নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Que sera, sera

আমি , আমার ভাবনা এবং আমার দেশ *আমার সোনার বাংলাদেশ ****** Life is not about counting the breaths you take it is measured by the moment that take your breath away***** ইমেইল: [email protected]

নতুন

ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে

নতুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যীষখৃস্ট স্বগে` আছেন না কি ভারতের কাশ্মীর শ্বায়িত আছেন? _ ইতিহাসের চরম এক রহস্য... (পব` -৩ শেষ পব`)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২

৩য় পব`:- ইসরাইল ছেড়ে যীষূ কোথায় যেতে পারে?

যীষূখৃস্ট যদি ক্রুসে মারা না গিয়ে থাকেন তবে তার জন্য ইসরাইলে থাকা অবশ্যই নিরাপদ না। এবং তিনি রোমান সম্রাজ্যের থেকে দুরে কোথায় যাবার চিন্তা করবেন।



উপরের লাল অংশ তখনকার রোমান সম্রাজ্যের.... তাই তিনি অবশ্যই পশ্চিমে না গিয়ে পূব` দিকেই যাবেন... তখন সিল্কি রুটে আফগানস্তান>>পাকিস্তান>>>ভারত হয়ে চীন পযন্ত যাতায়াত ছিলো...



অথবা সাগর পথে স্পাইসরুটে ভারতে যাতায়াত করা খবই সহজ ছিলো...



যীষূখৃস্ট এই দুই পথে ভারতে যেতে পারেন...



ঈহুদীদের ইতিহাসে মুসা এর সময়ে ১০ ইহুদী গোত্র ইসারাইল ছেড়ে চলে গিয়েছিলো এবং তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছিলো.. যাদের লস্ট ট্রাইবস অফ ইসরাইল বলা হয়ে থাকে.. ইহুদী মাসায়া এই হারানো গোত্রকে একত্র করবেে....যীষুও তার অনুসারীদের এই কথা বলেছিলেন.. (john 10-10)



তাই যখন নিজেদের দেশের স্বজাতীর দারা আক্রান্ত হয়েছিলো তিনি সেই হারানো ১০ গোত্রের কাছে যেতে পারেন...



নিউটেস্টিমেন্টে আছে যে তিনি যখন ম্যারীর সাথে দেখা করেন তিনি ছদ্দবেশে ছিলেন (জন:- ২০: ১৪-১৬)..

যদি যীষূখৃস্ট মৃতু থেকে স্বীগয় আত্না হিসেবে আসতেন তবে তার ছদ্দবেশের দরকার ছিলোনা... এটা প্রমান হয় যে তিনি আত্নগোপন করতে চেয়েছিলেন যাতে তিনি ধরা না পরেন।





তেমন এক গোত্রের খোজ পাওয়া যায়... ভারতের কাস্মীরে...

আফগাস্তানের পোসতু, পাঠানেরা নিজেদের ইসরাইলী বনী ইসরাইলী বলে দাবি করে থাকে... তাদের রীতি নিতি, সমাজ ব্যবস্হা এখনো ভারতীয়দের থেকে অনেক আলাদা...কিন্তু তাদের সাথে ইসরালীদের ডিএ্নএর মিল পাওয়া যায়..





কাস্মীরে শ্রীনগরের কাছে Yuz Asaf এর কবর আছে.. কাস্মীরি ইতিহাসে বলা হয়ে থাকে... Yuz Asaf ১ সালের দিকে কাস্মীরে এসেছিলেন... তিনি ইসরাইল থেকে এসেছিলেন... তিনি ৮০ সালের দিকে মারা যান এবং তার তাকে ঈহুদীদের মতন উত্তর দক্ষিনে কবর দেওয়া হয়েছিলো..







তার পাশেই আরেক মুসলীম পীরের কবর দেওয়া আছে... সেটা ইসলামী নিয়মেই দেওয়া...



কবরের পাশে একটা পায়ের ছাপ বানানো আছে.. ( বত`মানে এটা ঢেকে রাখা হয়) যাতে দুটি পায়ের ছাপ আছে যাতে দুই পায়ের নখের পরে ক্ষত দেখা যায়... ক্ষতদুটি এক স্হানে না কিন্তু সেটা ক্রুসে যেইভাবে পা রেখে পেরেক মারা হয় তার মতন...



