নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খেলনা!
কাবুলে যু্দ্ধাহতদের জন্য তৈরি একটা নকল হাত নিয়ে খেলছে দুই কিশোরী৷
ছবিই বলে হাজার কথা
১৬ বছর বয়স থেকে ছবি তুলছেন মাজিদ৷ মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের কারণে মানবিক বিপর্যয়ের দিকেই তাঁর সমস্ত মনযোগ৷ জার্মানির ডেয়ার স্পিগেল, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক টাইমসের মতো ম্যাগাজিন এবং আন্তর্জাতিক পত্রিকায় ছাপা হয় তাঁর তোলা ছবি৷
এ ছবিটি যুদ্ধের কারণে হাত হারানো এক আফগান শিশুর৷
আফগানিস্তানের খুব বড় এক সমস্যা মাদক৷ বলা হয়ে থাকে বিশ্বের শতকরা ৯০ ভাগ মাদকদ্রব্যই নাকি উৎপন্ন হয় আফগানিস্তানে৷ বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আফিম হয় দেশটিতে৷ দেশের অনেক নাগরিক আফিমসেবী৷ জাতিসংঘের দেয়া তথ্য অনুযায়ী আফগানিস্তানের অন্তত তিন লক্ষ শিশু নিয়মিত আফিম সেবন করে৷
কাবুলের এক অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণ শুরুর আগে ক্যাডেটদের রোল কল চলছে৷ জার্মান সেনাবাহিনী ‘বুন্ডেসভেয়ার’ আফগান নিরাপত্তাকর্মীদের অনেক আগে থেকেই প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে৷ প্রশিক্ষণের লক্ষ্য, আফগান সেনাবাহিনী এবং পুলিশকে দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় আত্মনির্ভরশীল করে তোলা৷ এ বছরই আফগানিস্তান থেকে নিজেদের সেনা সদস্যদের প্রত্যাহার করে নেবে জার্মানি৷
স্কুলে লেখাপড়া করতে যাওয়ার সুযোগ শিশুদের কমই মেলে৷ স্কুলে গেলে নগণ্য কারণেও হতে হয় শিক্ষকের কঠোর শাসনের শিকার৷ তা সহ্য করেও পুরো সময় থাকা হয়না, পরিবারের জন্য টাকা রোজগার করতে আগেভাগেই স্কুল থেকে বেরিয়ে পড়তে হয় তাদের৷ আফগানিস্তানে শিক্ষার হার খুবই কম৷ ২০১১ সালে জার্মান সরকারের উদ্যোগে একটি তথ্যবিবরণী প্রকাশ করা হয়েছিল৷ তখন আফগানিস্তানের শতকরা ৭২ ভাগ পুরুষ আর ৯৩ ভাগ নারীই ছিল নিরক্ষর৷
আফগান নারীরা পুতুল বানাতে শেখার ক্লাসে৷ মালয়েশিয়ার একটি বেসরকারি সংস্থার অর্থায়নে এখানে পুতুল বানাতে শেখানো হয় তাঁদের৷ আফগান নারীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার জন্যই এ উদ্যোগ৷
২০১১ সালে ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করার পরই আফগানিস্তানে হামলা চালায় তালেবান৷ প্রতিশোধমূলক সে হামলায় প্রাণ যায় চারজনের, আহত হয়েছিলেন ৩৬ জন৷ ছবিতে দুজন আহতকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে দেখা যাচ্ছে৷
হাড়ভাঙ্গা খাটুনি শেষে একটু বিশ্রাম৷ আফগানিস্তানে শরীর চর্চা খুব জনপ্রিয়৷
গত ৩০টি বছর ভীষণ প্রভাব ফেলেছে আফগানদের জীবনে৷ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই দেখা যায় যুদ্ধের প্রভাব৷
কান্দাহারের মাদ্রাসায় অধ্যয়নরত শিশুরা৷
কুকুরের লড়াইও আফগানিস্তানে খুব জনপ্রিয়৷ কুকুরদের এমনভাবে লড়াই করতে শেখানো হয় যাতে তারা প্রতিপক্ষকে একেবারে মেরে ফেলে৷ কুকুরের জীবনেও যুদ্ধের প্রভাব!
তথ্যসূত্রঃ
Click This Link
http://majidsaeedi.com/
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:২২
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: পোষ্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
++
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: ৮০ থেকে ৯০ রাশিয়া
৯০ থেকে ২০০০ নিজেরা
এরপর ২০১৪ : আমেরিকা ....
কতদিন চলবে ?
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
বাকপ্রবাস বলেছেন: হালাল দেশে হারাম চাষ আফিম
তেলের অভাবে নিভু নিভু পিদিম
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: হালাল দেশে হারাম চাষ আফিম
তেলের অভাবে নিভু নিভু পিদিম
৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ছবি আসলেই কথা বলে।
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
মুনযুর-ই-মুর্শিদ বলেছেন: ছবি কখনও কখন ও জীবনকে চেনায়।
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১৮
একলা ফড়িং বলেছেন:
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২৩
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: দারুন একটি পোস্ট। শুভকামনা।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১১
মুনযুর-ই-মুর্শিদ বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার জন্যও শুভ কামনা রইল।
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:১৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আফগানিস্তানে পাহাড়ের উপত্যকায় নাকি প্রচুর পপি চাষ হয়, যা দিয়ে হেরোইন তৈরি করা হয়।
ছবি এবং ছবির সাথে জুড়ে দেয়া তথ্যগুলোই বলে দেয় যে, আফগানরা প্রতি নিয়ত যুদ্ধ করে জীবন অতিবাহিত করছে। শোষণ, মৌলবাদ, নেশা আর যুদ্ধ সব মিলিয়ে এক বৈরি পরিবেশেই আফগানদের বেড়ে উঠা। অনেক ভালো লাগলো আপনার পোস্ট।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০১
মুনযুর-ই-মুর্শিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।যুদ্ধ নয় শান্তি চাই।
১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:২৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: পৃথিবীর সব দেশের মানুষ শান্তিতে থাকুক। হানাহানি যুদ্ধ বন্ধ হোক...
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১০
মুনযুর-ই-মুর্শিদ বলেছেন: একমত।যুদ্ধ নয় শান্তি চাই।
১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
কাজী মাসুক বলেছেন: সম্রাজ্যবাদীদের বলির পাঠা
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
পথহারা নাবিক বলেছেন: অসাধারণ!!