নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটি গাছ আল্লাহর রহমতে হতে পারে আপনার জীবনের রক্ষাকবচ

নাঈম রেজা

বৃক্ষ আমার ভালবাসা, আমি বৃক্ষকে ভালবাসি, একটি বৃক্ষ আমার কাছে আমার প্রাণ, হাজার হাজার গাছ লাগাতে চাই, দিনে একটি গাছ লাগালে মাসে 30 টি, এক বছরে 365 টি, সারা জীবনে কত গাছ লাগানো সম্ভাব! পরিবেশ বাচানোর জন্য এই গাছ ই যতেষ্ঠ্য।

নাঈম রেজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্ব ইস্তেমা ৩৭ নম্বর খিত্তায় যশোর

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২



আজ শুক্রবার ফজর নামাজের পর থেকে আম বয়ানের মধ্য দিয়ে কহর দরিয়া খ্যাত টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে শুরু হয়েছে তাবলিগ জামাতের ১ম দফার বিশ্ব ইস্তেমা। দুই পর্বের ছয়দিনের ইস্তেমার প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাত হবে আগামী রোববার জোহর নামাজের আগে। আর দ্বিতীয় পর্বের ইস্তেমা শুরু হবে ১৬ জানুয়ারি। এ পর্বের আখেরি মোনাজাত হবে ১৮ জানুয়ারি
পবিত্র হজের পর মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশের প্রথম দিন জুমার নামাজে লাখো মুসল্লি অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রথম পর্বের ইস্তেমায় শরিক হতে দেশ-বিদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ আসতে শুরু করেছেন। কিন্তু দেশজুড়ে টানা অবরোধের কারণে নানা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন মুসল্লিরা।
এবারের দুই পর্বের ইজতেমায় অংশ নেয়ার জন্য ইস্তেমা ময়দানকে জেলাওয়ারি নির্দিষ্ট খিত্তায় ভাগ করা হয়েছে। প্রথম পর্বে ৩২টি জেলার মুসল্লিদের জন্য ময়দানকে ৪০টি খিত্তায় ভাগ করা হয়েছে।
এ সব জেলার মুসল্লিরা খিত্তা ওয়ারি অবস্থান নিবেন। ১ থেকে ২ নম্বর খিত্তায় গাজীপুর জেলা, ৩ থেকে ১৩ নম্বর খিত্তায় ঢাকা জেলা, ১৪ নম্বর খিত্তায় সিরাজগঞ্জ জেলা, ১৫ নম্বর খিত্তায় নরসিংদী, ১৬ নম্বর খিত্তায় ফরিদপুর, ১৭ নম্বর খিত্তায় রাজবাড়ী, ১৮ নম্বর খিত্তায় শরীয়তপুর, ১৯ নম্বর খিত্তায় কিশোরগঞ্জ, ২০ নম্বর খিত্তায় নাটোর, ২১ নম্বর খিত্তায় রংপুর, ২২ নম্বর খিত্তায় শেরপুর ও হবিগঞ্জ, ২৩ নম্বর খিত্তায় রাজশাহী, ২৪ নম্বর খিত্তায় জয়পুরহাট, ২৫ নম্বর খিত্তায় গাইবান্ধা, ২৬ নম্বর খিত্তায় লালমনিরহাট, ২৭ নম্বর খিত্তায় দিনাজপুর, ২৮ নম্বর খিত্তায় সিলেট, ২৯ নম্বর খিত্তায় চাঁদপুর, ৩০ নম্বর খিত্তায় ফেনী, ৩১ নম্বর খিত্তায় চট্টগ্রাম, ৩২ নম্বর খিত্তায় রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান, ৩৩ নম্বর খিত্তায় বাগেরহাট, ৩৪ নম্বর খিত্তায় কুষ্টিয়া, ৩৫ নম্বর খিত্তায় নড়াইল, ৩৬ নম্বর খিত্তায় চুয়াডাঙ্গা, ৩৭ নম্বর খিত্তায় যশোর, ৩৮ নম্বর খিত্তায় ভোলা, ৩৯ নম্বর খিত্তায় বরগুনা, ৪০ নম্বর খিত্তায় ঝালকাঠি জেলার মুসল্লিরা অবস্থান নেবেন।
