নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই নাবিকঃ হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা

নিজের সম্পর্কে গুছিয়ে কিছু লেখা আমার কাছে খুবই কঠিন গদ্য। আমি এক এলেবেলে মানুষ। লেখালেখির কিচ্ছু জানি না। গায়ের জোরে লিখে যাই। তবে ছোটকালে ভালো লিখতাম। বড় হয়ে মনে হয় নষ্টদের অধিকারে চলে গেছি।

মৃদুল শ্রাবন

মেরিনার

মৃদুল শ্রাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জঃ হতে পারে বিন্দু থেকে সিন্ধু (আপডেটঃ ০৩)

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২

আপডেটঃ ০৩



বন্যার্তদের পাশে দাড়ানোর জন্য রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জকে কাজে লাগানো যায় কিনা লিখেছিলাম প্রথম পোষ্টে। কয়েক ঘণ্টা পরেই শ্রদ্ধেয় আমিনুর রহমান ভাইয়ের পোষ্ট বন্যাপীড়িত মানুষের সাহায্যার্থে রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্ প্রস্তাবিত একটা গাড়ীতে চাকা লাগিয়ে দেবার কাজ করছে। আমার পোষ্টে অনেকে বলছেন রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের ছবি ফেসবুকে আপলোড করলে গরীবের সন্মান হানি হচ্ছে। তাই সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই একটা আইডিয়া দিয়েছেন আমিনুর ভাইয়ের পোষ্টে। তার মতে এলাকা ভিত্তিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ দিতে হবে। ভলান্টিয়ারের কাছে মিনিমাম এক কেজি চাল জমা দিতে হবে। তবে চাল জমা দেয়া সব ক্ষেত্রে সম্ভব নাও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে এলাকাভিত্তিক বা কেন্দ্রীয় একটা বিকাশ নম্বর রাখতে হবে- চালের সম-পরিমাণ অর্থ বিকাশ করার জন্য। স্ট্যান্ডার্ড হিসাবে এক কেজি চালের দাম ৪০ টাকা ধরা যেতে পারে।

এই কার্যক্রমটি বন্যার্তদের জন্য। আমিনুর ভাইয়ের পোষ্টে বন্যার্তদের সাহায্যার্থে টাকা সংগ্রহের জন্য বিকাশ ও ব্যাংক একাউন্ট নম্বার দেয়া হয়েছে। এবং অলরেডি বিকাশে টাকা পাঠানো ও নমিনেট শুরু হয়ে গেছে ব্লগারদের মধ্যে।



এছাড়া দেশব্যাপি রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের কার্যক্রম বেড়েই চলেছে। তারকাদের অংশগহণে আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ এর মতোই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে কার্যক্রমটি। যখন আমার আপনার প্রিয় তারকা কাজটি করবেন তখন আমার আপনার ভেতরে কাজটি করার উৎসাহ বহুগুনে বেড়ে যাবে।



সাকিব আল হাসান এর রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ গ্রহন





১লা সেপ্টেম্বর রাত একটায় ATN News এর YoungNite প্রোগ্রামে রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা হয়। অংশগ্রহন করেন আরিফ ভাইয়ের নমিনেটেড বিডি সাইক্লিস্ট গ্রুপের মডারেটর Fuad Ahasan ChowdhuryMainul Islam Rahat



গায়ক তাহসান নমিনেটেট হয়ে তার ওয়ালে লিখেছিলেন,

আরিফ আর হোসেইন এর স্টেটাসটা পড়লাম।

আজ সুটিং এ আছি তাই পুরো উত্তরটা দিতে পারছিনা।

শুধু বলতে আসলাম যে, রাইস বাকেট চ্যালেঞ্জ অ্যাক্সেপ্টেড।



আগামীকাল দেখা হবে বালতি হাতে।




এবং উনি চ্যালেঞ্জ পূর্ন করে স্ট্যাটাস দেন ,

একজন ইনবক্সে লিখে পাঠিয়েছেন যে রাইস বাকেট চ্যালেঞ্জ দিয়ে আমরা নাকি চালের দাম বাড়িয়ে দেব। আবার আরেকজন লিখেছেন এসব লোকদেখানো ভালো কাজের কোন অর্থ নেই।



কি মুশকিলরে বাবা!



