নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য সব সময় সুন্দর ■ www.facebook.com/niazuddin.sumon

নিয়াজ সুমন

ভালোলাগে ভ্রমন করতে। প্রকৃতির সাথে মিশে গিয়ে ছবির ফ্রেমে নিজেকে আবদ্ধ করতে। অবসর কাটে সাহিত্যের আঙিনায় পদচারনা করে। ব্যস্তময় যান্ত্রিক জীবনের মাঝেও চেষ্টা করি নিজের অব্যক্ত কথামালা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে।

নিয়াজ সুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

⌂ ভ্রমণ » নাটোর ▪ রাজশাহী » সিংড়া নগরে দেখে আসলাম কবি গুরুর ‘নাগর নদী’

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫


“ আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে / বৈশাখ মাসে তার হাঁটুজল থাকে।” ছোট বেলায় কবিতাটি পড়তে পড়তে আমরা নিজের চোখে দেখা নদীটির সাথে মিল খুঁজে পেতাম । আবার যাদের গাঁয়ের পাশ দিয়ে ছুটে চলা ছোট নদী ছিলো না কিংবা কোন নদী দেখার সৌভাগ্য হয়নি তারা কবির সহজ সরল রচনায় কল্পনা করে নদীর সাথে তার মিল খুঁজে নিতাম। শিশু মন নিয়ে রবীন্দ্রনাথ প্রকৃতিকে যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। সেখানে প্রকৃতি নবীন, চঞ্চল, সুন্দর ও পরিপূর্ণ। আজ আপনাদেরকে নিয়ে যাবো কবির সেই ছোট নদীর কাছে---


নাগর নদী (Nagar River) বাংলাদেশে দুটি নাগর নদী রয়েছে: একটি বগুড়া জেলার শিবগঞ্জের কাছে করতোয়া নদী থেকে বের হয়ে প্রথমে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে এবং পরে দক্ষিণে বাঁক নিয়ে নাটোর জেলার সিংড়া-তে আত্রাই নদীতে পড়েছে।


এই সেই নাগর নদী। যার রূপে মুগ্ধ হয়ে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ রচনা করেছেন চমৎকার কবিতা ‘আমাদের ছোট নদী’।
‘আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে-বাঁকে /
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে…’


নাগরের একটি উপনদী উত্তরভাগের উঁচুভূমি থেকে উত্থিত হয়ে নাগরের সঙ্গে মিলেছে, বস্ত্তত এটাই নাগরের উৎস। নদীটির মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ১০৫ কিমি। চলার পথে নদীটি দুপচাঁচিয়া-কাহালু (বগুরা), আদমদীঘি-নন্দিগ্রাম (বগুরা), রানীনগর (নওগাঁ)-নন্দিগ্রাম (বগুড়া) ইত্যাদি উপজেলাগুলির মধ্যে সীমা নির্দেশ করে।


অপরটি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত জেলা পঞ্চগড়ের আটোয়ারী ও পঞ্চগড় সদর উপজেলা এবং পশ্চিমবঙ্গ-এর সীমানার মিলনস্থলের প্রায় কাছাকাছি আন্তর্জাতিক সীমান্ত ঘেঁষে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।


এটিকে অনেকে সীমান্ত নাগর নামেও চিহ্নিত করে থাকে। পঞ্চগড় থেকে প্রথমে দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পরে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে ঠাকুরগাঁও-এর হরিপুরের কাছে নদীটি পুনরায় পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে। নদীটির গতিপথ অধিকাংশ সময়ই ভারত-বাংলাদেশের সীমানা নির্দেশ করেছে। বাংলাদেশ অংশে এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১২৫ কিমি।


কিছুটা আকস্মিক বন্যা প্রবণতা রয়েছে, তবে তেমন একটা ক্ষয়-ক্ষতি করে না। শুষ্ক মৌসুমে পানি থাকে না, তবে কৃষকরা বর্ষা মৌসুমের পানিকে বাঁধ দিয়ে আটকে রেখে সেচের জন্য ব্যবহার করে থাকে।




