নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি অন্তর ভাঙা এক যুবক! সহজেই বুঝে যাই কান্নার সুরে-দুঃখটা কত গভীর,অনুভবে শিহরিত হই বাস্তব কত কঠিন, কতটা নির্মম হতে পারে মানুষ! shapnaneer.com \'স্বপ্ননীড়\'।।

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন

সু-স্বাগতম। আপনার আগমনে ধন্য আমি। মানুষ আমি, আমাকে মানুষই ভাববেন, আমি তাই হতে চাই njnoyon.com

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পা হারিয়েও জীবন সংগ্রামে হার না মানা মোবারক হোসেন

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২০

মোঃ মোবারক হোসেন, গোবিন্দশ্রী পশ্চিম পাড়া, গোবিন্দশ্রী ইউনিয়ন, মদন উপজেলা, জেলা নেত্রকোনা

"দুটি পা'এর মধ্যে একটিও নেই, কেটে ফেলতে হয়েছে, তাতে কি, ভিক্ষা করছিনা নিজের সাধ্যমত পরিশ্রম করে খাই। দোআ করবেন স্যার"

আজ আপনাদের সাথে এমন একজনকে পরিচয় করিয়ে দেবো যার দুটি পা'ই পুরোপুরিভাবে কাটা তবুও সে নিজের উপার্জনের অর্থে বেঁচে আছেন, দুই সন্তানসহ চার সদস্যের সংসার  চালাচ্ছেন, তবুও ভিক্ষা বা হাত পাতছেন না কারো কাছে। কোন ধনবান টাকাওয়ালার কাছে নিজের ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দেননি, দয়া ভিক্ষা করেননি তিনি কারো কাছে। আমি মন থেকে শ্রদ্ধা জানিয়েছি সেদিন তাকে দেখে। স্যালুট জানাই তার পর্বতসদৃশ ব্যক্তিত্বকে। আল্লাহ্ তার সহায় হবেন নিশ্চয়।

বর্তমান সমাজে ভিক্ষাবৃত্তি করাও একপ্রকার লাভজনক ব্যবসা কারো কারো কাছে। অসহায়তার সুযোগে নিজের ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে পরের দয়ায় বেঁচে থাকার লোকের সংখ্যা একেবারে কম নয়। শুনেছি ভিক্ষাবৃত্তি যারা করেন, তাদেরও নাকি সংগঠক সংগঠন আছে, এলাকা ভাগ করা আছে কে কোন এলাকায় ভিক্ষা করবেন তা নাকি সেইসব সংগঠক থেকে নির্ধারণ করে দেয়া হয়। শুনেছি ভিক্ষুক'রা অনেকেই চার পাঁচজন নারীকে বিবাহ করে ভিক্ষার কাজে লাগান। অনেকদিন আগে খবরের কাজগে দেখেছিলাম কোন ভিক্ষুকের নাকি পাঁচতালা ফ্ল্যাটে বাসাবাড়ি! কোন কোন ভিক্ষুক নাকি ছোট বাচ্চা কিনে হাত পা ভেঙে ভিক্ষা করার কাজে লাগানো হয়! আবার অনেকে সুস্থ থাকার পরও হাত পা ভাঙা বা পুঙ্গ অভিনয় করে ভিক্ষাবৃত্তি করে থাকেন! তারমানে, বর্তমানকালে ভিক্ষুক হওয়াটাও অনেকের কাছে সম্মানের, কারণ, ভিক্ষুকদের নাকি অনেক টাকা পায়সা, আর সমাজে যার টাকা আছে তার মূল্য মর্যাদা বেশিই থাকে। টাকা যেভাবে খুশি আসুক, টাকার মালিক হলেই হচ্ছে, ব্যাস। আমাদের গ্রামের বাজারে একজন এমন লোক দেখেছিলাম। তখন আমি ছোট, বাজারে দেখেছি, আয়রণ করা শার্ট, দামি লঙ্গী, হাতের আঙুলে সিগারেট, বাজারের সেরা জিনিষটা কিনে নিচ্ছে। তাকে চেনে জানে এমন লোকের কাছে শুনেছিলাম, সে নাকি ঢাকাশহর ভিক্ষা করে। করুক, তাতে কি, বাড়িতে তো করে না, গ্রামের বাড়িতে তার খুব মর্যাদা, সবাই সমীহ করে কথা বলেন তার সাথে, কারণ, তার টাকা আছে!

