নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই নাবিকঃ হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা

নিজের সম্পর্কে গুছিয়ে কিছু লেখা আমার কাছে খুবই কঠিন গদ্য। আমি এক এলেবেলে মানুষ। লেখালেখির কিচ্ছু জানি না। গায়ের জোরে লিখে যাই। তবে ছোটকালে ভালো লিখতাম। বড় হয়ে মনে হয় নষ্টদের অধিকারে চলে গেছি।

মৃদুল শ্রাবন

মেরিনার

মৃদুল শ্রাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগ লিখে অর্থ উপার্জনঃ এ প্রমোশন ফর ব্লগার

২৮ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:০৬

একটা সময় লাইফের এইম ছিল, কবি সাহিত্যিক হব। সায়েন্স নিয়ে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পরে ইচ্ছা প্রকাশ করলাম শুধুমাত্র ডি ইউনিটে পরীক্ষা দিব। সাহিত্য নিয়ে পড়তে চাই। কিন্তু সব বাপ মায়ের মতো ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বানানোর স্বপ্নের কাছে তোপে টিকলো না আমার খায়েশ। কবি না হয়ে হয়ে হলাম জাহাজী। এখন কবিতার লাইন গোনার পরিবর্তে সাগরের ঢেউ গুনি।

বিগত নয় বছর যাবত জাহাজে রাশি রাশি টাকা রোজগার করেছি। কিন্তু এত তৃপ্তি আগে কখনো পাইনি। ব্লগ দিবস নিয়ে ব্লগ ডেতে ইত্তেফাকে একটা আর্টিকেল লেখার জন্য আমাকে দুইহাজার পাঁচশ টাকা সন্মানি দিছে।

নিজেকে লেখক হিসেবে পরিচয় দেয়ার মতো কোন গুন আমার নেই। জানিনা একজন লেখক লিখে কি পরিমান অর্থ উপার্জন করেন। কিন্তু এই সন্মানি টা পাবার পর কি যে আনন্দ হচ্ছে বলে বোঝাতে পারবো না। মনে হচ্ছে এটা আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ রোজগার।

আমার লেখাটি প্রকাশিত হয়েছিল ১৯শে ডিসেম্বর। ব্লগ ডে'র দিন। সেদিন আমি যখন আরসি মজুমদার মিলেনায়তানে প্রবেশ করেছিলাম তার আগেই সেখানে পৌছে গিয়েছিলেন আনিসুজ্জামান স্যার। আজ ব্লগ দিবস নিয়ে আমার খুব সুন্দর একটা আর্টিকেল ইত্তেফাকে ছাপানো হয়েছে বলে জানা আপু আমাকে তার সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। সেদিন শুধু লজ্জা পেয়েছিলাম। মিলেনায়তনে নতুন পুরাতন অনেক ব্লগারের সাথে দেখা হয়েছিল। কিন্তু সেদিন কাউকে ডেকে বলিনি যে, "ইত্তেফাক আমার লেখা ছাপছে, ইত্তেফাক আমার লেখা ছাপছে"। কিন্তু আজ ঢাক পিটিয়ে বলতে ইচ্ছে করছে, "আমি লিখে টাকা পেয়েছি, আমি লিখে টাকা পেয়েছি।" (এবং বলছিও ;) ) ।




উপসংহারঃ

সামহ্যোয়ারইন ব্লগের ব্লগারদের জন্য সুখবর শিরনামে নোটিশবোর্ড থেকে একটা পোষ্ট আসে। যেখানে জানানো হয় সামহ্যোয়ারইন ব্লগ ইত্তেফাকের সাথে এমন একটি চুক্তি করেছে যার মাধ্যমে প্রতি মাসে দুইটা ব্লগারের লেখা ইত্তেফাকে ছাপানো হবে। ব্লগ কর্তপক্ষের এটি খুব ভাল একটা পদক্ষেপ ছিল বলা যায়। একজন ব্লগারকে প্রমোট করার মাধ্যমে ব্লগারদের প্রতি কর্তৃপক্ষের হৃদত্যার পরিচয়ই মিলে।

এই কার্যক্রমে ইত্তেফাকে ছাপানো লেখাগুলোঃ


আরজু পনি
নারীর অধিকার বাস্তবায়ন:গবেষণা অভিজ্ঞতা

দেব দুলাল গুহ
আমরা কেন আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছি


এটিএম মোস্তফা কামাল
তারকাপ্রথার সীমাবদ্ধতা

জানা আপু
তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে যতদূরে আমি ধাই

মামুন রশিদ
ব্লগিং মাধ্যমে বাংলা সাহিত্য চর্চা :একটি বিশ্লেষণ

ব্লগার মহিউদ্দিন খালেদ
‘অনলাইন, মন লাইন’

সবশেষে আমার নিজের লেখাটি
১৯ ডিসেম্বর বাংলা ব্লগ দিবস এবং আমাদের দায়িত্বশীলতার প্রত্যয়

