নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি অন্তর ভাঙা এক যুবক! সহজেই বুঝে যাই কান্নার সুরে-দুঃখটা কত গভীর,অনুভবে শিহরিত হই বাস্তব কত কঠিন, কতটা নির্মম হতে পারে মানুষ! shapnaneer.com \'স্বপ্ননীড়\'।।

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন

সু-স্বাগতম। আপনার আগমনে ধন্য আমি। মানুষ আমি, আমাকে মানুষই ভাববেন, আমি তাই হতে চাই njnoyon.com

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সায়েম থেকে সিনহা, ইতিহাসের সন্ধানে....

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২৪



বিচারপতি সিনহা তাঁর বইয়ে কি লিখেছেন, কতটুকু সত্য বা কতটুকু মিথ্যে বলেছেন সে বিষয়ে বাহাসের জন্য এই লেখা নয়। বরং এই ধরনের বই যে অতীতেও লেখা হয়েছে আর সেই বইয়ের আর্তনাদ যে আরও তীব্র সেটি স্মরণ করাতেই এই লেখা। অনুগ্রহ করে পড়বেন, একটু সময় চেয়েই নিচ্ছি আপনার থেকে, হোকনা একটু নষ্ট সময়, কত সময়ই তো নষ্ট করে থাকেন, আজও না হয় একটু হলো সময়ের অপব্যবহার।

সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নতুন বই নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গন এখন তপ্ত। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি এই নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। আমার মনেও আজ আজ ভীষণ এক জটলা বেঁধেছে।

আওয়ামী লীগ বলছে, ‘এই গ্রন্থে (ব্রোকেন ড্রিম) বিচারপতি সিনহা সত্যের অপলাপ করেছেন। নিজের অপকর্ম ঢাকতে এই বই লিখেছেন।’

অন্যদিকে বিএনপি নেতারা বলছেন, ‘সিনহার বই হলো বিচার বিভাগের উপর সরকারের নির্লজ্জ হস্তক্ষেপের এক দলিল।’

দেশের সুশীল সমাজও কম যান না। একজন দেখলাম বলেছেন, ‘এই বই নাকি এক কলঙ্ক উন্মোচন।’

হাইরে স্বার্থান্বেষী সুশীল! তোরা কখনওই বাংলার কোন মঙ্গলজনক সমাধান বয়ে আনতে পারলিইনা বরঞ্চ অমঙ্গলের জন্য নিজেদের কৃষ্টি দোষীতরক্তের নির্লজ্জ প্রকাশ করেই আত্মতৃপ্তির ডেকুর তুলে গেলি। তুলতে থাক, বাংলার মানুষ এখন ৬৫-৭৫% অশিক্ষিত নই, এখন শিক্ষিতের হার ৭৫% এর(এই মুহুর্তে সঠিকটা জানা নাই) উপরেই হবে হয়তো, এরা আগের চেয়ে অনেক দেশপ্রেমী, দেশের জন্য নিজের জানকে আজও কোরবানি দিতে প্রস্তুত, যেমনটি ছিল একাত্তরে। তোদের জবাব জনগণ দিবে অপেক্ষা করতে থাক। এর জন্যই বুঝি ফখরুদ্দীন বলেছিলেন 'বাংলার মানুষ সুশীল সমাজকে ঘৃণা করে, বিশ্বাস করেনা, আমি সুশীল হতে চাই না।' ঠিকই বলেছেন তিনি, তিনি মিশ্রবাঙালি জাতির হাড-নক্ষত্র টের পেয়েছেন অল্পতেই।

বাঙালি জাতি খুবই ভুলো মনের এক জাতি, ভুলে যাওয়া এদের উদারতার প্রকাশ আমার মতে, ভালো। কে আর পড়ে থাকতে চায় অতীতের কষ্ট বুকে চেপে! সেজন্যই আমরা খুব সহজেই অতীত ভুলে যাই।

বাংলাদেশের প্রথম বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রধান বিচারপতি হিসেবে সায়েমকে নিয়োগ দেন। আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম ছিলেন বাংলাদেশের ১ম বিচারপতি ও ৬ষ্ঠতম রাষ্ট্রপতি। 

তিনি ১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর থেকে ১৯৭৭ সালের ১ এপ্রিল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৭ এর ২১ এপ্রিল তিনি দূর্বল স্বাস্থ্যের কারণে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ছেড়ে দেন। তিনি ১৯৯৭ সালের ৮ জুলাই ইন্তেকাল করেন।

১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক এবং রাষ্ট্রপতি হিসেবে সায়েমকে নিয়োগ দেন খালেদ মোশাররফ। ৭ নভেম্বর কর্নেল (অব.) তাহেরের পাল্টা ক্যু এ নিহত হন খালেদ মোশাররফ। সেনাপ্রধান হন জিয়াউর রহমান।

জিয়া ৭ নভেম্বরের ক্যু জেতার মাধ্যমে ক্ষমতার কেন্দ্রে এলেও রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে বহাল রাখেন বিচারপতি সায়েমকে।

বঙ্গভবনের দিনগুলো নিয়ে বিচারপতি সায়েম একটি বই লিখেছিলেন যে বইটির শিরোনামে ছিল, ‘অ্যাট বঙ্গভবন: লাস্ট ফেজ’। ১৯৮৮ সালে বইটি প্রকাশিত হয়।

১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার ৭ দিনের মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বইটি বাজেয়াপ্ত এবং নিষিদ্ধ করে।