তাই তো সেদিন মোঃ মোবারক হোসেন'কে দুই পা' না থাকার পরও রিক্সা চালাতে দেখে বিস্মিত হয়েছিলাম, মনে মনে তার ব্যক্তিত্বকে স্যালুট জানিয়েছিলাম, গর্ববোধ করেছি এমন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ কূলে জন্ম নিয়েছি ভেবে। সেদিন চলতি পথে তাকে রাস্তার মোড়ে দেখে বিস্ময়ে কিছুক্ষণ তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম, মনে মনে কথা বলার অনেক ইচ্ছে থাকার পরও তার সাথে কোনপ্রকার কথা বলার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। কিন্তু, আমার ইচ্ছে পূরণ হতে বেশিদিন লাগেনি, তার সাথে কথা বলার সুযোগ হয়েছিল দুদিন আগে তার নিজ গ্রামেই। আমারও তেমন ব্যস্ততা ছিল না, তাই মোটামুটি অনেককিছু জানতে পারলাম তার সম্পর্কে। প্রায় এক মিনিটের মতো একটা ভিডিও'ও করে রেখেছি তার নাম ঠিকানা ভুলে না যাওয়ার জন্য।



মোঃ মোবারক হোসেন
নেত্রকোনা জেলার মদন উপজেলার গোবিন্দ শ্রী ইউনিয়নের গোবিন্দ শ্রী পশ্চিম পাড়া তার পৈতৃক ভিটেমাটিতে জন্ম, সেখানেই থাকেন দুই সন্তান ও স্ত্রী নিয়ে। আট বছর আগেও তার দুটি পা'ই ছিল, সবার মতো চলতেন ফিরতেন ইচ্ছে মতো। খুব বেশি স্বাচ্ছন্দ্য পরিবার না হলেও একেবারে দরিদ্র ছিলেন না মোবারক হোসেন। নিজেদের জমিজমা ছিল, চাষবাস করতেন। নিজের হাতের কাজ রপ্ত ছিল, তিনি ইঞ্জিন মিস্ত্রী ছিলেন। এইসব হাওড় এলাকায় যারা ইঞ্জিন মিস্ত্রী তাদের আলাদা একপ্রকার কদর মর্যাদা সবসময় থাকে। কারণ, ট্রলারে(নৌকা) ইঞ্জিন ব্যবহৃত হয়, আবার ইরি ধানের মৌসুমে প্রতিটি হাওড়ে অনেক অনেক ইঞ্জিন (সেলু মেশিন) চলে ধান জমিতে পানি সেচ কাজে। তাই মোবারক হোসেনের মতো ইঞ্জিন মিস্ত্রীদের একটা আলাদা মর্যাদা থাকাটাই স্বাভাবিক, ছিলও। ভালোই চলতেন মোবারক হোসেন। নিজের জমিতে চাষবাস করে সারাবছর ভাত খাওয়ার পরও ধান বিক্রির টাকায় চলে যেতো সংসার খরচ। তার মিস্ত্রী কাজে যা পেতো তা দিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে চলতেন তিনি। কিন্তু, দুর্ভাগ্য তার, বিধিবাম হলে যা হয় আরকি। গত আট বছর আগে তার দুটি পা'ই কেটে ফেলা হয়েছে। আর যে অসুখের কারণে পা কাটতে হয়েছে তা জানলে আপনারও জিহ্বায় কামড় পড়বে নিশ্চিত। আসলে ভাগ্য যখন খারাপ হয় তখন সবকিছু খারাপের ভাগেই পড়ে যায়! দুঃখ'রা নাকি সাত ভাই, যখন আসে তখন চতুর্দিক থেকেই আসে! মোবারক হোসেনের বেলায়ও তাই হয়েছিল।

