নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার প্রিয় কিছু পাপের কাছে আমি বন্দি হয়ে আছি

নাভিদ কায়সার রায়ান

তৃতীয় ধরণের পাগল হল সেয়ানা পাগল। এটা সবচেয়ে কঠিন ধরণের পাগলামি। এই পাগল কি সুস্থ না অসুস্থ সেটা বোঝা খুব কঠিন। যখন সে পাগলামি করছে তখন তার কাজকারবার হবে সুস্থ মানুষের মতো। জটিল সব যুক্তি দিয়ে সে তার পাগলামি প্রতিষ্ঠিত করবে। আবার যখন সে সুস্থ থাকবে তখন তার চিন্তা ভাবনা হবে পাগলের মতো। অফিসে এবং বাসায় নিয়মিত ভাবে আমি এই পাগলের ভূমিকায় অভিনয় করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমার কাছে ভালোই লাগে। শুধু মাঝে মধ্যে আমার মাথার মধ্যে জ্যোৎস্না ঢুকে পড়ে। তখন খুব অস্থির লাগে। কেন লাগে জানি না। আপনারা কেউ কি জানেন?

নাভিদ কায়সার রায়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

666-number of the beast (Part 01)

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬





(১)



কিশোর বয়সে “অশুভ সংকেত” নামে অসাধারণ একটা হরর-থ্রিলার বই পড়েছিলাম। সেখানে ৬৬৬ সংখ্যাটিকে দেখানো হয়েছিল শয়তানের প্রতীক হিসেবে। বইটা এতোই ভালো ছিল যে সেটা পড়ার পর থেকে ৬ সংখ্যাটার ব্যাপারে কিছু অদ্ভুত ধারণা আমার মনে পাকাপাকি ভাবে গেঁথে গিয়েছিল।



আমি ধরেই নিয়েছিলাম ৬ সংখ্যাটার মধ্যে আসলেই সমস্যা আছে। শুধু তাই না, এই ব্যাপারে সেসময় আমি বেশ গবেষণা চালিয়েছিলাম। এবং গবেষণার ফলাফল হিসেবে এই সংখ্যাটা সম্পর্কে কিছু অদ্ভুত আর মজার জিনিষ জানতে পেরেছিলাম।



যেমন, আমি দেখলাম ৬ হচ্ছে একটি নিখুঁত সংখ্যা বা পারফেক্ট নাম্বার। নিখুঁত সংখ্যা হচ্ছে সেই সব পূর্ণ সংখ্যা যাদের ধনাত্মক গুণনীয়কগুলো যোগ করলে সেই সংখ্যাটি পাওয়া যায়। অর্থাৎ,

৬=১x২x৩ আবার ৬=১+২+৩।



আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে ৬ হল প্রথম নিখুঁত সংখ্যা। আর এটিই এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত একমাত্র নিখুঁত সংখ্যা যা মৌলিক সংখ্যা দিয়ে গঠিত।



৬ নিয়ে এতো মাতামাতির কারণ আমার জন্ম মার্চের ৬ তারিখ। ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হচ্ছে, ৬-ই মার্চ বছরের ৬৫-তম দিন। অর্থাৎ, বছর শেষ হতে ঠিক ৩০০ দিন বাকি থাকে। এছাড়াও নিউমারোলজি ব্যাবহার করে আমার জন্ম তারিখ (৬-৩-১৯৮৩) দিয়ে আরও কিছু মজার জিনিষ বের করা যায়।

যেমন, আমার জন্ম তারিখের সবকয়টা সংখ্যা যোগ করলে আমার জন্ম সংখ্যা ৩ পাওয়া যায়।

৬+৩+১+৯+৮+৩=৩০

আবার ৩+০=৩

এখন এই ৩ সংখ্যাটাকে আমার জন্ম ১৯৮৩ কে ভাগ করলে পাওয়া যায় ৬৬১, যা একটি মৌলিক সংখ্যা এবং শয়তানের সংখ্যার (৬৬৬) খুব কাছাকাছি। আবার, ৬+৬+১ করলে পাই ১৩ - যা, আবারো একটি মৌলিক সংখ্যা এবং এটিও একটি অশুভ সংখ্যা হিসেবে পরিচিত। এই কারনেই সম্ভবত আমি নিজে এবং আমার বন্ধুবান্ধব সবকয়টাই ইবলিশ শ্রেণীর।