২৭৩ পৃষ্ঠার ঐ বইয়ের পাতায় পাতায় আছে তৎকালীন সেনা প্রধানের স্বেচ্ছাচারিতা, ক্ষমতার অপব্যবহারের চিত্র।

বইটির ২৩ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, ‘সংবিধানের ৪ টি মূল স্তম্ভ বাতিল সংক্রান্ত একটি সামরিক ফরমান আমার কাছে স্বাক্ষরের জন্য আসে।….. আমি ঐ ফরমানে স্বাক্ষর না করে, তা রেখে দেই।..…

পরদিন রাত ১১ টায় বুটের শব্দে আমার ঘুম ভাঙ্গে। সেনাপ্রধান জিয়া অস্ত্রশস্ত্রসহ বঙ্গভবনে আমার শয়ন কক্ষে প্রবেশ করে....। জিয়াউর রহমান আমার বিছানায় তাঁর বুটসহ পা তুলে দিয়ে বলেন, সাইন ইট। তাঁর একহাতে ছিল স্টিক, অন্য হাতে রিভলভার'।

বইটির শেষ অধ্যায় নাটকীয়........…
‘জিয়া বঙ্গভবনে আসতেন মধ্যরাতে, অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে। তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা অস্ত্র উঁচিয়ে রাখতো….. আমি প্রায়ই মনে করতাম এটাই বোধহয় আমার শেষ রাত...…!


এক রাতে তিনি এসে একটি কাগজ আমার বিছানায় ছুড়ে দিয়ে বললেন, সাইন ইট….. আমি কাগজটা পড়লাম। আমার পদত্যাগ পত্র। যাতে লেখা আছে, ‘অসুস্থতার কারণে আমি রাষ্ট্রপতির পদ থেকে পদত্যাগ করলাম।’ আমি জিয়াউর রহমানের দিকে তাকালাম। ততক্ষণে আট দশজন অস্ত্রধারী আমার বিছানার চারপাশে অস্ত্র উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। জিয়া আবার আমার বিছানায় পা তুলে আমার বুকের সামনে অস্ত্র উঁচিয়ে বললেন, ‘সাইন ইট’। আমি কোনোমতে সই করে বাঁচলাম…।’

আজ যাঁরা সিনহার জন্য আর্তনাদ করছেন, যারা বলছেন, বিচারপতির সঙ্গে এহেন আচরণ নজিরবিহীন। যারা সিনহার দুর্নীতি এবং লাম্পট্যকে আড়াল করার জন্য মাতম তুলছেন, তাঁরা দয়া করে বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েমের ‘অ্যাট বঙ্গভবন: লাস্ট ফেজ’ পড়বেন কি?

ইতিহাসের সন্ধানে- আমরা ক্রান্তি বলয়ের দেশে বাস করি, তাই ইতিহাস মনে রাখিনা। আমাদের সিরা-উপসিরার মধ্যে এখনো মীরজাফরের রক্ত প্রবাহমান___সাধু সাবধান।

(উপরোক্ত লেখাটুকু http://www.donarbangla24. net এর, নিজের মতো করে সাজিয়েছি, কিছু সংযোজনও করেছি নিজের মতামত।)

আসেন এবার দেখি দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত এসকে সিনহার দুর্নীতির আরো কিছু ধরণ-

সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, উেকাচ গ্রহণ ও মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণ পেয়েছে সরকার। একই সঙ্গে তিনি রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত। বেশ কিছু বিতর্কিত এবং অবাঞ্ছিত ব্যক্তিবর্গের সাথে তিনি যোগাযোগ রাখছেন।

সিঙ্গাপুরে তার একটি বাড়িও আছে। দায়িত্বশীল সূত্র জানায় যে, এসকে সিনহার প্রধান বিচারপতি থাকাবস্থায় এসব দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ ওঠে। এ সকল অভিযোগের প্রেক্ষিতে একাধিক সংস্থা অনুসন্ধান চালিয়ে তার সত্যতা পেয়েছে এবং তদন্ত প্রতিবেদন সরকারের শীর্ষ মহলে জমাও দিয়েছেন।

জানা গেছে, এসকে সিনহার বিরুদ্ধে আর্থিক লেনদেনের অসংগতির চিত্র ফুটে উঠেছে। এই সূত্র ধরে আরো বিভিন্ন সংস্থা অনুসন্ধানের জন্য মাঠে নামে। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, এসকে সিনহার সুপ্রীম কোর্ট শাখার ব্যক্তিগত বেতন একাউন্টে লাখের ও কোটির অংকে ২৬ বার বিভিন্ন সময়ে লেনদেন হয়েছে।

এই লেনদেনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ২০১৬ সালের ৯ নভেম্বর পে-অর্ডারের মাধ্যমে জমাকৃত ৪ কোটি টাকা। ফারমার্স ব্যাংক, গুলশান শাখা, ঢাকা হতে জনৈক নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা এবং মোঃ শাহজাহান এর ঋণ একাউন্ট হতে ২ কোটি করে মোট ৪ কোটি টাকার পে-অর্ডার তত্কালীন প্রধান বিচারপতির একাউন্টে জমা হয়। উক্ত অবৈধ অর্থ যে সকল ব্যক্তি এবং একাউন্টের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতির বেতন একাউন্টে জমা হয়, তার বিস্তারিত বিবরণ নিচে তুলে ধরা হলোঃ