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৭:৫৫

নাসীমুল বারী বলেছেন: ধন্যবাদ, সৃষ্টি সুখের উল্লাসে পরিতৃপ্তি পাওয়ার জন্যে। আমি যখন মাত্র ইন্টামিডিয়েটে (১৯৮৩), তখন একদিন আমার বাসায় ডাকযোগে একটি খাম আসে। খামের গায়ে লেখা ছিল 'রাষ্ট্রীয় কার্যে ব্যবহৃত'। ভীষণ ভয় পেয়েছিলাম। তখন ধারণা ছিল কোর্ট-কাছারি থেকে এমন চিঠি আসে। আমি আবার কোনো মামলায় ফেঁসে গেলাম নাকি? ভয়ে খুলে ভীষণ চমকে গেলাম! আমার নামে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের ১২৫/= টাকার একটি চেক এসেছে। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদ্প্তরের প্রকাশিত 'নবারুণ' পত্রিকায় আমার একটি গল্প ছাপা হয়েছে, তার সম্মানীর চেক এটা।
সত্যি সেদিন যে আনন্দ আর অনুভূতি আমার মনে জেগেছিল, আজও স্মরণের জানালা দিয়ে তা দেখি। সৃষ্টি সুখের প্রতিদানটা এমনই উল্লাসময় হয় হয়ত। আপনারও তাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নাসীমুল বারী ভাই।

আসলেই এই অনুভূতিটি সারাজীবন মনে পুষে রাখার মতো।

আচ্ছা ২০০৪ সালে প্রথম আলো বন্ধুসভায় লেখা আহ্বান দেখে কি দ্বিমাসিক "প্রিয়তা" নামে কোন লিটল ম্যাগে লেখা পাঠিয়েছিলেন?? যেটার সম্পাদক ছিলেন ইনসান আহমেদ??? লেখা ছাপাবার পরে ডাক যোগে আমি আপনাকে প্রিয়তার কপি পাঠিয়েছিলাম।
জানিনা আপনিই সেই নাসীমুল বারী কিনা???

২| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৩১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অভিনন্দন জাহাজী ভাই। শুভেচ্ছা রইল।

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। এই তৃপ্তির পেছনে আপনাদের সহযোগিতার ছোয়া রয়েছে। কৃতজ্ঞতা নিবেন।

৩| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০১

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ফেসবুকে আপনার স্ট্যাটাস আর ভাবীর আইডি তে বুক সেল্ফ এর ছবি এবং এখানে আপনার পোস্টে দেখে ভাল লাগছে। সমুদ্রের বিশালতায় ন্যায়ে আপনার লেখার জগত হোক আরো সমৃদ্ধ।


ধন্যবাদ আপনারকে সাথে সমু কর্তৃপক্ষকে এরকম একটি সুযোগ করে দেয়ার জন্য।



শুভ কামনা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য।

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ইমতিয়াজ ভাই কেমন আছেন? অনেকদিন ব্লগে কমেন্ট- রিকমেন্টস হয় না। সমূদ্র জীবনে নেটওয়ার্কের বড় আকাল।

টাকাটার স্বদব্যাবহার করতে পেরে ভাল লাগছে। এক সময় বই কেনার অনেক শখ ছিল। ভাবতাম আমার বেতনের ১০% টাকা বরাদ্দ রাখবো বই কেনার জন্য। কিন্তু সেই ইচ্ছা কবেই যেন মরে গেছে। এখন পডা হয়ও অনেক কম।

এই ইস্যুতে ইচ্ছাটা পুনরুজ্জিবিত হচ্ছে।

ভাল থাকবেন। শুভকামনা রইলো।

৪| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০৭

আমি মিন্টু বলেছেন: পুরুষ্কার প্রাপ্ত টাকা দিয়ে সকল ব্লগারের জন্য মিষ্টি কিনে পাঠিয়ে দিন । শুভেচ্ছা রইলো । :)

২৮ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: অবশ্যই ভাই। ব্লগারদের দের জন্য মিষ্টি তো অবশ্যই হবে। দেশে আছি। পার্টি ইনভাইট করবো। টাচে থাকেন।

৫| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:২০

আমিনুর রহমান বলেছেন:

আহা ! কি দারুণ !! বুক সেলফটা নানী ভালোই কিনছে :)

অভিনন্দন

২৮ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: হ ভাই আপনার ঘরের বই গুলো আমার ঠিকানায় কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দেন। দেখছেন না সেলফটা কেমন খালি খালি লাগছে??? আর এই সেলফে তো আপনারও ভাগ আছে। দুইটা তাক আপনার দুইটা তাক আমার।

৬| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অভিনন্দন ভাই ! আফসোস, জীবনে ব্লগ লিখে টাকা উপার্যন করতে পারলাম না ! :( :P

২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:২১

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। লিখে টাকা পাওয়ার আনন্দ যে কি বলে বোঝাতে পারবো না।

ভাল থাকুন। শুভকামনা রইলো।

৭| ২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অভিনন্দন প্রিয় জাহাজি ভাই মৃদুল শ্রাবণ। শুনে খুব ভালো লাগছে, আসলেই এই ধরণের প্রাপ্তি অন্যরকম এক সুখানুভূতি দেয়।

ভাল থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৪৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। এই ধরনের প্রাপ্তির সুখ যে কি সেটা একজন লেখিয়েই বলতে পারবে।

ভাল থাকুন। জাহাজে আছি, সবসময় নেটোয়ার্কে থাকি না। তাই খুবই ইরেগুলার।

৮| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: অভিনন্দন আপনাকে। আমি তো জানতুম ইত্তেফাক জাতিয় পত্রিকাগুলো মাগনা খেয়েই অভ্যস্ত!