টেলিগ্রাফ পত্রিকায় করা রিপোটের ছবি..







ইউসা সাফ এর কবর নিয়েে বিবিসির ডকুমেন্টরিীর অংশ





ভবিষ্যপুরানায় যীষূখৃস্টের বন`না:- ভারতের কাস্মীরের রাজা সালিবাহানা ১সালের দিকে এক বিদেশীর সাথে দেখা হয়... যে নিজেকে খোদার পুত্র>> কুমারী মায়ের সন্তান..>>এবং তাকে তার এলাকার মানুষ হত্যায় চেস্টা করায় তিনি খোদার বানী প্রচারে এখানে এসেছেন এবং তার নাম ঈসা বলে পরিচয় দেন...



পুরানার অংশ>> যদি কেউ পড়তে পারেন তবে যদি অনুবাদ করতেন তবে ভাল হইতো..( নেট থেকে নেওয়া)





ভবিষ্যপুরানা ২য় শতাব্দীতে লেখা... এবং সেখানে রাজা সালিবাহানার যীষূর সাথে পরিচিত হবার কাহিনি অবশ্যই গুরত্বপূন ...



আরেকটা বিষয় দেখা যায় পাকিস্তানে মারী স্হানে মরিয়ম আ: এর কবরের দাবি নিয়ে.. অনেকে মনে করে মরিয়ম আ: এখানে বিশ্রাম নিয়েছিলেন...



যদি যীষূ সিল্করুট থকে ভারতের কাস্মিীরে এসে থাকেন তবে পথে মরিয়ম আ: কবর আরো একটি প্রশ্ন তৌরি করে..



পৃথিবির সবচেয়ে আলোচিত মানুষ যীষুখৃস্ট যার সম্পকে ইতিহাসে তেমন কিছুই নেই.. কিন্তু তার নামে প্রচারিত ধমের অনুসারী পৃথিবির ৩১% মানুষ... এই ব্লগে আর জীবনী সম্পকিত যেই তথ্য আলোচনা করা হয়েছে তা সত্যি হলে তা হবে খৃস্টান ধমের জন্য এক বিরাট ধাক্কা...



দুনিয়াতে এই রকমের অনেক জিনিসই আছে যা আমাদের পক্ষে তার সত্যতা জাচাই করা কস্টকর...



একটা একটা জিনিস আমি বিশ্বাস করি..Truth is stranger than fiction





এই বিষয়ে আরো জানতে দেখতে পারেন নিচের ডকুমেন্টরি গুলি..







বিবিসির ডকুমেন্টরী.. লেখার বড় অংশ এই এখান থেকে নেওয়া..





ভারতের ডকুমেন্টরী





আগের দুই পব`:-

১>> যীষখৃস্ট স্বগে` আছেন না কি ভারতের কাশ্মীর শ্বায়িত আছেন? _ ইতিহাসের চরম এক রহস্য... পব` -০১

২>> যীষখৃস্ট স্বগে` আছেন না কি ভারতের কাশ্মীর শ্বায়িত আছেন? _ ইতিহাসের চরম এক রহস্য... পব` -০২

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

রইসউদ্দিন গায়েন বলেছেন: সত্যতা যাঁচাই করা কষ্টকর হলেও, ঐতিহাসিক গবেষণায় অনেক মানুষ তাঁদের জীবনের বহু মূল্যবান সময় ব্যয় ক'রে চলেছেন। আমরা, কিছুটা হলেও চেষ্টা করতে পারি।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নতুন বলেছেন: হুম অনেকেই অনেক গবেষণা করেছেন এই বিষয়ে... তাদের বেশির ভাগই এই সম্ভবনাকেই তুলে ধরেছেন...

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৭

প্রণব দেবনাথ বলেছেন: বেশ কয়েক বছর আগে আমি এটা জেনেছিলাম কিন্তু আপনার লেখা থেকে অনেক বেশী কিছু জানলা্ম। আপনার তিনটি পর্ব-ই প্রিয়ত।। ++++++++

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ...

