নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\" অগুছালো চিন্তা ধারায় কিছু অনভীজ্ঞ লিখা।\"

মোজাহিদ আলী

খুব সাধারণ পরিবারে জন্ম আর সাধারণভাবে বেড়ে উঠার এক আত্মজীবনি আছে আমার। লিখতে পারব...? সন্দেহ হয় ! অভীজ্ঞতা ছাড়া লিখা অনভীপ্রেত। সাধারণ জীবনের অনভীজ্ঞ লিখাগুলি পাঠকেরা পড়বে কি না সন্দেহ আছে...... তারপরেও লিখি, নিজের আত্ম সন্তুষ্টির জন্য না হয় একটু আধটু লিখবার চেষ্টা করলাম.........।।

মোজাহিদ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোটা পদ্ধতি বনাম নোংরা পলিটিক্স

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৭



১) "তোমাদের বক্তব্য শুনে মনে হচ্ছে তোমরা বংগবন্ধুর আদর্শে উজ্জিবিত সৈনিক।"
২) "এক মাসের মধ্য তোমাদের দাবি যাচাই বাচাই করে বাস্তবায়ন করা হবে।"
------আন্দোলন কারীদের সাথে সচিবালয়ের বৈঠকে ওবায়দুল কাদের---
মাননীয় মন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরে সুন্দর সমাধানের পথে হাটছিলো ছাত্র সমাজ মেনেও নিয়ে আন্দোলন স্থগিত করেছে ।
.
কিন্তু বিকেলে এই
(পরিষ্কারভাবে বলতে চাই মুক্তিযুদ্ধ করেছি, মুক্তিযুদ্ধ চলছে, চলবে। এই রাজাকারের বাচ্চাদের অবশ্যই আমরা দেখে নিব।’ )
---কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী--
বক্তব্যের পরে বিশৃংখলা শুরু হয় উত্তপ্ত হয় ক্যাম্পাস।
আন্দোলন কমিটির যুগ্ন আহবায়ক মশিউর রাহমান বলেন "এতো অস্ত্র আর বহিরাগতের উপস্তিতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অতিতে দেখে নি"
.
আচ্ছা ভিসি'র বাসভবনে হামলা করার কারণ কি? এর উপকারীতা কি? এই হামলা সুস্পষ্ট ন্যায্য দাবি আদায়ের পথ মসৃণ করবে না প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে এইটুকু নিশ্চয় অনুধাবন করার ক্ষমতা তাদের আছে।
এরা মুখোশ পরে এসেছিলো এরা ছাত্র নয়, এরা বহিরাগত। এদের চিহ্নিত করতে হলে আগে বুঝতে হবে কারা কোটা পদ্ধতির বিরুদ্ধে? শান্তিপুর্ণ ছাত্র সমাজকে কারা ধাও্য়া পালটা ধাও্য়া করছে? কারা তাদের নিয়ে উলটা পালটা বক্তব্য দিচ্ছে?

