নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময় মানুষকে কিভাবেইনা বদলে দেয় ,বদলে যাই - বদলে যায় সবাই! আনমনে স্মৃতির পাতা উল্টাই বেছে বেছে জমে থাকা ক্লেদগুলোকে উগলে ফেলে দেই স্বস্তির নিঃশ্বাসের চাদরে নিজেরে জড়াবো বলে! কিন্তু কতটা পারি বা পেরেছি কতটাই বা পারা যায় খুঁতের মাঝে নিখুঁতের বীজ বোনা !
অবন্তী,
তুই কি আজও নিবিড় মেঘগুলোর আনাগোনায় উতলা হোস? আজও কি ঝুম বৃষ্টিতে ভালবাসার কণা খুঁজিস? দীঘির জলে ভাসা পদ্মগুলোর সাথে কি আজও সখ্যতা গড়ে তুলিস? শিশিরের গালিচা কেঁপে উঠে কি আজও সুরের মূর্ছনায়? আমার জানতে বড্ড ইচ্ছে করে অবন্তী! এক সমুদ্র হাহাকার দিয়ে কোন এক কূহকী পূর্ণিমায় সেই যে কুহেলিকা হয়ে গেলি! নৈঃশব্দ্যের মন্ত্রে আমি গিলে ফেলেছি পাহাড়সম কষ্ট। তুই জানিসনি, হয়ত কোনদিন জানবিওনা এই ঝরা পালকের মর্মবেদনা!
আমি তোর চেয়ে দু'বছরের ছোট ছিলাম।তাই আমাকে সব সময় ছোট মনে করে পাত্তাই দিতিনা। অথচ আমি তোর সঙ্গ পাবার লোভে লোভে দিন রাত একাকার করে ফেলতাম। তুই আমাকে 'তুই' বলতি, আমিও তোকে মাঝে মাঝে আপু বা অবন্তী'ই ডাকতাম —এতে তোর কোন আপত্তি ছিলনা। আমি প্রতিদিন সকালে দাঁড়িয়ে থাকতাম বাড়ীর পাশের গলিটিতে, কখন তুই কলেজের জন্য বের হবি! তারপর তোর সাথে কলেজের বাসে চড়ে কলেজে যেতাম। তোর পাশের সিটটাতেই আমি বসতাম। আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে তোর সান্নিধ্য কামনা করতাম। বুঝাতে পারতামনা ''তোকে আমার এত ভাল লাগত কেন?'' তোর আশপাশে ঘুরঘুর করত কত রোমিও, তা দেখে আমি ঈর্ষার অনলে পুড়ে পুড়ে ছাই হয়ে যেতাম।
আমি কতবার ভেবেছি তোকে বলেই দিবো কিন্তু এক পা সামনে গিয়েছিতো তিন পা পিছিয়েছি। প্রত্যাখ্যিত হবার ভয়ে মনের গহীনে চাপা পড়ে গেছে আমার সেই ঈপ্সিত আবেগ। তুই বলতি আমার একটা রাজপুত্তর চাই--- কিন্তু কলেজের কোন রাজপুত্তরই তোর ভাল লাগতনা। বলতি, “আরে ছাত্রদের সাথে কি প্রেম করবো? কবে চাকুরী পাবে, কবে বিয়ে করবে--সে আশায় গুড়েঁবালি। ওদের বিয়ের সময় হতে হতে আমি বুড়ি হয়ে যাব।”তোর এই কথা শুনে আমি আমার অনার্স সেকেণ্ড ইয়ারের বইগুলো সিন্দুকে ভরে ব্যবসায় নেমে গিয়েছিলাম। ভাবলাম একমাত্র ব্যবসা করেই তাড়াতাড়ি প্রতিষ্ঠিত হওয়া যাবে এবং তখন যদি তোকে বলি নিশ্চয়ই তুই বেকার বলে আমাকে প্রত্যাখ্যান করতে পারবিনা।
এভাবেই কেটে গিয়েছিল একটি বছর। তোর মাষ্টার্স পরীক্ষা মাত্র শেষ হল। আমিও ব্যবসার জন্য খুব ভাল রেজাল্ট করতে পারিনি কিন্তু থার্ড ইয়ার উতরে গেলাম। কিন্তু তোকে আমি আমার ব্যবসার কথা বলিনি। সেদিন দুপুরটা একটু অন্যরকমই ছিল—আমার বুকের ভেতরটা কাঁপিয়ে দিলি তুই। সামনে এসে বললি, “তোকেই খুঁজছিলাম আর তুই চায়ের দোকানে! পরিচিত হয়ে নে; আমার বর। গত সপ্তাহে আমাদের বিয়ে হয়েছে।” আমি হাত মেলালাম কিন্তু মনে হল পুরোটা শরীর অবশ হয়ে আসছে। আমার বুক ভেঙ্গে কান্না আসছিল। আমি কোনমতে নিজেকে সামলে তোদের কাছ থেকে বিদায় নিলাম। তোর সোনার রাজপূত্র আমেরিকা প্রবাসী। শুনেছি তুইও চলে যাবি। কিন্তু যে'কদিন দেশে ছিলি আমাদের যোগাযোগ ছিল, তুই মাঝে মাঝে ফোন করে খবর নিতি।