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: বেশ কয়েক বছর আগে আমি এটা জেনেছিলাম কিন্তু আপনার লেখা থেকে অনেক বেশী কিছু জানলা্ম। আপনার তিনটি পর্ব-ই প্রিয়ত।। ++++++++

আমারও প্রিয়তে।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৯

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই..

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২১

আবু শাকিল বলেছেন: তিনটা পর্ব ই পড়লাম।অদ্ভত জিনিস জানলাম।

প্রিয় ব্লগার মবীন ভাই বলেছিলেন
পর্ব শেষ হয়ে গেলে তিনি মন্তব্য করবেন। আমি অপেক্ষায় থাকলাম। =p~ =p~ =p~ =p~

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮

নতুন বলেছেন: হুম মবীন ভাই কই? :)

ধন্যবাদ..

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২২

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: চমৎকার।প্রিয়তে নিলাম। ধর্ম কি? কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে, তা বুঝি। আর গত ৫০০-১০০০ বছরে কেন নতুন ধর্মর জন্ম হয় না্, তাও বুঝি...

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪২

নতুন বলেছেন: আর নতুন কোন ধম` জন্ম হবেনা... মানুষ এখন অনেক বুঝতে শিখেছে...

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৬

সকাল হাসান বলেছেন: কিন্তু আসলে সত্য কোনটা? যুক্তির বিচারে এইটাকে সত্য মনে হচ্ছে, আবার ইসলাম ও খ্রিস্ট উভয় ধর্মের কাছেই প্রমান আছে স্বয়ং আল্লাহ ঈসা (আঃ) কে তুলে নিয়েছেন!

এই বিষয়টা নিয়ে আরেকটু বিস্তারিত জানালে ভাল হত!

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০১

নতুন বলেছেন: আবার ইসলাম ও খ্রিস্ট উভয় ধর্মের কাছেই প্রমান আছে স্বয়ং আল্লাহ ঈসা (আঃ) কে তুলে নিয়েছেন!

কোন প্রমানই নেই...

ইসা আ: বলে পৃথিবির ততকালিন ইতিহাসে কেই নাই... আছে খৃস্টানধমের গসপেলে... তাও যীষু মারা যাবার অনেক পরে লেখা...

রোমানরা ঐসময়ে বড় সম্রাজ ছিলো ... তাদের ইতিহাসেও এই ঘটনার কোন উল্লেখ নেই..

৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



প্রিয় নতুন দা আপনার সিরিজটা পড়ে একটা কথাই শুধু মাথায় আসতেছে।

বর্তমান খ্রিষ্টানরা তো অনেক এডভান্স লেভেলের। তারা এই সম্পর্কে অবশ্যই জ্ঞ্যাত থাকার কথা। এটা হতেই পারে না যে তারা এইটা জানেনা কিংবা জেনেও এই নিয়ে কোন রিসার্চ তারা করেনা। তাহলে তারা এই নিয়ে নিশ্চুপ কেন?

পাছে তাদের আত্ম সন্মান নষ্ট হয় এই ভয়ে কি?

নাহলে যাকে তারা প্রভুর পুত্র বলে জানে তার কবরের সন্ধান পেয়েও কেন নিশ্চুপ থাকা? তাহলে মানুষের প্রভু ভক্তি কেমন লেভেলের?

পৃথিবীর দুটি ধর্ম একই ঈশ্বর কেন্দ্রিক। শুধু পার্থক্য মুসলমানরা শেষ নবী মোহাম্মদ (সাঃ) পর্যন্ত স্বীকার করে আর খৃষ্টানরা ইসা(আঃ) পর্যন্ত। মুসলমানরা আল্লাহকে স্বীকার করে কিন্তু খৃষ্টানরা যীশুকে মানে ঈশ্বরের পুত্র হিসেবে। যেখানে ঈশ্বরের কোন পুত্র নেই।

এই জন্যই হয়ত শেষ যুগে মুসলমান আর খৃষ্টানরা মিলবে।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৩

নতুন বলেছেন: যারা অন্ধভক্ত তারা সত্য খুজতে যায়না..

