নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার প্রিয় কিছু পাপের কাছে আমি বন্দি হয়ে আছি

নাভিদ কায়সার রায়ান

তৃতীয় ধরণের পাগল হল সেয়ানা পাগল। এটা সবচেয়ে কঠিন ধরণের পাগলামি। এই পাগল কি সুস্থ না অসুস্থ সেটা বোঝা খুব কঠিন। যখন সে পাগলামি করছে তখন তার কাজকারবার হবে সুস্থ মানুষের মতো। জটিল সব যুক্তি দিয়ে সে তার পাগলামি প্রতিষ্ঠিত করবে। আবার যখন সে সুস্থ থাকবে তখন তার চিন্তা ভাবনা হবে পাগলের মতো। অফিসে এবং বাসায় নিয়মিত ভাবে আমি এই পাগলের ভূমিকায় অভিনয় করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমার কাছে ভালোই লাগে। শুধু মাঝে মধ্যে আমার মাথার মধ্যে জ্যোৎস্না ঢুকে পড়ে। তখন খুব অস্থির লাগে। কেন লাগে জানি না। আপনারা কেউ কি জানেন?

নাভিদ কায়সার রায়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি এবং সে

১১ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩



The Soul of Man is Sevenfold, yet but One in essence; Man's Spiritual Unfoldment has as its end the Discovery of Himself beneath the Sevenfold Veil.



- The Secret Doctrine of the Rosicrucians, by Magus Incognito



(১)



আমার প্রায়ই মনে হয় আগের জন্মে আমি সম্ভবত জমিদার টমিদার টাইপ কিছু একটা ছিলাম। কারণ সবকিছুতেই হালকা জমিদারির ছোঁয়া না থাকলে সেটা আমার কিছুতেই মনে ধরে না। এজন্য অবশ্য আমাকে, বিশেষ করে আমার চারপাশে যারা আছে তাদের ব্যাপক বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হয়। যেমন, ঠাণ্ডা ভাত আমি খেতে পারি না, ভাত হতে হবে গরম, ধোঁয়া উঠছে - এরকম। ভাত আবার বেশী গরম হলে হবে না। গরম ভাত আমি হাত দিয়ে ধরতে পারি না। ধরতে না পারলে সেটা খাব কিভাবে? গরম ভাত সামনে রেখে একটু অপেক্ষা করলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু যেহেতু আমি জমিদার, ভাত সামনে রেখে অপেক্ষা করা আমাকে মানায় না। অতএব, ভাতের ব্যাপারে আমার জমিদারি নিয়ম হচ্ছে - ভাত হতে হবে সুগন্ধি চিকন চালের এবং ফকফকা সাদা। তাপমাত্রা হতে হবে সহনীয়, এবং সেটা পাতে ঢালার পর ধোঁয়া উঠতে থাকবে। ভাত একটার সাথে আরেকটা জড়াজড়ি করে থাকলে হবে না, ভাত হতে হবে ঝরঝরা।

দুঃখের কথা, রন্ধন শিল্পে এখন আকাল চলছে। তাছাড়া লোকজনের সেই ধৈর্যও নাই দক্ষতাও নাই। বাসায় একবার ভাত ভর্তা (ভাত জাউ হয়ে গিয়েছিল) খেতে খেতে আমি আপন মনেই বলে ফেলেছিলাম যে ভাত কেমন হওয়া উচিৎ। আর যায় কোথায়? আমি যে ভাতই রান্না করতে পারি না – সেটা নিয়েই সবাই আমার উপর হামলে পড়ল। যতক্ষণ খেলাম ততক্ষণ আমার সম্পর্কে যা-না, তা বলে, বলল, জমিদারী ভাত খেতে হলে নাকি নিজেকেই রান্না করে খেতে হবে! কথা শুনে আমি আকাশ থেকে পড়লাম। টিনের চালে কাক, আমি তো অবাক! বলে কি লোকজন! ভাত রান্না করবে নাভিদ কায়সার? হা হা হা!



(২)



পূর্বজন্মের কথা যাদের হুবহু মনে থাকে তাদের জাতিস্মর বলা হয়। উইকিপিডিয়া বলে, প্রায় ২০ শতাংশ মার্কিনীই নাকি পুনর্জন্মে বিশ্বাস করে। অবাক করা ব্যাপার। জাতিস্মরদের অস্তিত্ব মেনে নেওয়া মানে পূর্বজন্ম এবং পুনর্জন্মে বিশ্বাস করা। যাঁরা জাতিস্মরদের সন্দেহের চোখে দেখেন তাঁরা বলেন যে এই পূর্বজন্ম মনে রাখা স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই নয়। ইসলাম ধর্মে এই ধরনের কনসেপ্ট আছে কিনা আমি ঠিক জানি না। থাকার কথা না।