আমরা অনেকসময় ছোটখাটো কোন অসুখ বা কাজ ঘটনা অন্যায় অপরাধ 'কোন ব্যাপার না' বলে হেলায় এঁড়িয়ে যাই, তেমন গুরুত্ব দেই না। কিন্তু, ছোট থেকেই যে বড়'র সৃষ্টি তা ভুলে যাই, মনে রাখি না। যখন ছোট কোনকিছু অনেক বড় আকার ধারণ করে তখন আমাদের মুখ থেকে একটা কথাই বের হয় 'এমন হবে কে জানতো'! মোবারক হোসেনেরও ছোট্ট একটা ব্যাপার অনেক ব্যাপক হয়ে গিয়েছিল, সেও আগে বুঝতে পারেনি যে এমনটি হবে। পায়ের সর্ব কনিষ্ঠ অাঙুলে কাদামাটি ঢুকেছিল, অনেকেই আমরা বলে থাকি নখের কানি ডাবা। সেই পায়ের কনিষ্ঠ আঙুলের নখের কানি ডেবেছিল বলেই জানান মোবারক হোসেন। কানি ডাবা নখে মনে হয় খুঁচানো হয়েছিল, আর সেখানে সেপ্টি ধরে ধীরেধীরে যখন বাড়তে ছিল, তখন ডাক্তারি যুক্তিতে তার হাটুর অনেকটা উপরে কোমরের নিচে থেকে দুটি পা কেটে ফেলা হয়েছে। এখন তিনি সুস্থ, তবে পা দুটি হারাতে হয়েছে তাকে।

পা হারিয়ে মোবারক হোসেন ভেঙে পড়েননি, নিজের মতো করেই বাঁচতে থাকেন। ইঞ্জিন মেরামত করার কাজ করে আর জমি বিক্রি করা টাকায় এতদিন মোটামুটি সংসার চালিয়ে এসেছেন। পা না থাকায় ইঞ্জিনের মেরামত কাজেও ভাটা পড়ে তার। তাছাড়া অনেকপ্রকার সমস্যা হয় তার ইঞ্জিন মেরামতের কাজে। নিজের জায়গা জমি যা ছিল বেঁচে চিকিৎসা খরচ আর সংসার খরচ করতে শেষ পর্যায়। এখন বাধ্য হয়ে গত তিন-চারমাস যাবত তিনি রিক্সা চালিয়ে সংসার খরচ চালান।

রিক্সা চালাতে কোনপ্রকার সমস্যা হয় কিনা জিজ্ঞেস করলে বলেন,"দুটি পা'এর মধ্যে একটিও নেই, কেটে ফেলতে হয়েছে, তাতে কি, ভিক্ষা করছিনা নিজের সাধ্যমত পরিশ্রম করে খাই। দোআ করবেন স্যার" ব্যাটারি চালিত রিক্সা চালাতে তেমন অসুবিধা না হলেও অনেক সমস্যা তাকে এখানেও বাঁধাগ্রস্ত করে। তবুও বাঁচার তাগিদে স্ত্রী সন্তানের জীবন বাঁচাতে তাকে রোজ রিক্সা চালাতেই হয়। তাছাড়া ভিক্ষা করতেও সে পারবেনা, ভিক্ষা করাটা তার আত্ম সম্মানে বাঁধে বলে জানান তিনি। তাই রোজগারের একমাত্র পথ রিক্সা। কিন্তু, বয়স বাড়ছে, এখন আর আগের মতো পরিশ্রম করতে পারেননা তিনি। আবার পরিশ্রম না করলে পেটে ভাত পড়ার কোন পন্থা নাই তার! ছেলে মেয়ে দুটির ভবিষ্যৎ চিন্তায় মাঝেমধ্যে হতাশা তাকে গ্রাস করছে বলে জানান তিনি।

এমন কর্ম-প্রিয় হাসি খুশি মানুষের দুর্দশা দেখে শুনে কি লিখবো ঠিক ভেবে উঠতে পারছিনা। হ্যা, তার সাথে শেষ কথা দিয়েই শেষ করবো ভাবছি। আমি যখন তার ছবি তুলতেছিলাম তখন তিনি জিজ্ঞেস করলেন কি করবেন ভাই ছবি নিয়ে? আমি বলে ছিলাম তোমাকে নিয়ে একটা পোষ্ট লিখবো। আমার কথা শুনে মোবারক হোসেন একগাল হেসে বলেছিলেন, লেইখেন ভাই, একটু করুণভাবে লিইখেন, যাতে আমার কোন একটা পথ হয়, ছেলে মেয়ে দুটির যেন কোন গতি করতে পারি দোআ করবেন।