আমাদের দেশের ৪০ বছর আগের রাজাকারের অপকমের ইতিহাস অনেকেই খুজতে যায়না... তারা জামাতের নেতাদের কথাশুণে চলে..

এইটা তো আরো বড় একটা বিশ্বাস...

আর চাচ`তো চাইবে এইসব যুক্তিকে বাতিল করেদিতে..

৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

শার্লক_ বলেছেন: ভবিষ্যপুরানায় যীষূখৃস্টের বন`না:- ভারতের কাস্মীরের রাজা সালিবাহানা ১সালের দিকে এক বিদেশীর সাথে দেখা হয়... যে নিজেকে খোদার পুত্র>>

ঈসা (আঃ) কখনই নিজেকে খোদার পুত্র হিসেবে দাবী করেন নি। তাঁর কিছু অতি উৎসাহী অনুসারী এটা বলে থাকে।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪২

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ শাল`ক ভাই... এটা আমার ভুল... এটা ভবিষ্যপুরানার বনণায় নাই...

ঠিক করে দেবো..

এতো খেয়াল করে পড়ার জন্য ধণ্যবাদ..

৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দীর্ঘদিন পর আমি সামুতে এত চমৎকার একটা পোষ্ট পড়লাম। খুবই ইন্টারেস্টিং কিছু বিষয় তুলে এনেছেন। আপাতত কমেন্ট করে বুকমার্ক করে রাখলাম। ভিডিও গুলো দেখে আবার কিছু জানার থাকলে মন্তব্য করব।

সেই সাথে ধন্যবাদ যে আপনি সাথে কন্টেন্টের একটা তথ্যসূত্রও দিয়ে দিয়েছেন যা এই পোষ্টের মান বহুগুনে বৃদ্ধি করেছে। পোষ্ট প্রিয়তে।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭

নতুন বলেছেন: এমন বিষয়ে তথ্যসুত্র না দিলে সবাই ভুয়া আর কল্পনা বলবে..

আর ডকুমেন্টরীগুলোতে সুত্র দেওয়া আছে..

ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম..

১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

ইমরান আশফাক বলেছেন: খৃস্টানদের প্রাথমিক ইতিহাস ভ্যাটিকান চার্চ দ্বারা নির্ধারিত, যিশুর তিরোধানের কয়েকশ বছর পরে এই কস্টকল্পিত ইতিহাস তৈরী করা হয়।

যাই হোক এই আবিস্কার কি পাশ্চাত্য জগতে আলোড়ন সৃস্টি করেছে নাকি তারা এটা উপেক্ষা করেছে?

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৮

নতুন বলেছেন: এই আবিস্কারকে ধামাচাপা দিতে তো আর কম চেস্টা করেনাই.. কিন্তু নেটে অনেক ডকুমেন্টরি এবং অনেক বই লেখা হয়েছে্ এই বিষয়ের উপরে...

কিছু মানুষ আছে যারা অন্ধভক্ত...তাদের কখনোই আলো দেখানো যায়না..তারা সত্য খুজেনা...তারা অন্ধ ফলোয়ার...

আস্তে আস্তে আরো অনেকেই সত্য খোজা শুরু করবে...

১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪

সবুজ স্বপ্ন বলেছেন: আসল সত্য টা কি সেতার উত্তর হয়ত ভবিষ্যতে কনদিন যানা যাবে । ততদিন অপেক্ষা ।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫১

নতুন বলেছেন: এই সত্যের পুরুটা কখনোই জানা যাবে বলে মনে হয়না...

ধম` সম্পকে কেওই চরম সত্য জানতে চায়না... সবাই নিজের বিশ্বাস নিয়েই থাকতে চায়...

১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০১

কোলড বলেছেন: another idiotic Qadiani revision of history. Just a trash!

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

নতুন বলেছেন: Dear Cold...

nicolas notovitch publish book on 1887

and Golam mirza on 1908

you can calculate the difference and understand that the idea was there before Qadiani.


i give you reference of BBC, Channel 4 and other Documentary. i dont think BBC is influenced by Quadiani. there are lots of westerners also who wrote book on this subject too.

