নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈজ্ঞানিক

কখগ

ডক্টর এক্স

ব্লগে লেখা প্রতিটি পোস্ট আমার নিজস্ব দৃষ্টিভংগী মাত্র।

ডক্টর এক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েদের আবেগীয় স্বিদ্ধান্তহীনতা আর তা সঠিকভাবে সামলাবার একটা মজার উপায়

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

পুরুষের সাথে নারীর কমিউনিকেশন গ্যাপ এর একটা বিরাট কারণ হলো তাদের ব্যবহার করা ভিন্ন ধরণের ভাষা। পুরুষশাসিত সমাজে যেখানে পুরুষ লজিক নির্ভর ভাষা ব্যবহার করে অভ্যস্ত সেখানে মেয়েদের বোঝার জন্য কিন্তু তাদের ব্যবহার করা আবেগীয় ভাষা ধরতে পারা অত্যন্ত কঠিন। আগের একটি লেখায় Click This Link বলেছি যে মেয়েরা আবেগ নির্ভর হওয়ায় তারা একটি আবেগ থেকে অন্যটিতে চলে যেতে পারে কোনরকম লজিকের আশ্রয় ছাড়াই আর পুরুষের কাছে এটা অত্যন্ত দুর্বোধ্য একটা ব্যপার। এ সময় লজিকের ওপর নির্ভর করে মেয়েদের এই মুডসুইং এর কারণ খুঁজতে গিয়ে নিজস্ব মানসিক স্থিতি হারিয়ে ফেলে তারা আর ফলাফল হয় উভয়ের জন্য খারাপ। আবার পুরুষশাসিত সমাজে মেয়েরা তাদের এই আবেগ লুকিয়ে রাখতে শিখেছে তাই তার ব্যবহার করা আবেগীয় ভাষাও পুরুষের জন্য হতে পারে বিভ্রান্তিকর। মজার ব্যপার এটাই যে পুরুষ পুরোপুরি লজিক নির্ভর হওয়ার কারণে মেয়েদের এই আবেগীয় ভাষা তার জন্য একইসাথে সম্মোহণী এবং বিভ্রান্তিমূলক। আর নারীর বলা কথার শাব্দিক অর্থের সাথে তার আবেগের সামঞ্জস্য না পেয়ে পুরুষ নিজেই আবেগের বশবর্তী হয়ে বিভিন্ন ধরণের আবেগ-নির্ভর কাজ করে ফেলতে পারে যা পরবর্তীতে সম্পর্কগুলোকে বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। আর আজকে এই বিষয়েই হাল্কা আলোচনা করা যাক। তবে তার আগে একটা কথা।



প্রথমেই আপনাকে বুঝতে হবে যে নারীর এই ভাষা ব্যবহার কোনভাবেই খারাপ কিছু নয়, বরং আধুনিক সমাজের শুরু থেকে নারীকে পুরুষ শাসন করে এসেছে এবং দমিয়ে রাখতে চেয়েছে- তাই এমন ভাষা মূলত আজকের পুরুষের প্রাপ্য। এটাকে মূলত হাজার বছরের পুরুষ শাসনের একটা ফলাফল বলা যায়।



পুরুষের চরিত্রের লিডারশীপ অ্যাবিলিটি যে মেয়েদের একটা চাহিদা সেটাও আমার লেখায় বিভিন্ন সময় উঠেছে। তাই মেয়েদের যে কোন আবেগীয় জটিলতা থেকে ঠান্ডা মাথায় যে পুরুষ হ্যান্ডেল করতে পারে মেয়েরা তাকে বিশেষভাবে পছন্দ করে।



যাই হোক, মেয়েদের এই বিশেষ ব্যবহারকৃত ভাষা বুঝতে পারাটা একটা বিশেষ ক্ষমতা, যেটা প্লেবয়দের মাঝে বিশেষভাবে দেখা যায়। আর এটা বুঝতে পারলে নিশ্চয়ই নারীকে বোঝবার দিকে এক ধাপ এগিয়ে যাবেন যে কেউ, এতে আমার কোন সন্দেহ নেই। আর অবচেতনে নারীর পুরুষকে পরীক্ষা করবার কথাও নিশ্চয়ই মনে আছে? Click This Link



সিদ্ধান্তহীনতা এমন একটা ব্যপার যেখানে নারী তার আবেগীয় ভাষার ব্যবহার করে পুরুষের এই লিডারশিপ গুণটি পরীক্ষা করবে। এটা এক ধরণের সিগনাল যেখানে সে আসলে তাকে পরিচালনা করবার ভার তার জীবনের পুরুষের কাছে ছেড়ে দিচ্ছে, যেটা পুরুষকে বুঝে নিতে হবে। এই সিচুয়েশন সাধারণত এমন কোন সময়ে তৈরি হতে পারে যখন তার জীবনের পুরুষটির নেতৃত্ব সম্বন্ধে তার কোন সন্দেহ মনের অজান্তেই দেখা দিয়েছে অথবা তার জীবনে নাটকীয়তার অভাব রয়েছে।



গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ – চলো না, আজকে বাইরে কোথাও খেয়ে আসি।

আপনি- শিউর, কোথায় যাবে ?

গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ- উমমম। জানিনা।

আপনি- হাউ এবাউট কেএফসি ?

গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ- নাহ, বেশি লোক/ দু-দিন আগেই অমুক বান্ধবীর সাথে গিয়েছি।

আপনি- ওকে। তাহলে চলো কোন চাইনিজ/ইটালিয়ান/অমুক থেকে খেয়ে আসি।

গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ- উমমমম {সিদ্ধান্থীনতা} নাহ, জাস্ট ২ সপ্তাহ আগেই চাইনিজ/ইটালিয়ান/অমুক এ গিয়েছিলাম, ওখানে একে/ওকে দেখেছিলাম যাতে আমার দিনটাই মাটি হয়ে গিয়েছিল। [ খেয়াল করবেন- তার আবেগের জন্য সে ঐ পার্টিকুলার জায়গাটির পরিবেশকে দোষারোপ করছে। ]

আপনি- ধৈর্য হারাতে শুরু করে – [ মেয়েরা যে আসলে কি চায় ভাবতে ভাবতে ] – জাস্ট বলোতো কোথায় যেতে চাও তুমি ?

গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ- [মুখ গোমরা করে ] তুমি যদি এরকমই করো তাহলে আর আমারও কোথাও যাবার ইচ্ছা নেই।



অদ্ভুত, তাই না। উপরোক্ত অবস্থায় যদি কোনভাবে নিজেকে উপলব্ধি করে থাকেন, তবে আপনি জানেন যে এখনই শুরু হবে নাটক, সেরকম কোন কারণ ছাড়াই। তর্কাতর্কি হবে, খারাপ মন্তব্য হবে একে অপরকে নিয়ে এবং পুরোনো ক্ষত খুলে যাবে, হিসাবের খাতার একদম প্রথম পাতা থেকে শুরু হবে। আর ভাগ্য বেশি খারাপ হলে, এরকম ছোট্ট একটা ব্যপার থেকেই অনেক বড় কোন অঘটন ঘটে যাওয়াটাও যে মোটেই অস্বাভাবিক নয়।



আসুন, আরেকবার ট্রাই করা যাক।



গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ – চলো না, আজকে বাইরে কোথাও খেয়ে আসি।

আপনি- শিউর, কোথায় যাবে ?

গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ- উমমম। জানিনা।

আপনি- হাউ এবাউট কেএফসি ?

গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ- নাহ, বেশি লোক/ দু-দিন আগেই অমুক বান্ধবীর সাথে গিয়েছি।

আপনি- ওকে। তাহলে চলো কোন চাইনিজ/ইটালিয়ান/অমুক থেকে খেয়ে আসি।

গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ- উমমমম {সিদ্ধান্থীনতা} নাহ, জাস্ট ২ সপ্তাহ আগেই চাইনিজ/ইটালিয়ান/অমুক এ গিয়েছিলাম, ওখানে একে/ওকে দেখেছিলাম যাতে আমার দিনটাই মাটি হয়ে গিয়েছিল।

আপনি- যাই হোক, আমার খিদে পেয়েছে এবং আমি পিৎজা খেতে চললাম। চাইলে আমার সাথে আসতে পারো নয়ত নাও আসতে পারো। আমি বের হচ্ছি। [ গাড়ির চাবি নিয়ে বের হয়ে পড়ুন]



এখন সবথেকে বড় ব্যপার হলো আপনার নিজের সিদ্ধান্তে অবশ্যই অটুট থাকা। তাহলে খুব সম্ভব একদম শেষ মুহুর্তে মেয়েটি আপনার সাথে যাওয়ার জন্য রওনা হবে। যদি তা না হয় তবে ব্লাফ করবেন না। বাইরে গিয়ে কোন ভাল রেস্টুরেন্ট থেকে তার পছন্দের পিৎজা নিয়ে আসুন। তাকে দেখে যদি দুঃখিত মনে হয় তবে আপনি একদম সঠিক ট্র্যাকে আছেন। একসাথে বসে এখন আপনারা খেতে পারেন। তবে কোনভাবে যদি মেয়েটি আপনাকে এবং সুস্বাদু পিৎজাটিকে অসম্মান করে তবে আর কোন ঝামেলা না করে নিজের দিকে মনোনিবেশ করুন, তাকে তার মত ছেড়ে দিন।