এক সময় ভাবতাম আমাদের দেশে আমরা সেলেব্রিটিরা জনহিতকর কাজ এতো কম করি কেনো? উত্তর পেয়ে গিয়েছি। কিন্তু আর ভাবার টাইম নেই। সবাইকে খুশী করা আমার কাজ না। যার হাতে এই চালের প্যাক তুলে দিলাম, তার খুশীটাই আসল।



শুধুমাত্র অন্ধভক্তদের উদ্দেশ্যে বলছি: অন্য কারো হাতে চাল তুলে দিতে আমন্ত্রন রইল




তাহসান তার পেজে তার নিজের কিংবা চাল গ্রহিতার কোন ছবি দেননি। দিয়েছেন একটা চালের প্যাকেট ও গ্রহিতার হাতের ছবি।লিঙ্ক



এছাড়া রকমারি ডট কম (http://rokomari.com/) নামের অনলাইন বুক শপ প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে রাইস বাকেট চ্যালেঞ্জ একসেপ্ট করে আরও কিছু প্রতিষ্ঠানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে। ব্যক্তি পর্যায় থেকে এটা এখন একটা ক্ষুদ্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে।



মূলপোষ্ট:



বাইরে ঘুরতে গিয়ে অনেক সময় একা মানুষ ক্যামেরার সামনে দাড়াবো নাকি পেছনে দাড়াবো এই সমস্যায় নিজেরই হাত লম্বা করে ক্যামেরার লেন্স উল্টা ঘুরিয়ে নিজের ছবি তুলতাম। এটা অনেক আগে অনেক বার করেছি। কিছুদিন আগে থেকে দেখছি এই এই স্টাইলটা একটা আর্ট হয়ে গেছে। কি সুন্দর একাটা নামও পেয়েছে সে। সেলফি। এই সেলফি'র হুজুকে এখন ভাসছে পৃথিবী। পথে ঘাটে অনেক বিপদজনক সেলফিও তুলছেন অনেকে। এটাকে বলা যেতে পারে হুজুকে বিশ্ববাসী। কেউ একটা কিছু শুরু করলে তার দেখা দেখি অন্যরাও সেটা করতে উদ্যত হয়।



মানুষের মধ্যে হুজুকে মাতার এই প্রবৃত্তিকে কাজে লাগানোর নতুন একটা হুজুক শুরু হয়েছে ইদানিং। যার নাম Ice bucket challenge।



চ্যালেঞ্জ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অংশগ্রহণকারীকে চ্যালেঞ্জ গ্রহন করেছে এই ঘোষনা দিতে হবে এবং বড় এক বাকেট বরফজল তার মাথার ওপর ঢালার দৃশ্য ভিডিও করে অনলাইনে প্রকাশ করতে হবে। এটাই হলো আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের নিয়ম। তবে এই এটি শুধু মাথায় বরফজল ঢালার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। অংশগ্রহন কারীদেরকে একটা ডোনেশন দিতে হয় amyotrophic lateral sclerosis সংক্ষেপে যাকে বলা হয় ALS রোগ সম্পর্কিত সচেতনা বৃদ্ধি ও গবেষনা জন্য গঠিত চ্যারিটি ফান্ডে। প্রাথমিকভাবে এই ডোনেশনের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ ডলার। তবে যদি নমিনেট করা কেউ চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে বরফজল মাথায় না ঢালেন তবে তাকে ১০০ ডলার দিতে হবে।



দ্যা নিউইয়র্ক টাইমসের একটা জরিপে প্রকাশ জুনের ১ তারিখ থেকে আগষ্টের ১৩ তারিখ পর্যন্ত ফেসবুকে ১.২ মিলিয়ন ও ২৯ শে জুলাই থেকে ১৭ই আগষ্টের মধ্যে টুইটারে ২.২ মিলিয়ন আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের ভিডিও আপলোড হয়েছে।



amyotrophic lateral sclerosis রোগের চিকিৎসা ও গবেষণার জন্য ফান্ড গঠনের উদ্দেশ্যে ২০১৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হয় কোল্ড ওয়াটার চ্যালেঞ্জ। নর্দান আমেরিকার মিড়িয়াতে বেশ হইচই ফেলে দেয় বিষয়টি। এবং এই চ্যারিটি ফান্ডের এই কৌশলটি খুব পপুলার হয়ে ওঠে খুব তাড়াতাড়ি। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের জুলাই-আগষ্টে এসে এটি হয়ে ওঠে আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ। ALS এ্যসোসিয়েশনের মতে আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ শুরু হবার আগে আমারিকার মোট জনসংখ্যর অর্ধেকই amyotrophic lateral sclerosis ডিজিজ সম্পর্কে জানতো না।



