নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোট থাকতে পছনদো করি

নাঈম ফয়সাল নয়ন

সত্য কে সত্য আর মিথ্যা কে মিথ্যা বলার চেষ্টা করি

নাঈম ফয়সাল নয়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় (Season-2) - পর্ব- ৮

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৪



অফিসার সাহেব তার মেয়েটাকে বুকের মধ্যে আকড়ে ধরে কেমন একটা অদ্ভুত আওয়াজ করে কাঁদছেন! এ ধরনের কান্না জীবনে এই প্রথম দেখলাম। কেমন যেন প্রতিবন্ধী টাইপের কান্না। দুনিয়ার সব খারাপ মানুষদের কান্না কি এরকম! যদি তাই হয় তবে এখানে প্রকৃতির একটু অন্যায় হয়েছে বোধহয়! কেননা মেয়েকে বুকে ধরে কান্নারত পৃথিবীর সমস্ত বাবাদের কান্না দেখতে অনেক পবিত্র ও হৃদয় বিদারক হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, অফিসারের কান্না দেখে আমার হাসিই পাচ্ছে!! এটা কোন নাটকের দৃশ্য হলে আর আমি কোন ডিরেক্টর হলে অফিসারের দিকে ভ্রু কুঁচকে বলতাম -
“ধুর মিয়া!! এটা কোন কান্না হইলো? আরেকটু আবেগ লাগাইয়া কান্দেন”

কিন্তু নাহ! ইনি হলেন কান্না প্রতিবন্ধী!! যতই চেষ্টা করুক না কেন সুন্দর করে কাদতেঁ পারবেননা। কে জানে, মিথ্যা মামলায় ফাসিয়ে এত পরিমান নিরপরাধ মানুষের চোখের পানি ঝরিয়েছেন যে, প্রকৃতি তার কান্না টাকেই হাস্যকর করে দিয়েছে কিনা !!

মেয়েটার নাম সেজুঁতি। ওর ঘরের দরজা ভেঙে আমরা যখন ভিতরে প্রবেশ করলাম তখন খুব বেশি দেরী হয়ে যায়নি। সবেমাত্র খাটের উপরে একটা চেয়ার সেট করে ফ্যানের সাথে ওড়না প্যাঁচানোর চেষ্টা চলছিল। আর টেবিলের উপরে পরে আছে সেই নোটটা যাতে লেখা -

“দিন দিন ভ্রূণ টা বড় হচ্ছে … I Quite …”

মেয়েটা দেখতে অনেক সুন্দরী হলেও চোখেমুখে বোকামির ছাপ। এ ধরনের বোকা মেয়েদের পেটের ভ্রুণ পেটে থাকতেই মারা যায়। সৃষ্টির শুরু থেকেই তারা ঠকে এসেছে, এখোনো ঠকে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও ঠকে যাবে বলেই আমার বিশ্বাস। এদের বোকামির সুযোগ নিয়ে যারা পৈশাচিক সুখ নেয় তারা কোনদিনই শান্তি পায়না... কক্ষনোই না।

বাসার পরিবেশ একটু সাভাবিক হয়ে এলে আমি আর সিরাজ অফিসারের শোবার ঘরে শুয়ে শুয়ে টিভিতে ডরিমন দেখছিলাম আর আঙ্গুর খাচ্ছিলাম। যদিও ঘুষের টাকায় কেনা আঙ্গুর! পেট খারাপ হবে কিনা বুঝতে পারিছিনা। অফিসার সাহেবের আদিক্ষেতা দেখার মত। সব সময় তোষামোদ করছেন এবং তুই থেকে সরাসরি আপনিতেও চলে এসেছেন!
আমাদের দেশে সম্মন্ধ ঘটিত ব্যপারে সাধারণত ডিমোশন হয়ে থাকে। যেমন - আপনি থেকে তুমি, তারপর তুমি থেকে তুই। কিন্তু তুই থেকে তুমি বা আপনি তে প্রমোশন খুব হয় খুব কম। আবার কোন কোন দেশে আছে অনেক গুলো সম্মোধন। যেমন - সাধারণ “আপনি”, অতি সম্মানিয় “আপনি”, সাধারণ “তুমি”, আহ্লাদিত “তুমি”, সাধারণ “তুই”, নিকৃষ্ট “তুই” ইত্যাদি ইত্যাদি।