১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

খেলাঘর বলেছেন:


ইন্টারেস্টিং লেখা।
যীশু পালিয়ে গিয়েছিল।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

নতুন বলেছেন: আপনার দেশের মানুষ আপনাকে মারার জন্য চেস্টা করলো... সঙ্গীসাধীরা কেউই প্রতিবাদ করলোনা...

তখন দেশান্তরী হওয়া খুবই সাভাবিক...

আর ইসরাইলের ১০ গোত্র অনেক আগে বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে গিয়েছিলো... তাদের কাছে গিয়ে মতপ্রচারের জন্য যাওয়াও সাভাবিক...

১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

আহসানের ব্লগ বলেছেন: :||

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩

নতুন বলেছেন: :|

১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ইন্টারেস্টিং । পোস্ট আবারো পড়ার ইচ্ছে আছে /
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৭

নতুন বলেছেন: ১-৩ সব গুলি পড়েন... আরো কিছু ডকুমেন্টরী আছে অনলাইনে... দেখেন.. তখন আরো পরিস্কার হবে..

এটা আসলেই একটা জটিল এবং সম্ভাব্য থিউরি..

১৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০

শহিদশানু বলেছেন: অনেক কষ্ট করে লিখেছেন । ভাল লাগলো।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

নতুন বলেছেন: বিষয়টা জানার পরে নিজেই বেশ অবাক হয়েছিলাম...

তাই আরো বিস্তারিত জানার জন্য ইউটিউব সহ অনেক সাইটের লেখা পড়ে এইটা তৌরি করি...

আমার মনে হয় আমাদের দেশের অনেকেরই এই মতবাদটি সম্পকে ধারনা নেই...

১৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

নাজিব হোসেন আকাশ বলেছেন: সত্য উন্মোচত করে সবাইকে দেখানোর জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে সাজেস্ট কনবো যীশুর মৃত্যুর প্রমাণ কুরআন হতে দেখিয়ে অন্ধবিশ্বাসীদের চোখটা খুলার জন্য।
কুরআনের ৩০ টি আয়াতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এটি বলা হয়েছে।
এই আয়াত বিস্তারিত পাবেন এই লিঙ্কে-
www.ahmadiyyabangla.org
আপনাকে আমার ফেসবুক আইডির লিঙ্ক দিলাম।
যোগাযোগ করলে খুশি হবো-
www.facebook.com/najibakash

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

নতুন বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। ধন্যবাদ।

আমি চেস্টা করি সত্য খুজে বের করতে।

ফেসবুকে আমি আসলে আমার ব্যক্তিগত পরিচিতদের ছাড়া যোগ করিনা।

ব্লগেই আলোচনা চলতে পারে... কোন সমস্যা নাই।

আপনিও কিন্তু কিছুটা কুসংস্কারাচ্ছন্ন... নইলে ইমাম মাহাদীতে বিশ্বাস করতেন না। এবং মীজা` কাদেয়ানীই ইমাম মাহাদী সেটা কোরানের আলোকে সত্যি বলে বিশ্বাস করতে না।

এই বিষয়ে একটা লেখা দিন... কিভাবে আপনি কোরানের আলোকে মির্যা গোলাম আহ্‌মদ ইমাম মাহাদী বলে বিশ্বাস করেন সেটা নিয়ে সবাই আলোচনা করতে পারি।

১৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

হানিফঢাকা বলেছেন: প্রথমতঃ কোরআনে বর্ণিত ঈসা এবং খৃস্টানদের নিউ টেস্টামেন্টে বর্ণিত জিসাস – একি ব্যাক্তি না। এইটা প্রমান করার জন্য প্রচুর ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফ্যাক্ট কে এক সাথে করে দেখা দরকার।

১। খৃস্টপুর্ব ৫০০-৬০০ বর্তমান জেরুজাললেমের তেমন কোন গুরত্ব ছিলনা।

২। বর্তমান জেরুজালেমর নামকরণ খৃস্টপুর্ব ৪০০-৫০০ তে হয়েছে।

৩। ইহুদীদের আদি আবাস কোনভাবেই বর্তমান জেরুজালেমে ছিলনা। এমনকি খৃস্টপুর্ব ৫৮৬ সালের ব্যাবিলন এক্সাইলের পর তারা তাদের আদি নিবাসেই ফিরে গিয়েছিল। বর্তমান জেরুজালেমে তারা এর পরে মাইগ্রেট করে।