আমি তার কথা শুনে অনেকটা চিন্তায় পড়ে গেলাম মনে হয়েছিল। কারণ, আমি তো লেখক নই, মানুষের মন জয় করার মতো লেখা তো আমি লিখতে পারিনা। কি করি কিছু ভেবে পাচ্ছিলাম না। তাই কয়েকদিন শুধু ভাবলাম কি লিখবো, কিভাবে লিখবো। কোনকিছু যখন মিলছে না, তখন মনে করলাম যেটুকু জেনেছি সেটুকুই না হয় লিখে রাখি। নাইবা কাড়লো কারো সুনজর।

মোবারক হোসেনের জন্য মহান আল্লাহ্'র নিকট প্রার্থনা করা ছাড়া আমার মতো গরীবের আর কিইবা করার আছে। হে আল্লাহ্! তুমি মোবারক হোসেনকে দেখো, সহায় থেকো, তার আত্ম মর্যাদাটুকু ধরে রাখার তৌফিক দিও।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



মোবারক সাহেব আমাদের অনুপ্রেরণা হয়ে রইবেন। আপনার লেখাটা খুব ভাল হয়েছে। এমন সংগ্রামী মানুষদের প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নুইয়ে আসে!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্য ভাই, মোবারক'রা আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন, জীবন যুদ্ধে সাহসী করে যাবেন।
তার প্রতি আমারও অনেক অনেক শ্রদ্ধা ভালঁবাসা অনুভব করেছিলাম সেদিন।

সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রাখছি ভাই। লেখার প্রশংসা আমাকে অনুপ্রাণিত করবে।
দোআ করবেন ভাই।

শুভ হোক আপনার প্রতিক্ষণ।

২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ধরণের অসুবিধায় যারা আছে, তাদের জন্য একটা সমবায় সমিতি করার চেষ্টা করেন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: তা করতে পারলে তো ভালো হতো, পাওয়া যেতো আত্ম-তৃপ্তি।
কিন্তু, আমি তো এই এলাকার স্থায়ী না, তাছাড়া আমার তো তেমন সময় হবে না শ্রদ্ধেয় প্রিয়।
খোদার কাছে প্রার্থনা করতে পারি মন থেকে তাদের জন্য।
আল্লাহ্ মোবারক হোসেনের সহায় হোক, ভালোভাবে জীবন কাটাবার তৌফিক দিক।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়।

৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনাকে ব্লগে কম দেখছি, সব ঠিক আছে তো?

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা শ্রদ্ধেয় প্রিয় ভাই, আমি সুস্থ আছি আপনাদের দোআ আল্লাহ্'র রহমতে। আমার নতুন কর্মস্থলে খুব ব্যস্ততার মধ্যে সময় পার করছি, ব্লগে এখন আর সময় দিতে পারিনা। কোনকোন দিন ঢুকতেও পারিনা। পোষ্ট না পড়ে মন্তব্য করা আমার হয় না, ভালও লাগেনা পোষ্ট নাপড়ে মন্তব্য রাখতে। সময়ের যেটুকু ফাঁক পাই তাতে ব্লগে ঘুরা হয়ে ওঠে না। ফেসবুকেও তেমন থাকতে পারিনা।

দোআ করবেন আমার জন্য
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানবেন সবসময়।

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অদম্য বলতে যা বুঝায় মোবারক তাতে একশতে একশো। বিষয়টি ব্লগে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।।।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা ভাই, মোবারক হোসেনের জীবনটা পাল্টে গেছে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে। বড়ই কষ্টকর, কিন্তু, মোবারক একদম হাসিখুশি মানুষ। আল্লাহ্'র খেলা ভেবে সবকিছু যেন মন থেকে মেনে নিয়েছেন।
দোআ করবেন ভাই মোবারক হোসেনের জন্য।


শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আহারে---

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা ভাই, খুবই কষ্টের কাহিনী মোবারক হোসেনের। আল্লাহ্ তার সহায় হোক।

শুভ হোক আপনার প্রতিক্ষণ

৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: দোয়া করি আল্লাহ যেনো তার পরিবারকে সুখি রাখেন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমিন,


শুভকামনা আপনার জন্যও সবসময়

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মোবারক হোসেনের জন্য অবেক শুভ কামনা

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আল্লাহ্ মোবারক হোসেনের সহায় থাকুক সবসময় এমন কামনা আমারও থাকবে।

মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগছে ভাই।
শুভকামনা আপনার জন্যও সবসময়

৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: মোবারক হোসেনের জন্য অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহ্ আপনাকে কবুল করুক।


মন্তব্যে অনেক অনেক ভালো লাগা জানবেন ভাই
শুভকামনা জানবেন সবসময়

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মোবারক হোসেনকে নিয়ে আপনার লেখাটি পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল।আল্লাহ মানুষকে কত ভাবে পরীক্ষা করেন।
উনার এলাকার ধনীদের উচিত উনাকে সাহায্য করা।
এমন এক লড়াকু মানুষের জন্য অনেক শ্রদ্ধা আর ভালবাসা রইল।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা ভাই, মোবারক হোসেনকে প্রথম দেখে আমারও অনেক খারাপ লেগেছে, আবার গর্ববোধও করেছি তার লড়াকু মনের জন্য।
সত্যি অসাধারণ মানুষ তিনি, সবসময় তার মুখে হাসি লেগেই থাকে তবুও।
সবসময় শ্রদ্ধা ভালোবাসা মোবারক হোসেনের জন্য

সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রাখছি ভাই।
শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তার অমলিন হাসি অবাক করলো। সৃষ্টিকর্তা তার মঙ্গল করুন আর সমাজেরও উচিৎ এমন মানুষের জন্য এগিয়ে আসা।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক সুন্দর মন্তব্য রেখে গেছেন আপু, সমাজ এমন লোকের পাশে দাঁড়ালে আল্লাহ্'ও সন্তুষ্ট হবেন মনে হয় আমার কাছে।

সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।
শুভকামনা জানবেন সবসময়।

১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

ওমেরা বলেছেন: যেই সমাজে সুস্থ সবল মানুষের ভিক্ষা করে বেড়ায় সেই সমাজেই আবার কর্মঠ ও আত্বমর্যদা সম্পন্ন মোবারক হোসেনরাও আছে ।
আল্লাহ উনার সহায় হন।

অনুপ্রেরনামূলক লিখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য রেখে গেছেন আপু, আমার উদ্দেশ্যও তেমনি ছিল, যে সমাজে সুস্থ মানুষ বিকলাঙ্কের অভিনয় করে ভিক্ষাবৃত্তি করে আবার সেই সমাজেই মোবারক হোসেনের মতো আত্ম মর্যাদাবোধ সম্পন্ন লোকেরাও আছেন, যারা নিজের ব্যক্তিত্ব নিয়ে গর্ববোধ করতে পারেন। মোবারক হোসেন'রা আমাদের অনুপ্রেরণা, আত্ম মর্যাদা আঁকড়ে ধরে রাখার উৎসসরূপ।

শুভকামনা জানবেন আপু সবসময়।

১২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রথমেই গভীর শ্রদ্ধা জানাই এই অসাধারণ ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন হাস্যুজ্বল এই লড়াকু মানুষটির প্রতি ।
একটি কথাই মনে পড়ে তা হল এই আনন্দের ভার বিধাতা তাহাকেই দেন, যার বক্ষে বেদনা অপার
তাঁর মুখের হাসিটির পিছনে লোকানো আছে ব্যথার পাহাড় । আর সে ব্যথার পাহাড়ের কিছু অংশ
আপনি তুলে এনেছেন এই অসাধারণ লেখনিটিতে অতি সহজভাবে দু:খ ভারাক্রান্ত এক হৃদয়ের
আবেগ মিশানো কথামালা দিয়ে । উঠে এসেছে তাঁর অতীত দিনের গৌরবময় কর্মব্যস্ত জনসেবামুলক
কর্মকান্ডের কথামালা । ভিক্ষাবৃত্তির মত সন্মানহানিকর পেশার ( অনেকের জন্য ) প্রতি সংম্লিষ্ট সকলের
জন্য রয়েছে অনেক কিছুর দিক নির্দেশনা । মোবারক হোসেনের এই লড়াকু জীবনের দৃষ্টান্ত
অনেকের জন্য হতে পারে অনুপ্রেরণা । জানিনা এই পোষ্টটি সমাজ সেবায় দায়িত্বপালনকারী মন্ত্রনালয়ের
সংস্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নজরে পড়বে কিনা । তবে আমি আগমীকাল দিনের শুরুতে চেষ্টা করব আমাদের
দেশের সংস্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের তথ্য কর্মকর্তাদের কাছে ব্যক্তিগতভাবে টেলিফোন করে সামুর এই পোষ্টটির
বিষয়ে নজর দেয়ার জন্য অনুরোধ জানাব । জানিনা কতটুকু কাজ তাতে হবে । সকলেই নীজ নীজ
অবস্থান হতে তাঁর ও তার পরিবারের জন্য মঙ্গলকর কিছু করার বিষয়ে অবদান রাখতে পারেন ।
তাহলেই স্বার্থকতা পাবে বিষয়টি সামু পরিবারে সকলের সাথে শেয়ার করার মহতি উদ্দেশ্যটি ।
মোবারক হোসেনের মত অনেকেই রাস্ট্রীয় ও বিভিন্ন দেশী বিদেশী দাতা সংস্থা হতে
প্রয়োজনীয় সহায়তা পেতে পারেন তাতে । পোষ্ট টি প্রিয়তে গেল ।

