নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষণ বিচারের দাবিও শ্রেণী বৈষম্যের কবলে

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

ধর্ষণ বিচারের দাবিও শ্রেণী বৈষম্যের কবলে । বনানীর ঘটনা রাষ্ট্র কিম্বা নাগরিক সমাজে যতটা আমল পেলো, গাজীপুরের ঘটনা তার কিছুই পেলো না। গরিবের কেউ নাই !!

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

MAD2017 বলেছেন: প্রতিদিনের সংবাদ পত্র খুললেই চোখে পড়ে ৬ মাসে শিশু ধর্ষণ, ৩ বৎসরের শিশু ধর্ষণ, শিশূ থেকে আরম্ভ করে বৃদ্ধা প্রতিদিন ধর্ষিত হচ্ছে, কোনটি প্রকাষ পাচ্ছে কোনটি প্রকাষ পাচ্ছে না, ধর্ষকের দল দাঁত বের করে হাসে, তারা ধরা ছোয়াঁর বাহিরে, বিচার চেয়েও পায়না, অনেকে ভয়ে বিচার চাওনা, কন্যার ধর্ষণের অপমান সহ্য করতে না পেয়ে পিতা আর কন্য মিলে রেল লাইনে আত্নাহুতি, বিচারহীনতাই অপরাধ প্রবনতাকে আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে, আমরা শিশু ধর্ষণের বিচারের চেয়ে বেশী নজন দিচ্ছি, বনানীর ছাত্রী ধর্ষণের বিচার নিয়ে, তাদের জন্য টক শো হচ্ছে প্রতিটি চ্যানেলে, সকল মিডিয়া লাইভ টেলিকাস্ট করছেন সংবাদ, মানববন্ধন হচ্ছে, সেমিনার হচ্ছে, কিন্ত দিনাজপুরের শিশু ধর্ষণের, ময়মনসিংহের নান্দাইলের শিশু ধর্ষণের অভিযুক্তদের কথা আমরা বলিনা, তাদের নিয়ে টক শো হয় না, গাজিপুরে শিশু ধর্ষণের বিচার না পেয়ে পিতা তার শিশু কন্যাকে নিয়ে আত্নহত্যা করে, এই ঘটনা পর কি হলো? আমরা বনানীর ঘটনা নিয়ে যতটুকু আবেগ দেখাচ্ছি, সারারাত টক শো করছি, নেতা নেত্রীদের আলোচনা শুনি, কিন্ত অন্যদের ক্ষেত্রে আমারা আমাদের আবেক বিবেক ঘুমিয় পাড়িয়ে রাখি, কারন এটা কি যারা ধর্ষিত হয়েছে তারা সমাজের গরিব শ্রেনীর লোক, কিংবা যারা ধর্ষিত হয়েছে তারা নিরীহ, নিরীহ মানুষের পক্ষে কে থাকতে চায়, আর তাই অত্যাচারিত হয় তারাই বেশী, প্রভাবশালীদের ভয়ে ধর্ষিতারা ভয়ে মামলাও করেনা অনেক ক্ষেত্রে, অপরাধীরা হয়তবা ধরা পড়ে আবার আইনের ফাঁক দিয়ে আবার বেরিয়েও পড়ে, আবার করে আরেকটি অপরাধ।

ধর্ষক একদিনে তৈরী হয় না - তারা ধাপে ধাপে ধর্ষক হয়, হাত বাড়ালেই আন্টার নেট, বাসায় ইন্টার নেই, সবার হাতে হাতে ইন্টারনেই, মোবাইলে ইন্টারনেই, সবাই ব্যাস্ত ইন্টারনেট নিয়ে, আমরা খুশী আমাদের সন্তানরা ইন্টারনেই নিয়ে ব্যাস্ত তাদের মেধার বিকাশ ঘটছে, একবারের জন্যও কি খবর নিয়েছেন বা দেখেন, তারা ইন্টারনেটে কি করছে?