কিছুক্ষণ পর অফিসারের সেই চ্যালা রুমের দরজার কাছে এসে মাথা নিচু করে বলল -
“স্যার আপনাকে বসার ঘরে ডেকেছেন”
আমি আর সিরাজ গেলাম বসার ঘরে এবং তাদের স্যারের সামনে গিয়ে বসলাম। তিনি বললেন -
“নাঈম সাহেব, সেজুঁতি আপনার সাথে কথা বলতে চায়”
আমি বললাম -
“ঠিক আছে কিন্তু যা করার একটু তাড়াতাড়ি করবেন। আমাকে যেতে হবে”!!
অফিসার সাহেব একটু যেন মনক্ষুন্ন হলেন। তারপর ডাক দিলেন -
“সেজু মা, ভিতরে আয়”
সেজুঁতি প্রবেশ করলো ভিতরে এবং একদম আমার মুখোমুখি হয়ে বসলো। আমি সরাসরি মেয়েটার চোখের দিকে তাকালাম। সে মাথা নিচু করে বসে আছে দেখে বুঝতে অসুবিধা হলনা যে, সে তার বাবার সামনে কথা বলতে ইতস্তত বোধ করছে। আমি দৃঢ় কন্ঠে বললাম -
“যা বলার তোমার বাবার সামনেই বলতে হবে সেজুঁতি। তাকেও জানতে হবে তার সারা জীবনের ভুল গুলো। তাকেও বুঝতে হবে শুধু জন্ম দিলেই আর সন্তানের হাতে কাড়ি কাড়ি টাকা দিলেই বাপ হওয়া যায়না”

অফিসার সাহেব মাথা নিচু করে ফেললেন। সেঁজুতির সাথে আমার বেশ কথোপকথন হল। সে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কাঁদো কাঁদো এবং কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে বলল-
“আমার কোন ভাই নেই। আমি কি আপনাকে ভাই বলে সম্মধন করতে পারি”
“ভাই এমন একটা ডাক যার জন্য অনুমতির প্রয়োজন হয়না। তুমি কি বলতে চাও সোজাসুজি বলো”
“নাঈম ভাই, আমাকে কেন বাঁচালেন? আমি তো বাঁচতে চাইনি?”
“কে বলেছে আমি বাঁচিয়েছি? তিনি (সৃষ্টিকর্তা) যাকে চান মারেন, যাকে চান বাঁচান। আমি বাচানোর বা মারার কেউনা”
“আমার এখন কি হবে বলতে পারেন?”
“কি আবার হবে? একটা ভুল করেছো এবং আরেকটি ভুল করার আগেই বেঁচে এসেছ এখন সেই ভুলকে শুধরিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসায় হবে বুদ্ধিমানের কাজ। তবে ভুল কিন্তু বার বার শুধরানোর সুযোগ আসেনা !!”
“আমি কি আবার নতুন করে জীবন শুরু করতে পারবো?”
“মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মানুষ নতুন করে জীবন শুরু করতে পারে। যেমন ধরোঃ একজন মানুষ সারাজীবন ভুল করে এসেও মৃত্যুর আগ মুহূর্তে যদি নিজের ভুল স্বীকার করে এবং আর কোন ভুল না করার প্রতিজ্ঞা করে তবে তিনি ওই মুহূর্ত থেকে মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত সম্পূর্ণ নতুন জীবনে পদার্পণ করলেন। তা যদি ১ ঘণ্টার জীবন হয় তবুও। অর্থাৎ জীবনে হতাশ হবার কোন সুযোগ নেই।”
“কিন্তু আমি যে…”
কি যেন বলতে গিয়ে বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে থেমে গেলো সেঁজুতি!! আমি সাথে সাথে বললাম-
“পেটের সন্তান টাকে হত্যা করতে চাওনা তাই তো?”
হাউমাউ করে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লো সে। আমি গলা খাঁকারি দিয়ে বললাম-
“তার কোন প্রয়োজন নেই। কোন সন্তান মায়ের গর্ভে আসার আগে উপর থেকে অনুমতি নিয়েই আসে। সে যে উপায়েই বা পরিবেশেই আসুক না কেন। তার আগমন কে প্রতিহত করার কোন অধিকার নেই আমাদের। তাকে অগ্রাহ্য করা আর উপরওয়ালাকে অগ্রাহ্য করা একই কথা”
“অবৈধ সন্তান কে মেনে নিয়ে কে বিয়ে করবে আমাকে?”
কাঁদতে কাঁদতেই বলল সেঁজুতি। আমি আড়চোখে সিরাজের দিকে তাকিয়ে বললাম-
“আমরা কে বৈধ আর কে অবৈধ তা তোমার আমার চিন্তার বাইরে। দুনিয়ায় অনেক অবৈধ সন্তান ঘুরে বেরায় যারা জানেনা তারা অবৈধ। পার্থক্য শুধু আমাদের জানা আর অজানার ভিতরে”
তারপর একটু থেমে আবারো বললাম-
“তুমি তোমার ভুল বুঝতে পেরেছ এটাই তোমার সফলতা এবং তোমার গর্ভের সন্তানের একটাই পরিচয়, তা হল তুমি তার মা। তোমার সন্তানের প্রতি তুমি তোমার আচরন প্রদর্শন করো, তিনিও (সৃষ্টিকর্তা) তোমার প্রতি তার আচরন প্রদর্শন করবেন।”
তারপর আবার একটু থেমে প্রশ্ন করলাম তাকে -
“ছেলেটার নাম কি?”
“সোনা”
“ভালো নাম?”
“সোনা মিয়া”
“শোন সেঁজুতি, ওই সোনা মিয়ারও একদিন বিয়ে হবে, সংসার হবে, কিন্তু নিজের সন্তানের মুখ দেখার সৌভাগ্য হবেনা!! অন্যের সন্তান কেই নিজের সন্তান মনে করে চলতে হবে সারাজীবন, যা আজীবন তার অজানাই থেকে যাবে। এটাই স্রষ্টার এক রহস্যময় খেলা। যে খেলায় আমরা কেউ দর্শক, কেউ উপস্থাপক, কেউ খেলোয়াড়!!”

