নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোট থাকতে পছনদো করি

নাঈম ফয়সাল নয়ন

সত্য কে সত্য আর মিথ্যা কে মিথ্যা বলার চেষ্টা করি

নাঈম ফয়সাল নয়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামশেদ (Rapist killer)

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫


আবহাওয়ার চরম দুরবস্থা। কখন যে ঝড় উঠে বলা মুশকিল। আর একবার ঝড় উঠলে যে, তা আর সহজে থামবে না সেটা আকাশের কালো মেঘ আর তার আড়ালে গুড়গুড় গর্জন বেশ পরিষ্কার করে দেয়। ঝিনাইদহের, ৯ নং ইউনিয়নের একটি গ্রামের একটি বাড়িতে বসবাস করছেন একজন ভয়ঙ্কর সিরিয়াল কিলার। লোকে জামশেদ নামেই তাকে চেনে। ডাগাডাগা চোখ, পাতলা গড়ন এবং দেখতে বেশ রাগী হলেও আসলে তিনি নেহায়েত অমায়িক ভদ্রলোক। গ্রামের প্রতিটি মানুষ তাকে বেশ সমিহ করে এবং ভালবাসে। তার ভদ্রতার জন্য নয়! তার পরউপকারিতা ও বদান্যতার জন্য। কারো বিপদ দেখলে আমাদের সমাজে ৩ শ্রেণীর মানুষের আচরণ চোখে পরে। ৮০ শতাংশ মানুষ দুরে দাড়িয়ে দাড়িয়ে বিপদগ্রস্ত মানুষটার বিপদ উপভোগ করে। ১৫ শতাংশ মানুষ খুব তোড়জোড় ও হুড়পার করে এমন একটা ভাব দেখায় যেন সমস্ত বিপদ টা সে বা তারাই উদ্ধার করেছে।(আসলে চ্যাটও করেনি!) বরং বাকি যে ৫ শতাংশ মানুষ আছে তারা বেশি কথা বলেনা, এমনকি জীবনের ঝুকি নিয়ে হলেও অন্যের বিপদে ঝাপ দেয় নির্দিধায়। জামশেদ হল ওই শ্রেণীর একজন মানুষ। ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ায় চেহারার ভিতরে নূরাণী একটা ছাপও ফুটে উঠেছে তার।
সেদিন সবেমাত্র জোহরের নামাজে দাঁড়িয়েছে সে । তার একমাত্র ৯ বছরের মেয়েটা বাবার পাশে বসে তার স্কুলের কিছু হোমওয়ার্ক করছিল। এমন সময় প্রশাসনের ৪ জন অস্ত্রধারী একটা টিম বাসার ভিতরে প্রবেশ করল। টিমের প্রধানের নাম ইলিয়াস। তিনি স্পেশাল ব্রাঞ্চের বিশেষ ক্ষমতা প্রাপ্ত অফিসার। উপর থেকে তার উপরে নির্দেশ আছে আজ জামশেদ কে এনকাউন্টার করার!!
আমাদের দেশে কথিত আছে কারো বিরুদ্ধে ৫ টা, ৮ টা বা তার বেশী হত্যার অভিযোগ থাকলে তাকে এনকাউন্টারে দেয়া হয়! সে অনুসারে জামশেদের বিরুদ্ধে ৫ টা বা ৮ টা নয়, গোটা ২৫ টা হত্যার অভিযোগ আছে!! যদিও কোনোটারই কোন সাক্ষী প্রমাণ নেই।