সোশ্যাল নেটওয়ার্কিংয়ের পরে যে ওয়েবসাইটগুলো ইন্টারনেটে মানুষকে আসক্ত করে তুলেছে তা পর্নোগ্রাফি। বিশ্বের মোট ওয়েবসাইটের ১২ শতাংশ (৪.২ মিলিয়ন) পর্নোসাইট। অ্যালেক্সার মতে, নেট ব্যবহারকারীদের ৬৫.৫ শতাংশ লোক পর্নো দেখে এবং চারশ মিলিয়ন ওয়েবসাইটের উপর করা জরিপে মানুষের প্রতি আটটি ক্লিকের একটি যৌন সাইট। গবেষণায় আরো পাওয়া যায়, পর্নাসক্তির কোনো বয়সসীমা নেই, কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্ক পর্যন্ত সবাই এতে আসক্ত, যার মধ্যে পুরুষের তুলনায় নারীদের সংখ্যা বেশী। ওয়েবসাইটের চেয়ে মোবাইলে পর্নোসাইট ভিজিট আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে, শুধু ২০১৫ সালে মোবাইল পর্নো থেকে ২.৮ বি.মা.ড. আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। সংখ্যায় পর্নোসাইট ভিজিট করা দেশগুলোর শীর্ষে আমেরিকা (৪০ মিলিয়ন, যাদের প্রতি তিন জনের একজন মহিলা), দ্বিতীয় ব্রাজিল, তৃতীয় পাকিস্তান এবং চতুর্থ চীন। শতকরা হিসেবে সবচে’ বেশী পর্নো ভিজিটকারী দেশ পোল্যান্ড (প্রতি ১০,০০০ লোকের মধ্যে ৮৫ শতাংশ) ও মিশর। ভারতীয়দের মধ্যে ৪৭.৫ শতাংশ ডেস্কটপ, ৪৯.৯ শতাংশ মোবাইল ফোন এবং ২.৬ শতাংশ ট্যাবলেটের মাধ্যমে পর্নোসাইটে প্রবেশ করে। ”পর্নহাব.কম” নামক ওয়েবসাইট তাদের পরিসংখ্যানে বলেছে ২০১৫ সালে তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট হয়েছে ২১.২ বি. বার-প্রতি মিনিটে ৪০,০০০ ভিজিট বা প্রতিঘণ্টায় ২.৪ মিলিয়ন বার। ঐ সাইটে ঐ সালে সবচেয়ে বেশী ভিজিট করেছে আমেরিকা, বৃটেন ও ভারত। দেশী-বিদেশী পর্নোর বাংলাদেশে পসার যে খুব ভাল নয় তা বলা যায় না। বাসসে’র প্রকাশিত এক রিপোর্টে (জুলাই, ২০১৩) বলা হয়েছে ঢাকার বিভিন্ন সাইবার ক্যাফেতে প্রতি মাসে যে পরিমাণ পর্নো ডাউনলোড করা হয় তার আর্থিক মূল্য ৩ কোটি টাকা। এ সকল পর্নোর ৭৭ শতাংশ দর্শকই স্কুল-কলেজ পড়ুয়ারা।

কয়েকটি দৈনিক ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে মন্ত্রী তারানা হালিমকে উদ্ধৃত করে এ সংবাদও প্রকাশ হয় যে বাংলাদেশে পর্ন সাইটে প্রবেশকারী ব্যক্তিদের পরিচয় প্রকাশ করার কথা ভাবছে সরকার, ,,,,,, কথা হচ্ছে পর্ণ সাইট গুলো বন্ধ করে দিলে সমস্যা কোথায়?

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:২৫

মোরতাজা বলেছেন: :(

২| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অথচ! সেটা আরও মর্মান্তিক ছিল!!! এগুলোই ইতিহাসের কলঙ্কিত অধ্যায় অধিষ্ঠিত থাকবে।
অল্পতেই এক পৃথিবীর কষ্টের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন ভাই।

শুভ কামনা আপনার জন্য।

২৩ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

মোরতাজা বলেছেন: ধন্যবাদ।।

৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

সত্যের ছায়া বলেছেন: দেশে দুই বে-জন্মায় দুই ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েকে ল্যাঠায়া সব ভইড়া লাইছে; আর ফেসবুকের আম জনতারা আক্রান্ত স্হানে চুতরা পাতা দিয়া ভাল করে ঘষা দিচ্ছে।

অবস্হাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, দেশে এই ধরণের পরিবেশ নষ্ট কয়দিন পরপর হয়! বাকি দিন ভালা থাকে! আসলে কি তাই? প্রতিদিন দেশে নারীরা ধর্ষণসহ বিভিন্নভাবে যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়না কেন? কারণ তারা নিচু জাতের বলে। এর উদাহরণ দিতে বেশীদূর যেতে হবে না। আমাদের নিজ এলাকাতে এরকম একাধিক ঘটনা আছে। এখানে দু-এক টি উল্লেখ করছি।