খুব সম্ভব একটু পর সে পিৎজার ব্যপারে জানতে চাইবে। বলুন আপনি খেয়ে ফেলেছেন অথবা কাজের ছেলেটিকে দিয়ে দিয়েছেন [ যে কোন কিছু হতে পারে ]। আপনাকে অবশ্যই সচেতনতার সাথে নিজস্ব সিদ্ধান্তে অটল থাকতে হবে এই সময়ে। হটাৎ করে সে খুব ক্ষুধার্ত অনুভব করলে তাকে বলুন কিছু তৈরি করে খেতে। আর নয়তবা আপনার পিৎজার ওপর একটি প্রাইজ ট্যাগ লাগান। একটি সুন্দর এবং জেনুইন সরির জন্য একটা মাশরুম পিস, সুন্দরী হাসির জন্য একটা বড় পিস। কল্পনাশক্তি ব্যবহার করুন। এই পর্যায়ে আপনি রাগান্বিত এবং আপনার রাগ ভাঙ্গাতে তাকে খাটতে দিন।



খুব বেশি কঠিন মনে হচ্ছে ? হুমমমম। তাহলে আসুন, আরেকটু অন্যভাবে চেষ্টা করা যাক।





গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ – চলো না, আজকে বাইরে কোথাও খেয়ে আসি।

আপনি- বাহ, সুন্দর আইডিয়া, লাইক দিলাম। স্টপ ওয়াচ চালু করছি, ২০ মিনিটের মধ্যে রেডি হবে। আজ কিন্তু তুমি ড্রাইভ করবে। [ মন দিয়ে তার নেতৃত্বগুণ খেয়াল করুন ]

গার্লফ্রেন্ড/ওয়াইফ- কৌতুহলী চোখে- কোথায় যাচ্ছি আমরা ?

আপনি – হাত ধরে নাচের ভঙ্গিতে মেয়েটিকে একবার ঘুড়িয়ে আর সাথে রহস্যে ভরা একটা হাসি যোগ করে – “গেলেই বুঝতে পারবে।” [ এই নাচটা আসলে আমার ব্লগের ট্রেডমার্ক সল্যুশন, একই কাজ বারবার করতে গেলে ধরা খেতে পারেন, তার থেকে এটাকে প্রতীকী ভাবে নিয়ে নিজের মত ইমপ্রোভাইস করতে শিখুন, সেটাও মেয়েদের কাছে আকর্ষনীয় একটা গুন ]



প্রথম উদাহরণের ব্যক্তির সাথে কেন এমনটা হলো ? কারণ সে বেশ বড় কয়েকটা ভুল করেছিল। প্রথমত সে তার গার্লফ্রেন্ড/স্ত্রীর ওপর নেতৃত্ব দিয়ে দ্বায়িত্ব নিতে অস্বিকৃতী জানায়। দ্বিতীয়ত, সে মেয়েটির আবেগকে লজিক দিয়ে বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করে। মেয়েটির কথার অর্থ ছিল যেখানে – “চলো, একটু মজা করি” এবং/অথবা “আমি ক্ষুদার্ত” সেখানে প্রথম ব্যক্তি মেয়েটির আবেগীয় অস্থিতিশীলতা নিয়ে ঝগড়া করা শুরু করে দেয়। আর লোকটি কেন তাকে বুঝেনা সেটা মেয়েটির আবেগকে আরো অস্থিতিশীল করে দেয়।



দ্বিতীয় উদাহরণে, যদিও লোকটি তার স্ত্রীকে সুন্দর/ ভালো ইমোশনগুলো দিতে ব্যর্থ হয়েছে [ যা সে চাচ্ছিলো ], কম সে কম সে যুক্তি ব্যবহার করে মেয়েটির আবেগকে দমাতে চেষ্টা করা থেকে বিরত থেকেছে যেটা এসব ক্ষেত্রে সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। আর মাঝে মাঝে এরকম রাগ-অভিমানও যে সম্পর্কে দরকার সেটাও মনে হয় কম-বেশি সবারই জানা আছে। তাছাড়া মেয়েটির নাটকীয়তার চাহিদাও Click This Link এতে পূর্ণ হয়েছে।