জামশেদ সালাম ফেরানোর সময় খেয়াল করল তাকে ঘিরে রেখেছে অস্ত্রধারী কয়েকজন উচুঁ লম্বা স্বাস্থ্যবান পুরুষ। এতটুকুও উদ্বিগ্নতা প্রকাশ পেলোনা তার চোখেমুখে। সে নির্বিকার ভঙ্গিতে মোনাজাত ধরলো। এবং সাথে সাথেই শুরু হল তুমুল ঝড়। ঝড়ের সাথে বজ্রপাত, বাতাস। প্রকৃতি যেন তার সবচেয়ে ভয়ংকর রূপটা মেলে ধরলো ।
জামশেদের বাড়ি অনেকখানি মাটির রাস্তা পেড়িয়ে তবেই যেতে হয়। তাই অফিসার ইলিয়াস বেশ দুরেই তার সরকারি গাড়িটা রেখে এসেছেন।
মোনাজাত শেষে জামশেদ কে হাতকড়া পরানো হল। মেয়েটা এতক্ষণ চুপচাপ বসেছিল। হাতকড়া পারনো দেখে এবার সে মুখ খুলল। এবং নিষ্পাপ ভঙ্গিতে চোখে মুখে বিষ্ময় নিয়ে ইলিয়াস সাহেবের দিকে ঈসারা করে তার বাবা কে জিজ্ঞাসা করল-
"আব্বু আব্বু ইনারাই কি পুলিশ চাচু?"
জামশেদ মেয়ের মুখের দিকে চেয়ে হালকা হেসে জবাব দিল -
"হ্যাঁ, মা"

ঝড় চলছে আরো বিদ্যুৎ গতিতে। মনে হচ্ছে যেন চারদিকে ভেঙে চুরমার হয়ে যাচ্ছে। এতক্ষণে গাছপালা পরে ফেরার পথ আবার যেন বন্ধ না হয়ে যায়, এমন আশংঙ্কা নিয়ে ইলিয়াস সাহেব জানালা দিয়ে বাইরে চোখ রাখলেন। যা বুঝলেন তাতে এমন ঝড়ে আসামি নিয়ে এখানে বসে থাকা ছাড়া কোন উপায় দেখছেন না । মনে মনে ভাবতে থাকলেন ঠিক কোন স্থানে নিয়ে গিয়ে জামশেদের কিচ্ছা খতম করা যায়।
এমন সময় জামশেদের মেয়েটা ইলিয়াস সাহেবের কনিষ্ঠ আঙ্গুল ধরে ঝাকাতে ঝাকাতে বলল -
"চাচু চাচু .. তোমরা আমার আব্বু কে বেশি কষ্ট দিয়ে মেরোনা কেমন?"