®ক. ২০১৬ সালের ৬ নভেন্বর নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা (জাতীয় পরিচয় পত্র নং ১৯৭৬৯৩১২৫৪৭০০০০০১), পিতাঃ গোলক চন্দ্র সাহা নামে জনৈক ব্যক্তি ফারমার্স ব্যাংক, গুলশান শাখায় একটি ঋণ একাউন্ট খোলেন। একাউন্ট খোলার সময় তিনি তার বর্তমান ঠিকানা হিসেবে প্রধান বিচারপতির উত্তরার বাড়ী নং-৫১, রোড নং-১২, সেক্টর-১০ উল্লেখ করেন। ঋণ একাউন্টে উক্ত ব্যক্তি কোন টিন নম্বর কিংবা পাসপোর্ট নম্বর উল্লেখ করেননি। ঋণ একাউন্ট খোলার একদিন পরেই অর্থাত্ ৮ নভেম্বর নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা (হিসাব নং- ০১৭৩৫০০১৫৭২২৪) প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার নামে ২ কোটি টাকার পে-অর্ডার (নম্বর- ০০৯২০৪৬, তারিখঃ ০৮ নভেম্বর ২০১৬) প্রেরণ করেন।

উক্ত ২ কোটি টাকার পে অর্ডারটি সিনহার বেতন একাউন্টে (একাউন্ট নম্বর ৪৪৩৫৪৩৪০০৪৪৭৫, সোনালী ব্যাংক সুপ্রীম কোর্ট শাখা) ৯ নভেম্বর তারিখে জমা হয়।

®খ. অপরদিকে একইভাবে ২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর মোঃ শাহজাহান (জাতীয় পরিচয় পত্র নং ৯৩১২৫৪৭৪৩১২০৩), পিতাঃ মৃত আমির হোসেন, পেশাঃ চাকুরী/ব্যবসা ফারমার্স ব্যাংক গুলশান শাখায় আরেকটি ঋণ একাউন্ট খোলেন।

শাহজাহানের বর্তমান ঠিকানা হিসেবে প্রধান বিচারপতির উত্তরার বাড়ী নং-৫১, রোড নং-১২, সেক্টর-১০ উল্লেখ করেন। এক্ষেত্রেও উক্ত ব্যক্তির কোন পাসপোর্ট নম্বর কিংবা টিআইএন নম্বর দেওয়া হয়নি। মোঃ শাহজাহানও একই ভাবে তার নিজ ঋণ একাউন্ট (নং-০১৭৩৫০০১৫৭২৮৬ ফারমার্স ব্যাংক, গুলশান শাখা) থেকে ৮ নভেম্বর  প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার নামে ২ কোটি টাকার পে-অর্ডার প্রদান (পে-অর্ডার নম্বর- ০০৯২০৪৭ তারিখ ০৮ নভেম্বর ২০১৬) করেন ।

উক্ত ২ কোটি টাকার পে অর্ডারটি সিনহার বেতন একাউন্টে (একাউন্ট নম্বর ৪৪৩৫৪৩৪০০৪৪৭৫, সোনালী ব্যাংক, সুপ্রীম কোর্ট শাখা) ৯ নভেম্বর জমা হয়।

নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা এবং মোঃ শাহজাহান নামের দুই ব্যক্তি যাদের বর্তমান ঠিকানা প্রধান বিচারপতির উত্তরার বাসা এবং স্থায়ী ঠিকানা টাংগাইলের একই এলাকায় উল্লেখ করা হয়েছে। ফারমার্স ব্যাংক, গুলশান শাখায় একই দিন অর্থাত্ ২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর ঋণ একাউন্ট খোলা এবং ঋণ একাউন্ট থেকে দুই দিন পরেই একই তারিখে অর্থাত্ ৮/১১/১৬ তারিখে দুই কোটি করে চার কোটি টাকা প্রধান বিচারপতি সিনহার বেতন একাউন্টে জমা করা হয়।

এ ধরণের দুইজন ব্যক্তিকে আবেদনের সাথে সাথে ২ কোটি করে লোন প্রদান, একদিন পর পে-অর্ডারের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতির নামে দুইটি পে-অর্ডারের মাধ্যমে উক্ত ৪ কোটি টাকা তার ব্যক্তিগত বেতন একাউন্টে জমা করার বিষয়টি সন্দেহজনক।

এতে প্রতীয়মান হয় যে, প্রধান বিচারপতি অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ ভুয়া একাউন্টের মাধ্যমে নিজ বেতন একাউন্টে স্থানান্তর করেছেন। এটি স্পষ্টত মানি লন্ডারিং এর আওতায় পড়ে। তিনি এ অর্থ কোন মামলায় অবৈধ সুবিধা দেওয়ার জন্য গ্রহণ করেছেন তাতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই। পরবর্তীতে উক্ত টাকা ক্যাশ হিসেবে উত্তোলন করে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে গোয়েন্দা তদন্ত রিপোর্টে উঠে এসেছে।

অপরদিকে প্রধান বিচারপতির সোনালী ব্যাংকের হিসাব নম্বর ০১৭৩৫০০১৫৭২২৪ হতে ১,৪৯,০৬,০০০ (এক কোটি উনপঞ্চাশ লাখ ছয় হাজার) টাকা এবং ৭৪,৫৩,০০০ (চুয়াত্তর লক্ষ তেপ্পান্ন হাজার টাকা) তাঁর ভাই নরেন্দ্র কুমার সিংহ এর শাহজালাল ব্যাংক উত্তরা শাখা এর একাউন্ট নম্বর ৪০০৮১২১০০০৪৯০৪২-তে জমা করার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পেয়েছে সরকার।  