ক্যারল ব্যোমানের বইয়ে জাতিস্মরদের বিবরণ আছে। ক্যারল মনে করেন জাতিস্মরদের পূর্বজন্মের বিবরণ কল্পনা প্রসূত নয়। ওনার মতে কল্পনা মনের ব্যাপার। জাতিস্মরদের কাছে পূর্বজীবন হল সত্যি ঘটনার পূণাঙ্গ মানসিক চিত্র। একমাত্র একজন সূক্ষ অনুভূতিসম্পন্ন মানুষের পক্ষেই এর তফাৎ করা সম্ভব।

ক্যারল ব্যোমানের মতে জাতিস্মর বোঝার চার রকম উপায় আছেঃ

(ক) স্বাভাবিক স্বচ্ছন্দ ভঙ্গিতে পূর্বজন্ম বিষয়ে তথ্য দেওয়া।

(খ) কয়েক দিন/সপ্তাহ/মাস/বছর ধরে পূর্বজন্ম বিষয়ক একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।

(গ) অভিজ্ঞতার বাইরে জ্ঞান।

(ঘ) সেইমত ব্যবহারিক এবং শারীরিক বৈশিষ্টের প্রকাশ।

এইবার আসি আমার আগের জন্মের জমিদারী প্রসঙ্গে। প্রথমত ব্যোমানের মতে আমি যদি জাতিস্মর হয়ে থাকি তাহলে সেই সময়কার তথ্য আমার কাছে থাকার কথা। ভালো পয়েন্ট ধরেছে। জমিদারী মানেই আরাম। আর আরাম সম্পর্কে যদি আমার কাছে জানতে চান তাহলে আরাম কাকে বলে, সেটা কত প্রকার ও কি কি আমি তার বিস্তারিত বিবরণ স্বাভাবিক ও স্বচ্ছন্দ ভঙ্গিতেই দিতে পারবো।

দ্বিতীয়ত, প্রতিদিন ঘুম ভাঙলেই আমার মনে হয় এই যে চূড়ান্ত কষ্টের একটা জীবন যাপন করছি – সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে হয়, নানা রকম উটকো কাজ করতে হয় – এসব আসলে আমার জন্য না। আই অ্যাম বিল্ট ফর দ্যা কিল। যেমন ধরেন জেমস বন্ড। এইসব ছেনি, হাতুড়ি, ঢালাই, ইঞ্জিনিয়ারিং – এই সব আমার জন্য না।

তৃতীয়ত, অভিজ্ঞতার বাইরে জ্ঞান। এটা নিয়ে বলার কিছু নাই। ভাত সম্পর্কে আমার যে জ্ঞানের বাহার দেখালাম তার পর আমার অভিজ্ঞতার বাইরের জ্ঞান সম্পর্কে প্রশ্ন করার কোন মানে হয় না।

চতুর্থ ব্যাপারটাতেই আমার জমিদারীর আসল বৈশিষ্ট্যটা ফুটে উঠেছে।



(৩)



হিন্দু ধর্মে পূর্বজন্মের ব্যাপারে বহু মিথ প্রচলিত আছে। সঠিক তথ্য উপাত্ত দিতে পারবো না। তবে আমার জানা মতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মতে একজন ব্রাহ্মণ পূর্বজন্মে পুণ্যবান ছিল বলেই এখন ব্রাহ্মণরূপে জন্মলাভ করেছে এবং একজন অস্পৃশ্য পূর্বজন্মে পাপী-জীবন যাপন করেছে বলেই এখন অস্পৃশ্য হয়ে জন্মেছে। শাস্ত্রানুসারে ব্রাহ্মণকুলজাত ব্যক্তিগণ বিপ্র (অর্থাৎ জ্ঞানী) এবং দ্বিজ (অর্থাৎ দু'বার জাত) হিসেবেও অভিহিত হয়ে থাকেন।

তবে বৌদ্ধ ধর্মে আছে। যেমন কপিল।

এই বৈদিক ঋষিকে সাংখ্য দর্শনের অন্যতম প্রবর্তক মনে করা হয়। হিন্দুদের প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে, তিনি ব্রহ্মার পৌত্র মনুর বংশধর। ভগবদ্গীতায় কপিলকে সিদ্ধযোগী বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