(২)



যাই হোক, এই ৬৬৬ এর উৎপত্তি কোথায় সেটা বের করতে গিয়ে আমি পেলাম খ্রিষ্টানদের New Testament এর Book of Revelation (যোহনের কাছে প্রত্যাদেশ) যেখানে এই সংখ্যাটাকে বলা হয়েছে Mark of the beast অর্থাৎ অশুভ পশুর সংখ্যা।

ব্যাপারটা বুঝতে হলে Book of Revelation সম্পর্কে একটু ধারণা নিতে হবে। Book of revelation একধরনের স্বপ্নে প্রাপ্ত ঐশীবানীর মতো। নিজেকে যোহন (John) হিসেবে উপস্থাপিত করে বইয়ের শুরুতেই তিনি বলেন যে তিনি একদিন প্যাটমোস দ্বীপে ধর্ম প্রচার করছিলেন। সেসময় হঠাৎ করেই তার কাছে অলৌকিকভাবে ঐশ্বরিক বার্তা আসে যা তাকে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার আদেশ দেয়া হয়।



Book of Revelation এ দুই ধরনের পশুর কথা বলা হয়েছে ত্রয়োদশ অধ্যায়ে। তবে দ্বাদশ অধ্যায়ে বলা হয়েছে মূল শয়তান সম্পর্কে যাকে আমরা ইবলিশ শয়তান নামে চিনিঃ-



“১২-৩) এরপর স্বর্গে আর এক নিদর্শন দেখা দিল, এক প্রকাণ্ড নাগ দেখা গেল, যার রঙ ছিল লাল, তার সাতটি মাথা, দশটি শিং আর সাতটি মাথায় সাতটি মুকুট।”

“১২-৯) এই বিরাট নাগ হল সেই পুরানো নাগ যাকে দিয়াবল বা শয়তান বলা হয়, সে সমগ্র জগতকে ভ্রান্ত পথে নিয়ে যায়।”



ইহুদী ধর্মগ্রন্থেও এই ধরনের সাপের উল্লেখ আছে। আদিপুস্তকের (Genesis) বর্ণনা অনুযায়ী এই সাপ-ই ইভকে নিষিদ্ধ ফল খাইয়েছিল।

যাই হোক, এই সাপ স্বর্গে এক গর্ভবতী মহিলার পেছনে ধাওয়া করে। উদ্দেশ্য খুবই খারাপ। মহিলার সন্তান জন্ম নিলে তাকে হত্যা করা। কিন্তু বিশেষ ব্যাবস্থায় সেই মহিলা সাপের হাত থেকে রক্ষা পানঃ-



১২-৫ স্ত্রীলোকটি এক পুত্র সন্তান প্রসব করল, যিনি লৌহ দণ্ড দিয়ে সমস্ত জাতিকে শাসন করবেন। তার সন্তানকে ঈশ্বরের সিংহাসনের কাছে নিয়ে যাওয়া হল;

১২-৬ আর সেই স্ত্রীলোকটি প্রান্তরে পালিয়ে গেল, সেখানে ঈশ্বর তার জন্য একটি স্থান প্রস্তুত করে রেখেছিলেন, সেখানে সে বারশো ষাট দিন পর্যন্ত প্রতিপালিতা হবে।



এরপর সেই সাপের সাথে মীখায়েল ও তার অধীনে অন্যান্য স্বর্গদূতদের যুদ্ধে লেগে যায়। যুদ্ধে সাপ হেরে যায়। তাকে স্বর্গ থেকে পৃথিবীতে, সমুদ্রে ছুঁড়ে ফেলা হয়।



(3)



এই পর্যায়ে প্রথম পশুর আগমন ঘটে। দ্বিতীয় পশুর বর্ণনা সরাসরি Book of Revelation থেকেই পড়া উচিৎ। নাহলে মজাটা পাওয়া যাবে নাঃ