খেয়াল করলেই বুঝবেন যে এসব ক্ষেত্রে পুরুষটির কাছে থাকা দুটো অপশনই মেয়েটি আবেগের বশবর্তী হয়ে বাতিল করে দিচ্ছে, তাই পুরুষটি যুক্তি খাটানো মাত্র তাদের যোগাযোগ বা কমিউনিকেশন গ্যাপ সৃষ্টি হচ্ছে, আর ফলাফল হিসাবে কমিউনিকেশন সিস্টেমে তৈরি হচ্ছে বিপর্যয়। একজন পুরুষ যখনই সচেতন ভাবে বুঝতে শিখবে যে, “চলো না, আজকে বাইরে কোথাও খেয়ে আসি” এই কথাটির অর্থ হলো আসলে – ‘আমি বিষণ্ণ/ উদাস – আমাকে এন্টারটেইন করো’ তখনই এরকম পরিস্থিতিগুলো হয়ে ওঠে উপভোগ্য কারণ যে কোন সম্পর্কগুলোকে আরোও মজবুত করে তোলে একটা সুন্দর কমিউনিকেশন। একইসাথে তাকে বোঝার ক্ষমতা আর আপনার নিজের প্রতি আস্থা দেখে মেয়েটি আপনার প্রতি আরো মুগ্ধ হবে। আর ধীরে ধীরে এ ব্যপারগুলো যখন আপনি নিজের আয়ত্ত্বে নিয়ে আসবেন তখন মেয়েটি যখন বলবে - “চলো না, আজকে বাইরে কোথাও খেয়ে আসি”, আপনি শুনবেন – “লেটস প্লে” । আর কোথায় লেখা আছে যে খেলতে হলে আপনাকে প্লেবয় হতে হবে ?



https://www.facebook.com/DoctorXBD

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

বলাক০৪ বলেছেন: ;)

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

ডক্টর এক্স বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য বিশেষ কৃতজ্ঞতা।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

মামহাসান৪৬২ বলেছেন: সত্যিই দারুন। চালিয়ে যান।

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। চালিয়ে যাবার ইচ্ছা তো আছেই।

শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকবেন।

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

সাদাসিধা মানুষ বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: কৃতজ্ঞতা রইলো।

শুভ কামনা। ভালো থাকবেন।

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: Another master piece from Dr X B:-/

তুমি তো দেখছি দেশ এর ডিভোর্স ল -ইয়ার দের প্রফেশন পাল্টা তে বাধ্য করবা =p~

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: হাহা, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে মনিরা আপু। আসলেই, এত কাজ হবে বলছেন ? যাক, আপনার মন্তব্য নিশ্চয়ই ছেলেদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করবে।

আর ডিভোর্স ল -ইয়ার দের সাথে কোন চুক্তি করা যায় নাকি ভেবে দেখি।

অনেক অনেক শুভ কামনা আপু। ভাল থাকবেন।

৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: চমত্‍কার ! এরকম সাজেশন আরো কিছু দেন । ভবিষ্যতে কাজে লাগবে :-D

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। সাথে থাকেন। ইনশাল্লাহ আরো সাজেশন আসবে।

শুভ কামনা।

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

এক্স ফ্যাক্টর বলেছেন: vi meyer kase all tym valobashar patro hye thakbo ki kre ei bpr jante chay

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

ডক্টর এক্স বলেছেন: তাহলে ভাই, বেশ কষ্ট করা লাগবে আপনাকে। নিজের ব্যক্তিত্বের মন্দ দিকগুলো আইডেন্টিফাই করে ধীরে ধিরে সেগুলো ঠিক করতে হবে। আর এটা জীবনের সব ক্ষেত্রে আশীর্বাদ হয়ে আসবে। তবে আপাতত জেনে রাখুন যে, একইসাথে সাহসী এবং বুদ্ধিমান ব্যক্তিত্বের পুরুষকে মেয়েরা সবচাইতে বেশি ভালোবাসে।

এছাড়াও এই ব্লগের অন্যান্য লেখাগুলো পড়ে দেখতে পারেন। সবগুলো এই বিষয় নিয়েই লেখা। আশা করি কাজে লাগবে।

অনেক ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা। ভালো থাকবেন।

৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

রিমন রনবীর বলেছেন: শেষে কি হবে? ;)

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ।

নারীর সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে শেষ বলে কিছু নেই। নারী যেমন পুরুষকে একের পর এক পরীক্ষা করবে তেমন পুরুষেরও পরীক্ষা পাস করে যেতে হবে। বুঝাতে পারলাম কি ?