ভাগবত পুরাণের তৃতীয় স্কন্দে কপিলের জীবনের বর্ণনা পাওয়া যায়। এখানে তাঁকে কর্দম মুনি ও দেবাহুতির পুত্র বলা হয়েছে। তিনি সতী অনুসূয়ার ভ্রাতা ও গুরু। কপিলকে সর্বোচ্চ দেবতা বিষ্ণুর একটি অবতার বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং ভাগবত পুরাণে অবতারদের তালিকায় তাঁর নামও পাওয়া যায়। পিতা গৃহত্যাগ করলে কপিল নিজের মা দেবাহুতিকে যোগ ও বিষ্ণু-ভক্তি শিক্ষা দেন। এর ফলে দেবাহুতি মোক্ষ লাভ করেন। ভাগবত পুরাণের একাদশ অধ্যায়ে কপিলের সাংখ্য দর্শন কৃষ্ণ উদ্ধবকে শিখিয়েছিলেন। এই অংশটি উদ্ধব গীতা নামে পরিচিত।

কোনো কোনো বৌদ্ধ পণ্ডিত দাবি করেন, গৌতম বুদ্ধ পূর্বজন্মে কপিল ছিলেন। অশ্বঘোষ তাঁর বুদ্ধচরিত গ্রন্থে লিখেছেন বুদ্ধ সাংখ্যবাদী শিক্ষকের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেছিলেন এবং তাঁর মতবাদের কিছু অংশ সাংখ্য প্রভাবিত।



(৪)



এখন কথা হচ্ছে, আমি হঠাৎ করে জাতিস্মর বা পূর্বজন্ম নিয়ে পাগলামি শুরু করলাম কেন। ঘটনা কিছুই না। ছুটির দিনগুলোতে নিজেকে আমার জমিদার জমিদার লাগে। আর সেখান থেকেই এত ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের সূত্রপাত। কথা যেহেতু শুরু হয়েছেই, সেহেতু এই প্রসঙ্গে আর কিছু কথা যোগ করা যেতে পারে।

১৯শে সেপ্টেম্বর, ১৮৯৩ শিকাগো। সেখানে ধর্ম-মহাসভা উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত একটি সন্মেলনের নবম দিবসের অধিবেশনে স্বামী বিবেকানন্দ যে প্রবন্ধটি পাঠ করেন তার একটি অংশ তুলে ধরছিঃ



“আমি এখানে দাঁড়াইয়া আছি। যদি চক্ষু মুদ্রিত করিয়া আমার সত্তা সম্বন্ধে চিন্তা করিবার চেষ্টা করি-‘আমি’ ‘আমি’ ‘আমি’,তাহা হইলে আমার মনে কি ভাবের উদয় হয়? এই দেহই আমি-এই ভাবই মনে আসে। তবে কি আমি জড়ের সমষ্টি ছাড়া আর কিছু নই? বেদ বলিতেছেন : না, আমি এই দেহ নই। দেহ মরিবে,কিন্তু আমি মরিব না। আমি এই দেহের মধ্যে আছি, কিন্তু যখন এই দেহ মরিয়া যাইবে তখনও আমি বাঁচিয়া থাকিব এবং এই দেহের জন্মের পূর্বেও আমি ছিলাম। আত্মা শূন্য হইতে সৃষ্ট নয়, কারণ ’সৃষ্টি’ শব্দের অর্থ বিভিন্ন দ্রব্যের সংযোগ; ভবিষ্যতে এগুলি নিশ্চয়ই আবার বিচ্ছিন্ন হইবে। অতএব আত্মা যদি সৃষ্ট পদার্থ হন, তাহা হইলে তিনি মরণশীলও বটে। সুতরাং আত্মা সৃষ্ট পদার্থ নন।”

...

“অতএব দেখা গেল, হিন্দু নিজেকে আত্মা বলিয়া বিশ্বাস করে।

‘সেই আত্মাকে তরবারি ছেদন করিতে পারে না, অগ্নি দগ্ধ করিতে পারে না, জল আর্দ্র করিতে পারে না এবং বায়ু শুষ্ক করিতে পারে না।’

হিন্দু বিশ্বাস করে :

সেই আত্মা এমন একটি বৃত্ত, যাহার পরিধি কোথাও নাই, কিন্তু যাহার কেন্দ্র দেহমধ্যে অবস্থিত, এবং সেই কেন্দ্রের দেহ হইতে দেহান্তরে গমনের নামই মৃত্যু। আর আত্মা জড়নিয়মের বশীভূত নন, আত্মা নিত্য-শুদ্ধ-বুদ্ধ-মুক্ত-স্বভাব। কিন্তু কোন কারণবশতঃ জড়ে আবদ্ধ হইয়াছেন ও নিজেকে জড় মনে করিতেছেন।”



আমার জমিদার আত্মা ভুল করে এই দুর্বল রক্ত মাংসের খাঁচায় বন্দী হয়েছেন। তার আদর যত্নের কোন অভাব যাতে না হয় সেদিকে আমার সজাগ দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন। গ্রীষ্মের দীর্ঘ দাবদাহে আক্রান্ত এই নগরে আজ অঝোরে বৃষ্টি নেমেছিল। বৃষ্টিতে ভিজে আমার শরীর এবং আত্মা দুই-ই আরাম পেয়েছে। আমার দেহ এখন তন্দ্রচ্ছন্ন। সে ঘুমাক, আত্মা জেগে থাকুক।