সমুদ্র থেকে উঠে আসা পশু – দূষিত রাজনৈতিক ক্ষমতাঃ





১৩-১ এরপর আমি দেখলাম সমুদ্রের মধ্য থেকে একটা পশু উঠে আসছে, তার দশটা শিং ও সাতটা মাথা; আর তার সেই দশটা শিং-এর প্রত্যেকটাতে মুকুট পরানো আছে। তার প্রতিটি মাথার ওপর ঈশ্বরের নিন্দাসূচক বিভিন্ন নাম।



(এখানে একটা জিনিষ উল্লেখ করা জরুরী বোধ করছি। দিয়াবল বা শয়তানেরও সাতটি মাথা, দশটি শিং আর সাতটি মাথায় সাতটি মুকুট ছিল। এইখানেও দশটা শিং ও সাতটা মাথা যুক্ত প্রাণী পাওয়া গেল।)



১৩-২ য়ে পশুটিকে আমি দেখলাম, তাকে দেখতে একটা চিতা বাঘের মতো। তার পা ভাল্লুকের মতো, তার মুখটা সিংহের মুখের মতো। সমুদ্র তীরের সেই নাগ তার নিজের ক্ষমতা, তার নিজের সিংহাসন ও মহাকর্তৃত্ত্ব এই পশুকে দিল।

১৩-৩ আমি লক্ষ্য করলাম যে তার একটি মাথায় যেন এক মৃত্যুজনক ক্ষত রয়েছে; কিন্তু সেই মৃত্যুজনক ক্ষতটিকে সারিয়ে তোলা হল। এই দেখে সমস্ত জগতের লোক আশ্চর্য হয়ে গেল; আর তারা সেই পশুর অনুসরণ করল।

১৩-৪ ঐ পশুকে এমন ক্ষমতা দেবার জন্য লোকেরা সেই নাগের আরাধনা করতে লাগল। তারা সেই পশুরও আরাধনা করে বলল, ‘এই পশুর মতো আর কে আছে, কেই বা এর সঙ্গে যুদ্ধ করতে সক্ষম?

১৩-৫ গর্ব করার ও ঈশ্বর নিন্দা করার জন্য সেই পশুটিকে অনুমতি দেওয়া হল। বিয়াল্লিশ মাস ধরে এই কাজ করার ক্ষমতা তাকে দেওয়া হল।



(**এই ৪২ মাসের মধ্যেও একটা ইন্টারস্টিং মিল আছে। আমরা ত্রিশ দিনে যদি মাস গণনা করি তাহলে ৪২ মাস= ৪২*৩০ দিন = ১২৬০ দিন। মনে করে দেখেন, দ্বাদশ অধ্যায়ের সেই গর্ভবতী মহিলাও ঠিক ১২৬০ দিন প্রতিপালিত হবেন।)



১৩-৬ তাতে সে ঈশ্বরের অপমান করতে শুরু করল, ঈশ্বরের নামের, তাঁর বাসস্থানের আর স্বর্গবাসী সকলের নিন্দা করতে লাগল।

১৩-৭ ঈশ্বরের পবিত্র লোকদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে ও তাদের পরাস্ত করবার ক্ষমতা তাকে দেওয়া হল; আর জগতের সমস্ত বংশ, লোকসমাজ, ভাষা ও জাতির ওপর কর্তৃত্ত্ব করার ক্ষমতাও তাকে দেওয়া হল।



চিন্তা-ভাবনা করার মতো অনেক কিছু পাওয়া গেল। তবে প্রথম পশুর সাথে দিয়াবলের মিল থাকা আর সে যে খারাপ কাজ করা ছাড়া আর কিছু পারে না বা করবে না সেটা বোঝা গেল। কিন্তু দশটা শিং ও সাতটা মাথার রহস্য বোঝা গেল না।



(4)



এবার দ্বিতীয় পশু সম্পর্কে জানা যাকঃ-



স্থলভূমি থেকে উঠে আসা পশু – দূষিত ধর্মীয় ক্ষমতাঃ





১৩-১১ এরপর আমি পৃথিবীর মধ্য থেকে আর একটি পশুকে উঠে আসতে দেখলাম, মেষশাবকের মতো তার দুটি শিং ছিল, কিন্তু সে নাগের মত কথা বলত।

১৩-১২ সে ঐ প্রথম পশুটির সমস্ত কর্তৃত্ত্ব প্রথম পশুর উপস্থিতিতে প্রযোগ করল এবং সেই শক্তিবলে বিশ্বের সকল লোককে প্রথম পশুটির আরাধনা করতে বাধ্য করল, যার মাথার ক্ষত সেরে গিয়েছিল।