ইলিয়াস সাহেব একটু বিচলিত হয়ে গেলেন। মেয়েটার কথা শুনে তো বটেই, তার চেয়েও অদ্ভুত ব্যপার মেয়েটা দেখতে অবিকল তার মেয়ের মত!! যেন একই ছাঁচে গড়া দুই জমজ বোন! তিনি মেয়েটার মাথায় হাত বুলিয়ে জানালার কাছে গিয়ে দাঁড়ালেন। একটা সিগারেট খেতে মন চাইছে। বাড়িতে নিজের মেয়ের সামনে কখনোই সিগারেট খাননা তিনি। বাইরে তখনো চরম বজ্রপাত সহ প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে। মনে মনে ভাবছিলেন এই মেয়েটার মা কোথায়? বাপের মৃত্যুর পর সে কার কাছে থাকবে? তখনই খুট করে একটা শব্দে পিছনে ফিরলেন । দেখলেন মেয়েটা ফিতা দিয়ে বাধা একটা চওড়া বাশ পাতার খাম নিয়ে তার ব্যাগে ঢুকাচ্ছে। তিনি এগিয়ে গেলেন মেয়েটার দিকে। নিচু হয়ে বসে জিজ্ঞাসা করলেন -
"তোমার নাম কি মামনি?"
-"টুনি"
-"ওই খামটার ভিতরে কি?"
-"আমার আব্বুর ডায়েরি"
-"কি লেখা আছে ওতে?"
-"জানিনা"
-"কি করবা ওটা নিয়ে?"
-"দাদু বাড়ি যাব। আব্বু বলেছে বড় হলে যখন তার কথা খুব মনে পরবে, তখন এইটা পড়ব"
-"কে নিয়ে যাবে তোমাকে দাদু বাড়ি?"
-"আমার ছোট চাচু"
-"তোমার আম্মু কোথায়?"
-"আল্লাহর কাছে চলে গেছে । আমি জানি আব্বুকেও তোমরা আল্লাহর কাছে পাঠাবে"
-"কে বলেছে তোমাকে এই কথা?"
-"আমার আব্বু"
-"তোমরা আগে থেকে জানতে আমরা আসব যে?"
-"হ্যাঁ, আব্বু আমাকে সব বলেছে"
-"আর কি কি বলেছে তোমার আব্বু?"
-"বলেছে আমাকে অনেক পড়াশুনা করতে হবে"
জামশেদ তার মেয়ে কে সব রকম ভাবেই প্রস্তুত করেছে। পুলিশের হাতে ধরা পরার পর তার মেয়ের দ্বায়িত্ব কে নিবে, কিভাবে চলবে তার ভবিষ্যৎ ইত্যাদি সব কিছু। ইলিয়াস সাহেব বেশ বুঝতে পারলেন লোকটা সাভাবিক না। সব জেনে বুঝেই সে না পালিয়ে তার নিজ বাসস্থানে অবস্থান করছে !! সব রকম ভাবেই অগ্রীম প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে এই ভয়ংকর আসামি!!
যদিও সব ধরনের আবেগ, কৌতুহল, মায়া, ভালোবাসার উর্ধ্বে তার মত দ্বায়িত্বশীল অফিসাররা। তাতে কি, রক্ত মাংসের মানুষ তো! আর তা ছাড়া কৌতুহল বড্ড বাজে জিনিস। তার উপর আবার মেয়েটার দিকে তাকালেই তার নিজের মেয়ের মুখটা ভেসে উঠছে বার বার। কেমন যেন একটা কৌতুহল বশতই সে ওই ডায়েরী টা চাইল মেয়েটার কাছে। টুনি বলল -
"দিতে পারি কিন্তু প্রমিজ করো শেষের পাতায় যাবে না"!
ইলিয়াস সাহেব হালকা হেসে সম্মতি জানালেন। ডায়েরী টা হাতে নিয়ে জানালার কাছে গেলেন আবারো। বাইরে তখনো তুফান বইছে। জামশেদের মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে দাড়িয়ে আছে ইলিয়াস সাহেবের বাকি ৩ জন ফোর্স। টুনি দৌড়ে গেলো বাবার কাছে। বাবার গালের সাথে নিজের নরম গালটা ঘষে দাড়ির খোঁচায় কাতুকুতু নিয়ে খিলখিল করে হেসে দিল। বাবাও মেয়ের গালে চুমু খেতে লাগলো। কিন্তু চোখ দিয়ে এক ফোটা পানিও পড়লো না। ইলিয়াস সাহেব সেদিকে ভ্রুক্ষেপ না করে ডায়েরীটা খুলে পরতে শুরু করলেন। যদি কোন প্রমাণ বা স্বীকারোক্তি পাওয়া যায় সেই আশায়।
.......কিন্তু ...নাহ .....!! যেমনটা তিনি আশা করেছিলেন তার থেকেও আরো বেশিই পেয়ে গেলেন। শুরু থেকে শেষ অবধি একেকটা খুনের বিস্তারিত বর্ননা খুব নিখুঁত ভাবে লেখা আছে তাতে। কবে, কখন, কয়টায়, কি ভাবে, খুনের কারনসহ সব। যাদের কে সে খুন করেছে তাদের সবার নামে আলাদা আলাদা পাতায় বিস্তারিত বর্ননা দেয়া আছে। এবং তার সাথে পিনআপ করা আছে বিভিন্ন নিউজ পেপারের কাটিং!!