মতিয়া চৌধুরী সংসদে বলেছেন "মুখোশ পরে কিসের আন্দোলন? আন্দোলনকারীরা ভিসির বাসভবনে কেন হামলা করেছে? তার মানে এই বহিরাগতদের সাথে আন্দোলনকারী সাধারণ ছাত্রদের গুলিয়ে ফেলার অপপ্রয়াশ!
যে যাই বলেন এই আন্দোলনকারি ছাত্র ছাত্রিরা মুখোশ পরতে পারে না এই ছবিগুলিই তার প্রমাণ.
এরা মুখোশ পরার মতো কাপুরুষ নয়! যারা রাইফেলের সামনে একাই আগাতে পারে
আর যাই হোক এরা যে মুখোশ পরবে না এই ছবিগুলিই তার প্রমান, সুতরাং এদের মুখোশধারীদের সাথে গুলিয়ে প্রপ্য ন্যায্য দাবিকে বাঞ্চাল করবেন না, বঞ্চিত করবেন না ন্যায্য অধীকার থেকে। এদের সাথে যে নোংরা পলিটিক্স হইছে এই ছবি দেখেন এই এমপি কার স্বার্থে আন্দোলনকারীদের অত্যাচার করছে?
সে এদেশের ৯৭% ছাত্র ও তাদের অবিভাবকদের কলিজায় আগাত করেছে।
বলছিলাম বংগবন্ধুর বৈষম্য মুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার দলে আজ বহিরাগতদের আনাগোনা, মতিয়া চৌধুরী শুধু একাই উস্কে দেয়ার অপচেষ্টা করে নি, যে ইনু ৭৫ এ ট্যাংকের উপর ঊঠে নেছেছিলেন তিনি বলেছেন " কোটা সংস্কার হবে না কারণ আন্দোলনকারীরা সবাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী"
ইকবাল সোবহান চৌধুরী যিনি কিনা গু-আযমদের এদেশে নাগরিকত্ত্ব দেয়ার জন্য দৌড়াদৌড়ী করেছিলেন তিনি টকসুতে বলেছে "এই আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোদ্ধে"
আর যে অর্থমন্ত্রির জন্য আপনার দল আজ এতো সমালোচিত তিনি বলছেন "এসব বাজেটের পরে দেখা যাবে।"
কোন স্বার্থে কার স্বার্থে এদেশের ৯৭% ছাত্র তাদের অভিভাবককে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে দাড় করাচ্ছে এরা? এরা আও্যামিলিগ কে জনবিচ্ছিন্ন একঘরি করতে চায়। মনে রাখবেন খন্দকার মুস্তাক কিন্তু জাতির জনকের খুব কাছের ছিলো।
আজ নয়তো কাল আপনার হস্তক্ষেপে এই দাবি পুরণ হবে কিন্তু এই হৃদয়বিধারক, মানবতা বিবর্জিত, ছবিগুলি তো হারাবে না, মানুষের অন্তরে যুগ যুগ দাগ কাটবে আওয়ামিলীগ সরকারের শাসন আমলে কোটা পদ্ধতির সং স্কারের জন্য এভাবে নিপিড়িত হয়েছিলো ছাত্র সমাজ।
মানুষের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হবে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাবে এইগুলি আওয়ামি দুঃশাসনের ইতিহাস,
, আমরা আজো যেভাবে ৫২, ৭২, ৭৫, ২১ আগষ্ট, এর ছবি দেখি।

একজন ছাত্রের পরিচয় শুধু ছাত্র হোক, তাকে করুণার আর দয়ার পাত্র করে উপহাস না। জন্মগতকারণে কেউ কোন অধীকারের ভাগিদার হয় না, সে মুক্তিযুদ্ধার ঘরে জন্মে পূণ্য করেছে আর আমি সাধারণের ঘরে জন্মে পাপ করেছি এমন হয়??? এই জন্মে আমার বা তার কোন হাত ছিলোনা। প্লিজ বৈষম্য থেকে সরে আসুন।

যেখানেই বন্যা বাণ মানুষ দুর্দশাগ্রস্থ সেখানেই মাদার অফ হিউম্যানিটি ছুটে যাচ্ছেন রোহিংগাদের কেউ ঠাঁই দেয়নি উনি দিয়েছেন। দেশের অর্থনৈথিক মুক্তি, জীবনমানের উন্নয়ন, প্রবৃদ্ধি, কর্মক্ষেত্র, যোগাযোগ ব্যবস্থা, ডিজিটাল বাংলাদেশ রুপায়নে কাজ করে যাচ্ছেন একনিষ্টভাবে, তাঁর এই নিরলস পরিশ্রম আর বুদ্ধিমত্তা দিয়ে স্থান করে নিয়েছেন বিশ্বের প্রথম সারির কয়েকজন নেতার কাতারে।
কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে উত্তাল ছিলো পুরো দেশের সাধারণ ছাত্র সমাজ, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী বুঝতে পেরেছেন তাদের দাবির মুল্যায়ন করা প্রয়োজন।
যখন সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিলো সেখানে মতিয়া চৌধুরির এমন বক্তব্য জাতিকে খুব হতাশ করেছে। মাত্র ৩% মানুষ মুক্তিযুদ্ধ কোটার আওতায় সেখানে ৯৭% মানুষকে রাজাকার বলার উদ্ধেশ্য কি? এরা কোনদিন আওয়ামিলীগের ভালো চায়নি। জাতির জনকের বিরুদ্ধে কাজ করে গেছে আজিবন। ৭৫ প্রেক্ষাপট জাতি ভুলে নাই। জাতির জনকের চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাজানোর কথা বলেছিলেন এই মতিয়া চৌধুরী। আজ হয়তো নীতি বদলেছেন কিন্তু আপনার চেহারা বদলে নি।
আপনি এমন বক্তব্য দিয়ে আন্দোলন কারিদের উস্কে দিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলে মজা নিতে চাইছেন?
আপনি পুরো ছাত্র সমাজ (দেশের ৯৭%) কে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির শ্রেষ্ট সন্তান মুক্তিযুদ্ধাদের বিরুদ্ধে দাড় করে মুক্তিযুদ্ধাদের
অসম্মান করাতে চাইছেন?
এরা তো কেউ মুক্তিযুদ্ধার বিরোদ্ধে বলে নি এরা জয় বাংলা স্লোগান দিয়েছে বংগবন্ধুর ছবি বুকে ধারণ করেছে....
.
মতিয়া চৌধুরির এই নোংরা বক্তব্যের প্রতিবাদ করছি। দেশের ৯৭% মানুষ রাজাকার হলে তুমি কোন মুক্তিযুদ্ধার মেয়ে?
তোমার এই ঘৃণ্য বক্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহার করে জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত..... ###

