নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুশফিক এর বাংলা ব্লগ

মেঘনা পাড়ের ছেলে

জনারণ্যে নির্জনতায় আক্রান্ত

মেঘনা পাড়ের ছেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবাহ ব্যাবস্থার উদ্ভব ঘটিয়েছিলো মেয়েরা, আবার এ ব্যবস্থা থেকে উত্তরণের মূলেও মেয়েরাই

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৭



বিবাহ ব্যাবস্থার উদ্ভব ঘটিয়েছিলো মেয়েরা, আবার এ ব্যবস্থা থেকে উত্তরণের মূলেও মেয়েরাই। আর্থিক সক্ষমতা অর্জন এই ব্যাপারটাকে ত্বরান্বিত করছে।

অনেকেরই একথাগুলি মেনে নিতে কষ্ট হবে, আবার অনেকেই একথাগুলির কারনে তেড়েও আসতে পারেন, কিন্তু তাতে সত্যিতো পাল্টে যাবে না। লিবারেল ও বিজ্ঞানমনষ্ক মাত্রই সমাজবিজ্ঞানের এই ধারনার/সিদ্ধান্তের সাথে একমত হবেন। একটা সুবিশাল পোস্টের অবতারনা হতে পারে এটি। নিজস্ব ও গবেষণাজাত অনেক অনুসিদ্ধান্ত আছে বিষয়টি নিয়ে। তবে আগ্রহী ব্লগারদের মতামত আহবান করছি। পক্ষে বিপক্ষে যেকোন মতামত সাদরে গ্রহণীয়।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



নিশ্চয় এক সময় বিবাহ ছিলো না; সমাজ একটা স্তরে পোঁছার পর, বিয়ের শুরু হয়েছে; মেয়েরা বিবাহে আগ্রহী; কিন্তু বিশ্বের অর্থনীতি, সমাজ এমন জায়গায় এসেছে যে, অনেকে বিয়ে করতে চাচ্ছেন, কিংবা বিয়ে করতে পারছেন না; এটা মেয়েদের উপরও প্রভাব ফেলছে।

মেয়েদের উপর প্রকৃতির একটা দায়িত্ব আছে, যা পুরুষের উপর নেই; ফলে, শিক্ষিত মেয়েরাই শুধু নিজেদের সম্পর্কে বলতে পারবেন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৬

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: অফিস, সমাজ ও ব্যাক্তিজীবন অবজার্ভ করে আমারতো মনে হচ্ছে, বর্তমান বৈশ্বিক আর্থিক ব্যাবস্থা ও মেয়েদের ক্রমাগত আর্থিক ও মানষিক সক্ষমতা বিয়ে ব্যাবস্থাকে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে.............। প্রকৃতি প্রদত্ত দায়িত্ব মেয়েরা এড়িয়ে যেতে পারবে না ঠিকই, কিন্তু মনুষ্যসৃষ্ট ব্যাবস্থাকে এভয়েড করতে তো ঠিকই পারবে...............। যদিও ব্যক্তিগতভাবে আমিও বিয়ে সিস্টেমের ঘোর পক্ষে। তবে ব্যাক্তি আমার চাওয়াটা নিশ্চই সমাজ ও মানবসভ্যতা পরিবর্তনে কোন প্রভাব রাখে না............

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: প্রস্তাবনা অস্পষ্ট

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ক্যানো ভাই অস্পষ্ট ? শুধু হেডলাইনটা পড়লে প্রস্তাবনাটা বোঝা যায়। আমি লাইনটার পক্ষে বা বিপক্ষে মতামত দিতে পারি, যুক্তি সহকারে................

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিবাহ ব্যাবস্থার উদ্ভব ঘটিয়েছিলো মেয়েরা, আবার এ ব্যবস্থা থেকে উত্তরণের মূলেও মেয়েরাই। আর্থিক সক্ষমতা অর্জন এই ব্যাপারটাকে ত্বরান্বিত করছে।

মানে কী? মেয়েরা এখন বিয়ে করতে চাইছে না? এই ব্যবস্থাটাকে তারা আর পছন্দ করছে না?
অর্থ যদি এরকম হয়, তাহলে আমি সবিনয়ে আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আমি আপনার মতকেও সবিনয়ে গ্রহণ করছি। তবে বাস্তবতা বড়ই হতাশাজনক। আপনাকে একটা মজার তথ্য দেই-