ঘটনা ১: শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট থানার কোদালপুর ইউনিয়নের দেওয়ান কান্দিগ্রামের এক কিশোরী গার্মেন্টস কন্যা কে ধর্ষণ করেছিল একই গ্রামের বখাটে যুবক জহিরুল। এটি ২২ সেপ্টের ২০১৬ সালের ঘটনা।

এটি আলোচনায় আসেনি কেন? কারণ মেয়েটি ছিল নিচু জাতের।

ঘটনা ২: শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কোদালপুরে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছিল। অভিযোগ রয়েছে, গত ২৪ মে ২০১৫ সালের রবিবার রাতে পাশের গ্রামের দুই বখাটে ওই ছাত্রীকে তুলে নিয়ে নির্যাতন চালিয়েছে। এ ঘটনার পর ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। ঘটনার দুই দিন পর সংবাদকর্মীদের উপস্থিতিতে মামলা নিয়েছে পুলিশ বা নিতে বাধ্য হয়েছিল।

এটিও সে সময় দেশ ব্যাপী আলোচনায় আসেনি। কারণ মেয়েটি ছিল নিচু জাতের!

তাছাড়া একই গ্রামের একজন প্রতিবন্ধী মেয়ে ধর্ষিতা হওয়ার অভিযোগ আছে। ভিক্টিম পরিবার মামলা করতে গেলেও অদৃশ্য কারণে পুলিশ মামলা নেয়নি।
এটি মে, ২০১৬ সালের ঘটনা।

ঘটনা-৩ (এটি আমাদের এলাকার বাহিরের)

কিছু দিন আগে এক বাবা তার মেয়ের ধর্ষণের বিচার না পেয়ে ট্রেনের নিচে আত্মাহুতি দিয়েছে। সে সময় যদি সেটি আলোচনায় আসত তাহলে হয়ত দুটি আতৃপ্ত প্রানের নি:শেষে বিভাজন হত না।

গরীবের আলোচনায় আসতে হলে জীবন দিয়ে আসতে হয়। আর বড় লোকেরা অল্পতে আসতে পারে, গরীব ধনীর এখানেই পার্থক্য।

যেগুলো আলোচনায় আসে সেগুলো মোটামুটি উচ্চমার্গীয় দ্বারা ঘটিত। বড় জাতের উপর ছোট জাতের ক্ষোভ আছে। এই ক্ষোভ মিটানের জায়গা ছোট জাতেরা পায়না। বড় জাতেরা মাঝে মাঝে ক্ষোভ মিটানোর উপলক্ষ এনে দেন। এই সুযোগটা আমাদের মত গরীবরা লুফে নেয়। আগে বিচ্ছিন্নভাবে মুখে কয়েকটা গালি দিত এখন ফেসবুকে সমস্বরে দেয়। এর একটা ভাল দিক আছে, অপরাধীরা কয়েক দিনের জন্য গা-ঢাকা দেয় এই যা।

সবাই স্বর্রণে দোকানের মালিক কুলাঙ্গার পিতার গুনধর ধর্ষক ছেলের বিচার চায়!

এই বিচার হলে লাভ না হলেও লাভ!

* লাভ- ধর্ষক গোষ্ঠী বুঝতে পারবে মাঝে মাঝে রুচি চেঞ্জ করতে গেলে ফাটা বাঁশের চিপায় পড়তে হয়।

* না হলে লাভ: দেশের মানুষ আরেকবার প্রমান পাইবে দেশে কত মেয়ে ধর্ষণের জ্বালা বুকে চেপে বেঁচে আছে।

(তবে বিচার হওয়াটাই কাম্য)
দেশে দুই বে-জন্মায় দুই ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েকে ল্যাঠায়া সব ভইড়া লাইছে; আর ফেসবুকের আম জনতারা আক্রান্ত স্হানে চুতরা পাতা দিয়া ভাল করে ঘষা দিচ্ছে।