তুরাগ নদে মুসল্লিদের পারাপারের জন্য ৭টি ভাসমান সেতু স্থাপন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রকৌশল দল। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ১১টি উৎপাদন নলকূপের মাধ্যমে প্রতিদিন তিন কোটি লিটারেরও বেশি বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত ও সরবরাহের ব্যবস্থা করেছে। এরই মধ্যে নষ্ট ও ক্ষতিগ্রস্ত অজু গোসলখানা এবং টয়লেটগুলো সংস্কার করেছে সিটি কর্পোরেশন।সরকারিভাবে মুসল্লিদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিতে মুন্নু গেইট, এটলাস গেইট, বাটা কারাখানার গেইট ও টঙ্গী হাসপাতালসহ ৫টি অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। রোগীদের হাসপাতালে নেয়ার জন্য সর্বক্ষণিক ১২টি অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন থাকবে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে, ইস্তেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ময়দান এলাকায় থাকছে র‌্যাব, পুলিশ বাহিনীর পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। নিরাপত্তায় ১০ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছে।সংবাদ সংগ্রহে আসা সংবাদকর্মীদের জন্য মিডিয়া সেন্টার ও বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের (ফ্রি ওয়াইফাই জোন) ব্যবস্থাও করা হয়েছে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে।
মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য বিআরটিসির বিশেষ বাস সার্ভিস শুরু হয়েছে। বিআরটিসি বাস আব্দুল্লাহপুর-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, শিববাড়ী-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, টঙ্গী-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, চৌরাস্তা-মতিঝিল ভায়া ইস্তেমায় চলাচল করবে।গাবতলী-গাজীপুর ভায়া ইস্তেমাস্থল, গাবতলী-মহাখালী ভায়া ইস্তেমা, গাজীপুর-মতিঝিল ভায়া ইস্তেমা, মতিঝিল-বাইপাইল ভায়া ইস্তেমা, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ, চিটাগাং রোড-সাভার, ঢাকা-নরসিংদী এবং ঢাকা-কুমিল্লা বিশ্ব ইস্তেমা সার্ভিস চলাচল করবে।৯ জানুয়ারি থেকে ১১ জানুয়ারি ও ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি দ্বিতল বাস কাকরাইল মসজিদ সংলগ্ন পয়েন্ট থেকে মুসল্লিদের বিশ্ব ইস্তেমায় পৌঁছানোর জন্য নিয়োজিত থাকবে।
ইস্তেমার দায়িত্ব প্রাপ্ত মুরব্বি ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিন জানান, প্রতি বারের মতো এবারও সরকার ও বিভিন্ন কোম্পানীর পক্ষ থেকে ব্যাপক সাহায্য পাওয়া যাচ্ছে।
পবিত্র হজের পর মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশের প্রথম দিন জুমার নামাজে লাখো মুসল্লি অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রথম পর্বের ইস্তেমায় শরিক হতে দেশ-বিদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ আসতে শুরু করেছেন। কিন্তু দেশজুড়ে টানা অবরোধের কারণে নানা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন মুসল্লিরা।
এবারের দুই পর্বের ইজতেমায় অংশ নেয়ার জন্য ইস্তেমা ময়দানকে জেলাওয়ারি নির্দিষ্ট খিত্তায় ভাগ করা হয়েছে। প্রথম পর্বে ৩২টি জেলার মুসল্লিদের জন্য ময়দানকে ৪০টি খিত্তায় ভাগ করা হয়েছে।