অনেক অনেক ধন্যবাদ বিষয়টি সামুতে তুলে ধরার জন্য ।

শুভেচ্ছা রইল ।


২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব ভালো লাগছে ভাই আপনার আন্তরিক মন্তব্য ও আশাবাদ, অানন্দিত হলাম পোষ্টটি ব্লগে দিয়ে। মোবারক হোসেন'রা সত্যি অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন অনেকেরই।

আপনার আন্তরিক আশাবাদে কৃতজ্ঞতা রইল ভাই,
যখন মোবারক হোসেনের ছবি নিচ্ছিলাম তখন বলেছিল, লেখেন স্যার, খুব দরদ দিয়ে লেইখেন। আমি কথাটির অর্থ বুঝতে পেরেছিলাম, সে এখন কিছুটা হতাশায় ভোগেন হয়তো। তার দুটি সন্তান আছে, তাদের লেখাপড়া ও সুন্দর জীবনদানে সে এখন চিন্তিত, তারও বয়স বাড়ছে, কতদিন আর সুস্থ থাকবেন, সেই সব চিন্তা এখন অনেকটা কাবু করছে তাকে।
তার জন্য দোআ করবেন, আল্লাহ্ যেন তার সহায় থাকেন সবসময়।

শুভকামনা জানবেন, শ্রদ্ধা অার ভালোবাসা সবসময়

১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: একজন সত্যিকার মানুষের কথা জানলাম।। যে সব বিসর্জন দিয়েও, দেয় নি আত্মমর্যাদা।।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আত্ম মর্যাদাবোধ সম্পন্ন এই মানুষটির প্রতি আমিও প্রচুর শ্রদ্ধা ভালোবাসা জানিয়ে তৃপ্তি পাই। দোআ করবেন ভাই তার জন্য।

সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।
শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৪

অর্ক বলেছেন: লেখাটি অত্যন্ত ভালো লাগলো। বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। মোবারক ভাইয়ের জন্য আন্তরিক শুভকামনা। সত্যি এ ধরণের দৃঢ়চেতা, উদ্যমী মানুষ বিরল। তিনি নিঃসন্দেহে আমাদের সবার জন্যে প্রেরণা হতে পারেন। আর শিশুর মতো নিষ্পাপ তাঁর হাসি মুখ। দেখেই অনেকটা নিশ্চিত হতে পারি তাঁর সততার ব্যাপারে। স্যালুট!!!
আমি এরকম একজনকে চিনি, তিনি রমনা পার্কে আগত দর্শনার্থীদের পানি সরবরাহ করেন, তাঁর দুটো হাত নেই। মনে পড়ে গেল তাঁর কথা।
অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন কবিবর।
এভাবেই এগিয়ে চলুন।
আরেকবার আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি লেখাটির জন্য।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক সুন্দর অনুপ্রেরণাদায়ক মন্তব্য রেখে গেছেন ভাই, আপনার কথাগুলো এধরণের লেখা লেখতে অনেককে উৎসাহিত করবে, আমি আনন্দিত ভাই।

হ্যা ভাই, মোবারক হোসেনরা অনেকের জন্যই অনুপ্রেরণা। তাদের জন্য জন্য শুভকামনা রাখি সবসময়। দোআ করবেন ভাই তার জন্য।
আপনার শেয়ার করা মানুষটির জন্যও শুভকামনা রইল।

