যদি ৪ জন লোকও পেট্টা ভরে খায়, তাহলে মানুষের পরিমান হয় ১০০ কোটি








মাত্র দুই তিন দিনের মধ্যেই বিষয়টা মানুষের মধ্যে এমন ভাবে নাড়া দিতে পেরেছে যে ফেসবুকের নিউজফিড ভরে যাচ্ছে rice bucket challenge এর ছবি ও ইউটিউব ভিডিও তে।



ফেসবুক থেকে কয়েকটা রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের লিঙ্ক।



লিঙ্ক ১ , লিঙ্ক ২ , লিঙ্ক ৩ , লিঙ্ক ৪ , লিঙ্ক ৫ , লিঙ্ক ৬



বাংলাদেশে Rice Bucket Challenge এর সমস্ত আপডেট পাওয়া যাবে এই পেজে। Rice Bucket Challenge Bangladesh



শুরুটা কে করেছিল সে কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি না করে আসুন আমরা সবাই এগিয়ে আসি। কোন কথা আমি আমার ওয়ালে লিখলে যতটুকু কাজ হবে দেড় লক্ষ ফলোয়ারের Arif R Hossain লিখলে তার থেকে অনেক অনেক বেশী কাজ হবে। সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাড়ানোটাই মুল কথা। মেসেজটা যার কাছে যেভাবেই আসুক তার পাশের একজন অসহায় মানুষও যদি এক কেজি চাল পায় তবে তো সেটিই মানবতার জয়। আমরা হুজুকে বাঙালি বলে পরিচিত। মানবতাকে স্যালুট দিয়ে হুজুকে না হয় আর একবার মাতলাম আমরা।



এর আগে আমরা অনেকবার ব্লগীয় প্লাটফর্মে দাঁড়িয়ে অনেক কাজ করেছি। রুশান কে বাঁচানোর জন্য যে লড়াই ছিল সেটা মনে রাখার মতো। এছাড়া গত ঈদে শ্রদ্ধেয় ব্লগার আমিনুর রহমান এর পোষ্ট ছিল এবারের ঈদে প্রতিটি শিশুর মুখে হাসি ফুটে উঠুক



ছিল ব্লগার মুসাশি'র পোষ্ট ''হুইলচেয়ারে বসেই গড়বে আগামীর পৃথিবী" ইভেন্ট আপডেট ও শেষ সময়ে লক্ষ্যপূরনে এগিয়ে আসার আহ্বান

শীতার্তদের পাশে দাড়িয়েছে সামুর ব্লগাররা। সামহোয়্যারইন... ব্লগ এর ব্লগারদের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরন কার্যক্রম



দেশে বন্যা দূর্গত নিয়ে আমরা বিভিন্ন সময়ে অনেক কাজ করেছি। এখন আবার দেশে বন্যার ভয়াবহতা নিয়ে একটা ইভেন্ট তৈরি করার সময় হয়েছে। এই রাইচ বাকেট কিংবা হোক আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে আমরা বন্যা দূর্গতদের জন্যও ফান্ড গঠন করতে পারি।



ফিউশনটা যে কোন জায়গা থেকে শুরু হতে পারে। কারো নমিনেটের জন্য অপেক্ষা না করে আমি বা আপনিই শুরু করতেই পারি। এক কেজি চাল, একটা ক্লিক, আর ফেসবুকের সাতজন বন্ধুকে ট্যাগ দিয়ে নমিনেট করা একটা পোষ্ট। এটাই মানবতার জয়ের পথে একটা স্টেপ। তবে মাইলফলক তৈরির জন্য যথেষ্ঠ।





পোষ্ট আপডেট হবে......



মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৬

আমিনুর রহমান বলেছেন:



এই ইভেন্ট যদি সফলতা পায় তাহলে দারুন কিছু হবে।
পোষ্টে +++

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আমিনুর ভাই ধন্যবাদ নিবেন। পোষ্টটা করার আগে বেশ আশাবাদী ছিলাম। ভেবেছিলাম ব্লগে এটি নিয়ে আলোচনা হবে। কিন্তু আমি অবাক হয়ে দেখলাম পোষ্টটি করার পরে ১২ ঘন্টা পার হয়ে গেল অথচ কোন মন্তব্য এল না। তখন যেটা কায়কো ভাইয়ের সুমনাকে নিয়ে পরপর দু'টো পোষ্টের পরেও কোন সাড়া না পাওয়ায় যে সন্দেহটা হয়েছিল সেটা গাড় হলো। যেখানে এই ইভেন্টটি নিয়ে ফেসবুকে জোয়ার বইছে সেখানে ব্লগে এটি নিয়ে উচ্চ বাচ্চ হচ্ছে না। প্রথম আলো ব্লগ বন্ধ করে দেবার কারণ দেখানো হয়েছে সামাজিক জীবনে ফেসবুকের প্রাদূর্ভাবের কাছে ব্লগীয় প্লাটফর্ম দূর্বল হয়ে গেছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কতটা দূর্বল হয়েছে প্লাটফর্মটি????

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬

সোহানী বলেছেন: আছি সাথে......

