নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভীষণ কঠিন পোড়ামাটিকে আবার সেই কাদামাটিতে ফিরিয়ে আনা,ভীষণ কঠিন আঘাত দেয়া শব্দমালা গুলো ফিরিয়ে নেয়া।ভীষণ কঠিন নিজের সম্পর্কে কিছু বলা।যে চোখ দেখিনি সে চোখ কেমন করে বিশ্বাস করবে জানি না।যে কখনো রাখিনি হৃদয়ের উপর হৃদয়;সে কেমন করে বুঝবে আমায়!

নীল মনি

শিশুর মত চোখ দিয়ে দেখি আমার এই বিশ্ব।মানুষ স্বপ্নের কাছে হেরে যায় না, হেরে যায় নিজের প্রত্যাশার কাছে। প্রত্যাশা থাকে আকাশচুম্বী অথচ প্রচেষ্টায় থাকে শুধুই স্বপ্ন।

নীল মনি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পটি এমন হলেও পারত!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৮

আজকের দিনটা থেমে গেলে বেশ হত;এ রকম অনুভূতি আজ থেকে বিশ বছর আগে আমার মাঝে অনুভূত হয়েছিল।যদিও সেদিনটার ঘটনা ছিল ভিন্ন;তবুও সেই ঘটনা মনে পড়লে এখনো মনের মাঝে কষ্ট বোধ করি। মিথ্যা কেসে ফাঁসিয়ে ছিল আমার খুব কাছের একজন মানুষ।সেদিনটার মত আজ আবার আমার মনে হয়েছিল -আজকের দিনটা থেমে গেলে বেশ ভালো হত!সেই একই অনুভূতি যেন একই রূপে ফিরে এল।অথচ মানুষ তো একই রকম করে একই অনুভূতি দ্বিতীয়বার গ্রহণ করতে পারে না,আজ কেন ভিন্নতা সে কথা বোধগম্য নয়।

এই আমি ;যে আসনে আসীন আছি সেখানে দয়া,মায়া, মমতা সমস্ত কিছুর উর্দ্ধে রেখে পথ চলতে হয়।আবেগের কোন মূল্য এখানে নেই।এখানে বিবেককে কাজে লাগিয়ে আইনের আশ্রয়ে বিচার কার্য সম্পন্ন করতে হয়।ছোট বেলা থেকে বাড়ির ছোট ছোট খাবার থেকে শুরু করে যেকোন জিনিসের ভাগের দায়িত্ব আমার উপর এসে পড়ত।মা বলতেন তার ছেলে বেশ ন্যায় বিচারক। নিজের অংশটুকু কম পড়লেও কারো কোন কিছুতে ফাঁকি দেয় না।মায়ের সেই কথাটি প্রাণে আমার সকল সময়ে বাজে। মাঝে মাঝে ভাবি ঠিক কতটুকু অন্যায়ের শাস্তি প্রদান করা হলে অন্যায়কারীর সাথে কোন জুলুম করা হবে না।পৃথিবীতে যদিও অন্যায়ের বিভিন্ন রকম শাস্তির বিধান আছে তবুও সব অন্যায়ের শুদ্ধতম শাস্তি প্রদান করা সম্ভবপর হয়ে ওঠে না।অন্যায়ের কোন পরিমাপক নেই অথচ আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক ভাবনা দিয়ে অন্যায়ের শাস্তির বিধান করে থাকি।একটু ভালো থাকার আশায় এই কঠোরতার বিধান,অথচ সেই একটু ভালো আদৌ কি থাকতে পারছি!
ঘড়িতে প্রায় এগারো টা ছুঁইছুঁই দু'মিনিট বাকি আছে।বেশ বড় সড় দুটো টিকটিকি ছোঁয়াছুঁয়ি খেলছে যেন।
ঘরভর্তি লোক সমাগম,সবাই গভীর আগ্রহের সাথে অপেক্ষা করছে আজকের এই বিচারে কী রায় হতে চলেছে।যে ঘটনাটি ঘটেছে সেটা একই সাথে কষ্টের ও সাহসিকতার দাবীদার।মানুষের যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় তখন মানুষ যারপরনাই প্রতিবাদী হয়ে ওঠে;জীবনের বাকি সব কিছুই সেখানে তুচ্ছ।
আমার ভীষণ গরম লাগছে।বিন্দু বিন্দু ঘাম জমেছে নাকের কাছটাতে।পাশে ঢেকে রাখা গ্লাসের পানিটুকু ঢকঢক শব্দে তিন শ্বাসে খেয়ে নিলাম;আর সেই সাথে দেখে নিলাম এই মামলায় অভিযুক্ত মেয়েটির দিকে। মেয়েটি নির্লিপ্ত চোখে সামনের দিকে চেয়ে আছে,তার ভেতরে কোন অপরাধ বোধ নেই।উজ্বল শ্যাম বর্ণ মেয়েটি,মিষ্টি একটা মেয়ে।মায়াবী চোখ,গোলগাল চেহারা।বাসা থেকে বের হলাম যখন তখন বেশ উচ্চ বাচ্য করেই বের হয়েছিলাম।মেয়েটি বান্ধবীদের সাথে দূরে কোথায় যেন ঘুরতে যাবে, যেটা আমার মোটেও পছন্দ নয়।