পরীক্ষার কথা লেখা আছে Click This Link

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

রবিউল ৮১ বলেছেন: এহ!! কইলো আর আমি খাইতে যামু!!!!পকেটে টাকা থাকতে হবে তো X(( X((

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: হাহাহা, কমিউনিকেশন টাই আসলে এখানে বড় কথা, টাকা বা দামী পিৎজা নয়। তার আবেগটা ধরতে পারলেই হবে।

তবে হ্যাঁ ভাই, পকেট যদি হয় একদম শুন্য, সে ক্ষেত্রে প্রেমে সফল হলেও পারিবারিক ভাবে সফল হওয়ার কোন ফর্মুলা এখন পর্যন্ত বের হয়নি। আর টাকা-পয়সা উপার্জন করতে পারাটাও আসলে একজন বুদ্ধিমান পুরুষের পরিচয় বলেই ধরে নেয় মেয়েরা। ছেলেরা অনেকেই ভাবে যে মেয়েরা টাকা-পয়াসা দেখে ছেলে পছন্দ করে যেটা আসলে ভুল - মেয়েরা সাহস আর বুদ্ধি দেখে ছেলেদের প্রেমে পড়ে। তবে কিছু এক্সেপশন থাকতেই পারে। এতে সবাইকে এক বলে ধরে নেয়া উচিৎ না।

ধন্যবাদ আপনাকে। আর অনেক অনেক শুভ কামনা। শীঘ্রই পকেট ভর্তি হোক, এই কামনাও রইলো। ভালো থাকবেন।

৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

দিশার বলেছেন: আপনি – হাত ধরে নাচের ভঙ্গিতে মেয়েটিকে একবার ঘুড়িয়ে আর সাথে রহস্যে ভরা একটা হাসি যোগ করে***

ভাই আপনার আগের পোস্ট য়ে একই সল্যুশন দিসেন! প্রতি বারএই কাজ করতে গেলে তো বউ এর দাবড়ানি খেতে হবে!

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: আরে ভাই, ঐটা হইলো আমার ট্রেডমার্ক সল্যুশন। প্রতীকী অর্থে ঐটা দিয়েই আমি বিভিন্ন রকমের পরিস্থিতি থেকে বাচবার উপায় দেখিয়ে যাবো। এক মাথা থেকে এর বেশি বের করাটাও একটু মূশকিল। আর বের হলেও সব দিয়ে দিলে তো ভাই নিজের জন্য কিছু রাখা হবেনা।

ইম্প্রোভাইস করেন, মেয়েরা ঐ গূনটিকেও খুব আকর্ষনীয় মনে করে থাকে। আর বঊ দাবড়ানি দিলে যদি ভাগসেন, তাইলে আপনি শেষ। নির্ভীক চিত্তে দাঁড়িয়ে যান সামনে। তারপর তাকে ফেস করুন। একবার যদি ভাগেন তাহলে সারাজীবন ঐ কাজ করতে হবে বলে রাখলাম।

১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

নীল বরফ বলেছেন: আহা! বড় ভালো লাগলো পড়ে।আপনাকে আমার নেক নজরে( অনুসারিত) নেয়া হলো।

ভালো থাকবেন। :) :)

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: হাহা, অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভবিষ্যতেও যেন নেক নজরেই থাকতে পারি সেই প্রচেষ্টা থাকবে।

কৃতজ্ঞতা এবং শুভ কামনা। ভালো থাকবেন সবসময়।

১১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২

টুকিঝা বলেছেন: “চলো না, আজকে বাইরে কোথাও খেয়ে আসি”, আপনি শুনবেন – “লেটস প্লে” আর কোথায় লেখা আছে যে খেলতে হলে আপনাকে
প্লেবয় হতে হবে ?


হাহাহা, এই লাইন গুলোর জন্য কত গুলো ভাল লাগা দেব তাই চিন্তা করছি!

দারুন।

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাললাগা তো ভাললাগাই। আর পাঠকের ভাল লাগাতেই লেখকের তৃপ্তি।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো।


১২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

টুকিঝা বলেছেন: নারীর সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে শেষ বলে কিছু নেই। নারী যেমন পুরুষকে একের পর এক পরীক্ষা করবে তেমন পুরুষেরও পরীক্ষা পাস করে যেতে হবে। বুঝাতে পারলাম কি ?

আমি যে একজন পুরুষ না এই ভেবে খুব আনন্দ হয় আপনার পোষ্ট গুলো পড়ার পর থেকে। ভাগ্যিস! নারী হয়ে পরীক্ষা নেয়ায় সমস্ত আনন্দ, পরীক্ষা দেয়ায় কোন আনন্দ নেই। 8-|

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩২

ডক্টর এক্স বলেছেন: নারীরা যখন বুঝে যে পুরুষের জন্যও জীবনটা একেবারে সহজ নয় তখন পুরুষেরাও নারীকে আরো সম্মান করতে শিখবে তার সততার জন্য। আবার একই কথা পুরুষের বেলায়ও খাটে।

