নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বৃক্ষ আমার ভালবাসা, আমি বৃক্ষকে ভালবাসি, একটি বৃক্ষ আমার কাছে আমার প্রাণ, হাজার হাজার গাছ লাগাতে চাই, দিনে একটি গাছ লাগালে মাসে 30 টি, এক বছরে 365 টি, সারা জীবনে কত গাছ লাগানো সম্ভাব! পরিবেশ বাচানোর জন্য এই গাছ ই যতেষ্ঠ্য।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় মণিরামপুরে পৃথিবীর বৃহত্তম তালের সারি তৈরিতে ২০ যুবক অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন। সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত উদ্যোগে ও খরচে তাদের এই প্রচেষ্টা। এরই অংশ হিসাবে ‘প্রাঞ্জলতা সাহিত্য সংঘের’ একটি গাছ হতেপারে আপনার জীবনের রক্ষা কবচ এই স্লোগান দিয়ে ব্যানারে যুবকেরা উপজেলার শ্রামকুড় ইউনিয়নের হাসাডাঙ্গাসহ আশপাশের এলাকার ২০ কি.মি. রাস্তার দু’ধারে তালের আটি রোপন করেছেন। যার ১০ কিলমিটার রাস্তা গাছ দেখার মত পরিবেশ তৈরী হয়েছে, ছড়ানো ছিটানো বিভিন্ন লোকের জমির পাশে প্রাই ২০০ তালগাছ যা এখন তাল ধরেছে । সাবার ইচ্ছা ছাড়িয়ে নাঈম রেজার এই ইচ্ছাকে বিশ্ব বুকে অমর করে রাখার জন্য এই প্রচেষ্টা, বাবুই পাখির নিপুন তৈরী বাসাকে আবার সাধারণ মানুষের মাঝে ফিরিয়ে আনবেন বলেও তিনি আশাবাদি, যার সুচনা
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ও ইউপি সদস্য মোশাররফ হোসেনের উপস্থিতিতে ২০১৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর হাসাডাঙ্গা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই তালের চারা রোপন কাজ শুরু করে এবছরের মত ২৬ সেপ্টেম্বর শনিবার কাজের ইতি টানেন যুবকেরা। সংঘঠনের সদস্যরা হলেন,নাঈম রেজা,আ.মজিদ,সরোয়ার হোসেন,আব্দুল্লাহ আল মামুন,রুহুল আমিন,শাহাদাত হোসেন,সবুজ,আশেক,সোহেল ও তোফাজ্জেল হোসেন সহ ২০ জন।
প্রাঞ্জলতা সাহিত্য সংঘের অন্যতম সদস্য আর্ট শিল্পি নাঈম রেজা জানান, আমরা ২০ জন সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত খরচে তালের আটি সংগ্রহ করে হাসাডাঙ্গাসহ আশপাশের এলাকার ২০ কি.মি. রাস্তার দু’ধারে রোপন করেছি। রাস্তার দু’পাশ ভেঙ্গে যাওয়ায় মাত্র দেড় কি.মি. রাস্তায় আটি লাগানো সম্ভব হয়নি। আমার বৃদ্ধ বাবা আ.মজিদ একাজে আমাদের উৎসাহ যুগিয়েছেন এবং তিনি সবসময় এই দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে এসব তালের চারা দেখভাল করেন।
©somewhere in net ltd.