১৩-১৩ দ্বিতীয় পশুটি মহা অলৌকিক সব কাজ করতে লাগল, এমন কি সকলের চোখের সামনে আকাশ থেকে পৃথিবীতে আগুন নামাল।

১৩-১৪ এইভাবে সে প্রথম পশুর সেবার্থে তাকে প্রদত্ত শক্তির বলে অলৌকিক কাজ করে পৃথিবীবাসীদের ঠকাল। সে পৃথিবীর লোকদের বলল, ‘য়ে পশু তরবারির আঘাতে আহত হয়েও বেঁচে উঠেছে, তার সম্মানার্থে একঢি মূর্তি গড়।

১৩-১৫ একে এমন ক্ষমতা দেওয়া হল যাতে সে প্রথম পশুর প্রতিমার মধ্যে প্রাণ সঞ্চার করতে পারে, য়েন সেই প্রতিমা কথা বলতে পারে ও য়ে সেই পশুর প্রতিমার আরাধনা না করে তাকে হত্যা করার আদেশ দেয়।

১৩-১৬ এই পশু কি ক্ষুদ্র, কি মহান, ধনী ও দরিদ্র, স্বাধীন ও ক্রীতদাস, সকলকে তাদের ডানহাতে অথবা কপালে এক বিশেষ চিহ্নের ছাপ দিতে বাধ্য করাল।

১৩-১৭ যাদের পশুর নামের ছাপ ও সংখ্যাসূচক ছাপ ছিল না তারা কেনা বেচার অধিকার হারাল।

১৩-১৮ যে বুদ্ধিমান সে ঐ পশুর সংখ্যা গণনা করুক। এরজন্য বিজ্ঞতার প্রযোজন। ঐ সংখ্যাটি একটি মানুষের নামের সংখ্যা আর সেই সংখ্যা হচ্ছে ছয়শ ছেষট্টি।





বিভিন্ন সূত্র থেকে যা বুঝতে পারলাম এই দ্বিতীয় পশু হচ্ছে False Prophet, নকল নবী। কারণ সে অলৌকিক কাজ করে লোকজনকে বিভ্রান্ত করে সেই শয়তানের উপাসনা করতে বাধ্য করবে। আবার ১৩-১৫ থেকে এটা স্পষ্ট যে সে প্রতিমার মধ্যেও প্রাণ সঞ্চার করতে সক্ষম। কোথায় যেন মিল পাচ্ছি। ইসলাম ধর্মে যে দাজ্জালের কথা বলা হয়েছে, এটাই কি সেই নকল নবী? ৬৬৬ কি তাহলে দাজ্জালের সংখ্যা?



To be continued...

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: বাহ মজার তো।

৬ অগাষ্ট থেকে নাকি ষ্টার জলসা আর জি টিভি'র সম্প্রচার বন্ধ করা হবে। এখানেও কি অশুভ ৬ এর হাত আছে? (মা বোনেরা আপনার পোষ্টটি পড়লে মনে হয় সেটাই ভাববে)। |-) |-)

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: হা হা হা! না ভাই ষ্টার জলসা আর জি টিভি'র ব্যাপারে অশুভ ৬ এর হাত আছে কিনা তা আমার জানা নাই।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫

ইলি বিডি বলেছেন: দারুণ পোস্ট, ভাললাগচে।

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: ধন্যবাদ!

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো।
ধন্যবাদ, ভাই নাভিদ কায়সার রায়ান।

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই।

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

মুনেম আহমেদ বলেছেন: "অশুভ সংকেত" বইটা আমার কাছেও অনেক ভাল্লাগছে। পোষ্টে ভাল লাগা রইল।

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: অশুভ সংকেত নিয়ে কিছু চমৎকার মুভিও বানানো হয়েছে। পারলে দেখে নিয়েন। ভালো লাগার কথা।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অশুভ সংকেত বইটি কী সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত?