৪। নিউ টেস্টামেন্টে জিসাস সংক্রান্ত বিষয় গুলি এক করে পড়লে যে জিনিষটা বুঝতে পারবেন তা হচ্ছেঃ

ক। জিসাস বলে যাকে ডাকা হচ্ছে সে হচ্ছে সম্ভবত ডেভিডের উত্তরসূরি, যে তার সিংহাসনের দাবী প্রতিষ্ঠা করতে এসছিল। ইস্রায়েলীরা তার পক্ষে ছিল, কিন্ত ফেরাসী (নন ইস্রায়েলী প্রিস্ট) রোমানদের পক্ষে ছিল। তার ফ্যামিলি মেম্বারদের নাম এবং পরিচয় এখানে লক্ষণীয়। এই স্টাডি করলেই বুঝবেন কেন তার প্রাথমিক সময়ের কথা পাওয়া যায় না।

খ। নিউটেস্টামেন্টে “লেটার অফ পল” – পলের লিখিত চিঠিপত্র গুলি পড়লে জিসাসের উৎপত্তি সম্পর্কে বুঝতে পারবেন।

গ। যদি পল কে ভাল ভাবে স্টাডি করা যায় (অর্থাৎ তার প্রথম নাম ছিল “সল”, ধর্ম প্রচার করার আগে সে কি করত, সে কেন দামস্কে গিয়ে ইহুদী রাব্বী “আনানিয়াস” এর সাথে কেন দেখা করেছিল, তার পর সে কেন আরবে এসছিল, আরাবিয়া থেকে সে কি গ্রন্থ নিয়ে এসেছিল, তার পর কিভাবে আবার জেরুজালেমে গিয়ে নাম পরিবর্তন করে ধর্ম প্রচার করেছিল- কি উদ্দেশ্যে) তাহলে জিসাসের আসল পরিচয় বেরিয়ে আসবে।

৫। ডেড সী স্ক্রলের কোথাও “জিসাস” –নামে কারো কথা বলা হয়নি। যদিও খৃস্টানরা জিসাস কে ডেড সী স্ক্রলে উল্লেখ আছে বলে মাঝে মধ্যে প্রোপাগান্ডা চালায়, এইটার কোন কনক্রিট প্রুফ নাই। কিন্তু মজার বিষয় হল “নাগ হামাদি স্ক্রলে” জিসাসের নাম আছে। এর কারন হচ্ছে ডেড সী স্ক্রলে বর্ণনা এসেছে প্রথম শতাব্দী পর্যন্ত ( সম্ভবত ৮০ সাল পর্যন্ত)। কিন্তু নাগ হামাদি স্ক্রলের বর্ণনা আরও পরে- তৃতীয় থেকে চতুর্থ শতাব্দী। এই দুইশ বছরের গ্যাপ হচ্ছে ফ্যাব্রিকেটেড খৃস্টান ধর্মের জন্ম- সেই পলের মাধ্যমে, যার ইন্টেলেকচুয়াল গুরু হচ্ছে “আনানিয়াস”- একজন ইহুদী প্রিস্ট।

৬। ঈসা অথবা জীসাস- কেউই ভারতে আসেনি। এইটা একটা প্রপগান্ডা। এই সংক্রান্ত কোন কনক্রিট প্রমান নেই। আপনি যেইগুলি উল্লেখ করেছেন সেইগুলি ঐ প্রপাগন্ডার একটি ধারা।এই সংক্রান্ত Bart D. Ehrman
লিখিত “ Forged: Writing in the Name of God- Why the Bible's Authors Are Not Who We Think They Are”- বইটি পড়ে দেখতে পারেন। আপনার জন্য কিছু অংশ কপি পেস্ট করে দিলামঃ

The Unknown Life of Jesus Christ

One of the most widely disseminated modern forgeries is
called The Unknown Life of Jesus Christ. 2 From this account we
learn that Jesus went to India during his formative teen years,
the "lost years" before his public ministry, and there learned the
secrets of the East. The book made a big splash when it appeared
in English in 1926; but as it turns out, it had already been ex-
posed as a fraud more than thirty years earlier. The reading pub-
lic, it is safe to say, has a short attention span.