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনি তো দেশের বাইরে কোথায় জানি থাকেন। ওখান থেকেই এই ইভেন্টের সাথে আছেন জেনে ভালো লাগলো।

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯

আবু শাকিল বলেছেন: কে প্রথম শুরু করছে এইসব বিতর্কে না গিয়ে কোন না কোনভাবে মানুষ কে সাহায্য করতে পারলেই ভাল।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: এটাই বোঝাতে চেয়েছি। আমাদের মধ্যে একদল মানুষ এটাকে খারাপ ভাবে নিচ্ছে এইবলে যে Arif R Hossain নিজেকে কেন এই ইভেন্টের উদ্ভাবক বলে দাবি করছে? কিন্তু আমি কোথাও দেখিনি উনি নিজে বলেছেন যে উনি উদ্ভাবক। উনার ফোলোয়াররা যদি উনেকে উদ্ভাবক বলে থাকেন তবে সেটি তো উনার দোষ হতে পারে না।

মানুষের পাশে দাঁড়ানোটাই মূল কথা।

সহমত প্রকাশে ধন্যবাদ নিবেন।

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১০

ডি মুন বলেছেন: 'রাইচ' বাকেট চ্যালেঞ্জঃ হতে পারে বিন্দু থেকে সিন্ধু


বাহ, দারুণ। আমি ব্যাপারটা জানতামই না। অনেক ধন্যবাদ ভাই এটা শেয়ার করার জন্য।

শুভকামনা সবসময়।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: এই উদ্দেশ্যেই ফেসবুক থেকে বিষয়টি ব্লগে টেনে আনলাম। নতুন একজনও য যদি জানতে পারে তবেই পোষ্টের সার্থকতা।

আমিনুর ভাই ও সোনাবীজ ভাইয়ের নেতৃত্বে অলরেডী বন্যার্তদের সাহায্যার্থে রাইচ বাকেটের চ্যালেঞ্জের রুপান্তরিত রুপে চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে ফান্ড রেইজ হচ্ছে। এটা আমাদের ব্লগারদের সফলতা।

মুন ভাই ধন্যবাদ নিবেন অংশগ্রহনের জন্য।

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

খাটাস বলেছেন: chorom.. Collection process ki?

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:

আমিনুর ভাইয়েরএই পোষ্টে বিকাশ ও ব্যাংক একাউন্ট নম্বার দেয়া আছে।

৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মৃদুল ভাই, সুন্দর আইডিয়া। আমিনুর ভাইয়ের পোস্টে আমার মতামত দিয়েছি।

আর মনে রাখতে হবে, ১০টা স্টেজ কিন্তু অসম্ভব। দেশের লোক ১৬ কোটি। ২৮ কোটি লোক পাবেন কোথায়? প্র্যাকটিক্যালি ভাবতে হবে। সবার দেয়ার সাধ্য নেই। ‘ফিউশন’ এবং ‘লেটারেল’ উভয় পদ্ধতিই প্রয়োগ করতে হবে। অর্থাৎ, আমি নিজে দিলাম, ৫জনকে নমিনেট করলাম। এই ৫জনের মধ্যে ‘সিস্টেম লস’ হবে অটোম্যাটিক্যালি- ২/৩জন আর কাউকেই নমিনেট করবে না। এজন্য, যেখানে যে পদ্ধতি বেশি কার্যকর, সেখানে সেটি এ্যাপ্লাই করতে হবে।

আছি।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: সংখ্যা ফিগার বোঝানো হয়েছে এই কার্যক্রমের বিশালতা বোঝানোর জন্য। আমাদের দেশে ২৮ কোটি মানুষ নেই আছে ১৬ কোটি। আবার এই ১৬ কোটির সবাই অসহায় গরীব নয়। বাকেট ভর্তি চাল তুলে দিতে পারবেন এমন গরিবের সংখ্যা ১৬ কোটির ৫০% তো নয়ই ২৫% ও হবে না। হতে পারে ১ কোটি। কাজেই ফিউশনে সিস্টেম লস হলেও কোন ক্ষতি নেই। এছাড়া ১ কেজির জায়গায় কত কেজির টাকা আমিনুর ভাই ও আপনার নেতৃত্ব বিকাশে জমা হচ্ছে সেটাতো দেখছেনই।

কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে এটাই আনন্দের। যতটুকু প্রশারিত হবে ততটুকুই স্বার্থকতা।

ধন্যবাদ রইলো ভাই।

৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০০

নতুন বলেছেন: কাজীর গরু কেতাবে থাকে গোয়ালে না..

।এটা ভাল উদ্দোগ..

. কিন্তু এতে গরীবের জন্য করার চেয়ে লোকদেখানোর জন্য করাই আসল উদ্দেশ্য...

কিছু মানুষ গরিব মানুষ খুজে চাল হাতে ছবি তুলবে¡¡¡ গরীবেরও কিন্তু সন্মান আছে...

।আশা করি এই রকমের উদ্দোগ থেকে গরীবের জন্য আসলেই উপকার হওয়া শুরু করবে..

৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: এভাবেই হয় !! হবেই

৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৫

মামুন রশিদ বলেছেন: ইভেন্টের সফলতা কামনা করি ।

১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

সাদরিল বলেছেন: আইস বাকেট ও রাইস বাকেট দুটি সম্পর্কেই বিস্তারিত জানার ইচ্ছা ছিলো। আপনার এক পোস্টেই সব পেয়ে গেলাম। পোস্টের আপডেট জানার জন্য পোস্ট ফেভারীতে রাখলাম।

১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: রকমারি ডট কম (http://rokomari.com/) নামের অনলাইন বুক শপ প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে রাইস বাকেট চ্যালেঞ্জ একসেপ্ট করে আরও কিছু প্রতিষ্ঠানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে। ব্যক্তি পর্যায় থেকে এটা এখন একটা ক্ষুদ্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে। দেখার বিষয় এই চ্যালেঞ্জ আরও কিছু ঘটনার মত শুধু একটা হুজুক হয়েই থাকতে থাকবে নাকি যাবে আরও বহুদূর।

১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৬

পার্থ তালুকদার বলেছেন: +++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.