এ সব জেলার মুসল্লিরা খিত্তা ওয়ারি অবস্থান নিবেন। ১ থেকে ২ নম্বর খিত্তায় গাজীপুর জেলা, ৩ থেকে ১৩ নম্বর খিত্তায় ঢাকা জেলা, ১৪ নম্বর খিত্তায় সিরাজগঞ্জ জেলা, ১৫ নম্বর খিত্তায় নরসিংদী, ১৬ নম্বর খিত্তায় ফরিদপুর, ১৭ নম্বর খিত্তায় রাজবাড়ী, ১৮ নম্বর খিত্তায় শরীয়তপুর, ১৯ নম্বর খিত্তায় কিশোরগঞ্জ, ২০ নম্বর খিত্তায় নাটোর, ২১ নম্বর খিত্তায় রংপুর, ২২ নম্বর খিত্তায় শেরপুর ও হবিগঞ্জ, ২৩ নম্বর খিত্তায় রাজশাহী, ২৪ নম্বর খিত্তায় জয়পুরহাট, ২৫ নম্বর খিত্তায় গাইবান্ধা, ২৬ নম্বর খিত্তায় লালমনিরহাট, ২৭ নম্বর খিত্তায় দিনাজপুর, ২৮ নম্বর খিত্তায় সিলেট, ২৯ নম্বর খিত্তায় চাঁদপুর, ৩০ নম্বর খিত্তায় ফেনী, ৩১ নম্বর খিত্তায় চট্টগ্রাম, ৩২ নম্বর খিত্তায় রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান, ৩৩ নম্বর খিত্তায় বাগেরহাট, ৩৪ নম্বর খিত্তায় কুষ্টিয়া, ৩৫ নম্বর খিত্তায় নড়াইল, ৩৬ নম্বর খিত্তায় চুয়াডাঙ্গা, ৩৭ নম্বর খিত্তায় যশোর, ৩৮ নম্বর খিত্তায় ভোলা, ৩৯ নম্বর খিত্তায় বরগুনা, ৪০ নম্বর খিত্তায় ঝালকাঠি জেলার মুসল্লিরা অবস্থান নেবেন।
তুরাগ নদে মুসল্লিদের পারাপারের জন্য ৭টি ভাসমান সেতু স্থাপন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রকৌশল দল। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ১১টি উৎপাদন নলকূপের মাধ্যমে প্রতিদিন তিন কোটি লিটারেরও বেশি বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত ও সরবরাহের ব্যবস্থা করেছে। এরই মধ্যে নষ্ট ও ক্ষতিগ্রস্ত অজু গোসলখানা এবং টয়লেটগুলো সংস্কার করেছে সিটি কর্পোরেশন।সরকারিভাবে মুসল্লিদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিতে মুন্নু গেইট, এটলাস গেইট, বাটা কারাখানার গেইট ও টঙ্গী হাসপাতালসহ ৫টি অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। রোগীদের হাসপাতালে নেয়ার জন্য সর্বক্ষণিক ১২টি অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন থাকবে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে, ইস্তেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ময়দান এলাকায় থাকছে র‌্যাব, পুলিশ বাহিনীর পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। নিরাপত্তায় ১০ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছে।সংবাদ সংগ্রহে আসা সংবাদকর্মীদের জন্য মিডিয়া সেন্টার ও বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের (ফ্রি ওয়াইফাই জোন) ব্যবস্থাও করা হয়েছে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে।
মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য বিআরটিসির বিশেষ বাস সার্ভিস শুরু হয়েছে। বিআরটিসি বাস আব্দুল্লাহপুর-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, শিববাড়ী-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, টঙ্গী-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, চৌরাস্তা-মতিঝিল ভায়া ইস্তেমায় চলাচল করবে।গাবতলী-গাজীপুর ভায়া ইস্তেমাস্থল, গাবতলী-মহাখালী ভায়া ইস্তেমা, গাজীপুর-মতিঝিল ভায়া ইস্তেমা, মতিঝিল-বাইপাইল ভায়া ইস্তেমা, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ, চিটাগাং রোড-সাভার, ঢাকা-নরসিংদী এবং ঢাকা-কুমিল্লা বিশ্ব ইস্তেমা সার্ভিস চলাচল করবে।৯ জানুয়ারি থেকে ১১ জানুয়ারি ও ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি দ্বিতল বাস কাকরাইল মসজিদ সংলগ্ন পয়েন্ট থেকে মুসল্লিদের বিশ্ব ইস্তেমায় পৌঁছানোর জন্য নিয়োজিত থাকবে।