এই মেয়েটিকে দেখে আমার নিজের মেয়ের কথা মনে আসল,মনে হল আমার মেয়েও যদি এই একই অপরাধ করত তবে আমি কী শাস্তি দিতাম? আমি আবেগে পড়ে কোন মামলার রায় কখনোই ঘোষণা করিনি ;কারণ আমি জানি আমার রায়ের উপর মানুষের জীবন কিভাবে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।আমার যেকোন ভুল সিদ্ধান্ত একজন ভালো মানুষের জীবন মুহুর্তেই তছনছ করে দিতে পারে!প্রতিটি রায় ঘোষণাদেবার আগে আমি যথাসম্ভব দু'রাকাত নফল নামায পড়ে মহান আল্লাহ্‌র কাছে সাহায্য চেয়ে থাকি। কারণ আমি মানি তিনিই শ্রেষ্ঠ বিচারক,তার জমিনে আমি শুধুই প্রতিনিধিত্বকারী।প্রতিবার নামায পড়ে প্রার্থনার পর আমার মন যে সিদ্ধান্ত দেয়,আমি সেই সিদ্ধান্তে অনড় থাকি এবং আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নিই।



আসামী মেয়েটির নাম মৌনতা,কলেজে পড়ে।প্রচন্ড প্রতিবাদী মেয়ে।তার কলেজে যেতে হলে প্রতিদিন বাসে করে আসা যাওয়া করতে হয়। কোন কোন দিন ফিরতে দেরি হয়ে যায়।মৌনতার ব্যাগ ভর্তি থাকে সেফটিপিন, প্রতিদিন দুষ্টু লোকগুলো যারা মেয়েদের শরীরে হাত দেয়,সে রকম অশোভন আচরণ মৌনতার সাথে কেউ করলে সে তাদের হাতে সেফটিপিন ফুটিয়ে দেয় ।আর এরপর বাস থেকে নামার আগে সে ফেলে দেয় অপারেশনকৃত সেই সেফটিপিন।দিন এইভাবে যেতে থাকে;সময়ের সাথে সাথে দেশের অবস্থা বদলেছে।বিভিন্ন মিডিয়ায় চোখ রাখলে দেখা যায় নারীরা কিভাবে ধর্ষণের শিকার হচ্ছে।মৌনতার ভাষ্যমতে সে তার ভাবনা বদলায়।পরবর্তীতে সে নিজের সেফটির জন্য সেফটিপিনের পাশাপাশি ব্যাগের মধ্যে কাপড় মুড়িয়ে রাখে ধারালো চিকন ছুরি।

ঘটনা যেদিন ঘটে সেদিন সারাদিন বৃষ্টি হচ্ছিল।রাস্তায় মানুষের উপস্থিতি কম।সমস্ত বাস জুড়ে একে একে যারা ছিলেন প্রত্যেকে নেমে যায় গন্তব্যে।এরপর হেলপার উচ্চস্বরে ওস্তাদ বলে চিৎকার করে এবং হাসে।সেই হাসি মৌনতার ভালোলাগে না। আর কেউ না থাকায় মৌনতা মনের ভেতর সাহস সঞ্চয় করে। কিছু সময় পর মৌনতা খেয়াল করে বাসের গতি পূর্বের চেয়ে ধীর হয়ে গেছে;এবং হেলপার তার দিকেই এগিয়ে আসছে। লোকটা এসে মৌনতার পাশের সিটে বসে।তার পরই অশোভন আচরণ করতে গেলে কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই বাসের হেলপারের হৃদপিন্ড বরাবর ছুরি বসিয়ে দেয়।হেলপারের বিকট আত্মচিৎকারে সহোযোগী বাস ড্রাইভার বাস থামিয়ে পালায়। বাসে নিথর লাশ ফেলে মৌনতা পুলিশের কাছে নিজেই স্বীকারোক্তি জানায় যে সে বাসের হেলপারের খুন করেছে।
সমস্ত ঘটনা গল্পের মত;মৌনতা হয়ত জানে না বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ১০০ ধারার কথা।ধারা অনুযায়ী যদি কাউকে খুন করা হয় তবে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে না;তবে এ ধারাটি তখনই প্রয়োগ করা যাবে যখন:

১) যদি কোন লোক আপনার উপর এমন আঘাত করতে উদ্যত হয় যার ফলে ন্যায় সঙ্গতভাবেই আপনার এরূপ আশংকার সৃষ্টি হয় যে, আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করে সে আঘাতকে প্রতিহত না করলে আপনার মৃত্যু অনিবার্য।

২) যদি কোন লোক আপনাকে এমন আঘাত বা আক্রমণ করে যার ফলে ন্যায় সঙ্গতভাবেই এরূপ আশংকার সৃষ্টি হয় যে, সে আঘাত বা আক্রমণের ফলে আপনার গুরুতর আহত হওয়া অনিবার্য।

৩) আপনি যদি নারী হন এবং আপনাকে যদি কেউ ধর্ষণ করতে আসে। (অর্থাৎ নারী ধর্ষণে উদ্ধত লোকের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে পারেন।)

৪) যদি কেউ কোন অস্বাভাবিক কামনা চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যে আঘাত বা হামলা করে।

৫) যদি কোন লোক কোন শিশু বা নারীকে অপহরণের উদ্দেশ্যে আঘাত বা হামলা করে।

৬) যদি আপনাকে কেউ বেআইনীভাবে আটক করতে উদ্যত হয় এমন পরিস্থিতিতে আপনার ন্যায়সঙ্গতভাবে আশংকা হয় যে, আপনি আটক হলে সরাসরি কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে আপনি আর উদ্ধার হতে পারবেন না, তখন আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করা যাবে।

এদেশের মানুষ আইনের প্রতি এখনও শ্রদ্ধাশীল ;তবে আইন সম্পর্কে সম্যক জ্ঞানের যথেষ্ট অভাব।আইন শুধু না জানার কারণে কত ভাবে মানুষকে হেনস্থা হতে হয়।সমস্ত সাক্ষ্য, তথ্য, ও উপযুক্ত প্রমাণাদির সাপেক্ষে এই আদালতে এটাই প্রমাণিত হয় যে মামলার আসামি মৌনতা আত্মরক্ষার পরিপ্রেক্ষিতে আইন নিজের হাতে তুলে নিয়েছেন।যা কিছু তিনি করেছেন পরিস্থিতির চাপে করতে বাধ্য হয়েছেন।আজকের এই আসামি একজন মানুষকে হত্যা করা সত্ত্বেও তিনি নির্দোষ। দেশের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে,ধর্ষণের মত অপরাধ থেকে দেশের যুব সমাজকে সতর্ক হবার জন্য আজকের এই রায় ইতিহাস হয়ে থাকবে।

এই আদালত আসামী মৌনতাকে সম্মানের সাথে বেকসুর খালাসের নির্দেশ প্রদান করল এবং একই সাথে দেশের নারী সমাজের প্রতি এই আহবান জানাল তারা যেন আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রাখার পাশাপাশি;নিজেদের আত্মরক্ষার জন্য সকল প্রকার কৌশল শিখে নেয়।আজকের আদলতের এখানেই সমাপ্তি।অর্ডার!অর্ডার!অর্ডার।

রুবাইদা গুলশান

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৪

ইরিবাসের রাত বলেছেন: চমৎকার, এমনি হওয়া উচিত।
সাধুবাদ রইল।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫০

নীল মনি বলেছেন: ☺☺ কৃতজ্ঞতা :)

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখাটা কি, আলোচনা, গল্প, ঘটনা, বা অন্য কিছু?
লেখার স্টাইল থাকতে হয়।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০২

নীল মনি বলেছেন: লেখাটার স্ট্যাইলই যে এমন;আমি যে দরিদ্র লেখক।পাঠক যেভাবে গ্রহণ করে লেখাটি তাই;হয়ত কারো কাছে গল্প, হয়ত কারো কাছে আলোচনা, হয়ত কারো কাছে...
শুকরিয়া গুরুগম্ভীর মন্তব্যের জন্য :)

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরো কিছু প্রমাণ যুক্ত করলে দারুন হতো। নয়তো প্রতিহিংসার হত্যাও মিথ্যা অভিযোগে বৈধ প্রমাণের চেষ্টা চলতে থাকবে।

মৌনতার সেলফোনে হেল্পারের এগিয়ে আসা! অশৌভন প্রস্তাবের অডিও এইরকম কিছু, নয় কি?