বলে আমি উঠে পরলাম। অনেক্ষন থেকে এক অসহায় মায়ের কান্না ভেসে আসছে কানে । অনেক বয়স্ক এক বৃদ্ধা “খোকা খোকা” বলে কাঁদছে। কোথায় আছেন তিনি জানিনা তবে আমার বুকের ভিতরে হুলের মত বিধছে তার ওই ডাক। বিদায় নিতে হবে এখান থেকে। কোন ভনিতা না করেই সিরাজের দিকে তাকিয়ে বললাম-
“সিরাজ”
সিরাজ মাথা নিচু করেই বলল-
“হু”
লক্ষ্য করলাম সিরাজের চোখে পানি !! একটু অবাক হলাম! তবে কি আমি যা বলতে চলেছি তা ও অনুমান করে ফেলেছে!! চুম্বকের সাথে ঘর্ষণের ফলে লোহা কিছুটা চুম্বকে পরিনত হয়, তবে কি …? সে যাইহোক সেসব নিয়ে না ভেবে স্পষ্ট স্বরে ওকে বললাম আমি-
“আমি চাই, তুমি সেঁজুতিকে বিয়ে করো। এতে কি তোমার আপত্তি আছে?”
যদিও কোন অসৎ, ঘুষখোর পুলিশ অফিসারের মেয়েকে বিয়ে করতে ওর আপত্তি থাকার কথা।
সিরাজ বলল-
“আমার জীবন তো কোন এক রূপার জন্য শেষ হয়েই গেছিল!! মূল্যহীন সেই জীবনের বিনিময়ে কোন এক ‘সোনা মিয়ার’ প্রতারনার শিকারের জীবন বেঁচে গেলে আমি ধন্য!!! তবুও সোনা, রূপারা তো ভালো থাকুক!!”
পাগল সিরাজের মুখে এমন দামী কথা শুনে বেশ ভালো লাগলো। অফিসার সাহেবও চরম অবাক হয়ে চমকে উঠলেন!! যেন সমস্থ জীবনের হিসাব নিকাশের ঝড় বয়ে যাচ্ছে তার মস্তিস্ক জুড়ে। জীবনের এই প্রান্তে এসে এভাবে নতুন করে জীবন সম্পর্কে ধারণা পেতে হবে কখনোই ভাবেননি হয়তো। এসময় সেঁজুতি নির্বিকার হয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। পুরো ঘরটা যেন সুনসান, নিস্তব্ধ!! অনেকটা ফিসফিস স্বরে সেঁজুতি বলল-
“মানুষের সাথে এমন কেন হয় নাঈম ভাই?”
ছোট প্রশ্ন, কিন্তু উত্তর অনেক বড়!! আমি এক নাগারে বলে চললাম-
“এক ঘেয়েমী সব কিছুতেই থাকে, ভালবাসাতেও আছে। ভালোবাসার সময় মানুষ তার নিজস্বতা হারিয়ে যখন ভালবাসতে যায় তখনই এক ঘেয়েমী তৈরি হয়। বিয়ের আগেই নিজের শরীর সপে দেয়ার সময় প্রত্যেক প্রেমিকা তার প্রেমিকের চোখে প্রতারণার চিন্হ দেখতে পায়!! কিন্তু কেউ বুঝে সাবধান হয়ে যায়, কেউ বুঝেও না বোঝার ভান করে। তবে সৃষ্টিকর্তা সব মেয়ের ভিররেই এই বিশেষ ক্ষমতা জন্মের সময় দান করেছেন। তাই এসব ক্ষেত্রে যেকোনো একজনকে আমি দায়ী করতে রাজী নই। উভয় পক্ষ সমান অপরাধী। আর সেই অপরাধ থেকেও এক ঘেয়েমীর সুত্রপাত হতে পারে। তবে অন্য সব এক ঘেয়েমী দূর করার মত ভালবাসার এক ঘেয়েমী দূর করারও উপায় আছে। আর তা হল- নিজেকে সংযত রাখা, নতুন রাখা। আমরা প্রতিদিন একটু একটু করে একজন অপরজনের কাছে পুরনো হয়ে যাই। যার কারনে ভালোবাসার শুরুটা মিষ্টি দিয়ে হলেও তার সমাপ্তি ঘটে ঝাল দিয়ে। চেনা চেহারা, চেনা রূপ, চেনা আচরন, চেনা নগ্নতা, সবকিছুই এক সময় পুরনো হতে থাকে। আমরা যদি প্রতিদিন নিজের এই পরিচিত রূপ, চেহারা, আচরনের পরিবর্তন বা আপগ্রেশন করতে পারি বা নিজের ভিতরে নতুনত্ব আনতে পারি তবে নিজেকে পুরনো হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পারবো তথা এক ঘেয়েমী দূর করতে পারবো। এবং এই প্রক্রিয়াটি যেকোনো নারী বা পুরুষের জন্য মোটেও অসম্ভব নয়।”