টিভি অভিনেতা ম্যাট লুর এবং গলফার ক্রিস কেনেডি ১৫ই জুলাই একটি টিভি প্রোগ্রামে আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে বেসবল প্লেয়ার বোষ্টন কলিগ যিনি নিজেই Amyotrophic_lateral_sclerosis রোগে আক্রান্ত প্রথম টুইটারে আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ নিয়ে পোষ্ট দেন। তার এই টুইট টিকে ধরা হয় ALS নিয়ে প্রাথমিক ও বৃহত্তর ফোকাস।



প্রাথমিক পর্যায়ে বড় বড় ব্যাক্তিত্ব ও সেলিব্রেটিদেরকে চ্যালেঞ্জ করার কারনে এটি খুব তাড়াতাড়ি সেটি ছড়িয়ে পড়ে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে চ্যালেঞ্জ করেন ইথেল কেনেডি। কিন্তু তিনি এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ না করে ১০০ ডলার ডোনেট করেন। তবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে বিল ক্লিনটন কে নমিনেট করেন।





সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ গ্রহণ।



বিশ্বের সব নামকরা তারকারা একে একে এই চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে ভিডিও আপলোড দিয়েছেন। সম্প্রতি আমাদের দেশেও শুরু হয়ে গিয়েছিল এই আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জ। তবে হঠাৎ করে এই চ্যালেঞ্জের মোটিভ চেঞ্জ হয়ে গেল। আইচ হয়ে গেল রাইচ। Ice আর আগে একটা R লাগিয়ে করে দেয়া হল Rice।



এটা ঠিক হুজুকে বাঙালি নয়, মানুষের পাশে দাড়ানোর জন্য যে সুন্দর একটা মনের দরকার, আমি মনে করি আমরা বাঙালিরা সেই মনের অধিকারী। তাই বিশ্ব যখন মেতেছে ice bucket challenge নিয়ে তখন আমরা শুরু করা দিলাম Rice bucket challenge। ব্যাপারটা খুবই সহজ। আপনি আপনার সাধ্য মতো একজন গরিব, দুঃখীকে এক বাকেট চাল দিবেন এবং আপনার পছন্দের সাতজনকে নমিনেট করবেন। সেই সাতজন চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে আরো সাতজন অসহায় মানুষকে এক বাকেট করে চাল দিয়ে আরো সাত জনকে নমিনেট করবেন। এই ভাবেই ফিউশন বিক্রিয়ায় মতো করে প্রক্রিয়াটা ছডিয়ে পড়বে পুরো সমাজে।



দেশের সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাড়ানোর এই উদ্যোগটা ঠিক কোথায় কবে শুরু হয়েছিল সেটা বলা মুশকিল, তবে শুরু হয়ে গেছে। যদিও শুরুটা বা আইডিয়ার উদ্ভাবক নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়ে গেছে ইতিমধ্যে। ইন্ডিয়ার হায়দ্রাবাদে রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের খবর নিয়ে টাইমস অফ ইন্ডিয়াতে একটা রিপোর্ট হয়। Hyderabad woman's rice bucket challenge becomes a boon for poor এবং ইন্ডিয়াতে খোলা প্রথম Rice Bucket Challenge এর ফেসবুক পেজে নিয়মিত আপডেট জানানো হয় এই কার্যক্রমের। যার লিঙ্ক। তবে আমার দেখা মতে বাংলাদেশে এই আইডিয়াটা ফেসবুকের মাধ্যমে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেন Arif R Hossain



তিনি প্রথমে

- ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান

- চলচিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী

- লেখক, নাট্যকার ও সাংবাদিক আনিসুল হক

- অর্থহীন ব্যান্ডের সুমন ভাই

- সঙ্গীতশিল্পী, অভিনেতা তাহসান খান

- মজা লস পেইজের এডমিন চৌধুরী সাহেব

- বিডি সাইক্লিস্ট গ্রুপের মডারেটর ফুয়াদ ভাই


এই সাতজনকে নমিনেট করেন। এবং তার হিসাব অনুযায়ী এই ৭ জন যদি আরও ৭ জনকে নমিনেট করে... আর প্রত্যেকে যদি শুধু ১ কেজি চালও দেয়... আর এভাবে যদি মাত্র ১০টা স্টেইজও পার হয়... তাহলে বিতরনকৃত চালের পরিমান কতো দাঁড়াবে জানেন?????