আমার আত্মা নিজেকে এখনো খুঁজে পায়নি। নিজেকে তার খুঁজে পাওয়া খুব প্রয়োজন। খুব প্রয়োজন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:০৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমার আত্মা নিজেকে এখনো খুঁজে পায়নি। নিজেকে তার খুঁজে পাওয়া খুব প্রয়োজন। খুব প্রয়োজন।

আমাদের কারো আত্মাই সম্ভবত নিজেকে খুজে পায়না।
যথেষ্ট পড়ালেখার পোস্ট দিয়েছেন।

১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫২

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: আমাদের কারো আত্মা যদি নিজেকে খুজে না পেত তাহলে বিবেকানন্দ এতো সুন্দর করে আত্মার ব্যাখ্যা দিতে পারতেন না। তিনি ব্যাপারটা ধরতে পেরেছেন বলেই হয়ত আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছেন। হ্যাঁ, এটা হতে পারে যে সবাই হয়তো খুঁজে পায় না। তবে কেউ কেউ তো খুঁজে পায় অবশ্যই। আর তার জন্য নিজের ভেতরেই ডুব দিতে হবে। নিজেকে খুঁজে পাওয়ার এই অসহ্য তাড়নাতেই গৌতম বুদ্ধ সাহেব বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন। আমাদের নবী (সাঃ) হেরা গুহায় ধ্যানে মগ্ন হয়েছেন। এরকম বহু উদাহরণ আছে।
সো, ভয় নাই বিড়াল প্রেমী শুঁটকি মাছ। পোষ্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২| ১২ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এই ব্যাপারে বিস্তারিত আলাপ করার ইচ্ছে রয়েছে। সময় পেলে অবশ্যই আলাপ হবে। অনেক ভাবনার খোরাক এই পোস্ট +++

১৩ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: মাথায় কত যে প্রশ্ন আসে , কেউ তার জবাব দেয় না। আর এসব আসলে বন্ধদের সাথে শেয়ার করার জিনিষও না। আপনার যে এই ব্যাপারটায় ইন্টারেস্ট আছে সেটা জেনে ভালো লাগলো।

৩| ১৩ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

মামুন রশিদ বলেছেন: 'সোল মাউন্টেন' পড়ে আত্মার ব্যাপারে খুব আগ্রহ জেগেছিল । ভালো লেগেছে আপনার লেখাটা ।

১৩ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: বইটা পড়িনি।
পৃথিবীতে যত রহস্যময় ব্যাপার আছে তার মধ্যে প্রথমেই আছে মেয়েদের "মন" আর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে "আত্মা" আর তৃতীয় অবস্থানে আছে "বাংলাদেশের গনতন্ত্র"। হা হা হা। কোনটারই আগামাথা ঠিক নাই।
মন্তব্যে ভালো লাগলো।

৪| ২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:১৫

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: চিন্তাভাবনা করেছেন। এবং অনেককে করাচ্ছেন বলেও মনে হচ্ছে!

শুভেচ্ছা।

২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: হা হা হা। ঠিক ধরেছেন ইসহাক ভাই। চিন্তা ভাবনা চলছেই।

৫| ২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: "আত্মা এমন একটি বৃত্ত, যাহার পরিধি কোথাও নাই, কিন্তু যাহার কেন্দ্র দেহমধ্যে অবস্থিত, এবং সেই কেন্দ্রের দেহ হইতে দেহান্তরে গমনের নামই মৃত্যু। "

দারুণ ++++++++++++++

তাদের এই কন্সেপ্টটা জানতাম না, জেনে খুব ভালো লাগল, নতুন চিন্তার বিষয় পেলাম, ধন্যবাদ !!!!!!!!!

২৩ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: সু-স্বাগতম মুদ্‌দাকির ভাই। অন্যের সম্পর্কে জানিনা বলেই হয়তো আমরা নিজেদের সম্পর্কে জানার ব্যাপারে উদাসীন।

৬| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৬

রায়ান নূর বলেছেন: ভালো লাগল পড়ে ৷ অবকাশ পেলে গবেষণা করার প্রত্যয় রইল ৷ সঙ্গে থাকতে পিছপা হবেন না কিন্তু

০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৫

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: নিজের নামের সাথে মিল আছে এমন আপনাকেই প্রথম পেলাম। পোষ্ট পড়েছেন বলে ধন্যবাদ। মরে টরে না গেলে সাথেই পাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.