নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময় মানুষকে কিভাবেইনা বদলে দেয় ,বদলে যাই - বদলে যায় সবাই! আনমনে স্মৃতির পাতা উল্টাই বেছে বেছে জমে থাকা ক্লেদগুলোকে উগলে ফেলে দেই স্বস্তির নিঃশ্বাসের চাদরে নিজেরে জড়াবো বলে! কিন্তু কতটা পারি বা পেরেছি কতটাই বা পারা যায় খুঁতের মাঝে নিখুঁতের বীজ বোনা !
কালো কুঠুরীর ভরা জৌলস
রাতের আঁধারে চক-চক করে জ্বলে
ওঁৎ পেতে থাকা চোখ ।
নারী শরীরের ভাঁজে ভাঁজে নোনা স্বাদ
শিকারীর কাছে মূখ্য হয়ে উঠে
নির্ভেজাল কামনার সুখ।
অন্ধগলির বন্ধ পথে
রূপের পসরা সাজিয়ে অভিবন্দনায় নিশিকন্যা।
নীল সুখের পাপড়ি দিয়ে ছড়ানো নীল গালিচা
পরিতৃপ্ত করতে ব্যাকুল
সুখের আশায় সুখ ছেড়ে আসা
পথভুলো নীল পাখিদের।
ভালবাসার হাতছানি দেয় প্রবলভাবে
সুখের আলিঙ্গনে লেপ্টে ধরে তপ্ত বুকে
সিক্ত অধরে গলে গলে পড়ে
উতলা যৌবন।
নিশিকন্যা বলে উঠে
ভালবাসো -তব মনে কেন এত দ্বিধা?
অধিকার দাও–বাঁধ বাহুডোরে
জানিবার চাই
” ভালবাসা ”
লুটায় কেন পুরূষ নিষিদ্ধ নারীতে অবলীলায়?
উত্তর আসে–
জানোনা বুঝি–নিশিকন্যাদের জন্য যে সূর্য রশ্নি বড়ই প্রশ্নবিদ্ধ !
সমাজের নাগালের বাইরে ওরা-ওখানেই থাক।
নিশিকন্যার ক্রোধান্বিত চোখে
রক্তিম চিতা জ্বলে।
বলে ধিক্ –
সভ্য সমাজ আর সভ্য পুরূষ
নিষিদ্ধ কুঠুরীর ভরা জলসা
নিশিকন্যাদের সাথে মত্তলীলা
পেছনে পড়ে থাকা সম্পর্কগুলোকে প্রতিনিয়ত ধোকা
সুশীল সমাজের চোখে ছানি পড়ে তখন !
চাইনা-অধিকার ,চাইনা পরিচিতি
মুখোশে ঢাকা ভদ্র মানুষগুলোর চেয়েও বেশ ভাল আছি।
স্বনামেই আজ তবে স্বস্তির মালা জপি।
©somewhere in net ltd.