কয়েক হাজার কেজি না... কয়েক লক্ষ কেজিও না



২৮ কোটি কেজির বেশী



... আই রিপিট, ২৮২৪৭৫২৪৯ কেজি



একটা ফ্যামিলিকে দেয়া ১ কেজি চাল দিয়ে যদি ৪ জন লোকও পেট্টা ভরে খায়, তাহলে মানুষের পরিমান হয় ১০০ কোটি








মাত্র দুই তিন দিনের মধ্যেই বিষয়টা মানুষের মধ্যে এমন ভাবে নাড়া দিতে পেরেছে যে ফেসবুকের নিউজফিড ভরে যাচ্ছে rice bucket challenge এর ছবি ও ইউটিউব ভিডিও তে।



ফেসবুক থেকে কয়েকটা রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের লিঙ্ক।



লিঙ্ক ১ , লিঙ্ক ২ , লিঙ্ক ৩ , লিঙ্ক ৪ , লিঙ্ক ৫ , লিঙ্ক ৬



বাংলাদেশে Rice Bucket Challenge এর সমস্ত আপডেট পাওয়া যাবে এই পেজে। Rice Bucket Challenge Bangladesh



শুরুটা কে করেছিল সে কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি না করে আসুন আমরা সবাই এগিয়ে আসি। কোন কথা আমি আমার ওয়ালে লিখলে যতটুকু কাজ হবে দেড় লক্ষ ফলোয়ারের Arif R Hossain লিখলে তার থেকে অনেক অনেক বেশী কাজ হবে। সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাড়ানোটাই মুল কথা। মেসেজটা যার কাছে যেভাবেই আসুক তার পাশের একজন অসহায় মানুষও যদি এক কেজি চাল পায় তবে তো সেটিই মানবতার জয়। আমরা হুজুকে বাঙালি বলে পরিচিত। মানবতাকে স্যালুট দিয়ে হুজুকে না হয় আর একবার মাতলাম আমরা।



এর আগে আমরা অনেকবার ব্লগীয় প্লাটফর্মে দাঁড়িয়ে অনেক কাজ করেছি। রুশান কে বাঁচানোর জন্য যে লড়াই ছিল সেটা মনে রাখার মতো। এছাড়া গত ঈদে শ্রদ্ধেয় ব্লগার আমিনুর রহমান এর পোষ্ট ছিল এবারের ঈদে প্রতিটি শিশুর মুখে হাসি ফুটে উঠুক



ছিল ব্লগার মুসাশি'র পোষ্ট ''হুইলচেয়ারে বসেই গড়বে আগামীর পৃথিবী" ইভেন্ট আপডেট ও শেষ সময়ে লক্ষ্যপূরনে এগিয়ে আসার আহ্বান

শীতার্তদের পাশে দাড়িয়েছে সামুর ব্লগাররা। সামহোয়্যারইন... ব্লগ এর ব্লগারদের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরন কার্যক্রম



দেশে বন্যা দূর্গত নিয়ে আমরা বিভিন্ন সময়ে অনেক কাজ করেছি। এখন আবার দেশে বন্যার ভয়াবহতা নিয়ে একটা ইভেন্ট তৈরি করার সময় হয়েছে। এই রাইচ বাকেট কিংবা হোক আইচ বাকেট চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে আমরা বন্যা দূর্গতদের জন্যও ফান্ড গঠন করতে পারি।



ফিউশনটা যে কোন জায়গা থেকে শুরু হতে পারে। কারো নমিনেটের জন্য অপেক্ষা না করে আমি বা আপনিই শুরু করতেই পারি। এক কেজি চাল, একটা ক্লিক, আর ফেসবুকের সাতজন বন্ধুকে ট্যাগ দিয়ে নমিনেট করা একটা পোষ্ট। এটাই মানবতার জয়ের পথে একটা স্টেপ। তবে মাইলফলক তৈরির জন্য যথেষ্ঠ।





পোষ্ট আপডেট হবে......



মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৯

আবু শাকিল বলেছেন: সোনা বীজ ভাইয়ের আইডিয়া ভাল লাগছে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪০

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: যেভাবেই হোক মানুষের পাশে দাড়ানোটাই মুল কথা। ব্যক্তিগত ভাবে আমি একজনকে এক কেজি চাল দিলে সে যতটুকু উপকৃত হবে সম্মিলিত ভাবে একদল মানুষকে সাহায্য করলে তারা বেশী উপকৃত হবে।

মন্তব্যে ধন্যবাদ গ্রহন করুন।

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:


রাইস বাকেট চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিভিন্ন জনের নেগেটিভ ধারনাগুলো আমার কাছে ভীষণ তুচ্ছ মনে হয়েছে। অনেকেই বলছে করবো তো সবাই জানিয়ে ছবি তুলবো কেনো কিনবা বলছে ছবি তুলেই বা কেনো যাকে দান করছি তাকে অপমান করছি। আমি নিজেও ছবি তোলার পক্ষে থাকতাম না যদি তাতে যৌক্তিক কোন কারন না থাকতো। ছবি তোলার ফলে সারাদেশের মানুষ খুব সহজেই রাইস বাকেট চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে অবহিত হচ্ছে এবং দরিদ্র ও অসহায় মানুষকে সাহায্যার্থে এগিয়ে আসার ক্ষেত্রে উৎসাহ জাগাচ্ছে।


পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আমারও সেটাই মনে হয়। হুজুরদের কে বলতে শুনেছি দান এমন ভাবে করতে হবে যেন ডান হাতে দান করলে বাম হাতে টের না পায়। আবার আমি বিভিন্ন ধর্মীয় মহাফিলে সংলগ্ন মসজিদ বা মাদ্রাসার উন্নয়নের জন্য চাঁদা কালেশনের সময় মাইকে উচ্চস্বরে বলতে শুনেছি, 'অমুক গ্রামের অমুক সাহেব এত্ত টাকা দান করেছেন।'

দুটি পরস্পর বিরোধী কাজ। সেই তুলনায় ফেসবুকের মতো সামাজিক গনমাধ্যমে অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানোর প্রচারণাটা অনেকবেশী গ্রহনযোগ্য।

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

স্বপ্নছোঁয়া বলেছেন: ছবি তুলার ব্যাপারে আমারও একটু কেমন জানি লাগছিল কিন্তু এখন মানুষ বুঝাতে বুঝাতে ক্লান্ত এখানে কেউ একজন তো স্পেশাল না সবাই এক ,যার যার জায়গা থেকে করে যাবে অন্যকে উৎসাহিত করবে।ভাল কাজে বাধা পেলে সত্যি ই খারাপ লাগে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২০

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:


কেউ যদি ছবি আপলোড দেবার জন্য কোন অসহায় মানুষকে ৫ কেজি চাল দেয় তাতে তো ঐ মানুষটির কোন খারাপ হচ্ছে না। তার সাহায্য হচ্ছে। আবার আপনি ছবি না আপলোড দিয়েও কার্যক্রমে অংশগ্রহন করতে পারেন। আপনি শুধু মাত্র স্ট্যাটাস দিন যে আপনি চ্যালেঞ্জ পুরণ করেছেন এবং সাতজনকে নমিনেট করুন। আপনার কাছে তো কেউ প্রমান চায়নি যে ছবি দিতে হবে। আসলে যে যেভাবে সাচ্ছন্দবোধ করে। যদি মনে করেন যে ছবি আপলোড় দিলে অন্যরা উৎসাহিত হবে তাহলে ছবি দিন।

আপনার সুন্দর মন্তব্যে ধন্যবাদ।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি এমনভাবে দান করুন, যাতে ডানহাত দান করলে বামহাত না জানতে পারে। আমরা কমবেশি সবাই এ নীতিতেই দান-খয়রাত করে থাকি।

কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন। সাকিব আল হাসানের চাল বিতরণের ছবি দেখে মানুষ এ কাজটি করতে যতখানি উদ্বুদ্ধ হবে, আমার ছবি দেখে নিশ্চয়ই তা হবে না। সাকিব আল হাসানকে এ চ্যালেঞ্জ এ্যাকসেপ্ট করতে দেখে সত্যিই আমার বুক গর্বে ভরে উঠেছে, এবং আমি যারপরনাই উদ্বুদ্ধ হয়েছি।

তদ্রূপ, আমাদের ব্লগে যাঁরা নামি-দামি ও মেধাবী ব্লগার রয়েছেন, তাদের সচিত্র অংশগ্রহণের খবর জানতে পেরে বাকিরাও অনেক উৎসাহিত ও উদ্বুদ্ধ হবেন বলে আমি মনে করি।

মূল বিষয়টা হলো, এ কনসেপ্টটা দিকে দিকে ছড়িয়ে দেয়া, যাতে দানক্ষম সবার মধ্যে এ বিষয়টি একটা বোধনের সৃষ্টি করে।

যিনি মনে করেন ছবি আপলোড করা ঠিক নয়, তাঁর মতের প্রতিও আমাদের শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে, এবং তিনি যেভাবে দান করে খুশি সেভাবেই তাঁকে দান করার সুযোগ দিতে হবে।

আরেকটা ব্যাপার হলো, কাউকে নমিনেট করার কোনো বাধ্যবাধকতা রাখা ঠিক হবে না। আর যাঁকে নমিনেট করা হচ্ছে, তাঁকে ১ কেজি চাল বা সমপরিমাণ টাকা বিকাশের জন্যই বলা উচিত, যাতে ব্যাপারটা তার জন্য জুলুম না হয়ে যায়। তবে, নমিনেটেড ব্যক্তি ইচ্ছে করলে এর চেয়ে বেশিও দিতে পারেন, তা বলাই বাহুল্য।

আমিনুর ভাইয়ের পোস্টটা স্টিকি করা হলে অধিক সংখ্যক ব্লগারের দৃষ্টিতে আসতো। কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত অনুরোধ থাকলো আমিনুর ভাইয়ের পোস্টটি স্টিকি করার জন্য এবং সেখানে এই পোস্টটের লিংক জুড়ে দেয়া উচিত।

নমিনেশন যেমন বাধ্যতামূলক করা ঠিক হবে না, তেমনি, নমিনেটেড ব্যক্তির সংখ্যাও ‘৭’ নির্দিষ্ট করা সমীচীন হবে না।

কোনো ব্যক্তি যদি এমন কোনো সেলিব্রেটিকে নমিনেট করেন, যিনি ব্লগে নেই, আমাদের দায়িত্ব হবে যে-কোনো প্রকারেই হোক তাঁকে এ বিষয়টা অবহিত করা।

পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ মৃদুল ভাই। সাফল্য কামনা করছি। অসহায়দের মুখে সামান্যতম হাসি ফোটাতে পারলেও তা অনেক বড়।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: যিনি মনে করেন ছবি আপলোড করা ঠিক নয়, তাঁর মতের প্রতিও আমাদের শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে, এবং তিনি যেভাবে দান করে খুশি সেভাবেই তাঁকে দান করার সুযোগ দিতে হবে।

ঠিকই বলেছেন। যার যেভাবে খুশি অংশগ্রহন করুন।

আমিনুর ভাইয়ের পোষ্টটি স্টিকি করা হলে এই কার্যক্রমের প্রসার হতো। কিন্তু দু:খের কর্তৃপক্ষ পোষ্টটিকে নির্বাচিত পাতায় দিতেও ভুলে গিয়েছিল। পোষ্টটি তার মতো একজন ব্যাক্তি করায় তাও যতটুকু এগিয়েছি আমরা নইলে এই ইভেন্টে কাজ করার মতো পরিবেশও তৈরি হতো না।

এই ব্যপারটিকে ঘিরে আপনার প্রত্যেকটা কনসেপ্ট বেশ গ্রহনযোগ্য ও নির্ভরশীল। আশা করি আরো বেশি গাইড করে ইস্যুটিকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

পুনশ্চ: দ্বিতীয় আপডেট রিপোষ্ট আকারে দিলাম কারন প্রথম পোষ্টে আপডেট করলে সেটি খুব কম মানুষের দৃষ্টিগোচর হতো। নতুন করে যদি একজনও অনুপ্রানিত হয় তবে পোষ্টের স্বার্থকতা।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪

ভূতাত্মা বলেছেন: একজন নেপালির কাছ থেকে জানতে পেলাম, নেপালে "Fill The Bucket Challenge" শুরু হয়েছে। এটির পদ্ধতি এবং নিয়ম কিছুটা ভিন্ন। তারা কাজ করছে মূলত দুর্যোগ কবলিত মানুষের জন্য। যেখানে তারা প্রত্যেকের কাছ থেকে এক মগ করে চাল নিয়ে এক একটি বালতি পূর্ণ করছে এবং সেগুলো পৌঁছে যাবে বিভিন্ন বন্যা কবলিত এলাকায়। আমাদের দেশের এমন অনেক কাজ আছে যেগুলোর কন্সেপ্ট বাইরের কোন দেশের থেকে ধার করা। সেগুলো নিয়ে কথা বলতে গেলে আমরা একটা "চোর জাতি" হিসেবেই সার্টিফিকেট অর্জন করব, আর কিছুই না। সুতরাং, নিজেদের মাঝে ঝামেলা না বাঁধিয়ে একসাথে কাঁধে কাধ মিলিয়ে কাজ করাটাই মুখ্য হওয়া উচিৎ, আইডিয়া যারই হোক না কেন।

তবে, আমার মতে বন্যার্তদের চাল-ডাল না দিয়ে যদি শুকনা খাবার আর পানীয়র ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে তারা বেশি পরিমাণ উপকৃত হবে।

আর ছবি তোলার ব্যাপারটা আমি অন্ততপক্ষে বেশ পজিটিভলি নিয়েছি।

১. সে যে সত্যিই কাজটি করেছে তার একটা প্রমাণ (আমরা এমনিতেই মনে মনে অনেক কিছুই করে ফেলি। অনেকেই কাজটা না করেও বলতে পারে, আমি এটা করেছি। মিথ্যা প্রচারের চাইতে সত্যতা যাচাইয়ের সুযোগ রাখা শ্রেয়।)

২. তাকে দেখে আরও ১০ জন উৎসাহী হওয়া (তাতে করে অন্ততপক্ষে বন্ধু মহলের লোকজন কাজটি করতে উৎসাহী হবে। উদাহরণস্বরূপ: প্রথমবারের মতন রক্তদান করলে অনেকেই তার ছবি দেয়। সেখানে অনেকেই এসে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় যে সেও রক্তদান করতে চায়। এটা কেবলই মোটিভেশনাল এবং ইন্সপায়ারেশনাল)

এই স্ট্র্যাটেজি বহু অর্গানাইজেশনে বহু আগে থেকেই প্রচলিত। অনলাইনে আসলেই আমরা আদর্শের বুলি আওড়াই আর এখানটাতে আসলেই দেখি সবকিছু নাজায়েজ হয়ে যায়। এমনিতে কিন্তু সবই জায়েজ, অপপ্রচারও জায়েজ। আমার মতে, অপপ্রচারের চাইতে কি ভালো কিছুর প্রচারণা উত্তম নয়?

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: নেপালের fill bucket challenge এর কথা আমি আগে শুনিনি। তবে এই প্রথাটির সাথে আমি ছোট বেলা থেকেই পরিচিত। আমাদের গ্রামে ঈদের সময় ঈদগাহের সাজসজ্জা ও ঈদ অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য যে অর্থ প্রয়োজন হতো সেটা কালেকশনের পদ্ধতি ছিল এই fill the bucket. মানে গ্রামের কিছু উদ্যোগি ছেলে গ্রামের সবার বাড়ি বাড়ি ঘুরে চাল সংগ্রহ করতো। পরে সেই চাল বিক্রি করে ঈদ গাহের প্রয়োজনীয় খরচ মেটানো হতো।