শুভ হোক আপনার দিনক্ষণ

১৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:০২

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: এমন সৎ সংগ্রামী মানুষকে ব্লগে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।এরকম সংগ্রামীরা সৎ ও নিষ্ঠাবান দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক ধরাধামে এমনটিই কামনা।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদে কৃতজ্ঞচিত্তে শ্রদ্ধা রাখছি ভাই, উৎসাহ টুকু অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

শুভকামনা জানবেন সবসময়।

১৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:

লেখাটি খুব ভাল হয়েছে কবি।
চমৎকার।

মোবারক হোসেনের জন্য অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।


২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রশংসিত হয়ে আনন্দবোধ করছি কবিবর, প্রেরণা হয়ে থাকবেন।

মোবারক হোসেনের প্রতি আল্লাহ্'র রহমত থাকুক কাম্য।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর একটা বিষয় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

দোয়া করি অাল্লাহ উনাকে ভালো রাখুন।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্, আপনার দোআ কবুল হোক, মোবারক হোসেনের সহায় থাকুক সমাজ, আল্লাহ্

শুভকামনা জানবেন ভাই, প্রেরণা হয়ে থাকবে আপনার মন্তব্য।

১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৬

নীলপরি বলেছেন: আপনার মতো মানুষই এমন মানুষের কথা লিখতে পারেন । এরকম হার না মানা মানুষের কথা শুনে স্তব্ধ হলাম ।
ঈশ্বর ওনার ভালো করুন ।
শুভকামনা ।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক অানন্দিত আপনার মন্তব্য পড়ে, আপনার আন্তরিক উৎসাহ আমাকে অনুপ্রাণিত করে সবসময়। দোআ করবেন আপু।

মোবারক হোসেন প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে, তার জন্য শ্রদ্ধা ভালোবাসা ও শুভকামনা সবসময়।

শুভ হোক আপনার প্রতিক্ষণ।

১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ওনার থেকে আমরা প্রেরণা ও শিক্ষা নিতে পারি।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা ভাই, আত্মবিশ্বাস ও আত্ম মর্যাদার শিক্ষা নিতে পারি তার কাছ থেকে, শিক্ষা নিতে পারি কিভাবে দুঃখকে হাসি মুখে বরণ করে নিতে হয়, ধৈর্যবান হওয়া যায় কিভাবে।।
তার জন্য দোআ করবেন ভাই, আল্লাহ্ যেন তাকে ও তার পরিবারকে হেফাজত করেন।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়।

২০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আত্মমর্যাদা সচেতন একজন লড়াকু মানুষের সংগ্রামী জীবনের কাহিনী পরে ব্যথিত যেমন হ'লাম, তেমনি উজ্জ্বীবিতও হ'লাম এই ভেবে যে, আমাদের সমাজে এরকম লোকেরাও বাস করে। মোঃ মোবারক হোসেনকে অভিবাদন, তার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
পোস্টে ভাল লাগা + +

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবিবর এর মন্তব্য ও ভালো লাগা জেনে লেখাটি ধন্য হল আমার। কৃতজ্ঞতা জানবেন উৎসাহদা।

মোবারক হোসেনরা সমাজের প্রেরণা হয়ে থাকবেন, জীবন সংগ্রামে অকুতোভয় যুদ্ধার উপমা।

দোআ করবেন শ্রদ্ধেয় সুপ্রিয়
শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়।

২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৬

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ওনাকে নিয়ে লেখা আরো কোথায় যেন পড়েছি ।
আপনার লেখাও ভালো লাগলো ।
এদের কর্ম গুনে শ্রদ্ধা বেড়ে যায় , অন্য দিকে সব ঠিক থাকা সত্ত্বেও যারা ভিক্ষুক এর খাতায় নাম লিখিয়েছেন তারা যদি বুঝতো !

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ব্লগে পোষ্ট করার পর আমার ওয়েবসাইটে ও ফেসবুকে পোষ্ট করেছিলাম।
অন্যত্র দেখে থাকলে হয়তো আরও কেউ লিখে থাকবেন।

পড়ে গেলেন জেনে উৎসাহিত হলাম আপু। কৃতজ্ঞ রইলাম।

মোবারক হোসেনরা সমাজে প্রেরণা হয়ে থাকবেন।

শুভকামনা জানবেন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.