ইস্তেমার দায়িত্ব প্রাপ্ত মুরব্বি ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিন জানান, প্রতি বারের মতো এবারও সরকার ও বিভিন্ন কোম্পানীর পক্ষ থেকে ব্যাপক সাহায্য পাওয়া যাচ্ছে।আজ শুক্রবার ফজর নামাজের পর থেকে আম বয়ানের মধ্য দিয়ে কহর দরিয়া খ্যাত টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে শুরু হয়েছে তাবলিগ জামাতের ১ম দফার বিশ্ব ইস্তেমা। দুই পর্বের ছয়দিনের ইস্তেমার প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাত হবে আগামী রোববার জোহর নামাজের আগে। আর দ্বিতীয় পর্বের ইস্তেমা শুরু হবে ১৬ জানুয়ারি। এ পর্বের আখেরি মোনাজাত হবে ১৮ জানুয়ারি
পবিত্র হজের পর মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশের প্রথম দিন জুমার নামাজে লাখো মুসল্লি অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রথম পর্বের ইস্তেমায় শরিক হতে দেশ-বিদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ আসতে শুরু করেছেন। কিন্তু দেশজুড়ে টানা অবরোধের কারণে নানা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন মুসল্লিরা।
এবারের দুই পর্বের ইজতেমায় অংশ নেয়ার জন্য ইস্তেমা ময়দানকে জেলাওয়ারি নির্দিষ্ট খিত্তায় ভাগ করা হয়েছে। প্রথম পর্বে ৩২টি জেলার মুসল্লিদের জন্য ময়দানকে ৪০টি খিত্তায় ভাগ করা হয়েছে।
এ সব জেলার মুসল্লিরা খিত্তা ওয়ারি অবস্থান নিবেন। ১ থেকে ২ নম্বর খিত্তায় গাজীপুর জেলা, ৩ থেকে ১৩ নম্বর খিত্তায় ঢাকা জেলা, ১৪ নম্বর খিত্তায় সিরাজগঞ্জ জেলা, ১৫ নম্বর খিত্তায় নরসিংদী, ১৬ নম্বর খিত্তায় ফরিদপুর, ১৭ নম্বর খিত্তায় রাজবাড়ী, ১৮ নম্বর খিত্তায় শরীয়তপুর, ১৯ নম্বর খিত্তায় কিশোরগঞ্জ, ২০ নম্বর খিত্তায় নাটোর, ২১ নম্বর খিত্তায় রংপুর, ২২ নম্বর খিত্তায় শেরপুর ও হবিগঞ্জ, ২৩ নম্বর খিত্তায় রাজশাহী, ২৪ নম্বর খিত্তায় জয়পুরহাট, ২৫ নম্বর খিত্তায় গাইবান্ধা, ২৬ নম্বর খিত্তায় লালমনিরহাট, ২৭ নম্বর খিত্তায় দিনাজপুর, ২৮ নম্বর খিত্তায় সিলেট, ২৯ নম্বর খিত্তায় চাঁদপুর, ৩০ নম্বর খিত্তায় ফেনী, ৩১ নম্বর খিত্তায় চট্টগ্রাম, ৩২ নম্বর খিত্তায় রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান, ৩৩ নম্বর খিত্তায় বাগেরহাট, ৩৪ নম্বর খিত্তায় কুষ্টিয়া, ৩৫ নম্বর খিত্তায় নড়াইল, ৩৬ নম্বর খিত্তায় চুয়াডাঙ্গা, ৩৭ নম্বর খিত্তায় যশোর, ৩৮ নম্বর খিত্তায় ভোলা, ৩৯ নম্বর খিত্তায় বরগুনা, ৪০ নম্বর খিত্তায় ঝালকাঠি জেলার মুসল্লিরা অবস্থান নেবেন।
তুরাগ নদে মুসল্লিদের পারাপারের জন্য ৭টি ভাসমান সেতু স্থাপন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রকৌশল দল। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ১১টি উৎপাদন নলকূপের মাধ্যমে প্রতিদিন তিন কোটি লিটারেরও বেশি বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত ও সরবরাহের ব্যবস্থা করেছে। এরই মধ্যে নষ্ট ও ক্ষতিগ্রস্ত অজু গোসলখানা এবং টয়লেটগুলো সংস্কার করেছে সিটি কর্পোরেশন।