এটি খুব সাধারণ অথচ কার্যকর একটি পদ্ধতি। কারণ কারো বিপদে পাশে দাড়ানোর জন্য ক্যাশ টাকা দেবার সক্ষমতা সবার থাকে না। কিন্তু প্রত্যেকটা পরিবার এক কেজি / আধা কেজি চাল দিতে পারে। এখন যদি আমরা কিছু সিভিলিয়ান ছেলেমেয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাড়ানোর জন্য fill da bucket পদ্ধতিতে চাল কালেকশন করি তবে নি:সন্দেহে অনেক ভাল ফান্ড গঠন রেইজ করতে পারবো। কিন্তু কথা হচ্ছে ব্যপারটা আমাদের জন্য কতটা প্রাকটিক্যাবল??? এখনকার দিনে আমরা একটা একাউন্ট নম্বর অথবা একটা বিকাশ নম্বর দিয়ে ঘরে বসে ফান্ড রেইজ করছি। এবং হয়তো এর বেশী করাটা আমাদের জন্য সম্ভবও নয়।

যাইহোক আপনার মতামতের উত্তরে এগুলো লিখিনি। আপনি যেটা বলেছেন , আইডিয়া যেখান থেকেই আসুক অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানোটাই মূল কথা, সেটাই ঠিক।

ছবি তোলার ব্যপারে আপনার পজিটিভ ব্যাখ্যাগুলো গ্রহনযোগ্য ও চমৎকার।

অশেষ ধন্যবাদ রইলো সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

ইমিনা বলেছেন: চমৎকার এই পোস্টটির জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: এক একটা সময় এক একটা দাবি আসে। সেটা সময়ের দাবি। এখন দেশে বন্যা পরিস্থিতিতে বন্যার্তদের পাশে দাড়নোর জন্য কিছু মানুষকে একত্রিত করার উদ্দেশে একটা আহ্বানের দরকার ছিল। অনেকগুলো ভালো মানুষের ভিড়ে নিজে অংশীদার হবার লোভ সামলাতে না পেরে এই পোষ্ট। ;) ;)

মন্তব্যে ধন্যবাদ নিবেন প্রিয় কবি ইমিনা।

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪২

সুমন কর বলেছেন: অামার মনে হয়, বাঙালী একটু বেশী হুজুগে মাতাল !!!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: মদ খেয়ে মাতাল হবার থেকে অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানোর হুজুকে মাতাল হওয়া ভালো।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৪

টুম্পা মনি বলেছেন: আমি যে কোন গঠনমুলক কাজকেই স্বাগত জানাই। শুভকামনা।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩০

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো। আমাদের দেশে এ ধরনের কাজে পাশে মানুষ পাওয়া যায় না। এবং খুব তাড়াতাড়িই বিতর্ক তৈরি হয়।

৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আইস বাকেটের চেয়ে রাইস বাকেট অনেক ভালো, অনেক বেশী প্রোডাক্টিভ। প্রথমটা তো শুধু হুজুগ আর পানির অপচয়।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: দুটো জিনিসই ভালো। আইচ বাকেট চ্যলেঞ্জ ছিল জটিল স্নায়ু রোগের চিকিৎসার জন্য ফান্ড রেইজ করার উদ্দেশ্যে। তবে আঞ্চলিক ভাবে বিভিন্ন জায়গায় এর উদ্দ্যেশ্যটা চেঞ্জ করে নেয়া হয়েছে।

ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।

১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৯

জাফরুল মবীন বলেছেন: প্রায় ১০দিন ব্লগে ছিলাম না।ব্লগে ফিরে এ রকম আইডিয়া ও আয়োজন দেখেতো আমি অভিভূত!ধন্যবাদ মৃদুল শ্রাবণ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: সাম্প্রতিক নটিফিকেশন প্রবলেমের কারনে আপনার এই মন্তব্যটা আমার গোচরে আসে নি, তাই রিপ্লে দিতে দেরী হল। ব্যাপারটা এমন হল কারণ আমি নিজেরই নিজের পোষ্টে ঢুকিনি এতদিন। আজ খাটাসের পোষ্টের লিঙ্ক ধরে নিজের পোষ্টে এসে দেখি আমার বড় ভাই মন্তব্যে করে রেখেছে আর আমি রিপ্লে করিনি। কি লজ্জা।


হ্যা ভাই ব্যাপারটা বেশ ভালোই ছিল। কিন্তু এই হুজুক টা বেশি দিন থাকলো না আমাদের মধ্যে। যেমনি এসেছিল, তেমনি চলে গেছে। তবে তার মধ্যে যতটুকু কাজ করার আমরা চেষ্টা করেছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.