উক্ত টাকা তিনি তাঁর আয়কর রিটার্নে প্রদর্শিত ভাইয়ের নামে বরাদ্দকৃত প্লট-১/এ, রোড-০৬, সেক্টর-৪, উত্তরা এর ফ্লাটে বিনিয়োগ করেছেন। এতে আরও প্রতীয়মান হয় যে, প্রধান বিচারপতি অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ ভুয়া একাউন্টের মাধ্যমে নিজ বেতন একাউন্টে স্থানান্তর করেছেন। এছাড়াও তিনি উক্ত অর্থ বিভিন্ন সময়ে তাঁর পিও মাহবুব এর মাধ্যমে প্রায় ১ কোটি ৫২ লাখ টাকা ক্যাশ উত্তোলন করে সরিয়ে ফেলেন।

এভাবে তিনি অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ গোপন করার চেষ্টা করেছেন। বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় বর্তমান ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আয়কর রিটার্নে তিনি তা সমন্বয়ের চেষ্টা করতে পারেন।

উপরোক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে সিনহা পরিষ্কারভাবে মানি লন্ডারিং এবং উেকাচ গ্রহণের মতো ফৌজদারি অপরাধ সংঘটিত করেছেন বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।

এসকে সিনহা পরিষ্কারভাবে মানি লন্ডারিং আইন ২০১২ এবং উেকাচ গ্রহণের মাধ্যমে দণ্ডবিধির ১৮৬০ সালের আইনের ১৬১ ধারা মোতাবেক অপরাধ সংঘটিত করেছেন।

এদিকে এসকে সিনহা বিভিন্ন ধরনের রাষ্ট্র বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে সেগুলোতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মিডিয়া সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরে আলোচনা হচ্ছে। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, এস কে সিনহা দেশের ভিতর এবং বাইরে বেশ কিছু বিতর্কিত এবং অবাঞ্ছিত ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।

তাঁর উসকানিতে এবং দেশ বিরোধী চক্রের চক্রান্তে স্বার্থান্বেষী মহল কর্তৃক কোনো একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোর পর তিনি দেশের পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হবেন বলে পরিকল্পনা করছেন।

সুরেন্দ্র কুমার সিনহা এর বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগসমূহের মধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ হলো:__
®১. রাজউক এর প্লটের সরকার নির্ধারিত মূল্য পরিশোধ না করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্লট বরাদ্দ ও বাড়ি নির্মাণ।

২০১৩ সালের ৩ ডিসেম্বর উত্তরা সেক্টর-১৫ এ, রোড-১ এর তিন কাঠা আয়তনের ১৫ নম্বর প্লটটি তত্কালীন বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নামে বরাদ্দ করা হয়।

পরবর্তীতে তিনি ব্যক্তিগত প্রভাব খাটিয়ে তাঁর বরাদ্দকৃত প্লটটি ২০১৪ সালের ১৩ এপ্রিল ১৫ নম্বর সেক্টর ১৫ হতে ১০ নম্বর সেক্টরে (রোড-১২, প্লট ৫১) নিয়ে আসেন এবং প্লটের আয়তন ৩ কাঠার পরিবর্তে ৫ কাঠায় পুনঃনির্ধারণ করত পুনঃবরাদ্দ করান।

অতিরিক্ত দুই কাঠা জমির মূল্য রাজউক কর্তৃক দুইবার (১৩ এপ্রিল ২০০৪ এবং ১৩ জুন ২০১৬ তারিখে) নোটিস দেওয়ার পরও পরিশোধ করেননি।

এদিকে সিনহার বিরুদ্ধে বিচার সংক্রান্ত রায় এবং সহকারী জজ নিয়োগে দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ সংক্রান্ত অভিযোগ উত্থাপিত হয়।
অভিযোগসমূহ হলো,--
®১. পরেশ চন্দ্র শর্মাকে অভিযোগের দায় হতে অব্যাহতি প্রদান। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২, ঢাকা এর বিচারক পরেশ চন্দ্র শর্মা ৮,০০,০০০/- (আট লাখ) টাকার বিনিময়ে দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করে মামলা নং-২১৩/২০১৩ এর অভিযোগপত্রের ২ নং আসামি মোঃ শাবাব এর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও জামিন প্রদান করে অভিযোগের দায় থেকে অব্যাহতি প্রদান করেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে আইন মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত করে সত্যতা পেয়েছে।

এছাড়া এসকে সিনহা ভুয়া একাউন্ট সৃজন করত এবং তার কতিপয় নিজস্ব ব্যক্তির মাধ্যমে মামলার তদবির করিয়ে প্রচুর পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করেন। উক্ত অর্থ তিনি তাঁর কিছু বিশ্বস্ত লোকের (বাংলাদেশি ব্যবসায়ী অনিরুদ্ধ কুমার রায়, সিঙ্গাপুর প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিক রণজিত্, কানাডা প্রবাসী অভিবাসন আইনজীবী মেজর (অবঃ) সুধীর সাহা) মারফত মানি লন্ডারিং এর মাধ্যমে বিদেশে প্রেরণ করেন।

(উপরোক্ত লেখাটুকু দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত, বিশেষ প্রতিনিধি, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ইং ০০:০০ মিঃ)