সরকারিভাবে মুসল্লিদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিতে মুন্নু গেইট, এটলাস গেইট, বাটা কারাখানার গেইট ও টঙ্গী হাসপাতালসহ ৫টি অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। রোগীদের হাসপাতালে নেয়ার জন্য সর্বক্ষণিক ১২টি অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন থাকবে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে, ইস্তেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ময়দান এলাকায় থাকছে র‌্যাব, পুলিশ বাহিনীর পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। নিরাপত্তায় ১০ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছে।সংবাদ সংগ্রহে আসা সংবাদকর্মীদের জন্য মিডিয়া সেন্টার ও বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের (ফ্রি ওয়াইফাই জোন) ব্যবস্থাও করা হয়েছে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে।
মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য বিআরটিসির বিশেষ বাস সার্ভিস শুরু হয়েছে। বিআরটিসি বাস আব্দুল্লাহপুর-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, শিববাড়ী-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, টঙ্গী-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, চৌরাস্তা-মতিঝিল ভায়া ইস্তেমায় চলাচল করবে।গাবতলী-গাজীপুর ভায়া ইস্তেমাস্থল, গাবতলী-মহাখালী ভায়া ইস্তেমা, গাজীপুর-মতিঝিল ভায়া ইস্তেমা, মতিঝিল-বাইপাইল ভায়া ইস্তেমা, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ, চিটাগাং রোড-সাভার, ঢাকা-নরসিংদী এবং ঢাকা-কুমিল্লা বিশ্ব ইস্তেমা সার্ভিস চলাচল করবে।৯ জানুয়ারি থেকে ১১ জানুয়ারি ও ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি দ্বিতল বাস কাকরাইল মসজিদ সংলগ্ন পয়েন্ট থেকে মুসল্লিদের বিশ্ব ইস্তেমায় পৌঁছানোর জন্য নিয়োজিত থাকবে।
ইস্তেমার দায়িত্ব প্রাপ্ত মুরব্বি ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিন জানান, প্রতি বারের মতো এবারও সরকার ও বিভিন্ন কোম্পানীর পক্ষ থেকে ব্যাপক সাহায্য পাওয়া যাচ্ছে।
পবিত্র হজের পর মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশের প্রথম দিন জুমার নামাজে লাখো মুসল্লি অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রথম পর্বের ইস্তেমায় শরিক হতে দেশ-বিদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ আসতে শুরু করেছেন। কিন্তু দেশজুড়ে টানা অবরোধের কারণে নানা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন মুসল্লিরা।
এবারের দুই পর্বের ইজতেমায় অংশ নেয়ার জন্য ইস্তেমা ময়দানকে জেলাওয়ারি নির্দিষ্ট খিত্তায় ভাগ করা হয়েছে। প্রথম পর্বে ৩২টি জেলার মুসল্লিদের জন্য ময়দানকে ৪০টি খিত্তায় ভাগ করা হয়েছে।
এ সব জেলার মুসল্লিরা খিত্তা ওয়ারি অবস্থান নিবেন। ১ থেকে ২ নম্বর খিত্তায় গাজীপুর জেলা, ৩ থেকে ১৩ নম্বর খিত্তায় ঢাকা জেলা, ১৪ নম্বর খিত্তায় সিরাজগঞ্জ জেলা, ১৫ নম্বর খিত্তায় নরসিংদী, ১৬ নম্বর খিত্তায় ফরিদপুর, ১৭ নম্বর খিত্তায় রাজবাড়ী, ১৮ নম্বর খিত্তায় শরীয়তপুর, ১৯ নম্বর খিত্তায় কিশোরগঞ্জ, ২০ নম্বর খিত্তায় নাটোর, ২১ নম্বর খিত্তায় রংপুর, ২২ নম্বর খিত্তায় শেরপুর ও হবিগঞ্জ, ২৩ নম্বর খিত্তায় রাজশাহী, ২৪ নম্বর খিত্তায় জয়পুরহাট, ২৫ নম্বর খিত্তায় গাইবান্ধা, ২৬ নম্বর