দম নিলাম থামার জন্য। গত এক সপ্তাহে এই প্রথম এত বকবক করলাম। গলা শুকিয়ে এসেছে। টেবিলের উপর থেকে পানির বোতলটা নিয়ে ঢকঢক করে খেলাম। খেয়াল করলাম সিরাজ বাদে আর সবাই আমার দিকে বিস্ময় নিয়ে তাকিয়ে আছে, যা বরাবর আমার কাছে চরম বিরক্তিকর। আমি সিরাজের দিকে তাকিয়ে বললাম-
“আমাকে যেতে হবে সিরাজ। ভালো থেকো। সেঁজুতি আমাকে ভাই বলে ডেকেছে, আমার এই বোনটার সুখের দায়িত্ব এখন তোমার”

বলে আর একটা কথাও না বাড়িয়ে দরজার দিকে হাঁটা শুরু করলাম। হঠাৎ পিছন থেকে সিরাজ এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কান্না শুরু করে দিলো !! কাঁদতে কাঁদতেই একটু দম নিয়ে সে বলল-
“আমাদের কি আর দেখা হবে না নাঈম ভাই???”
আমি মৃদু হেসে ওর চোখের পানি মুছে দিলাম। খুব হাসি পাচ্ছে আমার… হাসতে হাসতেই বের হয়ে এলাম সিরাজের শ্বশুর বাড়ি থেকে !!… এত হাসি পাচ্ছে যে দুই চোখে ঝাপসা দেখতে শুরু করলাম… চোখের পানি চোখেই শুকিয়ে ফেলার কায়দা জানা আছে আমার… তাই কিছুক্ষনের মধ্যেই চোখে আবারো পরিস্কার দেখতে শুরু করলাম। কোন এক মায়ের চোখের পানি মুছে দেয়ার জন্য নিজের চোখের পানি শুকিয়ে ফেললাম..

চলবে…

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৫

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: শুকরিয়া। আপু।

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৩৪

রসায়ন বলেছেন: পিলাচ দিলাম ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: শুকরিয়া জনাব।

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমি অপেক্ষা করি।
কারণ আমি জানি,
আমার হাতে সময় আছে..

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: শুকরিয়া রাজীব ভাই।

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

নীল আকাশ বলেছেন: চালিয়ে যান । এক টানা আট পর্ব পড়লাম। ভালোই লাগলো । অনেক টা হিমু হিমু টাইপ। তবে প্লট যত বড় করছেন তাতে শেষ করতে সময় লাগবে। আছি আপনার সাথে ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: শুকরিয়া। জী প্রথম সিজনে স্বয়ং হিমুকেই এনেছিলাম হিমু ভক্তদের জন্য। যাইহোক, অনুপ্রাণিত হলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.