মেক্সিকোর রাজধানীতে বিবাহের অনুপাতের কাছাকাছি বিবাহ বিচ্ছেদ এর সংখ্যা বেড়ে যাওয়াতে সেখানকার মেয়র কয়েক বছর আগে প্রতিটা বিয়ে রেজিষ্ট্রেশন পরবর্তী ৫ বছর এর জন্য কার্যকর করেন। কোন দম্পতি যদি ৫ বছর পর বিয়ে রিনিউ না করেন তাহলে তা অটোমেটিকালি বাতিল বলে গন্য হবে। বিয়ের চাইতে ডিভোর্স অনেক বেশী অাইনিভাবে জটিলতাপুর্ন ও সময়সাপেক্ষ হওয়ায় এই ব্যাবস্থা। আপনি হয়তো বলবেন মেক্সিকো আর আমাদের দেশ এক না। আমি বলবো ঢাকার কাজী অফিসগুলোতে একটু খবর নিন, চমকে উঠবেন।

যদিও ব্যক্তিগতভাবে আমিও বিয়ে সিস্টেমের ঘোর পক্ষে। তবে ব্যাক্তি আমার চাওয়াটা নিশ্চই সমাজ ও মানবসভ্যতা পরিবর্তনে কোন প্রভাব রাখে না............

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

কালীদাস বলেছেন: আপনি কি বিয়ে জিনিষটাকে খারাপ চোখে দেখেন? বা বিতর্কিত মনে করেন?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: প্রশ্নই আসে না। ব্যাক্তি আমি ঘোরতরভাবে বিয়ের পক্ষে।

খারাপ বা ভালোর কি কোন ইউনিভার্সেল সংজ্ঞা আছে ভাই ? স্থান কাল পাত্রে এই বিষয়গুলো কতোটা আপেক্ষিক তা আপনার অবশ্যই জানা................

আপনার আরও বিস্তারিত কমেন্ট আশা করছি ..........

ভালো থাকবেন নিরন্তর...........

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৯

আখেনাটেন বলেছেন: বিয়েটা একটা সামাজিক রীতিনীতি। সমাজের উন্নতির সাথে সাথে সভ্যতার পত্তন ঘটেছে। বিয়ে ব্যবস্থা একেক সমাজ একেকভাবে চালু করেছে। যুগ যুগ ধরে এর বাইরের লোকও কম না। তারা এর ধারে কাছেও যান নি। এটা অতীতেও ছিল, বর্তমানেও অাছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। হ্য়ত কম-বেশি হবে সময়ের সাথে। তবে একেবারে উঠে যাবে মেয়েদের কারণেই এমনটা ঘটার সম্ভাবনা নিয়ে গবেষণা করে সময় অপচয় করে লাভ নেই।

আজ থেকে পাঁচশ, হাজার বছর অাগেও বিয়ে বহির্ভূত লোক সমাজে হাজারে হাজারে ছিল এখনও আছে আর ভবিষ্যতে...।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৭

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: কমেন্টটি অনেক গুছালো ও ছাঁচাছোলা। এক দু বছরে একটা রীতি উঠে যাবে বা পত্তন হবে এটা কেউ বলছে না। তবে এসমস্ত পরিবর্তনে অনেকগুলি অনুঘটক কাজ করে, তাই বলার চেষ্টা অারকি। আশেপাশের অনেকগুলি ঘটনা এই টিনি পোস্ট দেওয়াতে আগ্রহী করেছে, বাকীরা কি ভাবছে তা জানার জন্যই এই পোষ্ট।

ভাল থাকবেন নিরন্তর...........

৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

সৈয়দ আবুল ফারাহ্‌ বলেছেন: মেয়েদের আর্থিক অবস্থার সাথে বিয়েতে তাদের মতামত প্রাসঙ্গিক। যদি ছেলেদের বর্তমান অবস্থা যদি স্থির থাকে এবং মেয়েরা ভাল অবস্থায় যায় তাহলে মেয়েরা সন্তান ধারণের দায়িত্ব না নিতে চাইতে পারে। ছেলেদের বা মেয়েদের কি উত্তরাধিকার দরকার হবে ? সম্পদের বর্তমান ধারা কি পাল্টে যাবে ?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০০

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: মানবসভ্যতার ইতিহাসে এতটা জটিল মানবিক সমস্যায় মানুষ আগে কখনও পড়েনি। আমার কাছেতো মনে হয়, একসময় সন্তান জন্ম দেয়াটা রাষ্ট্র বাধ্য হবে নিয়ে নিতে। আমার ওপেন মতামত অনেকেই সহ্য করতে পারবে না এই কম্যুনিটি ফ্ল্যাটফর্মে। ফার্স্টওয়ার্ল্ডে সন্তান জন্ম দেয়াটাই শুধু মায়ের কাজ, তাকে মানুষ করাটা রাষ্ট্রের ঘাড়ে। পরিবারকেন্দ্রিক বিষয়টি এখন রাষ্ট্রের বিষয়। আমাদের মত থার্ডওয়ার্ল্ডের অনেকেই এই বিষয়টা ধরতে পারার মত অবস্থায় নেই।

উত্তরাধিকার বিষয়টা নিয়ে চাইনিজ সমাজ জটিল অবস্থায় অলরেডি পড়ে গেছে তাদের একসন্তান নীতির কারনে। ফলশ্রুতিতে রাষ্ট্র সম্পত্তির নয়িন্ত্রন নিতে বাধ্য হচ্ছে। ........................

৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১১

সৈয়দ আবুল ফারাহ্‌ বলেছেন: তাহলে ব্যক্তিগত সম্পদের মালিকানায় পরিবর্তন আসবে। সন্তান গ্রহণ যদি রাষ্ট্রের হাতে যায় তাহলে তো বিয়ের দরকার নাই।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৪

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: মানতে কষ্ট হলেও আসলেই ব্যাপারটা সেদিকেই যাচ্ছে.............আমরা তা না দেখতে পেলেও আমাদের পরের এক দু জেনারেশনেই তা প্রকটাকার ধারন করার কথা............। বেশী আগে বলা হয়ে যাচ্ছে, মানুষকে তার পরের প্রজন্মের জন্য ল্যাবরেটরির দারস্থ হতে হবে মনে হয়..................

এই বিষয়ে ইউভাল নোয়া হারারী লিখিত একটি বই এর কথা মনে পড়ছে। আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব ম্যানকাইন্ড

৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার চমৎকার প্রতিমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

তবে আমার ধারনা, বিয়ে ব্যবস্থা মানব সভ্যতার শেষ দিন পর্যন্ত টিকে থাকবে। এই ব্যবস্থাটা ইতিমধ্যেই অনেক নড়বড়ে হয়ে গেছে। আগামীতে হয়তো আরও হবে। কিন্তু পুরোপুরি বিলুপ্ত হবে না। মানুষ কখনোই তার আদিম অবস্থায় ফিরে যাবে না।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: অবশ্যই মানব সভ্যতার সম সময় পর্যন্ত্য বিয়ে সিস্টেম অল্প হলেও থাকবে। ফার্স্টওয়ার্ল্ডে বিয় সিষ্টেম অলরেডি বড় একটা অংশের ভিতর নড়বড়ে হয়ে গ্যাছে। আমাদের উচ্চবিত্ত ও নিন্মবিত্তের মাঝেও যাচ্ছেতাই অবস্থা। খোলসটাই পড়ে রয়েছে মাত্র। মধ্যবিত্তই যা ভরসা। কিন্তু পুঁজিবাদি সিষ্টেম তাকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। অনেক বলার আছে, মোবাইল থেকে বলছি তাই সংক্ষিপ্তাকারে.....

৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

কালীদাস বলেছেন: আমার ডোমেইন ওয়েস্টার্ণ থেকে সেন্ট্রাল ইউরোপ এখন, পড়াশোনা শেষ করে দেশে পুরাপুরি ফিরতে আরও সময় লাগবে। পরিবার প্রথা অনেকটাই উঠে গেছে সময়ের সাথে সাথে। কয়দিন আগে এক ফ্রেন্ডের বিয়ের জন্য কিছু ট্রিক খাটালাম, মেয়েটা বিয়ের জন্য খুবই আগ্রহী কিন্তু তার বয় ফ্রেন্ড সাহস পায় না এরকম দায়িত্ব। দুজনেই সেটেল্ড বয়স এবং পারিপার্শ্বিকতার স্বাপেক্ষে। এটা আসলেই এক্সেপশনাল কেস ছিল। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখছি, ইউরোপে ছেলে মেয়ে কেউ বিয়ে করতে আগ্রহী না। ব্যাপারটা মেয়েদের এমপাওয়ারমেন্ট বা ফাইনানশিয়ালি সলভেন্ট হওয়ার জন্য না। ধর্মের দিকে আগ্রহ কমছে সবার, সেই সাথে ট্রাডিশনাল সামাজিক চিন্তাধারা।