এর মধ্যে একদিন আমি তোর সাথে ব্যাপারটা শেয়ার করলাম কিন্তু মেয়েটির নাম বললাম না। জানতে চাইলাম ঘটনা এতদূর পর্যন্ত ঘটে গেছে আমার কি উচিত মেয়েটিকে জানানো? তুই বলেছিলি, “না জানানো উচিত না কারন সে বিয়ে করেছে, ভাল আছে। আর সে হয়ত কখনও তোকে ওই দৃষ্টিতে দেখেইনি।” কিন্তু তুই মেয়েটির নাম জানার জন্য জেদ ধরলি। আমি জানতাম মেয়েরা খুব বুদ্ধিমতি হয় এই ব্যাপারে কিন্তু তুই এত বোকা ছিলি কেন? নাকি ভান ধরে ছিলি?
বেশ ক'বছর তোর সাথে আর যোগাযোগ নাই। আমি ব্যবসা গুটিয়ে পড়াশুনায় মন দিয়েছিলাম এবং ভাল একটা জব করছি এখন। ফেইসবুকের কল্যাণে তোকে আবার পেলাম কিন্তু তুই আমাকে চিনতে পারলিনা প্রথমে বললি, চেনা চেনা লাগছে; কোথায় যেন আপনাকে দেখেছি! আমি অবাক হইনি কারন আমার চেহারা অনেকখানি বদলে গেছে--তুই বদলে দিয়েছিস। আমি তোকে চিনেছি-- একটুও বদলায়নি তোর চেহারা। আমি পরিচয় দিলামনা তোকে; শুধু বললাম আপনি অনেক ভাল লিখেন, আমি আপনার লেখার একজন ভক্ত। তুই এখন আবার লেখালেখি নিয়ে বেশ ব্যস্ত। বইও বেরিয়েছে। স্বামী সন্তান নিয়ে ভাল আছিস। জানিনা আমার এই চিঠিটুকু পড়ার সময় তোর হবে কিনা। আমি আছি আমাকে নিয়ে আর প্রিয় গানটিকে নিয়ে, আমি কিন্তু চিন্তাও করিনি আমার জীবনের সাথে গানটি মিলে যাবে। তুই শুনবি সেই বিখ্যাত গানটি?
মনে পড়ে রুবি রায়, কবিতায় তোমাকে
একদিন কত করে ডেকেছি
আজ হায় রুবি রায়, ডেকে বল আমাকে
তোমাকে কোথায় যেন দেখেছি।।
রোদ জ্বলা দুপুরে, সুর তোলে নূপুরে
বাস থেকে তুমি যবে নাবতে।।
একটি কিশোর ছেলে একা কেন দাঁড়িয়ে
সে কথা কি কোনদিন ভাবতে!
দীপ জ্বলা সন্ধ্যায়, হৃদয়ের জানালায়
কান্নার খাঁচা শুধু রেখেছি।।
ও পাখি সেতো আসেনি, তুমি ভালবাসনি
স্বপ্নের জাল বৃথা বুনেছি।
গানটির লিংক
( লেখার শিরোনাম ও গানটি সংগৃহীত, শিল্পী – রাহুল দেব বর্মণ)
ভাল থাকিস,
সেই কিশোর ছেলেটি
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৪
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: মনে পড়ে রুবি রায়, কবিতায় তোমাকে
একদিন কত করে ডেকেছি
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৫
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দারুন।
গানটি ও প্রিয়, অনেকদিন পর শুনছি।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৭
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: আগেও পড়েছিলেন লেখাটি---২০১৪চিঠি প্রতিযোগিতায় নির্বাচিত দশ চিঠির একটি এটি।
আর গানটি আমার ও প্রিয়। আজ দুবার শুনলাম।
ধন্যবাদ ---
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১ম ভালোলাগা ++
ভালো থাকবেন সবসময়
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৮
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবান আপনাকে অপূর্ণ
আপনিও ভাল থাকবেন।
৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৫
বাংলার পাই বলেছেন: আলোর ব্লগে আগে পোস্ট করেছিলেন নাকি?