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৪৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আমিওতো সেটাই জানতাম। কিন্তু আমাদের সব জানা যে সত্যি নয় সেটা প্রমান পেলাম।

ধন্যবাদ ভাই।

৯| ২৯ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অভিনন্দন ভাই। জাহাজী যখন লেখক !! B-)

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৫৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: লেখক যখন জাহাজী হলে বেশী ভাল লাগতো। জাহাজী যখন লেখক হওয়াই স্বাদ পূরণ হয় না ভাই।

১০| ২৯ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

সুমন কর বলেছেন: ফেসবুকে আপনার স্ট্যাটাসেই দেখেছিলাম। বুক সেলফটার ছবিও দেখেছি।

অভিনন্দন রইলো।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৫৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ফেসবুকে তো ঘন্টায় ঘন্টায় বহুত কিছু লেখা হয়। বাট স্পেশাল কিছু ব্লগে না দিলে ঠিক শান্তি পাই না।

ফিলিংসটা চির স্বরনীয় করে রাখতেই সেলফটা কেনা। একের ভেতরে দুই। সেলফ কিনে আরো বই কেনার ব্যাপারে আগ্রহী হচ্ছি।

ভাল থাকবেন সুমন দা।

১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

সাদরিল বলেছেন: অভিনন্দন। আপনি কি লেখাটি জানা আপুকে ইমেইল করেছিলেন নাকি ব্লগ থেকে সরাসরি গিয়েছে?

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:০৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: লেখাটি আগে ব্লগে প্রকাশ হয়েছিল বেশ বড় আকারে। পরে জানা আপুর পরামর্শে কেটে ছেটে ছোট করা পত্রিকার জন্য।

ধন্যবাদ সাদরিল ভাই। ভাল থাকুন।

১২| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অভিনন্দন অনেক!

অভিনন্দন প্রাপ্য ব্লগ কর্তৃপক্ষও সুন্দর উদ্যোগের জন্য।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:০৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ব্লগ কর্তপক্ষ যদি এই কার্যক্রমটি অব্যাহত রাখে তবে ব্লগ ও ব্লগার উভয়ের সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকবেন কবি।

১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৬

সজীব আহমেদ শামীম বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে নিজের এমন একটা সময়ের কথা মনে পড়ল, ২০০২ সালের কথা, আমি তখন ক্লাস টেনের ছাত্র । ইত্তেফাক পত্রিকায় সেরা দশটি বিশ্বকাপ সম্পর্কীয় লেখার জন্য ঘোষণা আসে। আমি তখন উত্তরাঞ্চল এর করতোয়া পত্রিকায় একটু আধটু লিখতাম, সেই সুবাদে লেখার ইচ্ছা হত। নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা লিখেও ফেললাম, পাঠিয়ে দিলাম। কখনো -ই ভাবিনি প্রকাশ হবে এত বড় পত্তিকায়। বিশ্বকাপ শুরুর আগেই প্রকাশ হয়েছিল। আমার লেখাটা তিন নাম্বারে ছিল, সেদিন কি যে খুশী হয়েছিলাম তা ভাবলে আজও মন শিউরে ওঠে। এ এক অন্যরকম ভাল লাগা।
আরও ভাল লিখুন, আপনার জন্য এই প্রত্যাশা। ধন্যবাদ।

১১ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:৪২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: সুন্দর অনুভূতি প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ। নিজের লেখা পত্রিকায় প্রকাশে আনন্দ আসলেই ব্যতিক্রম। যখন কলেজে পড়ি তখন সারা সপ্তাহ জুড়ে অপেক্ষা করতাম শুক্রবারে জন্য। সাহিত্য সাময়িকিতে কোন লেখা স্থান পেল কিনা সেটার জন্য অপেক্ষায় কাটতো সারা বছর। আমাদের কলেজের বাংলা স্যার প্রত্রিকায় কলাম লিখতেন মাঝে মাঝে। যেদিন উনার কলাম ছাপা হতো সেদিন দূর থেকে উনাকে দেখেই বোঝা যেত। কারন উনার হাতে ঐ পত্রিকার একটা কপি থাকতো ঐ দিন সারাদিন জুড়ে। যার সাতে দেখ দেখা হতো তাকে উনি দেখাতেন তার লেখা। প্রথম প্রথম স্যারকে দেখে মুচকি হাসতাম। পরে যখন আমিও ঐ আনন্দ পেতে শুরু করি তখন বুঝেছিলাম লেখা প্রকাশের আনন্দটা আসলে কি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.