নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

যৌন হয়রানির ঘটনা যদি সত্য হয়, তাহলে চাকরী খাওয়া ফরজে আইন!

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

ঢাকা ভার্সিটির এমরান একটা বোক চোদ টাইপের মাস্টর আছিলো, আমগো ডিপার্টমেন্টের। মানে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মাস্টর । ও যে কোন মেয়েকে হয়রানি, তাও আবার যৌন হয়রানি করতে পারে, এটা কেন জানি বিশ্বাস করতে পারছি না।
আমার মনে হয়, বলদাটা পলিটিক্সের প্যাচে পড়েছে। নীলদলের প্রধান সেনাপতির রাজনীতি বোঝা মুশকিল। স্যার নিজের দলের মাস্টরদের এখানে ওখানে চালান করেন, সেখানে ও তো নস্যি, সাদা দলের পোলা।

স্যারের ডিপার্টমেন্টের সালাম স্যারের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর চাকরী যায়নি। সরকার পাল্টানোর পর স্যার তাকে ব্যাপক সুবিধা দিছে। এরকম আরো অনেকে আছে। মেসবাহ স্যারের বিরুদ্ধে একটা মেয়েকে হয়রানির রিপোর্ট রোকেয়া হলের প্রভোস্ট অফিসে থাকার কথা, যদি না নষ্ট না করা হয়। কারণ হয়রানির শিকার মেয়েটি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল, বাংলাদেশ মেডিকেলে নিয়ে গিয়ে তার পেটে চালান করা ঘুমের বডি পরিষ্কার করেছিল হল কর্তৃপক্ষ। সে সময় খবরের কাগজের রিপোর্টও হইছে। সেই মেসবাহ স্যার এখন অনেক বড় ইতিহাসবিদ। ব্যাপক জ্ঞান বিতরণ করে যাচ্ছেন।

সে যাক যৌন হয়রানি যদি সত্য হয়, তাহলে তাকে অবশ্যই চাকরী খাওয়া জায়েজ। কারণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ অনুসারে এই একটা আকামের জন্য চাকুরী খাওয়া ফরজে আইন। সুতরাং এইটা ঠিক আছে। তবে অন্যদের কি খবর? আইনের শাসন সবার জন্য সমান হওন দরকার। কি বলেন!!

খবরের লিঙ্ক http://www.bbc.com/bengali/news-38448322

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

রাসেল ফেরদৌস নূর বলেছেন: ---যৌন হয়রানির দায় যাদের উপর পড়ে তারা আসলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বলদ মার্কা টিচারই হয় । আর যারা শিয়াল পন্ডিত থাকেন তারা কোনো যৌন হয়রানি করেন না সরাসরি গর্ভ ভরাট করে দেন । তাদের ক্ষমতার জোর এতো বেশি থাকে যে , যার গর্ভ ভরাট হয়ে যায় , সেও তা খালি করতে স্বেচ্ছায় বাধ্য হয় । এসব ঘটনা কেউ জানতেও পারেনা । একেবারে মাটিচাপা পড়ে যায় ।
আর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতির একটা প্রধান অস্ত্র হলো ... এই “ যৌন হয়রানি “ নামক অস্ত্র । যা দিয়ে খুব সহজে শত্রুপক্ষকে ঘায়েল করা যায় । কখনও কখনও যৌন হয়রানির অভিযোগকারী মেয়েরাও সেইসব প্রভাবশালীদের নীল নকশার শিকার হয়ে এমন অভিযোগ করতে বাধ্য হয় । তথাপিও কিছু কিছু ভদ্র বেশ ধারী শিক্ষক আছেন যারা নারী দেখলে লোভ সামলাতে পারেন না ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০

মোরতাজা বলেছেন: দ্বি-মত করছি না।

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

দীপ্ত 71 বলেছেন: মেসবাহ কোনটা? টকশোতে মাঝেমধ্যে
বকবকানি করে?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

মোরতাজা বলেছেন: ইয়েস।।

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯

শারলিন বলেছেন: মেজবাহ স্যার এর বাসায় একবার আমি আমার এক আত্মীয় এর সাথে গিয়েছিলাম। ঐদিন বেটারে দেখে আমার ভাল লাগেনি।
উল্লেখ্য আমার আত্মীয় একজন শিক্ষিকা এবং তার কাছে উনি খুব ই ভাল মানুষ। বাট বেটারে আমার ভাল লাগেনি

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

মোরতাজা বলেছেন: হুমমম।।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: হয়রানির ঘটনা কিছু ক্ষেত্রে অবসসই সত্য। বেশ কিছু ক্ষেত্রে গিভ এন্ড টেক পলিসির কাঙ্খিত ফল লাভ নাহলে হয়রানির অভিযোগ উত্থাপিত হয়। নোংরা শিক্ষক রাজনীতিতো আছেই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

মোরতাজা বলেছেন: আপনি মূল পালসটা ধরতে পারছেন, একমত। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.