আসলে একে অপরকে বুঝতে পারবার মধ্যে দিয়েই নারী-পুরুষের সম্পর্কের পূর্নতা আসে।

তবে পরীক্ষা যেহেতু পুরুষ দেয়, পুরস্কারের আনন্দ কিন্তু তার বেশি। নারীর ভালোবাসা অর্জন করাটা আসলে সোব পুরুষের জন্য অর্জনস্বরুপ।

অসংখ্য কৃতজ্ঞতা এবং শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকবেন সবসময়।

১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৩

স্বাধীন জামিল বলেছেন: সুন্দর

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

শুভ কামনা।

১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ++++++++++

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কুনোব্যাঙ এতগুলো প্লাসের জন্য।

কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা।

১৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৫

এক্স ফ্যাক্টর বলেছেন: vi aro lekha chay emon

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: নিশ্চয়ই, এই ব্লগে সবসময় ঘুরে ফিরে এমন লেখাই পাবেন আশা করি।

ধন্যবাদ আপনাকে এবং শুভ কামনা।

১৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৭

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। অনুসরনে রাখলাম আপনাকে। চালিয়ে যান।

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ইনশাল্লাহ, চালিয়ে যাবো।

শুভ কামনা রইলো।

১৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৮

রুদ্র মানব বলেছেন: অনেক সুন্দর ভাবে লিখেছেন । পোস্টে +++

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

ভালো থাকবেন সবসময়।

১৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: সাইকোলোজির এই জটিল ব্যাপারটা সহজ করে লেখার জন্য ধন্যবাদ

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: ওয়েলকাম, সাইকোলজি কে সহজ ভাবে তুলে ধরাটাই এই ব্লগের অন্যতম উদ্দেশ্য। পাঠকের কাজে লাগলেই তৃপ্তি পাই।

কৃতজ্ঞতা এবং শুভ কামনা জানবেন।

১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

বাংলাদেশী আইডল বলেছেন: :)

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যাংকস এ লট। ভালো থাকবেন সবসময়।

২০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১২

সু্মিত বলেছেন: পড়লাম। এবং পড়ে এটাই বুঝলাম যে আমি হলাম প্রথম ব্যাক্তি।

এরকম ঘটনা বহু বার হয়েছে। সমাধান দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। নেক্সট টাইম ট্রাই দিব।

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: বাহ, সাইকোলজিতে বলে যে, অর্ধেক কাজ তখনই হয়ে যায় যখন সমস্যা আইডেনটিফাই হইয়ে যায়। সে হিসাবে আপনার অর্ধেক সমস্যা কিন্তু শেষ।

প্রথম ব্যক্তি থেকে জলদিই দ্বিতীয় বা তৃতীত ব্যক্তি হতে সক্ষম হবেন এই কামনা রইলো। ট্রাই দিয়ে জানাবেন কেমন কাজ হলো।

অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

২১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

সৈয়দ মনজুর মোর্শেদ বলেছেন: অন্য ধরনের লেখা পেলাম ব্লগে। সামুর লাভ গুরু :)

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

ডক্টর এক্স বলেছেন: অন্য ধরণের লেখা বলতে পারেন। তবে মোটেই লাভ গুরু টাইপ কিছু হবার ইচ্ছা নেই। লাভ গুরু মেয়ে পটানো শেখায়, সেখানে আমার উদ্দেশ্য আসলে ছেলেদের ব্যক্তিত্বের ভুলগুলো তাদের ধরিয়ে দেয়া।

আমার ব্লগে স্বাগতম আপনাকে। আর অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন।

২২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: :(

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

ডক্টর এক্স বলেছেন: কেন ভাই, মন খারাপ কেন ?

২৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

না পারভীন বলেছেন: ১০ তম ভাললাগা ।

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: বিশেষ ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা রইলো ১০ তম ভাললাগাটির জন্য। পাঠকের ভাল লাগাতেই লেখকের পরিতৃপ্তি।

অনেক অনেক শুভ কামনা। ভালো থাকা হোক।

২৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

তোমোদাচি বলেছেন: আমার "নারী" আর দশটা নারীর মত নয়; একটু ভিন্ন ধরনের..., এসব কমন সুত্র তাঁর কাছে খাটাতে গেলে ধরা খাওয়ার সম্ভাবনা আছে... =p~

কেমনে যে তারে বুঝি !!! :( :(

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২২

ডক্টর এক্স বলেছেন: আসলে প্রতিটি পুরুষের কাছেই তার "নারী" ইউনিক এবং বাকী দশজন হতে আলাদা। তারপরেও সকল নারীই কম-বেশি একরকম যেমন নারীর কাছে সকল পুরুষ কম-বেশি এক।