আসলে বিয়ে জিনিষটা কবে কিভাবে পত্তন শুরু আমি জানিনা ভাল করে। আমি যতদূর জানি, বিয়ে ব্যাপারটা পুরাপুরি শুরু হয় ধর্মীয় নীতি থেকে, আই মিন কোরআন বা ক্রিশ্চিয়ানদের ক্ষেত্রে বাইবেল বা ইহুদিদের তওরাত থেকে। মেইন ধর্মগ্রন্হগুলোতে এর উল্লেখ আছে অনেক বছর ধরে, আবার চিন্তা করে দেখেন প্রথম মানব-মানবীর বিয়েটা কি আমাদের এখনকার ডেফিনিশনে সিম্পলি লিভ-টুগেদার ছিল না? আল্লাহপাক তাঁদের একজনকে আরেকজনের সৃষ্টি করেছিলেন, কিন্তু বিয়ে পড়ানোর যে রীতি পৃথিবীতে চলে আসছে অজানা অতীত থেকে, তার সাথে আমি মিল দেখি না। এনিওয়ে, না জানা জিনিষ নিয়ে বেশি কমেন্ট করা উচিত হবে না। এরপর আদম-হাওয়ার সন্তানেরা জোড়ার ক্রসগুলোতে বিয়ে করত, যেটা দুইটা জোড়ার মধ্যে কলিশনে পরবর্তীতে মানবসম্প্রদায়ের প্রথম খুনের কারণ হয়ে দাঁড়ায় :(

আবার আসি ইউরোপের প্রেক্ষাপটে। বিয়ে কমেছে, তবে সন্তান ধারণের ব্যাপারটা আমি ব্যাখ্যা করতে পারিনা। আমার পড়াশোনা স্ট্যাটিসটিক্স এবং ডেমোগ্রাফিতে (মেইন ইন্টারেস্ট মর্টালিটি ফোরকাস্টিং নিয়ে); ইউরোপের বিয়ের রেট অনেক কমে যাওয়ায় রিপ্রোডাকশনের অবস্হা কি জানার খুব আগ্রহ ছিল। দেখলাম রিপ্রোডাকশন কমার সাথে ট্রাডিশনাল বিয়ে কমার তেমন সম্পর্ক নেই, রিপ্রোডাকশন কমেছে মেইনলি ইকোনোমিকাল রিসেশনের জন্য। লিভ টুগেদার করছে, কিন্তু ইচ্ছা হলে সন্তানও নিচ্ছে। বাবা মায়ের পরিচয় লেখা সমস্যা না বাচ্চার জন্য, বাবা মায়ের সম্পর্ক হ্য়ত ট্রাডিশনাল ফ্যামিলি বন্ডে নেই।

তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে আপনার হাইপোথিসিস অনেকাংশে সত্যি। মেয়েদের এমপাওয়ারমেন্ট বাড়ায় মেয়েরা এখন মুখ বুজে স্বামীর অত্যাচার সহ্য করে না, ডিভোর্স অনেক বেড়েছে বিগত বছরগুলোতে। মতের মিল না হওয়ায় অসংখ্য ডিভোর্স ফাইল জমা পড়ছে কোর্টে।

অনেক বকবক করলাম। টু সাম আপ, আমার মনে হয় না মেয়েরা এককভাবে দায়ি, এটা সামাজিক প্রেক্ষাপটে ম্যাক্রো লেভেলের রিফ্লেশন ইনডিভিজুয়াল লেভেলে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: দারুন, দ্যাখেন না, ক্যামনে দারুন কমেন্ট আদায় করলাম। মেয়েরা এককভাবে দায়ি সেটা আমিও বলছিনা, তবে উইমেন এম্পাওয়ারমেন্ট বড় একটা নিয়ামক, সেটা ইষ্ট ওয়েষ্ট দুদিকেই। ওদেরটা কম চোখে পড়ছে কারন পশ্চিমে নারিশক্তি জাগরস অনেক আগেই ঘটেছে।

১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ভাই , আফনের আইডিটা মেঘনা পাড়ের মেয়ে হইলে ভালো হইতো ! আফনে কি কোহেকাফ নগরের বাসিন্দা ? নাইলে "বিবাহ ব্যাবস্থার উদ্ভব ঘটিয়েছিলো মেয়েরা" এই কথা জানলেন কেমতে ?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: মাইয়া হইলে কি একটু বেশি খাতির পাইতাম? ঠাকুরমার ঝুলি এখনও পড়েন ? এ্য মা, আপনি জানেন না বুঝি ? এক্টু পড়াশোনা কর্তে হবে যে তাইলে

১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

বিজন রয় বলেছেন: আপনি অন্যান্য লিংক, রেফারেন্স সহকারে বিস্তারিতভাবে পোস্ট করুন, সেটা পড়ে আমরা মতামত ব্যক্ত করি।

ধন্যবাদ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৫

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ভালো কথা। মাথায় থাকবে। পোষ্টেতো আসলে কিছু নেই। কমেন্টস পড়ুন , সেখানে অনেক তথ্য আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.