খিত্তায় লালমনিরহাট, ২৭ নম্বর খিত্তায় দিনাজপুর, ২৮ নম্বর খিত্তায় সিলেট, ২৯ নম্বর খিত্তায় চাঁদপুর, ৩০ নম্বর খিত্তায় ফেনী, ৩১ নম্বর খিত্তায় চট্টগ্রাম, ৩২ নম্বর খিত্তায় রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান, ৩৩ নম্বর খিত্তায় বাগেরহাট, ৩৪ নম্বর খিত্তায় কুষ্টিয়া, ৩৫ নম্বর খিত্তায় নড়াইল, ৩৬ নম্বর খিত্তায় চুয়াডাঙ্গা, ৩৭ নম্বর খিত্তায় যশোর, ৩৮ নম্বর খিত্তায় ভোলা, ৩৯ নম্বর খিত্তায় বরগুনা, ৪০ নম্বর খিত্তায় ঝালকাঠি জেলার মুসল্লিরা অবস্থান নেবেন।
তুরাগ নদে মুসল্লিদের পারাপারের জন্য ৭টি ভাসমান সেতু স্থাপন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রকৌশল দল। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ১১টি উৎপাদন নলকূপের মাধ্যমে প্রতিদিন তিন কোটি লিটারেরও বেশি বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত ও সরবরাহের ব্যবস্থা করেছে। এরই মধ্যে নষ্ট ও ক্ষতিগ্রস্ত অজু গোসলখানা এবং টয়লেটগুলো সংস্কার করেছে সিটি কর্পোরেশন।সরকারিভাবে মুসল্লিদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিতে মুন্নু গেইট, এটলাস গেইট, বাটা কারাখানার গেইট ও টঙ্গী হাসপাতালসহ ৫টি অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। রোগীদের হাসপাতালে নেয়ার জন্য সর্বক্ষণিক ১২টি অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন থাকবে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে, ইস্তেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ময়দান এলাকায় থাকছে র‌্যাব, পুলিশ বাহিনীর পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। নিরাপত্তায় ১০ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছে।সংবাদ সংগ্রহে আসা সংবাদকর্মীদের জন্য মিডিয়া সেন্টার ও বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের (ফ্রি ওয়াইফাই জোন) ব্যবস্থাও করা হয়েছে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে।
মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য বিআরটিসির বিশেষ বাস সার্ভিস শুরু হয়েছে। বিআরটিসি বাস আব্দুল্লাহপুর-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, শিববাড়ী-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, টঙ্গী-মতিঝিল ভায়া ইজতেমাস্থল, চৌরাস্তা-মতিঝিল ভায়া ইস্তেমায় চলাচল করবে।গাবতলী-গাজীপুর ভায়া ইস্তেমাস্থল, গাবতলী-মহাখালী ভায়া ইস্তেমা, গাজীপুর-মতিঝিল ভায়া ইস্তেমা, মতিঝিল-বাইপাইল ভায়া ইস্তেমা, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ, চিটাগাং রোড-সাভার, ঢাকা-নরসিংদী এবং ঢাকা-কুমিল্লা বিশ্ব ইস্তেমা সার্ভিস চলাচল করবে।৯ জানুয়ারি থেকে ১১ জানুয়ারি ও ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি দ্বিতল বাস কাকরাইল মসজিদ সংলগ্ন পয়েন্ট থেকে মুসল্লিদের বিশ্ব ইস্তেমায় পৌঁছানোর জন্য নিয়োজিত থাকবে।
ইস্তেমার দায়িত্ব প্রাপ্ত মুরব্বি ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিন জানান, প্রতি বারের মতো এবারও সরকার ও বিভিন্ন কোম্পানীর পক্ষ থেকে ব্যাপক সাহায্য পাওয়া যাচ্ছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.