প্লট এবং রায় দুটোই চমৎকার। প্রতিবাদ আর সাহসের ঘরে আজ আলো দেবার সময় হয়েছে।

++++

৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল মনি ,




একজন বিচারককে কাঠপুতুলের মতো পক্ষে বিপক্ষের প্রমানাদির নথিপত্তরের কোনদিকটা ভারী , তা দেখে বিচারকরার জন্যে বিচারকের আসনে বসানো হয়নি । কিন্তু বাস্তবে তাই হয় । যদি পক্ষে বিপক্ষের কথাবার্তার ওজন বুঝেই রায় দেয়া হয় তবে এতো এতো জাকজমকের সাথে টাকার শ্রাদ্ধ করে আইন আদালত বসানোর দরকার কি ? ওজন মাপার কাজটি কম্পিউটারের হাতে ছেড়ে দিলেই হয় । নিখুঁত বিচার পাওয়া যাবে । কম্পিউটারের একদিক থেকে সব তথ্য ঢুকিয়ে দেয়া হবে , কম্পিউটার যোগবিয়োগ করে অন্যদিক দিয়ে ফলাফলটা বের করে দেবে !
বিচারক একজন মানুষ । তাকে শুধু স্বাক্ষ্য প্রমানই নয় , তাকে অপরাধের প্রচলিত ট্রেন্ড, সমাজের প্রতিদিনকার চিত্র, মানুষের মূল্যবোধ, মানব চরিত্র ও তার ধারা, পারিপার্শ্বিকতা ইত্যাকার অনুষঙ্গগুলো বিবেচনায় এনে তার প্রজ্ঞা, জ্ঞান , বিচারিক দক্ষতা দিয়ে বিচার করতে হবে । বিচারক একটি যন্ত্র হবেননা কিছুতেই । বিচারকের হাত পা বাঁধা থাকা উচিৎ নয় । তার মস্তিষ্ক খোলা থাকা উচিৎ । অথচ আমাদের এখানে সেটাই হচ্ছে । বলা হয় পুলিশ ঠিকমতো চার্জশীট দিতে পারে নাই । তাই নারীর উপর শারিরীক অত্যাচারের আসামীগুলো জামিন বা শেষতক বেকসুর খালাস পেয়ে যায় । আরে বাবা , বিচারক যদি বোঝেনই
চার্জশীট ঠিক হয়নি তবে তো তিনি সত্যটাই জানেন , নইলে চার্জশীট ঠিক হয়নি বুঝলেন কি করে ? তার মানে, এখানে বিচারক শুধুমাত্র একটা যন্ত্রের মতোই বুদ্ধিহীন হয়ে কাজ করে যান । ( অনেক কথা লিখে ফেললুম, ক্ষমাপ্রার্থী )

আপনার গল্পের বিচারক একজন মানুষ হিসেবেই রায়টি দিয়েছেন ।

৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৯

বিজন রয় বলেছেন: লিখতে থাকুন।
++++

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন ++

৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০২

নীল মনি বলেছেন: না না ক্ষমা চাওয়ার কী আছে বলুন তো? আমরা লিখি,আড্ডার মধ্যে দিয়ে না অনেক কিছু জানতে পারা যায়।
নীল মনির ওয়ালে বকা দিয়ে যাবেন,তার জন্য আর কোন দিন ক্ষমা চাইবেন না প্লিজ। আমি সত্যি কিছু মনে করি না।ছোট্ট পৃথিবী,অভিমান আর রাগ করে যদি বসে থাকি তাহলে তো সময় সব হাওয়ায় মিঠের মত উড়ে চলে যাবে।ভালো থাকবেন।

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৩

নীল মনি বলেছেন: শুকরিয়া :) দাদা :)

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৫

নীল মনি বলেছেন: আমার তো সেই দেরী হয়ে গেল এখানে আসতে।কিভাবে যেন সব হারিয়ে ফেলেছিলাম।সাথে শরীরও।এখনও অসুস্থ।আশা করছি আপনারা সবাই বেশ আছেন।

আপনার এত সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা কেমন করে জানাতে হবে সেটা আমার জানা নেই ভাইয়া।তবে আমার অনেক ভালোলাগা রইল)

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

নীল মনি বলেছেন: সবাইকে কৃতজ্ঞতা :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.