সূত্র খাটানর দিকে ফোকাস না করে বরং তার কমিউনিকেশনের দিকে ফোকাস করাটাই কিন্তু লেখার মূল বিষয়। একবার নারীর আবেগটি ধরতে পারলে নিজের মত সুত্র অ্যাপ্লাই করা সম্ভব হবে আশা রাখি।

অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

২৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন: চরম ভালো লাগলো।+

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম অনেক। কাজে লাগলে আরো আনন্দ পাবো।

অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। শুভ কামনা রইলো।

২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: কখনও আপনার লেখা/ব্যাখ্যার সাথে ডিসএগ্রি করি , কখনও মজা পাই আর কখনও অবাক হই .....পোষ্টে প্লাস।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: এটা কোন কথা হলো ? প্লাসের জন্য আমি কৃতজ্ঞ তবে আরোও বেশি খুশি হবো যখন সমালোচনার জায়গাগুলোকে চিহ্নিত করবেন তখন। এতে যেমন তর্কাতর্কির মাধ্যমে সত্য উন্মোচিত হবার সম্ভাবনা বাড়বে তেমন লেখক হিসাবে পাঠকের সাথে আরোও গভীরভাবে যোগাযোগের পথও আমার জন্য উন্মুক্ত হবে। আশা করবো ভবিষ্যতে অবশ্যই সমালোচনা করতে ভুলবেন না লেখার।

অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। আর রইলো শুভ কামনা।

২৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

ইয়ার শরীফ বলেছেন: তৃপ্তি পেলাম একইসাথে জ্ঞানের মাত্রা বাড়ালাম।
সহজ করে মনোবিজ্ঞান কে তুলে ধরার যে কঠিন কাজ আপনি করে যাচ্ছেন তার জন্য আপনার এই গুণমুগ্ধ পাঠকের কাছ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল।

ভালো থাকবেন সর্বদা
এই কামনাই করি

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ইয়ার শরীফ এই চমৎকার ভালো লাগাটুকু উপহার দেবার জন্য। পাঠকের পরিতৃপ্তি ছাড়া প্রত্যাশা অনুযায়ী লেখার অনুপ্রেরনা পাওয়া সম্ভব নয়। তাই আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন। চেষ্টা থাকবে সবসময় মানসম্মত লেখা দিয়ে যাবার।

আপনার জন্যও রইলো অনেক অনেক শুভ কামনা।

২৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

ইমরান হাসান ক বলেছেন: একমত নই এটার সাথে। নারীরাো নিজেদের মনভাব অকপটে প্রকাশ করতে পারে, যদি তাদের কে সেইভাবে আশ্বাস দেয়া যায়। আর বাঙালি মেয়েরা এখনও এত জটিল স্তরে উপনীত হয়নি।

এটা আপনার হাইপথিসিস কে প্র্যাকটিক্যাল উপায়ে এপ্লায় করতে গিয়ে আমি দেখতে পেয়েছি।

আর পরীক্ষা দেবার যদি কথা থাকে তাহলে নারী পুরুষ অপেক্ষা অনেইইইইক বেশী পরীক্ষা দেয়, সেটা প্রেম আর বিয়ে উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এই লেখাটা আজকে বেশী পশ্চিমা হয়ে গেছে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: প্রথমত, আজকের নারীরা যদিও আগের জেনারেশনের নারীর থেকে অনেক অকপট হতে শিখেছে, তবুও যে কোন লংটার্ম সম্পর্কে তারা অধিকতর মেয়েলি আবেগের প্রকাশ করে থাকে, ছেলেদের যে ব্যপারটা প্রায়ই কিছুটা বিভ্রান্ত করে দেয়, এটা হয়তবা কোন লংটার্ম সম্পর্কে প্রবেশ না করলে আপনি বুঝতে পারবেন না। আর জটিলতার কথাই যদি তুলেন তবে বলবো যে আপনার ধারণা এ ব্যপারে পুরোপুরি ভুল। জটিলতা মানুষের মাঝে তখন দেখা দেয় যখন সে অকপট ভাবে কমিউনিকেট করতে ব্যর্থ হয়। আর পশ্চিমা মেয়েদের তুলনায় আমাদের বাঙালি মেয়েরা অবশ্যই জটিলতর এবং রহস্যময়ী। আমার লেখা সবগুলো যদি পরে থাকেন তবে বুঝবেন এটা বরং পরিপূর্ণ ভাবে অকপটতার আগের একটা ধাপ। নিজেকে একদম অকপটভাবে প্রকাশ করাটা এখনো বাঙালি সংস্কৃতিতে আসেনি বলে পশ্চিমা দেশগুলর মত সততা অর্জন করতে এই অঞ্চলের নারীর আরো বহুকাল সময় লেগে যাবে। তবে সেটার ফলাফল মন্দ হবে কি ভালো সে ব্যপারে আপনার সাথে আমি তর্কে যাবো না। শুধু এটুকু বলবো যে নারীকে পুরুষ যত বেশি কন্ট্রোল করতে চাবে তার আবেগ বোঝা তার জন্য ততটা কঠিন হবে। আর লক্ষ্য করলে দেখবেন যে আমার লেখাগুলোয় বিভিন্ন ফর্মুলা অ্যাপ্লাই করবার থেকেও নারীর আবেগীয় ভাষা ধরতে পারার ক্ষেত্রেই ফোকাস করা হয়েছে বেশি।