এবার আসুন সরকারের প্রধান আইন কর্মকরা মাহবুবে আলমের মন্তব্যে কি বলেছেন---

সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা বিদেশে বসে যে বই লিখেছেন, তাতে দেশের বিচার বিভাগের ‘ভাবমূর্তি নষ্ট’ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা মাহবুবে আলম।

তিনি বলেছেন, “আপিল বিভাগের অন্য বিচারপতিরা সে সময় প্রধান বিচারপতি সিনহার সঙ্গে কেন বসতে চাননি- তা প্রকাশ পেলে আরও দুর্গন্ধ ছড়াবে। তাতে বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি আরও নষ্ট হবে।”

মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে নিজের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “সবচেয়ে বড় কথা হল, বিচারপতি সিনহা যা করছেন এটা বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি উনি নিজেই নষ্ট করছেন।”(bdnews24. Com)

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৩৬

বলেছেন: তথ্য বহুল আলোচনা

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা ভাই, আলোচনা লম্বাই হয়ে গেছে, তবে আমরা সাধারণ মানুষ সবসময় কেমন যেন ধাঁধার মধ্যে পড়ে থাকি, অনেকসময় জেনে নিশ্চুপ, কখনোবা না জেনেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কিন্তু আমাদের জানা উচিৎ দেশ সম্পর্কে।

ধন্যবাদ ভাই মন্তব্য রেখে যাওয়ায়

২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দেখা যাক, কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়...

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: যতই দৌড়াক মিথ্যার দৌড় বেশিরভাগই হার্ডে প্রব্লেম কনে, এটিও তেমনি হবে,।

ধন্যবাদ ভাই গুণী কথা বলে যাওয়ার জন্য

৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫০

কলাবাগান১ বলেছেন: “সবচেয়ে বড় কথা হল, বিচারপতি সিনহা যা করছেন এটা বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি উনি নিজেই নষ্ট করছেন।”

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সে নিজের দুর্নীতি চেপে রাখতে উম্মাদ হয়ে গেছে মনে হচ্ছে, মিথ্যা দিয়ে সত্য আড়াল করার ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছে।

ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্য পেয়ে

৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বহু তথ্য সমৃদ্ধ এবং পরিশ্রমী পোস্ট । কী আর করা যাবে। আমাদের এসবের মধ্যেই চলতে হবে।
রাজনৈতিক তর্জার নিষ্পত্তি নেই। সবাই যেন ধোয়া তুলসীপাতা ।
আজ কবিভায়ের বুকে দ্রোহের আগুন। জানিনা সেখানে আবার কবে বাঁশি বাজবে ।


শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় নয়নভাইকে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দেশের কিছু কিছু পরিস্থিতি আমাকে পিড়া দেয়, কষ্ট পাই যখন দেশের উচ্চতর লোকগুলোর সম্পর্কে দেশের ক্ষতির কারণ জানতে পারি।

দোয়া করবেন ভাই, আমি আর এখন দেশ নিয়ে পড়ে থাকিনা, দেশের চিন্তা করার মতো অনেক লোক আছেন। তাছাড়া দেশ এমন কোন বিপদের সম্মুখীন হয়নি, যদি তেমন হয়তো জানেনইতো আমারও রক্তে বীর মুক্তিযোদ্ধার রক্ত, নিজের জীবন তুচ্ছ করার জন্য দুবার ভাববো না।

হ্যা ভাই, আমি কবিতা আর প্রেমেই আছি থাকবো,
দোয়া রাখবেন ভাই।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩১

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন কবিবর, আমি শুধু খুঁজে বের করেছি আর একটু সাজিয়েছি মাত্র।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শিরোনামটা একটু ঠিক করে নিয়েন।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ এ কৃতজ্ঞতা রাখছি ভাই, এখনই নিচ্ছি

৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: একজন বিচারপতি বা উকিলের বাৎসরিক আয় কতো? গাড়ি, ড্রাইভার রেখে পাঁচতলার বাড়ি বানানো যায়? তাও না হয় মেনে নিলাম। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে বেশিরভাগ মামলার রায়ে ঘুষ নেয়ার অভিযোগগুলোর কী হবে? বাংলাদেশ ব্যাংকের ১২০০ কোটি টাকার ৫% ঘুষ যা ৬০ কোটি টাকা তার সহকারী রনজিত গ্রহণ করে সিংগাপুরে বসুন্ধরা কেম্পানির কাছে থেকে। সিংগাপুরে রনজিতের বিরাট অফিস, ব্যবসা, এগুলোর উৎস কি? রণজিৎ নিজে স্বীকারও করেছে যে তার মাধ্যমেই সব লেনদেন হতো।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ভাই, সব তথ্যই বের হচ্ছে, হবে। সে সবকিছু আচ করতে পেরেই বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। তার বিচার হবে একদিন, দেশের সাথে গাদ্দারী দেশ বরদাশত করবেনা।

সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

দূরের যাত্রী বলেছেন: আপনার কাছে আমার দুইটা প্রশ্ন। দয়া করে উত্তর দিবেন।
১। বাংলাদেশের বিচারাঙ্গনে দুর্নীতি একটা ওপেন সিক্রেট বিষয়। বিশেষত এস কে সিনহার দুর্নীতির বিষয় এতটাই প্রকাশিত ছিলো যে ২০০৭ সালে ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দিন সরকার তাকে পদত্যাগে বাধ্য করতে সে সময়ের পদ্ধতি অনুযায়ী বঙ্গভবনে চায়ের দাওয়াত দিয়েছিল। সিনহা বাবু বঙ্গভবনে না এসে ভারতীয় দূতাবাসে গিয়ে হাজির হয়ে সে যাত্রায় নিজেকে রক্ষা করেছিলেন। তো আপনারা যারা এখন ওনার দুর্নীতির হাজার হাজার নথি বের করছেন তারাইতো জেনেশুনে ওনাকে প্রথমে আপীল বিভাগে এবং শেষ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতি বানিয়ে ছাড়লেন? তখন গরু দুধ দিতো, এখন লাথি দেয় তাই?