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ১৯৮৬-৮৭ সালের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রণীত তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ১ লক্ষ ২ হাজার ৪৫৮ জন। ১৯৯৭-২০০১ সালে সংখ্যাটি বেড়ে দাঁড়ায় ১ লক্ষ ৮৬ হাজার ৭৯০ জন! ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত আরেকদফা তা বেড়ে দাঁড়ায় ২ লক্ষ ১০ হাজার ৪৮১ জনে!! বিগত দশ-বারো বছরে সংখ্যটি যে আরো বেড়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই!!!

এই হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার বেহাল দশা।

হিসাব করলে দেখা যায় দেশের মাত্র.......... ০.১১% ভাগ (শুণ্য দশমিক এগার) !!! ......... (মোট জনসংখ্যার ১% এর নয়ভাগের এক ভাগ...........!!!! সত্যি বিষ্ময়কর) মানুষের জন্য সরকারি চাকরিতে ৩০% কোটা সংরক্ষিত!!!!!

এটা কোন যুক্তি বলে কোন লেভেলের বিশেষজ্ঞরা করেছেন জানি না। যারা করেছেন তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা উচিৎ।

চরম বৈষম্যমূলক এ কোটা প্রথা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী বলে আমি মনে করি। মুক্তিযোদ্ধারা একাত্তরে তাঁদের সন্তান ও নাতিপুতিদের অধিকার আদায়ের জন্য যুদ্ধ করেননি। তাদের সংগ্রাম আর আত্মত্যাগ ছিল সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির জন্য, পাকিস্তানীদের বৈষম্যমূলক আচরণের বিরুদ্ধে। সরকারি চাকরিতে বাঙালিদের সম অধিকার নিশ্চিত করার জন্য।

কোটা পদ্ধতির সুবিধা নিয়ে ভূয়া মুক্তিযোদ্ধারা জাতির মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাচ্ছে। সরকার প্রতিমাসে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারকে যে সম্মানী দেন তার একটি বড় অংশ ভূয়াদের পেটে যায়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪১

মোজাহিদ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আপ্নাকে এইবার চিন্তা করেন কোটা ব্যবস্থার যৌক্তিকথা

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

শাহিন বিন রফিক বলেছেন: খুবই মূল্যবান কিছু কথা আপনি বলেছেন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

মোজাহিদ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে একদম বাস্তবতা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন কোনো রাজনৈতিক বেড়াজালে বন্দি না হয়ে খুবদ্রুত সুষ্ঠ সমাধান হোক সেটাই কামনা করি।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

মোজাহিদ আলী বলেছেন: দুর্ভাগ্য আমাদের

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪১

কাউয়ার জাত বলেছেন: সহমত জানিয়ে গেলাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

মোজাহিদ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

মোজাহিদ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: মতিয়া চৌধুরি এবং অর্থমন্ত্রীকে সাধুবাদ জানাই। তারা মুখ ফস্কে প্রলাপ না বকলে, এই আন্দোলন মুখ থুবরে পড়ে যেত। যোগাযোগ মন্ত্রী ছাত্রদের হাতে মুলা ধরিয়ে এই ইস্যূর সমাপ্তি প্রায় করেই ফেলেছিল।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

মোজাহিদ আলী বলেছেন: যার যেমন দেখা , ধন্যবাদ

৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১১

তাওহিদ হিমু বলেছেন: আপনার দ্বিতীয় ছবিটি (মুখোশ পরা মানুষের) ভারতের ছবি। পশ্চিমবঙ্গের।

৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৫

পলাশবাবা বলেছেন: আচ্ছা ক্যাম্পাস তো ছাত্রলীগের দখলে। এখন তথাকথিত 'বহিরাগত'রা ক্যাম্পাসে ঢুকে যে এত 'গোলযোগ' ( মেয়ের শাড়ী টানাটানি বা ভিসির বাসায় আক্রমণ ইত্যাদি) করে, এতে ছাত্রলীগের ইমেজ তো ফর্দাফাঁই হচ্ছে। নাকি ঈডা বর্তমান ছাত্রলীগ সভাপতি বিরুদ্ধে বিএনপি -শিবিরের চক্রান্ত। চক্রান্তকারী খালেদা জিয়াকে ভিসির বাসায় আক্রমনের জন্য গ্রেফতার দেখানো হোক। : =p~

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৬

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে আপনি একজন বর্তমান প্রজন্মের রাজাকার। আপনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পরা এখন আমাদের নৈতিক দায়িত্ব হয়ে গেছে। আপনাদের হাত থেকে দেশকে কলঙ্কমুক্ত করতে হবে। সোনার বাংলায় কোন আন্দোলনকারীর ঠাই নাই। /:)

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৮

তানভির জুমার বলেছেন: আপনার দ্বিতীয় ছবিটি (মুখোশ পরা মানুষের) টা সম্পূর্ণ ফেইক ছবি। কিছু আওয়ামিলীগের নেতারা এই ছবি ফেইছবুকে ছড়িয়েছে।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: সুফিয়া কামাল হলের বোটানি ডিপার্টমেন্টের(৪র্থ)মুর্শিদা আপুর পায়ের রগ কেটে দেয়া হয়েছে।

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ঘটনা অন‍্য দিকে নেওয়ার জন‍্য ই ভিসির বাসভবনে হামলা ঘটানো হয় । সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের ফাসানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে আরকি।
৫৬% কোটা এ কেমন অদ্ভুত সিস্টেম ! আর অদ্ভুত দেশ । ওরা তো অন‍্যায় কিছু আবদার করেনি ।
মতিয়াদের মতো মূর্খ মানবীদের দূরে রাখা উচিত । সরকার যেখানে সমাধান চাচ্ছেন সেখানে ওনি অযথা অশান্তি বাড়ালেন ।
রাতের বেলা মেয়েদের উপর হামলা, আন্দোলন কিন্তু এখন আরোও বিরাট আকার ধারন করবে , সরকারের চামচারা বেশি বুঝতে চেয়ে আরোও অশান্তি বাড়াচ্ছে ।
আমাদের ঝ উচিত এখন আন্দোলনে যোগ দেয়া । দেখা যাক আজ কি হয় ।
সরকারের সতর্কতার সাথে চামচাদের নিয়ন্ত্রণ করে সমস্যা সমাধান করা উচিত।
ভালো একটা পোষ্ট দিয়েছেন ।
কোটা রাখতে ইচ্ছে হলে রাখুক তবে অবশ্যই অনেক কম পরিমাণ হ ওয়া উচিত । বঞ্চিত এলাকায় উপজাতি এগুলো রাখা ঠিক মনে হয় । আর সঠিক মুক্তিযোদ্ধা রা সুযোগ পেলে এতো কথা উঠতো না । অধিকাংশ সুযোগের অপব‍্যবহার করছে ।
আমার দেখা বিসিএস ক‍্যাডার রা অনেক এ অনেক বছর পরিশ্রম আর ধৈর্যের পরে ক‍্যাডার হয়েছেন । যারা বিসিএস দিতে ভয় পান তারাই তাদের নিয়ে বাড়তি কথা বলেন ।
এবার কোটা সমস্যা সমাধান না হলে ভবিষ্যতে হবে কিনা সন্দিহান ‌ । এখনই উপযুক্ত সময় ।
দুঃখিত অনেক বড় মন্তব্য করে ফেললাম ।
কিছুদিন ধরে ফেসবুক আর ব্লগ কোটা নিয়ে খুব গরম অবস্থা বিরাজ করছে ।
কাল রাতে হামলার পর সবার উত্তেজনা দেখে ভয় এ কাজ করছে ।
আন্দোলন সুষ্ঠু হোক । সঠিক সমাধান হোক এটাই কাম‍্য ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.