অনেক অনেক ভালো লাগলো।
আর গানটি আমার অসম্ভব প্রিয়।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: হুম প্রথম আলো ব্লগে চিঠি প্রতিযোগিতায় দিয়েছিলাম , নির্বাচিত দশটি প্রিয় চিঠির মধ্যে একটি।
লেখাটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
ভাল থাকবেন।
৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চিঠিতে গল্প ভালো লেগেছে !
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০০
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ অভি আপনাকে । ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগছে। ভাল থাকুন।
৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
আবু শাকিল বলেছেন: অনেক দিন পর গান টা শুনলাম। গল্প টা পড়লাম।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০১
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন। গানটা শুনেছেন ও লেখাটি পড়েছেন জেনে খুশি হলাম।
ভাল থাকা হোক।
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০১
টুম্পা মনি বলেছেন: সুন্দর সাহিত্য। অনেক শুভকামনা আপু।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪১
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু আপনাকে । আপনার জন্যও শুভকামনা।
৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার লাগলো। আপনি সুন্দর লেখেন, অনুসরণে নিলাম।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪২
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু আপনাকে --মন্তব্যে নিজেকে সম্মানিতবোধ করছি।
ভাল থাকবেন।
১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৯
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: চিঠিটা নির্বাচিত হবারই মতো ছিল। কিশোর বয়সে বড় আপু বা ক্লাসের টিচারদের প্রতি একটু দূর্বলতা থাকে ছেলেদের। সেই জিনিসটি খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
তবে আমার একটা কথা আছে। অনার্স সেকেন্ড ইয়ারের কোন ছেলেকে কি কিশোর বলা যায়???
মনে হয় বয়সের বিন্যাস টা কমালে লেখাটা নির্ভুল হতো। তবে সাহিত্যের বিন্যাসে লেখাটা অসাধারণ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৭
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: সত্য ঘটনা !!
কিশোর হয়ত বয়সের বিচারে বলা যায় না কিন্তু মেয়েটি সবসময় ছেলেটিকে সেই ছোট্র কিশোর ছেলে ভেবেই সময় অসময়ে শাসন করত। হয়তবা কানও টেনে ধরত। বয়স কিশোর না হলেও ছেলেটির আচরন কিশোরের মতই ছিল। সেই অর্থে তাকে কিশোর হিসেবে রাখতেই ভাল লাগছিল শ্রাবন।
অনেকদিন পর আবার প্রিয় মুখগুলোকে দেখছি। বেশ ভাল লাগছে।
ভাল থাকা হোক, আর ছুটিও উপভোগ্য হোক।
১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০০
লীন প্রহেলিকা বলেছেন: কিছু কিছু উপমা লেখাটিকে একটি পাঠকের মনে অজান্তেই রেখাপাত করে, ভাল লেগেছে খুব, শব্দবন্ধ গুলোই ভাল লাগার জন্ম দিল। কূহকী পূর্ণিমা, পাহাড়সম কষ্ট, ঝরা পালকের মর্মবেদনা, ঈপ্সিত আবেগ সহ আরও কিছু শব্দের দ্বারা লেখক নিজের অনুভূতি প্রকাশে সার্থক হয়েছেন। ভাল থাকুন অনেক।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লেখাটি পড়ে মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
সকালটা বেশ ফুরফুরে হয়ে গেল আপনার মন্তব্যে।
ভাল থাকবেন আপনিও।
শুভকামনা।
১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৪৮
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ মবীন ভাই।ভাল থাকবেন।
১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন: কাব্যিক বিষাদগাঁথা ভালো লেগেছে ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন মামুন ভাই। ভাল থাকা হোক।
১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