২। বুকে হাত দিয়ে বলবেন, এস কে সিনহা যদি ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা না করতেন তাহলে আপনারা ওনার দুর্নীতির অভিযোগগুলো প্রকাশ করতেন? ওনার বিরুদ্ধে এ্যাকশনে যেতেন? তাহলে আরেক দুর্নীতিবাজ বিচারপতি শামসুদ্দীন চৌধুরী মানিকের দুর্নীতি নিয়ে আপনাদের কোন রা নেই কেন? সে চামচামী করে যাচ্ছে বলে?

যে কোন সচেতন নাগরিকমাত্র স্বীকার করবেন ষোড়শ সংশোধনী বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য হুমকি। সুতরাং এস কে সিনহার এ রায় অবশ্যই যুক্তিযুক্ত ছিলো। এমনকি বেঞ্চের অন্য সব বিচারকেরাও তার সাথে সহমত দিয়েছিলো। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এস কে সিনহার মত চিহ্নিত দুর্নীতিবাজের এতবড় সত্য উচ্চারণের নৈতিক শক্তি ছিলোনা। তারপরেও সে উচ্চারণ করেছে। ফলে তার পরিণতি হয়েছে টিস্যু পেপারের মত যা ব্যবহার হয়ে গেলে ছুড়ে ফেলে দেয়া হয়।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: যাত্রী ভাই, তার ভেতরের জানোয়ারটা প্রকাশ পেতে অনেক সময় গড়িয়েছে, ওকে সঠিক বলতে গেলে পুরো দেশ জাতির সাথে বেঈমানী করা হয়ে যাবে। ওনার সাথে বিচারকদের তেমন ভালো সম্পর্ক ছিলনা আমার লেখাতেও সেটা প্রকাশ।

সে নিজের দুর্নীতির ভয়ে দেশ ছেড়েছে গোপনে, তাকে কেউ তাড়ায়নি। তার দুর্নীতি গুলো প্রকাশ পাচ্ছে পরে।
এদেশের জন্মলগ্ন থেকে স্বাধীনতা বিরোধী প্রেতাত্মারা সাধু বেশে দেশের ক্ষতির ধান্দায় মত্ত, যা বুঝা সময়ের ব্যাপার।

ক্ষোভে নয় দেশপ্রেমে ঐক্যবদ্ধ হোন, সোনার বাংলা গড়ুন নিজেদের হাতে।

৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

বিষাদ সময় বলেছেন: অনেক বড় পোস্ট সময় নিয়ে পড়বো।
তবে "মায়েম থেকে সিনহা" না " সায়েম থেকে সিনহা"

ধন্যবাদ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সময় হলে পড়বেন।

দুঃখিত ভাই, শিরোনামে ভুল হয়ে সামেম মায়েম হয়েছিল, ঠিক করে নিয়েছি।

কৃতজ্ঞতা রইল

১০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৬

নীলপরি বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ ও পরিশ্রমী পোষ্ট ।
++

তবে আপনার অনেকদিন কোথাও দেখছিলাম না । ভালো আছেন তো ? ব্যস্ত আছেন ?

শুভকামনা

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন আপু।


না আপু ভালো ছিলাম না, আবার অসুস্থও ছিলাম না বড়ধরণের বিষণ্ণতা আমাকে ঘ্রাস করেছিল। এখন সেটা কাটিয়ে উঠতে চেষ্টা করছি। কি বলবো আপু, বিশ্বাস অবিশ্বাসের দুনিয়ায় ভালো থাকাটাই একপ্রকার যুদ্ধ।

দোয়া করবেন আপু

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

১১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

সাইন বোর্ড বলেছেন: ৮ নং মন্তব্যের সাথে সম্পূর্ণ একমত, দূনীতিবাজ জেনেও যাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল শুধুমাত্র স্বার্থো উদ্ধারের জন্য, তখন হয়ত বুঝতে পারেনি সে যৌক্তিক কিছু একটা করে ফেলবে, এখন সিনহার সত্যকে ঢাকার জন্য ইতিহাসকে টানা হচ্ছে এবং এসব ইতিহাস প্রচারের জন্য মনে হচ্ছে কিছু এজেন্টও নিয়োগ করা হয়েছে ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভুল বললেন ভাই, তার যৌক্তিক কাজ কোনটা বলছেন? কোটি কোটি টাকা তছরুপ করা নাকি পাঁচ কাঠা জমি নেয়া, নাকি বিদেশে বসে দেশের বিচারবিভাগকে কুলশিত করা।

হুটকরে একমত প্রকাশ করা বুদ্ধিমানের কাজ হতে পারেনা ভাই।

ভালো থাকবেন।

১২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ দূরের যাত্রী, @ সাইনবোর্ড - চমৎকার মন্তব্য । একমত।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সিনহার দোষ আড়াল করতে চাইছেন!!

১৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২১

দূরের যাত্রী বলেছেন: সিনহার লেখা যদি মিথ্যাই মনে করেন তবে এখানে সায়েমের প্রসঙ্গ টেনে আনলেন কেন? মানে সায়েমেরটা আপনার পক্ষে যায় তাই সত্য? তাহলে এক কাজ করুন, মতিউর রহমান রেন্টুর "আমার ফাঁসী চাই" নামক নিষিদ্ধ বই থেকেও কিছু উদ্ধৃতি দিন। আমরা একটু যাচাই করি কোনটা আসল সত্য।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সায়েম এঁর কথা উল্লেখ করাটা প্রাসঙ্গিক মনে করলাম ভাই, একজন সেনাশাসক কিভাবে একজন রাষ্ট্রপতিকে বন্দুক ঠেকিয়ে অসুস্থতার অজুহাত দেখিয়ে পদত্যাগ করাতে পারে সেই নিষ্ঠুর সেনাশাসক যা করেছিল সায়েম এঁর সাথে বর্তমান সরকার কিন্তু সিনহার সাথে তা করেনি, সে ফাঁকি দিয়ে দেশ ছেড়ে এখন দেশের বিচার ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে নিজের অপরাধ ঢেকে রাখার জন্য।

আপনি যত বইই দেখান, বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে কোনপ্রকার দুর্নীতির সাথে যুক্ত দেখাতে পারবেননা ভাই, আরে বঙ্গবন্ধুর মতো একজন মহান নেতার জন্ম বাংলার মাটিতে হয়েছিল বলেই আমরা আজ স্বাধীন, স্বাধীনতার স্বাদ নিচ্ছি প্রতি নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে। এটুকু অস্বীকার করা আর নিজের জাতির সাথে নিজের দেশের সাথে ইতিহাসের সাথে বেঈমানী করা সমান আমার মতে।

১৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯

ব্লু হোয়েল বলেছেন: আসলে ক্যান্সারটা হয়েছিল কোথায় ? পরবর্তীতে ক্যান্সারের স্থলে কোটি কোটি টাকার দূর্নীতি । বিদেশে প্রস্থানের সুযোগ হওয়ার কারণ বোধগম্য নয় । এখন সিনহা মিথ্যা বললে তখন কি সত্য তথ্য ছিল ?

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সে ছিল মোখশদারী,
সিনহা ছিল জামাতির এজেন্ট, কিছু ভালো কাজ দেখিয়ে দেশের পট পরিবর্তন করার জন্য বৃহৎ বিস্ফোরণ ঘটানোর ধান্দাবাজিতে,
সেটা ধরা খাওয়ার ভয়েই দেশ ছাড়ে, দেশে থেকে যা করতে পারেনি তা এখন বিদেশ বসে করার চেষ্টাকরে যাচ্ছে। কুত্তাটা রাষ্ট্রপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখছে হা হা হা

১৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০১

নীলপরি বলেছেন: শুনে খুবই খারাপ লাগছে । আমি ইনস্টাতেও আপনার খোঁজ নিয়েছি । ওখানেও বোধহয় , এই কারণেই আসছেন নাহ । তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে উঠুন ।
শুভকামনা রইলো

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার আন্তরিকতা সবসময় আমাকে প্রফুল্লিত করে আপু। আমি এখন পুরোপুরিই সুস্থ।
দোয়া রাখবেন।

মাঝেমধ্যে ফেসবুকে ডুকলেও আর কোন সাইটে যাওয়া হয়নি এই কয়দিন।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়
ভালো থাকবেন এই কামনা

১৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

নষ্টজীবন® বলেছেন: সিনহা ছিল জামাতির এজেন্ট, কিছু ভালো কাজ দেখিয়ে দেশের পট পরিবর্তন করার জন্য বৃহৎ বিস্ফোরণ ঘটানোর ধান্দাবাজিতে,
সেটা ধরা খাওয়ার ভয়েই দেশ ছাড়ে, দেশে থেকে যা করতে পারেনি তা এখন বিদেশ বসে করার চেষ্টাকরে যাচ্ছে।
সুন্দর বলেছেন, শালা একটা ধান্দাবাজ

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই,

শুভকামনা আপনার জন্য

১৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কঠিন অবস্থা। সকল দূর্ণীতিবাজের বিচার হওয়া উচিৎ। না হলে এ দেশের উন্নতি হবে না ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মোক্ষম কথা বলেছেন শ্রদ্ধেয় কবিবর, আমাদের দেশ থেকে দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে। কোন দুর্নীতিবাজ এদেশে থাকতে পারবেনা।
এ ব্যাপারে আমাদের জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে প্রথমে, আমার বিশ্বাস দেশের সকল স্তরের জনগণ এতে অংশগ্রহণ করবে স্বাচ্ছন্দ্যে।

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রইল মন্তব্যে

১৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ভাই, সব তথ্যই বের হচ্ছে, হবে। সে সবকিছু আচ করতে পেরেই বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। তার বিচার হবে একদিন, দেশের সাথে গাদ্দারী দেশ বরদাশত করবেনা।

সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়


ভালো থাকবেন।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রইল আপনার এমন আন্তরিকতায়।

শুভ হোক আপনার প্রতিক্ষণ

১৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

ব্লু হোয়েল বলেছেন: সে ছিল মোখশদারী,
সিনহা ছিল জামাতির এজেন্ট, কিছু ভালো কাজ দেখিয়ে দেশের পট পরিবর্তন করার জন্য বৃহৎ বিস্ফোরণ ঘটানোর ধান্দাবাজিতে,
সেটা ধরা খাওয়ার ভয়েই দেশ ছাড়ে, দেশে থেকে যা করতে পারেনি তা এখন বিদেশ বসে করার চেষ্টাকরে যাচ্ছে। কুত্তাটা রাষ্ট্রপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখছে হা হা হা @ নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন
৥ ২০ বছর সংসার করার পর স্ত্রীর ভার্জিনিটি নিয়ে সন্দেহ ???