রাজশাহীর অন্যান্য দর্শনীয় স্থান সমূহঃ

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল
পতিসর রবীন্দ্র কুঠি বাড়ী
সুনতানী স্থাপত্যের রত্ন !
পুঠিয়ার প্রাচীিন গোবিন্দ মন্দির
এশিয়ার বৃহত্তম কানসাট আম বাজার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস (রাবি)


মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

বিজন রয় বলেছেন: বাহ!
চমৎকার!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় বিজন ভাই, ভালোবাসা জানবেন। সাথে শুভকামনা ।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই, ভাল থাকবেন। শুভ সন্ধ্যা আপনাকে।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার যতসব ছবি।






ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়। ভালোবাসা জানবেন।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

আহা রুবন বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর। অল্প কথার বর্ণনাও বেশ। কবে গেলেন, বন্যার পানি দেখি না তো?

১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫০

নিয়াজ সুমন বলেছেন: প্রিয় রুবন ভাই, আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো। আমি গিয়েছিলাম ২০১৫ সালে।

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: চমৎকার ছবি ও তথ্য যুক্ত ভ্রমন পোস্ট।

ঈদের পর আমিও নিয়ে আসছি ঈদ ভ্রমন।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪

নিয়াজ সুমন বলেছেন: রফিক ভাই, ধন্যবাদ আপনাকে। অপেক্ষায় রইলাম আপনার ঈদ পরবর্তী ভ্রমণ বৃত্তান্ত পড়ার জন্য। শুভ কামনা ।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২১

অালপিন বলেছেন: সুন্দর ছবি। তবে এইভাবে বক্স করে ছবি পোষ্ট দেওয়াটা আমার কাছে বিরক্তিকর লাগে।

ভালো থাকুন।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ আলপিন ভাইয়া, ভালোলাগলো আপনার সোজা-সাপ্টা কথা। ভালথাকুন সব সময়।

৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +

২০ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে ভালোবাসা জানবেন।

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই নাগর নদীর রূপেই মুগ্ধ হয়ে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেছিলেন ‘আমাদের ছোট নদী’ নামের চমৎকার কবিতাটি- এ কথা আগে জানতাম না। আপনার মাধ্যমে জেনে জ্ঞানের সঞ্চয় বৃদ্ধি হলো।
এইভাবে বক্স করে ছবি পোষ্ট দেওয়াটা আমার কাছে বিরক্তিকর লাগে। - আলপিন এর এই মন্তব্যের সাথে আমিও একমত।
পোস্টে প্লাস + +

২১ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য। আগামীতে খেয়াল রাখবো আপনাদের ভালোলাগার বিষয়গুলো। শুভ কামনা

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ৮ নং কমেন্টের সঙ্গে বলতে চাই.......যে কোন মডিফিকেশন ছবির স্বকিয়তা নষ্ট করে ফেলে। এমন কি কোন নাম নিচে দিয়ে দিলে খারাপ হয় না ।

২২ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ। পাশে থাকুন সবসময়। শুভ কামনা।

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঘর ছাড়া পোষ্ট, মানে এমন সব পোষ্ট দেখলে ইচ্ছে করে এখনি ঘর ছাড়ি ক্যামেরা হাতে নিয়ে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

নিয়াজ সুমন বলেছেন:
হা হা হা
তাই বুঝি !
আপনার ক্যামেরার চোখ অনেক সুন্দর । ভাবীকে বুঝিয়ে-সুজিয়ে একদিন বের হয়ে যান। যাতে আমাদের ও দেখার সুযোগ হয় ভিন্ন আবহে আপনার দৃষ্টিতে কবিগুরুর নাটোর নদী।
শুভ কামনা প্রিয় মনের মানুষ।

১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
নেন আধা কাপ চা :D

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

নিয়াজ সুমন বলেছেন: চা আমার খুব প্রিয়। এই না হলো মনের মানুষ- বুঝে নিতে পারে মনের খোঁজ।
ধন্যবাদ প্রিয়- ধুমায়িত চা পরিবেশন করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.