জামশেদের প্রত্যেকটা খুনের একটাই মোটিভ!! তা হল ধর্ষণ!! প্রতিটা ভিক্টিম একাধিক ধর্ষণের সাথে জড়িত। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে একাধিক ধর্ষণ মামলাও আছে বিভিন্ন থানায়। কোন থানায়, মামলা নম্বর কত, তাদের বিরুদ্ধে কন কন পেপারে নিউজ এসেছে, সেসব নিউজ গুলো কেটে প্রত্যেক ভিক্টিমের বিবরনের সাথে ছবি সহ পিন দিয়ে জোড়া লাগানো।
পড়তে পড়তে টুনির কাছে দেয়া প্রমিজ ভুলে গেলেন ইলিয়াস সাহেব। চলে গেলেন একদম শেষের পাতায়। যেখানে বর্ননা করা আছে জামশেদের প্রথম খুন সম্পর্কে।

সেখানে বর্নিত হয়েছে - কিভাবে টুনির মা ধর্ষিত হয়েছিল, কিভাবে সে আত্মহত্যা করেছিল!! এবং সবশেষে যা পড়লেন তাতে তারমত পাষাণের বুকেও মোচোর দিয়ে উঠলো!! টুনির মায়ের সাথে সাথে ধর্ষিত হয়েছিল টুনিও!! ধর্ষকদের পাপিষ্ঠ থাবা থেকে মুক্তি মেলেনি তার!! এমনকি টুনির বাম দিকের বুকের মাংস ছিরে ফেলেছিল তারা!!!
.
.
ডায়েরীটা বন্ধ করতে গিয়ে কোন এক পাতা থেকে একটা ছবি পরে গেল ডায়েরীটা থেকে। ছবিটা তুলে দেখলেন একজন মহিলা গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছে! চেহারার মিল থাকায় চিনতে অসুবিধা হলনা, ওটাই টুনির মা।

ঝড়ের গতি একটু কমেছে। তিনি টুনি কে কাছে ডাকলেন! টান দিয়ে টুনির জামাটা খুলে ফেললেন ...!! টুনি খুব ভয় পেয়ে গেল ... হাউমাউ করে কেদে উঠলো ..! দুই হাত দিয়ে সে তার বুকটা ঢেকে রাখল ...! ইলিয়াস সাহেব জোর করে টুনির হাত দুটো সরালেন তার বুক থেকে ....!! টুনি কাদতেঁ কাদতেঁ বলল -
"চাচু কি করছেন এগুলো? আপনিও কি ওই গুন্ডা গুলোর মত বদ?? আমার খুব কষ্ট হয়!! খুব ব্যাথা লাগে ... ও চাচু আমার খুব ব্যথা লাগে ....!!!"

ইলিয়াস সাহেব টুনিকে ছেড়ে দিলেন। আর দেখে নিলেন কি জঘন্য ভাবে বুকের মাংস থেঁতলে দিয়েছে ওর। টুনি দৌড়ে গেল তার বাবার কাছে .. তার বাবা জামশেদ মেয়ে কে শান্তনা দিয়ে বললেন -
-"মা আমি আছি তো! ভয় পাসনা, উনি খারাপ না, বদ না ... কাঁদিস না মা .."
-"তাহলে কেন উনি আমার জামা খুললেন? ওই বদ গুলোও তো এভাবেই জামা খুলেছিল!!"
টুনি কাদঁতে কাদঁতে জিজ্ঞাসা করল বাবা কে।