অবস্হাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, দেশে এই ধরণের পরিবেশ নষ্ট কয়দিন পরপর হয়! বাকি দিন ভালা থাকে! আসলে কি তাই? প্রতিদিন দেশে নারীরা ধর্ষণসহ বিভিন্নভাবে যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়না কেন? কারণ তারা নিচু জাতের বলে। এর উদাহরণ দিতে বেশীদূর যেতে হবে না। আমাদের নিজ এলাকাতে এরকম একাধিক ঘটনা আছে। এখানে দু-এক টি উল্লেখ করছি।

ঘটনা ১: শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট থানার কোদালপুর ইউনিয়নের দেওয়ান কান্দিগ্রামের এক কিশোরী গার্মেন্টস কন্যা কে ধর্ষণ করেছিল একই গ্রামের বখাটে যুবক জহিরুল। এটি ২২ সেপ্টের ২০১৬ সালের ঘটনা।

এটি আলোচনায় আসেনি কেন? কারণ মেয়েটি ছিল নিচু জাতের।

ঘটনা ২: শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কোদালপুরে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছিল। অভিযোগ রয়েছে, গত ২৪ মে ২০১৫ সালের রবিবার রাতে পাশের গ্রামের দুই বখাটে ওই ছাত্রীকে তুলে নিয়ে নির্যাতন চালিয়েছে। এ ঘটনার পর ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। ঘটনার দুই দিন পর সংবাদকর্মীদের উপস্থিতিতে মামলা নিয়েছে পুলিশ বা নিতে বাধ্য হয়েছিল।

এটিও সে সময় দেশ ব্যাপী আলোচনায় আসেনি। কারণ মেয়েটি ছিল নিচু জাতের!

তাছাড়া একই গ্রামের একজন প্রতিবন্ধী মেয়ে ধর্ষিতা হওয়ার অভিযোগ আছে। ভিক্টিম পরিবার মামলা করতে গেলেও অদৃশ্য কারণে পুলিশ মামলা নেয়নি।
এটি মে, ২০১৬ সালের ঘটনা।

ঘটনা-৩ (এটি আমাদের এলাকার বাহিরের)

কিছু দিন আগে এক বাবা তার মেয়ের ধর্ষণের বিচার না পেয়ে ট্রেনের নিচে আত্মাহুতি দিয়েছে। সে সময় যদি সেটি আলোচনায় আসত তাহলে হয়ত দুটি আতৃপ্ত প্রানের নি:শেষে বিভাজন হত না।

গরীবের আলোচনায় আসতে হলে জীবন দিয়ে আসতে হয়। আর বড় লোকেরা অল্পতে আসতে পারে, গরীব ধনীর এখানেই পার্থক্য।

যেগুলো আলোচনায় আসে সেগুলো মোটামুটি উচ্চমার্গীয় দ্বারা ঘটিত। বড় জাতের উপর ছোট জাতের ক্ষোভ আছে। এই ক্ষোভ মিটানের জায়গা ছোট জাতেরা পায়না। বড় জাতেরা মাঝে মাঝে ক্ষোভ মিটানোর উপলক্ষ এনে দেন। এই সুযোগটা আমাদের মত গরীবরা লুফে নেয়। আগে বিচ্ছিন্নভাবে মুখে কয়েকটা গালি দিত এখন ফেসবুকে সমস্বরে দেয়। এর একটা ভাল দিক আছে, অপরাধীরা কয়েক দিনের জন্য গা-ঢাকা দেয় এই যা।

সবাই স্বর্রণে দোকানের মালিক কুলাঙ্গার পিতার গুনধর ধর্ষক ছেলের বিচার চায়!

এই বিচার হলে লাভ না হলেও লাভ!

* লাভ- ধর্ষক গোষ্ঠী বুঝতে পারবে মাঝে মাঝে রুচি চেঞ্জ করতে গেলে ফাটা বাঁশের চিপায় পড়তে হয়।

* না হলে লাভ: দেশের মানুষ আরেকবার প্রমান পাইবে দেশে কত মেয়ে ধর্ষণের জ্বালা বুকে চেপে বেঁচে আছে।

(তবে বিচার হওয়াটাই কাম্য)


৪| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

করুণাধারা বলেছেন: গরিবের কথা মনে করারও মানুষ আছে। যেমন আপনি। বনানীওয়ালাদের।নিয়ে এই ডামাডোলের মধ্যেও আপনি হজরত আলীকে স্মরন করছেন।

২৩ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩১

মোরতাজা বলেছেন: হুমমম।।

৫| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:০৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শুরুটা তো হলো...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.