The book was first published in France in 1894 as La vie in-
connue de Jesus Christ, by a Russian war correspondent named
Nicolas Notovitch. Almost immediately it was widely dissemin-
ated and translated. In one year it appeared in eight editions in
French, with translations into German, Spanish, and Italian. One
edition was published in the United Kingdom, and three separate
editions in the United States.

The book consisted of 244 paragraphs arranged in fourteen
chapters. Notovitch starts the book by explaining how he "dis-
covered" it. In 1887, he was allegedly traveling in India and
Kashmir, where he heard from lamas of Tibet stories about a
prophet named Issa, the Arabic form (roughly) of the name Je-
sus. His further travels took him to the district of Ladak, on the
border between India and Tibet, to the famous Tibetan Buddhist
monastery of Hemis. While there he heard additional stories and
was told that written records of the life of Issa still survived.



281/357



Notovitch left the monastery without learning anything fur-
ther. But after a couple of days he had a bad accident, falling off
his horse and breaking his leg. He was carried back to the monas-
tery to recuperate and, while there, came to be on friendly terms
with the abbot. When Notovitch inquired about the stories of
Issa, the abbot agreed to give him the full account. He produced
two thick volumes, written in Tibetan, and began to read them
out loud to Notovitch, in the presence of a translator who ex-
plained what the texts said, while Notovitch took notes.

The Unknown Life of Jesus Christ is the published edition of
the careful notes that Notovitch allegedly took. When Jesus was
thirteen, according to the account, he joined a caravan of mer-
chants to go to India to study their sacred laws. He spent six
years with the Brahmins, learning their holy books, the Vedas.
But Jesus was completely disenchanted with the Indian caste
system and openly began to condemn it. This raised the ire of the
Brahmins, who decided to put him to death.

Jesus fled to join a community of Buddhists, from whom he
learned Pali, the language of Theraveda Buddhism, and mastered
the Buddhist texts. He next visited Persia and preached to the
Zoroastrians. Finally, as a twenty-nine-year-old, armed with all
the sacred knowledge of the East, he returned to Palestine and
began his public ministry. The narrative concludes by summariz-
ing his words and deeds and giving a brief account of his death.
The story of his life was then allegedly taken by Jewish mer-
chants back to India, where those who had known Issa as a
young man realized that it was the same person. They then wrote
down the full account.

Although the narrative of The Unknown Life of Jesus Christ
may sound like a rather second-rate novel, it was published as a
historically factual account and was widely believed as providing
the key to the questions that Christians had long asked about the
lost years of Jesus. What was he doing then? And how had he



282/357



acquired such extensive and compelling religious knowledge be-
fore beginning his public ministry?

It was not long, however, before scholars interested in histor-
ical fact began to question the account and to expose it as a com-
plex hoax. The tale was taken on by no less eminent an authority
than Max Miiller, the greatest European scholar of Indian culture
of the late nineteenth century, who showed that the tale of the
"discovery" of the book and the stories it told were filled with in-
surmountable implausibilities. If this great book was a favorite at
the monastery of Hemis, why is it not found in either of the com-
prehensive catalogues of Tibetan literature? How is it that the
Jewish merchants who went to India with tales of Jesus
happened to meet up with precisely the Brahmins who knew Issa
as a young man— out of the millions of people in India? And how
did Issa's former associates in India realize, exactly, that the cru-
cified man was their former student?

In 1894 an English woman who had read the Unknown Life
visited Hemis monastery. She made inquiries and learned that
no Russian had ever been there, no one had been nursed back to
health after breaking his leg, and they had no books describing
the life of Issa. The next year a scholar, J. Archibald Douglas,
went and interviewed the abbot himself, who informed him that
there had been no European with a broken leg in the monastery
during his fifteen years in charge of the community. Moreover,
he had been a lama for forty-two years and was well acquainted
with Buddhist literature. Not only did he never read aloud a book
about Issa to a European or to anyone else; he was certain that
no such book as The Unknown Life existed in Tibet.