ইলিয়াস সাহেব উঠে দাঁড়ালেন। সবার চোখ এড়িয়ে নিজের চোখের কোনায় জমে ওঠা একবিন্দু পানি মুছলেন রুমাল দিয়ে। বৃষ্টি থেমে গেছে। তিনি তার সেল ফোনটা বের করে কাকে যেন ফোন দিলেন।
-"স্যার, জামশেদ কে কোথাও পাওয়া যায়নি"!!
ওপাশের কথা শোনা গেলনা। লাইনটা কেটে দিয়ে ফোনটা পকেটে ঢুকিয়ে সহকর্মীদের পিস্তল নামিয়ে রাখার আদেশ দিলেন । জামশেদের হাতকড়া খুলে দিলেন! এবং তার হাতে একটা কাগজ দিয়ে চলে আসলেন সেখান থেকে। সাথে নিয়ে আসলেন ওই ডায়েরী টা।
ইলিয়াস সাহেবের চলে আসার পরপরই কাগজ টা খুলল জামশেদ। তাতে লেখা ছিলো -
"আগামীকাল কোর্টে স্যারেন্ডার করবা। আমি সব ব্যবস্থা করে রাখব। সাথে টুনি কে নিয়ে আসবে। তোমার হয়ে কোর্টে আমি লড়ব। ভরসা রাখো আল্লাহর উপর আর বিশ্বাস রেখো আমার উপরে ... কিচ্ছু হতে দেবনা তোমার। আজ থেকে টুনির সমস্ত দ্বায়িত্ব আমার। আমার মেয়ের সাথেই আমার পরিচয়ে বড় হবে ও"

জামশেদ মেয়ের নিষ্পাপ মুখের দিকে তাকিয়ে কেঁদে ফেলল। বহু দিন পর কাঁদলো সে.... খুব জোরে চিৎকার করে কাঁদলো .... এ যেন কান্না নয় .... এক একটা চিৎকার যেন বুক থেকে একটা একটা করে পাথর সরানোর শব্দ। হালকা হয়ে গেল বুক .... একদম হালকা ...

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

ফয়সাল রকি বলেছেন: চমৎকার। +++
ঠিক এরকম একটা থিম নিয়ে গত পরশু রাতে ভাবছিলাম! একটা সিরিয়াল কিলার ধর্ষকদের খুন করতে থাকবে....
শুভ কামনা রইলো।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ফয়সাল ভাই।

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যদিও পরিচিত প্লট তবুও বর্ণনায় ভালো লেগেছে...

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব। তবে যদি প্লট টার সূত্রটা দিতেন কষ্ট করে তবে ধন্য হতাম। কেননা আমি কোন প্লট দেখে লিখিনি তবুও কারো সাথে যদি মিলে থাকে তবে আমিও একটু দেখতে চাই।

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৬

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ভাল লিখেছেন ভাই। তবে গল্পটা যেন একটানে শেষ করে ফেললেন।
শুভকামনা জানবেন।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে পার্থ তালুকদার ভাই।

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: গল্পের প্রো কমন হলেও ভালো লাগছে।

বলা যায় শেষাংশে মাসরাফির ছক্কা পেটানো।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: হাহা

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: আমার এক গল্পে জামসেদ নামকরণ করে এক বন্ধুকে উৎসর্গ করলে সে রীতিমত রেগে যায় কারণ জামসেদ তার পছন্দ নাম নয়

আপনার গল্পতাকে শুনানো লাগবে মনে হচ্ছে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: হাহাহা শুনিয়ে ফেলুন।

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: প্লট বলতে প্রতিশোধের ঘটনাকে বুঝিয়েছি। বিদেশী অনেক সিরিজে এ ধরনের কাহিনী দেখতে পাওয়া যায় যেখানে নায়ককে দেখা যায় পরিবারের প্রিয় কারো হত্যার পর আইন যখন কিছু করতে পারে না নায়ক সেই আইন নিজের হাতে তুলে নেয় ও সমাজের উপকার করে। যেমন বলা যায় dexter সিরিজ। আবার person of interest, blacklist - এ সিরিয়াল কিলারদের অতীত হিসেবে দেখানো হয় পরিবারের কারো মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনাকে এবং তারা হত্যাও করে চিহ্নিত অপরাধীদের। তবে আপনার গল্পে বাচ্চার কথোপকথন ও ডায়েরির বিষয়টা নতুন। আপনি কি আবার রাগ করলেন নাকি পরিচিত প্লট বলাতে?

০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: না না জনাব। অবশ্যই রাগ করিনি। অনেক খুশি হয়েছি আপনার মন্তব্যে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৮

লিসানুল হাঁসান বলেছেন: :- |-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.