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এটা আসলে ভার্জিনিটির ব্যাপারে পড়ে না, যেমন মানুষ অমানুষ চেনা মুশকিল এটা সেরকম, সে মানুষরূপী একজন জামাতি প্রেতাত্মা।

২০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আমার ব্লগে ঘুরে আসবেন।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অবশ্যই ঘুরে আসবো আপু, কৃতজ্ঞতা আমার ব্লগে মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য

শুভকামনা জানবেন

২১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

দূরের যাত্রী বলেছেন: হিন্দু হইয়া
এতগুলা জামায়াত নেতারে ফাঁসী দিয়াও
এখন সে জামাতী প্রেতাত্মা!

কি এক আজব মেশিন আবিষ্কার করল আওয়ামী লীগ!
বাই দ্যা ওয়ে প্রচার করতে থাকেন। চূড়ান্ত প্রচারণা চালাইলেও বাঙ্গালী যে বিশ্বাস করবেনা তা ভালো করেই জানেন। নিজেইতো বললেন বাঙ্গালী এখন শিক্ষিত হইছে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সত্য প্রচার করতে হয়না, এমনিতেই সময়মতো বেরিয়ে আসে ভাই,

২২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা বেকুব লোক ভালোবাসেন, সিনহা, মুহিত, আবুল, হাবুল, শাহজাহান; ফলাফল, সব সময়ই খাারাপ

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আসলে মানুষরূপী শয়তানদের চেনা বড়ই মুশকিল, তাই ভুল হয়েই যায়

২৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: ফার্মারস ব্যংকের যে কাহিনী পেপারে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে ,যে লোক বিচারপতি সিনহার বাড়ী কনেছে সে ব্যাংক থেকে ঋন নিয়েছে। সেই ঋন বৈধ না অবৈধ সেটা সেই ক্লায়েন্ট ও ব্যংকের সমস্যা।এর সাথে সিনহা সাহেবের কি সম্পর্ক? বাড়ী বিক্রি যে দুর্নিতির আওতায় পড়ে এই প্রথম শুনলাম।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বাড়ি বিক্রি পাইলেন কই, সেতো তিন কাঠার পরিবর্তে পাঁচ কাঠা দখল করেছে, আর ঋণ তো তার এতাউন্টেই ট্রান্সফার করা হয়েছে বলেই প্রকাশ।

২৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনার রায়টা সঠিক কিনা এক কথায় উত্তর দিন।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনি কোন যুক্তিতে রায়টি সঠিক মনে করবেন সেটা যদি বলতেন দয়াকরে ?

এই দেশ বঙ্গবন্ধুর দেশ, এই দেশ বাঙালি জাতির দেশ, এই দেশকে যে ভালোবাসে এই দেশ তার, বাংলাদেশের বিজয়ে যার হৃদয় আনন্দিত হয় এই দেশ তার। দেশটি ২৩ বছরের রাজনৈতিক যুদ্ধের ফসল। আর এর অগ্রনায়ক জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

২৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সেটা ধরা খাওয়ার ভয়েই দেশ ছাড়ে,
দেশে থেকে যা করতে পারেনি তা এখন বিদেশ বসে করার চেষ্টাকরে যাচ্ছে।
৥ ২০ বছর সংসার করার পর স্ত্রীর ভার্জিনিটি নিয়ে সন্দেহ ???

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
ভাই মাছের পচন ধরে পেট থেকে আর
দেশের পচন ধরে মাথা থেকে ।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা সুন্দর বলরছেন, ধন্যবাদ

২৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৭

প্রামানিক বলেছেন: দেখা যাক কি হয়

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বের হবে সবই শ্রদ্ধেয়, বিচারও হবে ইনশাআল্লাহ

২৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:১৮

অক্পটে বলেছেন: রায় প্রদানের আগ পর্যন্ত সিনহা দূর্ণীতিবাজ ছিলেনে না, রায় প্রদাণের পরই শুধু মাত্র তিনি র্দূর্ণীতিবাজ হিসেবে গণ্য হয়েছেন!



"এক কলঙ্ক উন্মোচন" গরম ভাতে বিলাই বেজার। থলের বিড়াল বেড়িয়ে পড়লে এমনই লাগে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দুর্নীতিবাজদের দুর্নীতি ধীরেধীরেই প্রকাশ পায়

২৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৩

অক্পটে বলেছেন: একজন দূর্ণীতিবাজ হিন্দুকে প্রধান বিচাপতি বানিয়ে, স্কাইপ কেলেঙ্কারী জানাজানি হবার পরও জামায়াতের এতগুলো নেতাকে হত্যা করার পর এখন বলছেন সিনাহা জামাতের প্রেতাত্মা! আপনারা কি বলতে না পারেন নয়ন ভাই।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: জামাতের ফান্ডে সিনহার টাকা যায় কি করে বলবেন কি? তার আশেপাশের সবাই জামাতের সাথে জড়িত জেনেও সে কেন সঙ্গে রাখছেন সে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.