Additional internal implausibilities and inaccuracies of the
story are exposed by both Goodspeed and Beskow. Today there is
not a single recognized scholar on the planet who has any doubts
about the matter. The entire story was invented by Notovitch,



283/357



who earned a good deal of money and a substantial amount of
notoriety for his hoax.

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

নতুন বলেছেন: হানিফ ভাই ধন্যবাদ... পুরাটা পড়ে দেখবো।

আর আমি এটার সত্যা/মিথ্যা দুটাই হতে পারে... ব্যাপার না।

আর উপরে নাজিব হোসেন আকাশ ভাইকে বলেছি ইমাম মাহাদীর কোরানিক প্রমানের ব্যাপারে লিখতে...

সেই আলোচনাতে অবশ্যই আপনার উপস্হিতি কামনা করছি। :)

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

নতুন বলেছেন: এই ব্যাক্ষ্যাটা কিন্তু যৌক্তিক...

যীষূর খোদার পুত্র হওয়া, কুমারী মাতার সন্তান হওয়া, ৪থ` আসমানে নিয়ে যাওয়া, আবার ফিরে আসার কাহিনির চেয়ে

ক্রুস থেকে রক্ষা পেয়ে ভারতে পালিয়ে আসাই কিন্তু অনেক বাস্তব এবং যৌক্তিক...

১৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ব্লগার নাজিব হোসেন আকাশ ভাই এর সাথে এই ব্যাপারে একবার আমার কথা হয়েছিল। আমার মনে হয় না উনি ব্লগে এই ব্যাপারে কিছু লিখবেন- এইটা আমার অনুমান। লিখলে ভাল, সেইক্ষেত্রে গঠন মূলক আলোচনা হতে পারে। বিভিন্ন সেক্ট (কাদিয়ানী, সুন্নী, শিয়া, আহলে কোরআন) এই সম্পর্কে আমার জ্ঞান খুব বেশী না। উনি যদি লিখতে অপরাগ হন, তবে উনাদের মধ্যে এই সম্পর্কে যে সবচেয়ে বেশী জানে- সে লেখলেও চলবে। উনাদের মতবাদের পক্ষে আসলে কি আছে সেটা আমিও জানতে চাই।

ধন্যবাদ আপনাকে।

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

নতুন বলেছেন: আমি সেই জন্যই তাকে ব্লগে লিখতে বলেছি.... যেন একটা যৌক্তিক আলোচনা হয়। তবে সবাই এই সব কিছু সম্পকে জানতে পারবে।

২০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬

Masud Ahmad Uzzal বলেছেন: Jesus mara gese, savabik vabei mara gese, Onno ar sob nobi rasul der motoi. Caz ALLAH niyomer betikrom koren na.
And naujubillah naujubillah naujubillah ALLAH kokhono dhoka baj noi.
Isa (A) ke akase tolar je story ta ase sekhane emonta ase je ' Allah isake tule niye oder kake jeno Isa (A) er face baniye diyesilo ar takei krush e tola hoyesilo.' eta ki dhokar moddhe pore na?? Ihudira to Isakei marar shaad peyesilo.
Ar Quran kokhono bolena Isa (A) akase. Jara ALLAH, Quran ke bishash koren, please hujurder rupkothar golpo bad den, nije chinta koren, nije Quran Hadith poren o bojhen, sotto ta paben.
[Jesus er mrittu somporkito Quran er reference: Click This Link ]
Loker kothay noi, nije jachai basai koren...
And dear writer, thank you for this blog. It is the truth.

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনি লেখাটি পছন্দ করেছেন ।

কিন্তু আহমেদিয়াদের নেতা যে ইমাম মাহাদী এটাও তো একটা ভুয়া কথা... সেটা সম্পকেও একদিন লিখবো।

২১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সিরিয়াসলি???

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১০

নতুন বলেছেন: এটাই যৌক্তিক লাগছে আমার কাছে।

তখন যীষু খৃস্টের যেই অনুসারী ছিলো তার চেয়ে দেওয়ানবাগীর ক্ষমতা অনেক বেশি... কিন্তু যীষূকে রাজনিতিক প্রয়োজনে ব্যবহার করে এতো দুর নিয়ে এসেছে সবাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.