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: হ্যাঁ।

৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

ইমিনা বলেছেন: "অশুভ সংকেত" সিরিজের সবগুলো বই পড়ে কেমন যেন এক অপার্থিব পৃথিবীতে চলে গিয়েছিলাম। মনে হতো সব জায়গাতেই বুঝি ডেমিয়েনের চোখের দৃষ্টির সীমানা। রাতে কুকুরের আওয়াজ শুনলেই মনে হতো ওরা বুঝি এসেছে। নিজের হাতে, আঙ্গুলে ৬৬৬ ফুটে উঠেছে কিনা না বার বার দেখতাম। হা হা হা ...
অসাধারস থিম এবং বর্ণনা। এখনও পড়ি। ভালো লাগে :) :)
আপনার পোস্টে তাই ভালোলাগাটুকু রেখে গেলাম ।।

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: আপনার মন্তব্য থেকেই ভালো লাগাটুকু টের পাওয়া যাচ্ছে। বইটা আসলেই অসাধারণ ছিল।

এই মুভিটা দেখতে পারেন -

The Omen

৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণধর্মী একটি পোস্ট। কিছুটা পড়লাম, বাকিটা পরে পড়ব।

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: ওকে!

পড়ার পর মন্তব্য পেলে খুশী হব...

৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭

শেহজাদ আমান বলেছেন: আয়রন মেইডেন ব্যান্ডের গান 'দ্য নাম্বার অব দ্য বিস্ট' কি শুনেছেন নাভিদ ভাই?

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: আহা! আবার দেখা হয়ে গেল!

কেমন আছ?

পড়া লেখা তো কিছু করিনি, আয়রন মেইডেনের গান শুনেই তো কলেজ লাইফ পার করলাম! হা হা হা!

৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২২

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: উড়িয়ে দেয়া যায় না , ব্যাপার গুলো

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: ঠিক উড়িয়ে দেয়া বা না দেয়া না। তবে ব্যাপারগুলো যথেস্ট চিন্তার দাবি করে। আসলে অখান থেকেই এই পোস্টের শুরু।

যাক, মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো ভাই।

১১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৫

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: জব্বর পোস্ট ...!

চলতে থাকুক ... শেষ পর্বটা শোকেসে রেখে দেবো ...

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০১

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: একবারেই দিতে পারতাম তাতে পোস্টটা পড়তে সুবিধা হতো। কিন্তু এডিট করতে সময় লাগে অনেক। সে কারণে ভাগ ভাগ করে আপলোড করছি।

১২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৬

ফেরারী আউট-ল বলেছেন: দারুন পোস্ট ভাই।

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৬

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই

১৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

মামুন রশিদ বলেছেন: কঠিন পোস্ট । ভাল্লাগছে ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: ভাল্লাগছে জেনে খুশী হইসি মামুন ভাই! ঈদ মুবারাক। ল্যাপ্টপ ঠিক হইসে তাহলে!

১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

দারাশিকো বলেছেন: পড়লাম। ভাল্লাগসে।
যে সকল শয়তানের কথা বলছেন - তাদের আলাদা করে ছবি পাওয়া যায় না? যাওয়ার কথা তো! যদি পান তো অ্যাটাচ করে দিন না - ভালোতর হবে :)

১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

দারাশিকো বলেছেন: পড়লাম। ভাল্লাগসে।
যে সকল শয়তানের কথা বলছেন - তাদের আলাদা করে ছবি পাওয়া যায় না? যাওয়ার কথা তো! যদি পান তো অ্যাটাচ করে দিন না - ভালোতর হবে :)

০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: আসলে ঠিক সেরকম ছবি নাই। উইলিয়াম ব্লেকের কিছু ছবি আছে। সেগুলো নিয়ে আলাদাভাবে স্টাডি করার প্রয়োজন আছে বলে আপাতত এখানে সে সম্পর্কে কিছু লিখিনি।

ছবি পরে অ্যাড করে দেব। এই মুহূর্তে কাহিল লাগছে। হা হা হা।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

ডি মুন বলেছেন: বাহ, বেশ কৌতুহলদ্দীপক লেখা।

শুভকামনা রইলো

০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২০

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: ধন্যবাদ

১৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
অসাধারণ পোষ্ট।
পরের পর্বের অপেক্ষায়!

০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: পরের পর্ব পোষ্ট করা হয়ে গেছে ভাই। আর অপেক্ষায় থাকার দরকার নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.