ইছামতির তী্রে বলেছেন: আমার ভীষণ প্রিয় একটি গান। একসময় বাড়িতে আমি ঈদ পুনর্মিলনীর আয়োজন করতাম। ৪০/৫০ জনের সমাগম হতো। ওখানে অনেকেই নানারকম পারফরমেন্স দেখাত। আমি উপস্থাপনা করতাম। পরে সবাই মিলে আমাকে কিছু করার জন্য চাপ দিত। আমি 'মনে পড়ে রুবি রায়' গানটি গাইতাম। এই গানটি আমার গলায় খুব যেত। আমি জীবনে দুটি গান মুখস্ত রেখেছি। এটা একটা আর অন্যটি 'শরত বাবু খোলা চিঠি দিলাম...'।
মন প্রসন্ন থাকলে এখনো গুনগুনিয়ে গাই। আমার অবশ্য ঐ রকম প্রিয় কেউ ছিল না। তবু গানটি বড় ভাল লাগে। কি যেন একটা আকুতি আছে এর মধ্যে। আপনার দেয়া লিঙ্কে গিয়ে গানটি একটানা তিনবার শুনলাম।
আপনি অনেক কিছু মনে করিয়ে দিয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: জানা হল আপনার সম্পর্কে, আপনার কিছু স্মৃতি শেয়ার করেছেন যা সত্যিই যে কাউকে নস্টালজিক করে দেবে।
আপনার বর্ননা শুনে আপনার গলার গানটি ই শুনতে ইচ্ছা করছে।
যাই হোক গানটি আমারো খুব প্রিয়।
অনুসরনে নিলাম। ভাল থাকবেন। আশা করি সামনের দিনগুলোতে পাশে পাব।
১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
খুব ভালো লাগল।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । ভাল থাকবেন
১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮
যাযাবর বেদুঈন বলেছেন: বাপ্পার ফিউশনে সন্দীপনের কণ্ঠে এই গানটা অদ্ভুত লাগে খুব শুনতে। যদিও আর ডি বারমানের করা অরিজিন্যালটার সাথে কোন তুলনা চলেনা তবুও আমার কাছে বাপ্পার ফিউশনটা খুব ভাল লাগে।
আপনার পোস্ট পড়ে গানটা আরও একবার শুনে কিছু পুরনো দিনের স্মৃতিতে হারিয়ে গিয়েছিলাম কিছুক্ষণের জন্য।
মনে পড়ে রুবি রায়, কবিতায় তোমাকে
একদিন কত করে ডেকেছি
আজ হায় রুবি রায়, ডেকে বল আমাকে
তোমাকে কোথায় যেন দেখেছি...
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ --আমি আপনার ব্লগবাড়িতে মাত্র ঘুরে এলাম। গতকাল আপনার কিছু কমেন্ট আমার পড়া হয়েছিল।
যাই হোক পোষ্টে পেয়ে ভাল লাগল।
বাপ্পার লিংকটা যদি দেন--শুনে দেখি।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন।
১৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯
যাযাবর বেদুঈন বলেছেন: মন্তব্যে খুব চেষ্টা করলাম গানের লিংকটা দেয়ার জন্য। কিন্তু কিছুতেই দিতে পারছিনা। সার্ভার এরর দেখাচ্ছে। যদি সম্ভব হয় পরে দিয়ে যাব। অথবা আপনি চাইলে ইউটিউবে গানের কথার সাথে বাপ্পা আর সন্দীপন লিখে সার্চ দিলেই চলে আসার কথা।
আপনিও ভাল থাকুন খুব।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৩
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ওকে আমি দেখছি।
আবারও ধন্যবাদ---বিরক্ত হয়ত করেছি ।
কিছু মনে করবেননা। শুভকামনা ।
১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: গানটা পেলাম ইউটিউবে---বেশ ভাল লাগল । ধন্যবাদ জানবেন যাযাবর বেদুঈন
১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
যাযাবর বেদুঈন বলেছেন: ফিউশনটা ভালই করেছে। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: হুম --এখনো শুনতাসি
২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আগে পড়লেও মনে হলো আবার নতুন করে পড়লাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ, নাসরিন। তোমার পূর্বে প্রকাশিত সবগুলো লেখা আবার সামু ব্লগে দাও। সামুর ব্লগার বন্ধুরা তোমার চমৎকার লেখাগুলোর স্বাদ নিতে পারবেন।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ হেনা ভাই লেখাটি আবার পড়ার জন্য।
হুম আমি আমার আগের লেখাগুলোই এখানে দিচ্ছি।
ভাল থাকবেন। দোয়া রাখবেন।
২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
সকাল রয় বলেছেন:
অনেক ভালোলাগলো।
_______________
তবে আমার গল্পটা কিশোর কাহিনী
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর লেখা। ধন্যবাদ