পরীক্ষার কথা যদি বলেন তবে হ্যাঁ, যার যার জায়গায় সে সে পরীক্ষা দেয় তার নিজের মত করে, আর নারীকে দুর্বল মনের পুরুষ বিভিন্ন ভাবে শাসন করে এসেছে এতকাল ধরে, তাই তাদের জন্য যে জীবন মোটেই সহজ ছিলো না সেটা আমার প্রতিটা লেখায় কম-বেশি বলতে চেয়েছি। তবে সম্পর্কগুলো যত মডার্ন হয়ে উঠছে পুরুষের পরীক্ষা ততই বেড়ে যাচ্ছে। আর তার থেকেও বড় যে ব্যপারটা আমি বোঝাতে চেয়েছি তা হলো সম্পর্কগুলোকে পুরুষের কোন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা উচিৎ। পরীক্ষার ব্যপারটা আসলে নিজের অত্মোন্নয়নের পথ খুলে দেয় আর সে দৃষ্টিকোণ থেকেই এ ব্যপারটায় আলোকপাত করা। অনেকে এই পরীক্ষাটাকে খারাপ অর্থে নিয়ে মেয়েদের ওপর দোষারোপ করলেও আমি আসলে সম্পর্কের এই অংশটিকে নেতিবাচক ভাবেই দেখাবার চেষ্টা করেছি।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক সমালোচনার জন্য। এমন সমালোচনা লেখার দুর্বলতাগুলোকে যেমন তুলে ধরে তেমনি লেখক হিসাবে উন্নয়নেরও সুযোগ দেয়। তাছাড়া পাঠকদের মনোভাব ধরতে পারাটাও লেখকের অন্যতম উদ্দেশ্য। কৃতজ্ঞতা জানবেন। শুভ কামনা রইলো।

২৯| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২৪

ইমরান হাসান ক বলেছেন: ডঃ এক্স বাট অ্যাঁই এম সরি বাট আপনার এই যে পুরুষ কে দুর্বল মনের মনে করাটা এর সাথে আমি একমত নই। আসলে নারীর প্রতি পুরুষ এর ভালোবাসা টা এত প্রচণ্ড হয় যে সেটা তাকে তার প্রতি দুর্বল করে দেয়। আর আরেকটা কথা ছেলেদের কিন্ত অনেক এই রকম এর কঞ্জেকশান থাকে এই সব ব্যাপারে যেগুলোর ব্যপারে একটা নারীরও জানা প্রয়োজন অধিকাংশ নারীই কিন্ত পুরুষ এর ভালোবাসা কে পরিমাপ বা নিদেনপক্ষে সঠিকভাবে অনুভব করতেও ব্যর্থ হয়। এই জন্য জাস্ট নারীর না পুরুষদের সম্পর্কেও লেখা উচিত।

আর আপনার এটা আর এর আগের আর্টিকেল কে এক কথাতে এইভাবে ব্যাখা করা যায়। " উইমেন আর লাইক ওয়েভস" এন্ড মেন আর লাইক রাবার ব্যান্ড।

০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:৪২

ডক্টর এক্স বলেছেন: আসলে পুরুষেরা যে আত্মোন্নয়নের পথে চলতে শুরু করেছে এটা বুঝলেই নারীরাও একইভাবে সম্পর্কগুলো দেখতে শুরু করবে। আর দুজনেই যখন অন্যকে পরিবর্তন না করে নিজের ভুলগুলো শুধরে নেবার দিকে মনোযোগ দিবে সেটা আর যাই হোক মন্দ হবে না, লাভবান হবে দুজনেই।

তবে আপনার এক কথায় ব্যাখাটা সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ জানবেন মূল্যবান মন্তব্যের জন্য। শুভ কামনা রইলো।

৩০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৭

চটপট ক বলেছেন: জানতে ইচ্ছে করে লেখক, বাস্তব জীবনে এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছেন কি ?

২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: বহুবার।। হাহা, ভালো থাকবেন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.